নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামের অপর নাম তাকলীদ

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯



ইসলাম হলো আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পণ। যেহেতু আল্লাহ একমাত্র শান্তি দাতা সেহেতু আল্লাহর ইচ্ছার প্রতি আত্মসমর্পণ করলে শান্তি পাওয়া যায়। এ জন্য ইসলামের এক অর্থ শান্তি। যেহেতু আল্লাহর ইচ্ছার কথা আল্লাহ সবার কাছে বলেন না সেহেতু যাদের কাছে আল্লাহ তাঁর ইচ্ছার কথা বলেন তাদের তাকলীদ বা অনুসরন না করলে ইসলাম পাওয়ার কোন উপায় থাকেনা। কাজেই যাদের কাছে আল্লাহ তাঁর ইচ্ছার কথা বলেন নাই তাদের ইসলাম হলো আল্লাহ যাদের কাছে তাঁর ইচ্ছার কথা বলেছেন তাদের তাকলীদ বা অনুসরণ করা। সুতরাং তাদের জন্য তাকলীদ বা অনুসরনই ইসলাম। কাজেই তাকলীদের বিরোধীতা করা কুফুরী।
যেহেতু মহানবী (সঃ) ক্বোরআন ও হাদীসের আলোকে মাসয়ালা সমূহ লিপিবদ্ধ করেন নাই। সেগুলো লিপিবদ্ধ করেছেন ফিকাহ এর ইমাম। আর সাধারণের পক্ষে ক্বোরআন ও হাদীস থেকে মাসয়ালা খুঁজে বের করে আমল করা সম্ভব নয় । সেহেতু সাধারণের জন্য ইমামের তাকলীদ না করার অপারগতা বিদ্যমান। কাজেই যাদের ক্বোরআন ও হাদীস থেকে মাসয়ালা বের করে আমল করার অপারগতা রয়েছে তাদের জন্য ইমামের তাকলীদ করা ফরজ। কারণ এ ছাড়া তাদের পক্ষে আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী আমল করা সম্বব নয়।
আল্লাহর ইচ্ছা তাঁর বান্দা সব একদল হবে বহুদল হবেনা। আল্লাহর এ ইচ্ছা বাস্তবায়ন করতে হলে সবাইমিলে এক ইমামের তাকলীদ করতে হবে। নতুবা বহুদল হওয়া থেকে আত্মরক্ষা কারা যাবে না। ক্বোরআন ও হাদীস অনুযায়ী যে ইমামের অনুসারী বেশী সংখ্যক আল্লাহর বান্দা ও নবীর (সঃ) উম্মত সবাই মিলে সেই ইমামের তাকলীদ করতে হবে। সে হিসেবে সাব্যস্ত ইমাম হলেন ইমাম আবু হানিফা (রঃ)। সুতরাং আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী চলতে হলে ইমাম আবু হানিফার (রঃ) তাকলীদ না করে উপায় নেই। আর এসময় ইমাম আবু হানিফার অনুসরনই একমাত্র ইসলাম। এর কোন বিকল্প নেই। ইমাম যেহেতু ক্বোরআন ও হাদীসের আলোকে মাসালা প্রদান করেছেন সেহেতু ইহাদের ইমামের তাকলীদ বাদ দিয়ে আহলে হাদীস হওয়ার দরকার পড়ল কেন, কিছুতেই বুঝা যাচ্ছে না। একদল থাকা যেখানে ফরজ সেখানে এরা দল থেকে পৃথক হয়ে ফরজ তরক করে কেমন কি আহলে হাদীস হয়? হাদীস কি এদের ফরজ তরক করতে বলেছে নাকি? এতো এক মহা অদ্ভুত বিষয়! আল্লাহ আমাদেরকে তাকলীদ বিরোধী ফিতনাবাজদের থেকে হেফাজত করুন – আমিন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমিন,

আলোচনা পড়ে ভালো লাগলো। কিছুটা বুঝলাম। আল্লাহ্ আমাদের সহায় হোক।
শুভকামনা রইল।

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


"যেহেতু আল্লাহর ইচ্ছার কথা আল্লাহ সবার কাছে বলেন না "

-প্রশ্ন, আপনি কিভাবে বুঝতে পারলেন যে, আল্লাহর ইচ্ছার কথা আল্লাহ সবার কাছে বলেন না ?
-ধরলাম, আপনি কোন ১ উপায়ে তা প্রমাণ করবেন; ঠিক আছে, আল্লাহ সবার কাছে বলেন না, এবং তাই সেটাই হয়ে আসছে, ভালো!

"আল্লাহর ইচ্ছা তাঁর বান্দা সব একদল হবে বহুদল হবেনা। "
-তা'হলে, আল্লাহর এই ইচ্ছাটাও কাজ করার কথা; তা'হলে সবাই মিলে, ইহাকে বাস্তবায়নের প্রশ্ন আসছে কেন? তা'হলে কি আল্লাহর কিছু ইচ্ছা কাজ করে, কিছু ইচ্ছা কাজ করে না?





২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ইহাকে বাস্তবায়নের প্রশ্ন আসছে কেন? তা'হলে কি আল্লাহর কিছু ইচ্ছা কাজ করে, কিছু ইচ্ছা কাজ করে না? এটাই সবার কাজ এটা সবাইকে করতে হবে। ইচ্ছা পূরণের দায়িক্ব আল্লাহ নিজে নিলে এর বাইরে কারো যাওয়ার উপায় থাকতো না। তখন জনাব চাঁদগাজীও ভিন্ন কথা বলতেন না। সবাই তখন ঐকতানে এক সুরে গান গাইতো।

৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৩৫

ওমেরা বলেছেন: আচ্ছা ভাইয়া রাসুল (সা:) বিদায় হজ্জের ভাষনে তো বলেছেন , আমি তোমাদের জন্য আল্লাহর কোরআন ও আমার সুন্নাহ রেখে যাচ্ছি । এই দুটি যতদিন আকঁড়ে থাকবে ততদিন তোমরা পদভ্রষ্ট হবে না । রাসুল (সা:) তো কোন মাজহাবের কথা বলেন নাই ।

ভাইয়া আমি ইসলাম সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি তাই কথাটা বল্লাম ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: রাসুল (সা:) তো কোন মাজহাবের কথা বলেন নাই ।
তা’বলার দরকার নাই। কারণ মাজহাব মানে পদ্ধতি। ক্বোরআন ও হাদীস আপনি কিভাবে আঁকড়ে ধরবেন তার পদ্ধতি। সাধারণ মানুষের এটা জানা সম্ভব নয়। আর যে জানে সে সাধারণ নয়। তো জন সাধারণকে ইমাম আবু হানিফা (রঃ) বলে দিলেন যে ক্বোরআন ও হাদীসকে এভাবেে আাঁকড়ে ধরতে হয়। জনসাধারণ ইকতাদাইতু বি হাজাল ইমাম বলে ইমামের দেখানো পদ্ধতিতে ক্বোরআন ও হাদীস আঁকড়ে ধরে আছে। এখন জনগনকে এর থেকে আলাদা করতেই বৃটিশ আহলে হাদীস মতের উদ্ভব ঘটিয়েছে। নাম দেখেও কি বুঝেন না উহারা বিভ্রান্ত? উহারা আহলে ক্বোরআন ওয়াল হাদীস না হয়ে একলা আহলে হাদীস হলো কোন কারনে?

৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:২৫

ওমেরা বলেছেন: আচ্ছা ভাইয়া তাহলে আর একটু বলি ,চার মাজহাব মানে ঈমাম আবু হানিফা, ঈমাম সাফী, ঈমাম হাম্বুলী,ঈমাম মালেক উনারা চার জন ই বলেছেন , আমার হাদীসের চেয়ে সহীহ পেলে তোমরা সেটা অনুসরন করবে ।এখন আহলে হাদীস যারা তারা চার ঈমমের কথার ই অনুসরন করছে মানে যার যেটা বেশি সহীহ সেটারই অনুসরন করছে .এতে তো আমার মনে হচ্ছে তারাই ঠিক আমাদের সবারই এটা অনুসরন করা উচিত ।

আল্লাহর ইচ্ছা অনুযায়ী চলতে হলে ইমাম আবু হানিফার (রঃ) তাকলীদ না করে উপায় নেই। আর এসময় ইমাম আবু হানিফার অনুসরনই একমাত্র ইসলাম। এগুলো অন্ধ গোড়ামীর কথা ইসলাম এটাকে সমর্থন করে না ।

ভাইয়া আপনি শুধু আহলে হাদীসের ব্যাপারেলিখেন না কিন্ত তারা কোন মাজহাব না আপনার উচিত অন্য মাজহাবের ব্যাপারে লিখা ।
ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাইয়া তাহলে আর একটু বলি ,চার মাজহাব মানে ঈমাম আবু হানিফা, ঈমাম সাফী, ঈমাম হাম্বুলী,ঈমাম মালেক উনারা চার জন ই বলেছেন , আমার হাদীসের চেয়ে সহীহ পেলে তোমরা সেটা অনুসরন করবে । তারা ইমামের মতের বিপরীতে যে হাদীস উপস্থাপন করছে তা’মূলত মানসুখ হাদীস। কাজেই উহা ছহী হলেও মানা যাবেনা।
বোখারী শরীফ ছহী এটা কি ক্বোরআন বলেছে? এটাকি হাদীস বলেছে? এটা বলেছে ইজমায়ে উম্মত। আর ইজমায়ে উম্মত মানে অধিকাংশ মুসলমান বা আলেম যা বলে। আর ইজমায়ে উম্মতের মত হলো ইমাম আবু হানিফার (রঃ) অনুসরণ। আর ইমাম আবু হানিফার (রঃ)কোন মত ক্বোরআন ও হাদীসের বিপরীত নয়। বোখারীর অনেক হাদীস ইমাম মুসলীম বা অন্য ইমামেরা গ্রহণ করেনি তবে ইমাম আবু হানিফার (রঃ) মত বাদ দিয়ে বোখারীর মত কেমন করে মানা যায়?
ওমেরা আপনার কাছে যে ক্বোরআন তা আল্লাহর ক্বোরআন কে বলেছে? আল্লাহ বা তাঁর নবী বলেছেন? তা’তো বলেছেন মুসলমানেরা। কাজেই মুসলমানদের কথা তথা ইজমায়ে উম্মত এখন ক্বোরআন ও হাদীসের ভিত্তি। ইমাম আবু হানিফার (রঃ) অনুসারী বর্মানে শতকরা আশি জন। আর আহলে হাদীস শতকরা পাঁচ জন। তবে কি আশি জনের কথা ভুল? আর পাঁচ জনের কথা সঠিক। আহলে হাদীস দলটি বৃটিশ তৈরী করেছে মুসলমানদের মাঝে বিবেধ তৈরী করে তাদের শেষ করার জন্য পাঁচ ভাগ মানুষ নে ফাঁদে পা দিয়েছে।
আহলে হাদীস তৈরী হয়েছে এখনো ১০০ বছর হয়নি আর ইমাম আবু হানিফার অনুসরণ তেরশ বছর চলছে। তবে কি তেরশ বছর মুসলমানরা ভুল পথে ছিল? ক্বোরআনতো বহু ভবিষ্যত বাণী বলেছে তবে এমন গুরুতর কথা কেন বলেনি? সুতরাং ওদের সঠিক হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি ইমাম আবু হানিফাকে (রঃ) কে মানি। বাকী তিন ইমামকে আমি মানিনা। কাজেই তাদের সঠিকতা ও বেঠিকতা আমর দরকার নেই। আহলে হাদীসের কথা বলতে হচ্ছে, কারণ তারা আমাদেরকে বেঠিক বলে। সেজন্য তাদের বেঠিক প্রমাণের দরকার পড়েছে এবং আমাদেরকে সঠিক প্রমাণের দরকার পড়েছে। বাকী তিন ইমামের অনুসারীরা আমাদের ভুল বলে না। এখন কেউ যদি আমাকে ভুল বলে তখনতো বলতেই হয় আমি ভুর না সে ভুল।

২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তা’ছাড়া আমি নিজেও মুহাদ্দীস। আমি যে হাদীস কম বুঝি তা’কিন্তু নয়। ওরা মানসুখ হাদীস দিয়ে নিরিহ মানুষদের বিভ্রান্ত করছে । অথচ সে সব হাদিসের আমল করলে ইবাদত বরবাদ হবে।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া ইসলামের জ্ঞান আমার খুবই কম তবে আমার জানার ইচ্ছে খুব বেশী তাই একটু বল্লাম । তবে আমর ক্ষুদ্রজ্ঞানে যতটুকু বুঝি আমারা নিজেরাই একজন আরেকজনের মতকে রেসপেক্ট তো দুরে থাক সহ্যই করতে পারি না , একারনে আমাদের নিজেদের মাঝে ঐক্য নেই যার কারনে মুসলমানের আজকে সব খানে মার খাচ্ছে ।

ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: চার মাজহাব চার মাজহাবকে মেনে নিয়ে ছুন্নি মুসলমানরা সুখেই ছিল। সেই সুখ বিনষ্ট করতে বৃটিশ তিনটি গ্রুপ তৈরী করে। সাম্রাজ্য হরানো বৃটিশ মনে করে জাতিগত বিভেদই তাদের হারানো সাম্রাজ্য ফিরে পাওয়ার উপলক্ষ্য হতে পারে। ছুন্নি মুসলমানদের মাঝে মতভেদ থাকলেও বিভেদ ছিলনা।
মুসলিম খেলাফত তুরস্ক দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে বৃটিশ বিরোধী পক্ষে ছিল। তুরস্ককে শায়েস্তা করতে সৌদি আরবে আহলে হাদীসের মন্ত্রদিয়ে এবং মদদ দিয়ে তুর্কী শাসককে পরাজীত করে বৃটিশ সৌদি আরবে সৌদি রাজ বংশকে ক্ষমতায় বসায়। উদ্দেশ্য ছুন্নীদের একটা বড় অংশ এদের দলে আসলে, মাযহাবী আর আহলে হাদীস সংঘাতে মুসলমানরা শক্তিহীন হয়ে পড়বে তখন আবার স্বধীণতা প্রাপ্ত মুসলীম দেশ সমূহ আবার তারা আয়ত্বে আনতে পারবে। এতে মুসলীম পাবে বৃটিশ গোলামী আর তারা পাবে রাজত্ব ও সম্পদ। তবে মুসলমানদের শতকরা আশিভাগ হানাফী মাযহাবের দৃঢ়তায় তারা এখনো তেমন সাফল্য পায়নি।

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭

একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: আমাদেররিদ ভাইয়ের জন্মের সময়ে গায়ে ছাপ্পা মারা ছিলো যে তিনি মুসলমান। ঈমান কাকে বলে তিনি খুবই ভালো জানেন। তিনি মিথ্যাচার, ও গলাবাজীর জোরে জান্নাতে যাবেন, আর কিছুই লাগবে না। নামাজ না পড়লেও, কুরআনের অনুযায়ী আমল না করলেও, রাসূলুল্লাহ (সা) এর সুন্নতের পরোয়া না করলেও তিনিই সাচ্চা মুসলিম। তিনি জান্নাতে নিজের জায়গা পাকা করেছেন।
আপনারা সবাই ফরিদ ভাইয়ের মত হন।

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ব্লগিং যখন করছেন তখন নিজের নামেই করুন। আপনি আমার ব্যাপারে যা বল্লেন, প্রমাণ ছাড়া এসব কথা কোন গুরুত্ব বহন করেনা। আমি আপনাদের বকশি বাজার কেন্দ্রে গিয়েছিলাম। আপনারা নিজেদের মুসলীম বলেন কিন্তু আমরা তা’বলিনা। আপনার দেওয়া লিংগুলোতেও ঢু মেরেছি। আপনারা কি বলছেন বুঝার চেষ্টা করছি। তবে এটা ঠিক যে আপনারা মুসলমানদের মাঝে তেমন কোন আগ্রহ তৈরী করতে পারেনি। যাক বিশ্বে মানুষের অভাব নেই। অমুসলীমদের মধ্য থেকে বিপুল সংখ্যক যদি আপনারা দলে ভিড়িয়ে বড় কিছু করতে পারেন তবে ক্ষতি কি?

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আহলে হাদীসদেরকেও আমি বুঝার চেষ্টা করছি। আমার মত ভুল তাদের মত ঠিক এটা না বুঝলেতো আর আমি তাদের মত গ্রহণ করতে পারবনা। আপনাদের ক্ষেত্রেও ঐ এক কথা। আর যতকাল আমি আমার মতই সঠিক মনে করব ততকালতো আমি আমার মতেই থাকব, কি বলেন?

৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:১৫

একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: আপনার বাপদাদা যদি হিন্দু হতেন তবে আপনি এভাবেই হিন্দু থাকার জন্য জোর করতেন। পারলে সব ছেড়ে দোয়া করুন যেন আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথ দেখান।
আমাদের বিরুদ্ধে গেলে আমরা কখনও কিছু বলিনা, তবে আমাদের প্রচারকারীরা আপনাদের লোকের হাতে হরহামেশাই মরে। একটু নিরাপত্তার আশা কি আমি রাখতে পারিনা?
মুসলমানদের নেতার প্রয়োজন, তবে তারা কেউ নেতা মানেনা। সুতরাং মুসলিমরা আমাদের নিয়ে আগ্রহ না করুক, বিরোধীতা করবেই।
আপনি জানেন কেন এইভাবে আমি আপনাকে জ্বালালাম, আপনিই তো আমাদের নিয়ে কি বলেছেন আরেক জায়গায়।
আল্লাহ আপনার সত্যধর্মে আসবার সুযোগ দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.