নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাজার সনেটের কবি।

ফরিদ আহমদ চৌধুরী

বিষয় যতই জটিল হোক,ভাবতে ভালো লাগে

ফরিদ আহমদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেকুবের ঈশ্বর/আল্লাহ দর্শন

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫৫



বেকুব যে ঈশ্বর নয় তাকেও ঈশ্বর বলে উপাসনা করতে পারে, আর যে ঈশ্বর তাকেও ঈশ্বর নয় বলে অস্বীকার করতে পারে।বেকুবের সামনে ঈশ্বর এসে হাজির হওয়ার পর বেকুব যদি বলে তুমি যে ঈশ্বর তার প্রমাণ কি? এরপর ঈশ্বর তাঁর ঈশ্বরত্বের যতই প্রমান দেখান না কেন বেকেুবের যদি তাতে মন না ভরে তখন ঈশ্বর কি করবেন? বেকুব যদি বলে এ সব প্রমাণ দেখালেই কেউ ঈশ্বর প্রমাণীত হয় তার কি প্রমাণ আছে? তখন ঈশ্বরের কি করার থাকবে? বেকুবের সামনে এসে ঈশ্বরত্ব জাহির করে ঈশ্বর ইজ্জত নিয়ে ফিরতে পারবেন কি? এ জন্য বুদ্ধিমান ঈশ্বর বেকুবদের থেকে নিরাপদ দূরত্বে অবস্থান করেন, যেন বেকুবেরা তাঁকে অন্তত বেইজ্জতি করতে না পারে।

বেকুবের সামনে ঈশ্বর এসে হাজির হওয়াও ঈশ্বরের জন্য বেকুবী, ঈশ্বর এটা বুঝেন।এজন্য ঈশ্বর/আল্লাহ তাঁর কাজ দেখে অনুভব করতে বলেছেন।যারা ঈশ্বর/আল্লাহর কাজ দেখে তাঁকে বুঝতে পারবে তাঁর দৃষ্টিতে তারা বুদ্ধিমান। এরপর যারা তাঁর সন্তুষ্টি লাভের চেষ্টা করবে তারা আরো বুদ্ধিমান।তাদের সামনে ঈশ্বর/আল্লাহ এসে হাজির হলে তারা তাঁকে অস্বীকার করবে না। এ জন্য আল্লাহ সিদ্ধান্ত করেছেন যারা বুদ্ধিমান তাদেরকে তিনি জান্নাতে জড় করে তারপর তাদের সামনে তিনি হাজির হবেন। আর তখন তিনি তাদের থেকে যোগ্য সম্মান পাবেন। আর বেকুবলোক কখনোই তাঁকে দেখবে না।

ব্যাবিলনের রাজা নমরূদ নিজেকে ঈশ্বর বলেছে, কেউ তাকে ঈশ্বর মেনেছে কেউ তাকে ঈশ্বর মানেনি। মিশরের রাজা ফারাও দ্বিতীয় রেমসিস নিজেকে ঈশ্বর বলেছে, কেউ তাকে ঈশ্বর মেনেছে কেউ তাকে ঈশ্বর মানেনি।অনেকেই শ্রী কৃষ্ণকে দেখেছে, কেউ তাকে ভগবান মানে কেউ তাকে ভগবান মানেন না। অনেকেই রামকে দেখেছে, কেউ তাকে ভগবান মানে কেউ তাকে ভগবান মানেন না।এর দ্বারা বুঝাগেল ঈশ্বর বা ভগবানকে দেখলেই যে সবাই তাঁকে ঈশ্বর বা ভগবান মানবে ঘটনা এমন নয়। কাজেই ঈশ্বর বা ভগবানকে দেখার আব্দার কোন যৌক্তিক আব্দার নয়।

কারা ঈশ্বরকে না দেখার আক্ষেপ প্রকাশ করছে? লোকেরা যে সব ঈশ্বর বা ভগবান দেখেছে তারা কি তাদেরকে ঈশ্বর বা ভগবান মেনেছে? ঈশ্বর দেখা কি তারা খেলা মনে করেছে? যে ঈশ্বররা এসে তাদের সামনে হাজির হবে তখন তারা তাদেরকে বলবে যে তারা তাদের ঈশ্বর নন? এসব বেকুবদের সামনে ঈশ্বর এসে হাজির হলে এরা ঈশ্বরের ঈশ্বরত্বের প্রমাণ চাইতে চাইতে ঈশ্বরকে অতিষ্ট করে তুলবে সেই ভয়েই ঈশ্বর এদের সামনে আসেন না। মহানবি (সা.) আল্লাহকে লোকের সামনে হাজির হন না কেন জিজ্ঞাস করায় তিনি বলেছেন হাজির হলেও এরা বিশ্বাস করবে না, বরং এরা তখন আল্লাহর আল্লাহ হওয়ার প্রমাণ চাইবে, আর যতই প্রমাণ দেওয়া হোক তাতে তাদের মন ভরবে না। আর তখন অসীম ক্রোধে আল্লাহ সব ধ্বংস করে দিবেন। আর তাঁর ক্রোধ থেকে জগৎ রক্ষার জন্যই তিনি এসব লোকের সামনে হাজির হন ন। তিনি বরং জান্নাতে তাঁর খাস বান্দাদের সম্মুখে হাজির হবেন।

কেউ ঈশ্বর বা আল্লাহকে না দেখে তাঁকে বিশ্বাস করবে না, তো এ অপরাধে ঈশ্বর বা আল্লাহ তাকে কঠিন শাস্তি দিবেন তো এতে তার কি লাভ হলো? নিজের বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নিজ গরজে ঈশ্বর বা আল্লাহকে খোঁজা উচিৎ বলে আমি মনে করি।

ঈশ্বর বা আল্লাহকে খুঁজে কি পাওয়া যাবে? ঈশ্বর বা আল্লাহকে খুঁজে ঈশ্বর বা আল্লাহ আছে কি না, থাকলে কেমন এসব তথ্যের আলামত খুঁজে পাওয়া যাবে। কোথায় পাওয়া যাবে এসব আলামত? খুঁজতে জানলে ব্যক্তি তার নিজের মাঝেই এ সব আলামত খুঁজে পাবে।এরপর যারা ঈশ্বর বা আল্লাহ সংক্রান্ত বিভিন্ন সংবাদ প্রদান করেছে তাদের কথার সাথে নিজের বুঝ মিলিয়ে নিয়ে সেই মত নিজ জীবনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

ঈশ্বর বা আল্লাহকে না দেখলে মানব না এমন গোঁ ধরে বসে থাকলে কেমন কি হবে? ঈশ্বর বা আল্লাহ যদি আমার ইচ্ছামত না চলে তবে আমিও কি ঈশ্বরের বা আল্লাহর ইচ্ছামত না চলে তাঁর শাস্তি থেকে রেহাই পাব? তো সর্ব শক্তিমানের উপর শর্তারোপ করে আমার কি লাভ? আমি ঈশ্বর বা আল্লাহর উপর শর্তারোপ করলাম। ঈশ্বর বা আল্লাহ আমার শর্তে সাড়া প্রদান করলেন না। অবশেষে আমি ঈশ্বর বা আল্লাহর অবাধ্য হলাম এবং জাহান্নামে চলে গেলাম, এটা কেমন কি হলো? জাহান্নামবাসী হওয়ার পর আমাকে কি বলা যাবে বেকুব না বুদ্ধিমান?

কতিপয় বসে বসে আল্লাহ ও তাঁর নবির (সা.) দোষ হিসেব করে। তারা কি আল্লাহ ও নবিকে (সা.) শাস্তি প্রদান করতে পারবে? অতঃপর আল্লাহ যে তাদেরকে কঠিনতম শাস্তি প্রদান করবেন, তার কি হবে? তারা কি আল্লাহর শাস্তি থেকে পালাতে পারবে? কাজেই আল্লাহ বা তাঁর নবির (সা.) দোষ ধরা কারো দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না। কারণ আল্লাহ ও নবির (সা.) দোষ ধরে কেউ বড় জোর আল্লাহর অবাধ্য হতে পারে। তবে তারা কিছুতেই আল্লাহর শাস্তি থেকে রেহাই পাবে না।

আপনি মনে করছেন আল্লাহ নাই। সেজন্য আপনার আল্লাহর ভয় নাই। কিন্তু কারো মনে করা দ্বারা কোন বাস্তব জিনিস নাই হয়ে যায় না। যখন আল্লাহর শাস্তির সম্মুখিন হবেন তখন ঠিক ঠিক বুঝে যাবেন আল্লাহ আছে কি নেই? শুধু বুঝা নয় বরং তখন হাঁড়ে হাঁড়ে টের পাবেন। কাজেই আল্লাহ বা তাঁর নবির (সা.) দোষ নয় তারচে বরং দেখুন আপনার নিজের কি দোষ রয়েছে।

কেউ ভুল পথে চলেও যদি একান্তই মনে করে সে ঠিক পথে আছে তবে সে অপেক্ষা করুক তার ঠিকটা দেখার জন্য।মনে রাখতে হবে ছোটকেই বড়র প্রতি মাথা নত করতে হয়। বড় কখনো ছোটর প্রতি মাথা নত করে না। বুধ্দিমান হলে এটা না বুঝার কথা নয়। আল্লাহ যদি বলেন তুই ক্যামনে আমাকে বিশ্বাস করবি আর ক্যামনে আমার ইবাদত করবি সেটা তোর ব্যাপার। কিন্তু আমাকে মানলে এই পাবি আর না মানলে এই পাবি, তখন লাভ ক্ষতি যার তাকেই ভাবতে হয় সে কি করবে। প্রবলের প্রতি দূর্বলের অহেতুক শর্তারোপ নিতান্ত বেকুবী, সেটা দূর্বলকে অবশ্যই ভাবতে হবে, যদি সে নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল মারতে না চায়।

বিঃদ্রঃ ‘ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ’ গ্রন্থের একটি অধ্যায় হিসেবে লেখাটি লেখা হয়েছে।

ইসলামের সঠিকতার অকাট্য প্রমাণ

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২১

পল্লব কুমার বলেছেন: বেকুব যে ঈশ্বর নয় তাকেও ঈশ্বর বলে উপাসনা করতে পারে, আর যে ঈশ্বর তাকেও ঈশ্বর নয় বলে অস্বীকার করতে পারে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: আসলে বেকুব বুঝেশুনে কাজ করেনা বলে কখন কি করে ঠিক থাকে না।

২| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৭

আমি মুক্তা বলেছেন: এখন চারিদিকে বিজ্ঞানের জয়জয়কার, যেদিকে দেখি বিজ্ঞানের অত্যাশ্চর্য আবিষ্কার ও তার ব্যবহার দেখে আমাদের আমজনতার মাথা ঘুরে যাবার যোগাড়, অথচ আমরা একটিবারও ভাবতে চাই না যে মহান রাব্বুল আলামিন এর এক ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সৃষ্টজীব হয়ে আমরা তাঁর অস্তিত্বকেই অস্বীকার করে নিয়ে বলছি কই কোথাও তো কোনকিছুই দেখতে পাচ্ছি না, তাহলে কিভাবে তিনি থাকবেন। আরে নির্বোধগণ তোরা তো বাতাশ দেখতে পাস না, তোরাতে চেতনা দেখতে পাস না, তোরাতো শক্তি দেখতে পাস না, তাই বলে কি এগুলোর অস্তিত্ব নাই বলে মনে করবি। আর যিনি এ সকল পদার্থের ও অ-পদার্থের (এন্টিম্যাটার), দৃশ্যমান বস্তু ও অদৃশ্যমান শক্তির সৃষ্টিকর্তা, যিনি এত সুন্দর অবয়ব দিয়ে এত সুন্দর চেতনা দিয়ে এত সুন্দর স্বাধীন চিন্তা করার ক্ষমতা দিয়ে তোকে সৃষ্টি করল, তাকেই তুই অস্বীকার করছিস? বাহ রে নির্বোধ! আল্লাহ তোদের হেফাজত করুন দোযখের আগুন থেকে।

ভাই সাহেব, আল্লাহ আপনাকে অারো অনেক কিছু লেখার তাওফিক দান করুন। অসামান্য আপনার জ্ঞানভান্ডারের এই মহামুল্যবান যুক্তিগুলো অসাধারণ। কিন্তু তবুও অবিশ্বাসীদের অবিশ্বাস ঘুচবে বলে মনে হয় না। তবুও চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে যতক্ষণ না আল্লাহ তাদের হেফাজত করে। আল্লাহ আপনাকে দীর্ঘজীবন দান করুন আর সদাসর্বদা হেফাজতে রাখুন।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৪

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বিশ্বাসীদের বিশ্বাস আরো পাকাপোক্ত হলেও বেশ ভালই হবে বলে মনে হয়। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৩| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: যে ঈশ্বর মানে না সেও এই পৃথিবীতে সুন্দর বেঁচে আছে। আবার যে ঈশ্বর মানে সেও সুন্দর ভাবে বেঁচে আছে।
তারা দু'জনের অক্সিজেন নিচ্ছে। খাচ্ছে। ঘুমাচ্ছে। কোথাও কোনো সমস্যা নেই।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: কিন্তু পরকাল যদি শূণ্য না হয় তাহলে ঈশ্বর নিয়ে ভাবনার অবকাশ থেকেই যায়। সেজন্যই এ বিষয়ে টুকটাক মাথা খাটানো আর কি! আপনিতো আছেন সাদা মিথ্যা নিয়ে। দেখা যাক তাতে কি হয়।

৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো আলোচনা, ইদানিং আপনার এমন আলোচনা গুলো খুবই গুরুত্ববহন করছে আমার কাছে, ভালো লাহছে অনেক কিছু জানতে পারছি আপনার আলোচনায়।

শুভকামনা জানবেন সবসময়

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: প্রিয় কবির আগমন খুব ভাললাগল। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৫| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৮

ইকবাল সরদার বলেছেন: একটি লেখার অংশ

''২। যে ধর্মে স্রষ্টাকে মান্য করে বটে কিন্তু মাধ্যম মান্য করে না, সেই ধর্মও বাতেল, যেহেতু মাধ্যম ব্যতীত কখনই স্রষ্টা আপনাকে জগদ্বাসীর কাছে প্রকাশ করেন না।
৩। যে ধর্মে মাধ্যম মান্য করে বটে কিন্তু মাধ্যম ও মালিকের মধ্যে প্রভেদ না বুঝিয়া উক্ত মাধ্যমকেই উপাস্য মান্য করে সে ধর্মও বাতেল। যেহেতু, তাহারা ভাবে যে, স্রষ্টা যখন অবতীর্ণ হইয়া তাঁহার মাধ্যমকে ব্যবহার করিয়াছেন, তখন উক্ত মাধ্যম ব্যক্তি ও স্রষ্টাতে প্রভেদ নাই; সুতরাং এই মতে যাহারা অবতারে বিশ্বাসী তাহাদের ধর্মও বাতেল।
৪। যাহারা একক ও অদ্বিতীয় স্রষ্টাতে বিশ্বাসী এবং মাধ্যমকেও বিশ্বাস করে ঠিক এই হিসাবে যেমন জ্বিনগ্রস্ত ব্যক্তি প্রকৃত জ্বিন হইয়া যায় না কিন্তুজ্বিনেরই প্রকাশক হইয়া থাকে; তদ্রƒপ উক্ত মাধ্যম প্রকৃত উপাস্য বা মালিক হইয়া যায় না, কিন্তু উপাস্য বা মালিকের প্রকাশক বা বিকাশস্থল হইয়া থাকেন। এই ধর্মই সত্য ধর্ম। "

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৯

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাল বিষয়। পড়ে খুব ভাললাগল। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৬| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


যেহেতু সবকিছুই আল্লাহের হাতে, আল্লাহ বেকুবের জন্যও ভালো কিছু করার কথা; সুতরাং, বেকুবের জন্য ভবিষ্যত আছে

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যে বুদ্ধি খাটিয়ে ভাল কিছু করে তার বেশী ভাল হওয়ার কথা। কারণ আমরা সেরকমটাই দেখি।

৭| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: এখন চাচার পরীক্ষা চলছে, তাই চুপ থাকাই ভালো।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫১

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: বে চুপ না থেকে কিছু বললে অন্তত আপনার মনভাবটা জানা যেত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.