নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
চক্র
বুড়োদের ঘর
আমার অনটনের সংসারে কোনোদিনই স্ত্রী ও সন্তানদের শখ মেটাতে পারি নি। মাসের শুরুতে যে বেতন পাই, মা-বাবার ওষুদের খরচ আর মাস-কাবারি খোরাকি দেয়ার পর যা থাকে তা দিয়ে খুব কষ্টে মাসের তিন সপ্তাহ পার করি, বাকি দিনগুলো ধারদেনায় চলে।
এজন্য স্ত্রীর অসন্তোষ আমাকে নীরবে মেনে নিতে হয়। বড় ছেলেকে টিফিনের খরচ এতোটাই মেপে দিতে হয় যে, সে কোনোদিন বন্ধুদের ‘ট্রিট’ করতে পারে না, আর বন্ধুরাও কোনোদিন রিটার্ন ট্রিট না পাওয়াতে ওকে আর কোনো পার্টিতেই ডাকে না। ওর এই লজ্জা আর অপমানের কথা মনে হলে আমার চোখ ফেটে পানি বেরিয়ে পড়ে।
ছোটো ছেলেটা একদিন স্কুলে অন্য এক বাচ্চাকে সিল্ক ক্যাটবেরি চকোলেট খেতে দেখেছিল। ওর খুব লোভ হয়েছিল। এক টুকরো চকোলেট চেয়েও সে পায় নি। ফ্লোরে চকোলেটের খোসা পড়ে থাকলে সেটি সে কুড়িয়ে নেয় এবং খোসা চাটতে চাটতে বাড়িতে এসেছিল। ছোটো ছেলের এ ঘটনায় আমি আর আমার স্ত্রীর বুক ভেঙে গিয়েছিল।
বড় ছেলের একদিন খুব ক্রোধ হলো। সে কাঁদতে কাঁদতে বললো, ‘তুমি বাড়িতে টাকা দাও কেন? আর দিবে না, বুঝেছ? ঐ টাকা দিয়ে আমাদেরকে আরেকটু সুখে রাখবে।’
আমরা খুব কষ্টে কিছু টাকা জমিয়ে ছোটো ছেলের জন্য একদিন একটা সিল্ক ক্যাটবেরি চকোলেট কিনে আনলাম। সে মহাউল্লাসে সেটি খেলো, তার কয়েকজন বন্ধুকে দিল, ভাইয়া আর আপুকে দিল, এবং আমাকে আর তার মাকেও কিছু না দিয়ে পারলো না।
স্ত্রী একদিন ক্ষোভ করে বলছিল, ‘বাড়িতে কি কিছু টাকা কম দেয়া যায় না?’
ছোটো ছেলে কীভাবে যেন কথাটা ধরে ফেলে। বললো, ‘আব্বু, তুমি তোমার বাবাকে টাকা দাও কেন?’
আমি হেসে ফেলি। তাকে বুকে জড়িয়ে বলি, ‘তোমাকে ক্যাটবেরি চকোলেট কে কিনে দিল, বলো তো?’
‘তুমি।’ সে ঝটপট উত্তর দেয়। আমি বলি, ‘তাহলে বলো তো, আমি যখন ছোটো ছিলাম তখন কে আমাকে লজেন্স কিনে দিত?’
এবারও সে প্রশ্ন শেষ হবার আগেই জবাব দিয়ে ফেললো, ‘তোমার বাবা।’ তারপর সে হাসতে থাকে, আমি তার মাথায়-পিঠে হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকি।
...
আমার বৃদ্ধ মা-বাবা বেহেশ্তবাসী হয়েছেন অনেক বছর। আমি আর আমার স্ত্রী আমার মা-বাবার পুরোনো বাড়িটাতে থাকি। ছেলেমেয়েরা অনেক বড় হয়েছে। কিছুদিন পর পর ওরা বাড়িতে আসে।
ওরা আমাদের কোনো খারাপ গুণ পায় নি। ওরা যখন বাড়িতে আসে, সঙ্গে ওদের বউয়েরা আর ছেলেমেয়েরাও আসে। তখন আমার বাড়িতে চাঁদের হাট বসে। নাতি-নাতনিগুলো আমাদের গলা জড়িয়ে পড়ে থাকে। বাড়ি থেকে যাবার সময় আমাদেরও সঙ্গে নিয়ে যেতে মা-বাবার সাথে তীব্র মর্জি করতে থাকে।
কিন্তু ওরা জানে, আমরা আমার মা-বাবার ঘর ছেড়ে কোত্থাও যাব না। আর আমরাও দৃঢ়ভাবে জানি, একদিন ওরাও এই বুড়োদের ঘরেই ফিরে আসবে।
বেঁচে থেকো, আমার সোনার প্রতিমারা, সুখে থেকো।
৮ আগস্ট ২০১৪
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: হৃদয়ছোঁয়া গল্প কণিকা । এমন অবস্থার উদাহরণ বাস্তবে অভাব নেই । এমন অগোচরেই দুঃখ কষ্টগুলো হারিয়ে যায় । পরিবর্তন এসে যায়, আবার পুনরাবৃত্তি হয় । এই চক্রের রোষানলে ঘুরতে ঘুরতে চক্র পুরনো প্রজন্মকে দূরে সরিয়ে নতুন প্রজন্মে নিয়ে আসে ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কলমের কালি, বিশদ কমেন্টের জন্য। শুভেচ্ছা।
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৮
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: বাস্তব চিত্র তুলে ধরলেন। খুবই আবেগতাড়িত। সহানুভূতি রইল।
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার বাংলাদেশ স্বাধীন। শুভ কামনা।
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
একরাশ ভালোলাগার,
এক পশলা বৃষ্টিস্নাত হলাম!
বন্ধন-ভালোবাসারা বেঁচে থাকুক। ++
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ স্বপ্নচারী গ্রানমা। শুভেচ্ছা।
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: তৃতীয় প্যারাটা অশ্রুসিক্ত করে দিল। নিম্ন মধ্যবিত্তদের কথা। জীবনের গল্প। হাহাকারের বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু সমাজের উঁচুতলার মানুষেরা কখনই এই অনুভূতির মধ্যদিয়ে যায় না। তাই মধ্যবিত্ততা মধ্যবিত্তদেরই অভিশাপ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
নিম্ন মধ্যবিত্তদের কথা। জীবনের গল্প। হাহাকারের বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু সমাজের উঁচুতলার মানুষেরা কখনই এই অনুভূতির মধ্যদিয়ে যায় না। তাই মধ্যবিত্ততা মধ্যবিত্তদেরই অভিশাপ।
অনেক ধন্যবাদ রাজপুত্র। শুভেচ্ছা।
৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৫
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
মন খারাপও করে দিয়েছেন কিন্তু...!
১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: দৈন্যও যখন মহিমান্বিত হয়ে ওঠে.............
ভালো লাগা রইল
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়। শুভেচ্ছা।
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গল্পে জীবনের যে চক্র এঁকেছেন, সেখানে সুখের ঘূর্ণন বজায় রাখতে হলে পারিপারিক শিক্ষাটা খুব প্রয়োজন। শিক্ষার ব্যত্যয় হলে চক্র হয়তো ভেঙে পড়বে না কিন্তু চক্রে সুখের জায়গায় দুঃখ এসে ভর করবে। তবুও আমরা কেউ চক্র থেকে বের হতে পারবো না। এটাই জীবনের নিয়ম। গল্পের জীবন দর্শন খুব ভালো লাগলো সোনাবীজ ভাই।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আতিকুল ভাই। শুভেচ্ছা জানবেন।
৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:৫৩
নস্টালজিক বলেছেন: স্ত্রী একদিন ক্ষোভ করে বলছিল, ‘বাড়িতে কি কিছু টাকা কম দেয়া যায় না?’
ছোটো ছেলে কীভাবে যেন কথাটা ধরে ফেলে। বললো, ‘আব্বু, তুমি তোমার বাবাকে টাকা দাও কেন?’
আমি হেসে ফেলি। তাকে বুকে জড়িয়ে বলি, ‘তোমাকে ক্যাটবেরি চকোলেট কে কিনে দিল, বলো তো?’
‘তুমি।’ সে ঝটপট উত্তর দেয়। আমি বলি, ‘তাহলে বলো তো, আমি যখন ছোটো ছিলাম তখন কে আমাকে লজেন্স কিনে দিত?’
এবারও সে প্রশ্ন শেষ হবার আগেই জবাব দিয়ে ফেললো, ‘তোমার বাবা।’ তারপর সে হাসতে থাকে, আমি তার মাথায়-পিঠে হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকি।
সহজ করে লেখা কঠিন।
খলিল ভাই, আপনার এই লেখাটা সুন্দর হয়েছে। আবেগতাড়িত হয়েছি।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার কমেন্টে আমিও আবেগতাড়িত হয়েছি, প্রিয় রানা ভাই। আমাদের জীবনে কত করুণ কাহিনি আছে, তার দু-একটা প্রকাশ পায়, বাকিরা অব্যক্ত থেকে যায়।
ভালো থাকবেন।
১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
আবু জাকারিয়া বলেছেন: ‘তোমাকে ক্যাটবেরি চকো
লেট কে কিনে দিল,
বলো তো?’
‘তুমি।’ সে ঝটপট উত্তর দেয়।
আমি বলি,
‘তাহলে বলো তো,
আমি যখন ছোটো ছিলাম
তখন কে আমাকে লজেন্স
কিনে দিত?’
এবারও সে প্রশ্ন শেষ হবার
আগেই জবাব
দিয়ে ফেললো, ‘তোমার
বাবা।’
অনেক সুন্দর। দুইয়ে দুইয়ে চার সবার ক্ষেত্রে ঘটে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবু জাকারিয়া ভাই।
১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
সুমন কর বলেছেন: লেখার মধ্যে বাস্তব জীবনের ছবি ফুঁটে উঠেছে। সত্যই মনে হচ্ছে ! শুধু মধ্যবিত্তরাই বুঝবে-এই অনুভূতিগুলো।
কেমন অাছেন?
হৃদয়স্পর্শী লেখায় ৬ষ্ঠ ভাল লাগা।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো আছি সুমন ভাই। আপনি কেমন আছেন?
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সুমন ভাই। শুভেচ্ছা।
১২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাল হইতে হইতেও হইলো না ভাল ।
বাবা মাকে টাকা পাঠানোর মধ্যে বাহাদূরির কিছু নাই । এটা ব্যাসিক দায়িত্বের একটা । আর আপনার গল্পের ঐ ব্যাটা ফকিরের ছেলে দেখি হাইফাই স্কুলে পড়ে - যেখানে বন্ধুদের ‘ট্রিট’ মারতে হয়, নইলে "ফার্টিতে" ডাকে না !!
তবে শেষের অংশটা ভালই লিখছেন........।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
ভাল হইতে হইতেও হইলো না ভাল।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় শ্রাবণধারা। কেমন আছেন?
কোনো একটা সময়ে খুব সচ্ছল পরিবারের লোকের হাতেই মোবাইল থাকতো। এখন কাদের হাতে মোবাইল থাকে তা আমরা সবাই জানি। 'ট্রিট' যে কেবল হাইফাই স্কুলের ছাত্রছাত্রীরাই করে, তা না, যেনতেন স্কুলের বাচ্চারাও আজকাল 'ট্রিট' করতে অভ্যস্ত। আর গল্পের বাবা যে 'ফকির', ঠিক তাও না। সে একজন মধ্যবিত্ত, না খেয়ে না পরে হলেও সে সন্তানদের লেখাপড়া শেখাতে চায়। এতে যে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য লুকায়িত আছে, সেটাও না- ব্যাপারটা বৈষয়িক, সন্তানরা বড় হয়ে মা-বাবার সংসারে আলো জ্বালবে। গল্পের শেষে সেরকম ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
আবারো ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। শুভেচ্ছা।
১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
এম এম করিম বলেছেন: ভালো লাগলো।
তবে, আরেকটু ভালো হতে পারতো।
শুভকামনা।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ এম এম করিম ভাই। শুভেচ্ছা।
১৪| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খোসা চাটার অংশটি পড়ে কলিজায় মোচড় দিয়ে উথলো ।
লিখার সাথে পাঠককে একাত্ম করতে পারা 'যেই সেই' লিখকের কাজ নয় ।
আপনাকে অভিনন্দন !!!
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ গিয়াসলিটন ভাই। শুভেচ্ছা।
১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল লাগল ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু। ভালো থাকবেন।
১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আরো ভাল হতে পারত| কিন্তু খারাপ হয়নি
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল। শুভেচ্ছা।
১৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি কোথায় ছিলে কালকে রাতে দেখিনি
রফিক ভাইয়ার ছড়ার খেলায় একটু ভালো লাগেনি
তুমি ছাড়া ছড়ার খেলা সে কি আজও জমে?
এখুনি যাও দেখে আসো ভাইয়া কি আর দমে?
যুদ্ধ করে একা একা আমি ঘেমে নেয়ে
তোমার নিতে এসেছি যে দেখো তুমি গিয়ে।
http://www.somewhereinblog.net/blog/rafiqershad/30022842
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। আমি ঘুমাচ্ছি
১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
খুব আবেগময় লেখা+++
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই। শুভেচ্ছা।
১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩
শায়মা বলেছেন: গল্প কনিকায় দুঃখের কথা লিখলে কেনো ভাইয়া!
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দুঃখের গল্পগুলোই আমাদের সবচেয়ে বেশি আনন্দ দিয়ে থাকে। কিন্তু এটি শুধু গল্পই নয়, কিছু নেবারও আছে এ থেকে।
ভালো থাকবেন আপু।
২০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
হামিদ আহসান বলেছেন: এমনই হয় জীবন চক্র৷ ভাল লাগল গল্প ......
১৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই। শুভেচ্ছা।
২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুণ বাস্তববাদী লিখা । সুন্দর ।এ থেকে শেখার আছে অনেক ।
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই।
২২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অতি পরিচিত, অতি সাধারণ, কিন্তু তারপর হৃদয়ছোঁয়া, মন হুহু করা, চোখে জল আনা গল্পকণিকা'য় ভালো লাগা এবং +++
শুভকামনা জানবেন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকুন।
২৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কি মিষ্টি! কি মিষ্টি!!
আবেগতাড়িত হলাম ভীষণভাবে।
১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় গল্পকার। শুভেচ্ছা।
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: মনকে কোমল করে দেয়া গল্প।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ অলওয়েজ ড্রিম। কী, বিয়েশাদি কি হয়েছে?
শুভেচ্ছা।
২৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
জীবনচক্রে অনেকের জীবনের কথা ফুটে ওঠলো।
আপনার লেখাগুলো অনেক জীবনঘনিষ্ট।
শুভেচ্ছা জানবেন, সোনাবীজ ভাই
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই। শুভেচ্ছা।
২৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
মশিকুর বলেছেন:
এইটুকু একটা লেখায় এতো বেশি পরিমাণ আবেগ। গল্পকণিকাঃ চক্রে অনেক ভাললাগা রেখে গেলাম
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জীবন চক্র...