নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
চোখের আগুন ফুরিয়ে গেছে, আর
মরে গেছে প্রেমে পড়ার উত্তাল বয়স। পুরোনো আসবাব খুঁড়ে
তোর ধুলোপড়া চিঠিগুলো পড়ি, অমনি ঢুকে পড়ি
সুরম্য অতীতে। নবীন পল্লবের মতো গজিয়ে ওঠা অসীম ইচ্ছেরা
মুহূর্তে ফিনকি দিয়ে ছোটে। মনে হয়, প্রেমে পড়ি-
আবারও প্রেমে পড়ি-
কলতলায় তোকে দেখি, তোকে পুকুরের ঘাটে দেখি
সবুজ ঘাসের আলপথে তোকে দেখি
মাখনের মতো ধবল দু পায়ে সোনার নূপুর
বাতাসে তোর আঁচল ওড়ে, প্রজাপতি আঁকা ওড়না ওড়ে
দূর থেকে তোর চোখে আগুন দেখি- ধারালো ছুরির মতো বুকে এসে বিঁধে
ইচ্ছে করে প্রেমে পড়ি-
ইচ্ছে করে, আবারও অরোধ্য প্রেমিক হয়ে উঠি।
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই।
বুকের ভেতর দগদগে ক্ষত, নির্গত হয় দুঃখ এবং রক্ত
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
মামুন রশিদ বলেছেন: বয়স হয়ত ফিরবেনা, প্রেমে পড়ার মনটা ফিরে আসুক!
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। শুভেচ্ছা।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কবিতার ভাষায় কি বলছে না এখনও তিনি ‘অরোধ্য প্রেমিক’?
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ জব্বর কথা বলেছেন মাঈনউদ্দিন ভাই। ফেইসবুকে যখন আজ এটি পাবলিশ করি, সেখানে লিখেছিলাম মোটামুটি নিচের কথাগুলোঃ
১। যৌবনই হলো মানুষের অজর ধর্ম, যার মৃত্যু বা বার্ধক্য নেই। তবে এগুলো ঘুমন্ত থাকতে পারে, তা উসকে দেয়ার জন্য কিছু স্টিমুলি’র দরকার।
২। মানুষ স্মৃতি রোমন্থন করতে অনেক বেশি ভালোবাসে। এজন্য অতীতের গল্প বেশি করে।
৩। মানুষ যত অতীত-রোমন্থন করে, তার মধ্যে বাল্যকাল ও যৌবনকালের অংশ থাকে সবচেয়ে বেশি।
৪। তো, প্রেমিকার সেইসব দিনের চিঠি হতে পারে ঐ ধরনের কিছু স্টিমুলি, যা কাউকে মুহূর্তে যৌবনে নিয়ে যাবে।
৫। আবার প্রেমিক হয়ে ওঠা একটা রূপক মাত্র।
খোলা চোখে দেখা যায় যে মানুষের চুল পেকে গেছে, কুঁজো হয়ে হাঁটে, কিন্তু মন কখনো বুড়ো হয় না- হঠাৎ হঠাৎ সে প্রিয়তম যৌবনে ফিরে যায়।
ভালো থাকুন মাঈনউদ্দিন ভাই।
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
নীহারিক০০১ বলেছেন: মনে হয়, প্রেমে পড়ি-
আবারও প্রেমে পড়ি-হুমমমমমম!!!!!
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
মন চায়, প্রেমে পড়ি
আবারও প্রেমে পড়ি-
হুমমমম, বুঝলাম।
শুভেচ্ছা।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৪
বেলা শেষে বলেছেন: ধুলোপড়া চিঠি
...it is only start....
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ বেলা শেষে। শুভেচ্ছা নিন।
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: অনুভূতি তীব্র। অবশ্যই পাঠককে ছুঁয়ে যাবে।
শুভকামনা।
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ইসহাক ভাই। ভালো থাকবেন।
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৩
এহসান সাবির বলেছেন: ইচ্ছে করে, আবারও অরোধ্য প্রেমিক হয়ে উঠি.............
আমি আবার বলো ভালবাসি কেমন কইরা।
আরে ভালবাইসা অন্তর আমার কবেই গেছে মইরা........
(শেখ ইশতিয়াকের গান)
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আবারও অরোধ্য প্রেমিক হয়ে ওঠুন শুভেচ্ছা থাকলো এহসান ভাই ধন্যবাদ।
গানটা খুঁজে কোনো ভালো লিংক পেলাম না ইউটিউবে।
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৫:০৬
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন:
‘ফুরিয়ে গেছে, আর মরে গেছে’ এটুকু নিয়েই ছিলো মন্তব্যটি
পুরো কবিতা নিয়ে নয়।
রি-রাইটিং খুব সুন্দর হয়েছে।
শুভকামনা নিরন্তর।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ‘ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে আমার গানের বুলবুলি’, ‘যেদিন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে’, ‘দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায় রইল না’, ‘ছোট্ট যে জন ছিল রে সবচেয়ে,
সেই দিয়েছে সকল শূন্য করে।’- এগুলো হলো নজরুল, রবীন্দ্র আর সত্যেন্দ্রনাথের কয়েকটি পঙ্ক্তি
এটা রিরাইটিং ঠিক নয়- ফেইসবুকে এর অংশবিশেষ দিয়েছিলুম
কিন্তু সবচেয়ে বেশি ভালো লাগছে তোমাকে ব্লগে দেখে।
এখন আর আগের মতো রাত জাগি না, ব্লগিঙের নেশাও মরে গেছে; কিন্তু তোমাকে যখন ব্লগে দেখি, ইচ্ছে করে আবারও আগের মতো তীব্র ব্লগিং করি
কী, কেমন লাগে?
ভালো থেকো।
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৭
ডট কম ০০৯ বলেছেন: ইচ্ছে করে, আবারও অরোধ্য প্রেমিক হয়ে উঠি
এই লেখা পড়ার পর সত্যি আমার আবার অরোধ্য প্রেমিক হতে মন চাইছে
১০ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই লেখা পড়ে যদি প্রেমিক হয়ে উঠতে ইচ্ছে করে, তাহলে বুঝবো আপনি আসলেই একজন অপ্রতিরোধ্য প্রেমিক। যান, সামনে এগিয়ে যান, আমরা পিছে আসছি
শুভেচ্ছা আরমান ভাই।
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫
নাছির84 বলেছেন: সত্যি প্রেমে পড়তে ইচ্ছে করে ! কবিতায় ভাল লাগা। বিশেষ করে প্রথম প্যারা। বয়স চুলোয় যাক,মানুষ তো চিরযৌবনা। অন্তত মনে মনে...
শুভ কামনা। ভাল থাকবেন।
১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর বলেছেন- বয়স চুলোয় যাক। মনের কোনো বয়স নেই, নেই প্রেমেরও।
ধন্যবাদ নাছির৮৪ ভাই। আমার ব্লগে স্বাগতম।
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
ইখতামিন বলেছেন:
অনেক ভালো লগলো..
অরোধ্য প্রেমিক হবার জন্য কারও অনুমতির প্রয়োজন হয় কি?
১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ অনবদ্য আপনার প্রশ্নটি- অরোধ্য প্রেমিক হবার জন্য কারও অনুমতির প্রয়োজন হয় কি? ২য় বা তদ্পরবর্তী বিয়ের জন্য প্রথমা স্ত্রীগণের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয় প্রেমের ক্ষেত্রেও এ আইন জরুরি কিনা তা এখন সত্যিই ভাবনার বিষয়
ইখতামিন ভাই, আমি একটা ধাঁধায় পড়ে গেলাম। অনাহূত’র পোস্টে দেয়া লিংকে গিয়ে যে পোস্ট পেলাম, তার কন্টেন্ট তো দেখি আমার পোস্টের কনটেন্টই। হয়তো আমার নাম উল্লেখ করতে তিনি ভুলে গেছেন। আমার পোস্টের লিংকঃ সুগন্ধি রুমালঃ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একগুচ্ছ কবিতা।
ধন্যবাদ ইখতামিন ভাই।
১২| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ইচ্ছে করে, আবারও অরোধ্য প্রেমিক হয়ে উঠি।
প্রেমিক মানেই অরোধ্য !
খুব সুন্দর কবিতা ভাইয়া !
১০ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রেমিক মানেই অরোধ্য- হ্যাঁ, খুব খাঁটি কথাই বলেছেন অভি ভাই।
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
১৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১১
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর ইচ্ছে।
কিন্তু প্রেমে পড়া ব্যাপার কি ইচ্ছাকৃত ভাবে আসে?
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জটিল প্রশ্ন তো!!! ব্যাপক গবেষণার ব্যাপার এটা!!!
প্রেমে পড়ার নানান প্রেক্ষাপট থাকতে পারে। আচমকা কাউকে ভালো লেগে যেতে পারে- যদি সে আকর্ষণীয়/য়া হয়ে থাকে, ১ম দেখাতেই। একজনের সাথে বহুদিন একসাথে থাকবার ফলে, এমনকি আকর্ষণীয়/য়া না হলেও ধীরে ধীরে, নিভৃতে একটা প্রেমের উন্মেষ ঘটে যেতে পারে।
কিন্তু এসবের মধ্যে কি একটা সুগোপন বাসনা কাজ করে না? বাসনা না থাকলে কি ভালোবাসার অনুভূতি সৃষ্টি হতে পারে? এরপরই যেটা ঘটে যায় তা প্রেম ছাড়া আর কী হতে পারে!!
ইচ্ছে করে কেউ প্রেমিক হতে পারে না। কিন্তু ‘ইচ্ছে করে, আবারও অরোধ্য প্রেমিক হয়ে উঠি’ একটা তীব্র আবেগের বিস্ফোরণ মাত্র। একটা বোধন।
শুভেচ্ছা রাতুল ভাই।
১৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৬
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জাতীয় সঙ্গীত.... আমার সোনার বাংলা
অথবা... কারার ঐ লৌহ কপাট
অথবা... নোঙ্গল তোল তোল
অথবা... সবকটা জানালা খোলে দাও না
অথবা... আমায় গেঁথে দাওনা মাগো একটা পলাশ ফুলের মালা
অথবা... কোন বজ্রকণ্ঠের মহাকাব্যিক ভাষণ
অথবা... অন্য কোন দেশের গান
শুনলে যখন বুক কেঁপে ওঠে
যখন রক্ত মাথায় ওঠে আসতে চায়
হায়দার হুসেনের ‘তিরিশ পরেও কেন স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি’ শুনার পর
অকৃতজ্ঞ হৃদয়ে যখন উতলে স্বদেশের প্রতি অপরাধবোধ
আবারও ফিরে যেতে মন চায় ‘গ্রামহারা ঐ রাঙা মাটির পথে’
তখন এতে কী প্রেম বলবেন, সোনাবীজ ভাই?
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ কী, এক অসাধারণ কবিতা লিখে ফেললেন দেখি মাঈনউদ্দিন ভাই!!!
বাচ্চাদের জন্য একবার পাখি ও পাখির খাঁচা কিনেছিলাম। খাঁচা ছোট্ট হওয়ায় ঘরের একটা বারান্দাকেই খাঁচা বানিয়ে ফেললাম। মুনিয়া, লাভ বার্ড, ইত্যাদি বেশ কটা পাখি। আমি বাচ্চাদের নিয়ে ওগুলো পরিচর্যা করি। কিন্তু পাখিগুলো দিনে দিনে শুকিয়ে যাচ্ছিল, কারণ, ওরা কোনো খাবার খাচ্ছিল না। পাখি-দোকানদারের কাছ থেকে সব ধরনের খাবার আনলাম, কিন্তু কিছুতেই কিছু হলো না। একদিন সকালে দেখি একটা পাখি মরে মাটিতে পড়ে আছে। আমার চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে। ওদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে আমি অস্থির হয়ে পড়ি। তার পরের দিন আরও একটা পাখি মারা যায়। আমি কালবিলম্ব না করে পাখিগুলো বাইরে নিয়ে আকাশে উড়িয়ে দিই- ওরা দুর্বল ডানায় ভর করে খুব কষ্টে গাছের ডালে গিয়ে বসে। ওদের দিকে আমি চেয়ে থাকি- আমার বুক ছিঁড়ে যেতে থাকে। তারপর পাখিগুলো ওদের রাজ্যে হারিয়ে যায়।
পাখিগুলোকে এত যত্ন দিলাম, ওরা কীভাবে আমাকে ছেড়ে হারিয়ে যেতে পারলো?
সেই পাখির জন্য আমার মন আজও কাঁদে।
এটাকে আপনি কী বলবেন, মাঈনউদ্দিন ভাই!
এটাও প্রেম।
১৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
ইখতামিন বলেছেন:
হুম.. অরোধ্য প্রেমিকের সীমাবদ্ধতা প্রথমে বুঝতে পারিনি। এখন বুঝেছি..
তাইতো..
ওরা মনে হয় আপনার ব্লগ লিংক উল্লেখ করতে ভুলে গিয়েছিলো।
থাক.. আমি মন্তব্যে মূল লিংক দিয়ে এসেছি।..
১০ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওরা আমার ব্লগ থেকেই যদি নিয়ে থাকে, তাহলে হয় আমার নাম লেখা থাকবে, অথবা লেখকের নামই থাকার কথা ছিল না। অবাক হচ্ছি, ওখানে লেখক হিসাবে একজনের নাম আছে, যাঁকে আমি অনেক পছন্দ করি।
নিশ্চয়ই কোথাও কোনো ভুল হয়ে থাকবে।
ধন্যবাদ আবারও ইখতামিন ভাই।
১৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:০৩
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ হানিফ রাশেদীন ভাই। কোথায় থাকেন? কতদিন দেখি না আপনাকে!
১৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ২:৩৩
রাইসুল নয়ন বলেছেন:
বড় ভাই,
রাত গভীর, স্মৃতির আক্রমণ সামলাতে পারলাম না !!!!!!!
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্মৃতি তুমি বেদনা
ধন্যবাদ রাইসুল ভাই।
১৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
জুন বলেছেন: পুরোনো আসবাব খুঁড়ে
তোর ধুলোপড়া চিঠিগুলো পড়ি, অমনি ঢুকে পড়ি
সুরম্য অতীতে।
কবিতা তো নয় ছাই ভাই, এ যেন অতীত খুড়ে আনা হীরের কুঁচি।
+
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
কবিতা তো নয় ছাই ভাই, এ যেন অতীত খুড়ে আনা হীরের কুঁচি।
আপনার কাছ থেকে এ আমার বিরাট প্রাপ্তি।
ধন্যবাদ আপু।
১৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
নিশাত তাসনিম বলেছেন: ধুলোপড়া চিঠি ভালো লাগলো ।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নিশাত তাসনিম। শুভেচ্ছা।
২০| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪২
ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: ‘সুবোধ বালক’
কবিতার উদ্ধৃতি খুব ভালো লেগেছে।
অশেষ ধন্যবাদ।
শুভ সকাল
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
তুমি যদি বলো- ‘সুবোধ বালক’
মাথা ঘুরে পড়ে যাই-
সহৃদয়-চোখে অন্ধকারেও
জ্বলে ওঠে রোশনাই
২১| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অমনি ঢুকে পড়ি
সুরম্য অতীতে। নবীন পল্লবের মতো গজিয়ে ওঠা অসীম ইচ্ছেরা
মুহূর্তে ফিনকি দিয়ে ছোটে।
দারূন কবিতায় অনেক অনেক মুগ্ধতা ...!
ভালো থাকুন ।
১১ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নচারী গ্রানমা। শুভেচ্ছা।
২২| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: বলছেন তিনি বুড়া হয়ে গেছেন কিন্তু ফিলিং তো চিরসবুজই আছে । তাহলে আবার অরোধ্য বাঁধা কোথায় ?/
কবিতা ভালো লেগেছে ভাই, বিশেষ করে কেমন যেনও নস্টালজিক আকুতিটা
শুভেচ্ছা, ভালো থাকবেন ।
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনিও দেখি একটা জটিল প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন এত কঠিন প্রশ্নের সামনে তো এখন প্রেমের বাসনা দৌড়ে পালাতে শুরু করবে
যাক, কবিতা ভালো লেগেছে এতেই আমার স্বস্তি।
ধন্যবাদ আদনান ভাই।
২৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:২২
রাসেলহাসান বলেছেন: দূর থেকে তোর চোখে আগুন দেখি- ধারালো ছুরির মতো বুকে এসে বিঁধে
ইচ্ছে করে প্রেমে পড়ি-
ইচ্ছে করে, আবারও অরোধ্য প্রেমিক হয়ে উঠি।
চমৎকার!
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পুরো পোস্টে আমার অতি আদরের যে কটা লাইন আছে, তার মধ্য থেকে ১ম দুটিই আপনি উল্লেখ করেছেন। আমার আনন্দ লাগছে।
ধন্যবাদ রাসেল হাসান।
২৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৩০
সানড্যান্স বলেছেন: আর পারিনা ভাই, খুব ক্লান্ত লাগে! আর কত চেষ্টা আমাকে মরফিন দিয়ে ঘুম পাড়াবে?
১২ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এত ক্লান্তি কেন? সব ক্লান্তি দূর হয়ে যাক- এই কামনা।
২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
অদৃশ্য বলেছেন:
লিখাটি আগেই পড়ে গেছিলাম... মন্তব্য করি করি করেও দেরি হয়ে গেলো... হলোই বা তাতে আর কি যায় আসে... তবে আপনার বাড়িটাতে আমার উপস্থিতির প্রমান রেখে যেতে পারলে ভালো লাগে...
লিখাটি পড়তে পড়তে স্মৃতি আমাকে টেনে হেঁচড়ে অতীতে নিয়ে গ্যাছে... পল্লীর কিছু সাধারণ অথচ অসাধারণ জায়গাগুলোতে... সেখানে আমি দাড়িয়ে আছি... দেখছি ? ... অনুভব করছি ? ...
শুভকামনা কবি...
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ ব্লগে অদৃশ্য’র উপস্থিতি যে কোনো ব্লগারের জন্যই দারুণ উদ্দীপনাময়। আমিও উদ্দীপ্ত হই। সব সময়ই।
অদৃশ্য’র জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।
২৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
মিমা বলেছেন: বার্ধক্য কি হৃদয়াবেগ কেড়ে নিতে পারে?
আমার মনে হয় আমাদের গতানুগতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে একটু পরিবর্তন দরকার। জড়া'কে শরীর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ রাখাই উত্তম, মন থাকুক না হয় চিরসবুজ!
আর লেখায় নস্টালজিয়াকে যে এতো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন সোনাবীজ ভাই, চমৎকার! একদম মুগ্ধপাঠ!
অনেক সাহস করে আজ মন্তব্য করেই ফেললাম। আপনার লেখাকে বিচার করে মন্তব্য দেয়ার স্পর্ধা আমার নেই, মন্তব্যে স্রেফ তাই ভালোলাগার প্রকাশ।
শুভেচ্ছা রইলো অনেক, ভালো থাকুন!
১৪ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি আমার ব্লগে এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমর ব্লগে কমেন্ট করার জন্য। অর্ণব ভাইয়ের পোস্টে আমার কমেন্টে আপনার দৃষ্টি আকৃষ্ট হলে আমি খুব মুগ্ধ হই, এবং বক্ষমাণ বিষয়ে আপনার পরিণত ও পর্যাপ্ত জ্ঞানও আমাকে অভিভূত করে। তবে, প্রশংসায় আমি লজ্জিতও হচ্ছিলাম (লজ্জা পুরুষের ভূষণ কিনা)
বার্ধক্য হৃদয়াবেগ কেড়ে নিতে পারে না- বয়স যত বাড়ছে, স্মৃতিকাতরতাও বাড়ছে সেভাবেই- বয়স বাড়ছে, মন পড়ে আছে সজীব কৈশোরে। আবেগও বাড়ছে। হয়তো এমনটা সবারই ঘটে থাকবে, কিংবা বিভিন্ন জনের কাছে বিভিন্ন ভাবে।
অনেক ধন্যবাদ আবারও এবং শুভ কামনা।
২৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:০৬
রায়হানা তনয় দা ফাইটার বলেছেন: আগে ভাগে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি ভাই। আপনার কবিতাটা পরে আমার নিজের লেখা পুরোনো একটা কবিতা মনে করিয়ে দিয়েছে। অনেকটা নির্লজ্জের মতো লিখে দিলাম এখানে। আপনার কবিতা অসাধারণ।
শান্ত ফটোগ্রাফ...
---------------------
---------------------
এই সেই "প্রিয় হালখাতা", যার
কভারে তুমি কাঠ পেন্সিলে লিখেছিলে,
" উন্মাদ তুমি একটা!" এতক্ষন
হন্যে হয়ে খুঁজছিলাম এটি, শত বছরের
পুরনো বুকসেল্ফের ফাঁক-ফোকরে,
আর তুমি অপলকে চেয় চেয়ে হাসছিলে শুধু।
দ্যাখো, এর সিংহভাগই উঁই পোকারা
সাবাড় করে দিয়েছে। তোমার-আমার
প্রথম দেখা, কলেজ ফাঁকি দিয়ে পার্কে
ঘুরা-ঘুরি, উদ্ধত আলিঙ্গন আর
বিদায়ের নীলাভ ক্যলেগ্রাফি সব
খুঁটি-নাটি আঁকা ছিলো ওখানে, আমার
হৃদয়ের উজ্জ্বল লাল রক্তে। অচেনা, অজানা
এক দল উঁই পোকা এসব খেয় চলে
গেছে তাদের ক্ষিধার জালা মিটিয়ে...!
এখনো হাসছো তুমি! কথা বলো দয়া করে।
তখন তো আমাকে বলার ফুরসতই দিতেনা,
কথার খই ফুটতো তোমার জাদুকরী মুখে।
তাহলে আজ অদ্ভুদ এই নীরবতা কেন?
নির্বাক এ বেদনা অসহ্য ঠেকছে আমার বুকে।
আলিঙ্গনে শান্ত করো নতুবা উঁই পোকার দলটারে
বলে দাও, তারা যেন হৃদয়ের তাম্রফলকে লিখে
রাখা স্মৃতি-নুড়ি গুলো খুঁড়ে খুঁড়ে গিলে যায়।
অত হিম্মত আর তাকাত আছে তাদের?
আনমনে বকতে বকতে একসময়
চোখের কোণে অশ্রু ঝরে দারুন বেগে।
কেঁপে উঠে গলা সেতারার সকরুণ সুরে।
ধীরে ধীরে মোনালিসার শান্ত, নিরব আর
নিথর ফটোগ্রাফটি সিন্দুকে ভরি। খুঁড়া
পা টানতে টানতে কপাট খুলে উদোম
পৃথিবীর বুকে নেমে পড়ি...দূর আকাশে
তাকিয় তাকিয়ে ভাবছি, বন্দি করে এলাম,
মন খারাপের, বিরামহীন অশ্রুপাতের হেতুমালা।
ভুলে গেছিলাম, সে তো আমারই তনুমনের
মধ্যিখানে সিংহাসন গেড়ে খুঁড়ছে আমায়...
-ইবনে শামস
১৯ই এপ্রিশান্ত ফটোগ্রাফ....
এই সেই "প্রিয় হালখাতা", যার
কভারে তুমি কাঠ পেন্সিলে লিখেছিলে,
" উন্মাদ তুমি একটা!" এতক্ষন
হন্যে হয়ে খুঁজছিলাম এটি, শত বছরের
পুরনো বুকসেল্ফের ফাঁক-ফোকরে,
আর তুমি অপলকে চেয় চেয়ে হাসছিলে শুধু।
দ্যাখো, এর সিংহভাগই উঁই পোকারা
সাবাড় করে দিয়েছে। তোমার-আমার
প্রথম দেখা, কলেজ ফাঁকি দিয়ে পার্কে
ঘুরা-ঘুরি, উদ্ধত আলিঙ্গন আর
বিদায়ের নীলাভ ক্যলেগ্রাফি সব
খুঁটি-নাটি আঁকা ছিলো ওখানে, আমার
হৃদয়ের উজ্জ্বল লাল রক্তে। অচেনা, অজানা
এক দল উঁই পোকা এসব খেয় চলে
গেছে তাদের ক্ষিধার জালা মিটিয়ে...!
এখনো হাসছো তুমি! কথা বলো দয়া করে।
তখন তো আমাকে বলার ফুরসতই দিতেনা,
কথার খই ফুটতো তোমার জাদুকরী মুখে।
তাহলে আজ অদ্ভুদ এই নীরবতা কেন?
নির্বাক এ বেদনা অসহ্য ঠেকছে আমার বুকে।
আলিঙ্গনে শান্ত করো নতুবা উঁই পোকার দলটারে
বলে দাও, তারা যেন হৃদয়ের তাম্রফলকে লিখে
রাখা স্মৃতি-নুড়ি গুলো খুঁড়ে খুঁড়ে গিলে যায়।
অত হিম্মত আর তাকাত আছে তাদের?
আনমনে বকতে বকতে একসময়
চোখের কোণে অশ্রু ঝরে দারুন বেগে।
কেঁপে উঠে গলা সেতারার সকরুণ সুরে।
ধীরে ধীরে মোনালিসার শান্ত, নিরব আর
নিথর ফটোগ্রাফটি সিন্দুকে ভরি। খুঁড়া
পা টানতে টানতে কপাট খুলে উদোম
পৃথিবীর বুকে নেমে পড়ি...দূর আকাশে
তাকিয় তাকিয়ে ভাবছি, বন্দি করে এলাম,
মন খারাপের, বিরামহীন অশ্রুপাতের হেতুমালা।
ভুলে গেছিলাম, সে তো আমারই তনুমনের
মধ্যিখানে সিংহাসন গেড়ে খুঁড়ছে আমায়...
-ইবনে শামস
১৯ই এপ্রিল, ২০১৪
২৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: প্রেম আর প্রিয় মানুষের প্রতি আকুলতা খুঁজে পেলাম। বয়সের বাক্সে মনকে বন্দী না রেখে উড়িয়ে দেওয়া উচিত খোলা আকাশে।
আমি ব্যক্তিগতভাবে কিন্তু বারবার প্রেমে পড়ি।
প্রেমে পড়ি অলস দুপুরের স্নিগ্ধ সন্ধ্যার তিমির কালো রাতের। আবার বুক ভাংগা কষ্ট নিয়েই ঘুমাতে যাই নতুন একটা দিনের জন্য নতুন করে প্রেমে পড়ব তাই। (এরকম হলে মন্দ হতো না)
কবিতায় ভালো লাগা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১২
সুমন কর বলেছেন: আর
মরে গেছে প্রেমে পড়ার উত্তাল বয়স। পুরোনো আসবাব খুঁড়ে
তোর ধুলোপড়া চিঠিগুলো পড়ি, অমনি ঢুকে পড়ি
সুরম্য অতীতে।
প্রথম প্যার্যা অসাধারণ লাগল। মনে হচ্ছে, প্রতিটি পোড়া প্রেমিকের কথা।
পুরো কবিতায় ভাল লাগা রইলো।