![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
সন্ধ্যায় একটা জরুরি মিটিং ছিল। মিটিঙের মাঝখানে কয়েক মিনিটের বিরতি। এমন সময়ে মোবাইলে ৫০ টাকার ফ্লেক্সি আসে। এ সময়ে কোনো ফ্লেক্সি আসার কথা না। দুতিন মিনিটের মাথায় টিএন্ডটি থেকে একটা মেয়ের কল। সে বলে, ‘ভাইয়া, ভুল করে আপনার নাম্বারে ৫০ টাকা ফ্লেক্সি করে ফেলেছি। টাকাটা কি ফেরত দেয়া যায়?’ আমি অবাক হই। বলি, ‘অবশ্যই। আপনার নাম্বার বলুন।’ ও নাম্বার পাঠায় এসএমএস করে। আমি ভাবি, মেয়েটা গরীব ঘরের হবে হয়তো। তা না হলে এভাবে একজন অপরিচিত লোকের কাছে রং ফ্লেক্সির টাকা ফেরত চাইতো না। মেয়েটা বোকা, হাবাগোবা বা উদাসীন টাইপেরও হতে পারে। নিজের সেল-নাম্বার এভাবে কেউ ভুল করে? আমি কিছুটা দয়াপরবশ হয়ে, কিছুটা ফান করার উদ্দেশে ৫০-এর সাথে আরো ১৫ টাকা যোগ করে ওর নাম্বারে ৬৫ টাকা ব্যালেন্স ট্রান্সফার কররি। ও খুশি হয়ে তৎক্ষণাৎ এসএমএস করে আমাকে 'থ্যাঙ্কস' জানায়।
রাত বারটার দিকে ও আমাকে কল করে। আমার ‘মহানুভবতার’ জন্য পুনর্বার ধন্যবাদ জানায়। দু মিনিটের কথাবার্তায় সে জানতে চায় আমি কী করি, আমার পেশা কী। এতো রাতে তার কল পেয়ে আমি ডিস্টার্ব্ড ফিল করছি কিনা সে জানতে চায়। বাচ্চারা ঘুমিয়ে, আমি আর স্ত্রী দুজনে টেলিভিশন দেখছিলাম, তাকে এ-কথা বলার পর সে বিব্রত ও লজ্জিত হয় এবং আমি বিরক্ত হয়েছি মনে করে 'স্যরি' বলে রেখে দেয়।
এর দুদিন পর বিকেলে সে হঠাৎ কল করে বলে, ‘ভাইয়া, আপনি কি আমার নাম্বারে ৫০ টাকা ফেক্সি করেছেন?’
‘না তো!’ আমি আশ্চর্য হয়ে বলি।
সে কিছুটা ইনডিয়ান এ্যাকসেন্টে বলে, ‘আই ডু নট নোও হু হ্যাজ সেন্ট মি দ্য ফেক্সি। হুয়াট শুড আই ডু নাউ? আই এ্যাম রিয়েলি ইন গ্রেট টেনশন।’
ঠিক ৫ মিনিট পর সে আবার ফোন করে হাসি ভরা কণ্ঠে বলে, ‘স্যরি ভাইয়া, আপনাকে বার বার বিরক্ত করছি। আমার বড় বোন আমাকে ফ্লেক্সি করেছিল। এইমাত্র সে আমাকে ফোন করে জানালো। কিছু মনে করেন নি তো ভাইয়া?’
এক মিনিটে কথা শেষ। আমি মনে মনে হাসি আর বলি, শুধু একদণ্ড কথা বলার জন্যই সে এই গেইমটা করলো। অবশ্য আমার ধারনা ভুল হওয়াও অসম্ভব ছিল না।
আরো দু-তিন দিন পর বিকেলবেলা ওর একটা এসএমএস পাই। ‘ভাইয়া, আমার মনে খুব কষ্ট। আমি এখন চা খাচ্ছি। আপনি কি আমার সাথে বসে এক কাপ চা খাবেন? আমি চা পাঠিয়ে দিই?’ খুব মজা পেলাম এ ধরনের এসএমএস পড়ে। তবে ওর প্রতি আমার মনে একটু সহানুভূতি জন্মালো। আমি ছড়াকার হয়ে উঠি এবং ছড়াকারেই একটা রিপ্লাই দিই:
এমন যদি হতো,
আমার দুটি পাখা আছে বিহঙ্গদের মতো,
আকাশ-পাহাড় পাড়ি দিয়ে এক নিমিষের প্রায়
ইচ্ছে হলেই পৌঁছে যেতাম তোমার আঙিনায়।
রাত দশটার দিকে ওর আরেকটা এসএমএস আসে, ‘আমার ভাবতে খুব ভালো লাগছে যে, আমার একজন এসএমএস-বন্ধু আছে।’ এর সাথে আরো কী সব যেন লিখেছিল। আমি অল্প কথায় এসএমএস-এর উত্তর দিয়েছিলাম।
তার পরের দিন আরেকটা এসএমএস, ‘হাই ইনভিজিবল ফ্রেন্ড, হাউ আর ইউ?... ...'
তিন-চার দিন পর সকালের দিকে ও ফোন করে। তার মন খুব উৎফুল্ল। কথায় কথায় সে ফান করতে থাকলো। আমার কুশলাদি জিজ্ঞাসা করে। আমার পেশা সম্পর্কে জানতে চায়। আমি নাকি খুব বুদ্ধিমান। তবে ওর কথাবার্তায় ওকে বেশ বুদ্ধিদীপ্ত, সমাজসচেতন, শিক্ষিত ও মার্জিত রুচিবোধ সম্পন্ন মনে হয়। ওর ব্যক্তিত্ব আমার ভালো লাগে। সত্যি কথা, আমার বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যা প্রচুর হলেও 'মেয়ে-বন্ধু' বলতে যা বোঝায় সে-রকম ঘনিষ্ট কেউ নেই। তবে সহপাঠিনী, বাল্যবান্ধবী, এ-ধরনের কিছু মেয়ের সাথে এখনো জানাশোনা আছে, এবং তাদের অর্থাৎ মেয়েদের পুরুষ-বশীকরণ মোহনীয় গুণাবলি সম্পর্কে আমি সচেতনভাবে জ্ঞাত আছি। এ মেয়ের সাথে কথা হচ্ছে, কিন্তু তাকে কোনোক্রমেই বিশেষ বৈশিষ্ট্যপূর্ণ মনে হয় না। আমার স্ত্রী কিংবা সহপাঠিনীদের চেয়ে ওর কণ্ঠস্বর অধিক মাধুর্যমণ্ডিত নয়। কথা বলার স্টাইল অন্যদের চেয়ে অধিক মাদকতাময় ও আকর্ষণীয় নয়। তবু ধীরে ধীরে বুঝতে পারলাম, ওর সাথে কথা বলতে আমার খুব ভালো লাগছে। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি সহজাত টান। আমার পেশা সম্পর্কে জানতে সে অনেক জোরাজুরি করে। আমি একজন পকেটমার, নাপিত, জুতাপালিশঅলাও হতে পারি, এহেন কটূক্তিপূর্ণ কৌতুক করতেও ছাড়লো না। আমি একটু চড়া সুরে কথা বললে বিভিন্ন মেয়েলি-কলায় আমাকে নরম করতেও সে বেশ দক্ষতার পরিচয় দিল।
২
কে এই মেয়েটা? কোথা থেকে আমার মোবাইল নাম্বার সে পেলো? আমার মোবাইল নাম্বার যত্রতত্র, যার-তার কাছে চলে যাওয়ার সুযোগ খুব কম; কারণ, আমাকে মোবাইল ব্যবহার খুব কমই করতে হয়। অনেক সময় ভুল করে অফিসের ড্রয়ারে মোবাইল রেখে আসি, হয়তো রাতে কোথাও একটা কল করতে হবে, তখনই মোবাইলের খোঁজ পড়ে। ফ্লেক্সিশপ থেকেও আমার নাম্বার পাবলিক হবার সুযোগ দেখি না, কারণ, আমি স্ক্র্যাচকার্ড ব্যবহার করি। তাহলে কোথা থেকে আমার নাম্বার সে পেলো?
‘আপনি কি আমার অফিস থেকে নিয়েছেন মোবাইল নাম্বার?’ জিজ্ঞাসা করতেই জবাব না দিয়ে সে পালটা প্রশ্ন করে, ‘আপনি চাকরি করেন? ও আল্লাহ্, আপনার অফিসটা কোথায় ভাইয়া? বেড়াতে আসি?’ বলেই সে হাসতে থাকে।
‘আপনি কি আমার বসের মেয়ে? বসের বোন? শ্যালিকা? বসের মোবাইল থেকে আমার নাম্বারটা নিয়েছেন নিশ্চয়ই! সত্যি বলছি না?’
‘হায় আল্লাহ্, আপনার বসের মোবাইল থেকে আপনার নাম্বার নেব? আপনি কি খুব নামকরা কেউ যে আপনার নাম আপনার বসের মোবাইলে দেখেই তুলে নিয়ে তড়িঘড়ি কল দেব? এটা একটা কাকতাল জনাব! কাকতালীয় ঘটনা।’
কাকতালীয় বটে! ওর আর আমার মোবাইল নাম্বারের ডিজিটগুলো হুবহু এক। ওর কথাবার্তায় আমার মনে হতো ও খুব একা এবং দুঃখিনী, ওর কিছু বন্ধুর দরকার। সুতরাং একটা পরিকল্পিত খেলার মাধ্যমে ও হয়তো বন্ধু সংগ্রহ করছে। আমি ভাবতাম, মোবাইল নাম্বারের ডিজিটগুলো উলটা-পালটা করে সাজিয়ে যে নাম্বার পাওয়া যায়, তাতেই সে ফ্লেক্সি পাঠায়, পরে ঐ নাম্বারে ফোন করে রং ফ্লেক্সিলোডের টাকা ফেরত চায়; দৈবাৎ কাউকে ভালো লাগলে তার সাথেই বন্ধুত্ব করে। আমার ভাবনা অমূলক ছিল না। ও বলেছিল, ওর নাকি প্রায়ই এমনটা হতো। আগেও এক-আধবার এমন হয়েছে, তবে অব্যবহৃত নাম্বারে ফ্লেক্সি চলে যাওয়ায় টাকা ফেরত পায় নি। আমি অনেকভাবে জেরা করে বের করার চেষ্টা করেছি, আমার সাথে এই খেলাটাই খেলেছে কিনা।
পেশাগত কারণে অনেক অপরিচিত নাম্বার থেকে আমার কাছে কল আসে। ওর বাসায় আমার বস না হয়ে জুনিয়র কোনো কলিগও থাকতে পারেন- ওর বড় ভাই, বাবা, চাচা, যে কেউ। ওদের ফোন ডাইরেক্টরি থেকে হয়তো আমার নামসহ নাম্বার পেয়ে আমাকে সে খুঁজে বের করেছে। ও এসব স্বীকার করে না। বলে, ও নাকি খুব ভুলোমনা। ওর নিজের নাম্বার মনে থাকে না বলেই মাঝে মাঝে এমন হয়ে যায়। আমি অর্ধেক বিশ্বাস করতাম।
আমার আরেকটা ভয় ছিল। ভাসমান পসারিনিদের ব্যাপারে আমার ধারনা একেবারে অস্বচ্ছ; হোটেলে, পার্কে, সিনেমায়, ঘাঁটিতে কীভাবে ওদের বেচাকিনি হয়, আমার সে-ধারনা বোকা বালকদের চেয়ে কিছু বেশি ছিল না। এক পর্যায়ে আমার মনে হলো, মেয়েটা এভাবে কোনো খদ্দের খুঁজছে না তো! আমি কি ওর খদ্দেরে পরিণত হচ্ছি?
মেয়েটার নাম জিজ্ঞাসা করি। আশ্চর্য, সে তার নাম বলে না। শেষমেষ একদিন জানালো তার নাম 'তিশা', এবং কয়েকদিন পরই জানালো 'তিশা' তার আসল নাম নয়।
একদিন একটা সকাল ছিল অন্য সকল সকালের চেয়ে অনেক আলাদা ও সুন্দর। সেই সকালে তিশা ফোন দিল। দু-চার কথার পর খুব আবেগঘন স্বরে তিশা বললো, ‘ভাইয়া, আপনার কণ্ঠস্বর আমার কী যে ভালো লাগে!’
৩
স্কুলজীবনে একবার আবৃত্তি ও বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলাম। কলেজের ক্লাসে একবার আমার আট লাইনের আবৃত্তি শুনে ক্লাসমেটরা প্রশংসা করেছিল। ঐ সময়ে কোনো এক বিয়ে-বাড়ির মাইকে আমার খালি গলায় গাওয়া 'আধো রাতে যদি ঘুম ভেঙে যায়' শুনে একটা কিশোরী প্রেমে পড়েছিল। ‘বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল রেখে বরুণা বলেছিল...’ আমি যখন পথ দিয়ে হাঁটতাম, আমার মুখে এ কবিতা খইয়ের মতো ফুটতো। আমি কবিতা লিখতাম। আমার কবিতা পড়ে শাহনাজ কোনোদিন বলে নি, 'এত্ত ভালো লিখিস!' আমার প্রতিভা এটুকুই। আমার মধ্যে কোনো এক্সট্রা-অর্ডিনারি গুণ আছে, সেই বিশ্বাস আমার কোনোকালে ছিল না।
ও যখন বললো, ‘আপনার কণ্ঠস্বর আমার কী যে ভালো লাগে’, বাস্তবিকই আমি গলে গেলাম; ওর প্রতি আমার কোনো দুর্বলতা সৃষ্টি হলো না, আমার মনে হলো আমি আমার সত্তাকে খুঁজে পেয়েছি। আমি বিমুগ্ধ হলাম। কিন্তু যুগপৎ ভেবেছি, এটা ওর তোষামোদিও হতে পারে। ও বলে, ‘আপনি তো আমার বস নন, আপনার তোষামোদি করে আমার লাভ কী?’ কথা তো ঠিকই, আমি ভাবি। ও আরো বলে, ‘আপনি খুব সুন্দর করে কথা বলেন। আপনি খুবই ব্রিলিয়ান্ট। আপনি অনেক বেশি বুদ্ধিমান।’ আমি চমৎকৃত হই। এমন করে কেউ কোনোদিন আমার প্রশংসা করে নি। ওর স্তুতিবাক্যগুলো সারাদিন, আরো কিছুদিন পর্যন্ত আমার মনের মধ্যে বাঁশির সুরের মতো অনুরণিত হতে থাকলো।
একবার তিশা আমাকে মেসেজে লিখেছিল, ‘প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই যেন আপনার একটা মেসেজ পাই। আর রাতে ঘুমোবার আগে আপনার মেসেজ না পেলে আমার কিন্তু ঘুমই হবে না।’
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথাটা বলতে ভুলে গেছি। আরেকটা মেয়ের সাথে টিএন্ডটি ফোনে আমার পরিচয় হয়েছিল। সেই মেয়েটির সাথে অবসর সময়ে প্রচুর কথা হতো, রাজনীতি, সাহিত্য, বিবিধ বিষয়ে। তার সাথে আমার কোনো প্রেমের বা বন্ধুর সম্পর্ক ছিল না। ইন্টারনেটের কোনো এক সাইটে তার কিছু সমস্যার কথা জানতে পারি; তাকে সাহায্য করার ইচ্ছেয় ফোন করেছিলাম। সেখান থেকেই শুরু। ছেলেরা এমন মেয়েদেরই খুঁজে, যাদের খুব বিপদ! সেই বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারলে সে-মেয়ে আপনা-আপনি কব্জাগত হয়ে পড়ে; আমি তো ছেলেই; ছেলেদের সহজাত কাজটিই করেছিলাম। সে মেয়ে খুব রহস্যময়ী ছিল। একেক সময়ে তার একেক নাম বলতো। বিবাহিতা। সংসারের নানা টানাপোড়েনের কথা বলতো। স্বামীর সাথে তার ইগোয়িস্টিক মনোমালিন্যের কথা বলতো। আমার সাথে আলাপ করে সে খুব আনন্দ পেতো তা বলতো। সে তার মোবাইল নাম্বার আমাকে কখনো দেয় নি। আমার পরিবারের সব কথা তাকে বলতাম। তার প্রতি আমার কোনোদিন যৌনাকাঙ্ক্ষা সৃষ্টি হয় নি। নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখার শক্তি ও ইচ্ছে দুটোই আমার ছিল। আমাদের কোনোদিন দেখাসাক্ষাৎ হবে না, চুক্তি ছিল। এ মেয়েও কোনোদিন তার নাম বলে নি। আমি তার নাম দিয়েছিলাম ‘নিশি’।
নিশির সাথে প্রায় বছর খানেক যাবত কোনো যোগাযোগ নেই। নতুন ‘মোবাইলভাষিণী’র সাথে কথা বলতে বলতে একদিন হঠাৎ মনে হলো, এ নিশি নয়তো! কেননা, বিশেষ বিশেষ সময়ে নিশির স্বর আহ্লাদিত হয়ে উঠতো, তিশার মধ্যেও তা লক্ষ করি। আমার বিশ্বাস হয়, নিশি হয়তো আরো রহস্য সৃষ্টির উদ্দেশে নতুন একটা গল্প তৈরি করে আবির্ভূত হয়েছে 'তিশা' নাম নিয়ে।
একদিন আচমকা তিশাকে প্রশ্ন করি, ‘আপনি কি নিশি?’ ও ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যায়। এরপর নিশিকে নিয়ে গল্প চলে তিশার সাথে। নিশির সাথে কী কী বিষয় নিয়ে কথা হতো, ঠিক ঐ কথাই তিশার সাথে চলতে থাকে। আশ্চর্য, তিশা আমার প্রতি আরো আকৃষ্ট হতে থাকে। নিশি আমাকে ‘জ্ঞানের সাগর’ ভাবতো, তিশাও কথায় কথায় আমার অসাধারণ জ্ঞান আর বুদ্ধিমত্তার তারিফ করে। মহামতি আলেকজান্ডার পারেন নি, আমি কী করে এই প্রশংসা অ-গ্রহণ করবো? আমি ফুলে-ফেঁপে উঠি।
কিন্তু ক্রমশ তিশাও রহস্যময়ী হয়ে উঠলো। প্রথম দিনের মেসেজে সে তার নাম বলেছিল 'কলি'। বাসা বলেছিল নারায়নগঞ্জ। পরে তার নাম হলো 'অহনা'। বাসাবোয় তার বাসা। বিয়েশাদি হয় নি। সম্ভাব্য দুই পাত্র আছে। একজন কানাডায়, আরেকজন দেশে। দুজনের কাছেই ছবি পাঠানো হয়েছে। কানাডার পাত্র সবদিক থেকেই শ্রেয়তর, কিন্তু তার পছন্দ দেশের পাত্রকে। কারণ তিশা দেশে থাকতেই ভালোবাসে।
একবার আমি বাসা ছেড়ে দিন দশেকের জন্য অন্যত্র চলে যাই। প্রচুর ব্যস্ততা। তার মধ্যেও তিশার কল আসে, মেসেজ আসে। আমার ভালো লাগে। বলে রাখি, ওর জন্যও আমার মধ্যে কোনো প্রেমভাব বা যৌনভাবের উন্মেষ হয় নি, তখনো। অথচ আমরা রাজ্যের গল্প বলি।
সন্ধ্যায় ওকে বলি, ‘আমরা কোন্ কোন্ বিষয়ে আলাপ করতে পারি তা কি বেছে নিতে পারি না?’
‘হ্যাঁ পারি।’
‘কী কী বিষয়?’
‘আপনিই বলুন।’
‘এমন কী বিষয় আছে যা নিয়ে আমরা আলোচনা করতে পারি না?’
‘এমন কিছুই নেই।’
‘আমরা কি সেক্স নিয়েও আলোচনা করতে পারি?’
‘আমি তো কোনো অসুবিধা দেখছি না।’
আমি হুট করে বলি, ‘আচ্ছা, আপনাকে যদি এখন চুমু খাই, আপনার কোনো ফিলিংস হবে?’
‘নাহ্।’ ও খুব নির্বিকারভাবে বলে।
‘কেন?’ আমি জানতে চাই।
‘জানি না কেন। আমার সেক্স খুব কম।’
আমি বলি, ‘আমরা একটা শর্ত বা চুক্তি করি আজ?’
‘কী রকম?’
‘আমাদের সকল যোগাযোগ মোবাইলেই সীমাবদ্ধ থাকবে। আমাদের কোনোদিন দেখাসাক্ষাৎ হবে না। কথা বলাই আমাদের যাবতীয় বিনোদন। রাজি?’
‘রাজি।’
৪
একদিন দুপুরে তিশা জিজ্ঞাসা করলো, ‘আচ্ছা, আপনি আমার কাছে কী চান?’ ওর কাছ থেকে কিছু চাই বলে আমার কখনো মনে হয় নি। এবং আমাদের মধ্যে বোধহয় একটা সম্পর্ক সৃষ্টি হতে যাচ্ছে, তাতে আমার চেয়ে ওর ভূমিকাই বেশি। তাহলে এই প্রশ্ন আসে কেন? আমারই বরং জিজ্ঞাসা করার কথা ছিল, 'আপনি আমার কাছে কী চান?'
‘আমি তো কিছু চাই না।’ আমি বলি।
‘সত্যিই কিছু চান না আপনি?’ ও বলে।
আমি : ‘নাহ্, আমি কিছুই চাই না। আমার কোনো দাবি নেই।
সে :‘তা হলে আর সম্পর্ক রেখে কী লাভ?’
আমি : ‘আপনি কি কিছু চান আমার কাছে?’
সে: ‘নাহ্, আমি আবার আপনার কাছে কী চাইব?’
আমি : ‘আমিও কিছুই চাই না।’
সে : ‘সত্যি?’
আমি : ‘সত্যি।’
সে : ‘আচ্ছা তাহলে। রাখি। খোদা হাফেজ।’ ও ফোন রেখে দেয়।
প্রায় বছর হতে চললো নিশিদের ফোনে 'নো-রিপল্লাই' হচ্ছিল। কিন্তু ঐদিন বিকেলবেলা ওদের বাসায় ফোন করলে ঝলমলে কণ্ঠে যে মেয়েটি ‘হ্যালো স্লামালাইকুম’ বললো সে নিশি। আমি খুব উৎফুল্ল হলাম, নিশিও। নিশি এতোদিন স্বামীর বাসায় ছিল, ব্যস্ত ছিল পড়ালেখা, স্বামীসংসার নিয়ে। আমার কথা তার মাঝে মাঝে মনে পড়তো, কিন্তু ফোন করার সুযোগ হতো না। আমি নাকি ওর কাছে বিরাট রহস্যময় পুরুষ। এতোদিন একটা সন্দেহ ছিল- হয়তো নিশিই 'তিশা' নামে আবির্ভূত হয়েছে, নিশিকে আজ পেয়ে আমার সেই ভুল ভাঙলো। নিশিকে তিশার কথা বললাম, ‘অবিকল আপনার কণ্ঠস্বর। আপনার মতোই ওর সব আচরণ। হুঁম, হায় আল্লাহ্ শব্দগুলো আপনার মতোই উচ্চারণ করে সে।’ নিশি বলে, ‘বাহ্, ভালো তো। আপনি আরেকটা নিশি পেয়ে গেছেন। আমি না থাকলেও তো আর ক্ষতি নেই, তাই না?’
দুপুরে তিশা ফোন রেখে দেয়ায় আমার মনে একটা ব্যথা হয়েছিল, ও আমাকে আর কখনোই কল করবে না এই ভেবে। নিশির সাথে কথা হবার পর বুক হালকা হয়ে গেলো, কিন্তু তিশার সাথে এ সুখটা শেয়ার করার জন্য আমি ব্যাকুল হয়ে উঠলাম। অবশেষে সন্ধ্যায় তিশাকে এসএমএস করি- ‘হ্যালো তিশা, আমার আজ খুব ভালো লাগছে। প্রায় এক বছর পর আজ নিশিকে খুঁজে পাওয়া গেছে। নিশিকে আপনার কথা বলেছি। ও হাসে আপনার কথা শুনে।’
তিশার উত্তর আসে, ‘তাহলে তো আজ আপনার ঈদের দিন। ঈদ করুন।’
ঘণ্টা দুয়েক পর তিশাকে কল করি। ও অভিমানে ফেটে পড়ে বলে, ‘আপনার তো আজ আনন্দের সীমা নেই। নিশির সাথে যোগাযোগ হয়েছে। আমার আর কী দরকার?’
তিশাকে বুঝিয়ে শান্ত করি। অনেকক্ষণ কথা বলার পর বলি, ‘আমি যদি এখন আপনাকে একটা চুমু দিতে চাই?’
‘আপনার ব্যাপার।’
‘আপনি সুখ পাবেন না?’
‘আমার কোনো ফিলিংস নেই।’
‘দিই?’ উত্তরের অপেক্ষা না করে আমি চার-পাঁচটা চুমু দিই শব্দ করে। তারপর বলি, ‘এবার আপনি দিন।’
‘আমি চুমু দিতে পারি না।’
‘প্লিজ তিশা। প্লিজ।’
‘না।’
আমি আরো কয়েকটা চুমু দিয়ে বলি, খুব উত্তেজিতভাবে, ‘প্লিজ... প্লিজ।’
ও কিছুই দেয় না।
সকালে খুব শান্তভাবে আমার ঘুম ভাঙে। আমার ব্যস্ততাময় দিন শুরু হয়।
আমি বাসায় আসার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। তিশার ফোন। সে খুব আহ্লাদ করতে শুরু করলো। আমি ফোন রেখে দিতে চাই ব্যস্ততার জন্য। সে বলে মোবাইল অন করে যেন টেবিলের উপর রেখে দিই। আমি কাজ করতে থাকবো, কার সাথে কী কথা হয় এসব সে শুনতে থাকবে। এমন পাগল কেউ কোনোদিন দেখেছে? কিন্তু ওর এ আহ্লাদ আমার খুব ভালো লাগে। আমি ওর কথা মতো মোবাইল অন করে টেবিলের উপর রেখে দিই। কাজের লোকদের সাথে খুটফরমায়েস করতে থাকলাম, ও শুনছে সবই।
২টার দিকে বাসে উঠলাম। এ সময় ওর একটা মেসেজ পাই, ‘যখন আপনার কালো জিন্স আর লাল গেঞ্জিটার কথা বললেন, তখন থেকেই আপনাকে দেখতে ইচ্ছে করছে। জিন্স আর লাল গেঞ্জি পরলে না জানি আপনাকে কেমন দেখায়।’ ওর এই মেসেজটা আমার মনে দারুণ রোমান্স সৃষ্টি করে।
পরদিন রাত দশটায় সে কল করে। ভীষণ অগ্নিমূর্তি সে। বাসায় গিয়ে তাকে কল দেয়ার কথা ছিল। কেন দিই নি? এতোটা সময় পার করে দিলাম, ওর কথা কি আমার একবারও মনে পড়ে নি? আমার সম্পর্কে ওর খুবই একটা বাজে ধারনা হয়, আমি হয়তো ঘরে স্ত্রী রেখে কয়েকদিন দূরে ছিলাম, ঐ সময়ে বিনোদনের সামগ্রী হিসেবে ওকে ব্যবহার করেছি। কিন্তু আমার মনে হয়েছে, স্ত্রীর গলা ধরে শুয়ে থাকলেও অবস্থা এমন হতে পারতো।
আমার মধ্যে ইতোমধ্যে একটা অনুশোচনা শুরু হয়েছে। আমি তাকে চুমু খেয়েছি, নিজেকে নিজের কাছেই অবিশ্বস্ত মনে হতে থাকলো। আমার বয়স, পরিবার সবকিছু বিশ্লেষণ করে আমি নিজেকে খুব খাটো ভাবতে থাকি। নিশির সাথে ততোদিনে বোধহয় আমার চার বছর হয়ে গেছে, এমন ‘অরুচিকর’ আচরণ ওর সাথে আমার স্বপ্নেও ভাবা হয় নি।
‘তিশা, আমাকে মাফ করবেন। আপনাকে চুমু খাওয়া আমার ঠিক হয় নি। আমি কোনোদিন এমন ছিলাম না।’ আমি বলি। তিশা ক্ষেপে যায়। বলে, ‘এখন খুব সাধু সাজা হচ্ছে, তাই না?’ আরো অনেক বিতণ্ডা হয়।
‘নিশি কেমন আছে? ওর সাথে নিশ্চয়ই দিনরাত কথা হচ্ছে!’
‘না, ওর সাথে কখনোই এতো ঘন ঘন কথা হয় নি।’
‘আমি কারো ছায়া হয়ে থাকতে রাজি নই।’
‘এর মানে কী?’
‘আমি কখনো শুনতে চাই না যে আমার কণ্ঠস্বর নিশির মতো।’
আমাদের অনর্গল কথা চলতে থাকে। এক ফাঁকে খুব হিসেব করে বলি, ‘তিশা, আপনার সাথে কথা বলতে আমার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আমরা একটা নির্দিষ্ট সীমারেখা পর্যন্ত অগ্রসর হবো। তা অতিক্রমের উপক্রম হলে আমরা দুজনই পরস্পরকে সতর্ক করবো, কেমন?’
একদিন সন্ধ্যায় ঢাকা শহরের এক চাইনিজ রেস্তরাঁয় আমাদের মিলন হলো। আমার স্ত্রী ও সন্তানাদি। তিশা ও তার স্বামী। তিশার শরীর স্ফীত হয়ে পেট সামনে ঝুলে পড়েছে; সে মা হতে চলেছে; সর্বাঙ্গে লজ্জা জড়ানো। খাবারের টেবিলে আমাদের অনেক গল্প হয়। সেসব গল্পে নিশি অপাঙ্ক্তেয়া ছিল।
এর পরের গল্প খুব দীর্ঘ।
সে অহনা। ভোর। একটা সূর্যোদয়ের ভেতর তার প্রকাশ ও যবনিকাপাত। একটা পূর্ণাঙ্গ প্রেম। অসম্পর্কের গভীরে এমন মধুরতম সম্পর্কের কোনো ইতিহাস আমার জানা নেই। গল্প দীর্ঘতর হয়; অস্তাচলগামী সূর্যালোকের ছায়ার মতো। রং ফ্লেক্সিলোডের রম্যকথন হয়; হাসাহাসি হয়; আমার অনুসন্ধিত্সা আজও শেষ হয় না- কোথা পেয়েছিল অহনা আমার নাম্বার? ও যা বলে, তা কি সত্যিই সত্যি ছিল?
আমি ভেবে শুধু এতোটুকু কূল পাই, অহনার গল্পটা সত্যি হতে পারে, সবটুকু বানানো নয়।
*এপ্রিল ২০০৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একেবারেই অবাস্তব
আচ্ছা, অনেক অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখছি। আশা করি এতোদিন ভালোই ছিলেন।
শুভ কামনা।
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া বুঝাই যাচ্ছে অর্ধেক বানানো আর অর্ধেক সত্যি।
তুমি এতই ভালো গল্পকার মিথ্যে গল্পকেও সত্যির মত করে বলতে জানো।
আর এই নিশিটা অপু তানভীর ভাইয়ার টিয়াপাখি নিশি সর্বনাশ???
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভাইয়া বুঝাই যাচ্ছে অর্ধেক বানানো আর অর্ধেক সত্যি। সত্যি কাহিনিটাও বিশ্বাস করলেন না
হ্যাঁ, অপু তানভীর ভাইয়াকে বলতে হবে ঠিকঠাক মতো নিশি'র দেখভাল করে রাখতে
শুভ কামনা।
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭
বড় বিলাই বলেছেন: সম্পর্কও যে কত অদ্ভূত হতে পারে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক ঠিক আপু, সম্পর্ক খুব অদ্ভুত রকমের হতে পারে।
ভালো থাকুন।
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৮
শায়মা বলেছেন: আর এই নিশিটা অপু তানভীর ভাইয়ার টিয়াপাখি নিশি নাতো সর্বনাশ??? ***
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি এখন সেই আশংকাই করছি
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৯
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: পরীক্ষা তো তাই ব্লগে আছি, পরীক্ষা না থাকলে ব্লগে আসি না
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ খুব মজার কথা বলেছেন ব্লগে কি নোট পাওয়া যায়, নাকি প্রশ্ন?
যাক, ভালো থাকুন, আর পরীক্ষা ভালো হোক। শুভ কামনা।
৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪২
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
সত্যের সোনা আর মিথ্যের খাঁদ নিয়ে নাকি জীবনের গল্প ! আপনার গল্পে এমই আঁচই পেলাম
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সত্যের সোনা আর মিথ্যের খাঁদ নিয়ে নাকি জীবনের গল্প। কথাটা খুব মনে ধরলো।
ধন্যবাদ পড়ার জন্য। শুভ কামনা।
৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অপু তানভীর ভাইয়া লাঠি নিয়ে আসছে!!
লাঠি কিনতে বাজারে গেছে আমাকে এখুনি খবর দিলো!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি এখন শক্ত দূর্গের ভেতরে। কারো সাধ্য নেই লাঠি চালায় আমার গতরে
৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৫
অ তে আজগর বলেছেন: ভালোইতো বানায়া বলতে পারেন
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাহলে তো বলতেই হয়, আমাকে অভিনন্দন
শুভ কামনা।
৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৫
সোমহেপি বলেছেন: ওহ! পিরিত দেখ!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পিরিতের মরা
১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৯
হা...হা...হা... বলেছেন: ওহ ভাইয়া! তলে তলে তবে এই! (গল্পটা সত্য ধরে নিলে।)
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকে দেখে ভালো লাগছে আপু অনেকে ভুলে গেলেও আমি কিন্তু পু.নি. আপুর কথা ভুলি নি
ব্যাপারটা দারুণ মজার এবং হাঃ হাঃ হাঃ হাসিরও
গল্পটা কি মিথ্যা মনে হচ্ছে? কেন?
১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০১
দেলোয়ার রহমান সবুজ বলেছেন: ভালো লাগল..।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ দেলোয়ার রহমান সবুজ।
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৫
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: খাইছে সবাই দেখি নিশির সাথে আমার মনে হয় দেশের অর্ধেক পুলাপাইন ছ্যাক খায় নিশি নামের মেয়েদের কাছে
গল্প ভালো লেগেছে তবে কিছুটা অংশ সত্য বলেই মনে হলো
+++
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে জেনে খুশি হতে বাধ্য হলাম আর সবটুকু অংশ সত্য হলেই গল্পটা জমবে ভালো
ধন্যবাদ নিন চেয়ারম্যান সাহেব
১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১০
রাফাত নুর বলেছেন: সেই রকম হইছে
একটু ১৫ +
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রেটিংয়ে একটু বেশি ভুল করে ফেলেছেন। ৪০+ হবে
যাই হোক, অনেক ধন্যবাদ
ভালো থাকুন।
১৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ গল্পটার ব্যাপারে মতামত জানতে পারলে ভালো লাগতো। লিংকের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৯
ব্লগার ভাই বলেছেন: ভাল লাগলো.....
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার প্রোপিকটা চমৎকার ব্লগার ভাই
ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
১৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২০
shfikul বলেছেন: সুন্দর গল্প।সত্য মিথ্যা বাদ।লেখাটা ভাল লেগেছে।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অসাধারণ মন্তব্য। শুভ কামনা।
১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৭
ফান্টা বলেছেন:
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মেরিন্ডা আর ফান্টা হলো আমার ফেভারিট আপনি ফেভারিটের মধ্যে আছেন
একটা হাসি উপহার দেবার জন্য ধন্যবাদ
১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৮
প্যারাসিটামল বলেছেন: ওরে কত লম্বা গল্প । পড়তে পড়তে হাপিয়ে গেলাম । পড়ৈ ভালো লাগল
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লম্বা গল্পটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এবার একটু জিরিয়ে নিন, যেহেতু হাঁপিয়ে গেছেন
১৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৫
ভিয়েনাস বলেছেন: একটা সুন্দর সম্পর্ক অনেক দিন বেঁচে থাকে যদি না তার মধ্যে অবিশ্বাস বাসা বাঁধে।
সত্য মিথ্যা নিয়ে দারুন গল্প লিখেছেন
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা সুন্দর সম্পর্ক অনেক দিন বেঁচে থাকে যদি না তার মধ্যে অবিশ্বাস বাসা বাঁধে। সুন্দর কথা বলেছেন।
ধন্যবাদ ভিয়েনাস।
২০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮
মেহবুবা বলেছেন: aage amar ekta kaaj kore deben ? pore comment korbo.
kaajta holo amar PC ke dhore choorhe felte parben ?
keesootei bangla parsee na aar tai neejeke proteebondhee mone hosse .
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপু, আপনি মোবাইল থেকে লিখছেন বুঝতে পারলাম। তবে পিসিতে অতি দ্রুত উইন্ডোজ রি-ইনস্টল করে নেয়া ভালো। এ্যাট দ্য মোমেন্ট সবচে আগে ইউনিকোড ফন্ট, যেমন সোলায়মানলিপি, ইত্যাদি ইনস্টল করে নিতে হবে। তারপর মোজিলা ফায়ারফক্সের মেনুতে যান>টুলস>অপশন>কনটেন্ট>ডিফল্ট ফন্ট সোলয়ামানলিপি সিলেক্ট করুন>এ্যাডভান্সড>Bengali>Serif>all solaimanlipi সিলেক্ট করুন। আমার কম টেকনিক্যাল নলজে থেকে এটুকু বুঝলাম। এসবে না হলে স্পেশিয়ালিস্ট ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান
আপনার পিসির আশু আরোগ্য কামনা করলাম
২১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ভাল+
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মিজভী বাপ্পা।
২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫০
ওয়ারেছুল ইসলাম বলেছেন: আপনার গল্পটা বাস্তব না হলেও এরকমভাবে একটা সম্পর্ক হওয়ার গল্প আমার জানা আছে। এখনই লিখে প্রকাশের সময় হয়নি। মেয়েরা ছেলেদেরকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারে। বেশী করে লেখেন। সত্য লিখবেন। ধন্যবাদ
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার জানা গল্পটা আশা করি একদিন শেয়ার করবেন।
ভালো থাকুন। এ গল্পটা পড়বার জন্য ধন্যবাদ।
২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৩
তুষার মানব বলেছেন: ব্লগে আজকাল নিশি নামটা বেশি দেখা যাচ্ছে, মাঝে মধ্যে প্যাচ খায়া যাই কোনটা আসলে কার নিশি ???
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আচ্ছা, আমি খুবই বিব্রত বোধ করছি 'নিশি' নামটা নিয়ে। কেননা, কারো কোনো পোস্টে 'নিশি' নামক কোনো চরিত্রের বর্ণনা আমি পড়েছি বলে মনে পড়ে না।
'নিশি' নামটা পালটে 'শিশি' করে দেব কিনা ভাবছি
ধন্যবাদ।
২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো।
কবিতার মত আপনার গল্প ও অসাধারণ হয়।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিনীত ধন্যবাদ আশরাফুল ইসলাম দূর্জয়। ভালো থাকুন।
২৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০০
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: পড়তে পড়তে গল্পের ভিতরে ঢুকে গেছিলাম
অনেক ভালো লাগল ।
ফ্লেক্সি থেকে লত কি ঘটে গেল
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ফ্লেক্সি থেকে কত কি ঘটে গেলো
আসলেই তো, কতো কিছু ঘটে গেলো
ধন্যবাদ কবি শহিদুল ইসলাম।
২৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১০
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: "অর্ধেক মানবী তুমি অর্ধেক কল্পনা" এর মত
কতটুকু সত্যি আর কতটুকু মনের মাধুরী মিশানো বুঝতে অপারগ
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মেয়ের জন্য আদর। খুব কিউট লাগছে দেখতে।
কতটুকু সত্যি আর কতটুকু মনের মাধুরী মিশানো বুঝতে অপারগ
***
আমি তখন জয়পুরহাট। আমার ছোটো শ্যালক মাস তিনেক বাসায় থাকার পর চলে যাবে। তাকে বাসে উঠিয়ে দিতে যাচ্ছি। তার মোবাইলে টাকা দিতে হবে। তখনও ফ্লেক্সিলোড করার সিস্টেম চালু হয় নি, তবে প্রিপেইড থেকে প্রিপেইডে ব্যালেন্স ট্রান্সফার করা যায়, একটা কোডের মাধ্যমে। আমার মোবাইল থেকে শ্যালকের মোবাইলে ১৫০ টাকা ট্রান্সফার করলাম। আমার মোবাইলে সাথে সাথে ডেবিট নোটিফিকেশন এলো, কিন্তু ৫, ১০, ১৫ মিনিট চলে যায়, শ্যালকের মোবাইলে টাকা যায় না আমার শ্যালকের মোবাইল নাম্বার হলো ০১২৯৮৭৮৯৮৭৬ (উদাহরণ স্বরূপ, আসলটা বলা যায় না)। পরে চেক করে দেখি শ্যালকের নাম্বার ভুল করে ০১২৯৮৭৮৭৬৯৮ লিখেছি
৭৬ আর ৯৮ স্থান অদল-বদল করে লিখেছি আর কী
অগত্যা শ্যালককে আরেকবার ব্যালেন্স দিতে হয়।
শ্যালককে অশ্রুভেজা চোখে বিদায় দিলাম শ্যালকের বেদনায় বেশ কিছুদিন সময় বিষণ্ণভাবে কাটলো। তারপর আস্তে আস্তে সবকিছু নরমাল হয়ে উঠলো- কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লাম।
এর প্রায় মাস দু-তিন পর সন্ধ্যার দিকে আমার মোবাইলে একটা মেসেজ আসে : আপনি একদিন আমার মোবাইলে ১৫০ টাকা ব্যালেন্স পাঠিয়েছিলেন। 'আমার হাত খালি ছিল বলে রিটার্ন করতে পারি নি। আপনি চাইলে টাকাটা আপনাকে পাঠাতে পারি।' মেসেজ পড়ে আমি অবাক হয়ে যাই। আমি তৎক্ষণাৎ তাঁকে ফিরতি এসএমএস করে জানাই : 'অনেক ধন্যবাদ। টাকা ফেরত দিতে হবে না। আপনার শিষ্টতায় আমি মুগ্ধ হয়েছি।' এর সাথে আমার পুরো নাম-ঠিকানা, পেশা, কর্মস্থল যোগ করি। মুহূর্তের মধ্যে তাঁর আরেকটি এসএমএস পাই, যাতে তিনি নিজের পূর্ণ নাম-ঠিকানা, পেশা জানান, এবং আমার সাথে কাকতালীয়ভাবে এরূপ পরিচয়ে তিনি সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
বলা জরুরি: তিনি একজন মহিলা, সদ্য ডাক্তারি পাশ করেছেন, এবং সরাকরি চাকরিতে ঢুকবার জন্য প্রস্ততি নিচ্ছিলেন।
এরপর বিভিন্ন উপলক্ষে, যেমন ঈদ, জাতীয় দিবস, তাঁর নিজের কোনো সাফল্য, ইত্যাদিতে তিনি উইশ করতেন। তাঁর প্রথম সন্তান জন্মের আগে/পরে দোয়া চাইলেন। তাঁকে মাঝে মাঝে বই, লিটল ম্যাগ পাঠাতাম।
একদিন তিনি জানিয়েছিলেন বিসিএস-এ চাকরি পেয়েছেন। কোনো এক বছরের কোনো এক ২৫ তারিখে তিনি চাকরিতে যোগদান করেন।
এ কাহিনি অনেক আগের। তাঁর চাকরিতে যোগদানের পর আর কোনো যোগাযোগ হয় নি।
আমার যে-মোবাইল নাম্বার থেকে ব্যালেন্স ট্রান্সফার করেছিলাম ওটি আর 'জীবিত' নেই
বি: দ্র: আমাদের দু-তিনবার মোবাইলে কথা হয়েছিল, একেকবার কথার দৈর্ঘ্য ২৫ থেকে ৩৫ সেকেন্ড পর্যন্ত হতো আর মেসেজ থাকতো নরমালি ৬০ অক্ষরের
***
ঘটনা এবার মিলিয়ে নিন
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
২৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৮
শিশিরের বিন্দু বলেছেন: ব্যাতিক্রম একটা গল্প পড়লাম। সুন্দর লিখেছেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
২৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৯
মামুন রশিদ বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পুরোটাই পড়ে ফেললাম !
কি আশ্চর্য্য, আমি গল্পটা কেন পড়লাম ? আমিতো ব্লগে গল্প-সাহিত্য এড়িয়ে চলি !
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এক নিশ্বাসে পুরোটা পড়ে ফেলবার জন্য অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ
আমিতো ব্লগে গল্প-সাহিত্য এড়িয়ে চলি! আশা করি এরকম ভুল আর করবেন না
ভালো থাকুন সব সময়।
২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৯
অকৃতজ্ঞ বলেছেন: একটু অন্যরকম গল্প।তবে খারাপ না,ভাল লেগেছে,।(আসলে অনেক ভালো লেগেছে,হুদাই ভাব ধরতে গেসিলাম,সরি)
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মন্তব্যে খুব মজা পেলাম। খারাপ লেগে থাকলেও খুশি। এতো বড় একটা গল্প পড়ে ফেলা সহজ কাজ না।
আমি আপনার কাছে কৃতজ্ঞ অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২০
অনাহূত বলেছেন:
খুব ভাল লাগল ভাইয়া। ঘটনাটা খুব সত্যের মত। বাকীটা লেখকই ভাল জানবেন
তবে সত্য মিথ্যা কোন ব্যাপার না। গল্পটা খুব ইন্টারেস্টিং। ভাল লাগা রইল।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটা খুব ইন্টারেস্টিং জেনে খুব আনন্দিত বোধ করছি, এবং কৃতার্থও। ধন্যবাদ দীর্ঘ গল্পটা ধৈর্য্য সহকারে পড়ার জন্য।
৩১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৬
সুদীপ্ত কর বলেছেন: মাথার উপ্রে দিয়া গেল
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
যাই হোক, অনেক কষ্ট করে পড়েছেন সেজন্য অনেক ধন্যবাদ।
৩২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৫
এক্স ফ্যাক্টর বলেছেন: আর এই নিশিটা অপু তানভীর ভাইয়ার টিয়াপাখি নিশি নাতো সর্বনাশ???
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ডাহা সর্বনাশ!!!
ধন্যবাদ এক্স ফ্যাক্টর।
৩৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৭
নানাভাই বলেছেন: একটা সুন্দর সম্পর্ক অনেক দিন বাচে, যদি না তার মইদ্যে কুনু লেন-দেন( ) না থাকে!
ভালা লিখছেন, আরো চাই।
ধইন্যা দিলাম।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক কথাই বলেছেন নানাভাই
আপনার দাদাভাইয়ের সাক্ষাৎ পাবার আশায় আছি
অনেক অনেক ধন্যবাদ গল্পটা পড়ার জন্য।
৩৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫২
সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: বিশ্বাস করি - পুরো গল্পটাই সত্যি।
সাবলীলতা গল্পের প্রাণ।
শুভ কামনা রইল খলিল ভাই।
বুঝলাম - আপনি আমার সিনিয়র।
গল্পে অনেক অনেক ভালোলাগা ও +++
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বুঝলাম সান্তনু ভাই আমি আপনার সিনিয়র
লম্বা গল্পটা এতো ধৈর্য্য নিয়ে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভ কামনা।
৩৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার এই দীর্ঘ গল্প অফলাইনে পড়েছিলাম। তারপর অন্য কোন লেখা পড়তে পারিনি।
যাহোক সুন্দর গল্পের জন্য সুন্দর একটা ভাল লাগা রইল্
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দীর্ঘ গল্পটি পড়ার জন্য দীর্ঘ একটা ধন্যবাদ থাকলো রাতুল শাহ।
ভালো থাকুন।
৩৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮
সায়েম মুন বলেছেন: মাঝে মাঝে কিছু সত্য গল্পের ভিতরে ঢুকে পড়তে পারে। তাই এই গল্পের কিছু অংশ সত্যি কাহিনী হিসেবে ধরা যায়। অনেক সময় লেখকের কল্পনাপ্রসূত ঘটনাও আসে। তাই ব্যাপারটা সত্য মিথ্যার দ্বিমাত্রীক সমীকরণাবদ্ধ। সে যাই হোক না কেন গল্পটা ভাল লেগেছে। শেষ পর্যন্ত এক টানে পড়তে পেরেছি।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শেষ পর্যন্ত গল্পটা একটানে পড়তে পেরেছেন জেনে খুব ভালো লাগছে। মন্তব্যের বাকি অংশের উপর মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন
ভালো থাকুন কবি সায়েম মুন।
৩৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৭
মিঠেল রোদ বলেছেন: ওরে বাবা অনেক বড় গল্প।পড়তে পড়তে হাপিয়ে গেলেও ভাল লাগল।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওরে বাবা, অনেক গল্পটা আপনি পড়েও ফেললেন শেষ পর্যন্ত হাঁপিয়ে উঠেছেন জেনে আফসোস হচ্ছে, আহা, কতো কষ্টই না আপনাকে দিয়েছি
ধন্যবাদ পড়ার জন্য। ভালো থাকুন।
৩৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২১
সালমাহ্যাপী বলেছেন: অন্য রকম গল্প পড়তে ভালোই লাগছিলো। কখন কিভাবে কি হয়ে যায় কেওই বলতে পারেনা।
অর্ধেক সত্য হলেও আপনি পুরোটাঈ সত্যের মত করেই তুলে ধরেছেন
ভালো লাগা
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কখন কিভাবে কি হয়ে যায় কেওই বলতে পারেনা। ঠিক বলেছেন আপু।
এতো বড় একটা গল্প পড়তে নিশ্চয়ই খুব কষ্ট হয়েছে, তাই না? সেজন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
ভালো থাকুন।
৩৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৬
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: গল্পটা পড়তে পড়তে তো লজ্জায় পেয়ে যাচ্ছিলাম!
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বেশ বেশ! আমিও তো আপনার কমেন্ট পড়ে লজ্জায় পড়ে গেলাম
আচ্ছা, লজ্জার কারণটা জানতে পেলে ভালো লাগতো
৪০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫০
তুষার কাব্য বলেছেন: প্রেমের মরা জলে ডোবেনা
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুবি সত্য কথা
৪১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:১৬
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: গল্পটা পড়ে কয়েকটা কথা মনে হলো ১) একবার বাংলাদেশে গিয়েছি একদিন একজন ফোন না টেকস্ট করেছিলো মনে নাই বললো ফোনে ২০ টাকা ভুলে এসেছে সেটা ফেরত দিতে হবে। আমি বুঝতে পারি নাই যে ভুলে টাকা আসতে পারে অথবা সেগুলো ফেরত দেয়া যায়। ঋণী হয়েই মরতে হবে কারণ ফেরত দেয়ার নাম্বার জানা নাই। ২) কিছু মানুষের অন্যায়ের জন্য অনেক নিরপরাধ মানুষ শাস্তি পায় অথবা এন্টিসিপেশনের অবিশ্বাসে অনেক সরল মানুষের ভোগান্তি হতে পারে। ৩) ব্লগে লেখার কমেন্ট করতে কি কি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছি সে বিষয়ে কিছু কথা অচিরেই জানানো হবে 8) গল্পের প্রিফেস ছোট হয়েও প্রকাশে অনেক বড় হয়ে যায় অথচ মূল বড় গল্প প্রকাশ করা যায় কতো অল্প কথায়। একরাশ ভালোলাগা আর অনেক শুভকামনা।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১) আপনি ইচ্ছে করলেই ঋণ পরিশোধ করে মৃত্যুবরণ করতে পারেন। এজন্য ঐ ব্যক্তির মোবাইল নাম্বারটা পাঠিয়ে দিন। এখানে পাবলিকলি দেয়ার প্রয়োজন নেই; আমার ই-মেইলে অথবা ফেইসবুকে পাঠান। ফেইসবুকে আমার নাম লিখে সার্চ দিলেই পাবেন আশা করি, আর ই-মেইল উপরে দেয়া আছে
২) একমত কিন্তু নিয়তি বলেও তো কিছু এ্যাবসট্র্যাক্ট বিষয় আছে বলে জানি, তার উপর কি কারো হাত আছে? আমার অন্তত নেই
আপনার থাকলে আমার নিয়তি ঠিক করে দিন, সাথে আরো কয়েকজনের
৩) জানান, স্বল্প জ্ঞানে যা সম্ভব তার সবটুকু সহায়তাই দেয়া যাবে, বিনা মূল্যে
৪) অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা। রবিকাকার 'পুরস্কার' কবিতার দৈর্ঘ্য প্রায় ৩০ পৃষ্ঠা, দুখুমামার কিছু কবিতা ২৫-২৬ পৃষ্ঠার, সৈয়দ আলী আহসানের কিছু কবিতার দৈর্ঘ্য ৪-৫ পাতা; রবিকাকার 'নষ্টনীড়' ছোটোগল্পের আকার ৩০ পৃষ্ঠার উপরে (যেটি আবার উপন্যাস হিসাবেও চালু আছে), 'বিষাদ-সিন্ধু'র পৃষ্ঠাসংখ্যা মনে হয় ৫০০'র উপরে, 'পূর্ব-পশ্চিম', 'প্রথম আলো’ দুই পর্ব মিলিয়ে ৮০০'র উপরে, 'মেঘনাদ বধ' পড়ি নি, কিন্তু এক কবিতার (মহাকাব্য) দৈর্ঘ্য ১২০ পৃষ্ঠার উপরেই হবে; সেলিনা হোসেনের সাম্প্রতিক দুটো উপন্যাসের পৃষ্ঠাসংখ্যা ৩০০'র উপরে; এসব বইয়ের এ বৃহদায়তন দেখে আমার মনে প্রশ্ন জেগেছিল- খামোখাই টেনে-টুনে এরা গল্প ও বইয়ের দৈর্ঘ্য বাড়িয়েছেন এবার আলোচ্য 'গল্পটা সত্যি হতে পারে, সবটুকু বানানো নয়' গল্পটি দেখুন, মাত্র কয়েক লাইনেই এটি শেষ করা যায় এভাবে :
একবার আমার মোবাইলে ভুল করে এক মেয়ে ৫০ টাকার রং ফ্লেক্সি করলো। তাকে ৬৫ টাকা ফেরত পাঠালাম। এতে মেয়েটি মুগ্ধ হয়ে আমার প্রেমে পড়ে গেলো। কিন্তু সেই প্রেম বেশিদূর এগোলো না, কারণ, আমি অলরেডি আমার স্ত্রীর প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিলাম তবে আমাদের মধ্যে একটা গভীর ও মধুর অ-প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠলো।
এই হলো গল্প এর পটভূমি কেউ যদি জানতে চান তা আরেকটু লম্বা হবে, এবং এ পোস্টে ২৬ নং কমেন্টে ব্লগার 'মেঘনা পাড়ের ছেলে'কে যে উত্তর দেয়া হয়েছে সেটি পড়তে হবে
যাক, বাকি আলাপ পরে করা যাবে
ভালো থাকুন। শুভ কামনা।
৪২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৯
জুন বলেছেন: অসাধারন সুন্দর গল্পটা সত্যি হতে পারে না ছাই ভাই, আমারতো মনে হয় পুরোটাই সত্যি
খুব সুন্দর করে সম্পর্কের টানাপোড়েনটা তুলে ধরেছেন ।
অনেক অনেক ভালোলাগলো বাস্তবঘেষা গল্পটি।
+
অটঃ আমার এক পরিচিতা এমন করে ৫০০ টাকা পেয়েছিল আর অনেক ঘুরিয়ে লোকটাকে ফিরিয়ে দিয়েছিল আমার সাথে দেখা হলেই বলতাম ' তুমি কি তাকে টাকাটা ফিরিয়ে দিয়েছ?'।
বলতো দিব ভাবী এখন একটু টাকার টানাটানি :!>
আমার অনেক খারাপ লাগতো,লোকটার সামান্য ভুলের জন্য কি অবস্থা ছাই ভাই
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাইতো, লোকটার সামান্য ভুলের জন্য কী ভয়াবহ অবস্থা!!! ওখানে এ গল্পের মতো কিছু যে ঘটে নি সেটাই শান্তি
আপু, গল্পটা সত্য হিসাবে ধরে নিয়ে পড়লেই বরং বেশি উপভোগ্য হয় উপরে একটা উপ-শিরোনাম দিলে ভালো হতো - সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত
বা সবার নিচে ঘটনা কিন্তু সত্য
গল্পটা ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু।
ভালো থাকুন।
৪৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার। সাবলীল লেখা। পড়তে খুবই ভালো লাগছিল। অভিজ্ঞতা ছাড়া কি কোন গল্প জমে?? জমে না। বাস্তব অভিজ্ঞতার গল্প গুলোই বেশি ভালো লাগে। আমি তো জানতাম আপনি শুধু কবিতাই লিখেন, এখন দেখছি আপনি গল্পও ভালো লিখেন।
অনেক অনেক শুভ কামনা
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, অভিজ্ঞতা ছাড়া কোনো গল্প জমে না
আমি তো জানতাম আপনি শুধু কবিতাই লিখেন, এখন দেখছি আপনি গল্পও ভালো লিখেন। - এটাকে গল্প না ভেবে সত্য কাহিনি ভেবে নিলেই আপনার জানাটা সঠিক হয়
ভালো লাগছিল জেনে ভালো লাগলো।
শুভ কামনা।
৪৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
লেখোয়াড় বলেছেন:
সত্য-মিথ্যায় কিছু যায় আসে না।
তবে এটা কোন গল্প নয় নিছক বিনোদন ছাড়া।
আমি শুধু আপনার লেখার পরিশ্রমটার কথা বলতে পারি।
ধন্যবাদ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা কোন গল্প নয় নিছক বিনোদন ছাড়া। একেবারে জায়গামতো হিট করেছেন
আমি শুধু আপনার লেখার পরিশ্রমটার কথা বলতে পারি। পডশ্রম
ধন্যবাদ এতো বড় লেখাটি কষ্ট করে পড়ার জন্য।
৪৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: ‘কথায় কথা আসে ভোজনে ভরে পেট’...কথাটা মা প্রায়ই বলেন। সম্ভবত ফরিদপুরের আঞ্চলিক প্রবাদ হবে। আপনার ঠিকানা দেয়ার এই মহানুভবতা দেখে একটা গল্প মনে পড়লো। দুই বন্ধু ...এক বন্ধু আরেক বন্ধুর জন্য ছোট্ট একটা গিফট নিয়ে ভাবে দেখা হলে দিবে। অপর বন্ধু দেখা না করতে পারার অনেক কারণ দেখালে বন্ধুটি গিফটটি অন্য কাউকে দিয়ে দেয়। কিছুদিন পরের ঘটনা আবারও বন্ধুটি খুব যত্ন করে আরেকটা ছোট গিফট কেনে ভাবে এবার দেখা হলে দিবে আবারও দেখা হয় না। একদিন বন্ধুটি গিফটটি পোষ্ট করার কথা না বলে তার পোস্টাল অ্যাড্রেস চায়...কি ট্র্যাজেডি তাইনা? কত রকম ঘটনা ঘটে পৃথিবীতে। গল্পের মধ্যে গল্প গল্প এসে যায় ...
ব্লগে কমেন্টের বিষয়ে যেটা জানাতে চাই...
এ জগতে(ব্লগে) আমি নতুন ইন ফ্যাক্ট আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা হলেই কেমন আছি না জিজ্ঞাসা করে ব্লগে লেখার কথা বলে। নিয়ম কানুন না জেনেই ব্লগে আসার প্রেক্ষাপট এতোটুকুই। অবাক লাগে লেখকদের অনেকেরই আসল নাম নাই। ভেবেছিলাম ফেসবুকেই ঘটনাটা বেশী ঘটে এখন দেখছি এখানেও তাই। যে ধরনের ছবি দেখলে ভয় পাই সেই ছবিগুলো শেয়ার করতে দেখে মনে হয় হয়তো এ জগতে(ব্লগে) আমার কোন ঘর নাই...আর তেমন কিছু নয়...অনেক ভালো থাকার শুভকামনা।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কথায় কথা আসে, গল্পে আসে গল্প, এভাবেই লম্বা হয় গল্প অল্প-স্বল্প
দুই বন্ধুর গল্পটা খুব ইন্টারেস্টিং। স্টুপিড বন্ধুটাকে কানমলা দিতে ইচ্ছে করছে। তাঁকে আবার এ-কথাটা বলে দেবেন না তো
ব্লগ ব্যবহারের শর্তাবলি এখানে দেয়া আছে। পড়ে নেয়াই ভালো, ওয়ান্স ফর অল।
আরো কিছু তথ্য এখান থেকে জানা যাবে।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন।
৪৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩২
সিয়ন খান বলেছেন: আপনি তো রাজকপাল করে জন্মাইসেন।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
ভালোই বলেছেন, রাজকপাল
উপরে ২৬ নং কমেন্টের উত্তর দেখুন
এটা কি পোড়া-কপালও না? ১৫০ টাকা কপাল থেকে ছুটে গেলো যে
যাক, আপনারও যেন রাজকপাল হয়, সেই দোয়া থাকলো
৪৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪১
নিঝুম আখতার বলেছেন: জীবনটা আসলে এ রকমই। তারপর বলুন আপনি কেমন আছেন ? দোহারে যাওয়া হয় তো ?
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নিঝুম ভাই, আমি ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন? ভালো লাগছে ব্লগে আপনাকে দেখে।
হ্যাঁ, দোহারে তো অবশ্যই যাওয়া হয়। আমার বাড়ি তো দোহারেই। মা-বাবা, ভাইবোন, সবাই দোহারে। আপনি দেশে আসছেন কবে? এসে যোগাযোগ করবেন।
পোস্ট পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৪৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৩
নিঝুম আখতার বলেছেন: http://www.shobdoneer.com/palash/3223
পড়ার অনুরোধ রইল স্যার।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নিঝুম ভাই, আমি আপনার ব্লগ দেখে এলাম। ওখানে আমার কোনো ইউজার আইডি নেই বলে কোনো কমেন্ট করতে পারলাম না। তবে সমসাময়িক বিষয়ের উপর আপনার কয়েকটা পোস্টের উপর নজর বুলালাম। ভালো বিশ্লেষণী ক্ষমতা রয়েছে আপনার, লেখাও সাবলীল। আশা করি এটা চলমান থাকবে।
আরেকটা অনুরোধ করবো। ব্লগে ব্যক্তিগত পেশা, কর্মস্থল, ইত্যাদি আমি গোপন রাখি, সবাই তাই করে। এটা প্রকাশ করা অনুচিত। আশা করি আমার কথা বুঝতে পেরেছেন।
সব সময় ভালো থাকুন। শুভ কামনা।
৪৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
শিপন মোল্লা বলেছেন: ভাই কন কমেন্টটা ?? আমি তো কিছুই বুঝলাম না। আমি কি করলাম ?
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আবুশিথি ভাই ৩টা কারণে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু কারণগুলো বলবো না
ফান করলাম কারণগুলো নিচে :
১) আপনি দোহারের ছেলে এতে আপনি গর্বিত
২) আপনি আমার পোস্টে এসেছেন
৩) একটা রিকোয়েস্ট করেছিলাম, সেটি আপনি রেখেছেন
ভালো থাকুন।
৫০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০২
নীলঞ্জন বলেছেন: চমৎকার গল্প সোনাবীজ ভাই।++++++++
ভালোলাগা ও শুভ কামনা।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
৫১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২০
সোনালী ডানার চিল বলেছেন: ঝরঝরে, চমৎকার লেখায় অনেক ভাললাগা...........
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সোনালী ডানার চিল।
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরে
তুমি আর কেঁদো নাকো উড়ে-উড়ে ধানসিঁড়ি নদীটির পাশে!
তোমার কান্নার সুরে বেতের ফলের মতো তার ম্লান চোখ মনে আসে!
পৃথিবীর রাঙা রাজকন্যাদের মতো সে যে চলে গেছে রূপ নিয়ে দূরে;
আবার তাহারে কেন ডেকে আনো? কে হায় হৃদয় খুঁড়ে
বেদনা জাগাতে ভালোবাসে!
হায় চিল, সোনালি ডানার চিল, এই ভিজে মেঘের দুপুরে
তুমি আর উড়ে-উড়ে কেঁদো নাকো ধানসিঁড়ি নদীটির পাশে!
(বনলতা সেন, ১৯৪২)
৫২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
নস্টালজিক বলেছেন: চমৎকার বর্ণন, সোনাবীজ!
শুভেচ্ছা!
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় নস্টালজিক। ভালো থাকুন।
৫৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৬
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: ভয়াবহ গল্প!! সুন্দর হয়েছে লেখা ।++++++++++++++++++++++++++++আমি কেন জানি পড়ে ভয় পেয়েছি.......
সত্যি বলেই মনে হচ্ছে..........গল্প নয়।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভয়াবহ লেখা অস্বীকার করার উপায় নেই আপু
লেখা সুন্দর হয়েছে জেনে ভালো লাগছে।
ভয় পাচ্ছেন কেন, এটি কোনো ভৌতিক গল্প নয়
শুভ কামনা আপু।
৫৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৩
মাক্স বলেছেন: ভাল লেখা, ভালো লাগল কিছুই বলব না। তবে গল্পটা এক নিঃশ্বাসে পড়ে গেছি।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এক নিশ্বাসে পড়ে গেছেন জেনে খুশি লাগছে খুব। ভালো-মন্দ আর কী চাই?
শুভ কামনা মি. মাক্স।
৫৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: আবারো গল্প...আমাদের গ্রামে একটা মেয়ে ছিলো বড় লেখা দেখলেই তার ঘুম পেতো। মজার কাণ্ড পড়া ফাঁকি দেয়ার জন্য শেষ পর্যন্ত সে বিজ্ঞান বিভাগে পড়াশুনা করলো। বড় লেখা দেখলে আমার ওর কথা খুব মনে পড়ে।
সেদিন মায়ের প্রবাদ শুনিয়েছিলাম আজ বাবার বলা গল্প...বাবা বলতেন ‘নবার মা’ নাকি নাম শুনলেই বলতো ‘নবার মা আবার কি করলো? নবার মা আবার কি করলো?’ সে শুনবেই না তার সম্পর্কে ভালো না মন্দ বলা হয়েছে... একদিন একজন গরু চুরি করে নবার মাকে মাংস দিয়ে বলেছে ‘আমি গরু চুরি করেছি কাউকে বলো না’, নবার মা মাংস নিয়ে পথে যেতে যেতে সারাক্ষণ একই কথা বললো “ওই বাড়ীর মানুষ গরু চুরি করছে আমারে এক ভাগ দিছে তা ক্যা আমি মানসের কাছে কবো? ওই বাড়ীর মানুষ গরু চুরি করছে আমারে এক ভাগ দিছে তা ক্যা আমি মানসের কাছে কবো?...” বাবার গল্প শুনে আমি খুব মজা পেতাম...আবারো গল্পের মধ্যে গল্প...
লিংকগুলি দেয়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আর শুভকামনা।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১) বিজ্ঞান বিভাগে পড়ার কী মজা তাতো এখন পায়ে পায়ে টের পাচ্ছেন, তাই না? বড় লেখায় কি ঘুম চলে যায় এখন?
২) নবার মা'র গল্পটা দারুণ, যদিও গল্পটি জানা ছিল কিন্তু নবার মাকে এখানে ধরতে পারছি না
লিংকগুলো দেয়া হয়েছে সেটি নজরে পড়েছে জেনে কৃতার্থ বোধ করলাম
৫৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৯
একজন আরমান বলেছেন: অসাধারণ গল্প।
বাস্তবতার গন্ধ পেয়ে বেশী ভালো লাগলো।
+++
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আরমান ভাই। আপনি মিষ্টিমুখ করাবেন সেই শুভদিনের অপেক্ষায় আছি
শুভ কামনা।
৫৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১০
শাফ্ক্বাত বলেছেন: Mobile theke likhchhi taii Bangla font e parlam na
Golpo-r shesh-ta to bujhlam na? Dui family ekshathe date korlo?
Phone er alap kingba online er jogajog kintu shamnashamni jogajog er cheye-o beshi akorshon kore, janen? Emon-o hoi shamnashamni dekha hole bola-r jonno kono kothaii khuje pawa jaai na tokhon mone hoi dhurr chatting/phone ee bhalo chhilo
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পের শেষ অংশ আর আমি বলতে চাই না, তাহলে পাঠকের ভাবনা একটা নির্দিষ্ট দিকে সংকুচিত হয়ে আসবে। শুধু এটুকুই বলছি- 'একদিন সন্ধ্যায় আমাদের মিলন হলো' থেকে গল্পটাকে একটা পজিটিভ এন্ডিংয়ের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যেখানে একটা দীর্ঘ নির্ভেজাল ও মাধুর্যময় পবিত্র সম্পর্কের ইংগিত দেয়া হয়েছে। এই আর কী
আপনার কমেন্টের শেষ প্যারার ব্যাপারে আমার তেমন কিছু বলার নেই (অভিজ্ঞতা নেই )। তবে অনুমানে বলছি, আপনার কথাটা ঠিক হবার সম্ভাবনা যেমন শতভাগ, এর উলটোটা হবার সম্ভাবনাও একেবারে উড়িয়ে দেয়া যায় না।
এ গল্পটি আপনি এর আগে কোথাও পড়েছিলেন মনে হয়। কিন্তু এ সংস্করণটি হলো তা থেকে অনেক ভিন্নতর, পরিমার্জিত।
কষ্ট করে এ দীর্ঘ গল্পটি মোবাইলে পড়ার জন্য বিশেষ কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
মন্তব্য ভালো লাগলো।
শুভ কামনা আপু।
৫৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৮
একজন আরমান বলেছেন: কিসের জন্য মিষ্টিমুখ ভাই?
সামনে তো কোন শুভ কিছু দেখছি না।
না চাকরি, না বিয়ে, না অন্য কিছু।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তাহলে তো অকেশন আপাতত আরো একটা বাড়লো ১) চাকরি পাওয়ার পর মিষ্টিমুখ
২) বিয়ের দাওয়াত
৫৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৬
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: Very Nice !
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা কামাল ভাই।
৬০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৩
আজনবী বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন। একেবারে ঝড়ঝড়ে লেখা।
কিন্তু এই রকম গল্প লিখলে মুপাইল কোম্পানী গুলাতো লালে লাল হয়ে যাবে!!!!!!!!!!!!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মোবাইল কোম্পানিগুলো তো আগে থেকেই লালে লাল হয়ে বসে আছে
পড়ার জন্য অনেক ধন্যাবদ।
৬১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৫
একজন আরমান বলেছেন: হা হা।
চাকরি পেলে আপনাকে অবশ্যই আপনাকে খাওয়াবো। কথা দিলাম। আর বিয়ে দেরি আছে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে আরমান ভাই। আশায় থাকলাম
৬২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১০
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: ১) ইন্টারেস্টিং গল্প হলে একটু উন্নতি লক্ষ্য করা যায় নাহলে অবস্থার বিশেষ পরিবর্তন নাই...
২) এখানে নবার মাকে ধরা সহজ নয় কারণ নবার বাপই উৎস (আমার বানানো)...
লিংকগুলো সব সময়ই নজরে পড়ে কিন্তু ঘুম পাওয়ার সম্ভাবনা লিংকে ক্লিক করলে...
অনেক শুভ কামনা।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতা উপভোগ করলাম
শুভ কামনা।
৬৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:১৩
উম্মে মারিয়াম বলেছেন: অনেকদিন পর কিছু পড়তে মন চাইছিল তাই আপনার ব্লগে আসা। ইচ্ছে ছিল কমপক্ষে দশটা লেখা পড়ে নীরবে চলে যাব। কিন্তু প্রথম লেখাটা পরে ই লগ ইন করতে বাধ্য হলাম।
ইশশ নাম্বারটাতো আমার হাতেও আসতে পারতো। সেটা না হয় হতই একটা সত্যি গল্প। লেখা পড়ে কেবল হিংসেই রেখে গেলাম তিশা নিশি কিংবা অহনার জন্যে।।
০২ রা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমারও খুব আফসোস হচ্ছে আপু, নাম্বারটা আপনার কেন হলো না? সত্যের মতো গল্প কেন যে আসলে সত্য হয় না, বুঝি না
যাহোক, একদিন গল্পটা সত্য হয়েও তো যেতে পারে
শুভ কামনা আপু।
৬৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৪১
একটু স্বপ্ন বলেছেন:
আমি প্রায় নিশ্চিৎ ছিলাম যে এখানে আমার মন্তব্যও আছে, কারণ গল্পটি পড়েছিলাম পোষ্টের পরপরই। কোনভাবে কি মন্তব্যটি মুছে গেল?
গল্পের প্রায় পূরোটাই আমার কাছে সত্যকাহিনীর মতো মনে হয়েছে, এটা লেখকের কৃতিত্ব। লেখাটি এমন গতিশীল ভঙ্গিতে এগিয়েছে যে এর আকৃতি আলসেমীকে পরাভূত করতে পেরেছে.. আমি শুধু লিখতেই অলস না, পড়তেও..
খবু ভাল হোক, নিরন্তর..
১৩ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কোনো কমেন্ট ডিলিট করি নি। তবে মাঝে মাঝে আমারও এমন হয়, সেকেন্ড টাইম গিয়ে দেখি আমার কমেন্ট উধাও ম্যালফাংশন বা বাগের জন্য হয়তো এমন হয়
যাকগে, কমেন্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ থাকলো। ভালো থাকুন।
৬৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭
অন্য কথা বলেছেন: ভালো লাগলো | আপনার ধৈয্য বটে।এতো লিখেন কিভাবে?
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ দারুণ কমেন্ট। অনেকদিন পর চোখে পড়লো এটি। ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সেই সাথে ঈদ মোবারক।
৬৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪১
আমি সাদমান সাদিক বলেছেন: আপনার লিখাগুলো সত্যি অসাধারণ , বলার ভাষা নেই
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপনি সাদমান সাদিক
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৫
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: অবাস্তব।
চুম্মায় কহনো ফুনে কথা ইশটপ হয় না।