নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলিম ঘরে জন্ম নেওয়া অমুসলিমদেরকে জোর করে ইসলামে ধরে রাখা ঠিক নয়

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৭



কোরআন স্পষ্টকরে বলেছে, লা ইকরাহা ফিদ্দিন- দীনে জরবদস্তি নেই। দীন হলো ইসলাম। সুতরাং ইসলামে জবরদস্তি নেই। তাহলে কোরআনের সাথে গরমিল ইসলাম ছাড়লে হত্যা করা হবে এ হাদিস কোথা থেকে এলো? কোরআন স্পষ্ট করে বলেছে, মা ইয়ানতিকু আনিল হাওয়া, ইন হুয়া ইল্লা অহিউন ইউহা – তিনি অহির (কোরআন) বাইরে কোন কথা বলেন না। তাহলে কোরআনের সাথে গরমিল কথা হাদিস কেমন করে হয়?

রাসূল (সা.) হাদিস সংকলন তৈরী করে লোকদেরকে এর হাফেজ বানাননি। খোলাফায়ে রাশেদাও হাদিস সংকলন তৈরী করে লোকদেরকে এর হাফেজ বানাননি। এ সুযোগে দুষ্ট লোক নিজের কথাকে হাদিস হিসাবে চালিয়ে দিয়েছে। ডা. মরিচ বুকাইলি বলেছেন, দুষ্ট লোকেরা তাদের কথা বলে কোন কথা চালালে তা চলবে না ভেবে তারা তাদের কথা চালাতে তা’ রাসূলের (সা.) নামে চালিয়ে দিয়েছে। পরে লোকেরা এসব কথাকে হাদিস হিসাবে প্রচার করেছে এবং এর কতক সহিহ হিসাবেও গৃহিত হয়েছে। মুসলিম ঘরে জন্ম নেওয়া অমুসলিম হত্যার বিষয় এমন হাদিস হতে পারে। দুষ্ট লোকেরা মনে করেছে তারা যা করেছে তা’ মুসলিমদের মঙ্গলের জন্য করেছে। তাতে করে মুসলিম ঘরে জন্ম নেওয়া অমুসলিমেরা মুসলিম ঘরে আটকে থাকতে বাধ্য হবে।কিন্তু তাদেরকে এভাবে জোর করে ইসলামে আটকে রাখাতো অনৈতিক ব্যাপার হয়ে গেল। কেউ অমুসলিম থেকে মুসলিম হতে পারলে কেউ ইসলাম ছেড়ে যেতে পারবে না কেন? সেজন্য মোরতাদ হত্যার হাদিসগুলো আমার নিকট হাদিস হওয়া ক্ষেত্রে যথেষ্ট সন্দেহ জনক মনে হয়।

হাদিস কোরআনের গরমিল হলেও সে হাদিস মানতে হবে কোরআনে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। সুতরাং আমি মুসলিম ঘরে জন্ম নেওয়া অমুসলিম তথা মোরতাদ হত্যার ফতোয়া বাতিল করার জন্য মুসলিমদের কে সবিনয় অনুরোধ করছি। কেউ জাহান্নামে যেতে চাইলে তাকে শান্তিমত জাহান্নামে যেতে দেওয়া উচিত। তাকে জোর করে জান্নাতের পথে টেনে আনার চেষ্টা করার মানে কি? এমর জোর করা লোক তো লোক দেখানো ইবাদত করবে। আর লোক দেখানো ইবাদত করে তো কেউ জান্নাতে যেতে পারবে না। খামাখা এমন লোককে জান্নাতের পথে টানাটানির সময়টা সময়ের অপচয় হলো। আর অপচয়কারী হলো শয়তানের ভাই। সুতরাং যারা মুসলিম ঘরে জন্ম নেওয়া অমুসলিমদেরকে ইসলামে ধরে রাখার চেষ্টা করে তারা আসলে শয়তানের ভাই। কেউ যদি শয়তানের ভাই হতে না চায় তাহলে তারা অহেতুক মুসলিম ঘরে জন্ম নেওয়া অমুসলিমদেরকে ইসলামে ধরে রাখার চেষ্টা করবে না। আল্লাহ এদেরকে শুভবুদ্ধি প্রদান করুন- আমিন।

অমুসলিম হয়ে মুসলিম পরিচয়ে মুসলিম সমাজে বসবাস করাও কোরআন অপরাধ বলেছে। তাহলে অমুসলিমকে মুসলিম পরিচয়ে মুসলিম সমাজে ধরে রাখার মানেটা কি? আল্লাহ বলেছেন তাঁর কিতাব ছাড়া আর কারো কিতাব অসংগতি মুক্ত হবে না। এজন্যই হাদিসের কিতাবে এমন অসংখ্য অসংগত হাদিস আছে। যা মুসলিম জাতির উপকারের কারণ না হয়ে, বরং ক্ষতির কারণ হচ্ছে। মুসলিমগণ এ বিষয়টা যত দ্রুত বুঝবে তাদের জন্য ততই মঙ্গল।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি না ঘর কা না ঘাট কা এমন একটা অবস্থায় আছেন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৪:০৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মোরতাদ হত্যা বিষয়ক হাদিসে আমার মনে সব সময় খটকা ছিলেএবং আছে।

২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৩২

বিটপি বলেছেন: মোরতাদ হত্যার হাদীস আমার কাছে মোটেও গ্রহণযোগ্য মনে হয়না। কেউ যদি ইসলামের শিক্ষা সঠিকভাবে আত্মস্থ না করে এবং ইসলামের রীতি নীতির সাথে একমত না হয়, তা উচিৎ ইসলাম থেকে বেরিয়ে যাওয়া। তাকে জোর করে ধরে রাখলে ইসলামের প্রতি তার বিতৃষ্ণার সৃষ্টি হবে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি এসব হাদিস ১০০% বানোয়াট মনে করি।

৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মোহাম্মদ সাঃ এর জীবদ্দশায় কি কোন মুসলমানের ধর্ম ত্যাগের ঘটনা ঘটেছে? যদি ঘটে থাকে তাহলে তার প্রতিক্রিয়া কি ছিল? আর যদি না ঘটে থাকে, তাহলে পরিবর্তিত বাস্তবতায় ইজমা, কিয়াস ও ফিকাহ এর মাধ্যমে কোন সমস্যার ফয়সালা বের করার কথা বলা হয়েছে। সুতরাং যেকোন বিষয়ে কোন সমস্যা হবার কথা না। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় আমাদের দেশের অনেক আলেম আছেন যাদেরকে প্রায়শই বিভ্রান্তিমূলক বক্তব্য দিতে দেখা যায় যা ফিতনা ফাসাদ সৃষ্টির কারণ হয়ে যায় অনেক সময়। অথচ কোরান হাদিসে ফিতনা ফাসাদ সৃষ্টিকে হত্যার চেয়ে জঘন্য অপরাধ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অথচ সেই ফিতনা সৃষ্টি করাকেই যদি হাদিস বলা হয় তাহলে বিষয়টা কেমন কি হলো?

৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৩২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঢালাওভাবে হাদীস বিরোধী হলেও এক ধরনের ফ্যাসাদের আশংকা থেকে যায়। আর বর্তমানে মুরতাদ বলে কোথাও তেমন একটা হত্যা হয় না। ২/১ টা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কারণ, মুরতাদ হত্যা যদি সত্যিই কেউ শুরু করে দেয় তাহলে দেখা যাবে ৫০+ মুসলিম দেশে প্রতিদিন শত শত মুরতাদ মারা যাচ্ছে। কারণ, বর্তমানে অনেকেই নিজেকে অবিশ্বাসী পরিচয় দিচ্ছেন। সেরকমত কিছু তো হচ্ছে না...

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঢালাওভাবে হাদিস বিরোধীতা নয়, বরং কোরআনের সাথে গরমিল হাদিস বিরোধীতা। কোরআনে বলার আছে দীনে জবরদস্তি নেই। অথচ মোরতাদ হত্যারি বিষয়টি জবরদস্তি লোকজনকে দীনে ধরে রাখার অপচেষ্টা। সেজন্য এরকম হাদিস নবির (সা) হাদিস হওয়া বিষয়ে সন্দেহ আছে।

৫| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মুসলিম ঘরে যে জন্ম নেয়, সে জন্মসূত্রে মুসলিম। এখানে মুসলিমের ঘরে 'অমুসলিম' বলতে কাদের বুঝিয়েছেন, যাদের আচরণ অমুসলিমদের মতো, নাকি যারা নিজেদেরকে 'অমুসলিম' বা 'নাস্তিক' বলে ঘোষণা দিচ্ছে?

আমার মনে হয়, সে আচরণে হোক, কিংবা ঘোষণা দিয়ে 'অমুসলিম' বা 'নাস্তিক' হোক, তাকে ধরে রাখা বা ছেড়ে দেয়ার কোনো ব্যাপার থাকা উচিত না এখানে। ধর্মীয় বিধানমতে তাকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার জন্য মোটিভেট করা যেতে পারে। সে হয় মুসলিম হিসাবে জীবন যাপন করবে, অথবা অমুসলিম হিসাবে। একই পরিবারে মুসলিম-অমুসলিম একত্রে থাকায় কি কোনো নিষেধাজ্ঞা আছে হাদিস বা কোরানে? এ ব্যাপারে একটু আলোকপাত করুন। যদি কোনো নিষেধাজ্ঞা না থাকে, তাহলে তাকে মোরতাদ ঘোষণা করে শাস্তি দেয়া, বা জোর করে ধরে রাখারও কোনো ব্যাপার থাকা উচিত নয় বলে মনে করি।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে জন্মসূত্রে মুসলিম ছিল। তারপর সে ইসলাম ছেড়ে দিয়েছে। হত্যার ভয় দেখিয়ে তাকে ইসলামে ধরে রাখার বিষয়টির আমি বিরোধীতা করছি। আর আমি মনে করছি এ সংক্রান্ত হাদিস নবির (সা) হাদিস হতে পারে না। কারণ এমন হাদিস কোরআনের সাথে মিলে না। আর কোরআন বলছে, নবি কোরআনের গরমিল কথা বলেননি।

৬| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬

নতুন বলেছেন: একটা বিশ্বাসের উপরে ভর করে একজন মানুষ হত্যা কিভাবে মানুষ সমর্থন করতে পারে বুঝি না।

বিষয়টা ধর্মের অস্থিত্বের জন্য হুমকি সুরুপ বলে ঐ মানুষের মুখ বন্ধের জন্য হত্যার কথা এসেছিলো। কিন্তু বর্তমানে কোন মুসলমান স্কলারেরাই এটার সমর্থন করেনা...

একটা জিঙ্গাসা এতো নামে ধামিক বাংলাদেশে কিন্তু দূনিতিতে আমরা চ্যাম্পিয়ন কেন?
কিন্তু বির্ধমিদের দেশের মানুষ কেন সত?

তাহলে কি ধর্ম আমাদের দেশের মানুষকে নৈতিক বানাচ্ছে না? কিন্তু ধর্ম পালন না করেও মানুষ ন্যায়/সত্যের পথে আছে?

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের মূল কারণ পরকাল। শুধু ইহকালের বিষয় হলে ইসলাম না হলেও চলে।

৭| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১৫

আহলান বলেছেন: হেদায়েত দানের মালিক একমাত্র আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জত। সুতরাং মুরতাদ হত্যার ফয়সালা হয়তো সেই সময়ে সুশৃঙ্খলা বজায়ে রাখার নিমিত্তে সাময়িক কোন কারণে প্রচলিত ছিলো। ১৫০০ বছর পরে এসে ঐ সময়ের সব কিছু সঠিক ভাবে জাস্টিফাই করা খুবই মুশকিল। কেউ আজকে আল্লাহকে মানলো, লোভে পড়ে বা ফায়দা হাসিলের জন্য আবার আল্লাহকে অস্বিকার করলো, আবার আল্লাহকে মেনে নিলো, আবার অস্বিকার করলো .... তাহলে তার উপরে ইসলামি আইন কিভাবে বলবৎ হবে? ধরেন কোন মুসলিম অবিবাহিত ব্যাক্তি মনের খায়েস মেটানোর জন্যে জিনা ব্যাভিচার করে ধরা খেলো। যখন তাকে শাস্তির আওতায় আনা হলো, সে বল্লো আমি আর এখন আল্লাহকে মানি না, ইসলাম মানি না, রাসুলের বিধান মানি না, সুতরাং আমার উপরে রজম অর্থাৎ পাথর নিক্ষেপে হত্যার হুকুম প্রয়োজ্য হবে না। এমন অনেক বাস্তবতার পরিপ্রেক্ষিতে এমন মুরতাদ হত্যার বিধান হতেই পারে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের মূল বিধান কোরআন। কোরআনে না থাকলে শুধু হাদিস দিয়ে এত্ত বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না।

৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮

অধীতি বলেছেন: আহলান এর মতের সম্পূর্ণ বিরোধীতা করছি। এখন সবক্ষেত্রেই রাষ্ট্রীয় আইন ব্যবহৃত হয়। মুসলিম,হিন্দু, বৌদ্ধ সবার ক্ষেত্রে আইন সমান। এই সব খোঁড়া যুক্তি মাথায় নিয়ে কিভাবে বেঁচে আছেন। নারী নির্যাতন আইন দিলে সে নাস্তিক হোক আর আস্তিক হোক সে শেষ। জেনা করে বল্ল সে আল্লাহকে মানেনা এই ছুতোয় সব মুরতাদ মেরে ফেলবেন। ভাইরে ভাই সামুতে কোনদিন কাউকে বাজে মন্তব্য করি নাই। আপনাকে আমার গর্দভ মনে হলো।

১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রত্যেক মানুষের পছন্দমত ধর্ম ও মত গ্রহণ ও বর্জ নের অধিকার স্বীকৃত থাকা উচিত। তাহলে কোরআনের জবরদস্তি না করার বিধান বাস্তবায়িত হবে।

৯| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

হিসেবে পৃথিবীর সবাই নাস্তিক।
হিন্দুর কাছে মুসলিমরা নাস্তিক। মুসলমানদের কাছে হিন্দুরা খ্রিষ্টান ইহুদিরাও।

মুসলমানদের কাছে মুসলমানরাও নাস্তিক। তথা-
শিয়া সুন্নি কাদিয়ানী হাক্কানি হরকতি বরকতি বাহাই সব পরস্পরের কাছে নাস্তিক।
ধার্মিক অধার্মিক পৃথিবীর সবাই নাস্তিক।

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০৬

মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌ বলেছেন: রাসুল সা: কেবলমাত্র ধর্ম ত্যাগের কারণে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন কিনা এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা তেমন নেই। কিছু লোক মুর্তাদ হওয়ার পর তাদের বিপরীত হাত পা কাটা হয়েছিল যা শুধুমাত্র মুর্তাদ হয়েছিল বলে নয়, বরং রাখালদের অন্যায় ভাবে হত্যা করেছিল বলে। ব্যাপারটা নিয়ে আমার মনে প্রশ্ন জাগেনি কিন্তু আপনার পোষ্ট পড়ে কিছুক্ষণ এই ব্যাপারে স্টাডি করে বুঝতে পারছি ব্যাপারটা বুঝতে আরো অনেক গবেষনা প্রয়োজন। আমি ইসলামী স্কলার নই সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত। তবে আল্লাহর রহমতে সৌদি আরব থেকে পরিচালিত আকিদা কোর্সের পরীক্ষা সফল ভাবে শেষ করি এবং পরিক্ষায় সবার মাঝে দ্বিতীয় হই। সে থেকেই সঠিক দ্বীনের বুঝের খোঁজে আছি। আপনার আজকের পোষ্ট টা আমার জন্য অনেক প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি। আল্লাহ আপনাকে সঠিক জ্ঞানের দ্বার খুলে দিন এই দোয়া করি।

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: প্রত্যেকের অধিকার আছে যে কোন ধর্ম পালন করা।আবার ধর্ম পালন না করার অধিকারও আছে।

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যারা যেতে চায় তাদের যেতে দাও। জোড় করার কিচ্ছু নেই। ইসলাম সবার ভাগ্যে জুটে না। ইসলাম মুর্খের জন্য নয়। মুসলিম হতে হলে,জেনে, বুঝে, পড়ে হতে হবে৷ব কলমকেও জ্ঞানী হতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.