নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও সব কিছুর প্রথম হতেই পারেন। সব কিছুর প্রথম অন্য কিছুকে ধরা গেলে সব কিছুর প্রথম আল্লাহকে সাব্যস্ত করাতে মূলত কোন দোষ নাই।

সব কিছুর প্রথম যা তার পূর্বাবস্থা শূন্য। কারণ প্রথম অবস্থার পূর্বাবস্থা শূন্যই হয়ে থাকে। শূন্যে প্রথম যা হবে তা সসীম না হয়ে অসীম হবে। কারণ সসীম হতে তার পূর্বে সীমাদাতা থাকতে হয়। শূন্যে সীমাদাতা না থাকায় তাতে যা হবে তা’ অসীম হবে।সেই অসীম সমূহ বস্তু হবে না। কারণ বস্তু সসীম হয়ে থাকে।সুতরাং সেই অসীম সমূহ শক্তি হবে। কারণ শক্তিকে সসীম হতেই হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই।আর সেই অসীম সমূহ আলাদা না হয়ে একত্রিত হবে। কারণ অসীম সমূহকে আলাদা করতে তাতে সীমা দাতা ও সীমা দেওয়ার মত কিছু থাকতে হবে। তেমন কিছু তথায় না থাকায় তথায় সকল অসীম মিলে একজন হবে। একজন হওয়ার কারণ তাতে অসীম প্রাণশক্তি থাকা। কারণ প্রাণশক্তিকে সকল অসীম শক্তির সদস্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সংগত কোন কারণ নাই। সেই অসীম সর্বশক্তির সেই একজন অসীম সর্বশক্তিমানকে মুসলিমগণ আল্লাহ বলেন থাকেন। তার পরের সব কিছুর সীমাদাতা তিনি। তিনি সবকিছুর সীমা দিয়ে হও বলার পর তা হয়ে গেছে। সেজন্য তিনি সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা।

আল্লাহ সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা এটা আল্লাহর দাবী। তিনি কিভাবে হয়েছেন সেটা তিনি জানেন না। কারণ তাঁর হওয়ার বিষয়টা লজিক্যাল। সেটা সবাই যেমন জানবে তিনিও তেমনই জানেন।লজিক বাদ দিয়ে আল্লাহকে লোকে অস্বীকার করে।যে লজিক গ্রহণ করে সে আল্লাহকে অস্বীকার করতে পারে না। সেজন্য সে আল্লাহকে অবিশ্বাস করে না।কেন সে আল্লাহকে অবিশ্বাস করবে? অনেক অনুসন্ধান হরেও আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। যারা আল্লাহকে অবিশ্বাস করে তারা কোন লজিক ছাড়াই আল্লাহকে অবিশ্বাস করে। আর আল্লাহকে অশ্বিাস করার মাঝে কোন বিজ্ঞান নাই। এ ক্ষেত্রে যারা বিজ্ঞানের কথা বলে তারা এটা বেহুদা কথা হিসাবে বলে।

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৯

ঢাকার লোক বলেছেন: ছবিটাতে সূরা বাকারার পাশে ২৪৪২ নম্বরটা কি ? আয়াত সংখ্যা হলে তা হবে ৪২ অথবা ২:৪২ লেখা যেতে পারে।

০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:০১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ২: ৪২ হবে।

২| ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:১০

ইনজাদ বলেছেন: যি সত্যি বলেছেন

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ বিশ্বাসের ষোলআনা সত্য।

৩| ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তার মানে বুঝা গেল আল্লাহকে অবিশ্বাস করা যথেষ্ট ন্যায় সংগত।

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি অনেক অনুসন্ধান করে দেখলাম আল্লাহকে অবিশ্বাস করার মত মূলত কোন লজিক নাই।

৪| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যে ব্যক্তি স্বপ্নে আল্লাহর সাথে কথোপোকথণ করেন তার পক্ষে আল্লাহকে অবিশ্বাস করা সম্ভব নয়, সুতরাং আপনি আল্লাহতেই মশগুল থাকুন, বহুত ফায়দা আছে।

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:৩৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ফায়দার দেখছেনটা কি? তবে ওসব আনারা বুঝবেন না।

৫| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আল্লাহ সব কিছুর সৃষ্টিকর্তা এটা আল্লাহর দাবী। তিনি কিভাবে হয়েছেন সেটা তিনি জানেন না। - দাবী করলেই তো তা সত্য হয়ে যায় না, যার নিজের জন্ম সমন্ধেই কোন ধারণা নেই সেই তিনিই কি না আবার সবকিছুর স্রষ্টা!! =p~ আগে আল্লাহকে তার নিজের জন্ম পরিচয় প্রকাশ করতে বলেন, তারপর আমাদের ভুজং ভাজং দিতে বলেন ;)

আল্লাহপাক হচ্ছেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ একজন নাস্তিক, যিনি নিজেই তার স্রষ্টাকে অস্বীকার করেন। B-)

নোট: 'আল্লাহ' নামক এই শব্দটি দ্বারা আমি মূলত কাল্পনিক এক চরিত্রকে বুঝিয়েছি যা মানুষ্য রচিত, বাস্তবিক অর্থে আল্লাহ নামক কোন সত্তার অস্তিত্ব নেই।

০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১২:৪৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ জানে না সে কিভাবে হয়। এ ক্ষেত্রে সবাই অন্যের কথা বিশ্বাস করে। আল্লাহ প্রথম হওয়ায় তিনি কিভাবে হয়েছেন সেটা কেউ দেখেনি। সুতরাং আল্লাহ কিভাবে হয়েছেন সেটা তাঁকেও লজিক দ্বারাই বুঝতে হয়েছে। আল্লাহকে আপনি যেমন বুঝেছেন সেটা আপনার বুঝ। আমার বুঝ আপনার মত নয়। আমার বুঝ হলো লজিক্যাল বুঝ।

৬| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১:০৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কেউ জানে না সে কিভাবে হয়। - কেন জানবে না? আমি আমার মায়ের পেট থেকে হয়েছি, এবং আরও বহু মানুষকে মায়ের পেট থেকে হতে দেখেছি, এবং আমরা জানি যে নারী-পুরুষের মিলনের মাধ্যমে পেটে বাচ্চা হয়। এটা না জানার কি হলো?

০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি আপনার মায়ের পেট থেকে হয়েছেন সেটা আপনি জেনেছেন অন্যের নিকট থেকে। আল্লাহ প্রথম হওয়ায় পর তিনি দেখেছেন তিনি ছাড়া কেউ নেই। সেজন্য তিনি কিভাবে হয়েছেন সেটা তাঁর অন্যের নিকট থেকে জানার সুযোগ ছিলো না। সেজন্য তিনি কিভাবে হয়েছেন সেটা তাঁকে লজিক্যালি জানতে হয়েছে।

৭| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১:১৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এখন আমাকেও কি তাহলে আল্লাহর মত আমার মা-বাবাকে অস্বীকার করা উচিৎ?
আমার কি তাহলে বলা উচিৎ- আমার কোন মা-বাবা নেই, আমাকে কেউ জন্ম দেয়নি বা আমি কারো গর্ভে থেকে জন্ম হয় নি?

০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনাকে জন্ম দেওয়ার সাক্ষ্য সংক্রান্ত প্রমাণ আছে। আল্লাহ প্রথম হওয়ায় তাঁর হওয়ার সাক্ষ্য নেই। সুতরাং তাঁর হওয়ার বিষয়টিকে লজিক্যালি সাব্যস্ত করতে হচ্ছে।

৮| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার বুঝ হলো লজিক্যাল বুঝ - স্বপ্নের মাধ্যম থেকে পাওয়া বুঝ, হাজার বছরের আগের কল্প-কাহিনী থেকে নেয়া বুঝ কিভাবে লজিক্যাল বুঝ হয়?

০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: লজিক্যাল বুঝ হলো, যিনি প্রথম তাঁর পূর্বে তাঁর সীমা দাতা না থাকায় তাঁকে অসীম হতে হয়েছে। বস্তু সসীম হওয়ায় তিনি বস্তু হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেননি। সংগত কারণে তিনি অসীম শক্তিরূপে আত্ম প্রকাশ করেছেন। তাঁর সত্ত্বায় সকল শক্তি অসীম রূপে স্থান লাভ করায় তিনি অসীম সর্বশক্তিমাণ। তিনি অন্যদের জন্য সীমা দাতা হওয়ায় তিনি অস্যদেরকে সীমাদিয়ে অন্যদেরকে অস্তিত্ব প্রদান করেছেন।

৯| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৩১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যে লজিক গ্রহণ করে সে আল্লাহকে অস্বীকার করতে পারে না। - এভাবে লেখা উচিৎ ছিলো, যে অন্ধত্বতা গ্রহণ করে সে আল্লাহকে অস্বীকার করতে পারে না।

আল্লাহকে বিশ্বাস করার অন্তত একটি লজিক দেখান, তারপর না হয় লজিক নিয়ে টানটানি কইরেন।

০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অস্তিত্বের জগতের প্রথম বস্তু হবে না। কারণ বস্ত সসীম। সুতরাং বস্তুর পূর্বে এর সীমা দাতা থাকা বাধ্যতা মূলক। কিন্তু শক্তি অসীম হওয়া সম্ভব বিধায় এর পূর্বে এর সীমা দাতা থাকা জরুরী নয়। সংগত কারণে অস্তিত্বের জগতের প্রথমে সকল শক্তি অসীমরূপে বিদ্যমাণ হয়ে সকল অসীম শক্তি পরস্পর সম্মিলিত হয়ে অসীম সর্বশক্তিমান বিদ্যমাণ হয়েছেন। অসীম শক্তি সমূহ আল্লাদা হতে পারেনি, কারণ অসীম শক্তি সমূহকে সীমা দিয়ে আলাদা করারমত কোন বস্ত তখন ছিলো না। এ লজিক্যাল বুঝটুকুর কারণে আমি আর আল্লাহকে অস্বীকার বা অবিশ্বাস করতে পারছি না।

১০| ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:৩৬

কামাল১৮ বলেছেন: আল্লাহর প্রমান হলো কোরান।কোরানের প্রমান হলো আল্লাহ।সহজ লজিক।আল্লাহ না থাকলে কোরান হতো না।কোরান না থাকলে আল্লাহ হতো না।প্রমান হলো,ইসলামের যে আল্লাহ সেটার আগমন কোরান থেকে।পেগানদের একটা আল্লাহ ছিলো।সেই আল্লাহ আর ইসলামের আল্লাহ এক না।
ইসলামের আগে রাজা আবরাহ একবার কাবা আক্রমন করে, ধ্বংস করতে ছেয়ে ছিলোো।তার বিশাল বাহিনী দেখে আব্দুল মোত্তালিব তার সাহাবিদের(সংগী সাথী)নিয়ে পাহাড়ের গুহায় লুকায়।তখন তার সাথিরা বলে, আল্লাহর ঘর অরক্ষিত রেখে আমরা চলে আসলাম নিজের জীবন বাঁচাতে।তখন আব্দুল মোত্তালিব বলে,আল্লাহর ঘর আল্লাহ রক্ষা করবেন।এই আল্লাহর তিন কন্যা ছিলো।লাত,উজ্জা ও মানাত।সেই আল্লাহ আর ইসলামের আল্লাহ এক না।এই পেগানদের আল্লাহ আর ইসলামের আল্লাহ ছাড়া এই আল্লাহ শব্দটি আর পৃথিবীর কোন ধর্মে বা ভাষায় নাই।

০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: অস্তিত্বের জগতের প্রথম হলেন সর্বশক্তিমাণ। তিনিই ইসলামের আল্লাহ।

১১| ০৩ রা মে, ২০২৪ ভোর ৫:৩৯

অহরহ বলেছেন: কোরানের আল্লা নাকি সসীম!!?? ভাইয়া, হাসি থামাতে পারছি না। এর জন্য দায়ী আপনি স্বয়ং।

যে আল্লার হাত আছে, পা আছে, চোখ আছে, *ছা আছে, তিনি পানির উপর আসনে বসে থাকেন। তিনি মোহাম্মদের বিয়ের পাত্রী পছন্দ করেন। তিনি বিয়ে পাগলা মোহাম্মদের বিয়ের ঘটকালি করেন। পালক পুত্রের সুন্দরী বউকে ফুসলিয়ে বিয়ে করার ফন্দি বাতলে দেন, সাথে সাথে বিয়ের আয়াতও ডাউন লোড করে দেন।

"তুমি তোমার অন্তরে যা গোপন করছ আল্লাহ্‌ তা প্রকাশ করে দিচ্ছেন; তুমি লোকভয় করছিলে অথচ কেবল আল্লাহ্‌কেই ভয় করাই তোমার জন্য অধিক সঙ্গত। অতঃপর জায়েদ যখন জয়নবের সহিত বিবাহ সম্পর্ক ছিন্ন করিল, তখন আমি তাকে তোমার সহিত পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ করলাম......... " সূরা ৩৩:৩৭

তো, আল্ল চরিত্রটি যে আসলে মোহাম্মদের ফেক আইডি, সন্দেহ আছে, ভাইয়া?????

০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:০৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর হাত পা আমাদের মত নয়। তাঁর হাত-পা আমাদের হাত পায়ের মত এমন কোন কথা তিনি বলেননি। আল্লাহর হাত-পা আলাদা রকমের। যা তাঁর অসীমত্বে ব্যাঘাত ঘটায় না। তিনি অসীম না হলে তিনি চির বিদ্যমাণ হতে পারেন না। কারণ সসীস এক সময় ফুরিয়ে যায়। অসীম বলেই আল্লাহ অফুরতন্ত। সেজন্য তিনি চির বিদ্যমাণ। শিশু ও পাগল অকারণে হাসে। আপনার হাসিটাও সেরকম। সাধারণ মানুষ এমন অকারণ হাসির কেয়ার করে না।

১২| ০৩ রা মে, ২০২৪ ভোর ৫:৪৩

অহরহ বলেছেন: দুঃখিত : সসীম না, অসীম হবে।

০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ১১:০৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি আপনার অবিশ্বাস নিয়ে অতিমাত্রায় উত্তেজিত। সেজন্য আপনার এমন সমস্যা হয়ে গেছে। আল্লাহকে বুঝতে হয় ঠান্ডা মাথায়। উত্তেজনার মাধ্যমে আল্লাহকে বুঝা যায় না।

১৩| ০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

অহরহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি আপনার অবিশ্বাস নিয়ে অতিমাত্রায় উত্তেজিত। সেজন্য আপনার এমন সমস্যা হয়ে গেছে। আল্লাহকে বুঝতে হয় ঠান্ডা মাথায়। উত্তেজনার মাধ্যমে আল্লাহকে বুঝা যায় না।


না ভাইয়া, আমি উত্তেজিত নই। It's a honest typing mistake. আমি কিন্তু হটাৎ নিস্ফল উত্তেজনায় বলি নাই : "ধ্বংস হোক আবু লাহাবের দুই হাত....... " তা হলে বুঝেন, কে আসলে for nothing উত্তেজিত হয়, ভাইয়া????


০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আবু লাহাব গং যেন মহানবির (সা) জয়যাত্রা ঠেঁকাতে না পারে সেজন্য "ধ্বংস হোক আবু লাহাবের দুই হাত” বলা হয়েছে। বাস্তবেও সেটাই ঘটেছে। সকল প্রতিরোধ ভেঙ্গে মহানবি (সা) একটা সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত করে গত হয়েছেন। তারপর তাঁর রেখে যাওয়া সেই সাম্রাজ্য সাড়ে তেরশ বছর টিকে ছিলো। সেই সাম্রাজ্য এখন না থাকলেও সেই স্থানে ৫৭ টি মুসলিম রাষ্ট্র আছে। তারপর মহানবি বলেছেন তাঁর অনুসারীরা সমগ্র বিশ্ব জয় করবে। সুতরাং "ধ্বংস হোক আবু লাহাবের দুই হাত” এটা কোন ফালতু কথা নয়।

১৪| ০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সূরা লাহাব- (১) আবু লাহাবের হাত দুটি চূর্ণ হোক ও সে স্বয়ং ধ্বংস হোক। (২) তার ধনসম্পদ তার কোন কাজেই এল না, অনুরূপ তার উপার্জন। (৩) সে খুব শিগগিরই লেলিহান আগুনে প্রবেশ করবে, (৪) এবং তার স্ত্রীকেও আগুনের লাকড়ি বানানো হবে। (৫) অতঃপর তার পায়ুদেশ দিয়ে লোহার গরম শিক প্রবেশ করানো হবে।

আল্লাহ পাক অবিশ্বাসিদের প্রতি এত উত্তেজিত কেন?

০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহ পাক উত্তেজিত নন। তিনি আবু লাহাব গংদের উত্তেজনা প্রশমনে কিছু কথা বলেছেন। বাস্তবে সেটাই হয়েছে। যখন মহানবি (সা) আবু লাহাব গংদের দেশ দখর করলেন তখন তাদের কিছুই করার ছিলো না। তারপর তাদের মূর্তিগুলো কাবা থেকে উৎখাত হয়ে গেলো। ভারত আবার সেই মূর্তি সমূহ কাবায় প্রতিষ্ঠিত করার কথা ভাবছে। তবে সেই কাজে তারা যে সফল হবে না সেটাও হাদিসে বলা আছে। কাবায় মূতি স্থাপনে ভারতীয়রা বেশ উত্তেজিত। তাদের এ উত্তেজনা একদা আবু লাহাবের মতই বেকার হয়ে যাবে।

১৫| ০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ২:২৮

সত্যপীরবাবা বলেছেন: ১)
"সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে..."
এই যুগান্তকারি প্রচলিত কণা মতবাদ উল্টায় ফেলা বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার আপনি কোন ওয়াজে শুনছেন?

২)
"কারণ প্রাণশক্তিকে সকল অসীম শক্তির সদস্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সংগত কোন কারণ নাই।"
শুধুমাত্র শব্দের সাযুজ্যের কারনে আপনি পদার্থবিজ্ঞানের "শক্তি" আর মানুষের অনুভূতি প্রকাশের বিশেষায়িত শব্দ "প্রানশক্তি" -- এই দুইটারে সাম্যবাদী মানসিকতায় এক কাতারে নিয়া আসলেন? অভিকর্ষ বল কাছে টানে (manifestation), প্রেমও কাছে টানে তাই প্রেমকেও বলের "সদস্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার সংগত কোন কারণ নাই"?

যুক্তির মই খাঁড়া করবেন ভাল কথা, মইয়ের সোপানগুলা ঠিক আছে কিনা তার নিশ্চয়তা কি?

০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি আমি বুঝিনি।

১৬| ০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আগুনে পোড়ানো হবে, হাত পা সব ভেঙ্গে টুকরো টুকরো করা হবে, তার স্ত্রী সন্তানদেরও আগুনে পোড়ানে হবে, তাদের পায়ুদেশে গরম রড ঢুকিয়ে দেওয়া হবে....... তারপরেও বলেন আল্লাহ পাক উত্তেজিত নন??? :-< আপনার কাছে উত্তেজনার সংজ্ঞা কি আসলে?

আর উপরে আপনি আমার মন্তব্যের যে সকল উত্তর দিয়েছেন ওগুলো সব ইনভ্যালিড উত্তর, ওসব নিয়ে আপনার সাথে আর যুক্ত-তর্ক করা সম্ভব নয়।

০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর কাজ হলো সত্যের প্রকাশ। আবু লাহাব গং তাদের দেশ মহানবি (সা) কর্তৃক দখল হওয়াতে কোন বাধা সৃষ্টি করতে পারেনি। উত্তেজিত তাদেরকে বলে যাদের উত্তেজনার মূলত কোন ফলাফল নাই। নাস্তিক দল বহু কাল থেকেই মহাগেয়ানির স্তরে উপনিত। তথাপি মানব জাতি তাদেরকে থোড়াই কেয়ার করে। মহানবির (সা) কথা তাঁর ডজনের বেশী স্ত্রী বিশ্বাস করেছেন। অথচ নাস্তিকদের একটা স্ত্রীও তাদের কথা বিশ্বাস করে না- আফসোস! আপনি আমার কোন জিানিস ভ্যালিট বা ইনভ্যালিট ভাবেন তা নিয়ে আমার মূলত কোন ভাবনা নাই। কারণ আপনার সাথে আমার মতের গরমিল আছে।

১৭| ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৭

রাােসল বলেছেন: সৃষ্টির শুরু থেকেই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস করা হয়, যা বিভিন্ন নৃতাত্ত্বিক আবিষ্কার থেকে পাওয়া গেছে। সূরাঃ আল-বাকারা আয়াত নং - ৭ - আল্লাহ তাদের হৃদয় ও কানে মোহর মেরে দিয়েছেন, তাদের চোখের উপর আবরণ রয়েছে এবং তাদের জন্য রয়েছে মহা শাস্তি।

স্যার আইজ্যাক নিউটন বলেছিলেন, 'আমি জানি না বিশ্বের কাছে আমি কীভাবে উপস্থাপিত হয়েছি, কিন্তু আমার কাছে নিজেকে মনে হয় এক ছোট বালক, যে কেবল সমুদ্র তীরে খেলা করছে এবং একটি ক্ষুদ্রতর এবং খুব সাধারণ পাথর সন্ধান করছে, অথচ সত্যের মহাসমুদ্র তার সম্মুখে পড়ে রয়েছে- যা অনাবিষ্কৃতই রয়ে গেল।' অসম্ভব বিনয়ী বিশ্বখ্যাত এই বিজ্ঞানী ছিলেন প্রখ্যাত ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট। অনেকের মতে, নিউটন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী।

অথচ আমরা নিজেদেরকে জ্ঞানী মনে করি, জগতের সব রহস্য জানি।

০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জগতের সব রহস্য আল্লাহ জানেন। কারণ তিনি এর সৃষ্টিকর্তা।

১৮| ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২২

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: @রাােসল - কোন সুুস্থ স্বাভাবিক একজন মানুষের পক্ষে জগতের সব রহস্য জানার দাবী করতে পারে না, এমন দাবী তো করে কেবল কিতাবিরাই, তাদের কিতাবে নাকি লুকিয়ে রয়েছে জগতের যাবতীয় রহস্যের উত্তর, সমস্ত কিছুই নাকি তাদের বেদ এ উল্লেখ করা আছে। এইসব বেদ, বাইবেল পড়েই মানুষ ভবঘুরে হয় এবং দুনিয়ার সমস্ত কিছু জানার দাবী করিয়া থাকে, অথচ এরা তো কেবল ভবঘুরেই মাত্র, এরা স্বপ্নে ইশ্বর, ভগবানের সাথে যোগাযোগ করে, আরও কত কি...... ভবঘুরেদের কথায় কান দিতে নেই।

০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জগতের সব রহস্য আল্লাহ জানেন। কারণ তিনি এর সৃষ্টিকর্তা।

১৯| ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৪২

রাােসল বলেছেন: আমরা এখনও পিরামিডের রহস্য সম্পর্কে স্বচ্ছ নই। এর মানে দাঁড়াল, আমরা এখনও আমাদের অতীতকে ছাড়িয়ে যেতে পারি নাই।

ধন্যবাদ ব্লগার জ্যাক স্মিথ, আপনার স্বীকৃতির জন্য। ভবঘুরে হয়েই মানুষ প্রকৃতি থেকে জ্ঞান অর্জন করে, যদি সে চায়। যেহেতু আমরা মহাবিশ্বের সমস্ত রহস্য জানি না, তাই আমরা ধর্মীয় বক্তব্যকে বিবেচনা/ সম্মান দিতে পারি। কিছু লোক ধর্মের অপব্যাখ্যা করতে পারে ব্যক্তিগত সুবিধার জন্য এবং আমি বিশ্বাস করি যে, বেশিরভাগ সচেতন লোক এটি ধরতে পারে। কিন্তু আমাদের এইজন্য ধর্মকে দোষারোপ করা উচিত নয় বরং সেই ব্যক্তিকে দোষারোপ করা উচিত যিনি অপব্যাখ্যা করেন।

০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২০| ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ২:০০

পাজী-পোলা বলেছেন: অথচো আল্লাহ নিজে বলেছেন তার জন্মও হয়নি, মৃত্যু ও নেই। আর আপনি তার সৃষ্টির রহস্য ভেদ করে দিলেন?

আল্লাহ যদি এমনি এমনি হতে পারে তবে সব কিছুই এমনি এমনি হতে পারে। সহজ, সরল বিষয়। কেন অসীম ক্ষমতাশালী আল্লাহ কে লাগবেই, শুধু শুধু সহজ বিষয়টাকে জটিল করতে হবে?

আমি কোন লজিকেই এমন ক্ষমতাধর কারো অস্তিত্ব বিশ্বাস করতে পারি না।

জাভেদ আক্তার একটা শো তে বলেছেন: এই গ্যালাক্সি কত বড়, এমন মাল্টি গ্যালাক্সি হবার সম্ভাবনা আছে। এই গ্যালাক্সির বাহিরে থেকেই যদি পৃথিবীতে কে খোঁজা হয়, তবে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে ও দেখা যাবে না। আর সেই পৃথিবীর আপনি কতটুকু মানুষ! অথচো আপনি ভেবে বসে আছেন, আপনার জন্যই এ সব কিছুর সৃষ্টি। মূর্খতা কত প্রকট হলে মানুষ এমন ভাবতে পারে!

০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একজন ছাড়া আর কারো পক্ষে এমনি এমনি হওয়া সম্ভব নয়। কারণ এমনি এমনি যারা হবে সীমা দ্বারা না থাকায় তাদের সবাই অসীম হবে। এমনি সকল অসীম একত্রে মিলিত হবে। কারণ অসীমদেরকে সীমাবদ্ধ করার মত কিছু না থাকা। তো এমনি এমনি হওয়া অসীমদের সম্মিলিত অবস্থা হলেন আল্লাহ। তিনি সীমা দিয়ে সব কিছু সৃষ্টি করেছেন। যারা আল্লাহকে এখন মানছে না মরার পর তারা অবশ্যই তাঁকে মানবে। এসব লোকদেরকে দিয়ে আল্লাহ অনন্তকাল তাঁর এবাদত করাবেন।

২১| ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৩

পাজী-পোলা বলেছেন: তাহলে মৃত্যুর জন্যই অপেক্ষা করে থাকি, তারপর না হয় তাঁর জন্য ইবাদত করবো। এখন তো ছাড় দেন।

মানুষ ও অসীম হয়ে উঠছে, অপেক্ষা করেন, দেখবেন কতদূর যেতে পারে। কেবল তো "এ আই" এর সৃষ্টি হল। বুঝতে পারছেন! মানুষ নিজেই সৃষ্টিকর্তা হয়ে উঠছে।

১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪২

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষ যাই হোক। আল্লাহর সাথে জয়ী হওয়ার মত শক্তিশালী হতে পারবে না। আল্লাহ যদি মানুষকে শাস্তি দেওয়ার মত সক্ষম থাকেন তবে তো তাঁর মর্জিমত না চলার জন্য তাকে শাস্তি পেতেই হবে। আপনি যদি আল্লাহর শাস্তি কামনা করেন সেটা আপনার ইচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.