নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৯। মোহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল; তাঁর সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে।তাদের লক্ষণ তাদের মুখমন্ডলে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে: তওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপ এবং ইঞ্জিলেও তাদের বর্ণনা এরূপই। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারা গাছ, যা থেকে নির্গত হয় নতুন পাতা, অতঃপর ইহা শক্ত ও পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা চাষীদের জন্য আনন্দ দায়ক। এভাবে মুমিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা আল্লাহ কাফিরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮৬। আল্লাহ কারোউপর এমন কোন কষ্ট দায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না যা তার সাধ্যাতীত।সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। সে মন্দ যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। হে আমাদের প্রতিপালক যদি আমরা ভুলে যাই অথবা আমাদের ত্রুটি হয় তবে আমাদেরকে পাকড়াও করো না। হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর যেমন গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছিলে আমাদের উপর তেমন দায়িত্ব অর্পণ করবেন না।হে আমাদের প্রতিপালক এমন ভার আমাদের উপর অর্পণ করবেন না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।আমাদের পাপ মোছন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের উপর আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
* আল্লাহ বলেছেন, সাহাবায়ে কেরাম (রা.) নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতি শীল, তাহলে হযরত আবু বকর (রা.) কর্তৃক হযরত ফাতেমাকে (রা.) মনকষ্ট দেওয়া, হযরত ওমরের (রা.) কারণে হযরত ফাতেমার (রা.) আহত হওয়া, হযরত ওসমানের (রা.) মারওয়ানের শয়তানির বিচার না করা, হযরত আয়েশা (রা.) ও হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) হযরত আলীর (রা.) সাথে যুদ্ধ করা, হযরত আমরের (রা.) হযরত আবু মুসা আল আশয়ারীকে (রা.) বোকা বানানো, হযরত আলী (রা.) ও হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) পরস্পরকে লানত প্রদান করা ইত্যাদি তবে কি? সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াত ও সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াত অনুযায়ী ইত্যাদী তাঁদের ত্রুটি। সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াত অনুযায়ী রাসূল (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে (রা.) পাপ থেকে পবিত্র করায় তাঁদের কোন পাপ নাই। আল্লাহ তাঁদের ত্রুটি ক্ষমা করে তাঁদেরকে মহাপুরস্কারের প্রতিশ্রুতি প্রদান করায় সাহাবায়ে কেরামকে (রা.) গালি দিলে, তাঁদেরকে লানত প্রদান করলে, তাঁদের গীবত ও তাঁদের সমালোচনা করলে উক্ত আয়াত তিনটির কুফুরী হয়। সাহাবায়ে কেরাম (রা.) নিজেরা পরস্পর গালি দেওয়া, লানত প্রদান, গীবত ও সমালোচনা তবে কি? তাঁদের নিজেদের ক্ষেত্রে পরস্পরকে গালি দেওয়া, লানত প্রদান, গীবত ও সমালোচনা এবং পরস্পর যুদ্ধ করা সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াত অনুযায়ী আল্লাহর ক্ষমার প্রতিশ্রুতির আওতায় পড়েছে। সুতরাং সেসব এখন আর মুমিনদের আলোচ্য বিষয় নয়। তথাপি কেউ সেসবকে আলোচ্য বিষয়ে পরিণত করলে সে কোরআনের কুফুরীর আওতায় পড়বে।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এমন মন্তব্যের চেয়ে আমার পোষ্ট মন্তব্য শূন্য ছিলো সেটাই বরং ভালো ছিলো। কথায় বলে দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো। মন্তব্য পড়লে গাপিত্তি জ্বলে যায়।
২| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৪২
কাছের-মানুষ বলেছেন: রাজীব নূর সাহেব এবং আপনার দুজনেরই মন্তব্য এবং প্রতিউত্তর বেশ মজার!
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভাতিজা দেখলো চাচার পোষ্টে মন্তব্য নাই, তাই ভাবলো চাচাকে জ্ঞান দিয়ে দেই একখান মন্তব্য সেঁটে। যেই ভাবা সেই কাজ। অবশেষে ভাতিজা আমার পোষ্টে একখান মন্তব্য মেরেই দিলো।
৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উনারা মরে ভূত হয়ে গেছে সেই কবেই, তাই তাদের নিয়ে এখন আর মথা ঘামিয়ে লাভ নেই।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্যার এটা মুমিনদের সাবজেক্ট। স্যার এ বিষয়ে আপনি মন্তব্য না করলেও চলে।
৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩২
অহরহ বলেছেন: সাহাবায়ে কেরাম!!! এর মানে কী?
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: স্যার এটা মুমিনদের সাবজেক্ট। এ বিষয়ে আপনার জানা জরুরী নয়।
৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
অহরহ বলেছেন: কত দিন মধ্যযুগের অন্ধকারে ডুবে থাকবেন ভাইয়া? আধুনিক হবেন্না? মরার পর কি সব হাবিজাবি আল্লাটাল্লার ধাপ্পাবাজী.... সব ভুয়া। ভাইয়া, আপনার আল্লা কিন্তু গরিবকে টাকা দিয়ে সাহায্য করতে পারে না, অথচ সেই তিনি নাকি মরার পর দুধের নদী, মধুর নদী দিয়ে ভাসিয়ে দিবেন। অই বেটা আল্লা কতবড় চাপাবাজ বুঝেন তো? এমনি বল্লাম আর কি, কিছু মনে করবেন না, প্লিজ।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু মনে করিনি স্যার। আপনার হিসাব আর আমার হিসাবে কিছু গরমিল আছে। সেজন্য মনে করেও কোন লাভ নাই।
৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
অহরহ বলেছেন: ভাইয়া, একটু মাথা খাটান। দুধ আসে গাভী থেকে, মধু হয় মৌচাকে, তাই না? কিন্তু নদীতে ভেসে আসা জান্নাতের মধু, দুধ..... এগুলো নির্ঘাত ভেজাল, ময়লা এবং দূষিত। আমি এসব জীবনেও খাব না। ওয়াক.......।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি জান্নাতে না গেলে এসব খাওয়া থেকে বেঁচে যাবেন। কিন্তু আপনার আর আমার হিসাবে গরমিল থাকায় আমি জান্নাতে যেতে চাই। আর আমার হিসাবে আমি জান্নাতে গেলে লাভবান হব- ইনশাআল্লাহ।
৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী তেলেবেগুনে জ্বলে উঠবেন না।
আমি নাদান পোলাপান। ভুলটূল করতেই পারি। আপনি মুরুব্বী হিসেবে সহ্য করে যান।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রিয় ভাতিজা। আমি আপনাকে হাড়ে হাড়ে চিনি। সুতরাং আপনার কথায় আমার জ্বলাজ্বলি নাই।
৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এটা মুমিনদের পোস্ট বুঝলাম, কিন্তু তারা সাহাবীদের গালাগলি করে কেন, সমস্যা কি মুমিনদের?
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিবিধ কারণে সাহাবায়ে কেরাম (রা) বিবাদে লিপ্ত হয়। সেজন্য এক সাহাবার ভক্ত অন্য সাহাবার সমালোচনায় লিপ্ত হয়। ধরুন আপনার বাবা আপনার চাচাকে একটা চড় মারলেন, তাই বলে আপনিও কি চাচাকে চড় মারতে পারবেন? এক শ্রেনীর মুমিন এ সহজ হিসাব বুঝে না। এ নিয়ে আবার মুমিনরা পরস্পর বিবাদে লিপ্ত হয়ে নিজেদের মধ্যে অশান্তি বাড়ায়।
৯| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার বাবা এবং চাচার উদাহরণটা ভালো লেগেছে।
২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগের মুমিনগণ আমার পোষ্টের বিষয়ে নিরব থাকায় ধরে নিচ্ছি তারা আমার সাথে সহমতে আছেন। কারণ নিরবতা সম্মতির লক্ষণ। আর অবশেষে একজন মুমিন হিসাবে আপনার পোষ্টে আগমন ভালো লাগছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আসসালামু আলাইকুম।
একটু চেষ্টা করে দেখুন না, উন্নত চিন্তা ভাবনা করা যায় কিনা। পুরোনো ধ্যান ধারনা থেকে মুক্ত হওয়া যায় কিনা।