নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
জাতীয়তা অনুযায়ী আমাদের দেশে মূলত কোন সংখ্যা লঘু নাই।সুতরাং কোন নাগরিকের জীবন যাপনে কোন নাগরিক সমস্যা তৈরী করলে রাষ্ট্রকে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। যেন কোন নাগরিক নিজদেশকে পরদেশ ভাবতে না পারে এবং পরদেশকে নিজ দেশ ভাবতে না পারে।জাতীয় ঐক্যের জন্য এটা বিশেষ জরুরী।
প্রত্যেক দেশেই বিবিধ মতের মানুষ বাস করে। এটা জাতীয় বিভাজনের কারণ হওয়া ঠিক নয়। কারণ এতে সংঘাত হয়। আর সংঘাত জাতীয় অগ্রগতি ধীর করে দেয়। আমরা যেভাবে পিছিয়ে পড়েছি তাতে আমাদের জাতীয় অগ্রগতি দ্রুত হওয়া দরকার।দেশের সকল লোককে আমাদের লোক ভাবার চেতনা আমাদের মধ্যে তৈরী হওয়া দরকার। সেকালে শুনেছি ভারতে দাঙ্গা হলে আমাদের দেশে দাঙ্গা হয়। কিন্তু এটা ঠিক ছিল না। আমরা বরং মানবিকতার জন্য ভারতের প্রতি এর প্রতিবাদ জানাতে পারতাম। আর আমাদের নাগরিকদের সুরক্ষা দিতে পারতাম। রায়টে আমাদের গ্রামের একটা পরিবার আক্রান্ত হয়েছিল। পরে সেই পরিবারের ছেলে যখন আমার মেয়ের জন্য প্রস্তাব দেয় আমি তখন বলেছি এ বিষয়ে তোমার মা-বাবাকে রাজি করাও। কিন্তু আমার মেয়েকে পাওয়ার প্রত্যাশার জন্য আমি ছেলেটিকে অসম্মান করিনি। আমার মেয়েকে না পেলেও আমার মনে হয় ছেলেটি কোন দিন আমাকে অসম্মান করবে না। আমাদের নাগরিকদের প্রতি আমাদের আত্মিক টান থাকলে আমরা তাদেরকে অসম্মান করব না। অনেক প্রকল্প থাকবে যাতে আমরা সবাই থাকব। আমাদের পরস্পরের প্রতি পরস্পরের সম্মানবোধ থাকলে তা’ প্রকল্পের সাফল্যে কাজে দেবে এ বিষয়টা আমরা ভাবছি না কেন? আমাদেরকে তো আমাদের সবাইকে নিয়েই দেশটাকে এগিয়ে নিতে হবে।
আমরা যদি একটা জাতীয় চেতনা গড়ে তুলতে পারি। তা’ যদি আমাদের প্রতিবেশী দেশ সমূহে বিস্তার লাভ করে, তাহলে তা’ আমাদের সবার জন্য ভালো হবে। ভাঙ্গা-গড়া চলতে থাকলে কোন অঞ্চল এগিয়ে যেতে পারে না। গড়া চলবে ভাঙ্গা চলবে না, এমন হলেই কোন অঞ্চল এগিয়ে যায়। অখন্ড ভারত প্রত্যাশি এবং খেলাফত প্রত্যাশিদের ইচ্ছা হলো যুদ্ধ। এদেরকে সুযোগ করে দিলে শান্তিপ্রিয়গণ শান্তিতে থাকতে পারবে না। শান্তির জন্য শান্তিপ্রিয়গণকে সরব থাকতে হবে।
বাংলাদেশীরা এমনতেই শান্তিপ্রিয় ভদ্রজাতি।ভারতীয়দের মধ্যে এর ঘাটতি থাকলেও তাদের সরকারের উত্তেজনা খানিকটা কমেচে বলে মনে হয়। তবে আমি আবারও বলছি যুদ্ধ যদি একান্তই হয় তবে তাতে মূলত ভারতের ক্ষতি ছাড়া লাভের কিছুই হবে না। এটা ভালোভাবে বুঝে গেলে বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতের উত্তেজনা একদম থেমে যাবে।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৬
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কাকু জয়নাল আবেদিন ফারুক বলেছেন, ভারতের জন্য বি-বাড়িয়া যথেষ্ট! আর আপনি বলেন বিচ্ছিন্ন ঘটনা?
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কেউ গায়ে পড়ে পায়ে পা দিয়ে ঝগড়া করতে আসলে তাকে সামলাতে কেউ তো লাগে।
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৮
জটিল ভাই বলেছেন:
তা আংকল, আপনি যে জাতীয় চেতনার কথা বলছেন তার ফল যে "একাত্তরের চেতনা"-এর মত হবে না, তার গ্যারান্টি কি?
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গ্যারান্টি ছাড়া সেকেন্ড হ্যান্ড মাল কিনা আমি নতুনের মত সার্ভিস পাচ্ছি আট বছর, আর আপনি আসছেন গ্যারান্টি খুঁজতে? একাত্তরের চেতনার লোকেরা জাতিগত বিভাজন তৈরী করেছে। একই কাজ করছে ভারত। এখন চেতনা হবে বাংলাদেশী চেতনা। এ চেতনা এ অঞ্চলের সব দেশে বিস্তার হলে এ অঞ্চলের সব দেশ উন্নত হবে।
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২২
কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের দেশে ধর্মিয় সংখ্যালগু আছে।জাতীয় সংখ্যালগুও আছে।ধর্মিয় সংখ্যালঘু মুসলিম ছাড়া বাকিরা জাতীয় সংখ্যালগু যারা নিজেদের বাংগালী মনে করে না।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তবে বাংলাদেশী হিসাবে সবাই একজাতি হয়ে বসবাস করা জাতির জন্য মঙ্গল জনক।
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩
রানার ব্লগ বলেছেন: হিন্দু মুসলিম বিভেদ তো আমাদেরই সৃষ্টি। জাতি হিশাবে আমরা আজো দাড়াতে পারি নাই। পাড়ার মোড়ের কোন দুধ দাত না পরা বাচ্চা কে জিজ্ঞাসা করুন। তোমার জাতিয়তা কি!? সে হিন্দু হলে বলবে হিন্দু মুসলিম হলে বলবে মুসলিম। কেউই বলবে না আমি বাংলাদেশী।
নিজের পরিবার থেকে শুরু করুন। বাচ্চা কে জানান সে বাংলাদেশী। ধর্ম পরিচয় আমার জাত না।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জাতীয় উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য বাংলাদেশী জাতিয়তা জরুরী।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ যদি 'মানুষ' হতো তাহলে আর কোনো ঝামেলা ছিলো না।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মানুষকে সবার আগে মানুষ হতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আমরা কেমন শান্তি প্রিয় সেটা ব্রাহ্মণবাড়িয়া গেলে টের পাওয়া যায়।