নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
আইউব খানের অনেক দিনের পর গণঅব্যুত্থান হয়েছে, এরশাদের অনেক দিনের পর গণঅব্যুত্থান হয়েছে। শেখ হাসিনার অনেক দিনের পর কি হবে? গণঅব্যুত্থান এর আলামত দেখা যাচ্ছে। সেইটা হওয়ার পর কোন সরকারের টিকে থাকার ইতিহাস নাই। সুতরাং গণঅব্যুত্থানের আগেই সরকারের জনগণের ভোট দানের ব্যবস্থা করা উচিত। আঠরোতে যে ভোটার ভোট দিতে পারে নাই তার বয়স এখন অনেক বেড়েছে। সেই সাথে তার ভোট দিতে না পারার আক্ষেপও অনেক বেড়েছে।
আমি ভোট দিয়েছি। ভোট দিতে দারুন লাগে। নিজেকে নাগরিক নাগরিক মনে হয়। তখন ভোটের পর ভোট গণনার খবর শুনতে ভালো লাগে। অনেক রাত অবধি জেগে ভোটের খবর জানার আগ্রহ অন্য রকম। জনগণ এর থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অনেক দিন। সরকার যে ভোটের আয়োজন করে তাতে তার নিজের দলের লোকই ভোট দিতে যায় না। সুতরাং এ বেহুদা ভোটের গল্প শুনিয়ে আর লাভ নাই। জনগণের ঘরছেড়ে বেরিয়ে আসার আলামত দেখে মনে হচ্ছে তারা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে ভোট চায়। আচ্ছা জনগণ যদি তাদের জানের মায়া ত্যাগ করে তবে কি সরকার তাদের ক্রোধ থামাতে পারবে?
বুঝলাম ভোটার বিহীন আরেকটা নির্বাচন হলো। তাতে যদি জনগণের ক্রোধ আরো বেড়ে যায় তখন কি হবে? তখন কোনভাবেই কি আর জনস্রোত ঠেঁকানো যাবে? বুঝাযাচ্ছে জনগণ কোন কিচ্ছুর হিসাব আর করছে না। তারা শুধু স্রেফ ভোট দিতে চায়। অনেক দিন তো হয়ে গেল জনগণ ভোট দিতে পারছে না। তারা আর কত চুপ করে বসে থাকবে? বিএনপির বদনাম করে জনতার ক্রোধ কি থামানো যাবে? তারা যদি বলে বিএনপি বুঝি না বুঝি ভোট তাহলে কি হবে? সুতরাং আমি মনে করি এবার জনগণ যেন ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থাই করতে হবে। সরকারী দলের লোকেরাও ভোট দিতে চায়। কারণ বর্তমান ব্যবস্থায় তারাও ভোট দিতে পারছে না। সংগত কারণে ভোটের দাবী এখন গণদাবী। এ দাবীতে গণঅব্যুত্থান অসংগত নয়।
শাক দিয়ে আর মাছ ঢাকা নয়। থলের বিড়াল নাকি এর মধ্যে বেরিয়ে গেছে। এবার তবে সরকারের সুবোধ হওয়ার সময়। কারণ অবোধ লোকদের কপালে ঘৃণা জোটে। পাকিদের কপালে ঘৃণা জোটেছে। রাজাকারদের কপালে ঘৃণা জোটেছে। সরকার একবার সেটা পেয়েগেলে জনগণ তাদের দিক থেকে বিমুখ হবে। আমি কি ভুল বললাম? এদেশে কোন দলকে সুবুদ্ধি দিতে গেলেও বিপদ। দুষ্ট লোকেরা তখন এক গাদা কুকথা শুনায়।
২৯ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি এখন বুঝতে পারছি। জনগণ এখন ভোট দিতে মরিয়া। তারা তাদের এ অধিকার কেড়ে নিতে ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসার আলামত দেখা যাচ্ছে। জনগণের এ অদম্য ইচ্ছা দমাতে যাওয়া সরকারের জন্য মঙ্গল জনক হবে না বলেই মনে হচ্ছে।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: এই আন্দোলনে জনগনের কোন অংশগ্রহন নাই।তাই আন্দোলন ব্যর্থ হবে।লক্ষ লক্ষ লোক আসছে,তারা সবাই পার্টির কর্মী বা টাকা দিয়ে নিয়ে আসছে।
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এত লোক টাকা দিয়ে আনা সম্ভব নয় বলেই মনে হয়।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৪১
কলাবাগান১ বলেছেন: জনগন কে ভোট দিতে কে মানা করছে?? আপনার কথা বার্তা কিছু কৌশল ভিত্তিক ভাবে জামাতি দের মতই
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মনে হয় ভোটের ব্যবস্থাপনা জনগণের পছন্দ নয়।
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৯:৫১
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভোট দিলে যদি জামাত বিএনপি ক্ষমতায় আসে তাহলে ভোট দেওয়ার কি দরকার?
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভোটারগণ ভোট দেওয়া দরকার মনে করলে এবং তারা তাদের ভোটের অধিকার আদায়ে রাস্তায় নামলে তাদেরকে আটকানো যাবে কি?
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৫১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি ভোট দিবো না।
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সবাই আপনার সত হলে সমস্যা ছিলো না। কিন্তু অনেকেই ভোট দিতে চায়।
৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী ভুলভাল বকছেন। অফ যান।
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৮:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথা কতজন শুদ্ধ বলে?
৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:১২
ধুলো মেঘ বলেছেন: সরকার যদি নিশ্চিত হয় যে জনগণ ভোট দিলে আওয়ামী লীগই জিতবে - তাহলে ভোট দিতে দেবে - অসুবিধা কি? কিন্তু জনগণের উপর তো সরকারের সেই বিশ্বাস নেই।
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা ভোটার হওয়ার পর এখনো ভোট দিতে পারেনি তারা জানের মায়া ত্যাগ করে মোচড় দিয়ে উঠলে সরকার হয়ত পালিয়ে যেতে বাধ্য হবে। সরকার হয়ত দেখছে তারা মোচড় দেয় কিনা। তারা মোচড় না দিলে সরকার ভোটার বিহিন নির্বাচনে আরেকটা সরকার গঠন করে সুখে-শান্তিতে দেশ চালাতে থাকবে। তবে যাদের মোচড় দেওয়ার কথা তাদের মোচড় দেওয়ার আলামত পাওয়া যাচ্ছে।
৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭
রানার ব্লগ বলেছেন: একটা সময় ভোট ও ভোট পরবর্তি উত্তেজনা ছিলো উৎসবের মতো । এখন আর তেমন হয় না ।
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভোটের বিষয়টা ঠিক গল্পের মত হয়ে যাচ্ছে।
৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:১৮
রবিন.হুড বলেছেন: জনগণ এতোটা সচেতন হয় নাই যে, ভোটের জন্য লড়াই করবে। হয়তো দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে জনগণের উপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ থাকবে না। বর্তমান সরকার দেশটাকে ব্যবসায়ী ও আমলাদের হাতে তুলে দিয়ে সবচেয়ে ক্ষতি করেছে।
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জনগণ ভোটের জন্য লড়াই না করলে বিদেশীরা কি তাদের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে পারবে?
১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ভোট দিলে পেটে ভাত আসে?
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ভোট দিলে নিজেকে ভোটার ভোটার মনে হয়। আর স্ত্রী রান্না করলেই পেটে ভাত আসে।
১১| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:০৯
মোগল সম্রাট বলেছেন:
রাতে ২০০/৫০০ টাকার নোট ধরায়া দিলে সকালে যে ভোটের পরিসংখ্যান বদলে যায় সে রকম মুরুক্ষ দোচাদের ভোট দেবার দরকার নাই। তারা ভোট দিয়ে জঙ্গীবাদ আমদানি করবে। স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিষ্টিত করবে।
৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ৮:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সম্রাটের কথা জনগণ আমলে নিলেই হলো। বেচারা মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহের কথা মনে পড়ে গেল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুলাই, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২
আমি নই বলেছেন: কিছুদিন আগে আপনার একটা পোষ্টে আপনাকে আমি সিমিলার কিছু কথাই বলেছিলাম (অভ্যুথান বাদে) কিন্তু কেন জানি তখন আপনি ভোটের কথাই শুনতে চান নি।
আপনার পোষ্টের সাথে একমত। জনগনের ক্ষমতা জনগনের হাতেই দিয়ে দেয়া উচিৎ। ভোটের সাথে জবাবদীহিতার একটা বিষয় থাকে। ক্ষমতার পালাবদল চলতে থাকলে ২০-৫০ বছর পর বা কোন একদিন আমাদের দেশের রাজনীতিও হয়তবা উন্নত রাস্ট্রের মতই হবে। কিন্তু ক্ষমতা আকরে ধরে থাকার রাজনীতি চলতেই থাকলে তা আর কোনো দিনই হবেনা।
বাআল-বিএনপি বুঝিনা আমরা সাধারন জনগন একটু ভাল ভাবে বাচতে চাই।