নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিন্দু ও খ্রিস্টানরা ইসরায়েলের পক্ষে যুদ্ধ করছে কেন?

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:০৮




বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মতে কাবা শরীফ হলো শিব মন্দীর। শিব মন্দীরে শিবের পুজা হয় না এটা তারা মানতে পারছে না। ইসরায়েলের সাথে মিলে যুদ্ধ করে তারা সৌদি আরব দখল করতে পারলে কাবা শরীফকে তারা শিব মন্দীর বানাবে- এটা তাদের একান্ত ইচ্ছা। কাবা শরীফ বিষয়ে ইহুদী ও খ্রিস্টানদের কোন এজেন্ডা না থাকায় কাবা শরীফ হিন্দুদের দখলে ছাড়তে তাদের কোন আপত্তি থাকবে না। খ্রিস্টানদের সমস্যা হলো, তারা বিশ্ব জনসংখ্যার প্রথম স্থানে আছে এবং মুসলিমরা আছে দ্বিতীয় স্থানে। খ্রিস্টানদের বিশ্ব জনসংখ্যার প্রথম স্থান ধরে রাখতে হলে মেরে-কেটে মুসলিম কমাতে হবে, সেজন্য তারা মুসলিম কমাতে ইসরায়েলের সাথে একত্রিত হয়েছে। এদের হাত থেকে নামধারী মুসলিমরাও রেহাই পাবে না। সোনাগাজী, রাজীব নুর ও কামাল যতই চিৎকার দিয়ে বলুক আমরা মুসলিম না, তাতে কোন লাভ হবে না। তারা বলবে তবে তোদের নাম কেন মুসলিম নাম? এ যুদ্ধে যে যারে পারবে তারে মারবে। আর তাতে করে বিশ্বের জনসংখ্যা ব্যাপক হারে কমে যাবে।মুসলমানদের হাদিসে আবার ভবিষ্যৎ বিষয়ে অনেক কথা বলা আছে। তাতে বলা আছে এ ব্যাপক যুদ্ধে শেষতক মুসলিম মৌলবাদীরা জয় লাভ করে সারা বিশ্বে ইসলাম কায়েম করবে।

নামে মুসলিম যেহেতু সংখ্যায় অনেক বেশী সেহেতু মুসলিম বিরোধীরা নামে মুসলিম মারতে মারতে মৌলবাদী মুসলিমগুলা থেকে যাবে। তারপর সকল পক্ষের অস্ত্রপাতী যখন শেষ হবে তখন মুসলিম মৌলবাদী অভিযান শুরু হবে। তখন কোন পকক্ষই আর মুসলিম মৌলবাদী আক্রমন ঠেঁকাতে পারবে না। এখন তো ধর্ম নিরপেক্ষ মুসলিমরাই মৌলবাদীদেরকে ঠেঁকিয়ে রাখছে। যেমন আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে কিছুতেই মৌলবাদীদেরকে মাথা তুলে দাঁড়াতে দিচ্ছে না। কিন্তু মুসলিম বিরোধীরা যখন আওয়ামী লীগকে শেষ করে দিবে এবং সেই সাথে তারাও শেষ হয়ে যাবে তখন আর এখানে মৌলবাদীদেরকে ঠেঁকাবে কে? এদিকে ইমাম মাহদীর নেতৃত্বে সকল মৌলবাদী ঐক্যবদ্ধ হয়ে যাবে। সুতরাং তখন মৌলবাদীরা তাঁর নেতৃত্বে সারা বিশ্বে ইসলাম কায়েম করবে। তখন সারা বিশ্বে তাদের বিরুদ্ধে কোন শব্দ উচ্চারণ করার মত কোন লোক থাকবে না। সেজন্য মুসলিম মৌলাবাদ বিরোধী সকল পক্ষকে আমি মিলেমিশে থাকতে বলি। নতুবা আখেরে তাদের কারো লাভ হবে না।

আমার কথা কেউ শুনবে না। কারণ ইসরায়েল জেরু জালেমের লোভ এবং হিন্দুরা কাবার লোভ ছাড়তে পারবে না। আর খ্রিস্টান বড় দাদা তাদের সাথেই থাকবে। মুসলিমদের অমৌলবাদীরা ক্ষমতায় থাকায় সম্মিলিত মুসলিম বিরোধীদের তোপের মুখে প্রথমে তারাই পড়বে। এরা ওরা যুদ্ধ করবে। মুসলিম মৌলবাদীরা তলে তলে সব পক্ষের অস্ত্রপাতি সংগ্রহ করবে। তারপর তারা যখন যুদ্ধ শুরু করবে তখন তাদের বিরোধী সকল পক্ষ যুদ্ধে অক্ষম হয়ে পড়বে। সুতরাং তখন তাদের জয়যাত্রা কেউ ঠেঁকাতে পারবে না। মুসলিম মৌলবাদীরা আবার কেউ অমুসলিম শুনলেই মারবে। এ বিশাল মারামারিতে বিশ্ব জনসংখ্যা ব্যাপক হারে কমে গিয়ে বিশ্ব জনসংখ্যায় হালকা হয়ে যাবে। অবস্থা দৃষ্টে এসব কথা সঠিক হবে বলেই মনে হচ্ছে।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫

কামাল১৮ বলেছেন: মসলমানরা এদের দোজখে পাঠিয়ে দিয়েছে মরার আগেই।প্রতিনিয়ত ঘোষণা করছে এদের স্থান দোজখে।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মুসলিম বিশ্বাসে অমুসলিমের বিশ্বাস নেই। সুতরাং মুসলিম কি বলে সে দিকে তাদের কান না দিলেও চলে।

২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্যালেস্টাইনের মুসলমানরা বেড়েই চলেছে। ১৯৬০ সালে ছিল ১০ লাখ এখন ৫০ লাখের উপরে। ইসরাইলিরা মারার পরেও জনসংখ্যা কমছে না। জন্মহার বেশীর কারণে এখন থেকে ৫০ বছর পরে মুসলমানরা সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে ১ নম্বরে চলে আসবে।

অনেক আগে চট্টগ্রামে নোয়াখালী আর চাটগাইয়াদের দাঙ্গা হয়েছিল। চট্টগ্রামের লোকেরা সামনে যাকে পাচ্ছিল তাকেই মারছিল। একজনকে ধরার পরে তাকে চাটগাইয়ারা জিজ্ঞেস করছে 'বল বাড়ি কই?'। উত্তরে লোকটা ভয়ে ভয়ে বলে শেরপুর। চাটগাইয়ারা শুইনা কয় 'হউক শেরপুর, ডিসট্রিক্ট তো নোয়াখালী'। তারপর পিঠের উপর কিল, ঘুষি, উত্তম মধ্যম। :)

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তার আগেই অমুসলিমরা মেরে-কেটে মুসলিম শেষ করতে চায় হয়ত। কারণ ফিলিস্তি বিষয়ে তাদের আচরণ জঘণ্য।

৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪০

সোনাগাজী বলেছেন:




আপনি অপ্রয়োজনীয় কথা বলে নিজেই বিভ্রান্ত হচ্ছেন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি ঘটনা বুঝানোর চেষ্টা করছেন এবং আমি ঘটনা বুঝার চেষ্টা করছি। ইহুদীরা কি আপনার মুসলিম নাম জানে?

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

রাসেল বলেছেন: আমরা সবাই এক ঈশ্বরের দ্বারা সৃষ্ট। আমরা যদি কারো ক্ষতি করি, প্রকৃতি কি আমাদের শাস্তি দেবে না, মৃত্যুর আগে বা পরে? হ্যাঁ অবশ্যই আমরা শাস্তি পাব। ব্যক্তিগত, সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে তার অনেক উদাহরণ রয়েছে। তবে কেন আমরা এমন করছি? এই পোস্টের লেখক বা পাঠক কি এর ধর্মীয় (খ্রিস্টান, মুসলিম, হিন্দু, বুদ্ধ, বা অন্যান্য) ব্যাখ্যা দিবেন?

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাবাই একত্রে মিলে-মিশে থাকা আল্লাহ পছন্দ করেন। আর কোন পক্ষের উপর বেশী পরিমাণে অন্যায় হলে যাদের উপর অন্যায় হয় আল্লাহ তাদের পক্ষ নেন। কাবা ঘরে যারা পুজা করতো তারা মুসলিম হয়ে সেখানে নামাজ পড়া শুরু করেছিলো। অন্য হিন্দুদের এ নিয়ে আক্ষেপ থাকার কথা নয়। অথচ আমি নিজে কানে হিন্দুদেরকে কবাকে শিব মন্দির বলতে শুনেছি। আর বিশ্ব হিন্দু পরিষদ যে কাবাকে আবার শিব মন্দির বানাতে চায় সেটাও আমি জেনেছি। কিন্তু মহানবি বলেছেন, তাদের সে আশা পূরণ হবে না। তারা সৌদি আরববের সবটা দখল করতে পারলেও মক্কা-মদীনা দখল করতে পারবে না। তার আগেই ইমাম মাহদীর নেতৃত্বে প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হয়ে অবশেষে ইমাম মাহদী জয়ী হবেন। এটা মুসলিমদের বিশ্বাস। কারণ তারা তাদের নবির কথা অবিশ্বাস করে না। আর অমুসলিমরা নবির কথা বিশ্বাস না করায় তারা তাদের ইচ্ছা পূরণে ত্রুটি রাখবে না। তবে তারা চূড়ান্তভাবে পরাজিত হওয়ার পর বুঝবে তারা পরাজিত হয়েছে।

৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৫৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা, হিন্দুরা আপনাকে কি দেখে মারবে? নাম দেখে না মুত্রাঙ্গ দেখে। মুত্রাঙ্গ কাটা থাকলে কনমড পরে নেবেন, তাহলে ঢাকা পড়ে যাবে, জানে বেঁচে যাবেন। আসলে ধার্মিকেরাই এই পৃথিবীর ১২টা বাজিয়ে দেবে। মুসলমান সৃস্টির সাথে সাথেই বিধর্মীদের সাথে পুনাপুনি শুরু করে দিয়েছে, বিধর্মী না পেলে নিজেদের মধ্যেই পুনাপুনি করেছে। খ্রীীিষ্টানেরা বহুবছর পুনাপুনি করে এখন নিস্তেজ। হিন্দুরা হাজার হাজার বছর ধরে নিজেদের মধ্যে পুনাপুনি করে আর মজা পাচ্ছে না, এইবার লেগেছে ইসলামের পুনে, তারা নিতে চায় প্রতিশোধ। আমি ভাই ধর্মে কর্মে নাই, কিন্তু আমাকেও এরা একটা দলে ঢুকাতে চাচ্ছে। আমারে কি বলদা পাইছেন?? করেন আপনারা হিন্দু মুসলমান পুনাপুনি। আমি দেখুম আর মজা লিউম। মার কাট করে কিছু কট্ট্ র ধার্মিক মরলে তবেই পৃথিবী আবার থান্ডা হবে। পারলে অস্ত্রের ডিলারশিপ নেবো, এদের অস্ত্র সাপ্লাই দিয়ে মোটা অঙ্ক কামাবো। এইসব মগজহীনদের জায়গা এই পৃথিবিতে না, এদের জায়গা বেহস্তে বা স্বর্গে, যত তারড়াতাড়ি এদের বেহস্তে পাঠানো যায় ততই মঙ্গল। তোরাও বাঁচ আমাদেরও বাঁচা।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু মুসলিমদেরকে সব অমুসলিম মিলে মারবে বিধায় মুসলিমরা অমুসলিম পেলেই মারবে। সুতরাং ব্যাপক যুদ্ধে সবার বিপদের চিন্তা থাকছেই। মরা থেকে বাঁচতে চাইলে সেই ব্যাপক যুদ্ধ যেন না হয় তার জন্য সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে।

৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩

অহরহ বলেছেন: হিন্দু ও খ্রিস্টানরা ইসরায়েলের পক্ষে যুদ্ধ করছে কেন???

মহাজাগতিক ভাইয়া : একদম ঠিক। কঠিন এনালাইসিস। কাবা ঘরে শিবপুজা হবে, নবীজীর কবর খুড়ে ড্রেনে ফেলে দিবে।। ইহুদী-নাসারা একযোগে হিন্দুদের সাথ যোগ দিবে। আল্যা নিরুপায় হয়ে ইমাম মেহেন্দি আল সাফাদিকে তলব করবেন। তিনি ইহুদী, নাসারা, হিন্দু, এবং সোনাগাজী দাদাকে ঠাংগানি দিয়ে সোজা করে দিবে।

তখন বাংলাদেশের সব টং দোকানে মহাজাগতিক ভাইয়ার মেহেদি রাঙ্গা দাড়ি সমৃদ্ধ পোষ্টারে ছেয়ে যাব। চিল্লায়ে বলেন, ঠিক, না বেঠিক?

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি মেহেদী পরি না। সাদা দা্ঁড়ি আমার বেজায় পছন্দ। আর আমি যুদ্ধ বিরোধী। আমি যুদ্ধ বিরোধী বলে কি পুতিন ইউক্রেন আক্রমণ করা বন্ধ করেছে? নাকি ইসরায়েল ফিলিস্তিন সমঝোতায় বসেছে? যুদ্ধ যারা করার তারা যুদ্ধ করেই চলছে। এতে যে তারা পৃথিবীর বারটা বাজাচ্ছে সে দিকে কারো খেয়াল নেই। আল্লাহ আবার সব জানেন বিধায় তিনি নবিকে (সা) অনেক কথা বলে দিয়েছেন। নবি (সা) আবার সেসব কথা মানুষের কাছে বলে গেছেন। সময়ে সময়ে সেসব কথা সত্য হতে দেখা যায়।

৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: অনলাইনে এইডাই ত মজা হে বনমারানি, দৌড় ঐ গালাগালি পর্যন্ত। কুপাকুপি ত আর করতে পারবা না। তুমার আল্লাহরে গিয়ে কও, আমার মাথায় যেন থাডা ফেলে।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগাররাই ব্লগের পরিবেশ সুন্দর রাখতে পারে। আমি আপনার সব মন্তব্যের জবাব দিয়ে থাকি বিষয়টা আপনি হয়ত জানেন। আর আমি কোন ব্লগারকে ব্লক করি না। যে যা বলতে চায় বলুক, তাতে ক্ষতি কি? কেউ নিজের দৈন্যতা প্রকাশ করে দিলে তারজন্য আফসুস করে লাভ নেই।

৮| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪

আমি নই বলেছেন: উগ্রবাদী, জংগি হিন্দুদেরতো দাবীর শেষ নাই। ওরা সামনে যা দেখে তাই নিজের দেবতা মনে করে দাবী করা শুরু করে। বাবরী মসজিদ রাম মন্দির দাবী করে ভাংলো, অথচ আজ পর্যন্ত এমন কোন আর্কিওলজিক্যাল এভিডেন্স বের হয় নাই যা দারা প্রমান হয় ঐ যায়গায় মন্দির ছিল।

ভারতে ট্রাম্পেরো পুজো করে, এই পুজো যদি কোনো ভাবে ১০০-১৫০ বছর চলে তাহলেই উগ্রবাদী হিন্দুরা রাম-কৃষ্ণের মত আরেকটা শক্তিশালী দেবতা পেয়ে যাবে। এবং তখন আমেরিকাকেও নিজেদের বলে দাবী করা শুরু করবে।

উগ্রবাদী হিন্দুদের দাবী মুসলিমরা কাবা শরিফে হিন্দুদের মক্কেশ্বর দেবতাকে বন্দি করে রেখেছে, কাবা শরিফে গংগার পানি দিলেই মুক্ত হয়ে যাবে তাদের দেবতা। =p~ =p~ সবচাইতে মজার বিষয় একজন হিন্দু ব্যাক্তি সামহাউ গ্রান্ড মসজিদে ঢুকে কাবা শরিফে পানি ছিটাতেও চেস্টা করেছিলেন, যাকে পুলিশ গ্রেফতার করে।

আমি টিভিতে একটা অনুষ্ঠানে একজন সন্নাসির সাক্ষাতকার দেখেছিলাম, সেখানে তাকে মক্কেশ্বর দেবতা নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি সাফ জবাব দ্যান একজন সাধারন মানুষ কিভাবে দেবতাকে বন্দী করতে পারে? তাও আবার শিবকে!!! হয় ওখানে কোনো দেবতা বন্দি নেই আর বন্দি থাকলে যে ব্যাক্তি দেবতাকেই বন্দী করেছেন, তিনি দেবতার চাইতেও বড় কিছু =p~ =p~ =p~

সাধারন হিন্দুরা এগুলো বিলিভ করেনা এবং তারা যুদ্ধেও যেতে চায় না।

২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কাবা ঘর পুজার স্থান বানালো আরবের পুজারী। তারাই আবার সেথায় ইবাদত শুরু করলো। ভারতীয় হিন্দুরা সেখানে শিব মন্দীর কোথায় পায়? অথচ আমি নিজ কানে শুনেছি তারা বলে কাবা নাকি শিব মন্দির। মুসলিমদের সাথে ঝামেলা পাকাতেই তারা এসব বলে।

৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৩০

জিকোব্লগ বলেছেন:





ব্লগে তো এখন মাংকি এন্ড ডংকি মারামারি লাগছে । মানে জায়নবাদীর
পদলেহনকারী ও হিন্দু উগ্রবাদীর মধ্যে মারামারি লাগছে। অন্যভাবে বললে
এক শয়তান আরেক শয়তানের বিপরীতে মারামারি করছে।

ভবিষতে হয়তোবা ইসরাইলে জায়নবাদী শয়তানের পরাজয় আরেক শয়তানের
দ্বারায় সম্ভব হতে পারে। মানে উগ্র-হিন্দু ও উগ্র-খ্রিস্টানরা ইসরায়েলের বিপক্ষে
যুদ্ধ করতে পারে।

সবচেয়ে বড় কথা আল্লাহ কি চান।
সেই ভাবেই আল্লাহ খিজির (আঃ) কে নির্দেশ দিচ্ছেন, আর খিজির (আঃ) সেই
ভাবেই ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছেন।এই গূঢ় রহস্য সুরাঃ কাহাফে-ই বিস্তারিত পাবেন।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বাঁদরকুল খ্যাত হনুমান দাদা বাঁদরামো একটু বেশীই করে ফেলছেন।

১০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কি ভয়ঙ্কর অবস্থা!! এভাবে চলতে থাকলে তো মানব জাতিই একদিন শেষ হয়ে যাবে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানব জাতিকে শেষ না করে এরা থামবে না।

১১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: মুসলিম বিশ্বের উন্নতি এবং অগ্রগতির পথে প্রধান অন্তরায় হচ্ছে সৌদি আরব।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেজন্য ইহুদী-খ্রিস্টানরা সৌদি আরব জয় করে মুসলিম বিশ্বকে উদ্ধার করবে।

১২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ২:৩৫

জিকোব্লগ বলেছেন:





লিংক Israel has frequently used leaflets to communicate information to Gazans during its military operation

যারা নামে মুসলিম , কিন্তু কাজে কর্মে ইসলাম বিদ্বেষী এরা বিশ্বাসঘাতক, মীর জাফর,
রাজাকার ইত্যাদি হয়ে কাজ করবে। ইসরাইল ইতিমধ্যে গাজায় লিফলেট বিতরণ করে
টাকা-পয়সার লোভ দেখিয়ে এখন প্রকাশ্য এইসব বিশ্বাসঘাতকদের খুঁজতেছে । উপরে
লিফলেটের ছবিতে যোগাযোগের জন্যে ফোন নম্বর আছে।

ব্লগের সোনাগাজী, শাহ আজিজ, হাসান কালবৈশাখী, কামাল , রাজীব নুর ইত্যাদি
টাইপের লোকদের জন্যে হয়তো এটা কাজে দিবে।

কিন্তু জায়নবাদীরা এত্ত বড় শয়তানের উপরের শয়তান যে কাজ শেষ হলে এই সব
বিশ্বাসঘাতকদেরও পরিবার সহ হত্যা করবে। কারণ শাস্তি দিতে ও হত্যা করতে
জায়োনবাদীরা একজন ব্যক্তি কে ব্যক্তি হিসেবে না চিন্তা না করে পুরা পরিবার সহ
চিন্তা করে।

এইজন্যে শেষপর্যন্ত আপনার কথা ঠিক, এদের হাত থেকে নামধারী মুসলিমরাও
রেহাই পাবে না।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পাইকারী হত্যা যখন শুরু হবে তখন মুসলিম নামও হত্যার কারণ হবে।

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৫৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনি যা বুঝার বুঝেছেন। আমি চাচ্ছি হিন্দু মুসলমি, ইহুদী এবং খৃষ্টান কেউ যাতে মারামারি না করে, সবাই মিলেমিশে থাকে। নামের কারণে কেউ যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.