নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
দাদারা হেরেই গেল ভাইদের মত
মানসিক চাপে, কাবু হয়ে বাবুদের
হালছাড়া খেলা, ব্যাটে-বলে তারা
যুতসই কোন কিছু করেনি এ দিন।
ভাইয়েরা অষ্টম হয়ে ইজ্জাত ঢাকায়
খানিক লেংটি নিয়ে মলিন বদনে
ঢাকায় ফিরেছে। দাদারা কাপটা দিয়ে
অজিদের হাতে আনমনে কাঁদে।
দাদাদের ধুতি স্থানে স্থানে সিক্ত
অশ্রুর জলে। ভাইয়েরা লেংটি খুলে
দু:খে দেয় চাপা। উম্মুক্ত ইজ্জত নিয়ে
তারা খোঁজে সৌভাগের জোছনার পথ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তার আগে বাংলাদেশকে প্রফেশনাল ক্রিকেট খেলতে হবে। অধিনায়ক যেভাবে তাঁর ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত তাতে মানে হয় ক্রিকেট তার অবসর বিনোদন। অধিনায়কের মাঝেই যদি পেশাদারিত্ব না থাকে, তাহলে খেলোয়াড়দের মাঝে ওটা কোথায় খুঁজে পাওয়া যাবে। অধিনায়কের বিন্দুমাত্র লজ্জাবোধ আছে বলে মনে হয় না।
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দলের ব্যর্থতা নিয়ে একটি কবিতা লিখেছিলাম পোস্ট করিনি কারণ লেখার পরই সাকিবও ভাল খেললো আর শ্রীলংকাকে হারিয়ে দিলো তাই আর পোস্ট করা হয়নি। সাকিব এর আগেও অধিনায়ক হিসেবে ব্যর্থ হয়েছিল । অধিনায় হিসেবে তিনি ভাল নন সেই ইঙ্গিত কবিতায় ছিল ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অধিনায়ক হিসাবে সাকিব যথেষ্ট অপেশাদার।
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: সমস্ত ভারতের লোকদের দাদা বলা হয় না। শুধু মাত্র কলকাতার লোকদের দাদা বলা হয়।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা তাদেরকে দাদা বলি।
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হু সুন্দর এক রম্য কাহিনী কবি দা
ভাল থাকবেন--------
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এসব অতি কষ্টের কথা।
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩১
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: নিজ মাঠে ইন্ডিয়ান টিমের এই দুরবস্থা কেমন জানি লাগলো।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এটা আমার নিকট বিস্ময়কর মনে হয়। ক্রিকেটে কোন কোন দলের খারাপ দিন আসে ভারতের সেই খারাপ দিন আসলো ফাইনালের দিন। এরকম বড় দলের খারাপ দিনে আমরা তাদের সাথে জিতে যাই। আর আমাদের খারাপ দিনে আমরা পঁচা দলের সাথে হেরে যাই। এরকম বড় দল সমূহের খারাপ দিনের উপর ভর করে হয়ত একদা আমরা বিশ্ব কাপও জিতে নিতে পারি।
৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৫
মৃতের সহিত কথোপকথন বলেছেন: ঈদ মোবারক
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দাদাদের পরাজয়ে আপনি ঈদ মোবারক জানালেন? অথচ আমরা দাদাদের পেয়াজ, রসুন, ডাল ইত্যাদি খাই।
৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৪
কামাল১৮ বলেছেন: ভারতীয়রা আপনার কেমন দাদা।আমার ছোট ভাই বোন সবাই আমাকে দাদা বলে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা আয়তন ও জনসংখ্যায় বড় হিসাবে আমাদের দাদা।
৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৯
বিজন রয় বলেছেন: রোহিতের আউটের পর আপনাকে বলে গিয়েছিলাম আজকে ভার আর জিততে পারবে না।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার কথাটা সঠিক না হলে খুশী হতাম।
৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৫৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কবি ভাই,
প্রথমেই সালাম আপনাকে।
খেলা মানে হার জিত থাকবেই। জিতলে মধুর লাগে হারলে পরাজয়ের গ্লানি অন্তরে কুঠারঘাত করে। গতকাল সব বিভাগেই অস্ট্রেলিয়া নৈপুণ্যতা দেখিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। অভিনন্দন শুভেচ্ছা সকল অস্ট্রেলিয়া প্রেমীদের। বাংলাদেশী অস্ট্রেলীয় প্রেমীদের সরাসরি শুভেচ্ছা জানানোর সুযোগ থাকায় তাদের জানাই স্পেশাল হার্দিক শুভেচ্ছা।
কিন্তু একটা বিষয়ে অবাক হলাম ভার্চুয়াল জগতে বাংলাদেশী বাঙালিদের প্রবল ভারত বিদ্বেষমূলক মনোভাব ভয়ানক পর্যায়ে পৌঁছেছে। দেখুন সাপোর্ট যে কেউ তার পছন্দের দেশকে করতেই পারে।সেটা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। বাংলাদেশী বাঙালিদের সাপোর্ট নিলে যে ভারত চ্যাম্পিয়ন হতো আর না পেলে যে হতো না এমনটা নয়।আর এমনটি যদি হতো তাহলে মাঠের লক্ষাধিক দর্শকের সমর্থন নিয়েই ভারত চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেতো। কিন্তু বাস্তবে এই সমর্থনের তেমন কোনো কাজে আসে না।খেলার মাঠের মধ্যে বিশেষ করে বাইশ গজে একদল অপরকে টেক্কা দেবে খেলার বিভিন্ন দিকে- বলে, ব্যাটে ফিল্ডিংয়ে, মানসিক অদম্যমতায়, শারীরিক ভাষাতে। এসবের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় যারা এগিয়ে যাবে তারাই সাফল্য পাবে। কোনো দয়া দাক্ষিণ্যের স্থান এখানে নেই। অস্ট্রেলিয়া গতকাল দূরান্ত খেলে সব বিভাগে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমান দিয়েছেন।যোগ্য দল হিসেবে তারা শিরোপা অর্জন করেছেন।
কিন্তু দূর্ভাগ্যের যে গতকাল থেকে ভার্চুয়াল জগতে একের পর এক প্রবল ভারত বিদ্বেষমূলক পোস্ট ও কমেন্টগুলোকে একেবারেই স্বাভাবিক মনে হচ্ছে না। ভয়ংকর একটা 'আমরা ওরা' তৈরি হয়েছে।দুটি দেশের নাগরিকদের মধ্যে তাহলে কি ভয়াবহ বিষ বৃক্ষ প্রবল আকার ধারণ করেছে?
অর্থাৎ খেলাটা কি আর খেলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই?
যদি একটু সাইডে তাকাই তাহলে চোখে পড়বে ভারত বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর।দুটি দেশ নানা বিষয়ে একে অন্যের উপর নির্ভরশীল।হতে পারে সব চাওয়া পূর্ণ হচ্ছে না। কিন্তু যা ঘটছে সেটাও কম নয়। ছোট্ট একটি উদাহরণ দেই, কলকাতা সহ ভারতে বাংলাদেশী নাগরিকরা চিকিৎসায় নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও ব্লগে এসেই জেনেছি এটাই নাকি নিজ দেশের চিকিৎসার চেয়েও সাশ্রয়ী। ব্লগার মা. হাসান ভাই অনেকদিন আগেই একথা বলেছিলেন। ভারতে সরকারী হাসপাতালেও ভারতীয়দের সঙ্গে একাসনে চিকিৎসা সুবিধা যে কোনো বিদেশি সহ বাংলাদেশীদের দেওয়া হয়। কিন্তু কম সময়ে আসায় তারা বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা সেবা নেন। আমাদের ব্লগে কবি প্রমানিক ভাই নিজে বা ছবি আপু দুলাভাইকে ভারতে চিকিৎসা করিয়ে উপরওয়ালার ইচ্ছায় সুস্থ হয়ে দেশে ফিরেছেন। এরকম হাজার হাজার বাঙালি ভারত থেকে তুলনায় কম ব্যায়ের চিকিৎসা সেবা নিয়ে উপকৃত হচ্ছেন ।হ্যাঁ রাষ্ট্রনৈতিক বা কূটনৈতিক সম্পর্ককে বাংলাদেশের সরকারের অহেতুক ভারত নির্ভরতার জন্য জনমানসে ক্ষোভ তৈরি হবাটা স্বাভাবিক। এখানে মোদিজী আমার যেমন অপছন্দের। বাংলাদেশী বাঙালিদের তেমন সরকারের উপর ক্ষোভ থাকতেই পারে। কিন্তু সেই দায় সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকারের উপর দেওয়াটা বাঞ্ছনীয় ছিল। বরং জনগণ মালদ্বীপের পথে হেঁটে মসনদে এমন কোনো সরকারকে বসাতেই পারে যারা ভারতের মুখাপেক্ষী নয়।
ব্যক্তিগত ভাবে বাংলাদেশের খারাপ পারফরম্যান্স আমাকে কষ্ট দিয়েছে।এর আগে তারা যথেষ্ট ভালো পারফরমেন্স করলেও এবার আশানুরূপ ফল হয়নি।উল্টে কয়েকদিন আগে অধিনায়ক সাকিব খানকে সাংসদ প্রার্থীর টিকিট কাটতে দেখে অবাক হয়েছি। রাজনীতি রাজনীতিকদের সাজে ঠিক যেমন খেলোয়াড়দের খেলার জায়গা মাঠে। সাকিব একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে রাজনীতি করার নিজস্ব অধিকার আছে। কিন্তু যে কাজ যার মানায়। আজকে যদি দেখি বিরাট কোহলি ক্রিকেট কোচিং বাদ দিয়ে ভাজপার প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাঁড়ান তাহলে ব্যক্তি হিসেবে উনি নিজের অধিকার ভোগ করলেও ক্রিকেটের পক্ষে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে বিষয়টি সুখকর নয়।
যাইহোক খেলা থাকুক খেলাতেই। দুই বাংলার বাঙালিদের মধ্যে বন্ধন অটুট থাকুক। হিংসা বিদ্বেষ নিপাত যাক।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:১৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিছু বাংলাদেশী বাঙ্গালী ভারত থেকে উপকৃত হবে এবং ভারতের বিরোধীতা করবে, এরা মূলত অবোধ লোক।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ্শ্রেয়তর দল হিসেবে অস্ট্রেলিয়া বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ম্যাচটা ছিলো দারুন এক পেশে। হেড এর ব্যাটিং দুদলের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দিয়েছে। বিরাট কোহলী বড় একটা ইনিংস ফেলতে পারলে ৩৪০-৩৫০ রানের একট চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলে ভারতের একটা সম্ভাবনা থাকতো। তাছাড়া আগে ব্যাটিং করে ভারত সুবিধা করতে পারে নি। সবচেয়ে বেশি রান বিরাট কোহলীর আর সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারী মোহাম্মদ সামি। তবে সমীহ করার মতো প্রেসার বলতে কিন্তু এক বুমরাহ। বাকিরা ম্লান। অভিনন্দন অষ্ট্রেলিয়া ক্রিকেট টিমকে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য। পরবর্তী বিশ্বকাপ বাংলাদেশের হাতে ওঠবে তবে ক্রিকেট বোর্ডের কোচিং স্টাফের আর দলের ভাল রকম সংস্কার ও পরিবর্তন দরকার। বাংলাদেশের সম্ভাবনা আছে বিশ্বক্রিকেটে ।