![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
সহিহ আবু দাউদ, ৩৬০২ নং হাদিসের (জ্ঞান-বিজ্ঞান অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৬০২। কাছীর ইবনে কায়েস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আমি দামেশকের মসজিদে আবু দারদার (রা.) কাছে বসে ছিলাম। এ সময় এক ব্যক্তি এসে বলে, হে আবু দারদা (রা.) আমি রাসূলুল্লাহর (সা.) শহর মদীনা থেকে আপনার কাছে একটা হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি আপনি উক্ত হাদিসটি রাসূলুল্লাহ (সা.) হতে বর্ণনা করেন। এছাড়া আর কোন কারণে আমি এখানে আসিনি। তখন আবু দারদা (রা.) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম অর্জনের জন্য কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের পথসমূহের একটি পথ অতিক্রম করান। আর ফেরেশতারা ত্বলেবে এলেম বা জ্ঞান অন্বেষণকারীর জন্য তাদের ডানা বিছিয়ে দেন এবং আলেমের জন্য আসমান ও জমিনের সব কিছুই ক্ষমা প্রার্থনা করে, এমনকি পানিতে বসবাসকারী মাছও তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আর আবেদের উপর আলেমের ফজিলত এরূপ যেমন পূর্ণিমার রাতে চাঁদের ফজিলত সকল তারকা রাজির উপর। আর আলেমগণ হলেন নবিদের ওয়ারিছ এবং নবিগণ দীনার ও দিরহাম মীরাছ হিসেবে রেখে যান না; বরং তাঁরা রেখে যান ইলম।কাজেই যে ব্যক্তি ইলম অর্জন করল সে প্রচুর সম্পদের মালিক হলো।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* রাসূল (সা.) তাঁর ওয়ারিশ ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকতে তাঁর উম্মতের জন্য বাধ্যতামূলক করেছেন। তাঁরা সৌদি আরবের সাথে ঈদ না করায় যারা সৌদি আরবের সাথে ঈদ করে তারা মুমিনদের পথ ছেড়ে অন্য পথে চলে গেছে। কারণ যারা রাসূলের (সা.) উপর ঈমান রাখে তারা তাঁর সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে তাঁর ওয়ারিশ ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে মতভেদে লিপ্ত হয়ে সৌদি আরবের সাথে ঈদ পালন করে না। সংগত কারণে আল্লাহর বান্দাদের মাঝে বিভেদ তৈরীর অপরাধে যারা সৌদি আরবের সাথে ঈদ করে আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামে দগ্ধ করবেন। ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সঠিকতা আল্লাহ ওলামার পাল্লাভারী জামায়াত হিসাবে অনুমোদন করেছেন।
সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২৮ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮। এভাবে রং বেরং- এর মানুষ, জন্তু ও আন’আম রয়েছে। নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে (ওলামা) আলেমরাই তাঁকে ভয় করে।নিশ্চয়্ই আল্লাহ পরাক্রমশালী ক্ষমাশীল।
সূরাঃ ২৯ আনকাবুত, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩।এসব দৃষ্টান্ত আমি মানুষের জন্য পেশ করে থাকি, যেগুলো কেবল আলেমরাই বুঝে থাকে।
সূরাঃ ১০১ কারিয়া, ৬ নং ও ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। তখন যার পাল্লা ভারী হবে
৭। সেতো লাভ করবে সন্তোষ জনক জীবন।
সূরাঃ ৫৩ নাজম, ৩ নং ও ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। আর সে মনগড়া কথা বলে না।
৪। এটাতো ওহি যা তার প্রতি ওহি হিসেবেই পাঠানো হয়।
সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।
* সুতরাং আল্লাহর বিবেচনায় ওলামার পাল্লাভারী জামায়াত সঠিক। আর রাসূল (সা.) ওহী অনুযায়ী কথা বলায় তাঁর ঘোষণাতে ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকার কথা এসেছে। যারা ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকে না তারাই আল্লাহর অবধ্য হয়ে বিভিন্ন পথে চলে যায়।যারা ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকে তারা আল্লাহর অনুগত হয়ে অভিন্ন থাকে। মূলত ওলামার সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকা ছাড়া অভিন্ন পথে চলার অন্য কোন পথ নাই। সুতরাং যারা ওলামার সর্ববৃহৎ দল থেকে আলাদা হয়ে সৌদি আরবের সাথে ঈদ করে তারা মুসলিমদের মাঝে বিভেদ তৈরীর অপরাধে গুরুতর অপরাধী হিসাবে আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামে দগ্ধ করবেন। এরপর কালেমা পাঠের কারণে তারা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেলে পাবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনে কেমন এতো শিওর হৈলেন? সেইটা পোষ্ট পড়লে বুঝবেন।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৭:১৩
Sulaiman hossain বলেছেন: সৌদি আরবের সাথে ঈদ করা ঠিক নয়।কারন সময়ে অনেক পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু জাহান্নামে দগ্ধ করা হবে কিনা এটা বলা যায়না।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৫৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: কিন্তু জাহান্নামে দগ্ধ করা হবে কিনা এটা বলা যায়না। অবশ্যই বলা যায়। কিভাবে বলা যায় সেটা পোষ্টে বলা আছে।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৭:৫৫
নজসু বলেছেন:
যারা সৌদি আরবের সাথে ঈদ রোজা করে তারা কি সৌদি আরবের টাইমে ইফতার সাহরীও করে?
০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৫৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এরা জঘণ্য রকমের বদমাশ।এরা অতিশয় ঘৃণিত।
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৫০
রাসেল বলেছেন: একদা জানতাম, চাঁদ দেখে রোজা রাখো এবং চাঁদ দেখে রোজা ভাঙ।
এরকম মতভেদের মাধ্যমে ধর্ম বিকৃত হয়, বিতর্কিত হয়ে ওঠে, গ্রহণযোগ্যতা হারায় এবং অবশেষে ধর্ম হারিয়ে যায়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সৌদি আরবের সাথে মিল করে যারা ঈদ পালন করে তারা মহা ফিতনাবাজ। ইবলিশ তাদেরকে দিয়ে এমন কাজ করায় মুসলিম জাতির ক্ষতি করার জন্য।
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৩২
নতুন নকিব বলেছেন:
সৌদি আরবের সাথে একই দিনে সিয়াম পালন করার অভিমতের সপক্ষে পবিত্র কুরআনের কোন আয়াত এবং কোন সহীহ, মারফূ‘, মুত্তাছিল এমনকি কোন যঈফ হাদীসও দলীল হিসাবে পাওয়া যায় না। অপরদিকে স্থানীয়ভাবে চাঁদ দেখে সিয়াম ও ঈদ পালন করার বিষয়টি কুরআন ও সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমানিত। অধিকন্তু, সৌদি আরবের সাথে একই দিনে সিয়াম ও ঈদ পালন করা শরী‘আত, বিবেক ও রাষ্ট্রবিরোধী।
সৌদি আরবের সাথে একই দিনে সিয়াম পালন করার বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য সারা বিশ্বের বিভিন্ন মাযহাবের ওলামায়ে কেরাম ১৪০১ হিজরী সালে সঊদী আরবে একটি বৈঠকে বসেছিলেন। ঐ বৈঠকে বিশ্বব্যাপী একই দিনে সিয়াম পালন করা সম্ভব নয় বলে ফাতওয়া দেওয়া হয়েছে এবং স্থানীয়ভাবে চাঁদ দেখে সিয়াম ও ঈদ পালনের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। উক্ত ফিক্বহ বোর্ডে সাবেক সঊদী গ্র্যান্ড মুফতী শায়খ বিন বায, শায়খ উছায়মীনসহ বিশ্ববরেণ্য ওলামায়ে কেরাম উপস্থিত ছিলেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এরা সাহরী ও ইফতার করে বাংলাদেশী সময়ে, আর ঈদ পালন করে সৌদি সময়ে। আর এর দ্বারা তারা আল্লাহ নয়, বরং ইবলিশকে খুশী করে।
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৩৯
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এসব ঘটনা চিটাগং বিভাগে ঘটে !
০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:২৩
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যেখানেই ঘটুক এটা অতিশয় নিকৃষ্ট কাজ।
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:৪২
নকল কাক বলেছেন: আমার লেখা বড় গল্প "গনি মিয়ার গুপ্তধন" পড়ার জন্য আমন্ত্রণ রইল।
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: বিষয়টা চাঁদ দেখার উপর নির্ভর, কাজে চাঁদ না দেখে কোনো দেশের সাথে মিলিয়ে ঈদ কিম্বা কিম্বা রমজান শুরুর সুযোগ নাই।
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:২২
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: সুন্দর বক্তব্য ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০২৫ ভোর ৫:৩২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনে কেমন এতো শিওর হৈলেন?