নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
লিমিটেডের লিমিট না দিয়ে উপায় কি? সেজন্য লিমিটেডদেরকে আল্লাহ লিমিট দিয়ে কুন বললে তারা হয়। আল্লাহ লিমিটেডদের লিমিট না দিলে কি হয়? আল্লাহ লিমিট না দিলে আনলিমিটেড হয়। আল্লাহ এভাবে হয়েছেন আন লিমিটেড। কারণ কেউ তাঁর লিমিট দেয়নি।আর কেউ তাঁর লিমিট দেয়নি কারণ তাঁর লিমিট দেওয়ার মত তাঁর আগে কেউ ছিলো না। তাঁর আগে কেউ না থাকার কারণ তিনি প্রথম।
আন লিমিটেড একাদিক হয়না বিধায় সকল আন লিমিটেড বিদ্যমাণ আন লিমিটেডে বিলিন হয়। তাদের আর পৃথক অস্তিত্ব হয় না। কোরআনের কুন ফাইয়াকুন তত্ত্বে আকৃষ্ট হয়ে এ আর রহমান মুসলিম হয়ে যান। তাঁর এ সংক্রান্ত গানও আছে।
আল্লাহ যা সৃষ্টি করতে চান সেটাকে তিনি কুন বললে সেটা হয়। তবে তার আগে সেটার লিমিট দিতে হয়। কারণ লিমিট ছাড়া লিমিটেড কিছু হয় না। রবীন্দ্র নাথের ছবির লিমিট দিয়ে ছবি আঁকলে রবীন্দ্র নাথের ছবি হবে। রবীন্দ্রনাথের ছবির লিমিটে বঙ্গবন্ধুর ছবি হবে না। সেজন্য কোন কিছু হওয়ার জন্য এর লিমিটটাই বেশী জরুরী। আল্লাহর লিমিট দিয়ে কুন বলার মাধ্যমে সৃষ্টি হয়। তারপর সব কিছু রূপান্তর হয়। রূপান্তরের জন্য সৃষ্টির প্রয়োজন অবশ্যই আছে। কারণ সৃষ্টি না হলে রূপান্তর হয় কি?
সার কথা হলো কেউ লিমিট না দেওয়ায় সৃষ্টিকর্তা আন লিমিটেড হলেন। তিনি লিমিট দিয়ে সব কিছুকে অস্তিত্বে আনায় তিনি সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা হলেন। লোকে বলে সব কিছু বিবর্তনে হয়। তারা বলে সব কিছু এমনি এমনি হয়। তাদের কেউ কেউ বলে সব কিছু প্রাকৃতিক নিয়মে হয়। কিন্তু তাদের কোন নিয়মেই শুধু সৃষ্টিকর্তা হয় না। কিন্তু কোন কিছুকে লিমিট না দিলে সে তো আন লিমিটেড হবেই। আর কেউ লিমিট না দিলে লিমিটেড কেমন করে হয়? সুতরাং লিমিটেড-আনলিমিটেড তত্ত্বের মাঝেই রয়েছে সৃষ্টিকর্তা ও তাঁর সৃষ্টির বিবরণ।
কেউ সৃষ্টিকর্তাকে বুঝতে না পারার দায় সৃষ্টিকর্তার নয়। এটা বরং তার অযোগ্যতা। আর তাকে তার এ অযোগ্যতার মাসুল গুণতে হবে। কারণ অযোগ্য লোকেরাই বিভিন্ন সমস্যায় পড়ে।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে মুক্তমনা বাংলা ব্লগে ঢুঁ মারি। তো সেখানে একজন বলল, বীগ ব্যাং এর পূর্বে কি এমন প্রশ্ন উত্তর মেরুর উত্তরে কি এমন। তো একজনকে জিজ্ঞাস করা হলো আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে সে বলল জানি না। অন্য জনকে জিজ্ঞাস করা হলো বীগ ব্যাং এর আগে কি? সে বলল জানি না। একই রকম আচরণে একজনকে অজ্ঞ এবং অন্য জনকে বিজ্ঞ বলা হবে কেন? আর উত্তর মেরুর পরে কিছু না থাকা যদি যৌক্তিক হয় তাহলে আল্লাহর পূর্বে কিছু না থেকে তিনি প্রথম হওয়ার বিশ্বাস অযৌক্তিক হবে কেন? একই রকম আচরণে আমরা একজনকে এক রকম মন্তব্য করছি এবং অন্য জনকে অন্য রকম মন্তব্য করছি কেন?
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৪৫
জিকোব্লগ বলেছেন:
আপনার কথাগুলো বোধগম্য না। পাই (&pi নিজেই একটি আনলিমিটেড দশমিক বর্ধন।
আবার জ্যামিতিক ভাবে পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত দিয়ে পাই (&pi কে লিমিটেড করে
দেওয়া যেতে পারে। তাহলে কি আপনার কথানুসারে পাই (&pi এর লিমিটেড ও
আনলিমিটেড তত্ত্বের মাঝেই রয়েছে সৃষ্টিকর্তা ও তাঁর সৃষ্টির বিবরণ?
শোনেন, আপনার কথাগুলো সব জাগতিক চিন্তা ভাবনা। আর জাগতিক কোনো চিন্তা ,
এমনকি সেটা মহা হলেও সেটা দিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে বোঝা সম্ভব নয়। আর এইজন্যেই তাসাউফ
অর্জন ছাড়া আস্তিক ও নাস্তিক দুই জন-ই সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে বিভ্রান্তিতে ভূগে যাচ্ছে ও যাবে।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গাণিতিক লিমিটেড-আনলিমিটেড এবং মহাজাগতিক লিমিটেড-আনলিমিটেড একরকম নয়। আর আস্তিক না হলে কেউ তাসাউফে যুক্ত হয় না। আপনি কোন নাস্তিককে তাসাউফে যুক্ত হতে দেখেছেন কি?
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ ভোর ৬:০২
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা, আপনি লবা লছা যা কিছু বিশ্বাস করতে পারেন, মনে মনে দুধ কলা বিরিয়ানী খাইতে পারেন, স্বপনে রম্ভা উর্বশীদের সাথে শুইতে পারেন, মনে মনে অঞ্জুঘোষরে নিকাহ করতে পারেন, তাহাতে কারো কিছু আসে যায় না। কিন্তু আপনে যাহাতে বিশ্বাস করেন তাহাতে আমরা বিশ্বাস না করলে কেনো আমরা অযোগ্য?? আমাদের কেন অযোগ্যতার মাশুল দিতে হবে?? কেন আপনার মনে এত ঘৃনা?? কেন আমাদের সমস্যায় পড়তে হবে??
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যার নিকট মাশুল দিতে হবে ভাতিজা যদি তাকে বিশ্বাসই না করে তবে আর তাকে নিয়ে ভাতিজার চিন্তা কি? এখানে ঘৃণার কি আছে? আমি আমার বিশ্বাসকে সঠিক বুঝাবার চেষ্টা করছি। এতে যুক্ত না হলে কি হবে সেটা বলছি। যে আমার কথা বিশ্বাস করছে না আমার কথা নিয়ে তার ক্ষোভ ঝাড়ার কিছু আছে বলে আমি মনে করি না। ভাতিজা বললেই হয়ে যায় যে, কি মাসুল দেওয়া লাগবে সেটা পরকালেই দেখা যাবে।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৫৪
কলাবাগান১ বলেছেন: এই সমস্ত মনগড়া কথা, ওয়াজ, পিনাকী/ইলিয়াস এর সাগরেদ দেরকে বুদ করে রেখেছে আর পৃথিবী কোথায় জ্ঞান-বিজ্ঞানে এগিয়া যাচ্ছে....আপনারা খালি চোখে চাদে মানুষ দেখেই যাবেন আর জ্ঞান-গরিমায় যারা এগিয়ে আছে, তারা মানুষ চাদে নিয়ে গিয়ে বসতি স্হাপন করবে।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা চাঁদে যাচ্ছে যাক আমার আপত্তি নাই। তারা চার দেশ মিলে আগে ইউক্রেন যুদ্ধ থামাক। ঐ গজবে নাকি আমরা দ্রব্য মূল্যের চাপে চ্যাপ্টা হয়ে যাচ্ছি। তাদের সকল বিজ্ঞান ইউক্রেন যুদ্ধের কাছে এসে ধরাসায়ী হবে এটা তো মানা যায় না। বিজ্ঞান যুদ্ধ না লাগা ও সহজে যুদ্ধ থামানোর একটা ফরমূলা দিলে বড়ই উপকৃত হইতাম।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আল্লাহর আগে কেউ সৃষ্টি হয় নাই এটা আপনি কিভাবে নিশ্চিত হলেন! আল্লাহর আগেও আরেকজন সৃষ্টি হয়েছে সেটা কে জানেন?
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ প্রথম বিধায় তাঁর পূর্বে কিছুই নাই। আল্লাহর পূর্বে কিছুই না থাকায় কেউ তাঁর লিমিট না দেওয়ায় আল্লাহ আন লিমিটেড হয়েছেন। আন লিমিটেড একাধীক হয় না। কারণ আন লিমিটেড কে একাধীক করতে হলে একে লিমিট দিতে হবে। আর লিমিট দিলে আন লিমিটেড আর আন লিমিটেড থাকে না। সুতরাং আন লিমিটেড একটি থাকা বাধ্যতা মূলক এবং এটি প্রথমে থাকাও বাধ্যতা মূলক। আল্লাহ হলেন সেই আনলিমিটেড। সুতরাং তাঁর পূর্বে কোন কিছু থাকা সম্ভব নয়। বিষিয়টি আমি সুনিশ্চিতভাবে জানি।
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩০
বাকপ্রবাস বলেছেন: লিমিট জ্ঞান দিয়ে যা বুঝতে চাচ্ছি
কমেন্টগুলো পড়ে আনলিমিটেড বিনোদন পাচ্ছি
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্যও হইছে সেই রকম।
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আবারও আসলাম জ্ঞান অর্জন করার জন্য।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনেক গবেষণার পর আমি এ জ্ঞান হাসিল করলাম যে, লিমিট দাতা না থাকায় আল্লাহ আনলিমিটেড হয়েছেন। তারপর তিনি লিমিট দিয়ে দিয়ে সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। সুতরাং আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা হওয়ার দাবী সহজবোধ্য।
৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি একজন চিন্তাশীল মানুষ এটা অস্বীকার করার উপায় নেই এবং আপনার জানার আগ্রহও কম নয়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ইট ইজ টু লেট কারণ আপনার ব্রেইন ফুল অব কুরাআন হাদিস।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি যখন একদম শিশু তখন আমি আমার মাকে জিজ্ঞাস করে ছিলাম আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছেন? তিনি বলেছেন এ ধরনের প্রশ্ন করতে নেই। বুঝলাম আমার প্রশ্নের উত্তর তাঁর নিকট নেই। তারপর নথেকে আমি এ সংক্রান্ত অনুসন্ধান করে আসছি। আমি এসব পোষ্ট দিয়ে থাকি, কারণ আমি এ বিষয়ে সবার কথা শুনতে চাই।
৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আপনি বলছেন আপনি সুনিশ্চিত ভাবে জানেন, সেটা কিভাবে, সূত্র কি সেটাই জানতে চাচ্ছি।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুত্র হলো লিমিট দাতা না থাকায় আল্লাহ আন লিমিটেড হয়ে গেলেন। তারপর তিনি লিমিট দিয়ে সব কিছু সৃষ্টি করলেন। একবারে সহজ সূত্র।
১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০২
বাউন্ডেলে বলেছেন: মনে করা যাক স্রষ্টা এক প্রকার বুদ্ধিমত্তা। যুক্তির বিচারে পদার্থ ছাড়া বুদ্ধিমত্তার জন্ম অসম্ভব। অথচ স্রষ্টাকে আকারহীন মনে করে অনেকে । তিনি আনলিমিটেড এ ব্যাপারে সব পক্ষই একমত । প্রশ্ন জটিল ঃ এটা (স্রষ্টা নামক বুদ্ধিমত্তা) কিভাবে হল ? ব্যাঙ ফুলতে ফুলতে ফেটে গেল (বিগ ব্যাং), ব্যাঙের বুদ্ধি আছে বটে । আবারও জটিলতা ব্যাং আগে না বুদ্ধি আগে । আসেন , মুরগী টাইপ প্রশনটি নিয়ে মাথা ঘামাই।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লিমিট দাতা না থাকায় প্রাকৃতিক ভাবে স্রষ্টা আন লিমিটেড হলেন। তারপর তিনি লিমিট দিয়ে দিয়ে সব কিছু সৃষ্টি করলেন। স্রষ্টা যা থেকে হয়েছেন, তাঁর সৃষ্টিও তা থেকেই হচ্ছে। স্রষ্টা যেভাবে হয়েছেন, তাঁর সৃষ্টিও সেভাবেই হচ্ছে। তবে স্রষ্টাকে তাঁর সৃষ্টির লিমিট দিয়ে দিতে হয়। আর এ লিমিট দিয়ে দেওয়ার জন্যই স্রষ্টাকে সৃষ্টি কর্তা বলা হয়। তারপর স্রষ্টা লিমিট দিয়ে যা সৃষ্টি করলেন তার থেকে রূপান্তর প্রক্রিয়ায় অনেক কিছু হয়। তবে তা’ স্রষ্টার সৃষ্টি থেকে হয় বলে তার জন্যও ক্রেডিট কিন্তু সৃষ্টিকর্তার।
১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০১
বাউন্ডেলে বলেছেন: আপনি " লিমিটেড পৃথিবীর " মতো এক জায়গায় ঘোরপ্যাঁচ খাচ্ছেন ? না , আপনিও সেকেন্ডে কয়েক.শ কিলো প্রসারিত হচ্ছেন । মহাকাশ বিজ্ঞান তাই বলে। আপনার আত্মাও প্রসারমান যা আপনার মৃত্যুর পরেও অব্যাহত থাকবে। আপনিও স্রষ্টার অংশ হিসেবে আনলিমিটেড। মহাপ্রান বা মহাত্মার অংশ প্রাপ্ত হলেই আপনি আনলিমিটেড। ধন্যবাদ " আনলিমিটেড" ভাই।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আনলিমিটেড একাধীক হয় না। সুতরাং আমি আনলিমিটেড নই। আমি লিমিটেড। আমি রূপান্তর করতে পারি, কিন্তু সৃষ্টি করতে পারি না। আনলিমিটেড সবগুণের সঞ্চয়ন বলে তাঁর মধ্যে সৃষ্টি শক্তি রয়েছে।
১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪
কামাল১৮ বলেছেন: সাদা কাগজে ভালো লেখা হয়। কিন্তু আপনি হাবিজাবি একে কাগজ নষ্ট করে ফেলেছেন।জ্যাকের কমেন্টের সূত্র ধরে বলছি।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা আপনার ভুল ধারণা।
১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ধার্মিকেরা অচল মাল।
তাঁরা জাতির বোঝা।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মাঝে কোন কিছুর সঠিক-বেঠিক বিবেচনার যোগ্যতা একেবারেই নেই। আর আপনি একেক সময় একেক রকম কথা বলেন।
১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি বলছি আল্লাহ যে সৃষ্টি হয়ে বাকিদের লিমিট দিয়েছে সেটা আপনি কোথায় পেলেন?
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাকীদের আগে আল্লাহ ছাড়া কেউ হয়নি। কারণ বাকীদের আগে কেউ লিমিট না দেওয়ায় আন লিমিটেড হয়েছে। সেই আন লিমিটেড হলেন আল্লাহ। আর যারা লিমিটেড তাদের লিমিট না দিলে তারা হয় না। তো লিমিট দাদা হলেন এক জন, আর লিমিট না দিলেও কেউ হয় না। এমতাবস্থায় তিনি লিমিট দেননি তো কে লিমিট দিয়েছে? কাজের স্থানে যদি কর্মী একজন হাজির পাওয়া যায় তবে তো বলতেই হয় কাজটা সেই কর্মীর কাজ। এছাড়া আর উপায় কি?
১৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৩০
নূর আলম হিরণ বলেছেন: আহা! আমি বলতে চাচ্ছি আপনার এই থিউরি কিংবা হাইপোথিসিসটা আপনি কিসের ভিত্তিতে দাঁড় করিয়েছেন? যেখানে আল্লাহ বলছেন তিনি সৃষ্টি হননি, সেখানে আপনি বলছেন তিনি সৃষ্টি হয়ে বাকিদের লিমিট দিয়েছে!
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ হতে কেউ কখনো দেখে না। হওয়ার পর দেখে সে আছে। তো আল্লাহ দেখেছেন তিনি আছেন, আর কিছু নাই। সেজন্য তিনি বলেছেন তিনি প্রথম। তো প্রথমের পূর্বে কিছু থাকে না এটা সবাই জানে। তো কিছু না থাকা থেকে কিছু কিভাবে থাকতে পারে আমি সেই কথা উপস্থাপন করেছি। আল্লাহর কথার সাথে আমার কথা সাংঘর্ষিক নয়। আল্লাহ নিজেকে চির বিদ্যমান বলার কারণ যখন কিছুই ছিলো না তখন সময়ও ছিলো না। আল্লাহর সাথেই সময়ের যাত্রা শুরু হয়েছে। আর আল্লাহ আনলিমিটেড বিধায় তাঁর শেষ নেই। সেজন্য আল্লাহ চির বিদ্যমান কথাটা সঠিক। সময় এবং আল্লাহর বয়স এক সমান।
১৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রথম কথা হচ্ছে- আপনার আম্মা সত্য বলেছেন; কারণ হাদিস অনুসারে আল্লাহর কুদরত নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতে বলা হয়েছে, কিন্তু আল্লহর অস্তিত্বের সৃষ্টি নিয়ে কোন ধরণের প্রশ্ন তো দূরের কথা এ ধরণের চিন্তা ভাবনা করাও সম্পুর্ণ নিষেধ, কারণ এতে ঈমান হারা হবার শংকা রয়েছে, তাই কখনো মনে আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে কোন ধরণে ভাবনা উদয় হলেই সাথে সাথে তওবা এস্তেগফার পড়তে বলা হয়েছে। আশা করি বিষয়টি আপনার অজানা নয়।
দ্বিতীয়ত, যেখানে আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তো দূরের কথা চিন্তাভাবনা করাও নিষেধ, সেখানে আপনি দীর্ঘদিন ধরে আল্লাহর অস্তিত্ব নিয়ে রীতিমত গবেষণা শুরু করে দিয়েছেন। সুতরাং হাদিস অনুসারে আপনি এতদিন ঈমান হারা হয়ে গেছেন।
তৃতীয়ত- বর্তমানের মানুষ যেখানে এই বিশ্ব ব্রহ্মান্ড নিয়ে গবেষণায় ব্যস্ত আর আপনি সেখানে কাল্পনিক, অস্তিত্বহীন এক চরিত্রের উৎপত্তি নিয়ে গবেষণায় ব্যস্ত। যার কোন অস্তিত্বই নেই আর আপনি আছেন ওটা কিভাবে অস্তিত্বে আসলো তা নিয়ে। মানে আমি বলতে চাচ্ছি, আল্লাহ নামক কাল্পনিক চরিত্রটি কিভাবে অস্তিত্ব ধারণ করিলেন এ গবেষণা অনেক পরে হবে তার আগে আপনাকে আল্লাহকে খুঁজে বের করতে হবে বা তার অস্তিত্ব প্রামাণ করতে হবে। আগে অস্তিত্বের প্রামণ তার পর ওটা কিভাবে অস্তিত্বে আসিলো তা নিয়ে পরে গবেষণা করলেও চলবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
মূল কথা হচ্ছে- আল্লাহ কিভাবে তৈরী হলেন তা নিয়ে মাথা নষ্ট না করে, আগে আল্লাহর প্রমাণ খুঁজে বের করেন। আগে অস্তিত্বের প্রমাণ তারপর ওটা কিভাবে অস্তিত্বে আসলো তা নিয়ে পরেও মাথা নষ্ট করা যাবে।
ধন্যবাদ।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ নিজে দেখা না দিলে তাঁকে জোর করে দেখিয়ে দেওয়ার সক্ষমতা কারো নেই। তথাপি যদি আল্লাহ দেখাদেন তথাপি অস্বীকারকারী তাঁকে অস্বীকার করলে কি করার থাকবে? সেজন্য আল্লাহ এসবের মধ্যে নেই। তাঁর আছে ক্ষমতা তিনি তাঁর ক্ষমতা দেখাবেন। শেষ বিচারে যে তাঁকে অস্বীকার করেছে তিনি তাকে স্বীকার কারানোর অহেতুক কাজে জড়াবেন না। তিনি তাঁর ক্ষমতা দেখিয়ে তাকে জাহান্নামে ফেলে দিবেন সেখানে তারা অননন্তকাল থাকবে। আমরা আল্লাহকে বিশ্বাস করেছি আলামত দেখে। এ পোষ্ট সে বিষয় সংক্রান্ত নয়। মানুষের একটা সাধারণ প্রশ্ন হলো যে আল্লাহ আছেন বলে দাবী করা হয় তিনি কিভাবে হলেন? তো এ বিষয়ে আমি গবেষণা করে কি পেলাম সেটা নিয়ে আমি সবার সাথে আলোচনা করি। আর সেটা এজন্য করি যেন আমার কোন ভুল থাকলে সেটা আমি জেনে যেতে পারি। আর আমার ঈমান নিয়ে আপনার টেনশন না থাকলেও চলবে। কারণ আপনি আমাকে আল্লাহর না থাকার নিশ্চয়তার কথা বলেছেন। তো আপনার কথা মেনে নিলে কি আমি ঈমানদার থাকতাম? সে যাই হোক আমার বোধগম্য গওয়া ছাড়া আমি কোন কথা মনি না। এতে যা হয় হবে তা’ নিয়েও আমি ভাবি না।
১৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ঘোড়ার ডিম কিভাবে উৎপত্তি হলো? আপনি যদি এটা প্রমাণ কারতে পারেন তাহলে আল্লাহর উৎপত্তিও কিভাবে হলো তা বুঝতে পারবেন।
হ্যাপি গবেষণা।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঘোড়ার ডিমের কোন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া নেই। কিন্তু আল্লাহর ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া আছে। আর আলামত দেখেই আমরা আল্লাহকে বিশ্বাস করি। শুধুমাত্র অজ্ঞ লোকেরাই ঘোড়ার ডিমের সাথে তাঁর তুল না করতে পারে। আর অজ্ঞ লোক তো কত কথাই বলে। তাদের কথা আমলে নিতে হয় না।
১৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:০৯
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দুনিয়ার মানুষ যেখানে স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করতেই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে আর আপনি সেখানে সেই অস্তিত্বের উৎপত্তি কিভাবে হলো তা নিয়ে গবেষণার ফল প্রকাশ করছেন। আপনি কি বুঝতে পারছেন এটা কতটা হস্যাকর??
বাই দ্যা ওয়ে- আমি কিন্তু আপনাকে হার্ট করার জন্য কিছু বলিনি, আমি শুধু আপনার ভাবনা চিন্তার বিরোধীতা করেছি কিন্তু আপনাকে নয়।
আর আস্তিক, নাস্তিক সবাই আপনার বিরোধীতা করছে এ জন্য মন খারাপ করবেন না, কারণ এটা ফেসবুক নয়। তবে আপনি সঠিক লাইনেই আছেন আপনি আপনার মতই গবেষণা চালিয়ে যান, চেষ্টা করা দোষের কিছু নয়।
ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা আমার কথা বুছে তারা আমার বিরোধীতা করে না। আর যারা আমার কথা বুঝে না তারা আমার বিরোধীতা করে। এটা নিতান্ত সিম্পল বিষয়। আর যারা আমার কথা বুঝে আমি মূলত তাদের জন্য লেখি। সুতরাং যারা আমার কথা বুঝে না তারা আমার লেখা থেকে দূরে থাকলেই হয়ে গেল। এটা আসলে তেমন কোন জটিল বিষয় নয়। আর আমি কি কারো বিশ্বাস-অবিশ্বাসের ক্ষতি করছি? যে যারমত করে বিশ্বাস-অবিশ্বাস করুক! আমি তো কারো কোন কাজে বাধা দিচ্ছি না। আমি জাস্ট মহাজগত বিষয়ে আমার বক্তব্য তুলে ধরছি। আমার মনে হয় আমার সে অধিকারেআছে। আর কারো আমার বিরোধীতা করার অধিকার নেই আমিতো সেটা বলছি না। তাহলে আর এখানে গন্ডোগোলটা কিসের? সবটাইতো শান্তিপূর্ণ পরিবেশ।
১৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৩
জিকোব্লগ বলেছেন:
২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০১
লেখক বলেছেন: গাণিতিক লিমিটেড-আনলিমিটেড এবং মহাজাগতিক লিমিটেড-আনলিমিটেড একরকম নয়। আর আস্তিক না হলে কেউ তাসাউফে যুক্ত হয় না। আপনি কোন নাস্তিককে তাসাউফে যুক্ত হতে দেখেছেন কি?
- মহাজগতকে গাণিতিক হিসাব নিকাশ দিয়েই বিজ্ঞানীরা ব্যাখ্যা করে গেছেন। আর নাস্তিকরা তাসাউফের খানিকটা কাছাকাছি। গোলাম মোস্তফার ইসলাম ও কমিউনিজম - বই থেকে নিচের স্ক্রিনশটটি পড়েন।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সকল ক্ষেত্রে সকল কিছু একই রকম আচরণ করবে ঘটনা এমন নয়। অনেক ক্ষেত্রে একই চরিত্রের বিভিন্ন রকম আচরণ লক্ষ করা গেছে।
২০| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আরেকটু জ্ঞান অর্জন করি।
আল্লাহ নিজে দেখা না দিলে তাঁকে জোর করে দেখিয়ে দেওয়ার সক্ষমতা কারো নেই। - আজ পর্যন্ত আল্লাহ কার সাথে দেখা করেছেন?
মানুষের একটা সাধারণ প্রশ্ন হলো যে আল্লাহ আছেন বলে দাবী করা হয় তিনি কিভাবে হলেন? - হাদিস অনুসারে আল্লাহ কিভাবে হলেন এ বিষয়ে প্রশ্ন করা এবং চিন্তাভাবনা করাও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ যা আমি আগেই উল্লেখ করেছি। তো আপনি এই নিষিদ্ধ বিষয় নিয়ে ঘাঁটাঘাটি করেন কেন?
ঘোড়ার ডিমের কোন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া নেই। - এ কথা কে বলেছে আপনাকে? ঘোড়র ডিম থেকেই তো আল্লাহর সৃষ্টি!! ঘোড়র ডিম যদি নাই থাকে তাহলে আল্লাহ আসলেন কই থেকে?
যারা আমার কথা বুঝে তারা আমার বিরোধীতা করে না। - এই ব্লগে আস্তিক, নাস্তিক সবাই তো আপনার বিরোধীতা করে, তো আপনার কথা কে বুঝতে পেরেছে একটু শুনি?
শান্তি, শান্তি।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমার কথা অনেকেই বুঝেন তার প্রমাণ আমার পোষ্টে দৃশ্যমান রয়েছে। আর মুমিনরাতো দল বেঁধে আমার বিরোধীতা করে না। আমার কথা নিয়ে যত চুলকানী তো যারা মুমিন নয় তাদের। অবশ্য তাদেওর সবার চুলকায় না চলকায় কতিপয় লোকের। কারণ তারা সব বিষয়ে অতি উৎসাহী। আরে ভাই বিশ্বে নানা মতের মানুষ আছে। সবাই তাদের মতের কথা বলুক না তাতে ক্ষতি কি? একবার এক ব্লগার আমাকে নিরামিষ খাওয়া বিষয়ে অনেক বুঝালেন, কিন্তু আমি বুঝিনাই। কারণ আমি আমিষ খেতে ভালোবাসি। তো আমি যেহেতু মুরগী খাব, তাহলে এটা নআমি নামেরে কেমন করে খাব? এখন বুঝলাম জীব হত্যা নিষ্ঠুর কাজ। তো এ নিষ্টুর কাজ না করলে আমি সেই জীবকে কেমন করে খেতে পারি? বললেই হলো নাকি যে সবসময় নিরামিষ খেয়ে থাকতে হবে। এভাবে কত লোক কত কথা বলে। জ্যাকও এমন বলে। আমি এসব গায়ে মাখিনা। আমার কথা আমি বলি। এরপর মানা না মানা অন্যদের বিষয়। বিশ্বে কারো কথা সবাই মানে না, তবে কেউ কেউ মানে। হোক সেটা সুকথা অথবা অকথা।
২১| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৩১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি নুর আলম হিরণকে উত্তর দিয়েছেন- কেউ হতে কেউ কখনো দেখে না। হওয়ার পর দেখে সে আছে। তো আল্লাহ দেখেছেন তিনি আছেন, আর কিছু নাই। সেজন্য তিনি বলেছেন তিনি প্রথম।
ও আচ্ছা তাহলে আল্লাহ কিভাবে হলেন তা তিনি নিজেই দেখেননি বা জানেননা? হুট করেই আল্লাহ একদিন খেয়াল করলেন তিনি আছেন কিন্তু কই থেকে আসলেন কিভাবে আসলেন এ বিষয়ে তার কোন জ্ঞান নেই।
আমার জন্মের সময় আমি কিছুই দেখিনি বা বুঝিনি, কিন্তু বুদ্ধি হবার পর আমি বুঝালাম আমি কিভাবে হয়েছি। তো এখন কথা হচ্ছে আল্লাহর কি এখনো বুদ্ধি হইনি? সে কি এখনো বুঝতে পারছে না যে সে কিভাবে হয়েছে?
ব্যপক বিনুদুন!!
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনিার জন্ম আপনি না দেখলেও অন্যরা দেখেছে তাদের থেকে আপনি জেনেছেন আপনার জন্মের বিষয়। আল্লাহ কিভাবে হলেন সেটা কেউ দেখেনি সতাহলে আল্লাহ কার থেকে জানবেন তিনি কিভাবে হলেন? তিনি যখন থেকে নিজেকে এবং তার পরিবেশ বুঝতে পেরেছেন তখন তিনি দেখেছেন তিনি একা। কোথাও কেউ নেই, কোথাও কিছু নেই। তারপর থেকে তিনি তাঁর একাকিত্ব দূর করা শুরু করলেন। তারপর এখন তিনি মস্তবড় জগতের অধিশ্বর হয়ে আছেন। পরকালে তাঁর কাজ সহজ। তিনি কারো সাথে তর্কে জড়াবেন না। সবাইকে শুধু তিনি তাঁর ক্ষমতা দেখাবেন। তাঁর বিরোধীরা তখন অক্ষম হয়ে তার সব কিছু মেনে নিতে বাধ্য হবে।
২২| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি তো এসলাম ধর্মের ১২ টা বাজিয়ে দিলেন চাচাজী।
স্রষ্টার সৃষ্টি নিয়ে কোন ধরণের প্রশ্ন এবং চিন্তভাবনা করাই না জায়েজ, "এ বিষয়ে তোমাদের জ্ঞান দেয়া হয়েছে অতি সামান্যই"- আল কুরান। আর আপনি সেখানে তার সৃষ্টির যাবতীয় গুরু রহস্য উম্মোচন করে দিলেন। আপনি তো পুরা নাজায়েজ একটা কাজ করলেন।
আর সারাজীবন ওয়াজ মাহফিলে শুনে এসেছি আল্লাহর কোন সৃষ্টি নেই, তার কোন শুরুও নেই তার কোন শেষও নেই, তিনি আদি ও অনন্ত, তিনি সৃষ্টি হন না.. ইত্যাদি।
কিন্তু আপনি এখানে আল্লাহ কিভাবে সৃষ্টি হলেন তার সবকিছু ব্যাখ্যা করে দিলেন, এ তো দেখছি পুরাই ইসলাম অবমাননা।
সাধে কি আর আস্তিক, নাস্তিক দুই পক্ষই আপনার বিরোধীতা করে?
আর ভুলেও আপনার এই মনগড়া থিউরী আলেম সমাজের সামনে পেশ করবেন না, তাহলে কাপালে দূর্গতি আছে, ডাইরেক্ট নাস্তিক খেতাব দিয়ে দিবে, তখন আবার মহা ফ্যঁসাদে পড়বেন।
আর আল্লাহ কি খায়, কিভাবে বেঁচে থাকে, বাথরুমের খবর কি ইত্যাদি বিষয়েও আমাদের একটু জ্ঞান দিবেন পরবর্তী পোস্টে। এই ব্লগের কেউ আপনাকে কোন বিপদে ফেলবে না ফর শিওর।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এসব নিয়ে আমি আলেমদের সাথে বসে কথা বলি। তারা আমার বিরোধীতা করে না। বহু মেধাবী আলেম, ইমাম আমার নিকট কম্পিউটার শিখতে আসে। তাদের সাথে আমি এসব নিয়ে কথা বলী। তারা খুশী হয়। আর অনেকে তো এমন ভাব দেখায় যে মনে হয় তারা এসব বিষয় আগে থেকে জানে। ২০১৬ সাল থেকে ফেসবুকে লিখি তিন গ্রুপে দেখলাম আমার পয়েন্ট লক্ষ ছাড়িয়েছে। যেখানে সামুর গ্রুপে আমার পয়েন্ট মাত্র তিন। তারমানে আমার সমস্যা শুধু ব্লগার নিয়ে। সাধারণ লোক আলেম ওলামা নিয়ে মূলত আমার কোন সমস্যা নেই। ব্লগারও গুটিকতেক আমার বিরোধীতা করে যা নেহায়েত মামুলী বিষয়।
২৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:১৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আল্লাহ কিভাবে হলেন সেটা কেউ দেখেনি তাহলে আল্লাহ কার থেকে জানবেন তিনি কিভাবে হলেন? - কথা কিন্তু একেবারে সত্য, বিষয়টা কিন্তু আসলেই আল্লাহর জানার কথা নয়। তাহলে বুঝা গেলো আল্লাহর জন্মের কোন সাক্ষী নেই।
তারপর থেকে তিনি তাঁর একাকিত্ব দূর করা শুরু করলেন। - ও আচ্ছা, তাহলে আল্লাহ নিজেও একা একা ডিপ্রেশনে ভুগতেন? সরি টু হিয়ার দ্যাট।
গুড নাইট, আপনাকে আর জ্বালাতন করবো না। তবে আমি একজন খুউবই মজার মানুষ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর একা একা ভালো লাগলে তো আর কিছু হওয়ার কথা ছিলো না। কারণ তিনি বলেছেন তিনি সব কিছু সৃষ্টি করেছেন।
২৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪৩
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: "তবে আপনি একজন খুউবই মজার মানুষ- হবে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মজাটজা বুঝি না। ২০১৬ থেকে ফেসবুকে লেখি। কেউ বিরোধীতা করে না। এখনো ফেসবুকে আমার পোষ্ট চলমান আছে। ব্লগের লোকেরা আবার বেশী জ্ঞানী বলে তারা আমার পোষ্ট নিয়ে বিভিন্ন কথা বলে। আমি আবার এসব গায়ে মাখি না। কারণ আমার এসব গায়ে মাখার টাইম নাই।
২৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৫৬
হাসান১৯ বলেছেন: কুরআন চ্যাপ্টার ৫২ঃ আয়াত ( ৩৩ - ৩৬ ) ----- ৩৩- না কি তারা বলে যে, মুহাম্মাদ এই কুরআন নিজে বানিয়েছেন? বরং তারা অবিশ্বাসী। ৩৪ - তারা সত্যবাদী হলে এ রকম একটা কালাম তারা নিয়ে আসুক না কেন। ৩৫- তারা কি স্রষ্টা ব্যতীত সৃষ্টি হয়েছে, না তারা নিজেরাই স্রষ্টা? ৩৬ - নাকি তারা আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছে? বরং তারাতো অবিশ্বাসী।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৩৩
জিকোব্লগ বলেছেন:
এইগুলো মনগড়া ব্যাখ্যা না দিয়ে ইসলামিক দার্শনিক দের চিন্তা ভাবনার
(যেমনঃ মুজাদ্দিদে আলফে সানীর মাকতূবাত , রুমী এর মাছনবী, ইমাম
গাজ্জালীর মাকতূবাত, হাকিকাতুর রুহুর ইত্যাদির থেকে) আলোকে
ব্যাখ্যা দিলে, আস্তিক -নাস্তিক সবার কাছেই বেশি গ্রহণযোগ্য হত।
এইরকম জগাখিচুড়ি ব্যাখ্যা দিয়ে ইসলামকে অনেক ছোট করা হচ্ছে।
আপনি নিজেও অনেকের কাছে হাসি বিনোদনের পাত্র হচ্ছেন। অবশ্য
এই বিষয়ে আপনার স্বাধীনতা আছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রশ্ন হলো আল্লাহ কিভাবে হলেন এবং আর সব কিছু কিভাবে হলো? তো এসব প্রশ্নের উত্তর কি সেই সব পুস্তকে আছে? হাসি ও বিনোদন ওতা আল্লাহ এবং নবিকে নিয়েও করা হয়। আর বিশ্বের কোন ব্যক্তির সমর্থক বিশ্বের সব মানুষ নয়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে পরম ভালোবাসে কোটি কোটি মানুষ এবং তাঁকে চরম ঘুণা করে কোটি কোটি মানুষ। আপনি উপদেশ দিয়েছেন ভালো কথা। কিন্তুিআমি যে বিষয়ে লিখছি সে বিষয়ের সব তথ্য আমি পাচ্ছি কোরআন থেকে। ব্লগাররা আবার কোরআন বাদদিয়ে শুধুমাত্র আমার অজারভেশন জানতে চায়। সেজন্য আমি আমার অবজরভেশন তুলে ধরি। তবে মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর আপনি যে আপনার ভক্তকুল নিয়ে গর্ব করেন আপনি কি জানেন আপনার চেয়েও হাজার গুণ বেশি ভক্তকুল রয়েছে, দেওনবাগীর, চরমোনাই, হাটহাজারী, আটরশী.. ইত্যাদি সব পীরের?
তো ভক্তকুলের তুলনায় আপনিও তো তাদের কাছে অজ্ঞ!! ঠিক যেমন আপনি আমার চিন্তাধারাকে অজ্ঞ মনে করেন আমার ভক্তকুল নেই দেখে।
আর আমি যদি আপনার চেয়েও বেশি ভক্তগুলো জোগাড় করি তাহলে কি আপনি নিজেকে অজ্ঞ মনে করবেন আর আমাকেই জ্ঞানী মনে করবেন?
ধন্যবাদ।
২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব বিষয়ে সব জান্তা কেউ নেই। কোন বিষয়ে আমি অজ্ঞ এবং কোন বিষয়ে আপনি অজ্ঞ। এমটা হতেই পারে। এটা নিয়ে মান-অভিমান ঠিক নয়। বেলা শেষ কথা একটাই আমি আমার কথা বলে আমার দায়িত্ব সম্পন্ন করেছি। তারপর এ নিয়ে কে কি করবে সেটা তার বিষয়।
২৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
জিকোব্লগ বলেছেন:
লেখক বলেছেন: প্রশ্ন হলো আল্লাহ কিভাবে হলেন এবং আর সব কিছু কিভাবে হলো? তো এসব প্রশ্নের উত্তর কি সেই সব পুস্তকে আছে?
- উত্তর হলো আছে। একটি শব্দ দিয়ে এটার উত্তর হলো 'ভালোবাসা '।
কিন্তু ব্যাখ্যা অনেক ব্যাপক ও সাধনার বিষয়। আর এই জন্যেই
ইসলামিক দার্শনিকদের বইগুলো পড়তে হবে।
এক আদম বা মানুষের সৃষ্টি নিয়ে বিজ্ঞান ও ধর্ম কেউ ই এখন পর্যন্ত ১০০%
সঠিক তথ্য বলতে পারে নি, বরং বিভ্রান্তিতে আছে । আরতো সৃষ্টির সৃষ্টিকর্তা
কিভাবে হলেন এটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা!
এমনকি ইসলামের ভিতরে-ই শরীয়াত ও মারিফাত আদমের সৃষ্টি নিয়ে ভিন্ন
কথা বলে। যেমনঃ শরীয়াত বলে একটাই আদম , কিন্তু মারিফাত বলে এই
আদমের আগে আরো আদম ছিল।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
২৬ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মসনবি আমি পড়েছি। আমাদের ঘরে ছিলো। আমি এসব প্রশ্নে উত্তর আমার মত করে দিচ্ছি। অনেক ব্লগার সেরকমটাই বলেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:২৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: জ্ঞান বৃদ্ধি পাইলো।