নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২ বাকারা,৩১ নং থেকে ৩৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩১। আর তিনি আদমেকে (আ.) সব জিনিসের নাম শিখালেন। তারপর সেগুলো ফেরেশতাদের সামনে হাজির করলেন। তারপর বললেন, যদি তোমরা সত্যবাদী হও তবে আমাকে এসব বস্তুর নাম বলে দাও।
৩২। তারা বলেছিলো, আপনি মহান পবিত্রময়। আপনি আমাদেরকে যা শিক্ষা দিয়েছেন এর বাইরে আমাদের কোন জ্ঞান নেই। নিশ্চয়ই আপনি সর্ব জ্ঞানী, মহাকৌশলী।
৩৩। তিনি বললেন হে আদম! তুমি তাদেরকে ঐসবের নাম বলে দাও!এরপর যখন সে তাদেরকে ঐগুলোর নাম বলে দিলো, তখন তিনি (আল্লাহ) বললেন, আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, নিশ্চয়ই আমি আকাশ ও পৃথিবীর অদৃশ্য বিষয় সম্পর্কে জানি। আর তোমরা যা প্রকাশ কর এবং যা গোপন কর আমি তাও জানি।
সূরাঃ ৭ আ’রাফ, ১৯ নং থেকে ২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৯। হে আদম! তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর।আর যা খুশী খাও। আর এ গাছের কাছে যেও না।তাহলে তোমরা যালিমদের মধ্যে গণ্য হবে।
২০। অতঃপর তাদের লজ্জাস্থান যা তাদের নিকট গোপন রাথা হয়েছিল তা’ তাদের কাছে প্রকাশ করার জন্য শয়তান তাদেরকে কুমন্ত্রণা দিল। আর সে বলল, তোমরা না আবার ফেরেশতা হয়ে যাও, অথবা এখানে স্থায়ী হয়ে যাও সেজন্য তোমাদের রব এ গাছ সম্বন্ধে তোমাদেরকে নিষেধ করেছেন।
২১। সে তাদের নিকট কসম করে বলল, আমিতো তোমাদের নছিহতকারীদের একজন।
২২। এভাবে সে তাদেরকে ধোকা দিয়ে নীচু করল।তৎপর যখন তারা সে বৃক্ষফলের মজা গ্রহণ করল তখন তাদের লজ্জাস্থান তাদের নিকট প্রকাশ হয়ে পড়ল।আর তারা নিজেদেরকে জান্নাতের পাতা দ্বারা আবৃত করতে লাগল।তখন তাদের রব তাদেরকে ডেকে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে এ গাছের কাছে যেতে মানা করিনি? আর আমি কি বলিনি যে শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য দুশমন?
* আল্লাহ প্রশিক্ষিত বড় আলেম হলেন হযরত আদম (আ.)। তিনিও শয়তানের ধোকায় পড়েছিলেন। তাহলে অন্য কোন লোক শয়তানের ধোকায় পড়েনি আমরা কেমন করে বুঝব? সুতরাং আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ‘আনাল হক’ বা ‘আমি সঠিক’ জাতীয় ভাবনা সঠিক হিসাবে গৃহিত হতে পারে না।
সূরাঃ ২ বাকারা, ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৪। আর যখন আমি ফেরেশতাগণকে বলেছিলাম, তোমরা আদমকে সিজদা কর, তখন ইবলিশ ছাড়া সবাই সিজদা করেছিল; সে অমান্য করল ও অহংকার করল।সুতরাং সে কাফেরদের অন্তর্ভূক্ত হয়েগেল।
* নিজেকে সঠিক মনে করেই ইবলিশ আল্লাহর অবাধ্য হয়েছে। তাহলে নিজেকে সঠিক মনে না করে কোনটাকে সঠিক মনে করতে হবে?
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* নিজেকে সঠিক মনে না করে আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলকে সঠিক মনে করতে হবে। কারা আলেম?
সূরাঃ ২১ আম্বিয়া, ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭। তোমার পূর্বে আমি ওহীসহ পুরুষ পাঠিয়েছিলাম; তোমরা না জানলে আহলে যিকরকে জিজ্ঞাসা কর।
সূরাঃ ১৬ নাহল, ৪৩ ও ৪৪ নং আয়তের অনুবাদ-
৪৩।তোমার পূর্বে আমরা পুরুষ ভিন্ন (বার্তা বাহক) প্রেরণ করিনি। আমরা তাদের প্রতি ওহী প্রেরণ করেছিলাম।অতএব আহলে যিকরকে জিজ্ঞাস কর, যদি তোমরা না জান।
৪৪।সুস্পষ্ট প্রমাণ ও কিতাব সমূহ সহ।আর মানুষকে তাদের প্রতি যা অবতীর্ণ করা হয়েছে তা, সুস্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য আমরা আপনার প্রতি নাজিল করেছি যিকর। যেন তারা চিন্তা ভাবনা করতে পারে।
* আলেম হলেন আহলে যিকর। যিকর কি? আহলে যিকর কারা?
সূরাঃ ১৫ হিজর, ৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৯। নিশ্চয়ই আমরা যিকর নাযিল করেছি। আর আমরা উহার হেফাজতকারী।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* যিকর হলো কোরআন এবং কোরআন যাদের মাঝে নাযিল হয়েছে তাঁদের সর্ববৃহৎ দল আহলে যিকর। তাঁরা এখন নেই তাহলে এখন কারা আহলে যিকর?
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৯ নং আয়াতের অনুবাদ।
৯। হে মুমিনগণ! জুমুয়ার দিন যখন সালাতের জন্য আহবান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর যিকিরের দিকে দৌড়িয়ে যাও এবং ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ কর। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর, যদি তোমরা বুঝ।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* যাদের দায়িত্বে সম্পন্ন যিকিরে সামিল হতে আল্লাহ দৌড়ে যেতে আদেশ করেছেন সেই সেই জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দল আহলে যিকর। কারণ মুসলিমদের মাঝে বিভেদ তৈরী করতে যেসব মসজিদ তৈরী করা হয়েছে সেসব মসজিদের জুমুয়ার খতিব আহলে যিকর নয়। সুতরাং জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দলের সাথে মতভেদকারী জুমুয়ার খতিব আহলে যিকর নয়।
# এখন যারা আহলে যিকর সেই জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দলের মত এখন সঠিক হিসাবে সাব্যস্ত হবে। তাঁদের মতের বাইরে কারো মত ইসলামে সঠিক সাব্যস্ত হবে না।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামের ক্ষেত্রে আমি জুমুয়ার খতিবগণের সর্ববৃহৎ দলের মতকে সঠিক হিসাবে মানি। যেমন তাঁরা বলেন হযরত আবু বকর (রা।) প্রথম খলিফা। আমি বলি তিনি প্রথম খলিফা। শিয়া এবং আহলে বাইতের কতিপয়ের দাবী অনুযায়ী আমি হযরত আলীকে (রা।) প্রথম খলিফা মানি না। আমি তাঁকে চতুর্থ খলিফা মানি। ইবাদীরা আবার তাঁকে খলিফা মানে না। আমি শিয়াদের কথাও মানি না এবং ইবাদীদের কথাও মানি না। হামাস এখন সেই চক্করে আছে। তাদের শিয়া সংশ্লিষ্টতার কারণেই শিয়া বিরোধী মুসলিম হামাস থেকে দূরে আছে।
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: খলিফা মানামানির ঝামেলায় কি কাম ? মানামনির ক্ষেত্রে আল্লাহ-রাসুল কি যথেষ্ট নয় ?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা সরাসরি আল্লাহ ও রাসূল (সা) থেকে ইসলাম পাইনি। আমরা যে মাধ্যমে ইসলাম পেয়েছি রাসূলের (সা) পর এর প্রথম ধাপে খলিফা গণ রয়েছেন।
সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।
সহিহ মুসলিম, ৪৬১৪ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৬১৪। আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে নবি করিম (সা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে ব্যক্তি আমার আনুগত্য করল, সে আল্লাহর আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমার অবাধ্যতা করল সে আল্লাহর অবাধ্যতা করল। যে ব্যক্তি আমিরের আনুগত্য করে সে আমারই আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমিরের অবাধ্যতা করল সে আমারই অবাধ্যতা করল।
সহিহ মুসলিম, ৪৪৫৬ নং হাদিসের (কিতাবুল জিহাদ) অনুবাদ-
৪৪৫৬। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তার আমিরের মধ্যে এমন কোন ব্যাপার দেখে, যা সে অপছন্দকরে তবে সে যেন ধৈর্য্য অবলম্বন করে। কেননা, যে লোক জামায়াত থেকে কিঞ্চিত পরিমাণ সরে গেল এবং এ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল সে জাহেলিয়াতের মুত্যুই বরণ করল।
* আল্লাহ ও রাসূলের (সা) পর যে আমির তাঁদের স্থান লাভ করেছেন খলিফাগণ। সুতরাং আমরা অযথা আমাদের মান্যতার তালিকা থেকে খলিফাগণকে বাদ দিতে পারি না।
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯
বাউন্ডেলে বলেছেন: সহিহ মুসলিম, ৪৬১৪ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৬১৪। আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে নবি করিম (সা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে ব্যক্তি আমার আনুগত্য করল, সে আল্লাহর আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমার অবাধ্যতা করল সে আল্লাহর অবাধ্যতা করল। যে ব্যক্তি আমিরের আনুগত্য করে সে আমারই আনুগত্য করল। আর যে ব্যক্তি আমিরের অবাধ্যতা করল সে আমারই অবাধ্যতা করল।
সহিহ মুসলিম, ৪৪৫৬ নং হাদিসের (কিতাবুল জিহাদ) অনুবাদ-
৪৪৫৬। হযরত ইবনে আব্বাস (রা.) কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি তার আমিরের মধ্যে এমন কোন ব্যাপার দেখে, যা সে অপছন্দকরে তবে সে যেন ধৈর্য্য অবলম্বন করে। কেননা, যে লোক জামায়াত থেকে কিঞ্চিত পরিমাণ সরে গেল এবং এ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করল সে জাহেলিয়াতের মুত্যুই বরণ করল।
ঝগড়ার শুরুতো এইখানে - ঝগড়া করতে খুব ভালো লাগে।
মিথ্যা হাদিস বানিয়ে অযোগ্য লুটেরারা আমির হয়ে প্রকৃত মোমিনদের চরিত্র নষ্ট করেছে- এভাবেই ।
হাদিস দুটি যদি সত্যও হয় , রাসুল (সাঃ) নিযুক্ত বিভিন্ন এলাকার আমিরের ক্ষেত্রেই তিনি এ কথা বলেছেন ওফাতের পুর্বে। রাসুল (সাঃ) ওফাতের পরে আমিররা পথভ্রষ্ট হয়নি - এই দিব্বি আপনাকে কে দিলো? তাদের থেকেই তো ফিৎনার সুত্রপাত। নিজের ঈমান রক্ষার জন্য তাদেরকে বাদ দিয়ে আল্লাহ ও রাসুলের পাবন্দি করেন । এর মধ্যেই আছে কল্যান। আমিররা ঈমানের অংশ নয়।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমিরের কথা শুধু হাদিস বলেনি কোরআনও বলেছে। সুতরাং আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল আমিরের যে আনুগত্য করেছে মুসলিম জাতির জন্য সে আনুগত্য বাধ্যতামূলক।
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কোনোদিন দূর্নীতি করি নাই।
চুরী ডাকাতি করি নাই। জেনে শুনে বুঝে মন্দ কাজ করি নাই। কাজেই আমি অহংকার করতেই পারি।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ধর্মহীনদের বিষয় ইসলামে বিবেচ্য নয়।
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমিরের কথা শুধু হাদিস বলেনি কোরআনও বলেছে। সুতরাং আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল আমিরের যে আনুগত্য করেছে মুসলিম জাতির জন্য সে আনুগত্য বাধ্যতামূলক।
ভালো হোক, মন্দ হোক সর্ববৃহৎ এর পরাজয় সম্ভাবনা কম । রাইট। এখন সর্ববৃহত কারা তাতো দেখতেই পাচ্ছেন।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম বিষয়ে মতভেদ করা উম্মতের সর্ববৃহৎ দল সঠিক। এখানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সর্ববৃহৎ হিসাবযোগ্য নয়। কারণ তারা নিজেদেরকে ধর্মীয় দল বলে না। তারা ধর্মকে ব্যক্তিগত বিষয়ভূক্ত করেছে। নামাজে সরবে না নিরবে ‘আমিন’ বলা বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে নিরবে ‘আমিন’ বলা গৃহিত হবে। কারণ এ দলে উম্মতের সর্ববৃহৎ দল রয়েছে। সুতরং যারা সরবে ‘আমিন’ বলছে তারা তাদের এ অকাজ পরিত্যাগ করবে।
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
কোরিয়ানরা আপনাকে কি কি ট্রেনিং দিয়েছিলো?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সে বিষয়ে আমি আপনাকে কোন তথ্য প্রদান করতে চাচ্ছি না। কারণ তাদের ট্রেনিং এর সাথে আমার পোষ্টের কোন সম্পর্ক নাই।
৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৪
মৌন পাঠক বলেছেন: Quora তে ফজল মাহমুদ সজীব এর লেখা, এর সকল বিষয়ের সাথে সায় দিতে পারছি না, তবে "১" নং প্যারার লেখাটুকুন দৃষ্টি কাড়ল।
এটির আসল উত্তর ছিল: আল্লাহ্ যখন ইবলিশ শয়তানকে বললো, "তুমি আদমকে সেজদা কর", কিন্তু ইবলিশ শয়তান কেন আদমকে সেজদা করল না? ইবলিশ শয়তানের কি ইচ্ছে শক্তি ছিল আল্লাহর হুকুম অমান্য করার?
অহংকার।
১) আমাদের বাসায় কাজ করতো একজন। বাবা তাকে সরকারী পিওন বানিয়ে দিলো। কিছু বছরের ভিতরেই বাসায় থাকা বন্ধ হয়ে গেলো ওর। অনেক দিন পর পর বাসায় আসতো। একদিন শুনলাম ও একটা জমি কিনেছে। ঢাকার অদূরে, কাঁচপুরের আগে। বেশ অনেক দিন পর একদিন শুনলাম বাড়ী করেছে।আমাদের সরকারি বাসা ছেড়ে ভাড়া বাসায় জেতে হবে। আর ওর বাড়ী হয়ে গেলো! আম্মাকে বলল আবার অনেক সুযোগ ছিল, আব্বা ভালো মানুষ, তাই কিছুই করেনি, শুধু সাভারে...... । মনে কেমন জানি লেগেছিল। এই কেমন লাগাটা অহংকার।
কাজেই অহংকার একটা সূক্ষ্ম বিষয় যেটা মানুষ ধরতেই না। আর ইবলিশের তো মানুষের মতো জ্ঞানই নাই। সেখানে তাঁর অহংকার অনেক বেশী। যখন সে দেখল সমস্ত ফেরেশতারা সামান্য কাদামাটি থেকে সৃষ্ট মানুষ কিন্তু আল্লাহর সৃষ্টির সেরাকে সিজদা করছে, তার অহংকার তাকে সিজদা করতে বাধা দেয়, আল্লাহ এর আদেশ অমান্য করতে সে কোন কুণ্ঠা বোধ করে নাই।আদম সৃষ্টির প্রাক্বালে, সে বুঝতে পেরেছিল এটা এমন একতা দেহাবয়ব যা আত্মসংবরণ করতে পারবে না। সে বলেছিল যদি তোমার উপর আমাকে ক্ষমতা দেওয়া হয় তবে অবশ্যই আমি তোমাকে ধ্বংস করবো। সিজদা করতে বললে সে আল্লাহকে বলে আমি তাঁর থেকে উত্তম।আমি আগুণের তৈরি আর এটা কাদামাটি থেকে তৈরি। ইবলিশ আল্লাহ তাওয়ালার আদেশ অমান্য করে এবং মহান প্রতিপালকের বিরুদ্ধে আপত্তি তোলে। আর সাথে সাথেই কাফের হয়ে যায়। আল্লাহ তাঁর অতীত কর্মকাণ্ডের যে পুরস্কার দিয়েছিলেন, সেটাই তাকে অহংকারী করে তোলে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আর সবি ভুল আমি শুধু ঠিক। আমার পোষ্ট এমন ভাবনার বিপক্ষে। কারণ মানুষ মাত্রই ভুল আছে। সুতরাং নিজমতকে অত গুরুত্ব না দিয়ে অপর সকল কি বলে সেটা বিবেচনায় নিয়ে তারপর বলতে হবে কোনটা সঠিক। সবাই যখন আদমকে (আ) সিজদা করা সঠিক মনে করলো ইবলিশ তখন নিজমতে সিজদা না করা সঠিক মনে করলো। তার এমন কাজকে আল্লাহ সঠিক বলে স্বীকার করেননি।
৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৫১
মৌন পাঠক বলেছেন: আপনার মূল আলোচ্য বিষয়, "অহংকার",
আর এই অহংকারে উদাহরণ দিছেন শয়তান এর ও তা রেফারেন্স কোরানের আয়াত।
যেহেতু শয়তান এর বিষয় আসছে, এই শয়তানের বিষয়ে একটা প্রশ্ন করছিল কোন ও এক সাগরেদ তার পীরকে (নাম মনে পড়ছে না), সূরাঃ ২ বাকারা, ৩৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৪। আর যখন আমি ফেরেশতাগণকে বলেছিলাম, তোমরা আদমকে সিজদা কর, তখন ইবলিশ ছাড়া সবাই সিজদা করেছিল; সে অমান্য করল ও অহংকার করল।সুতরাং সে কাফেরদের অন্তর্ভূক্ত হয়ে গেল।
খেয়াল কইরেন, এই আয়াতে বলা হইছে, "অমান্য ও অহংকার করল। সুতরাং সে কাফের হয়ে গেল", অর্থাৎ সে অমান্য ও অহংকার করার পরে ই সে কাফের হয়ে গেছে, অর্থাৎ শয়তান হইয়া গেছে।
প্রশ্ন ছিল, ইবলিশ, শয়তান হওয়ার আগে ইবলিশরে শয়তানি প্ররোচনা টা কে দিল?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এদিক ওদিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা সবাইকে দেওয়া আছে। ইবলিশরে শয়তানি প্ররোচনা কেউ দেয় নাই। বিনা প্ররোচনায় সে ইবলিশ হয়েছে। অন্যদের কেউ কেউ ইবলিশের প্ররোচনায় শয়তান হয়। তবে বিনা প্ররোচনায় শয়তান হওয়ায় ইবলিশ সবচেয়ে বড় শয়তান।
৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
তিনি আদমকে সব শেখালেন আর ফেরেশতাদেরকে শেখালেন না।
এখানে আদমের কৃতিত্ব কোথায়? আর ফেরেশেতা বেচারাদের দোষ কোথায়?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জাতিগত শ্রেণী ভেদের জন্য আল্লাহ বেশী যিকিরের একটা আদেশ করেছেন রুহদের উপর। সে আদেশ তামিলের প্রেক্ষিতে তিনি সৃষ্টির শ্রেণীভেদ করেছেন। তাতে মানুষ আল্লাহর খলিফা শ্রেণীটি পেয়েছে। ফেরেশতা খলিফা শ্রেণীটি তখন অর্জন করতে পারেনি। আল্লাহ যা শিখালেন সেটা খলিফার বিষয় ছিলো। সেটা খলিফা ছাড়া অন্যদের বিষয় ছিলো না। সেজন্য সেটা ফেরেশতাদের শিখানো হয়নি। ফেরেশতাদের দোষ হলো তারা খলিফা হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি।
১০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার যাকে শয়তান বলে জানি তিনি আসলে এক জন জ্বিন। তিনি এতো বেশী ইবাদত করেছিলেন যে, আল্লাহ সোবাহানা তায়ালা উনাকে অনেক মর্যাদা দান করেন। উনিও আল্লাহ ছাড়া কাউকে বড় করেননি। সব সময় উনি আল্লাহকেউ সিজদা করেছেন।
আল্লাহকে ছাড়া অন্য কাউকে সিজদা করা একটা অনেক বড় ধরনের একটি অপরাধ। আল্লাহ নিজেই কেন তিনি ছাড়া অন্য কাউকে সেজদা করার মতো পাপ কাজ করতে বলবেন?
এখানে শয়তানের ভূমিকা তো খারাপ কিছু দেখা যাচ্ছে না। সে আল্লাহকেউ বড় মনে করেছে। আল্লাহ ছাড়া কাউকে সেজদা করেনি।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফেরেশতাদের নেতা হিসাবে আল্লাহ তখন তাকে ফেরেশতার বিবেচনায় রেখে আদেশ করেছেন। কিন্তু সে আল্লাহর অবাধ্য হয়ে অপরাধী হয়েছে।
১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মানুষের বা ফেরেশতাদের নিজের কোন কিছু করার ক্ষমতা নেই। এমনকি আল্লাহ না চাইলে মানুষ কোন কিছু ইচ্ছেও করতেও পারে না। মহান আল্লাহ সোবাহানা তায়ালা কোরআনে ফরমাইয়াছেনঃ
২৯. আর তোমরা ইচ্ছে করতে পার না, যদি না সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ ইচ্ছে করেন।
[সূরাঃ আত-তাকভীর]
আপনি এই যে পোস্টখানা পোস্টাইয়াছেন ইহাও পারিতেন না যদি না আল্লাহ ইচ্ছা না করিতেন।
সুতরাং পৃথিবীতে যত কিছুই ঘটে উহা আল্লাহ ইচ্ছাও অনুমোদনক্রমেই ঘটে। নাদান নালায়েক মানুষ উহা বুঝিতে পারে না।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:০১
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর ইচ্ছার পিছনে কারণ থাকে। আমি পড়ালেখা করেছি আল্লাহর কথা বুঝা ও বুঝানোর জন্য। সেজন্য আল্লাহ ইচ্ছা করেছেন যেন আমি মানুষকে ইসলাম বুঝানোর কাজ করতে পারি।
১২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:২৫
নূর আলম হিরণ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলাম বিষয়ে মতভেদ করা উম্মতের সর্ববৃহৎ দল সঠিক। এখানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সর্ববৃহৎ হিসাবযোগ্য নয়। কারণ তারা নিজেদেরকে ধর্মীয় দল বলে না। তারা ধর্মকে ব্যক্তিগত বিষয়ভূক্ত করেছে।
বাংলাদেশে সর্ববৃহৎ ইসলামী দল হল জামাত ইসলাম এখন তাদের আমিরও আছে, আপনি কি তাদের আমিরের অনুসরণ করেন?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম বিশ্ব ধর্ম। সে হিসাবে জামায়াত সর্ববৃহৎ নয়। আওয়ামী লীগ স্থানিয়। ইসলাম আন্তর্জাতিক। আন্তর্জাতিক ইসলামী দল তাবলীগ জামায়াত। তাদের মধ্যে আলেমদের দল হলো মাওলানা জোবায়েরের দল। আমি তাদের মজলিশে কোন কোন সময় বসি।
১৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: তাদের মধ্যে আলেমদের দল হলো মাওলানা জোবায়েরের দল। আমি তাদের মজলিশে কোন কোন সময় বসি।
মাওলানা জুবায়ের দল যে সর্ববৃহৎ আলেমের দল এটা আপনি কিভাবে শুমারি করেছেন?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামী বিশ্ব দল তাবলীগ জামায়াত। তাদের মধ্যে সাদের দল আলেমদের দল নয়। সাদের এমন কিছু ফতোয়া আছে যা আলেমগণ সমর্থন করেন না। যেমন মওদূদীর এমন কিছু ফতোয়া আছে যা আলেমগণ সমর্থন করেন না।
সাদ সাহেবের কথা “বিভিন্ন আয়াতে তিনি বলেন, মুফাসসিরিন এই আয়াতের কোনো এক তাফসির করেছেন, ওলামা কোনো এক তাফসির করে থাকেন, কিন্তু আমি এই তাফসির করে থাকি। এটা শুনো। এটাই সঠিক তাফসির!”- আর সবি ভুল আমি শুধু ঠিক এ ভাবনা সাদ সাহেবের মধ্যে আছে, এটা মওদূদীর মধ্যে ছিলো। এটা মনসুর হাল্লাজের মধ্যে ছিলো। এটা সোনা গাজী ও রাজীব নুরের মাঝে আছে। এমন ভাবনা ঠিক না। অন্য সবার ভাবনা সমস্বয় করে যে ভাবনা সেটা সঠিক হয়ে থাকে।
১৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইসলাম বিষয়ে মতভেদ করা উম্মতের সর্ববৃহৎ দল সঠিক। এখানে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে সর্ববৃহৎ হিসাবযোগ্য নয়। কারণ তারা নিজেদেরকে ধর্মীয় দল বলে না। তারা ধর্মকে ব্যক্তিগত বিষয়ভূক্ত করেছে। নামাজে সরবে না নিরবে ‘আমিন’ বলা বিষয়ে মতভেদ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে নিরবে ‘আমিন’ বলা গৃহিত হবে। কারণ এ দলে উম্মতের সর্ববৃহৎ দল রয়েছে। সুতরং যারা সরবে ‘আমিন’ বলছে তারা তাদের এ অকাজ পরিত্যাগ করবে।
রাসুল পাক (সাঃ) জোরে নাকি চুপি চুপি বলতো ? এ ব্যাপারে আপনার হাদিস কালেকশনে কি আছে ?
অপরদিকে (নাউজুবিল্লাহ) আপনার আমির জোরে নাকি চুপি চুপি বলতো ? এ ব্যাপারে আপনার আমিরের কাছে নতুন কোন ওহি (নাউজুবিল্লাহ) এসেছে কিনা ?
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইমাম বোখারী যে হাদিস পেশ করেছেন তাতে আছে যার ‘আমিন’ ফেরেশতার আমিনের সাথে মিলবে তার পাপ মাপ করা হবে। ফেরেশতা নিরবে ‘আমিন’ বলে। সেজন্য আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল নিরবে আমি বলেন। আমির গণের সর্ব বৃহৎ দলও নিরবে ‘আমিন’ বলতেন। সুতরাং নিরবে ‘আমিন’ বলা ইসলাম হিসাবে সাব্যস্ত হবে।
১৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:০৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইমাম বোখারী যে হাদিস পেশ করেছেন তাতে আছে যার ‘আমিন’ ফেরেশতার আমিনের সাথে মিলবে তার পাপ মাপ করা হবে। ফেরেশতা নিরবে ‘আমিন’ বলে। সেজন্য আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল নিরবে আমি বলেন। আমির গণের সর্ব বৃহৎ দলও নিরবে ‘আমিন’ বলতেন। সুতরাং নিরবে ‘আমিন’ বলা ইসলাম হিসাবে সাব্যস্ত হবে।
আমিন “জোরে বলা, আস্তে বলা” এবং এরকম সামান্য কতিপয় কারনে আলাদা দল হতে পারে- এটা বিশ্বাষ যোগ্য নয়।
আমাদের স্পষ্ট করে বলুন আপনারা কার অনুসারী ? রাসুল (সাঃ) এর , নাকি আপনাদের আমির বা আপনাদের আলেমদের (নাউজুবিল্লাহ)
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অনুসরনের জন্য আমরা রাসূলকে (সা) পাচ্ছি কই? সুতরাং আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল যেটাকে রাসূলের (সা) অনুসরন বলছে আমরা সেইটার অনুসরন করে বলছি আমরা রাসূলের (সা) অনুসারী। আর রাসূলের (সা) ওয়ারিশ হলেন আলেম। আর রাসূলের (সা) মিরাছ হলো এলেম। সেই এলেমের মাধ্যমে আমরা রাসূলের (সা) অনুসরন করছি। রাসূলের (সা) কথা অনুযায়ী আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল সঠিক বিধায়। আমরা আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের অনুসরনের মাধ্যমে রাসূলের (সা) অনুসরন করছি।
১৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: তাআলার ঘোষণা-
قُلْ أَطِيعُواْ اللّهَ وَالرَّسُولَ فإِن تَوَلَّوْاْ فَإِنَّ اللّهَ لاَ يُحِبُّ الْكَافِرِينَ
অনুবাদ : ‘(হে রাসুল!) আপনি বলে দিন, আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য প্রকাশ কর। আর যদি তারা বিমুখতা অবলম্বন করে, তাহলে আল্লাহ কাফেরদের ভালোবাসেন না।’ (সুরা ইমরান : আয়াত ৩২)
মুমিন হওয়ার জন্য ‘মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসুল’ সাক্ষ্য দেওয়া অপরিহার্য। আর এই সাক্ষ্যের দাবি হলো মহানবী (সা.)-এর নিঃশর্ত আনুগত্য। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমার প্রতিপালকের শপথ! তারা মুমিন হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত তারা তাদের নিজেদের বিবাদ-বিসংবাদের বিচার ভার তোমার ওপর অর্পণ না করে; অতঃপর তোমার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে তাদের মনে কোনো দ্বিধা না থাকে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৬৫)
১. আল্লাহর আনুগত্যের নামান্তর : পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে রাসুলের আনুগত্য করল, সে আল্লাহরই আনুগত্য করল।’ (সুরা নিসা, আয়াত : ৮০)
২. আল্লাহর ভালোবাসা লাভ : ইরশাদ হয়েছে, ‘বলুন! তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসো তবে আমার আনুগত্য কোরো। আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপ মার্জনা করবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল দয়ালু।
’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ৩১)
৩. আল্লাহর অনুগ্রহ লাভ : আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য কোরো। যেন তোমরা অনুগ্রহপ্রাপ্ত হও।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত : ১৩২)
৪. সুপথ লাভ : ইরশাদ হয়েছে, ‘যদি তোমরা তাঁর আনুগত্য করো সুপথ পাবে।’ (সুরা নুর, আয়াত : ৫৪)
৫. পরকালে উত্তম পরিণতি : আল্লাহ বলেন, ‘কেউ আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য করলে সে নবী, সত্যনিষ্ঠ, শহীদ ও সৎকর্মপরায়ণ, যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন তাদের সঙ্গী হবে এবং তারা কত উত্তম সঙ্গী।’ (সুরা নিসা,
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমরা আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমল দেখে সে অনুযায়ী আল্লাহ ও রাসূলের (সা) আনুগত্য করি। কারণ আমরা আল্লাহ ও রাসূলকে (সা) দেখি না, আমরা আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের আমল দেখি। আর কোরআন ও হাদিস আমরা তাঁদের মাধ্যমেই পেয়েছি।
১৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: আনুগত্যের আয়াত (আরবি: آيَة ٱلطَّاعَة, উচ্চারণ: আয়াত আত-তা'আহ) ইসলামের কেন্দ্রীয় ধর্মীয় পাঠ্য কুরআন এর ৪ঃ৫৯ আয়াতকে বোঝায়, যা পাঠ করে
হে ঈমানদারগণ! আল্লাহর আনুগত্য কর এবং রসূলের আনুগত্য কর এবং তোমাদের মধ্যে যারা কর্তৃত্বে আছে (উলি আল-আমর)। আর যদি কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে মতপার্থক্য হয়, তবে তা আল্লাহ ও রাসূলের কাছে প্রেরন কর, যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিবস বিশ্বাস কর। এটি উত্তম, এবং ফলাফলের দিক থেকে আরও ন্যায্য।[১]
সুন্নি ইসলামে, এই আয়াতে "উলিল আমর" বলতে বিভিন্নভাবে খলিফাদের, আবু বকর এবং উমর, ইসলামিক নবী মুহাম্মদ-এর (সামরিক) প্রধানগণ, তার সাহাবীগণ, বা মুসলিম ধর্মীয় পণ্ডিতগণকে বোঝানো হয়, যদিও প্রচলিত সুন্নি দৃষ্টিভঙ্গি মুসলিম সম্প্রদায়ের শাসক হিসেবে কর্তৃত্বে থাকা ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে। দ্বাদশী শিয়া মতবাদে, উলিল-আমর হল দ্বাদশ ইমাম, এবং এই আয়াতে বাধ্যতামূলক পরম আনুগত্যকে ইমামদের অকাট্যতার প্রমাণ হিসাবে দেখা হয়।
প্রেক্ষাপট
হাদীসে বর্ণিত, সূরা নিসার ৫৯ নং আয়াতটি, যা উলিল আমরের আয়াত নামে প্রসিদ্ধ, তা সাহাবী আব্দুল্লাহ ইবনে হুযাফার একটি ঘটনার প্রসঙ্গে অবতীর্ণ হয়।
হাসান ইন মুহাম্মদ (রহঃ) ... ইবন আব্বাস (রাঃ) বলেনঃ (يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ) অর্থঃ হে মু'মিনগণ! তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আনুগত্য কর রাসূলের এবং তাদের, যারা তোমাদের মধ্যে ক্ষমতার অধিকারী (সূরা নিসাঃ ৫৯)। আয়াতটি আবদুল্লাহ ইবন হুযায়ফা ইবন কায়স ইবন আদীর সম্পর্কে নাযিল হয়েছিল। যাকে রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন যুদ্ধের অধিনায়ক করে পাঠিয়েছিলেন।
— সুনান নাসাঈ, হাদীস নং ৪১৯৫ (ইঃফাঃবাঃ), তিরমিযী ১৭৩৯
আবূ সাঈদ আল-খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলকামা ইবনে মুজাযযিয (রাঃ) কে একটি সামরিক বাহিনীর অধিনায়ক নিয়োগ করেন। আমিও তাতে শরীক ছিলাম। তিনি যখন গন্তব্যে পৌঁছেন অথবা পথিমধ্যে ছিলেন, তখন একদল সৈন্য তার নিকট (কোন বিষয়ে) অনুমতি চাইলে তিনি তাদের অনুমতি দিলেন এবং আবদুল্লাহ ইবনে হুযাফা ইবনে কায়েস আস-সাহমী (রাঃ)-কে তাদের অধিনায়ক নিযুক্ত করেন। যেসব লোক আবদুল্লাহ (রাঃ) -র সঙ্গী হয়ে জিহাদ করেছে, আমিও তাদের সাথে ছিলাম। লোকেরা পথিমধ্যে ছিল। এ অবস্থায় একদল লোক উত্তাপ গ্রহণের জন্য অথবা অন্য কোন কাজে আগুন প্রজ্জ্বলিত করলো। আবদুল্লাহ (রাঃ) তাদের বলেন (তিনি কিছুটা রসিক প্রকৃতির ছিলেন), আমার নির্দেশ শোনা ও আনুগত্য করা কি তোমাদের জন্য বাধ্যতামূলক নয়? তারা বললো হ্যাঁ। তিনি বলেন, আমি তোমাদেরকে যা করার নির্দেশই দিবো তোমরা কি তাই করবে? তারা বললো হ্যাঁ। তিনি বলেন, আমি তোমাদেরকে চূড়ান্ত নির্দেশ দিচ্ছি যে, তোমরা এই আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ো। কতক লোক (আগুনে ঝাঁপ দেয়ার জন্য) দাঁড়িয়ে গেলো এবং কোমর বাঁধলো। তিনি যখন দেখলেন, লোকেরা সত্যিই আগুনে ঝাঁপ দিতে প্রস্তুত হয়েছে, তখন বললেন, থামো। আমি তোমাদের সাথে ঠাট্টা করেছি। (রাবী বলেন) আমরা ফিরে এলে লোকেরা মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এ ঘটনা উল্লেখ করলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ কেউ তোমাদেরকে আল্লাহর নাফরমানি করার নির্দেশ দিলে তোমরা তার আনুগত্য করবে না।
— গ্রন্থঃ সুনানে ইবনে মাজাহ, অধ্যায়ঃ ১৮/ জিহাদ (كتاب الجهاد), হাদিস নম্বরঃ ২৮৬৩, আহমাদ ১১২৪৫, সহীহাহ ২৩২৪, তাহকীক আলবানীঃ হাসান।
বিশুদ্ধ বলে বর্ণিত হাদীস অনুযায়ী প্রেক্ষাপটটি নিম্নরূপ,
মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... আলী (ইবনু আবূ তালিব) (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক অভিযানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি সৈন্যবাহিনী পাঠিয়েছিলেন এবং আনসারদের এক ব্যাক্তিকে তার সেনাপতি নিযুক্ত করে তিনি তাদেরকে তাঁর (সেনাপতির) আনুগত্য করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। (পরে কোন কারনে) আমীর ক্রুদ্ধ হয়ে গেলেন। তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি তোমাদেরকে আমার আনুগত্য করতে নির্দেশ দেননি? তাঁরা বললেন, অবশ্যই। তিনি বললেন, তাহলে তোমরা আমার জন্য কিছু কাঠ সংগ্রহ করো। তাঁরা কাঠ সংগ্রহ করলেন। তিনি বললেন, এগুলোতে আগুন লাগিয়ে দাও। তাঁরা আগুন লাগালেন। তখন তিনি বললেন, এবার তোমরা সকলে এ আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়ো। (আদেশ মতো) তাঁরা ঝাঁপ দেয়ার সংকল্পও করে ফেললেন। কিন্তু তাদের কয়েকজন বাধা দিয়ে বলতে লাগলেন, আগুন থেকেই তো আমরা পালিয়ে গিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে আশ্রয় নিয়েছিলাম। (অথচ এখানে সেই আগুনেই ঝাঁপ দেয়ারই আদেশ)। এভাবে জ্বলতে জ্বলতে অবশেষে আগুন নিভে গেলো এবং তার ক্রোধও থেমে গেলো। এরপর এ সংবাদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে পৌঁছলে তিনি বললেন, যদি তারা আগুনে ঝাঁপ দিত তা হলে কিয়ামতের দিন পর্যন্ত আর এ আগুন থেকে বের হতে পারতো না। কেননা আনুগত্য কেবল সৎ কাজের।
— বুখারী, ৪৩৪০
আতা ইবনে আবি রাবা উলিল আমরের ব্যাখ্যায় বলেন,
আব্দুল মালেক হতে বর্ণিত, আল্লাহর কথা
(أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَأُولِي الْأَمْرِ مِنْكُمْ)
(অর্থ: তোমরা আল্লাহ ও তারঁ রাসূলের আনুগত্য কর এবং তোমাদের মধ্যকার যারা ‘উলিল আমর’।” সূরা নিসা: ৫৯), এ আয়াতের ব্যাখ্যায় আতা’ বলেন: ‘উলিল আমর’ বলতে ইলম ও ফিকহের (গভীর জ্ঞানের) অধিকারী আলিমদেরকে বুঝানো হয়েছে আর রাসূলের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) অনুসরণ বলতে কিতাব ও সুন্নাহর’ অনুসরণকে বুঝানো হয়েছে।
— গ্রন্থঃ সুনান আদ-দারেমী, অধ্যায়ঃ ভূমিকা (আল-মুক্বাদ্দিমাত, المقدمة), হাদিস নম্বরঃ ২২৫
ব্যাখ্যা
বারনার্ড লুইস এই আয়াতে উলিল আমর সম্পর্কিত ব্যাখ্যায় বলেন, "এই কুরআনের আয়াতটি মুহাম্মাদ (সাঃ) এর প্রতি আরোপিত অনেক বাণীতে বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। তবে এমন কিছু কথাও রয়েছে যা বাধ্যতামূলক কর্তব্যের কঠোর সীমাবদ্ধতা রাখে। নবীর প্রতি আরোপিত এবং সর্বজনীনভাবে প্রামাণিক হিসাবে গৃহীত দুটি নির্দেশ নির্দেশক। একটিতে বলে, "পাপের মধ্যে কোন আনুগত্য নেই"; অন্য কথায়, শাসক যদি ঐশী বিধানের পরিপন্থী কিছু আদেশ করেন, তবে কেবল আনুগত্যের দায়িত্বই নেই, অবাধ্যতাও রয়েছে। এটি পশ্চিমা রাজনৈতিক চিন্তাধারায় বিপ্লবের অধিকারের চেয়ে বেশি। এটি বিপ্লবের একটি কর্তব্য, বা অন্তত অবাধ্যতা এবং কর্তৃত্বের বিরোধিতা। অপরটিতে ঘোষণা দেওয়া হয়, "কোন প্রাণীকে তার স্রষ্টার বিরুদ্ধে মানবেন না," আবারও স্পষ্টভাবে শাসকের কর্তৃত্বকে সীমিত করে, শাসকের যে রূপই হোক না কেন।"
ইখতিলাফ বা মতবিরোধ
আনুগত্যের আয়াত অনুসারে, যদি কোনো ধর্মীয় বিষয় বা নিয়ম নিয়ে কোনো বিতর্ক বা ইখতিলাফ হয়, তাহলে কুরআনের নির্দেশ অনুযায়ী তাকলিদ বর্জন করে কুরআন এবং সুন্নাহ অনুসরন করে ইখতিলাফ নিরসন করার জন্য নির্দেশ দেয়।[২][৩][৪]
মুহাম্মদের মৃত্যুর পর, আনুগত্যের আয়াতটি নির্ধারণ করে যে মতবিরোধ বা ইখতিলাফ কুরআন ও সুন্নাহ উল্লেখ করে মধ্যস্থতা করতে হবে। যদিও কর্তৃপক্ষের লোকেরা ("উলিল আমরি মিনকুম" এ আয়াতে সালিশে অনুপস্থিত রয়েছে, তা ৫:৮৩ আয়াতে অন্যত্র উল্লেখ করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে, "এবং যখনই তাদের কাছে খবর আসে, নিরাপত্তা বা ভয়ের, তারা তা ছড়িয়ে দেয়, যদি তারা এটাকে রসূল ও তাদের মধ্যে যারা কর্তৃত্বে আছে (উলিল আমরি মিনহুম) তাদের কাছে উল্লেখ করতো, তাহলে তাদের মধ্যে যাদের কাজ তদন্ত করা, তারা তা জানতে পারত।"[৫] লালানি এই আয়াতকে দ্বাদশ ইমাম আল-বাকিরের (মৃ. আনু. ১১৪/৭৩২) প্রতি নির্দেশ করেন,[৬] যা সুন্নি আলেম আল-কুরতুবি (মৃ. ৬৭১/১২৭২) লিখিত আল-জামি' লি-আহকাম আল-কুরআনেও দেখা যায়।[৫]
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের অনুসরন তাবলিদ নয়। কারণ তাঁদের অনুসরনকে কোরআন ও হাদিস সঠিক সাব্যস্ত করেছে। সেজন্য তাঁদের অনুসরনের মাধ্যমে কোরআন ও হাদিসের অনুসরন করতে হয়।
১৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: আলেমগণের সর্ববৃহৎ দলের অনুসরন তাবলিদ নয়। কারণ তাঁদের অনুসরনকে কোরআন ও হাদিস সঠিক সাব্যস্ত করেছে। সেজন্য তাঁদের অনুসরনের মাধ্যমে কোরআন ও হাদিসের অনুসরন করতে হয়।
"পাপের মধ্যে কোন আনুগত্য নেই"; অন্য কথায়, (্আমির) যদি ঐশী বিধানের পরিপন্থী কিছু আদেশ করেন, তবে কেবল আনুগত্যের দায়িত্বই নেই, অবাধ্যতাও রয়েছে। এটি পশ্চিমা রাজনৈতিক চিন্তাধারায় বিপ্লবের অধিকারের চেয়ে বেশি। এটি বিপ্লবের একটি কর্তব্য, বা অন্তত অবাধ্যতা এবং কর্তৃত্বের বিরোধিতা। অপরটিতে ঘোষণা দেওয়া হয়, "কোন প্রাণীকে তার স্রষ্টার বিরুদ্ধে মানবেন না," আবারও স্পষ্টভাবে শাসকের কর্তৃত্বকে সীমিত করে, শাসকের যে রূপই হোক না কেন।"
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: শেখ হাসিনা মডেল মসজিদ বানিয়েছেন। আলেমগণ এটার বিরোধীতা করেননি। সুতরাং এটা সঠিক। এরশাদ শুক্রবার সরকারী ছুটি করেছে আলেমগণ এর বিরোধীতা করেননি। সুতরাং এটা সঠিক। এভাবে আমিরের যে কাজ আলেমগণের সর্ববৃহৎদল অনুমোদন করে তা’ অবশ্যই সঠিক।
১৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
বাউন্ডেলে বলেছেন: তাহলে আপনার দলটাই বৃহৎ। আপনার দল কোনটা ?