নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
আল্লাহ আছেন বলেই তাঁর নিখুঁত সৃষ্টিতে কোন খুঁত নাই। আল্লাহ না থাকলে সব সৃষ্টিতেই কোন না কোন খুঁত হয়েই যেত। আর আল্লাহ একাধীক হলে হতো সর্বত্র বিশৃঙ্খলা। তখন কোথাও শান্তি বিরাজমান থাকতো না। এক আল্লাহর কোথাও শান্তি বিরাজমাণ দেখলে অন্য আল্লাহ সেথায় অশান্তি সৃষ্টি করতেন। এভাবেই সব কিছু অশান্তিময় হয়ে যেত। যেমন ইসরায়েলের শান্তি দেখে হামাস তাতে বিঘ্ন ঘটালো। বিনিময়ে ইসরায়েল হামাসের শান্তি বিনষ্ট করলো। একাধীক আল্লাহ থাকলে এ বিষয়টা সর্বব্যাপী হতো।
আল্লাহ হামাসকে বাধাদেননি কেন? হামাস দেখতে চেয়েছে একটা গুতো দিলে কেমন হয়? আল্লাহ তাদেরকে বিষয়টা দেখতে দিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে যাদের ক্ষতি হয়েছে পরকালে আল্লাহ তাদেরকে তাদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে পারবেন।কেউ কেউ নৌকা ডুবিয়ে দেখতে চায় বিষয়টা কেমন হয়? তারপর তারা নৌকা ডুবিয়ে হাবু ডুবু খায়। অন্যরা এটা দেখে হায় হায় করে। যত দোষ নন্দঘোষ টাইপের লোকেরা তখন এ বিষয়ে আল্লাহকে দায়ী করে। এ দিকে আল্লাহ বলছেন তিনি নির্দোষ। পরকালে আল্লাহ নির্দোষ এটা বুঝাতে তিনি পঞ্চাশ হাজার বছর সময় নিবেন। তারপর দোষীকে দোষ বুঝিয়ে তিনি জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন।
আল্লাহ দয়াময় সবার জন্য না। কারো কারো জন্য তিনি নির্দয়। অনেককে আবার আল্লাহ কষ্ট দিয়ে পরীক্ষা করেন। কষ্ট আরো বেশী হতে পারতো মনে করে তারা যদি আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকে তবে আল্লাহ তাদেরকে অনেক বড় পুরস্কার দেন।
বেলাশেষে মুমিন কোন না কোন ছুঁতায় মুমিন থেকেই যায়। আর অবিশ্বাসী কোন না কোন ছুঁতায় অবিশ্বাসী থেকে যায়। আল্লাহ বলেছেন তিনি উভয়ের জন্য চিরস্থায়ী নিবাস গড়ে তুলেছেন। কোন পক্ষের নিবাসে স্থানের অকুলান নেই। সেজন্য সবার প্রতি আল্লাহ স্বাগত জানান।জাহান্নামে গিয়ে কেউ কষ্ট পেলে তারজন্য আল্লাহর কষ্ট লাগে না। এরজন্য কেউ তাঁর বদনাম করলে তিনি এর পরোয়া করেন না, বরং বদনাম কারীর কষ্ট তিনি আরো বাড়িয়ে দেন। আর যারা তাঁর সুনাম করে সেমত তাদের শান্তির ব্যবস্থা রয়েছে। একালে কেউ সেটা না পেলে পরকালে তারা সেটা পেয়েই যাবে। আল্লাহ বলেছেন তাঁর কাজে বঞ্চনা নেই। একালে না হয় সেকালে তাঁর কাজের বিনিময় পাওয়া যাবেই। সেজন্য মুমিন একালে ও সেকলে বিনিময় পেতে আল্লাহর কাজ করেই চলছে।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোনটা বুঝেননি?
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আল্লাহর ঠিক কয়টা গুণের কথা পোস্টে উঠে এসেছে, মনে আছে?
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেটা আসলে হিসাব করিনি।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৮
অহরহ বলেছেন: আপনার আল্লা এমন এক প্রাণী যার কাজ কারবার সব বাকি/বকেয়া, নগদে শূন্য। কথা কি ভুল বল্লাম....... @ জাগতিক ভাইয়া?
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: নগদে সব সময় শূন্য না। আমরা নগদেও অনেক কিছু পাইছি। যারা কিছু পায় নাই তাদের নিকট আবার এসব কিছুর ভেলু নাই। মনে করেন একজনের পা নাই আমার আছে। তো আমি তো এদিক থেকে তারচেয়ে ভালো আছি। তবে আল্লাহর বিষয়ে অনেকের অনেক প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে আল্লাহ পঞ্চাশ হাজার বছর খরচ করবেন। তারমানে তিনি যে নির্দোষ এটা তিনি সবাইকে বুঝিয়ে ছাড়বেন।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:০২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মহান আল্লাহ সোবাহানা তায়ালা নিজের ইচ্ছে না করলে কোন বান্দা ইচ্ছে ও করতে পারেন না।
নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ ও সকল ক্ষমতার মালিক।
বান্দার কোনই ক্ষমতা নেই।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে আল্লাহর ইচ্ছার পিছনে যথাযথ কারণ থাকে। সেজন্য তিনি নিজেকে নির্দোষ বলেছেন। আর পরকালে তিনি যে নির্দোষ এটা তিনি সবাইকে বুঝিয়ে ছাড়বেন।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫
নতুন বলেছেন: আল্লাহ আছেন বলেই তাঁর নিখুঁত সৃষ্টিতে কোন খুঁত নাই। আল্লাহ না থাকলে সব সৃষ্টিতেই কোন না কোন খুঁত হয়েই যেত। আর আল্লাহ একাধীক হলে হতো সর্বত্র বিশৃঙ্খলা। তখন কোথাও শান্তি বিরাজমান থাকতো না। এক আল্লাহর কোথাও শান্তি বিরাজমাণ দেখলে অন্য আল্লাহ সেথায় অশান্তি সৃষ্টি করতেন। এভাবেই সব কিছু অশান্তিময় হয়ে যেত। যেমন ইসরায়েলের শান্তি দেখে হামাস তাতে বিঘ্ন ঘটালো। বিনিময়ে ইসরায়েল হামাসের শান্তি বিনষ্ট করলো। একাধীক আল্লাহ থাকলে এ বিষয়টা সর্বব্যাপী হতো।
দুনিয়াতে এক স্থানে শান্তি আর অন্য স্থানে অশান্তি থাকে। তবে কি কয়েকজন সৃস্টিকর্তা আছে?
আপনার থিউরি অনুযায়ী এক আল্লাহর কোথাও শান্তি বিরাজমাণ দেখলে অন্য আল্লাহ সেথায় অশান্তি সৃষ্টি করতেন। এভাবেই সব কিছু অশান্তিময় হয়ে যেত।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কোথাও কোথাও শান্তি আছে এটা এক আল্লাহর আলামত। একাধিক আল্লাহ থাকলে কোথাও শান্তি থাকতো না। আল্লাহ যেথায় তাঁর খলিফাকে শৃঙ্খলার দায়িত্ব দিয়েছেন সেখানে বিশৃঙ্খলার দায় আপাতত আল্লাহ নিচ্ছেন না। যেথায় শৃঙ্খলার দায়িত্বে আল্লাহ আছেন সেখানে বিশৃঙ্খলা হচ্ছে না। আর বন্দার জন্য আল্লাহ যা করছেন তাতে বিবিধ বিষয় বিদ্যমাণ।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩
নতুন বলেছেন: সমস্যা হইলো শান্তি বেশি আছে বির্ধমী দেশে।
ইউরোপিয়ান দেশে বেশি শান্তি ।
আর মুসলিম প্রধান দেশে বেশি অশান্তি কেন?
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পৃথিবীর শান্তির ব্যবস্থা হয় এখানকার যোগ্যতা ও নীতি নৈতিকতার উপর। ঈমানের উপর ভিত্তি করে শান্তির ব্যবস্থা হলে মুসলিম দেশেই শান্তি বেশী থাকতো। কিন্তু এখানে সেটা হচ্ছে না। যোগ্যতা ও নীতি নৈতিকতা পিছিয়ে পড়ায় মুসলিম দেশে কম শান্তি। আর তাদের অশান্তির কারণ তাদের বিভেদ। তাদের বিভেদে আল্লাহ খুব বিরক্ত। বিভেদের কারণে আল্লাহ মহা শাস্তির কথা বলেছেন। মুসলিমরা তার একটা অংশ পৃথিবীতেই পাচ্ছে। আপনি আমাকে একটা কাজ দিলে আমি কাজের চেয়ে অকাজ বেশী করলে আপনি আমাকে কি দিবেন?
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
আমি নই বলেছেন: মুসলিমরা ইসলামের বেসিক থেকেও দুরে সরে গেছে। মিথ্যা বলা, অবৈধ আয়, বেহায়াপনা, ব্যভিচারের মত বেসিক নিশিদ্ধ গুলোই মানে না। শান্তি পাবে কোথা থেকে। মুহাম্মদ (সাঃ ) শেষ নবী/রাসুল না হলে হয়ত আল্লাহ আবারো নবী/রাসুল পাঠাতেন।
তবে আমি সত্যিই অবাক ফিলিস্তিনিদের ফেইথ দেখে। বাড়ী-ঘর-পরিবার সব হারানোর পরেও আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি বলতেছে। অথচ সবকিছু থাকার পরেও আমাদের অভিযোগের শেষ নাই।
@ভাই দয়করে আগের মন্তব্যটা ডিলিট করে দিয়েন।
১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে আপনার আগের মন্তব্যটি মুছে দিলাম।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ ভোর ৬:৪২
অগ্নিবেশ বলেছেন: সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
পাবলিশারঃ আল্লামা আলবানী একাডেমী
অধ্যায়ঃ ৩৫/ সুন্নাহ
৪৭০৩। মুসলিম ইবনু ইয়াসার আল-জুহানী (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। একদা উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ)-কে এ আয়াত সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলোঃ ‘‘যখন তোমার রব আদম সন্তানের পিঠ থেকে তাদের সমস্ত সন্তানদেরকে বের করলেন…’’ (সূরা আল-আ‘রাফঃ ১৭২)। বর্ণনাকারী বলেন, আল-কা‘নবী এ আয়াত পড়েছিলেন। উমার (রাঃ) বলেন, আমি এ সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট প্রশ্ন করতে শুনেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মহান আল্লাহ আদম (আঃ)-কে সৃষ্টি করার পর স্বীয় ডান হাতে তাঁর পিঠ বুলিয়ে তা থেকে তাঁর একদল সন্তান বের করে বললেন, আমি এদেরকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং এরা জান্নাতবাসীর উপযোগী কাজই করবে।
অতঃপর আবার তাঁর পিঠে হাত বুলিয়ে একদল সন্তান বেরিয়ে এনে বললেন, এদেরকে আমি জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি এবং জাহান্নামীদের উপযোগী কাজই করবে। একথা শুনে এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! তাহলে আমলের কি মূল্য রইলো? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, মহান আল্লাহ যখন কোনো বান্দাকে জান্নাতের জন্য সৃষ্টি করেন তখন তার দ্বারা জান্নাতবাসীদের কাজই করিয়ে নেন। শেষে সে জান্নাতীদের কাজ করেই মারা যায়। আর আল্লাহ এর বিনিময়ে তাকে জান্নাতে প্রবেশ করান। আর যখন তিনি কোনো বান্দাকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেন, তখন তার দ্বারা জাহান্নামীদের কাজ করিয়ে নেন। অবশেষে সে জাহান্নামীদের কাজ করে মারা যায়। অতঃপর এজন্য তিনি তাকে জাহান্নামে প্রবেশ করান।(1)
সহীহ, পিঠ বুলানো কথাটি বাদে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih
---- ঘটনা হচ্ছে, আপনারা নবীর চাইতেও ইসলাম বেশী বোঝেন, এজন্য আপনাদের সাথে অন্তত ইসলাম নিয়ে আলোচনা অর্থহীন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৮ আনফাল, ৪৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৫। হে মুমিনগণ! তোমরা যখন কোন দলের সম্মুখিন হবে তখন অবিচলিত থাকবে। আর অধিক আল্লাহর যিকির করবে, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।
সূরাঃ ৫১ যারিয়াত, ৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৫। তুমি যিকির কর।কারণ যিকির মুমিনদের উপকারে আসে।
সূরাঃ ৭২ জিন, ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। যা দ্বারা আমরা তাদেরকে পরীক্ষা করতাম। যে তার রবের যিকির হতে বিমুখ হয় তিনি তাকে প্রবেশ করাবেন দুঃসহ আযাবে।
সূরাঃ ২২ হাজ্জ্ব, ৭০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭০। তুমি কি জাননা যে আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে আল্লাহ তা’ জানেন? এসব এক কিতাবে আছে। এটা আল্লাহর নিকট সহজ।
সূরাঃ ৬ আনআম, ৩৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৮। ভূ-পৃষ্ঠে চলমান প্রতিটি জীব এবং বায়ূ মন্ডলে ডানার সাহায্যে উড়ন্ত প্রতিটি পাখিই তোমাদের ন্যায় এক একটি জাতি। আমি কিতাবে কোন জিনিসের কোন বিষয় বাদ রাখিনি। তারপর তাদের সবাইকে তাদের প্রতিপালকের কাছে একত্রিত করা হবে।
সূরাঃ ৯৫ তীন, ৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
৮। আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ট বিচারক নন?
সূরাঃ ৮৭ আলা, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। যিনি তাকদীর নির্ধারণ করেছেন, তারপর হেদায়াত প্রদান করেছেন।
* আল্লাহ সকল প্রাণীর প্রাণ সৃষ্টি করে তাদেরকে জিকিরের আদেশ দিলেন। এরমধ্যে বিপুল সংখ্যক প্রাণ আল্লাহর যিকির থেকে বিমুখ হয়েছে। তাদেরকে চিরস্থায়ীভাবে আগুনে পোড়াতে আল্লাহ সিদ্ধান্ত নিলেন। তাদের উল্টা যারা আল্লাহকে যিকির দ্বারা সন্তুষ্ট করতে চেষ্টা করেছে তাদেরকে চিরস্থায়ী শান্তি দিতে আল্লাহ সিদ্ধান্ত নিলেন। যিকিরের কাজে সবচেয়ে সন্তষ জনক অবস্থায় যারা স্থান লাভ করেছে এবং সবচেয়ে অসন্তোষ জনক অবস্থায় যারা স্থান লাভ করেছে তাদেরকে আল্লাহ মানুষ বানাতে সিদ্ধান্ত নিলেন। তারমানে যিকির দ্বারাই মানুষের প্রাণ জান্নাত ও জাহান্নামের বরাদ্ধ পেয়ে গেছে। তো যারা জান্নাতের বরাদ্ধ পেয়েছে আল্লাহ তাদের দ্বারা জান্নাতের কাজ করিয়ে নিচ্ছেন এবং যারা জাহান্নামের বরাদ্ধ পেয়েছে আল্লাহ তাদের দ্বারা জাহান্নামের কাজ করিয়ে নিচ্ছেন। আপনার বরাদ্ধে জান্নাত থাকলে মরণের আগে হলেও আপনি জান্নাতের কাজ করবেন। এসব হাদিসে মুমিনরা বিভ্রান্ত হয় না। কারণ তারা জানে আল্লাহ ন্যায় বিচারী। সুতরাং তারা জানে আল্লাহ অহেতুক কোন লোক দিয়ে জাহান্নামের কাজ করিয়ে তাদেরকে জাহান্নামী করছেন না। হাদিস ও কোরআন মিলিয়ে পড়লে কেউ বিভ্রান্ত হয় না।
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আরবী ভাষা নিয়ে চিন্তা ভাবনা কী?
আমার দুজন বন্ধু আছেন।
এক জন থাকে ব্রাসেলস।
আরেকজন থাকেন টেক্সাস।
তাদের একটি কথা আমি বুঝতে পারি না। তারা বলেনঃ যারা আরবীতে কথা বলে তারা কোন ভাবেই ভাল মানুষ হতে পারে না!
আপনার ব্যাখ্যা জানতে চাই।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।
# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।
# সহিহ আল-বোখারী
সহিহ আল বোখারী, ৪৫৩২ নং ৪৫৩৩ নং হাদিসের (তাফসীর অধ্যায় – ৬২. সূরা আল জুমুআ) অনুবাদ
৪৫৩২। হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবি করিমের নিকট বসা ছিলাম। এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুআ অবতীর্ণ হল – যাতে এও আছে ‘আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি’। তিনি বলেন, তারা কারা হে আল্লাহর রাসূল! তিনবার একথা জিজ্ঞেস করার পরও তিনি এ কথার কোন জবাবই দিলেন না। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) হাজির ছিলেন। নবি করিম (সা.) তার উপর হাত রেখে বললেন, ঈমান ছূরাইয়া নক্ষত্রের নিকট থাকলেও অনেক ব্যক্তিই কিংবা যে কোন একজন তা’ পেয়ে যাবে।
৪৫৩৩। আবু হুরায়রা (রা.) নবি (সা.) হতে বর্ণনা করে বলেন, এদের কিছু লোক তা’অবশ্যই পেয়ে যাবে।
# সহিহ মুসলিম
সহিহ মুসলিম, ৬৩৩৯ নং ও ৬৩৪০ নং হাদিসের [ সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মর্যাদা অধ্যায়] অনুবাদ-
৬৩৩৯।হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। যদি দীন আসমানের দূরবর্তী সুরাইয়া নক্ষত্ররাজির কাছে থাকত, তবে পারস্যের যে কোন ব্যক্তি তা’ নিয়ে আসত; অথবা তিনি বলেছেন, কোন পারসিক সন্তান তা’ অর্জন করত।
সহিহ মুসলিম, ৬৩৪০ নং হাদিসের [ সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মর্যাদা অধ্যায়] অনুবাদ-
৬৩৪০। হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবি করিমের (সা.) নিকট বসা ছিলাম। তখন তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হল। যখন তিনি এ আয়াত পড়লেন, ‘ওয়া আখারিনা মিনহু লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম - আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি’ তখন জনৈক ব্যক্তি বলল, হে আল্লাহর রাসূল (সা.) এরা কারা? নবি করিম (সা.) তার কোন জবাব দিলেন না। এমন কি সে একবার অথবা দু’ বার কিংবা তিনবার তাঁকে জিজ্ঞাস করল। রাবী বলেন, তখন আমাদের মাঝে সালমান ফারসী (রা.) ছিলেন। রাবী বলেন, নবি করিম (সা.) তাঁর হাত সালমানের (রা.) উপর রাখলেন, এরপর বললেন, যদি ঈমান সূরাইয়া তারকার কাছে থাকত তাহলে অবশ্যই তার গোত্রের লোকেরা সেখান পর্যন্ত পৌঁছত।
# সহিহ তিরমিযী
সহিহ তিরমিযী, ৩৮৬৮ নং হাদিসের [ রাসূলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবীগণের মর্যাদা অধ্যায়] অনুবাদ-
৩৮৬৮। হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহর (সা.) নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন সূরা আল-জুমুআ অবতীর্ণ হয় এবং তিনি তা’ তেলাওয়াত করেন। তিনি ‘ওয়া আখারিনা মিসহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম- আর তাদের অন্যান্যদের জন্যও যারা এখনো তাদের সাথে মিলিত হয়নি’ পর্যন্ত পৌঁছলে এক ব্যক্তি তাঁকে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! এসমস্ত লোক কারা, যারা এখনো আমাদের সাথে মিলিত হয়নি? তিনি তাকে কিছুই বললেন না। সালমান আল –ফারসী আমাদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজের হাতখানা সালমানের (রা.) উপর রেখে বললেন সেই সত্তার কসম যার হাতে আমার প্রাণ! ঈমান সুরাইয়া তারকায় থাকলেও এদের কিছু লোক তা’ নিয়ে আসবে।
সহিহ তিরমিযী, ৩২৪৮ নং হাদিসের (তাফসীরুল কোরআন – সূরা আল-জুমুয়া) অনুবাদ-
৩২৪৮। হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সূরা আল-জুমুয়া অবতীর্ণ হওয়াকালে আমরা রাসূলুল্লাহর (সা.) নিকটেই ছিলাম।তিনি তা’ তেলাওয়াত করেন।তিনি ‘আর তাদের অন্যান্যদের জন্যও যারা এখনো তাদের সাথে মিলিত হয়নি’ (৬২,৩) পর্যন্ত পৌঁছলে এক ব্যক্তি তাঁকে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! যারা এখনো আমাদের সাথে মিলিত হয়নি তারা কারা? নবি করিম (সা.) তার কথায় চুপ রইলেন। বর্ণনাকারী বলেন, তখন সালমান (রা.) আমাদের সাথেই ছিলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (সা.) সালমানের (রা.) উপর হাত রেখে বললেন, সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার জীবন! ঈমান যদি সুরাইয়্যা নক্ষত্রেও থাকে তবুও তাদের মধ্য হতে কিছু লোক তা’ নিয়ে আসবে।
সহিহ বোখারী ৪৯৯ নং হাদিসের (সালাতের ওয়াক্ত সমূহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৯৯। হযরত যুহুরী (র.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি দামেশকে আনাস ইবনে মালেকের (রা.) নিকট গিয়ে দেখতে পেলাম, তিনি কাঁদছেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কাঁদছেন কেন? তিনি বললেন, আমি যা যা দেখেছি তার মধ্যে এ নামাযই আজ পর্যন্ত অবশিষ্ট ছিল। কিন্তু এখন নামাজও নষ্ট হতে চলেছে।
* আরবে অনেক লোক আছে যারা ভালো লোক নয়। সেজন্য সাহাবা যুগেই তারা ইসলামকে দুনিয়া থেকে বিদায় করে দিয়েছে। তারপর পারসিকরা ইসলামকে দুনিয়ায় ফিরিয়ে এনেছে। পারসিক এলাকা হলো ইরাক থেকে আফগানিস্তান হয়ে পাকিস্থানের একাংশ পর্যন্ত। ফিকাহ, হাদিস ও তাফসিরের কিতাবগুলো এ এলাকার লোক কর্তৃক রচিত।
১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: এখন উপায় হচ্ছে হামাসকে ধ্বংস করে দেওয়া। আর এই কাজ সবচেয়ে ভালো পারবে আমেরিকা। এর আগে আমেরিকা লাদেনকে ধ্বংস করেছে, সাদ্দামকে ধ্বংস করেছে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেখা যাক অবশেষে হামাসের কি হয়?
১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: চাচা নিজের মনগড়া ইসলাম পালন করে।
আমলের কি আসলেই কোন মূল্য হয়েছে?
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৩/ কিয়ামত, জান্নাত ও জাহান্নামের বিবরণ
পরিচ্ছেদঃ ১৭. কোন ব্যক্তিই তার আমলের বিনিময়ে জান্নাতে যাবে না, বরং জান্নাতে যাবে আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে
৬৮৫২। কুতায়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমাদের মধ্যে এমন কোন ব্যক্তি নেই, যার আমল তাকে জান্নাতে দাখিল করতে পারে। অতঃপর তাকে প্রশ্ন করা হল, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আপনিও কি নন? তিনি বললেন, হ্যাঁ আমিও নই। তবে আমার পালনকর্তা যদি তার অনুগ্রহের দ্বারা আমাকে আবৃত করে নেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৫৩/ কিয়ামত, জান্নাত ও জাহান্নামের বিবরণ
পরিচ্ছেদঃ ১৭. কোন ব্যক্তিই তার আমলের বিনিময়ে জান্নাতে যাবে না, বরং জান্নাতে যাবে আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে
৬৮৫৩। মুহাম্মাদ ইবনু মুসান্না (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমাদের মধ্যে এমন কোন ব্যক্তি নেই, যার আমল তাকে নাজাত দিতে পারে। সাহাবীগণ প্রশ্ন করলেন, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আপনিও কি নন? উত্তরে তিনি বললেনঃ আমিও নই। তবে যদি আল্লাহ তাআলা আমাকে তার ক্ষমা ও রহমতের দ্বারা ঢেকে নেন। বর্ণনাকারী ইবনু আউন (রহঃ) তাঁর হাত দ্বারা নিজ মাথার দিকে ইশারা করে বললেন, আমিও না। হ্যাঁ, যদি আল্লাহ তা’আলা তাঁর ক্ষমা ও রহমত দ্বারা আমাকে ঢেকে নেন।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
মানুষের যিনা ব্যভিচার পূর্ব নির্ধারিত
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪৮/ তাকদীর
পরিচ্ছেদঃ ৫. বনী আদমের যিনা ইত্যাদির অংশ পূর্ব নির্ধারিত
৬৫১৩। ইসহাক ইবনু মানসুর (রহঃ) … আবূ হুরায়রা (রাঃ) সুত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আদম সন্তানের উপর যিনার যে অংশ লিপিবদ্ধ আছে তা অবশ্যই সে প্রাপ্ত হবে। দু’চোখের যিনা হল দৃষ্টিপাত করা, দু’কানের যিনা হল শ্রবণ করা, জিহ্বার যিনা হল কথোপকথন করা, হাতের যিনা হল স্পর্শ করা, পায়ের যিনা হল হেঁটে যাওযা, অন্তরের যিনা হল আকৃষ্ট ও বাসনা করা। আর লজ্জাস্থান তা বাস্তবায়িত করে এবং মিথ্যা প্রতিপন্ন করে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
সহীহ মুসলিম (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪৮/ তাকদীর
পরিচ্ছেদঃ ৫. বনী আদমের যিনা ইত্যাদির অংশ পূর্ব নির্ধারিত
৬৫১২। ইসহাক ইবনু ইবরাহীম ও আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) … আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবূ হুরায়রা (রাঃ) যা বলেছেন, ‘লামাম’ (জাতীয় গোনাহ) সম্পর্কে তার চাইতে অধিক সামঞ্জস্যপূর্ণ কোন কিছু আমি দেখিনি। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ আদম সন্তানের যিনার যে অংশ নির্ধারিত করেছেন, তা সে অবশ্যই পাবে (করবে)। আর দু’চোখের যিনা দৃষ্টিপাত করা, কানের যিনা শ্রবণ করা, জিহ্বার যিনা কথোপকথন করা, অন্তরে বাসনা করে। আর লজ্জাস্থান তা বাস্তবায়িত করে কিংবা মিথ্যা প্রতিপন্ন করে।
আবদ ইবনু হুমায়দ (রহঃ) তাঊস (রহঃ) এর বর্ণনায় বলেছেন যে, আমি ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে শুনেছি।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাঃ)
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমলের বিনিময়ে জান্নাত পাওয়া যাবে না, জান্নাত পাওয়া যাবে রহমতের বিনিময়ে। আর রহমত পাওয়া যাবে আমলের বিনিময়ে। মুমিন এটা বুঝে, কিন্তু আপনি বুঝেন না। আপনি যেসব হাদিসের কারণে ইসলাম ছেড়েছেন, সেসব হাদিসের কারণে মুমিনরা ইসলাম ছাড়েনি। এতে বুঝাগেল আপনার এবং মুমিনদের হাদিস বুঝায় তফাৎ আছে। আর কখনও যদি আপনি মুমিনদের মতই হাদিস বুঝেন তাহলে আপনিও মুমিন হয়ে যাবেন।
১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৩
অগ্নিবেশ বলেছেন: ইসলামের অন্যতম ভিত্তি তাকদীর। চাচা আমার এডাই মানেন না। চাচা আপনি একটা নতুন ধর্ম প্রচার করেন।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:০৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যেটা সঠিক তাকদীর আমি সেটা মানি। আমি তাকদীর বলতে যা বুঝি সেটা আমি লক্ষ লক্ষ মুমিনদের প্রতি উপস্থাপন করেছি। তাদের কেউ আমার কথার বিরোধীতা করেনি। তাকদীর না বুঝে যারা ঈমান হারা হয়েছে তারাই শুথুমাত্র আমার কথার বিরোধীতা করে।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:১৬
মৃতের সহিত কথোপকথন বলেছেন: আপনার কথা কুয়াশার মতো, ঠিক ধরা যায় না