![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৪৮ ফাতহ, ২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৯। মোহাম্মাদ আল্লাহর রাসুল; তাঁর সহচরগণ কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং নিজেদের মধ্যে পরস্পরের প্রতি সহানুভূতিশীল; আল্লাহর অনুগ্রহ ও সন্তুষ্টি কামনায় তুমি তাদেরকে রুকু ও সিজদায় অবনত দেখবে।তাদের লক্ষণ তাদের মুখমন্ডলে সিজদার প্রভাব পরিস্ফুট থাকবে: তওরাতে তাদের বর্ণনা এরূপ এবং ইঞ্জিলেও তাদের বর্ণনা এরূপই। তাদের দৃষ্টান্ত একটি চারা গাছ, যা থেকে নির্গত হয় নতুন পাতা, অতঃপর ইহা শক্ত ও পুষ্ট হয় এবং পরে কান্ডের উপর দাঁড়ায় দৃঢ়ভাবে যা চাষীদের জন্য আনন্দ দায়ক। এভাবে মুমিনদের সমৃদ্ধি দ্বারা আল্লাহ কাফিরদের অন্তর্জালা সৃষ্টি করেন। যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে আল্লাহ তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্ষমা ও মহাপুরস্কারের।
সূরাঃ ৯ তাওবা, ৪০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪০। যদি তোমরা তাঁকে সাহায্য না কর, তবে আল্লাহতো তাঁকে সাহায্য করেছিলেন যখন কাফিরগণ তাঁকে ধাওয়া করেছিল (হত্যা করার জন্য), আর তিনি ছিলেন দু’জনের মধ্যে দ্বিতীয় জন। যখন তাঁরা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিলেন, তিনি তখন তাঁর সঙ্গিকে বলেছিলেন, তুমি বিষণ্ন হয়ো না, নিশ্চয়ই আল্লাহ আমাদের সাথে আছেন।অতঃপর তাঁর উপর আল্লাহ তাঁর প্রশান্তি নাজিল করেন এবং তাঁকে শক্তিশালী করেন এমন সৈন্যবাহিনী দ্বারা যা তোমরা দেখনি।আর তিনি কাফেরদের কথা তুচ্ছ করে দেন।আর আল্লাহর কথাই সুউচ্চ। আর আল্লাহ পরাক্রমশালী সুবিজ্ঞ।
সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬৭ থেকে ৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৭।দেশে ব্যাপকভাবে শত্রুকে পরাভূত না করা পর্যন্ত বন্দী রাখা কোন নবির উচিত নয়। তোমরা পার্থিব সম্পদ কামনা কর। আল্লাহ চান পরকালের কল্যাণ। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৬৮। আল্লাহর পূর্ব বিধান না থাকলে তোমরা যা গ্রহণ করেছ সেজন্য তোমরা মহাশাস্তিতে আক্রান্ত হতে।
৬৯। যুদ্ধে যা লাভ করেছ তা’ বৈধ ও উত্তম বলে ভোগ কর। আর আল্লাহকে ভয় কর, আল্লাহ ক্ষমাশীল, দয়ালু।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮৬। আল্লাহ কারো উপর এমন কোন কষ্ট দায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না যা তার সাধ্যাতীত।সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। সে মন্দ যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। হে আমাদের প্রতিপালক যদি আমরা ভুলে যাই অথবা আমাদের ত্রুটি হয় তবে আমাদেরকে পাকড়াও করো না। হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর যেমন গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছিলে আমাদের উপর তেমন দায়িত্ব অর্পণ করবেন না।হে আমাদের প্রতিপালক এমন ভার আমাদের উপর অর্পণ করবেন না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।আমাদের পাপ মোছন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের উপর আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।
* মোহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসূল এবং তাঁর সাহাবায়ে কেরাম (রা.)তাঁর সহায়ক বিধায় আল্লাহ তাঁদেরকে ক্ষমা করেছেন। আর রাসূলের (সা.) দ্বারাই অনুচিত কাজ হয়েছে, সুতরাং সেটা তাঁর সাহাবা (রা.) হওয়া অসম্ভব নয়। কিন্তু আল্লাহর ক্ষমার পর তাঁদের সমালোচনা করা সরাসরি আল্লাহর সাথে বেয়াদবী।রাসূল (সা.) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামের (রা.) পাপ নাই। তাঁদের মর্যাদা বেশী-কম হয় তাঁদের নেককাজ অনুযায়ী।হযরত মুয়াবিয়া (রা.) মোনাফেক নন কারণ তিনি হুনায়ন যুদ্ধে রাসূলের (সা.) সহায়ক হয়ে পুরস্কার পেয়েছেন। উহুদের যুদ্ধে আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই ও তার দল রাসূলের (সা.) সহায়ক না হয়ে মোনাফেক সাব্যস্ত হয়েছে।
সূরাঃ ২ বাকারা,৩১ নং থেকে ৩৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩১। আর তিনি আদমেকে (আ.) সব জিনিসের নাম শিখালেন। তারপর সেগুলো ফেরেশতাদের সামনে হাজির করলেন। তারপর বললেন, যদি তোমরা সত্যবাদী হও তবে আমাকে এসব বস্তুর নাম বলে দাও।
৩২। তারা বলেছিলো, আপনি মহান পবিত্রময়। আপনি আমাদেরকে যা শিক্ষা দিয়েছেন এর বাইরে আমাদের কোন জ্ঞান নেই। নিশ্চয়ই আপনি সর্ব জ্ঞানী, মহাকৌশলী।
৩৩। তিনি বললেন হে আদম! তুমি তাদেরকে ঐসবের নাম বলে দাও!এরপর যখন সে তাদেরকে ঐগুলোর নাম বলে দিলো, তখন তিনি (আল্লাহ) বললেন, আমি কি তোমাদেরকে বলিনি যে, নিশ্চয়ই আমি আকাশ ও পৃথিবীর অদৃশ্য বিষয় সম্পর্কে জানি। আর তোমরা যা প্রকাশ কর এবং যা গোপন কর আমি তাও জানি।
সূরাঃ ৭ আ’রাফ, ১৯ নং থেকে ২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৯। হে আদম! তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর।আর যা খুশী খাও। আর এ গাছের কাছে যেও না।তাহলে তোমরা যালিমদের মধ্যে গণ্য হবে।
২০। অতঃপর তাদের লজ্জাস্থান যা তাদের নিকট গোপন রাথা হয়েছিল তা’ তাদের কাছে প্রকাশ করার জন্য শয়তান তাদেরকে কুমন্ত্রণা দিল। আর সে বলল, তোমরা না আবার ফেরেশতা হয়ে যাও, অথবা এখানে স্থায়ী হয়ে যাও সেজন্য তোমাদের রব এ গাছ সম্বন্ধে তোমাদেরকে নিষেধ করেছেন।
২১। সে তাদের নিকট কসম করে বলল, আমিতো তোমাদের নছিহতকারীদের একজন।
২২। এভাবে সে তাদেরকে ধোকা দিয়ে নীচু করল।তৎপর যখন তারা সে বৃক্ষফলের মজা গ্রহণ করল তখন তাদের লজ্জাস্থান তাদের নিকট প্রকাশ হয়ে পড়ল।আর তারা নিজেদেরকে জান্নাতের পাতা দ্বারা আবৃত করতে লাগল।তখন তাদের রব তাদেরকে ডেকে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে এ গাছের কাছে যেতে মানা করিনি? আর আমি কি বলিনি যে শয়তান তোমাদের প্রকাশ্য দুশমন?
সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে নাও। তুমি যাকে ইচ্ছা ইজ্জত দান কর, আর যাকে ইচ্ছা বেইজ্জতি কর।তোমার হাতেই মঙ্গল।নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান।
* আল্লাহর ছাত্র হযরত আদম (আ.) শয়তানের ধোকায় পড়েছেন। সুতরাং রাসূলের (সা.) ছাত্র সাহাবায়ে কেরামের (রা.) শয়তানের ধোকায় পড়া অসম্ভব নয়। কিন্তু আল্লাহ তাঁদেরকে ক্ষমা করার পর তাঁদের সমালোচনা হারাম হয়ে গেল। এখন শুধু তাঁদের সুনাম করা যাবে, কোন বদনাম করা যাবে না।হযরত আলী (রা.) ও হযরত মুয়াবিয়া (রা.) পরস্পর অভিশাপ করে উভয় অভিশাপে পড়েছেন। তাঁদের পরে তাঁদের বংশে রাজত্ব ছিল ছয়মাস ও চার বছর।তাঁদের বংশে আর মুসলিম বিশ্ব নেতা হয়নি। ইমাম মাহদীকে (আ.) রাসূল (সা.) হযরত ফাতেমার (রা.) বংশধর বলেছেন। অথচ রাসূলের (সা.) চাচা হযরত আব্বাসের (রা.) বংশে মুসলিম বিশ্ব নেতা হয়েছেন ছাপ্পান্ন জন।
হযরত আলী (রা.) হযরত ওসমান (রা.) হত্যার প্রধান আসামী মালেক উশতারকে খেলাফতের প্রধান সেনাপতি এবং হযরত আবু বকরের (রা.) ছেলে মোহাম্মদকে মিশরের শাসক পদে নিয়োগ দেন। কিন্তু তিনি জনপ্রিয় শাসক হযরত মুগিরা বিন শোবা (রা.), হযরত আমর ইবনুল আস (রা.), ও হযরত মুয়াবিয়াকে (রা.)শাসকের পদ থেকে বরখাস্ত করেন। ফলে তাঁর বিরুদ্ধে গণবিদ্রোহ দেখা দেয়। জনতা তাঁর থেকে নিয়োগ প্রাপ্ত মালেক উশতার ও হযরত আবু বকরের (রা.) ছেলে মোহাম্মদকে হত্যা করে এবং দলে দলে হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) পক্ষে যোগদান করে। অবশেষে হযরত আলী (রা.) বরখাস্ত শাসক হযরত মুয়াবিয়াকে (রা.) খেলাফতের একাংশ ছেড়ে দিতে বাধ্য হন এবং কারবালায় হযরত আলী (রা.) পুত্র হযরত ইমাম হোসেনের (রা.) পক্ষে যুদ্ধে মুসলিমদের সাড়া মিলেনি। হযরত আলীর (রা.) বংশধর ইরানের নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনীর নেতৃত্বে মুসলিম ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে না। অথচ তাঁর কি সুন্দর নূরানী চেহারা।আর হযরত মুয়াবিয়ার বংশধর এখন পৃথিবীতে আছে কিনা সেটাই সবার অজানা।সুতরাং সাহাবায়ে কেরামের (রা.) ত্রুটির বিষয় আল্লাহ দেখছেন। এসব নিয়ে মাথানষ্ট করা আমাদের দায়িত্ব না। আমাদের দায়িত্ব তাঁদের ভালো দিক আলোচনা করা। হযরত আলী (রা.) খায়বর জয় করেছেন এবং হযরত মুয়াবিয়া (রা.) ইস্তাম্বুল জয় করেছেন। যারা তাঁদের সমালোচনা করে ইসলামে তাদের অবদান কি? সুতরাং তাঁদের সাথে তাদের বেয়াদবীর জন্য তাদেরকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে।
২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৩৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলাম বিষয়ে আপনার কথা গ্রহণযোগ্য নয়।
২| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:১৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শিয়ারা মনে করে যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর পর খেলাফতের অধিকার ছিল আলী (রাঃ) এবং তাঁর বংশধরদের। মুয়াবিয়া (রাঃ) আলী (রাঃ) এর খেলাফতকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন এবং পরবর্তীতে তাঁর সাথে যুদ্ধও করেছিলেন, যা শিয়ারা পছন্দ করে না। শিয়ারা বিশ্বাস করে যে, মুয়াবিয়া (রাঃ) ইমাম হাসান (রাঃ)-এর সাথে করা চুক্তি ভঙ্গ করেছিলেন, যেখানে শর্ত ছিল যে মুয়াবিয়ার পরে খেলাফত তাঁর বংশের কারো কাছে যাবে না। কিন্তু মুয়াবিয়া (রাঃ) তাঁর ছেলে ইয়াজিদকে পরবর্তী খলিফা হিসেবে মনোনীত করেন। মুয়াবিয়া (রাঃ)-এর ছেলে ইয়াজিদের খেলাফতকালেই কারবালার মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে, যেখানে ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তাঁর পরিবার শহীদ হন। এই ঘটনা শিয়াদের কাছে অত্যন্ত দুঃখজনক এবং মুয়াবিয়ার বংশের প্রতি তাদের বিরক্তি আরও বাড়িয়ে তোলে। কিছু শিয়া বর্ণনা অনুযায়ী, মুয়াবিয়ার শাসনামলে জুমার খুতবায় আলী (রাঃ) কে অভিশাপ দেওয়া হতো, যা শিয়াদের কাছে চরম আপত্তিকর।
২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৩৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সাহাবায়ে কেরামের (রা) হিসাব আল্লাহর দায়িত্বে। এ বিষয়ে কথা বলা শিয়াদের দায়িত্ব নয়। হযরত মুয়াবিয়ার (রা।) ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটেছে যে এখন কোন মুসলিম তাদের সন্তানের নাম মুয়াবিয়া (রা) ও ইয়াজিদ রাখে না।
৩| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:২০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হাররার যুদ্ধ , মক্কা অবরোধ , সিফফিনের যুদ্ধ ও জমলের যুদ্ধ নিয়ে লিখবেন। এসব নিয়ে মানুষের জানা দরকার।
২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দুই হাজার ষোল শাল থেকে ফেসবুকের বড় বড় গ্রুপ সমূহে আমার পোষ্টের বিরোধীতা নেই। সেই রকম করে লিখতে গিয়ে আমাকে অনেক পরিশ্রম করতে হয়।
৪| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৩৩
অপু তানভীর বলেছেন:
কোন ধার্মিকের মুখে এমন কথা আমি এই প্রথম শুনলাম। কী কী অনুচিৎ কাজ হয়েছে একটা তালিকা দেন তো !
২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৫২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সূরাঃ ৩৩ আহযাব, ৫২ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫২। এরপর তোমার জন্য কোন নারী বৈধ নয় এবং তোমার স্ত্রীদের পরিবর্তে অন্য স্ত্রী গ্রহণও বৈধ নয়, যদিও তাদের সৌন্দর্য তোমাকে মুগ্ধ করে; তবে তোমার অধিকারভূক্ত দাসীদের ব্যাপারে এ বিধান প্রযোজ্য নয়। আল্লাহ সমস্ত কিছুর উপর তীক্ষ্ম দৃষ্টি রাখেন।
সূরাঃ ৪ নিসার ১২৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৯। আর তোমরা যতই ইচ্ছা করনা কেন তোমাদের স্ত্রীদের প্রতি সমান ব্যবহার কখনোই করতে পারবে না, তবে তোমরা কোন এক জনের প্রতি সম্পূর্ণ ঝুঁকে পড়বে না ও অপরকে ঝুলিয়ে রাখবে না; যদি তোমরা নিজেদিগকে সংশোধন কর ও সাবধান হও তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
* যেহেতু স্ত্রীদের প্রতি সমান ব্যবহার কখনোই করা যায় না সেহেতু একাধীক স্ত্রী থাকা ভালো কাজ না।
৫| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
মূল ঝামেলা তো সিংহাসন নিয়ে।
নবীজীর মৃত্যুর পর সিংহাসনের বৈধ উত্তরাধিকারী ছিলেন মাওলা ইমাম আলী রাঃ
প্রাসাদ চক্রান্তের কারণে আবু বকর ক্ষমতা পান।
২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১:০০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: মাওলা আর খলিফা এক কথা না। হযরত আলীকে মাওলা বলা হয়েছে তাঁকে রক্ষা করার জন্য। নতুবা তাঁর পক্ষে যুদ্ধ করার লোক খুঁজে পাওয়া যেত না। কারবালায় ইমাম হোসেনের (রা) পক্ষে যুদ্ধ করার লোক খুঁজে পাওয়া যায়নি। মাওলা আলী (রা) একাই ইসলাম প্রতিষ্ঠায় রাসূলকে (সা) সাহায্য করেছেন ঘটনা এমন নয়। রাসূলের (সা।) সব সাহাবা ইসলাম প্রতিষ্ঠায় তাঁকে সাহায্য করেছেন। মাওলা আলীর (রা।) পক্ষ নিয়ে যখন অন্য দের অবদানকে খাট করা হলো তখন সবাই মাওলা আলী (রা) ও তাঁর পরিবারের পক্ষ ত্যাগ করলো। এ সুযোগে জনপ্রিয় হলো রাসূলের (সা) চাচা আব্বাসের পরিবার। তো ধর্ম বিরোধী হয়ে আপনি আবার মাওলা আলীর (রা।) পক্ষ নিলেন কি মনে করে। আমরা হযরত আবু বকর (রা), হযরত ওমর (রা) ও হযরত ওসমান (রা) থেকে মাওলা আলীকে (রা) বেশী মর্যাদাপন্ন মনে করি না।
৬| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১:২২
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: মুয়াবিয়া (রা.) ইস্তাম্বুল জয় করেছেন
- ইস্তাম্বুল জয়ের ইতিহাস নিয়ে অনেক ভুল ধারণা প্রচলিত আছে। মুয়াবিয়া (রা.) অবশ্যই ইস্তাম্বুল জয়ের চেষ্টা করেছিলেন, সাহাবিরাও বিভিন্ন অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন, কিন্তু সফল হননি। অনেক মুসলিম শাসক এই ঐতিহাসিক শহরটি জয় করার চেষ্টা চালিয়েছিলেন, তবে কেউই সক্ষম হননি। অবশেষে ১৪৫৩ সালে ওসমানি সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ (মেহমেত ২) এই অদম্য শহরটি বিজয় করেন। আর তাই তাঁকেই ‘ইস্তাম্বুল বিজেতা’ (The Conqueror) বলা হয়। ইতিহাস স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে, এই বিজয়ের কৃতিত্ব সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহেরই প্রাপ্য।
৭| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১:৩৪
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার লেখাটি ইসলাম বিদ্বেষী লেখা। তাছাড়া আপনি ইসলাম সম্পর্কে তেমন কিছু জানেনও না, অযথা অকারণ দিন রাত কি কি লিখছেন তা নিজেও হয়তা সঠিক জানেন না। এই যে ধর্ম নিয়ে এই ভুল তথ্য লিখছেন, ধর্ম তথ্য বিভ্রাট করছেন কাল কিয়ামতের দিন আপনি শেষ বিচারে! - বিচার দিনের মালিকের কাছে কি উত্তর দিবেন। - আপনি ধর্মের নামে ভুল তথ্য বিতরণ করেছেন! এই দায়ভার আপনার। কবর ও কিয়ামত আপনাকে ছাড়বে না।
ইসলাম ধর্মের শত্রু ইসলাম ধর্মেই আছে। ব্লগে তার বড় নমুনা আপনি নিজে। কথা সমাপ্ত। আপনার সাথে কথা বললেই গুনাহগার হতে হবে।
৮| ২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ৩:৪৮
ওমর খাইয়াম বলেছেন:
নবী(স: ) পারসিক ও বায়জান্টাইনদের মতো করে একটি "আরব রাজ্য" গঠনের জন্য ইসলামের অবতারণা করেন; তিনি জানতেন যে, জল্লাদ বেদুইনরা পারসিকদের থেকেও অনেক দক্ষ জল্লাদ। উনার প্ল্যান কাজ করেছে।
তখনকার দিনে সকালবেলা কে রাজা হবে, বিকালে কে রাজা থাকবে, তার ঠিকানা ছিলো না। রাজ্য যখন হয়ে গেছে, উহা দখল করার মতো লোকের অভাব ছিলো না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০২৫ রাত ১২:১০
ওমর খাইয়াম বলেছেন:
ইাম মাহদী ১টি রূপকথার চরিত্র, অনেক জাতিতে, অনেক ধর্মে এই ধরণের রূপকথা চালু আছে।
এই মহুর্তে ইমাম মাহদী হচ্ছে "এটম বোমা" ও AI.