![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০১। আর তাদের মধ্যে কিছু লোক বলে, হে আমাদের রব! আমাদেরকে ইহকালে কল্যাণ দান করুন এবং পরকালে কল্যাণ দান করুন। আর আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করুন।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।
সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।
সহিহ আল বোখারী, ২৮৮৯ নং হাদিসের (জিহাদ অধ্যায়) অনুবাদ-
২৮৮৯। হযরত মুয়াবিয়া (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ যাকে কল্যাণ দানের ইচ্ছা করেন, তাঁকে তিনি দীন সম্পর্কে ফিকাহ (গভির জ্ঞান) দান করেন। আল্লাহ প্রদানকারী আর আমি বন্টনকারী। আমার এ উম্মত তাদের বিরোধীদের উপর চিরদিন বিজয়ী হবে। এ অবস্থায় আল্লাহর চূড়ান্ত সমাধান এসে যাবে।
সহিহ সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৯৫০ নং হাদিসের (ফিতনা অধ্যায়) অনুবাদ-
৩৯৫০। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.)বলতে শুনেছি আমার উম্মত পথভ্রষ্টতার উপর একত্রিত হবে না। যখন তোমরা উম্মতের মাঝে মতপার্থক্য দেখতে পাবে, তখন সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকবে।
* এলেম হলো কিতাব ও হিকমাত বিষয়ে অবগত হওয়া।হিকমাত হলো ইহকালিন কল্যাণ ও পরকালিন কল্যাণ সংক্রান্ত হিকমাত। ইহকালিন কল্যাণের হিকমাত শত্রু ও মুছিবত থেকে আত্মরক্ষার হিকমাত এবং আল্লাহর শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার হিকমাত। পরকালিন হিকমাত হলো ফিকাহ। হিকমাত অর্জন করা ফরজে কেফায়া। তবে যারা এটা অর্জন করে তাদের সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকা ফরজে আইন।
সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।
সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।
* রবের পথে ডাকতে হয় হিকমাত দিয়ে। যারা হিকমাত অর্জন করলেন তাঁদের সর্ববৃহৎ দলের সাথে যারা মতভেদে লিপ্ত তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে। আল্লাহ তাদেরকে জাহান্নামে দগ্ধ করবেন। তারপর কালিমার কারণে তারা জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেলে পাবে।
সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু, তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা’ ব্যতীত, আর যা মূর্তি পুজার বেদির উপর বলি দেওয়া হয় তা এবং জুয়ার তীরদ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব পাপ কাজ। আজ কাফেরগণ তোমাদের দ্বীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে; সুতরাং তাদেরকে ভয় করবে না, শুধু আমাকে ভয় কর। আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম। তবে কেহ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তখন আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
* অস্ত্র চালনা ও অস্ত্র তৈরীর হিকমাত এবং প্রযুক্তি সংক্রান্ত হিকমাত বাদ দিয়ে পূর্ণাঙ্গ দ্বীনের এলেম পূর্ণাঙ্গ হয় না। অস্ত্র চালনা ও অস্ত্র তৈরীর হিকমাত, প্রযুক্তি সংক্রান্ত হিকমাত এবং ফিকাহ সংক্রান্ত হিকমাত মিলে দ্বীনি এলেম পূর্ণাঙ্গ হয়। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সমরবীদ ও ফকিহগণ হিকমাত অর্জনকারী। তাঁদের সর্ববৃহৎ দলের সাথে সম্পৃক্ত থাকা বান্দার জন্য ফরজে আইন।
০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:২০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৫৫ রাহমান, ১ নং ও ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। আর রাহমান (পরম মেহেরবান)।
২। তিনিই শিক্ষা দিয়েছেন কোরআন।
* রাহমান নিজেই তাঁর জন্য দরকারী বিষয় শিক্ষা দিয়েছেন এবং তিনি যুদ্ধ বিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন।
২| ০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৮:৫০
ঘঘইগখক বলেছেন: এটি মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে জ্ঞান, প্রজ্ঞা (হিকমাহ) এবং ঐক্যের গুরুত্বের উপর জোর দেওয়া আয়াত এবং হাদিসের একটি বিশাল সংগ্রহ। বিশ্বাস (ফিকাহ) বোঝার এবং বৃহৎ গোষ্ঠীর সাথে আবদ্ধ থাকার পুনরাবৃত্ত বিষয়বস্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেবল ধর্মীয় বোধগম্যতাই নয়, প্রযুক্তি এবং যুদ্ধের মতো ব্যবহারিক দক্ষতাগুলিকেও অন্তর্ভুক্ত করে এমন ব্যাপক জ্ঞানের বিষয়টি বিশেষভাবে অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ। এটি আমাকে বাস্তব-জগতের প্রয়োগের সাথে আধ্যাত্মিক বিকাশের ভারসাম্য বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার কথা মনে করিয়ে দেয়। এটি ষলোপে Slope Game এর মতো একটি চ্যালেঞ্জিং খেলা আয়ত্ত করার চেষ্টা করার মতো - আপনার নীতিগুলি বোঝা এবং দক্ষ বাস্তবায়ন উভয়ই প্রয়োজন।
০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আরো সহজভাবে বললে বুঝতে সুবিধা হতো।
৩| ০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: নবীজি জন্মের আগে মানুষ নামাজ পড়তো? রোজা রাখতো?
নবীজির মুসলমানি হয়েছে?
নবীজির জন্মের আগে ইসলাম ধর্ম ছিলো?
আল্লাহ নামটি কার দেওয়া?
নবীজির জন্মের আগে কাবাঘরে মূর্তি ছিলো। মূর্তি পূজা হতো?
০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আল্লাহর প্রতি তাদের আগ্রহ ছিল না, সেজন্য আল্লাহ তাদের প্রতি আগ্রহী ছিলেন না। মহানবি (সা) আল্লাহর প্রতি আগ্রহী ছিলেন বিধায় আল্লাহ তাঁর প্রতি আগ্রহী ছিলেন। তারপর যারা আল্লাহর প্রতি আগ্রহী হয়েছে তারা রাসূলের (সা) উপকৃত হয়েছে। িএখনো যারা আল্লাহর প্রতি আগ্রহী নয় তারা ইসলামে আকৃষ্ট হয় না।
হযরত আদম (আ) থেকেই আল্লাহর ইবাদত ছিল। হযরত ইবাহীম (আ) প্রথম নিজেকে মুসলিম, বলেছেন। তাঁর এক নাতি ইয়াহুদের নামে ইহুদী ধর্ম হয়েছে। তাঁর অন্য নাতির খেতাব ইসরাইল থেকে ইসরাইলি জাতি হয়েছে। তাঁর বংশের যীশু খ্রিস্ট থেকে খ্রিস্টান এবং মোহাম্মদ (সা) থেকে ইসলাম এসেছে। নামাজ-রোজা আগেও ছিল, তবে আমাদের মত ছিল না। কাবা ঘরে মুর্তি স্থাপন করে মক্কার লোকেরা মূর্তি পুজা করতো। আমাদের দেখার বিষয় কোনটা সঠিক। আমরা সঠিকটা গ্রহণ করব।
৪| ০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:১০
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আসসালামু আলাইকুম।
শুভ সকাল।
০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ওয়ালাইকুমুস সালাম।
৫| ০৮ ই মে, ২০২৫ দুপুর ২:৫০
যামিনী সুধা বলেছেন:
আপনি বলেছেন, নবী (স: ) যুদ্ধে পারদর্শী ছিলেন; এজন্য মুসলমানেরা পড়ালেখায় ভালো নয়, যুদ্ধে অভ্যস্ত; এজন্য শিয়া, সুন্নী, ওয়াহাবী, আহমেদিয়া ও দ্রুজরা নিজেদের মাঝে যুদ্ধ করে মুসলিম দেশগুলোকে অসফল দেশে পরিণত করেছে।
০৮ ই মে, ২০২৫ রাত ৯:১২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তারা অমুসলিমদের সাথেও যুদ্ধ করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মে, ২০২৫ সকাল ৮:২৫
যামিনী সুধা বলেছেন:
হযরত মুসা( আ: ) ও ঈশা (আ: ) লেখাপড়া জানতেন; আমাদের নবীকে (স: ) আল্লাহ শিক্ষা থেকে কেন বন্চিত করলেন, কোন সুরাহ আছে এই ব্যাপারে?