নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহর সুন্নাতের উপেক্ষা মুসলিম জাতির প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ নিবারনের কারণ

১৯ শে জুলাই, ২০২৫ ভোর ৬:০৪



সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে (অকল্যাণ)।কূট ষড়যন্ত্র এর আহলকে(এর সাথে সংযুক্ত সকল ব্যক্তি) পরিবেষ্ঠন করে। তবে কি এরা অপেক্ষা করছে পূর্ববর্তীদের সুন্নতের? কিন্তু তুমি আল্লাহর সুন্নাতে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর সুন্নতে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। আল্লাহ মানুষের প্রতি কোন অনুগ্রহ অবারিত করলে কেউ তা’ নিবারণকারী নেই। আর তিনি নিবারন করলে কেউ উহার উম্মুক্তকারী নেই।তিনি পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।

* আল্লাহ বড় মুখ করে তাঁর সুন্নাতের কথা বললেও মুসলিম আল্লাহর সুন্নাতের পাত্তাই দিল না।মহাবিরক্ত আল্লাহ তাদের প্রতি তাঁর অনুগ্রহ নিবারন করে দিলে কেউ তা’ উম্মুক্তকারী হতে পারলো না।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।

সূরাঃ ৩১ লোকমান, ১২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২। আমরা লোকমানকে হিকমাত দান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে তো তা’ করে নিজের জন্য। আর কেউ অকৃতজ্ঞ হলে আল্লাহ তো ধনি ও প্রশংসিত।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
২০১। আর তাদের মধ্যে কিছু লোক বলে, হে আমাদের রব! আমাদেরকে ইহকালে কল্যাণ দান করুন এবং পরকালে কল্যাণ দান করুন। আর আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করুন।

সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।

* আল্লাহর সুন্নাত হলো হিকমাত। এটা ইহকালিন ও পরকালিন। এ হিকমাত রাসূল (সা.) শিক্ষা দিয়েছেন। এ হিকমাত দিয়ে আল্লাহ তাঁর পথে ডাকতে বলেছেন। কিন্তু মুসলিম আল্লাহর পথে ডাকে কিতাব দিয়ে এখান থেকেই সমস্যা শুরু।

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬০ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬০। তোমরা তাদের মোকাবেলার জন্য যথাসাধ্য শক্তি ও অশ্ব-বাহিনী প্রস্তত রাখবে। এর দ্বারা তোমরা সন্ত্রস্ত রাখবে আল্লাহর শত্রুকে, তোমাদের শত্রুকে, এছাড়া অন্যদেরকে যাদের সম্পর্কে তোমরা জাননা, আল্লাহ জানেন।আল্লাহর পথে তোমরা যা ব্যয় করবে এর পূর্ণ প্রতিদান তোমাদেরকে দেওয়া হবে এবং তোমাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।

সূরাঃ ৮ আনফাল, ৬৫ ও ৬৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬৫। হে নবি! মু’মিন দিগকে যুদ্ধের জন্য উদ্বুদ্ধ কর। তোমাদের মধ্যে কুড়িজন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজনের উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে একশত জন থাকলে এক হাজার কাফিরের উপর জয়ী হবে।কারণ তারা বোধশক্তিহীন সম্প্রদায়।
৬৬। আল্লাহ এখন তোমাদের ভার লাঘব করলেন।তিনিতো অবগত আছেন যে তোমাদের মধ্যে দূর্বলতা আছে।সুতরাং তোমাদের মধ্যে একশত জন ধৈর্যশীল থাকলে তারা দুইশতজন উপর বিজয়ী হবে।তোমাদের মধ্যে এক হাজার থাকলে আল্লাহর অনুমতিক্রমে তারা দুই হাজারের উপর বিজয়ী হবে।আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সাথে রয়েছেন।

* দ্বীনের হিকমাত ফিকাহ এবং দুনিয়াবী হিকমাত হলো নিজের শত্রু ও আল্লাহর শত্রুকে সন্ত্রস্ত রাখার সমরশক্তি ও সমরাস্ত্র এবং অদৃশ শত্রু রোগের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ।সেই সাথে জীবন সহজ করার প্রযুক্তি।এটা শত্রুর এক তৃতীয়াংশ হওয়া বাধ্যতা মূলক।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।

* আল্লাহর সুন্নাত ফিকাহ, সমর শক্তি, সমরাস্ত্র, চিকিৎষা ও প্রযুক্তি দক্ষতাকে পাত্তা না দেওয়ায় মুসলিম পেল ইখতিলাফ এবং পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহ। মুসলিমের প্রতি মহাবিরক্ত আল্লাহ তাদের ইখতিলাফ এবং পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিবারন করলেন না। ফলে ইখতিলাফ এবং পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হলেন হযরত আলী (রা.), হযরত আয়েশা (রা.) ও হযরত মুয়াবিয়ার (রা.) দল এবং শিয়া ও খারেজী দল। এর মধ্যে শিয়া ও খারেজী দল কাফের হয়ে গেল।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।

# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।

সহিহ মুসলিম, ৪৫৭৬ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৫৭৬। হযরত জাবির ইবনে সামুরা (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, বারজন খলিফা অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলাম পরাক্রান্ত অবস্থায় চলতে থাকবে। তারপর তিনি যে কি বললেন, তা’ আমি বুঝতে পারিনি। তখন আমি আমার পিতার নিকট জিজ্ঞাস করলাম তিনি কি বলেছেন? তিনি বললেন নবি করিম (সা.) বলেছেন, তাঁদের সকলেই হবে কোরাইশ বংশোদ্ভুত।

* আল্লাহর সুন্নাত ফিকাহের উত্তরণ ঘটালেন একশতবার আল্লাহর দিদার প্রাপ্ত পারসিক ইমাম আবু হানিফা (র.) এবং এর পরিশোধন ও প্রতিষ্ঠার কাজ করলেন সবচেয়ে পরাক্রান্ত খলিফা হারুনুর রশিদ।তখন থেকে শুরু হলো ইসলামের স্বর্ণযুগ। মধ্যপ্রাচ্য এর বিরোধীতা করে ইহুদীর তাবেদারে পরিণত হলো।

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১।প্রশংসা আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর, যিনি বার্তাবাহক করেন মালাইকাকে (ফেরেশতা) যারা দুই-দুই, তিন-তিন অথবা চার-চার পাখা বিশিষ্ট। তিনি তাঁর সৃষ্টিতে যা ইচ্ছা সৃষ্টি করেন। আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।

* কারবালা ও গাজায় আল্লাহ ফেরেশতা পাঠালে আল্লাহর শত্রু নিমিষেই শেষ হতো।কিন্তু তারা ফিকাহ ও শমরশক্তি সংক্রান্ত দায়িত্বে অবহেলা করেছেন। ইমাম হোসেন (রা.) সমগ্র খেলাফতে ফিকাহ শিক্ষার ব্যবস্থা করলে এর তালেবান ইয়াজিদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতো। কারণ ফিকাহের তালেবানের প্রধানকাজ হক্ক প্রতিষ্ঠিত করা। জায়েদ হক্ক প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছেন উমাইয়াদের এক তৃতীয়াংশ শক্তি শঞ্চয় না করেই। আব্বাসীয়রা খেলাফত পেয়েছে তাদের যোগ্যতায়। আল্লাহ তাদেরকে সঠিক ফিকাহের অনুসারী বানিয়ে দিয়েছেন।এখনো পরমাণুবিক শক্তি আছে হানাফী পাকিস্তানের নিকট। তবে তা শত্রুর এক তৃতীয়াংশ নয়। সেজন্য তারা শত্রুকে কোন রকমে ঠেঁকিয়ে রেখেছে।তারা হয়ত হিন্দুস্থানের যুদ্ধে কোন রকমে জয়ী হবে।কিন্তু মধ্যপ্রাচ্যের জন্য ভয় আছে। তারা সঠিক ঠিকাহের অনুসারী নয়। আর তারা তাদের শত্রু থেকে অস্ত্র কেনার বেকুবী করে। তারা চীন থেকে অস্ত্র কিনতে পারে। পাক-ভারত যুদ্ধে চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা দেখা গেছে।ফেরেশতা মুসলিম পক্ষে যুদ্ধ করলে আল্লাহর শত্রুর অস্ত্র উল্টা তাদের দিকেই ফিরবে। আল্লাহর এমন অবারিত অনুগ্রহ পেতে মুসলিমকে হানাফী হয়ে সমরশক্তি ও সমরাস্ত্রে শক্তিশালী হতে হবে। তারজন্য আল্লাহ মধ্যপ্রাচ্যে তেল দিয়েছেন। কিন্তু তারা হাসাফী নয় এবং তারা তাদের শত্রুর নিকট থেকে অস্ত্র কিনে। ফেরেশতা তাদের পক্ষে যুদ্ধ করছে না।সমস্যা মূলত এটা।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:২৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: যে ব্যক্তি মুসলমানদের হত্যা করে, ধর্ষণ করে, মসজিদে আগুন দেয় সে মুসলমান হতে পারে না। এরা কায়দায় মুসলমান, কাজে ফেরাউন । ইয়াযীদ ছিল নামাজি, কিন্তু হুসাইন (রা.)-কে শহীদ করে ইসলামের বিরুদ্ধেই দাঁড়ায়। পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের দোসররা মুসলমান নামধারী ছিল, কিন্তু তাদের কার্যকলাপ ছিল ইসলাম ও মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ।তুমি তাদেরকে মুসলমান মনে করছ, অথচ তারা বিশ্বাস করেনি-(সূরা তাওবা: ৯০)। মুসলিম তো সেই ব্যক্তি, যার মুখ ও হাত থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে
– [বুখারী ও মুসলিম] । যে ব্যক্তি আল্লাহর একত্বে, মুহাম্মাদ (সাঃ)-এর নবুওতে ঈমান আনে, এবং ইসলামের মৌলিক বিধান মেনে চলে- (সূরা বাকারাহ: ২৮৫, হাদীস: সহীহ মুসলিম) । কোরআনের ভাষায়, পাকিরা মুসলিম নামে মুসলিম, কাজে কাফেরের চেয়েও ভয়ংকর ।

১৯ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: একাত্তরের অপরাধের মূল হোতা ছিল শিয়া ভূট্টো।

২| ১৯ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৫৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হানাফিরা বাধা দিয়েছিলো যাতে বাংলাদেশে এমন না করে ? কোনো উদাহরণ দেখাতে পারবেন ?

১৯ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:০৭

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঘটনা চক্রে তখন শিয়ারাই ক্ষমতার কেন্দ্রে ছিল।

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ১:৫৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


মহান আল্লাহ সোবাহানা তায়ালার ইচ্ছে ব্যতীত কোন ঘটনা ঘটে না।
আপনি ভালো করে বুঝে শুনে কোরআন পাঠ করুন।

১৯ শে জুলাই, ২০২৫ দুপুর ২:০৯

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমি বুঝে শুনে কোরআন পাঠ করছি এবং অপরকে সঠিকভাবে বুঝানোর চেষ্টা করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.