নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আস্তিক/নাস্তিক

০৮ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৮



নাস্তিক বলে সব কিছু নিজে নিজে হয়েছে। কিন্তু যে নিজে নিজে হয়েছে তার প্রতি বন্ধক ও সীমা নির্ধারক ছিলনা। সুতরাং সে যতটুকু সম্ভব ততটুকু হয়েছে। যেহেতু নিজে নিজে হয়েছে সেহেতু এখানে অসম্ভব শব্দ প্রযোজ্য নয়। একলা সম্ভব শব্দ থাকায় এর সীমা অসীম পর্যন্ত গিয়েছে। তার মানে যে নিজে নিজে হয়েছে সে অসীম হয়েছে, সে সসীম হয়নি। সসীম হওয়ার কোন সংগত কারণ নেই। কারণ সে নিজে নিজে হয়েছে তাকে কেউ বাধা দেয় নাই, কাজেই সে অসীম হতে পারলে সসীম কেন হবে? সকলেই বড় হতে চায়, এটা প্রকৃতি। যে নিজে নিজে হয়েছে তার প্রকৃতিও বড় হওয়া। আর সসীম থেকে অসীম বড় বিধায় সে অসীম হয়েছে।
অসীম যে কটাই হয়েছে একটার সাথে আরেকটা মিশে গিয়েছে, আলাদা হতে পারে নাই। কারণ আলাদা করতে সীমা দিতে হয়। সীমা নির্ধারকতো মোটে ছিলইনা সীমা দিবে কে? আর সীমা দিলে অসীম আর অসীম থাকেনা, সসীম হয়ে যায়, সেজন্য নিজে নিজে হওয়া সকল অসীম মিলে-মিশে একাকার হয়ে একজন অসীম হয়েছেন। সুতরাং সব কিছু নিজে নিজে হয়নি বরং একজন অসীম নিজে নিজে হয়েছেন। যার মধ্যে সকল অসীম রয়েছে। কাজেই সব কিছু নিজে নিজে হওয়ার দাবী প্রকৃতি বিজ্ঞান অনুযায়ী ভ্রান্ত।
অসীম নিজে নিজে হওয়ার পর, সসীম নিরাকার ও আকার, অসীম সৃষ্টি করেছেন। কারণ অসীমের উপস্থিতি জনিত কারণে প্রতিবন্ধকতার ও সীমা নির্ধারকের প্রাপ্যতা পাওয়া গিয়েছে। কাজেই বলা যায় অসীমই সসীমকে সীমা দিয়ে কোনটিকে আকার ও কোনটিকে নিরাকার ভাবে সৃষ্টি করেছেন। তারমানে অসীম হলেন সৃষ্টিকর্তা। একমাত্র যিনি নিজে নিজে হয়েছেন। সুতরাং অসীম কখনো শেষ হতে পারেনা, কারণ শেষ হতে হলে সসীম হতে হয়। সুতরাং অসীম সৃষ্টিকর্তা আছেন। সুতরাং দাবীর দিক থেকে আস্তিক সত্য আর নাস্তিক সত্য নয়।
অসীমের আকার দেওয়া যায়না। কারণ আকার দিতে হলে সীমা দিতে হয়। অসীমের সীমাতো মোটে খুঁজেই পাওয়া যায়না, সীমা দিবে কোথায়? সুতরাং অসীম সৃষ্টিকর্তা নিরাকার। কোন স্থান অসীমের বাইরে যেতে পারেনা বিধায় অসীম সৃষ্টিকর্তা সর্বত্র বিরাজমান। অসীম সৃষ্টিকর্তা নিরাকার হওয়ার কারণে তাঁর সাকার কোন অঙ্গ নেই বরং নিরাকার সত্ত্বার অঙ্গও নিরাকার। আর সেগুলো তাঁর এক একটা শক্তি। যেমন তাঁর হাত হলো তাঁর ধারণ শক্তি, তাঁর চোখ হলো তাঁর দৃষ্টি শক্তি, তাঁর মুখ হলো তাঁর সত্ত্বা, তাঁর কান হলো তাঁর শ্রবণ শক্তি। তাঁর পা হলো তাঁর চলার শক্তি।
অসীম সৃষ্টিকর্তাকে আমি আল্লাহ বলি। আমার আল্লাহর সাথে কারো আল্লাহ যদি না মিলে তবে তারা যেন আমার সাথে ঝগড়া করতে না আসে। কারণ তাদের আল্লাহর কাছে আমার কোন আরজি নেই। আমার আরজি আমার আল্লাহর কাছে। আমার আল্লাহ সত্য সেটা আমি প্রমাণ করতে পারি। তারা পারলে তাদের আল্লাহ যে সত্য সেটা প্রমাণ করে দেখাক। যদি তাদের আল্লাহ তারা প্রমাণ করতে না পারে তবে তাদের কাল্পনিক আল্লাহর কোন দরকার আমার নেই।
সার কথা হলো আল্লাহ আছেন। তিনি নিরাকার। তিনি সর্বত্র বিরাজমান। তাঁর আকার সর্বস্বকোন অঙ্গ নেই। কারো আল্লাহ যদি এমন না হয়ে থাকে তবে সেটা তাদের আল্লাহ, সেটা আমার আল্লাহ নন। আমার আল্লাহকে আমি ক্বোরআন হাদীস দিয়ে প্রমাণ করতে পারি। তাদের আল্লাহকে যদি তারা ক্বোরআন ও হাদীস প্রমাণ করতে পেরে থাকে তবে সে প্রমাণ তাদের জন্য, সেটা আমার জন্য নয়।

মন্তব্য ৭৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:২৮

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
আচ্ছা ভাই, পৃথিবীতে নাস্তিকের সংখ্যা কত ?

০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সেই কখন পোষ্ট দিয়ে বসে রইলাম, এখনো একটাও পেলাম না। মনে হয় বিলুপ্ত হয়েছে।

২| ০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৮

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
হা, হা, হা,,,,,, দুডা বিজ্ঞানের বই পড়ে বলে দেয়, দেয়ার ইজ নো গড । এই হল অবস্থা ।

০৮ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ওটা মনের ভুলে বলে আরকি!

৩| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নাস্তিকের সংখা নিয়ে এত চিন্তিত হওয়ার কোন কারন দেখি না।
কারন মানব সভ্যতার টাইমলাইনের ৯৯% সময় মানুষ ধর্মবিহীন অবস্থায় কাটিয়েছে।

মানুষের আবির্ভাব আড়াই কোটি বছর আগে।
৫০ হাজার বছর আগে মানুষ পাথরাস্ত্র, কাপড় বুনন, সমাজ সংগবদ্ধ হতে থাকে।

অল্প কিছু মানুষ অষ্পস্ট ভাবে পর্বত, চন্দ্র- সুর্য শাক্ষি রেখে এটা সেটা করত, গাছের নীচে ফুল দিত। ঈশ্বরকে চিনতো না। সেসবকে ধর্ম বলা যায় না।

বড় ধর্মগুলো এসেছে অতিসম্প্রতি মাত্র ৬ হাজার বছর আগে
১। কনফুশিয়াস - ৬ হাজার বছর আগে
২। হিন্দুইজম - প্রায় ৬ হাজার বছর আগে
৩। ইব্রাহীম- মুসা - ইহুদি ধর্ম - ৫ হাজার বছর আগে
৪। ঈসা (জেসাস খ্রাইস্ট) খ্রীষ্টান ধর্ম ২ হাজার বছর আগে।
৫। মোহম্মদ (স) মহান ইসলাম মাত্র দেড় হাজার বছর আগে।

মানব সভ্যতার টাইমলাইনের ৯৯% সময়কাল মানুষ ধর্মবিহীন .. মানে নাস্তিকের চেয়েও খারাপ অবস্থায় ছিল।
এখন যার যার ধর্ম চুপচাপ পালন করে যান।

০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এখন যার যার ধর্ম চুপচাপ পালন করে যান। কিন্তু চুপচাপ থাকার কাজটা মানুষ কখনো করবে কি?
মানব সভ্যতার টাইমলাইনের ৯৯% সময়কাল মানুষ ধর্মবিহীন .. মানে নাস্তিকের চেয়েও খারাপ অবস্থায় ছিল। এ তথ্য কতটুকু সঠিক?
মানুষের আবির্ভাব আড়াই কোটি বছর আগে। সে গুলো মানব আকৃতির ভিন্ন প্রাণী ছিল। আদম সন্তান মানুষ ছিলনা। কারণ আদম এসেছেন দশ হাজার বছর আগে। আর তিনি ধর্ম সহ এসেছেন।
৫০ হাজার বছর আগে মানুষ পাথরাস্ত্র, কাপড় বুনন, সমাজ সংগবদ্ধ হতে থাকে। এরা আদম সন্তান মানুষ নয়।

০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:৫৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মানব কঙ্কালের সাথে কঙ্কাল মিলে এমন প্রাণী এখনো বহু আছে, কাজেই কঙ্কাল বা জীভাস্ম দেখে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়না যে এরা আদম সন্তান মানুষ ছিল। বিড়াল আকৃতির বহু প্রাণী রয়েছে কিন্তু এদের সবগুলো ইদুর মারা বিড়াল নয়। শুধুমাত্র জীভাস্ম রেখে বহুপ্রাণী পৃথিবী থেকে বিদায় বা বিলুপ্ত হয়েছে। আকৃতিতে মানুষ অনেক প্রাণীই ছিল কিন্তু প্রকৃতিতে তারা মানুষ ছিলনা। আল্লাহর প্রতিনিধি মানুষ শুধু আদম সন্তান, সেরকম দেখতে অন্য প্রণী নয়।

৪| ০৯ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
৫০ হাজার বছর আগে মানুষ পাথরাস্ত্র, কাপড় বুনন, সমাজ সংগবদ্ধ হতে থাকে।
এরা হজরত আদমের সন্তান না হলেও এরা মানুষই ছিল।
দুপায়ে হাটতো, গুহার দেয়ালে ছবি আঁকতে পারতো। অন্যান্য পশুর মত শিকার পেলেই মেরে খেয়ে ফেলত না। খাওয়ার প্রয়জন মিটিয়ে বাকি গুলোকে বেধে রাখতো, পরে খাওয়ার জন্যে।
অন্যান্ন পশুর মত নিজ গুহায় হাগতো না, ঐ কাম টা দূরে যেয়েই করত।
তাহলে এরা কি ইনসান না?

০৯ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৪:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি এদের মানুষ বা ইনসান বলতে পারেন আপনার দৃষ্টিতে কিন্তু এদের আল্লাহ তাঁর খলিফা মানুষ বলেননি। এদের চেয়ে বাবুই পাখি কম বুদ্ধির নয়। তবে ও গুলো পাখি, মানুষ নয়।

৫| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সকাল ৮:১৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল ণিখেছেন। অবিশ্বাসীদেরকে অল্লাহ সুপথ দেখান এই কামনাই করি ।

০৯ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যারা আল্লাহর আকার সাব্যস্ত করে, যারা বলে আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান নন এবং যারা বলে আল্লাহর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আছে আমি তাদেরকেও নাস্তিকদের মতো অবিশ্বাসী মনে করি।

৬| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

এস,এম,মনিরুজ্জামান মিন্টু বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমাদের সকলকে সরল পথে পরিচালিত করুন। আমীন।

০৯ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমিন।

৭| ০৯ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭

পার্থিব লালসা বলেছেন: ভাল ণিখেছেন
আল্লাহ সবাইকে সত্য উপলব্ধি করার তাওফিক দান করুন

০৯ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমিন

৮| ০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

সত্যের ছায়া বলেছেন: আপনি পোষ্ট নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষা করছেন। চালিয়ে যান। সমর্থন আছে।

০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আজকাল আপনাকে কম পাওয়া যায় মনে হয়।

৯| ০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব সুন্দর যুক্তি উপস্থাপন করেছেন ফরিদ ভাই। আল্লাহ সবাইকে উপলব্ধি করার তৌফিক দিন।

০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমার জীবনের মূল লক্ষ্য ছিল আল্লাহর প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারা। সেটা পারলাম কিনা সেটাই পাঠকের নিকট আমার প্রধান জিজ্ঞাস্য।

১০| ০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

প্রতিভাবান অলস বলেছেন: মহান আল্লাহতালা 'র অস্তিত্বে বিশ্বাস করা উচিত কোন রকম যুক্তি তর্ক ছাড়াই, কোন প্রমান ছাড়াই!

০৯ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি যা বলেছেন মুমিনের কথা এমনটাই। কিন্তু এমন কথা যারা বলে নাস্তিক তাকে অন্ধ অনুসারী বলে। মুমিন প্রমাণ না চাইলেও নাস্তিক প্রমাণ ছাড়া কিছু মানতে নারাজ। এ পৃথিবীতে সবার খাবার এক রকম নয়। কেউ ভাত খায় আর কেউ ঘাস খায়।

১১| ০৯ ই জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৭

সত্যের ছায়া বলেছেন: রমজান মাসে একটু ব্যস্ত আছি। তাই ব্লগে বেশি একটা সময় দিতে পারিনা। ঈদের পর বেশি সময় দিতে পারব।

০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:০২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনি একদম ঠিক কাজ করছেন।

১২| ০৯ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভালো আলোচনা করেছেন স্যার। নাস্তিক'রা যদি একটু বুঝে!!
আমি মাঝেমধ্যে নাস্তিকদের যুক্তি দেখে অবাক হই!! তারা তাদের জ্ঞানকে কেন নাস্তিকবাদে আটকে রাখে!!

আলোচনায় কৃতজ্ঞতা রেখে গেলাম প্রিয় কবি।

১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:০৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা নিরন্তর।

১৩| ১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪১

শাকিল১২৩৪ বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠি ক ব্যাপার বুঝার তাওফীক দান করুন।

১০ ই জুন, ২০১৭ রাত ৩:১৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমিন

১৪| ১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আমি বিশ্বাসী এবং মুক্তমনা ,এখন কে কি করলো তা আমার দেখার বিষয় না।

১০ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: দারুন সুন্দর বলেছেন প্রিয় কবি। সাধারণত আপনার মন্তব্যগুলো খুব ছোট হয়। কিন্তু এ মন্তব্যটা একটু বড় হওয়ায় আমি দারুণ খুশী।

১৫| ১১ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৬:০৭

ওমেরা বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে হেদায়াত দান করুন । আমীন

১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ ওমেরীর উত্তরোত্তর উন্নতি দান করুন-আমিন।

১৬| ১১ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমাদের সকলকে সরল পথে পরিচালিত করুন। আমাদের হেদায়েত দান করুন। সুন্দর লিখেছেন।

১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন -আমিন।

১৭| ১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: আল্লাহ আছেন। তিনি নিরাকার সেটা নিয়েও এতোদিন কোন সন্দেহ ছিলো না। আপনার পোস্ট পড়ে মনে হলো একটু গবেষনা করি। কেন জানি না, এই হাদিসটি বার বার মনে পড়ে যাচ্ছে-



এমন কি হতে পারে, আল্লাহ'র আকার আমাদের ধারণার বাইরে? এমনকি নিরাকার বলতে আমরা যা বুঝি, আল্লাহ তারও ঊর্ধ্বে?

১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আল্লাহ সসীম নিরাকার নন এটা যেমন সত্য তেমনি সত্য তিনি অসীম নিরাকার। আমাদের ভাবনার ক্ষমতা সসীম বিধায় তিনি আমাদের বোধের উর্ধে থাকবেন সেটা অসাভাবিক নয়।

১৮| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫

স্বতু সাঁই বলেছেন: ব্লগটা পড়ে মনে হলো ছোটবেলায় হাঁড়ি পাতিল নিয়ে রান্নাবাড়ি করছি, রান্না করে আবার থালে বাড়ছি তারপর ঠোঁটা জিহ্বা লাগিয়ে চটর চটর করে খাচ্ছি। কি রান্না করলাম কি খেলাম কিছুই জানি না, কিন্তু নিজে নিজে মহা তৃপ্তি পেলাম।

গল্পের রচনাটা ঠিক তেমনই ছিলো। এতে কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। কোন কিছুই অকারণে সৃষ্টি হয় না। মৌল তো দূরের কথা কোন যৌগও না। যেমন জল উৎপন্ন হতে হলে, দুইভাগ হাইড্রজেন ও এক ভাগ অক্সিজেন একত্রিত হয়ে নির্দিষ্ট তাপ ও চাপের ফলে জল হয়। প্রচুর হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন অনু ঘুরে বেড়ায় বায়ুতে। যদি তা আপনা আপনিতে জল হতো তাহলো সব হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন অনু জল হয়ে থাকতো, শ্বাস গ্রহণের জ্ন্য একটি অক্সিজেন অনুকে খুঁজে পাওয়া যেতো না। অথবা এমন হতো অক্সিজেন ও হাইড্রজেন সংযোগে যেসব যৌগ উৎপন্ন হয় ঐসব যৌগ উৎপন্নের জন্য কাড়াকাড়ি শুরু হতে থাকতো সারাক্ষন বায়ুমণ্ডলে। তখন শ্বাস গ্রহনের জন্য অক্সিজেন ও খাদ্যে শর্করা গ্রহনের জন্য হাইড্রোজেন খুঁজে পাওয়া যেতো না। তাহলে ভাবুন কিনা সংকট ঘটে যেতো?! তাই বলছি কোন কিছুই আপনা আপনি ঘটে না। ঘটাতে হলে আল্লাহকেও কুন বলতে হয়। আল্লাহও এমনিতে ঘটেন নি। ছোটবেলার হাঁড়িপাতিল খেলার গল্প শুনিয়ে সসীম ও অসীমের সংজ্ঞা বানানো যায় না। তার জন্যেও শব্দ ব্যবহারের সাথে সঠিক মাত্রায় মানষিক চাপ ও তাপের প্রয়োজন আছে।

১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বাতাসে হাইড্রোজেন নেই। সেখানে প্রায় ৭৯ ভাগ নাইট্রোজেন ও প্রায় ২১ ভাগ অক্সিজেন। হাইড্রোজেন শুধুই পনিতে আছে। সুতরাং অজ্ঞলোক হিসেবে আপনি অজ্ঞ লোকের মতই মন্তব্য করেছেন। তথাপি আপনি ভাল মন্তব্য করার চেষ্টা করেছেন সে জন্য শুভেচ্ছা নিরন্তর।

১৯| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১১

স্বতু সাঁই বলেছেন: আসলে সারাদিন হাদিস নিয়ে পড়ে থাকলে কি আর বিজ্ঞানের জ্ঞান মাথায় ঢুকে?! সকল পদার্থের বিচরণ সর্বত্রে। শুধু জলেই হাড্রজেন থাকে এটা পেলেন কই। কার্বন চেইন সম্পর্কে বুঝি আপনার কোন ধারণা নেই। শুধু পানিতেই যদি হাইড্রোজেন থাকবে তাহলে চালে গমে মদে চিনিতে হাইড্রোজেন ঢুকলো কোথায় থেকে? নিচে একটা লিংক দিলাম সাথে ঐ লিংকের লিখা থেকে কোট করে দিলাম ভাল করে পড়ে মুখস্ত করে রাইখেন, ভবিষ্যতে কাজে লাগবে।

বায়ুমণ্ডলে এই গ্যাস মৌলিক ও যৌগিক উভয় রূপেই পাওয়া যায়। সাধারণভাবে বায়ুমণ্ডলের ওজনের শতকরা ১ ভাগ হাইড্রোজেন আছে। সৌরমণ্ডলে, আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত গ্যাসে, অন্যান্য প্রাকৃতিক গ্যাসের খনিতে আবদ্ধ অবস্থায় এবং বায়ুতে মৌলিক হাইড্রোজেনের অস্তিত্ব দেখা যায়।

http://onushilon.org/chemestry/hydrozen.htm

১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বায়ু মিশ্র পদার্থ। যৌগিক নয়। একস্থানে আপনি বলেছেন, মানুষ মৃত্যুকে জয় করবে। কিন্তু সেটি আরো বিস্তারিত বলার দরকার ছিল। সে যাই হোক আপনার ভাবনাগুলো যথেষ্ট ক্রিয়েটিভ।

২০| ১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২

স্বতু সাঁই বলেছেন: সে সময় এখনও আসে নি। ধন্যবাদ।

১২ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার বিষয়ে আমার যথেষ্ট আগ্রহ তৈরী হয়েছে। আসলে অনেকের মতের সমম্বয়ে অনেক সময় প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসে।

২১| ১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৪

স্বতু সাঁই বলেছেন: হ্যাঁ, সকল ব্লগারের প্রতিই আপনার আগ্রহ যথেষ্ট, তাই এক একজন ব্লগারকে নিয়ে কবিতা রচনা করেছেন।

১৩ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৫৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কবিতা লেখায় আমি কারো মতকে বিবেচনা করিনা, বরং তার গুনকে বিবেচনা করি। কারণ মত নিয়ত বদলায়।

২২| ১৪ ই জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: তার মানে আপনার নিয়ত পাক্কা।

১৫ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: গড়বড় নিয়তে মূলত লাভ থাকেনা।

২৩| ১৫ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে পুঁজিবাদীর মত আপনিও লাভ খুঁজেন সর্বদায়।

১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: মানসিক রোগ গ্রস্থ্য লোকেরা লাভের চিন্তা করেনা।

২৪| ১৬ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৪১

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে বোঝা গেল আপনি একজন মানসিক রুগী। মানসিক রুগী মনে খবর জানে। মনটা দেহের কোথায় থাকে?

১৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:০৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আমি লাভের চিন্তা করি। আপনি গণিতে ভীষণ কাঁচা।

২৫| ১৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮

স্বতু সাঁই বলেছেন: ১৬ ই জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৪১
স্বতু সাঁই বলেছেন: তাহলে পুঁজিবাদীর মত আপনিও লাভ খুঁজেন সর্বদায়।
১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২ ০
লেখক বলেছেন: মানসিক রোগ গ্রস্থ্য লোকেরা লাভের চিন্তা করেনা।


উত্তর এড়াতে চাইলে কি কথা পাল্টানো যায়। উত্তর আপনি দেন বা না দেন, গণিত বলছে আপনি পাগল।

১৬ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তারমানে আমাকে মানতে হবে হয় আমি পাগল, নয় আমি পুঁজিবাদী। পাগল যেহেতু নই সেহেতু পুঁজিবাদী। কিন্তু সব পুঁজিবাদী একরকম নয়।সম্পদের জাকাত দিয়ে পুঁজিবাদ চালাতে ইসলামে নিষেধ নেই।নদীতো নদীই, কিন্তু সব নদীও এক রকম নয়। সে জন্যই বলছি আপনি অংকে কাঁচা।

২৬| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

স্বতু সাঁই বলেছেন: সব নদীই পাড় ভাঙ্গে। পুকুরও পাড় ভাঙ্গে। জাকাত দিলেই পাপ পরিস্কার হয় না। শোষণের পাপ কিসে পরিস্কার হয়?

১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শোষণ করা পুঁজিবাদ ইসলাম সমর্থন করেনা।

২৭| ১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

স্বতু সাঁই বলেছেন: কথা শুনে মনে হয় আপনি নতুন মুসলমান হয়েছেন। কোন রাষ্ট্রের মুসলমান শোষণ করে না। কোন ইসলামিক রাষ্ট্র শোষণমুক্ত? উদাহরণ স্বরূপ দুই একটির নাম বলেন? পারলে দুই একজন আমীরের নাম কয়েন।

১৬ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তারা ইসলামের সবটা মানেনা।

২৮| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:১৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: হেরা ইসলামের নেতৃত্ব দেয় হেরা মানে না, আপনি তাহলে কোন ইসলামের কথা কন? আপনি যে ইসলামের কথা কইবেন হেইডা যে ঠিক তার গ্যারান্টি কি? আপনারডা কতোতম ইসলাম?

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আবার কত্তগুলা প্রশ্ন! আপনে কি মাষ্টার নাকি?

২৯| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:২৬

স্বতু সাঁই বলেছেন: আমি ছাত্র, আপনি মাস্টার তাই জানবার লাইগা তো জিগাইতাছি।

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু আমিতো কম্পিউটার মাস্টার।

৩০| ১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

স্বতু সাঁই বলেছেন: হ্যাকিং জানেন নি?

১৬ ই জুন, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: শুনছি, করে দেখি নাই।

৩১| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২২

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাইলে মুসলমান হইলেন ক্যামনে?

১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সে এক বিরাট ইতিহাস।

৩২| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: আপনের ইতিহাস পুরুষ যদি শুইনা মুসলমান হইতে পারে, তাইলে আপনি শুইনা হ্যাকার হন নাই এর কি প্রমান?

১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: এত্ত ছোটখাট জিনিসের কেই প্রমাণ চাইতে পারে, সেটা বুঝতে পারি নাই। তাই প্রমাণ যে কোথায় রাখলাম খুঁইজা পাইতেছি না।

৩৩| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

স্বতু সাঁই বলেছেন: এইবার বুঝা গেলো পাক্কা মুসলমান না।

১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আপনার বুঝ আমার জন্য নেহায়েত বেদরকারী বিষয়।

৩৪| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৭

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাইলে এতো ইন্টারেস্ট ক্যান? আমারেও নিয়া কি কবিতা লাখবেন নি?

১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:০০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: তবে আপনাকে জ্ঞানী-গুনী মনে হয়। লেখার ইচ্ছা আছে তবে সিরিয়াল এখনো একটু দূরে!

৩৫| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২২

স্বতু সাঁই বলেছেন: তবে এটা জ্ঞান প্রকাশের জায়গা না। সবাই ঘুরে রঙ্গীন চশমায়। যা দেখে রঙ্গীন দেখে।

১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:২৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: রঙ্গীন চশমাতো রঙ্গীন দেখার জন্যই কিনে।

৩৬| ১৭ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

স্বতু সাঁই বলেছেন: তাই উষ্টা খায় বারে বারে।

১৭ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: খাওয়ার জিনিস যখন তখন না খেলেইবা ক্যামন হয়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.