নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৯। যারা আমাদের উদ্দেশ্যে জিহাদ করে আমরা অবশ্যই তাদেরকে আমাদের পথে পরিচালিত করব। আল্লাহ অবশ্যই সৎকর্মপরায়নদের সঙ্গে থাকেন।
সহিহ সুনানে নাসাঈ, ৩১৭৭ নং হাদিসের (জিহাদ অধ্যায়) অুনবাদ-
৩১৭৭। হযরত আবু হুরায়রা (রা.)থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) আমাদেরকে হিন্দুস্থানের যুদ্ধের আশ্বাস দিয়েছেন। আমি তা’ পেলে তাতে আমার জান মাল উৎসর্গ করব। আর আমি যদি নিহত হই তবে মর্যাদাবান শহীদ বলে গণ্য হব, আর যদি প্রত্যাবর্তন করি, তাহলে আমি আবু হুরায়রা হব আযাদ বা জাহান্নাম হতে মুক্ত।
সহিহ সুনানে নাসাঈ, ৩১৭৮ নং হাদিসের (জিহাদ অধ্যায়) অুনবাদ-
৩১৭৮। হযরত রাসূলুল্লাহর (সা.)গোলাম সাওবান (রা.)থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন আমার উম্মতের দু’টি দল, আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে জাহান্নাম হতে নাজাত দান করেছেন, একদল যারা হিন্দুস্থানের জিহাদ করবে আর একদল যারা ঈসা ইবনে মরিয়মের (আ.) সাথে থাকবে।
* মহানবির (সা.) সময়ে দক্ষিণ এশিয়ায় ইসলামের আগমন ঘটে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে এ অঞ্চলের মুসলিমগণ জিহাদে লিপ্ত রয়েছে। হিন্দুস্থানের তিনটি যুদ্ধ, তরাইনের দ্বিতীয়, পাথিপথের তৃতীয় ও সিলেটের যুদ্ধে এ অঞ্চলের হানাফীগণ জয়ী হয়। যা এ অঞ্চলে মুসলিমদের মর্যাদা বৃদ্ধি করে এবং এ অঞ্চলে মুসলিমদের অবস্থান মজবুত করে।সংগত কারণে এ অঞ্চলের হানাফীগণ হেদায়াত প্রাপ্ত এবং নাজাত প্রাপ্ত দল।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।
* দক্ষিণ এশিয়ার হানাফী পাকিস্তানের নিকট রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্র। যার ফলে ইসরায়েলের মহাবন্ধু ভারত তাদেরকে সমিহ করে। নতুবা বহু আগে ভারত গাজার মত পাকিস্তানকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতো।
সূরাঃ ৫ মায়িদা, ৫৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। কেউ আল্লাহ, তাঁর রাসুল এবং মু’মিনদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করলে আল্লাহর দলইতো বিজয়ী হবে।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১৩৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৩৯। তোমরা হীন বল হবে না এবং দুঃখিত হবে না। তোমরাই বিজয়ী যদি তোমরা মুমিন হও।
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। নিশ্চয়ই আমি তোমাকে দিয়েছি সুস্পষ্ট বিজয়।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ৩৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩৩। মুশরিকরা অপ্রীতিকর মনে করলেও অপর সমস্ত দীনের উপর জয়যুক্ত করার জন্য তিনিই হেদায়েত ও সত্য দীনসহ তাঁর রাসুল পাঠিয়েছেন।
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। তিনিই তাঁর রাসূলকে হেদায়াত ও দীনে হক (সত্যদীন) সহ প্রেরণ করেছেন অপর সমস্ত দীনের উপর ইহাকে জয়যুক্ত করার জন্য। আর সাক্ষী হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।
সূরাঃ ৫৮ মুজাদালা, ১৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০। যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে, তারা হবে চরম লাঞ্চিতদের অন্তর্ভূক্ত। আল্লাহ সিদ্ধান্ত করেছেন, আমি অবশ্যই বিজয়ী হব এবং আমার রাসূলগণও। নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী।
* দক্ষিণ এশিয়ার হানাফী আফগান চির জয়ী। তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে তারা ভারত জয় করে সাড়ে সাতশত বছর ভারত শাসন করেছে। তারপর বৃটিশ, রাশিয়া, আমেরিকা ও নেটো তাদের সাথে যুদ্ধ করে তাদেরকে পরাজিত করতে পারেনি।অন্যদিকে সালাফী সৌদী আরব মুসলিম জাতির চিরশত্রু ইসরাইলকে রক্ষায় তৎপর।তাদের নগ্ন নারীরা নগ্নদেহে কালেমার পতাকা পেঁচিয়ে কালেমার অবমাননা করে।মুসলিমদেশ পরিবেষ্ঠিত ফিলিস্তিন ইহুদীর জঘণ্য অত্যাচারে তছনছ অবস্থায় রয়েছে। আর অমুসলিম পরিবেষ্ঠিত হানাফী বাংলাদেশ বেশ ভালো অবস্থায় রয়েছে। এখানে হজ্জ্বের পর মুসলিমদের সবচেয়ে বড় গণজমায়েত হয়ে থাকে।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
সহিহ তিরমিযী, ২২১৫ নং হাদিসের (কলহ ও বিপর্যয় অধ্যায়) অনুবাদ-
২২১৫। হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, খোরাসানের দিক থেকে কালো পতাকাবাহীগণ বের হবে (মাহদীর সমর্থনে)। অবশেষে সেগুলো ইলিয়া (বায়তুল মাকদিস) এ স্থাপিত হবে এবং কোন কিছুই তা’প্রতিহত করতে পারবে না।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৪০৮৪ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৪০৮৪। হযরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের একটি খনিজ সম্পদের নিকট তিনজন নিহত হবেন। তাদের প্রত্যেকেই হবেন খলিফার পুত্র। এরপর সেই ধনাগার তাদের কেউ পাবেন না। প্রাচ্য দেশ থেকে কালো পতাকা উড্ডীন করা হবে । তারা তোমাদের এমনভাবে হত্যা করবে, যেমনটি ইতিপূর্বে কোন জাতি করেনি। অতঃপর তিনি আরো কিছু উল্লেখ করেছিলেন, যা আমার মনে নেই। আর তিনি এও বললেন, যখন তোমরা তাঁকে দেখতে পাবে, তখন তাঁর হাতে বায়াত গ্রহণ করবে, যদিও তোমাদের বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে অতিক্রম করতে হয়। কেননা তিনি আল্লাহর খলিফা মাহদী।
* কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী ওলামায়ে কেরামের সর্ববৃহৎ দলের অভিমত সঠিক। দক্ষিণ এশিয়ার হানাফী ওলামায়ে কেরামের দল সারা বিশ্বের ওলামায়ে কেরামের সর্ববৃহৎ দল। এরসাথে সারা বিশ্বের হানাফী ওলামায়ে কেরাম যুক্ত হয়ে হানাফী ওলামায়ে কেরামের দলকে আরো সমৃদ্ধ করে। হাদিসে খোরাসানের দিক থেকে যে এলাকার কথা বলা হয়েছে তা’ দক্ষিণ এশিয়ার এ এলাকাকে বুঝায়। হাদিসে যে প্রাচ্য দেশের কথা বলা হয়েছে তাও এ দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলকে বুঝায়। আর বরফের বিশাল সমারোহ হিমালয় পর্বত মালা দক্ষিণ এশিয়ার এ অঞ্চলে অবস্থিত। এ অঞ্চলের মুসলিমগণ হিন্দুস্থানের যুদ্ধ জয়ের পর ইসরায়েল অভিমুখে যাত্রা করলে তাদের সে অগ্র যাত্রা ইসরায়েল রুখে দিতে পারবে না।
ইসরায়েলের প্রতিবেশী মুসলিম রাষ্ট্র সমূহ তাদের সাথে কয়েকবার পরাজিত হয়েছে। এখনো তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিরোধ গড়তে পারছে না। সুতরাং ইসরায়েলের সাথে যুদ্ধ জয়ে মুসলিমদেরকে দক্ষিণ এশিয়ার অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে। আর দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিম শক্তি মূলত হানাফী মুসলিম শক্তি। যাদের আলেমগণ বিশ্বের মুসলিম আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
* হানাফী আলেমগণের দল বিশ্ব মুসমলিম আলেমগণের সর্ববৃহৎ দল বিধায় তাদের সাথে মতভেদকারী আলেম ও তাদের অনুসারীরা পথভ্রষ্ট এবং জাহান্নামী। এরা হবে ইমাম মাহদীর নেতৃত্বে গড়া বিশ্ব মুসলিম ঐক্যের অন্তরায়। সেজন্য ইমাম মাহদী (আ.) এদেরকে হত্যা করে বিশ্ব মুসলিম ঐক্য প্রতিষ্ঠিত করবেন। ইমাম মাহদীর (আ.) হাত থেকে এদেরকে তাদের ইহুদী বন্ধুও রক্ষা করতে পারবে না। আর এদের হিন্দু বন্ধুদেরকে সামলিয়েই মাহদী (আ.) বাহিনী সামনে অগ্রসর হবে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামী পুস্তক যারা বিক্রি করে তাদেরকে বললেই তারা ইসলামী পুস্তক সংগ্রহ করে দেয়। আমি এভাবে অনেক ইসলামী পুস্তক সংগ্রহ করেছি।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৫
কাঁউটাল বলেছেন:
বলগার "অহরহ" এর কল্লা কি নিচের এই ছবির মতন?
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষের কল্লা মোরগের মত হবে কেন?
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫
কাঁউটাল বলেছেন: বিশ্বম্যাপে হানাফি আলেমগনের অবস্থান:
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানচিত্র দিয়ে সংখ্যা নির্ধারণ হয় না।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি একটা ব্যাপার বুঝি না । কোন লোক প্রশ্ন করলেই ততাকথিত মুমিনরা উলটা প্রশ্ন কেন করে, যে আপনি কি নাস্তিক ? কি অদ্ভুত ব্যাপার । প্রশ্নের উত্তর না জানা থাকলে বললেই হয় ভাই আমি জানি না, আমি জেনে জানাতে পারি ।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তিনি ব্যক্তিগত প্রশ্ন করেছেন, আমি ব্যক্তিগত প্রশ্ন করেছি। এতে দোষের কিছু আছে বলে মনে কনি না।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯
নতুন বলেছেন: একটা জিঙ্গাসা আছে।
যদি কোন আরব আপনাকে বলে তিনি আপনার চেয়ে ভালো বাংলা জানে, বোঝে তবে আপনি তাকে কি বলবেন?
আমাদের দেশের একজন বাংলা ভাষাতাত্নিকের চেয়ে বিশ্বের অন্য কেন দেশের মানুষ ভালো বাংলা বুঝতে পারার কথা বলে আপনার মনে হয়?
আমি অন্ধকার রুমে ভিন্ন দেশের মানুষের কথা শুনে বলতে পারি কে কোন দেশের মানুষ। বাংলাদেশী আমার সাথে যেই হিন্দি/ইংরেজী তে কথা বললেও বুঝতে পারি সে বাংলাদেশী।
কারন মানুষ তার মাতৃ ভাষার টান ছাড়তে পারেনা। খুবই কম মানুষ আছে যারা পুরাপুরী ইংরেদের একসেন্টে ইংরেঝী বলতে পারবে। কারন আমাদের জিহবা আমাদের মাতৃ ভাষার শব্দে অভস্ত হয়ে যায়।
তাই আমাদের দেশের আলেমগন কোনদিনই আরবী ভাষাভাষীদের চেয়ে ভালো কোরান/হাদিস বুঝতে পারবেনা।
দেশের আলেমরা কিছু করে কেটে খেতে হবে বলে মানুষকে ধর্মের নামে ভয় দেখীয়ে প্রভাব বিস্তার করে কেটে খাচ্ছেন।
ওয়াজে হেলিকপ্টার, লক্ষ টাকার বক্তা, দানের টাকায় মাদ্রাসা, যাকাতের টাকা নিয়ে কাড়াকাড়ীর জন্য এতো কিছু।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।
# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।
# সহিহ আল-বোখারী
সহিহ আল বোখারী, ৪৫৩২ নং ৪৫৩৩ নং হাদিসের (তাফসীর অধ্যায় – ৬২. সূরা আল জুমুআ) অনুবাদ
৪৫৩২। হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবি করিমের নিকট বসা ছিলাম। এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুআ অবতীর্ণ হল – যাতে এও আছে ‘আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি’। তিনি বলেন, তারা কারা হে আল্লাহর রাসূল! তিনবার একথা জিজ্ঞেস করার পরও তিনি এ কথার কোন জবাবই দিলেন না। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) হাজির ছিলেন। নবি করিম (সা.) তার উপর হাত রেখে বললেন, ঈমান ছূরাইয়া নক্ষত্রের নিকট থাকলেও অনেক ব্যক্তিই কিংবা যে কোন একজন তা’ পেয়ে যাবে।
৪৫৩৩। আবু হুরায়রা (রা.) নবি (সা.) হতে বর্ণনা করে বলেন, এদের কিছু লোক তা’অবশ্যই পেয়ে যাবে।
# সহিহ মুসলিম
সহিহ মুসলিম, ৬৩৩৯ নং ও ৬৩৪০ নং হাদিসের [ সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মর্যাদা অধ্যায়] অনুবাদ-
৬৩৩৯।হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। যদি দীন আসমানের দূরবর্তী সুরাইয়া নক্ষত্ররাজির কাছে থাকত, তবে পারস্যের যে কোন ব্যক্তি তা’ নিয়ে আসত; অথবা তিনি বলেছেন, কোন পারসিক সন্তান তা’ অর্জন করত।
সহিহ মুসলিম, ৬৩৪০ নং হাদিসের [ সাহাবায়ে কেরামের (রা.) মর্যাদা অধ্যায়] অনুবাদ-
৬৩৪০। হযরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবি করিমের (সা.) নিকট বসা ছিলাম। তখন তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হল। যখন তিনি এ আয়াত পড়লেন, ‘ওয়া আখারিনা মিনহু লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম - আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি’ তখন জনৈক ব্যক্তি বলল, হে আল্লাহর রাসূল (সা.) এরা কারা? নবি করিম (সা.) তার কোন জবাব দিলেন না। এমন কি সে একবার অথবা দু’ বার কিংবা তিনবার তাঁকে জিজ্ঞাস করল। রাবী বলেন, তখন আমাদের মাঝে সালমান ফারসী (রা.) ছিলেন। রাবী বলেন, নবি করিম (সা.) তাঁর হাত সালমানের (রা.) উপর রাখলেন, এরপর বললেন, যদি ঈমান সূরাইয়া তারকার কাছে থাকত তাহলে অবশ্যই তার গোত্রের লোকেরা সেখান পর্যন্ত পৌঁছত।
# সহিহ তিরমিযী
সহিহ তিরমিযী, ৩৮৬৮ নং হাদিসের [ রাসূলুল্লাহ (সা.) ও তাঁর সাহাবীগণের মর্যাদা অধ্যায়] অনুবাদ-
৩৮৬৮। হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহর (সা.) নিকট উপস্থিত ছিলাম। তখন সূরা আল-জুমুআ অবতীর্ণ হয় এবং তিনি তা’ তেলাওয়াত করেন। তিনি ‘ওয়া আখারিনা মিসহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম- আর তাদের অন্যান্যদের জন্যও যারা এখনো তাদের সাথে মিলিত হয়নি’ পর্যন্ত পৌঁছলে এক ব্যক্তি তাঁকে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! এসমস্ত লোক কারা, যারা এখনো আমাদের সাথে মিলিত হয়নি? তিনি তাকে কিছুই বললেন না। সালমান আল –ফারসী আমাদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজের হাতখানা সালমানের (রা.) উপর রেখে বললেন সেই সত্তার কসম যার হাতে আমার প্রাণ! ঈমান সুরাইয়া তারকায় থাকলেও এদের কিছু লোক তা’ নিয়ে আসবে।
সহিহ তিরমিযী, ৩২৪৮ নং হাদিসের (তাফসীরুল কোরআন – সূরা আল-জুমুয়া) অনুবাদ-
৩২৪৮। হযরত আবু হোরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সূরা আল-জুমুয়া অবতীর্ণ হওয়াকালে আমরা রাসূলুল্লাহর (সা.) নিকটেই ছিলাম।তিনি তা’ তেলাওয়াত করেন।তিনি ‘আর তাদের অন্যান্যদের জন্যও যারা এখনো তাদের সাথে মিলিত হয়নি’ (৬২,৩) পর্যন্ত পৌঁছলে এক ব্যক্তি তাঁকে বলেন, হে আল্লাহর রাসূল! যারা এখনো আমাদের সাথে মিলিত হয়নি তারা কারা? নবি করিম (সা.) তার কথায় চুপ রইলেন। বর্ণনাকারী বলেন, তখন সালমান (রা.) আমাদের সাথেই ছিলেন। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (সা.) সালমানের (রা.) উপর হাত রেখে বললেন, সেই মহান সত্তার শপথ, যাঁর হাতে আমার জীবন! ঈমান যদি সুরাইয়্যা নক্ষত্রেও থাকে তবুও তাদের মধ্য হতে কিছু লোক তা’ নিয়ে আসবে।
* কোরআন ও হাদিস যদি বলে আরবদের থেকে অন্যরা কোরআন ও হাদিস ভালো বুঝে। তাহলে সেইটা বলাতে আমার কি দোষ?
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
উপমহাদেশের মমিন মোসলমানদেরকে সৌদি ও তার আশেপাশের মুসলিমরা ছাগলের ৩ নম্বর বাচ্চা বলে ডাকে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাদের অহংকারের কারণে আল্লাহ তাদেরকে ইহুদী দিয়ে শাস্তি দিচ্ছেন।
৭| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
ইমাম মেহেদীর সাহেব কি ঢাল তলোয়ার নিয়ে লড়াই করবেন?
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৪০৮৪ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৪০৮৪। হযরত সাওবান (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের একটি খনিজ সম্পদের নিকট তিনজন নিহত হবেন। তাদের প্রত্যেকেই হবেন খলিফার পুত্র। এরপর সেই ধনাগার তাদের কেউ পাবেন না। প্রাচ্য দেশ থেকে কালো পতাকা উড্ডীন করা হবে । তারা তোমাদের এমনভাবে হত্যা করবে, যেমনটি ইতিপূর্বে কোন জাতি করেনি। অতঃপর তিনি আরো কিছু উল্লেখ করেছিলেন, যা আমার মনে নেই। আর তিনি এও বললেন, যখন তোমরা তাঁকে দেখতে পাবে, তখন তাঁর হাতে বায়াত গ্রহণ করবে, যদিও তোমাদের বরফের উপর হামাগুড়ি দিয়ে অতিক্রম করতে হয়। কেননা তিনি আল্লাহর খলিফা মাহদী।
* ইমাম মাহদী (আ) সেই অস্ত্রে লড়াই করবেন যে অস্ত্রে তাঁর প্রতিপক্ষ সন্ত্রস্ত থাকবে। সংগত কারণে তিনি পারমাণবিক যুদ্ধই করবেন। যে কোন উপায়ে সে অস্ত্রের দখল তিনি পাবেন। বলা হয়েছে তিনি ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালাবেন। এর থেকে পরিস্কার তিনি পারমাণবিক যুদ্ধের মাধ্যমে জয়লাভ করবেন।
৮| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪১
নতুন বলেছেন: আপনি যদি মানেন যে আমাদের দেশের আলেমরা আরবদের থেকে কোরান/হাদিস ভালো জানে তবে সেটা ঠিক আছে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের দেশের লোকেরা হযরত আবু বকরের (রা) সাথে যুদ্ধ করেনি। তারা হযরত ওসমানকে (রা) হত্যা করেনি। তারা হযরত আলীকে (রা) হত্যা করেনি। আমাদের এলাকা হলো পারসিক ভাবাপন্ন এলাকা। পারসিকরা প্রায় সব হাদিসের কিতাব সংকলন করেছে। তারা প্রায় সব তাফসিরের কিতাব সংকলন করেছে। খেলাফতের রাজধানী অনেক বেশী সময় অনারব এলাকায় ছিলো। তাহলে অনারবরা আরবদের থেকে কোরআন ও হাদিস কম বুঝেছে, সেটা কেমন করে বুঝি?
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪
রানার ব্লগ বলেছেন: * ইমাম মাহদী (আ) সেই অস্ত্রে লড়াই করবেন যে অস্ত্রে তাঁর প্রতিপক্ষ সন্ত্রস্ত থাকবে। সংগত কারণে তিনি পারমাণবিক যুদ্ধই করবেন। যে কোন উপায়ে সে অস্ত্রের দখল তিনি পাবেন। বলা হয়েছে তিনি ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালাবেন। এর থেকে পরিস্কার তিনি পারমাণবিক যুদ্ধের মাধ্যমে জয়লাভ করবেন।
মাহাদীর ব্যাপারে কোরানে কোন সুস্পষ্ট ইংগীত আছে কি ?
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৫৮ মুজাদালা, ১৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০। যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের বিরুদ্ধাচরণ করে, তারা হবে চরম লাঞ্চিতদের অন্তর্ভূক্ত। আল্লাহ সিদ্ধান্ত করেছেন, আমি অবশ্যই বিজয়ী হব এবং আমার রাসূলগণও। নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী।
*আল্লাহ বলেছেন তিনি অবশ্যই বিজয়ী হবেন এবং তিনি বলেছেন তিনি পরাক্রমশালী। এরসাথে ইমাম মাহদী (আ) সংক্রান্ত হাদিস মিলালে বুঝা যায় ইমাম মাহদীর (আ) মাধ্যমে আল্লাহ তাঁর পরাক্রমের প্রকাশ ঘটাবেন।
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২১
রানার ব্লগ বলেছেন: সূরাঃ ৫৮ মুজাদালা, ১৪ নং আয়াতের অনুবাদ ও তাফসিরঃ
(১৪) তুমি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করনি, যারা সেই সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করে, যাদের প্রতি আল্লাহ রাগান্বিতত?[1] তারা (মুনাফিকগণ) তোমাদের দলভুক্ত নয়, তাদেরও দলভুক্ত নয়।[2] আর তারা জেনে-শুনে মিথ্যা শপথ করে।[3]
[1] ‘যাদের প্রতি আল্লাহ রাগান্বিত’ কুরআনের স্পষ্ট উক্তি মুতাবেক তারা হল ইয়াহুদী। আর তাদের সাথে যারা বন্ধুত্ব করেছিল, তারা ছিল মুনাফিক। এই আয়াতগুলি সেই সময় নাযিল হয়, যখন মদীনাতে মুনাফিকদেরও বড় দাপট ছিল এবং ইয়াহুীদের ষড়যন্ত্রও বহু শীর্ষে উঠেছিল। আর তখনও তাদেরকে (মদীনা থেকে) বহিষ্কার করা হয়নি।
[2] অর্থাৎ, মুনাফিকবরা না মুসলিম ছিল, আর না ধর্মের দিক দিয়ে তারা ইয়াহুদী ছিল। তা সত্ত্বেও তারা ইয়াহুদীদের সাথে বন্ধুত্ব কেন করত? শুধু এই কারণে যে, তারা নবী করীম (সাঃ) এবং ইসলামের সাথে শত্রুতা করার ব্যাপারে ইয়াহুদীদের সমানভাবে শরীক ছিল।
[3] অর্থাৎ, কসম খেয়ে মুসলিমদেরকে বুঝাতে চেষ্টা করে যে, আমরাও তোমাদের মত মুসলিম। অথবা (বুঝাতে চায় যে,) ইয়াহুদীদের সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই।
লিংকঃ সূরাঃ ৫৮/ আল-মুজাদালা
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এখনও সৌদি আরব ও জর্ডান ইহুদীদের সহায়ক। আর আরব আমিরাত তো রীতিমত পুজা-অর্চনা শুরু করেছে। এদেরকে টাইট দিতে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিমদেরকেই লাগবে।
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪০
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: এখনও সৌদি আরব ও জর্ডান ইহুদীদের সহায়ক। আর আরব আমিরাত তো রীতিমত পুজা-অর্চনা শুরু করেছে। এদেরকে টাইট দিতে দক্ষিণ এশিয়ার মুসলিমদেরকেই লাগবে।
আপনি মনে হয় বুঝেও বুঝেন নাই । আপনি ইমাম মেহেদীর আগমনের উদৃতি দিতে গিয়ে কোরানের যে সুরার যে আয়াত দিয়েছেন তা মেলে না ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:২৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মিলেনি আমার মিলেছে, এরকম হতেই পারে। অংকের ফল কেউ মিলাতে পারে, কেউ মিলাতে পারে না।
১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:১০
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মিলেনি আমার মিলেছে, এরকম হতেই পারে। অংকের ফল কেউ মিলাতে পারে, কেউ মিলাতে পারে না।
ব্যাপার টা কেমন জানি বললেন । একি আয়াতের ভিন্ন মানে হয় নাকি । তাও সম্পুর্ন বিপরীত মানে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
হানবালী মাযহাবের প্রবক্তা ইসলামী বিশিষ্ট আলেম আহ্মাদ বিন হানবাল দ্বারা সংগৃহীত সুবৃহত হাদীস গ্রন্থ
মুস্নাদে আহ্মাদ এ অন্তর্ভুক্ত হযরত আলী (রা.) বর্ণিত ১৩৮০ টি হাদিস গতকাল পর্যন্ত আমি পাঠ
করেছি । হযরত আলী (র.) এর বর্ণিত হাদিসে থাকা ইমাম মাহদির বিষয়ে বলা কথামালা আপনার পোষ্টের
সাথে মিলে যায় বলে দেখা গেল । মুসনাদে আহমাদ মুল হাদিস গ্রন্থটি কিভাবে পাওয়া যেতে পারে , একটু ধারণা
দিলে খুব উপকার হতো ।
শুভেচ্চা রইল