নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞান থেকে কি অবিশ্বাসের হালে পানি পাওয়া যায়?

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১:২৪



বিজ্ঞান বলল, বীগ ব্যাং এ মহাজগতের সব হয়েছে। আমরা বলি ওয়েল। তখন সবার সাথে মহাজগতের নিয়ন্ত্রক হয়েছেন। কারণ আমরা মহাজগতের সব কিছু সুনিয়ন্ত্রিত দেখতে পাচ্ছি। সুতরাং আমরা মহাজগতের নিয়ন্ত্রককে অস্বীকার করতে পারছি না বলে দুঃখিত।

বিজ্ঞান বলে বিবর্তনে সব হয়েছে। আমরা বলি ওয়েল সেই সাথে বিবর্তনে সবার নিয়ন্ত্রক হয়েছেন।কারণ আমরা সব কিছু নিয়ন্ত্রিত দেখতে পাচ্ছি।সুতরাং আমরা মহাজগতের নিয়ন্ত্রককে অস্বীকার করতে পারছি না বলে দুঃখিত। আর আদম(আ.) বিবর্তনের অংশ নন। কারণ তিনি পৃথিবীতে বাইরে থেকে আগত। তাঁর মত প্রাণীদের বিনাশ করে তাঁকে এখানে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। সুতরাং আমরা যে আদম সন্তান এটা আমরা অস্বীকার করতে পারি না।

বিজ্ঞান বলছে বীগ ব্যাং এর আগে কি ছিল বিজ্ঞান তা জানে না, আমরা বলি আমরা সেটা জানি। বীগ ব্যাং এর আগে আল্লাহ ছিলেন, কারণ এত্ত বড় বীগ ব্যাং ঘটাতে আল্লাহর মত শক্তিশালী কোন একজনের দরকার ছিলো।

অবিশ্বাসী বলছে আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছে? আমরা বলি কেউ সৃষ্টি না করাই আল্লাহর অস্তিত্বের কারণ। কারণ কেউ লিমিট দিয়ে সৃষ্টি না করায় আল্লাহ আন লিমিটেড হিসাবে বিদ্যমান হয়েছেন। তাঁর মত আর কেউ হতে পারেনি কেন? তাঁর মত আর কেউ হতে পারেনি কারণ তিনি অন্য সবার লিমিট দিয়ে দেওয়ায় অন্য সবাই লিমিটেড হয়ে গেছে। সেজন্য তারা আর তাঁর মত আন লিমিটেড হতে পারেনি।

একজন অবিশ্বাসী বলেছেন, শূন্য থেকে সব কিছু হয়েছেন। শূন্যে বিভিন্ন ক্রিয়া প্রক্রিয়ায় তাতে শক্তি হয়েছে। আমরা বলি সেই সব শক্তির সম্মিলিত অবস্থাই সর্বশক্তিমান আল্লাহ। সেজন্য তিনি নিজেকে প্রথম বলেছেন। এভাবে আল্লাহর সব কথায় লজিক থাকায় আমরা তাঁর কথায় বিশ্বাসী।আর অবিশ্বাসীর কথায় কোন লজিক না থাকায় মানুষ অবিশ্বাসী হতে পারে না। অথচ এ অবিশ্বাসীরা বিনা লজিকে বিশ্বাসকে ভাইরাস বলছে। কিন্তু তাদের লজিক বিহীন কথা বিশ্বাসী কানে তোলে না। একদা বিজ্ঞান ছিলো না বলে অবিশ্বাসী বড় অসহায় ছিলো। বিজ্ঞান আসায় অবিশ্বাসী মনে করলো এবার তাদের হালে অনেক পানি। কিন্তু ভালো করে তাকালে দেখাযায় অবিশ্বাসের বিজ্ঞানের সবটাই মরিচিকা। অবিশ্বাসী পানি ভেবে মরিচিকায় হাল চালায় তাতে বিশ্বাসী হাসে। তখন অবিশ্বাসী বিশ্বাসীকে ধর্মান্ধ বলে গালি দিয়ে শান্তনা পাওয়ার অহেতুক চেষ্টা করে। এ খেলাই এখন চলছে হরদম।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: এই ঝড়,সুনামি,ভূমিকম্প,মহামারী কি সুনিয়ন্ত্রনের লক্ষন।এই গুলির পৃাকৃতিক কারণ আমরা জানি।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার দেহ প্রকৌশল কি বলে?

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:২৭

কামাল১৮ বলেছেন: আপনার দুঃখিত হবার কারণ নাই।আপনি যা খুসি বিশ্বাস করতে পারেন।এই জন্য কেই আপনার গলায় গামছা দিবে না।যেটা মমিনরা করে।উত্তর বাংলায়, প্রথমে পিটিয়ে মেরে ফেললো তার পর আগুনে পোড়াবো।সরিয়ে না ফেললে ইউটিউবে খুঁজলে ভিডিও পাবেন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বিশ্বাসীর বিশ্বাসকে। অবিশ্বাসী বিশ্বাসের ভাইরাস বলে। এরা ধর্মীয় কাজকে বলে কূ-সংস্কার।

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: পোড়ালো হবে।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওকে।

৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৫৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: পুরা সৃষ্টি তত্বই হচ্ছে একটা আজগুবি কল্পনা প্রসূত বিষয়। এই মহাবিশ্ব কেউ সৃষ্টি করেনি বা এর কোথাও কোন কিছুতে সৃষ্টিকর্তার কোন বিন্দুমাত্র অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।

বিজ্ঞানীরা যেটাকে জিরো বলে আসলে ওটা একদম জিরো নয়, ওই জিরোর মধ্যেও প্রকৃতিক কার্যক্রম ছিল, বা বিজ্ঞানীরা আপাদত ওই পর্যন্তই জানতে পেরেছে। একদম শুণ্য থেকে কোন কিছু হতে পারে না এটা হচ্ছে কমন সেন্সের বিষয়। সুতরাং বুঝা গেলো এই মহাবিশ্ব কেউ একদম শুণ্য থেকে সৃষ্টি করেনি, কারণ শুণ্য থেকে কোন কিছুই সৃষ্টি করা বা সৃষ্টি হওয়া সম্ভব নয়। কাজেই প্রমাণিত হইলো এই মহাবিশ্ব কেউ সৃষ্টি করেনি এটা চিরকারল শুধু রুপের পরিবর্তন হয়েই আসছে। আর এই এক অবস্থা থেকে আরেক অবস্থায় রুপান্তরের পুরো প্রকৃিয়াটা হচ্ছে প্রকৃতিক ক্রিয়াকালাপ, এসব প্রকৃতিক ক্রিয়াকালাপের পিছনে কোন স্রষ্টা বা গডের কোন হাত পাওয়া যায়নি। যদি পাওয়াই যেতো তাহলে বিজ্ঞান এতদিন ঘোষণা দিতো এখানে স্রষ্টার হাত পাওয়া গিয়েছে বা তার অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে।

তাছাড়া বিজ্ঞানের কাজ স্রষ্টাকে খুঁজা নয়, বিজ্ঞানের কাজ হচ্ছে এই প্রকৃতিক প্রকৃিয়া কিভাবে কাজ করে তা নিয়ে গবেষণা করা।
স্রষ্টাকে খুঁজে বের করার দায়িত্ব আপনার বিজ্ঞানের নয়। আপনি যদি সৃষ্টার অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েই থাকেন তাহলে আপনার যাবতীয় দলিল দস্তাবেজ বিজ্ঞান মহলে উপস্থাপনা করুন, দুনিয়ার সকল বিজ্ঞানীরা আপনার তথ্য প্রমাণ নিয়ে গবেষণা করে দেখবে যে আপনার দাবী সত্য কি না? আপনি যদি এটা করতে পারেন তাহলে আমি আপনাকে নোবেল পুরষ্কার এনে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিবো। :D ব্লগে হাউ কাউ করে আপনি কখনো স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ করতে পারবেন না।

ধন্যবাদ।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেহ প্রকৌশল দেখেই আমরা বুঝি এটা কারো কাজ।

৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৫:৫৪

কামাল১৮ বলেছেন: আমার দেহ মোটেই পারফেক্ট নয়।আমার থেকে শকুনের দৃষ্টি অনেক প্রখর।কুকুরের গ্রান শক্তি আমার দশগুণ।এমন হাজারো সমস্যা আছে আমার দেহে।আমি উড়তেও পারিনা।দৌড়াতে পারি না অনেক প্রানীর সমান।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক প্রানীর থেকে আমার কম।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:১৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সব গুলিই দেহএবং সব দেহে ডিজাইন এবং লিমিট আছে। আল্লাহর দেহ নেই সেজন্য এর ডিজাইনারের দরকার নেই। আল্লাহর লিমিট নেই, সেজন্য তাঁর লিমিট দাতা থাকার দরকার নেই। কিন্তু যাদের দেহের ডিজাইন আছে এবং যাদের মধ্যে বিভিন্ন লিমিট আছে তাদের দেহের ডিজাইনার থাকা এবং এর লিমিট দাতা থাকার দরকার আছে। ডিজাইন এর ডিজাইন দাতা থাকার এবং লিমিটেডের লিমিট দাতা থাকার দরকারের বিষয়টি সুস্পষ্ট। এটা অস্বীকারের কোন সুযোগ নেই। আমি ছাত্রদেরকে পাওয়ার পয়েন্ট ও একসেস শিখাচ্ছি। এর স্লাইড ও টেবিল তৈরী করতে গেলেই ডিজাইনের বিষয়টি এসে পড়ে। আপনার নাকটা যে স্খানে ডিজাইন করা সেই স্থান ছাড়া অন্য স্থানে এটি স্থাপন করলে এ স্থাপনের কাজটা এরা বেশী সুন্দর হবে না। আসলে বিজ্ঞান সকল বিষয়ে বিজ্ঞ নয়। এরা এক বিষয়ে বিজ্ঞ তো অন্য বিষয়ে অজ্ঞ। বিশেষ করে এদের অনেকে সৃষ্টিকর্তা বিষয়ে ভিষণ রকম অজ্ঞ। তথাপি তারা তাদের অজ্ঞতার বিষয়ে একটা জ্ঞানী জ্ঞানী ভাব করে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা করে। মানুষ তাদের প্রতারণার জাল ছিন্ন করে বিশ্বাসী হয়।

৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৭:২৫

অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন : দেহ প্রকৌশল দেখেই আমরা বুঝি এটা কারো কাজ

কিন্তু ভাইয়া, আপনার ইঞ্জিনিয়ার সাবেহ পলিটেকনিক পাশ করেছেন কিনা সন্দেহ! অতি সামান্যতে জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্ট, ডাইরিয়া, হাঁপানি, কিডনি বিকল, হার্ট আ্যাটাক, বাতের ব্যাথা, হাটুক্ষয়। তখন উপায়হীন হয়ে, ডাক্তারের অফিসে ঘুষ দিয়ে লাইনের আগে দাড়াতে চান। এই তো আপনার প্রকৌশলী?

তবে এটা সত্য, আপনার ইঞ্জিনিয়ার সাহেব নবী মোহাম্মদের বিয়ে-শাদির ঘটকালিতে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্ট, ডাইরিয়া, হাঁপানি, কিডনি বিকল, হার্ট আ্যাটাক, বাতের ব্যাথা, হাটুক্ষয় - এগুলো প্রকৌলে প্রাপ্ত সিস্টেম এর ব্যবহার গত ত্রুটি। আর এ ত্রুটির ক্ষেত্রে ব্যবহার কারীর দায় রয়েছে। আপনি এক বিষয়কে অন্য বিষয়ের সাথে জটলা পাকিয়ে ফেলেছেন।

৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ জানাই যে আপনার এমন পোষ্টের জন্য আমরা আমাদের বিষয় গুলো পাঠককে জানাতে পারছি।আপনি এমন পোষ্ট না দিলে এটা সম্ভব হতো না।কে গ্রহন করলো না করলো সেটা আসল বিষয় না ,জানানতো হলো।তারা চিন্তার একটা খোরাক পেলো।
আমরাও একদিন আপনার মতোই ছিলাম।ভাবতাম আল্লাহ না থাকলে না খেয়ে মারা যেতাম।মরার পরে ৭২ হুর কোথায় পেতাম।ধুদের নহর মধুর নহর আরো কতো কি।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যে কোন বিষয়ে আলোচনার দরকার আছে। কেউ এদিকে কেউ ওদিকে কেন বেঁকে আছে এটা অন্যদের জানতে হবে যেন তারা যে কোন এক পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করতে পারে।

৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

কিরকুট বলেছেন: আপনার তথ্য উপাত্ত নেয়া শেষ হলে আশাকরি এইসব জঞ্জাল আপনি সরিয়ে ফেলবেন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এসব বিষয়ে আলোচনার দরকার আছে। কারো রাস্তা এ দিকে কারো রাস্তা সে দিকে গেল কেন এটা সবাইকে বুঝতে হবে। যেন সবাই তাদের পছন্দমত রাস্তা বেছে নিতে পারে। আর আমি চাইব আমার রাস্তায় বেশী লোক থাকা বজায় থাকুক। কারণ আমি চাই আমার দল সংখ্যা গুরু থাকুক। সুতরাং আমার উদ্দেশ্য স্পষ্ট। আমার কারণে আপনার কোন ক্ষতি হচ্ছে কি?

৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেহ প্রকৌশল দেখেই আমরা বুঝি এটা কারো কাজ।


প্রতিবছর কতগুলি গর্ভপাত হয়?
প্রতিবছর কত বিকলাঙ্গ বাচ্চা জন্ম নেয়?

এইগুলি কেন ঠিকমতন হয় না? কারন এটা চলমান একটা প্রকৃয়া। এতে সৃস্টিকর্তার কোন হাত নেই।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ডিজাইনে ডিজাইনারের হাত থাকে। লিমিটে লিমিটারের হাত থাকে। এটাই বাস্তব বিষয়। গর্ভ পাত ও বিকলাঙ্গ বাচ্চার ক্ষেত্রে অন্য কারণ থাকে সেটা ডাক্তারগণ বলেন।

১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এখন পর্যন্ত আমাদের জানা মাহাবিশ্বের যাবতীয় প্রাকৃতিক কার্যক্রম ব্যাখ্যা করতে কোন স্রষ্টার প্রয়োজন হয় নি। প্রকৃতি সম্পূর্ণ তার নিজস্ব বিশৃংখল প্রকৃিয়ায় এক অবস্থা থেকে আরেক অবস্থায় রুপান্তরিত হতেই থাকে আর এই প্রকৃিয়াটি কেউ নিয়নন্ত্রণ করে না। মহাবিশ্ব তৈরীর মূল উপাদান যেমন- ইলেকট্রোন, প্রোটোন, অনু, পরমানূ, ডার্ক এনার্জি, দিস ম্যাটার, দ্যাট ম্যাটার, এই কাণা, সেই কণা ইত্যাদি এসব কণা বা শক্তিগুলো (যাকে আপনারা গড কাণা বলে থাকেন ) এই মহাবিশ্বে চিরকালই বিদ্যামান ছিল আছে এবং থাকবে এগুলোকে কেউ সৃষ্টি করেনি কারণ এসবের কোন শুরু নেই এবং এসবের শেষ বা ধ্বংসও নেই, সুতরাং এগুলো কেউ তৈরী করার প্রশ্নই আসে না কথা বুঝা গেলো?? B-)

দেহ প্রকৌশল দেখেই আমরা বুঝি এটা কারো কাজ। - কল্পনা করলে তো অনেক কছুই করা যায়, তাছাড়া আপনি, আপনারা বা সারা বিশ্বের মানুষ কি বিশ্বাস করলো বা না করলো তার উপর ভিত্তি করে তো বৈজ্ঞানিক কার্যক্রম চলে না। যুক্তি এবং তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে বৈজ্ঞানিক কার্যক্রম চলিত হয়, সুতরাং বিজ্ঞানের কাছে আপনার, আপনাদের বা সারা বিশ্বের মানুষের ব্যক্তিগত বিশ্বাসের কোনই মূল্য নেই। আর তাই আপনি কি বুঝলেন আর না বুঝলেন তাতে কোন কিছুই প্রমাণ হয় না। কথা ক্লিয়ার? ;)

খেয়ালি প্রকৃতি সম্পূর্ণ তার নিজস্ব প্রকৃিয়ায় চলে আর এই প্রকৃিয়াটি সম্পূর্ণ বিশৃংখল আর এই বিশৃংখল প্রকৃিয়াটি কোন অতি প্রাকৃতিক কোন সত্তা নিয়নন্ত্রণ করে না, আজ পর্যন্ত এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায় নি।

আপনার দাবী করা প্রকৌশলীটি অত্যন্ত দূর্বল এক প্রকৌশলি, আমি আজই তার পদত্যাগ চাই, তার প্রমাণ নিচে দেখুন।









সুতরাং দেখা গেলো মানুষের দেহঘরীর তৈরীর এই ইঞ্জিয়ারটি অত্যন্ত দূর্বল এক ইঞ্জিয়ার।

এসব মানুষের পাপের ফসলে বলে আপনি এখন গুজামিল দিবেন আমি জানি, কিন্তু সমস্যা নেই আপনি গুজামিল দিতেই থাকুন, আমি পরবর্তীতে প্রমাণ করে দিবো মানুষের দেহ ছাড়াও প্রকৃতিতে এমন অসংগতির ভূরি ভুরি উদাহরণ রয়েছে যেখানে পাপ বা পূন্যের কোন প্রশ্নই নেই। স্বয়ং মাহাবিশ্বের দেহ গঠনে রয়েছে এমন অসংখ অসংগতির উদাহারণ। =p~


১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কতিপয় ঘটনা দিয়ে সাধারণ ঘটনার বিচার সঠিক কাজ নয়।

১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: চমৎকার আলাপ পেড়েছেন । বেশ কিছুকাল ধরে আমার ভিতরে তোলপাড় চলছে সৃষ্টি আর বিবর্তন নিয়ে । আপনার লেখা প্রথম অংশ কিভাবে আমার ভাবনার সাথে মিলে গেল জানিনা ।

আরও লিখুন পড়ব ।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সঠিক সিদ্ধানের জন্য বিচার বিবেচনার দার সম্প্রসারিত করতে হয়। সংকীর্ণ জ্ঞানে সিদ্ধান্ত নিতে গেলে ভুল সিদ্ধান্ত হয়।

১২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আপনি আপুনার বিশ্বাস নিয়ে থাকুন। কথায় আছে, বিশ্বসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি সবার সাথে আলোচনা করতে ভালোবাসি। যেন জনগণ এ রাস্তা সে রাস্তার কোন রাস্তায় চলতে পারে আমাদের আলোচনা তাদের সে সিদ্ধান্তের সহায়ক হয়।

১৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ডিজাইনে ডিজাইনারের হাত থাকে। লিমিটে লিমিটারের হাত থাকে। এটাই বাস্তব বিষয়। গর্ভ পাত ও বিকলাঙ্গ বাচ্চার ক্ষেত্রে অন্য কারণ থাকে সেটা ডাক্তারগণ বলেন।

ডিজাইনার ভালো না তাই এমন কোটি কোটি ভুল প্রতি বছর হয়।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেই সব হলো ডিজাইনারের অন্য রকম ডিজাইন করার নমুনা। তিনি দেখান যে ডিজাইন এমনটাও হতে পারে। আফটার অল সবটাই ডিজাইন। আর কোন ডিজানই ডিজাইনার ছাড়া হয় না। আর তাঁর নিজেরটা তিনি নিজেই ডিজাইন করেছেন। আমাদের সমস্যা হলো আমরা তাঁর মত ডিজাইনার নই। আর এটাই বাস্তব যে সবাই এক রকম হয় না।

১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সেই সব হলো ডিজাইনারের অন্য রকম ডিজাইন করার নমুনা। তিনি দেখান যে ডিজাইন এমনটাও হতে পারে। আফটার অল সবটাই ডিজাইন। আর কোন ডিজানই ডিজাইনার ছাড়া হয় না। আর তাঁর নিজেরটা তিনি নিজেই ডিজাইন করেছেন। আমাদের সমস্যা হলো আমরা তাঁর মত ডিজাইনার নই। আর এটাই বাস্তব যে সবাই এক রকম হয় না।

তার অর্থ সেই একই। সৃস্টিকর্তার হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না :)

অর্থ যেই সব ভ্রুন মায়ের গর্ভেই নস্ট হয়ে যায়, যত রকমের বাচ্চা মেয়ের পেটেই মারা যায়, বিকলাঙ্গ, যত রকমের সমস্যা নিয়ে শিশু জন্ম নেয় সেটা সৃস্টিকর্তার ইচ্ছাতেই হয়? /:)

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ডিজাইন ডিজাইনারের ইচ্ছাতেই হয়, এটাই সাধারণ নিয়ম। পরকালে তিনি তাঁর কাজের ব্যখা দিতে এবং অন্যের কাজের হিসাব নিতে পঞ্চাশ হাজার বছর খরচ করবেন।তাঁর ব্যখ্যা না শুনে আমরা তাঁকে কোন বিষয়ে দোষী সাব্যস্ত করতে চাই না। আর বিচারের নিয়ম এটাই যে তাতে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে তারপর রায় দিতে হয়।

১৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ডিজাইন ডিজাইনারের ইচ্ছাতেই হয়, এটাই সাধারণ নিয়ম। পরকালে তিনি তাঁর কাজের ব্যখা দিতে এবং অন্যের কাজের হিসাব নিতে পঞ্চাশ হাজার বছর খরচ করবেন।তাঁর ব্যখ্যা না শুনে আমরা তাঁকে কোন বিষয়ে দোষী সাব্যস্ত করতে চাই না। আর বিচারের নিয়ম এটাই যে তাতে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনে তারপর রায় দিতে হয়।

তত্বকথা অনেক বলা যায়।

যখন নিজের সন্তান ৬ দিন বয়সে হারাতে হয় তখন বোঝা যায় কতটা কস্ট লাগে। যখন এই সব কাল্পনিক সান্তনার ফাকিগুলি বোঝা যায়।

ধরুন আপনি এবং আপনার সন্তান দুজনেরই একই ব্যংকে একাউন্ট আছে।

আপনার সন্তান ব্যাংকের কাছে লোন আছে। তিনি টাকা দিচ্ছেন না।

এখন ব্যাংক যদি আপনার একাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেয় আপনি মেনে নেবেন?

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কষ্ঠে সমব্যথী। কিন্তু আল্লাহর দাবী তিনি সকল বিষয়ে নির্দোষ। শেষ বিচারে তিনি এর প্রমাণ দিবেন। আমরা এ বিষয়ে সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চাই।

১৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ আমি বিশ্বাসি হতে পেরেছি। দুনিয়ার তাবৎ জ্ঞান কিংবার সম্পদ সবি আমার স্রষ্টার দান। আমি সুুখী এই কারণে যে আমাকে আমার রব হেদায়াত দান করেছেন। সবাইকে একদিন সঠিক বুঝদান করবেন। কেউ বুঝে আবার কেউ দেরীতে বুঝে! সময় একদিন ঠিকি বুঝাতে সক্ষম হবে।
আপনাকে ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনাকে নেক হায়াত দান করুন।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে হেদায়াতের নেয়ামত দান করেছেন, এরজন্য আপনি তাঁর শুকরিয়া জ্ঞাপন করছেন, সবটাই অনেক ভালোলাগার মত বিষয়।

১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৩

বিষাদ সময় বলেছেন: ভাই মূল দ্বন্দ্বটা তো বিশ্বাসী আর অবিশ্বাসীর মধ্যে না। তাহলে তো আমার খুশির সীমা থাকতো না।

কিন্তু মূল দ্বন্দ্ব, সংঘাত, মারামারি, হানাহানি, খুনাখুনি তো এক বিশ্বসী সম্প্রদায়ের সাথে আরেক বিশ্বাসী সম্প্রদায়ের। গুরতর সমস্যাটা তো সেখানেই।

আর এ ধরণের লিখা যখন লিখা হয় তখন লজিকের দিক দিয়ে বেসিক কনসেপ্টাই কেন জানি কারও মাথায় থাকে না।

ধরি প্রমাণ হলো সৃষ্টিকর্তা আছেন। তাহলে সমস্যা শেষ হয় না, আরও শুরুতর সমস্যার শুরু হয়.......কারণ তখনই বিশ্বাসীদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে উঠবে। কেউ বলবে তিনি ঈশ্বর, কেউ বলবে তিনি ভগবান, কেউ বলবে তিনি.....

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তথাপি আমাদেরকে সত্য ও সত্যবাদীদের সাথেই থাকতে হবে। বিশ্বাসীদের বিশ্বাস লজিক্যাল বিধায় এর সাথে থাকাই সংগত।

১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @বিষাদ সময়- এর সাথে একমত, যুক্তি তর্ক বাদ দিয়ে যদি সাময়িক সময়ের জন্য ওই কাল্পনিক স্রষ্টাকে মেনে নেই তাহলে কিন্তু সমস্যার সমাধান হয় না বরং সমস্যার শরু হয় মাত্র, সেক্ষেত্রে বিশাল এক প্যাঁচ লেগে যাবে। অন্ধবিশ্বাস কখনোই কোন সমস্যার সমাধান হয় না বা হওয়া উচিৎ ও নয়।

আপনি বলেছেন- কতিপয় ঘটনা দিয়ে সাধারণ ঘটনার বিচার সঠিক কাজ নয়। - যদি তাই হয় তাহলে হাজার জন অসুস্থ রোগীর মধ্যে মাত্র দুই একজন গরীব রোগী টাকার অভাবে হাসপাতালে চিকিৎসা না করিয়ে প্রার্থণা করে, তাতে দেখা যায় কেউ কেউ প্রাকৃতিক ভাবেই সুস্থ হয়ে যায়, তখন তাহলে স্রষ্টার মহিমা করেন কেন? আপনার স্রষ্টার যদি এতই মহিমা থাকে, প্রার্থণা যদি এত ফলপ্রসূ হয়ে থাকে তাহলে আপনার এলাকার হাসাপতাল বন্ধ করে দিয়ে, সবাইকে প্রার্থনার দাওয়াই দেন দেখেন তাতে কত পার্সেন্ট রোগী ভালো হয়।

ঠিক তেমনই মানুষের ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে শুরু করে যে কোন সমস্যা সামাধানে স্রষ্টার হাত বা স্রষ্টার প্রয়োজন কতটুকু? স্রষ্টার একটি সিংগেল কার্যক্রমও কি সঠিক ভাবে প্রমাণ করতে পারবেন? স্রষ্টার অস্তিত্বের বিষয় তো অনেক দূরের বিষয়।


আমি আজ কঠিন এক বিপদের সম্মুখীন হলাম, কোন কারণে বা স্বাভাবিক প্রকৃিয়ার আমি উক্ত বিপদ থেকে উদ্ধার পেলাম, আর তাতেই স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ হয়ে গেলো? নিশ্চয় স্রষ্টা আছেন তা না হলে আমি এত বড় বিপদ থেকে উদ্ধার পেতাম না, হাহ? এই হচ্ছে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রমাণ আপনাদের কাছে। স্বাভাবিক ভাবেই পৃথিবীতে যত মানুষ সুখে শ্বান্তিতে আছে তার চেয়ে ঢের বেশি মানুষ অশ্বান্তিতে বা বিপদে আছে সুতরাং আপনাদের এসব ঠুনকো যুক্তিও ধোপে টিকে না। তাহলে অল্পকিছু সংখ্যক মানুষ সূখে শ্বান্তিতে আছে তা দেখে স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করতে যান কোন দুঃখে?

আপনি ভালো আছেন, আপনার সবকিছু ঠিকঠাক মত চলছে আর তাতেই সমস্ত গুনগাণ স্রষ্টার জন্য, আর তাতে প্রমাণ হয় স্রষ্টা আছে? ওয়েল, আর এদিকে হাজার মানুষ বিপদে আছে অশ্বান্তিতে আছে সেদিকে আপনার কোন ভ্রুক্ষেপই নেই- ধর্ম চিন্তা এভাবেই মানুষকে আত্নকেন্দ্রিক হওয়ার শিক্ষা দেয়।

স্রষ্টার কোন কিছুই প্রমাণ করতে পারবেন না, শুধু ওই আবেগী কথাবার্তা ছাড়া।

ধন্যবাদ।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি ষ্ট্রোক করার পর আমাকে হাসপাতাল নেওয়া হলো। হিন্দু ডাক্তার বললেন, আপনি মরে গিয়ে ছিলেন, আল্লাহ আপনাকে ফেরত দিয়েছেন। অনেক ক্ষেত্রে আল্লাহ অন্যকে দিয়ে কাজ করান। আমি রাতে ঘুমাতে যাব, এমন সময় পোষ্টের কথাগুলো মাথায় এলো। ভাবলাম, আল্লাহ হয়ত চাচ্ছেন আমি কথাগুলো প্রকাশ করি। তারপর পোষ্ট দিয়েই ঘুমের কোলে ঢলে পড়লাম। তো আল্লাহ যাকে দিয়ে যার যে কাজ করাতে চান তার সে কাজের জন্য তার কাছে যেতে হয়। এটা আল্লাহর সিস্টেমের বাইরের কিছু নয়। আপনি যা বলছেন, সেটা হলে তো বিনা যুদ্ধে মহানবির (সা) শত্রু জয় সম্ভব হতো। কিন্তু আল্লাহর ইচ্ছা তেমন ছিলো না। তো আল্লাহর যেমন ইচ্ছা তেমন বিষয়ের সাথে আমরা নীতিগতভাবেই সংযুক্ত হই।

১৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার কষ্ঠে সমব্যথী। কিন্তু আল্লাহর দাবী তিনি সকল বিষয়ে নির্দোষ। শেষ বিচারে তিনি এর প্রমাণ দিবেন। আমরা এ বিষয়ে সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চাই।

সৃস্টিকর্তার কন্সেপ্টই মানুষের মাথা থেকে এসেছে। আপনি হয়তো বুঝতে পারবেন।

দুনিয়াতে আপনার একাউন্টে আপনার ছেলে/মেয়ের অপরাধে টাকা কেটে নিলে আপনি মেনে নেবেন না।

কিন্তু মানুষ ৬ দিনের সন্তান মারা যাওয়া কে সৃস্টিকতার বাবা/মায়ের উপরে পরিক্ষা বলে মেনে নিতে বেলে।

আপনার একাউন্টের ১ কোটি টাকা হটাঠ ৬ দিন পরে গায়েব হলে আপনি মেনে নেবেন না।

কিন্তু ৬ দিনের সন্তান হারালে বলে সৃস্টিকতা যা করে তা ভালোর জন্যই করে।

শেষ বিচারে তিনি এর প্রমাণ দিবেন। আমরা এ বিষয়ে সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে চাই।
যেহেতু আপনার কাছে কোন জবাব নাই এটা নিজেকে দেওয়া একটা শান্তনা মাত্র।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি হিসাব করে দেখলাম আমাদের জীবনটা সমান্য সময়। এ নিয়ে আমি কোন জটিল হিসাবে জড়াতে চাই না। সব যখন আল্লাহর ইচ্ছাতেই হচ্ছে তাহলে এ নিয়ে আমি মাথা ঘামিয়ে কি করব? একজন নায়ক আল্লাহ থাকাই ভালো। আমাদের বিবেচনায় বহু নায়ক বেদরকারী বিষয়।

২০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি হিসাব করে দেখলাম আমাদের জীবনটা সমান্য সময়। এ নিয়ে আমি কোন জটিল হিসাবে জড়াতে চাই না। সব যখন আল্লাহর ইচ্ছাতেই হচ্ছে তাহলে এ নিয়ে আমি মাথা ঘামিয়ে কি করব? একজন নায়ক আল্লাহ থাকাই ভালো। আমাদের বিবেচনায় বহু নায়ক বেদরকারী বিষয়।

এই জন্যই আমি হিসাব করে দেখলাম। সৃস্টিকর্তার সব বিষয়ই যেহেতু বিশ্বাসের উপরে এবং অনেক প্রশ্নেরই জবাব আপনি পাবেন না। পরকালের উপরে বিশ্বাস করে বসে থাকতে হবে।

তাই বুঝলাম যে ধর্মের কাহিনি গুলি মানুষের বানানো মাত্র।

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অবিশ্বাসীর অবিশ্বাস সাধারণ বিষয়। তবে এর স্বপক্ষে মূলত কোন লজিক নেই।

২১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: অবিশ্বাসীর অবিশ্বাস সাধারণ বিষয়। তবে এর স্বপক্ষে মূলত কোন লজিক নেই।


বিশ্বাস করতেই লজিক লাগেনা। B-)

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সকল বিশ্বাসে লজিক লাগে না। তবে কোন কোন বিশ্বাসে লজিক লাগে এবং সে ক্ষেত্রে লজিক থাকেও।

২২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আলোচনা ভালোবাসেন। ভালো কথা। কিন্তু সমস্যা হলো- আপনি লজিক মানেন না। কারন আপনাদের আছে বিশ্বাস।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু বিশ্বাসের ক্ষেত্রে লজিক থাকে। সে ক্ষেত্রে লজিক্যালি আলোচনা হয়।

২৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি ষ্ট্রোক করার পর আমাকে হাসপাতাল নেওয়া হলো। হিন্দু ডাক্তার বললেন, আপনি মরে গিয়ে ছিলেন, আল্লাহ আপনাকে ফেরত দিয়েছেন। - ওহ!! সরি আপনি যে স্ট্রোক করেছিলেন এ কথা আমি ভুলেই গিয়েছিলাম :(

তবুও কিছু কথা না বললেই নয়।
আপনিও যেমন আপনার ডাক্তারও তেমন, আপনি হলেন এই গ্রহের বিরল সেই ব্যক্তি যে কি না মৃত্যুর পর আবার জীবিত হয়েছেন!! :-< :-< তা ফেরেশতাদের সাথে কি কি আলাপ হয়েছিল তা যদি একটু বলতেন? কোন নবী বা পীর আউলিয়ার সাথে দেখা সাক্ষাত হয়েছিলো নাকি?

আচ্ছা যাই হোক, মৃত্যু হচ্ছে অতি স্বাভাবিক প্রকৃতিক একটি প্রক্রিয়া আমি, আপনি তথা সমস্ত প্রণীকূল প্রকৃতি থেকেই এসেছি এবং প্রকৃতিতেই বিলীন হবো, এর ব্যত্যায় ঘটানো কারো পক্ষে সম্ভব হয় নি। পৃথিবীর প্রতিটি জাতির এবং প্রতিটি ধর্মের পূর্বের অনেক বড় বড় ধর্মীয় গুরু বা সাধক গণ না না অলৌকিক কর্মকান্ড বা প্রাকৃতিক বিরুদ্ধ কর্ম সাধণ করেছেন বলে দাবী করা হয় বা এ ধরণের অনেক মিথ প্রচলিত রয়েছে, কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন ধর্মীয় গুরু তার অলৌকিক ক্ষমতা বলে বা স্রষ্ট্রার মহান কুদরতে মৃত্যুকে জয় করে এখনো আমাদের মাঝে জীবিত থাকতে পারেন নি। সুতরাং বুঝা গেলো মৃত্যুর সাথে নো হাংকি পাংকি, প্রতিটি প্রাণীর মৃত্যু অবধারিত এটা হচ্ছে প্রকৃতির অমোঘ এক প্রক্রিয়া আর কেউ এটাকে নিয়ন্ত্রণ করে না।

এতকিছু বলার উদ্দ্যেশ্য হচ্ছে- আপনি মৃত্যুকে একদম ভয় পাবেন না, জীবের জন্য এটি খুবই স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া, মৃত্যু হচ্ছে মহা শ্বান্তির অনন্ত কালীন একটি ঘুম যার শুধু শুরুই আছে কিন্তু কোন শেষ নেই আর এটি এত কষ্টেরও কিছু নয়, আপনার যে মৃত্যু হয়েছিল, আপনার কি খুব কষ্ট হয়েছিল? আমার মনে হয় না। সুতরাং বুঝা গেলো মৃত্যু আহামরী কষ্টকর কিছু নয়।

ধর্মে সাধারণত মৃত্যু পরবর্তী সময়ে মানুষকে না না ভয় ভীতি দেখানো হয়, আপনি মোটেও এসব কাল্পনিক ভয় ভীতিতে ভীতু হবেন না, বড় বড় চোখ ওয়ালা ফেরেশতা, বড় বড় দাঁত ওয়ালা সাপ, বিষাক্ত বিচ্ছু, পুঁজ, রক্ত, গরম পানি, আগুন, মাইর পিট ইত্যাদি কাল্পনিক বিষয়ে একদম ভীতু হবে না। তাছাড়া আপনি নিজেও তো মৃত্যু থেকে জীবিত হয়েছেন, আপনি কি এসব কাল্পনিক বিষয় আশয় দেখেছেন? মোটেও দেখেন নি। তারপরেও কি আপনি আমার কথা বিশ্বাস না করে হাজার বছর আগের, হাজার মাইল দূরের কোন এক গুরুর কথাই বিশ্বাস করবেন? যে গুরুর নিজের অস্তিত্বেরই কোন হদিস নেই।

তাই আমি বলবো এই শেষ বয়সে এসে এসব ভয় ডর ওয়ালা কাল্পনিক বই পুস্তক পড়া বাদ দিয়ে, গল্প, কবিতা, উপন্যাস পড়ুন, গান শুনুন, যা যা ভালো লাগে তাই করুন, লাইফটাকে এনজয় করুন আর হাসিখুশি থাকুন। হাসিখুশি থাকা হার্টের জন্য ভালো।

শুভ কামনা।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৫৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুমিন অবিশ্বাসীর অবিশ্বাসের পরামর্শ আমলে নেয় না। কারণ অবিশ্বাসীরা হলো মুমিনদের থেকে আলাদা প্রাণী।

২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মুমিন অবিশ্বাসীর অবিশ্বাসের পরামর্শ আমলে নেয় না। কারণ অবিশ্বাসীরা হলো মুমিনদের থেকে আলাদা প্রাণী।

এটা খুবই বড় একটা অজ্ঞতার কথা বললেন ভাই।

এই ভাবনা থেকেই মানুষ একজনকে নাস্তিক বলে হত্যা করতে পারে।

আপনি মানুষ সেটা ১০০% সত্য তাতে ভুল নাই।
একজন অবিশ্বাসী ও আপনার মতনই রক্তে মাংসে মানুষ সেটাও ১০০% সত্য সেটাও ভুল নাই।

কিন্তু আপনার বিশ্বাসের ভিক্তি ৫০%-৫০% সেটা প্রমানিত না।

আপনি যখন আপনার বিশ্বাসের ভিক্তিতে অন্য একজন মানুষকে আলাদা প্রানী ভাবেন সেটা অবশ্যই বড় অজ্ঞতা।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলাদা প্রাণী বললাম কারণ তারা মনে করে তারা বিবর্তনের মাধ্যমে হয়েছে, আর মুমিন মনে করে তারা এলিয়ান আদম ও হাওয়ার সন্তান। এ বিষয়ে আমি এ ছাড়া আর কিছু ভাবিনি। তবে অবিশ্বাসীরা মুমিনদেরকে ধর্মান্ধ ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন বলে অসম্মান করে। যে যা মনে করে করুক তবে সবার জীবন যাপন হতে হবে সৌহার্দপূর্ণ এবং এটাই উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.