![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
একলা আকাশ তলে চাঁদ পানে চাঁদ হাটে তার
পদশব্দে মুখরিত চারদিক নিরবতা ভাঙ্গে
নিঃশব্দ, প্রকৃতির কোলে ঘুমিয়ে থাকা প্রাণীরা
তন্দ্রালু চোখে দেখে অপ্সরা হে তোমায় প্রিয়া।
তখন রাত্রি অনেক তথাপি তোমায় যেতে হবে
গন্তব্যে, তোমার অপেক্ষায় প্রিয়জন সেই ভাবনায়
সাহসের পদযাত্রা নিরাপদ হোক, ধুসর কুয়াশা বলে
অসথের দৃষ্টির আড়ালে শান্তিতে হেটে যাও সমুক্ষে।
সভ্যতা তোমার প্রতি সভ্য আচারী হোক তোমার
ইচ্ছায় সম্মতি জানাতে, তোমার ঠোঁটের হাসি অম্লান
রাখতে তাদের উদ্দৌগ অবারিত থাকুক হে প্রিয়া
তোমার জোছনার মুগ্ধতায় ভরাতে প্রতিটি অন্তর।
২| ৩০ শে মে, ২০২৫ সকাল ৯:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
৩| ৩০ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪
নজসু বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় ফেনিক্স, কবিরা স্বাধীনভাবে শব্দ নিয়ে খেলতে ভালোবাসেন। তাই শব্দের বানান, উচ্চারণ বা রূপ বদলে নতুন অর্থ, নতুন মেজাজ তৈরি করতে পারেন।
নিন্মলিখিত কারণগুলো থাকতে পারে শব্দের রূপান্তর ঘটাতে-
(ক) ছন্দ ঠিক রাখতে
(খ) ধ্বনি-সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে
(গ) আঞ্চলিক বা কথ্য রূপ আনতে
(ঘ) কবির সৃজনশীলতার প্রকাশে
(ঙ) পাঠকের মনে প্রভাব ফেলতে
এখানে “অসথের দৃষ্টি” শব্দবন্ধের অর্থ সম্ভবতঃ বিঘ্নময় বা অশুভ দৃষ্টি বোঝানো হয়েছে। শ্রদ্ধেয় সনেট কবি হয়তো সেটাই করেছেন। আর আমরা যদি ভাবি "অসতের" (এখানে ত এর পরিবর্তে খন্ড-ত আসা অসম্ভব) লিখতে গিয়ে কবি শিফট চেপে "থ" লিখে ফেলেছেন তাহলে কবিতাটার ক্ষেত্রে "অসতের" চেয়ে "অসথের" শব্দটাই শ্রুতিমধুর লাগছে। এটা আমার ব্যক্তিগত ধারণা। দ্বিতীয় শব্দটার ক্ষেত্রেও একই ঘটনার অবতারণা হতে পারে।
আমার বিশ্লেষণ ভুল হতে পারে। শ্রদ্ধেয় সনেট কবির কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মে, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
ফেনিক্স বলেছেন:
অসথের, উদ্দৌগ, এই ২ টি শব্দ কি ঠিক আছে?