নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

লেখকরঙ্গ : জর্জ বার্নার্ড শ এবং অন্যান্য

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

জর্জ বার্নার্ড শ ও তাঁর বান্ধবীরা





জর্জ বার্নার্ড শ একবার দু বান্ধবীকে নিয়ে একটা পার্টিতে গেলেন। তিন-পা অলা এক তিনকোনা টেবিলের তিনধারে বসলেন তাঁরা। কেউ কি জানেন মাঝখানে কে বসেছিলেন—বার্নার্ড শ, নাকি বান্ধবীদের কেউ? :) :)



তিন-পা অলা তিনকোনা টেবিলের তিনধারে তিনজনের প্রত্যেকেই বাকি দু জনের মাঝখানে বসেন, অথবা কেউ কখনোই মাঝে বসেন না। এটা একটা জ্যামিতিক রহস্য মাত্র।





খাওয়া-দাওয়া হচ্ছে। খোশমেজাজী বার্নার্ড শ একটা ‘ফান’ করলেন। বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘বলো তো আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানের শক্ত জিনিসটা কী?’





হাসিঠাট্টা, আড্ডা, খাওয়া-দাওয়া চলতে থাকে।





উচ্ছল বান্ধবীদের হঠাৎ বার্নার্ড শ জিজ্ঞাসা করলেন, ‘তোমরা জানো কি G H O T I বানানের উচ্চারণটা আসলে কী হবে?’ বান্ধবীদ্বয় কলকলিয়ে হেসে উঠে বললেন, ‘তুমি বাঙালিদের মতো বড় রসিক মানুষ হে, যাঁরা G H O T I অক্ষরগুলো দিয়ে বাংলায় ঘটী লিখে থাকেন।’



বার্নার্ড শ অখুশি হলেন না। বোকা বান্ধবীদের ফোনেটিক উচ্চারণের মাহাত্ম্য বুঝিয়ে বললেন যে আমরা ‘F I S H’ বানানটা ‘G H O T I’ দিয়েও লিখতে পারি। কীভাবে?



আমরা E N O U G H থেকে G H নেব যার উচ্চারণ F-এর মতো, W O M E N থেকে O নেব যার উচ্চারণ I-এর মতো; এবং M O T I O N থেকে নেব T I যার উচ্চারন S H এর মতো। এবার সমীকরণের মতো বসাও :



GH = F

O = I

TI = SH



এভাবে আমরা G H O T I অক্ষরগুলো দিয়ে F I S H বানান করতে পারি।





একদিন বার্নার্ড শ এক ভদ্রলোকের সঙ্গে কথা বলছিলেন। লোকটার বাড়ি ছিল ইংল্যান্ডে। কথা প্রসঙ্গে বার্নাড শ জানতে চাইলেন Oat জিনিসটা কী।

‘Oat এক প্রকারের পথ্য যা ইংল্যান্ডে ঘোড়ার খাদ্য এবং স্কটল্যান্ডবাসীদের প্রধান খাদ্য।’ ভদ্রলোক বললেন।

বুঝতেই পারছেন এতে বার্নার্ড শ কীরকম বেকায়দায় পড়ে গেলেন; কারণ তিনি নিজে স্কটল্যান্ডের অধিবাসী। কিন্তু বার্নার্ড শ চটপট উত্তর দিলেন—‘ও হ্যাঁ, তাই তো স্কটল্যান্ডের ঘোড়াগুলো ইংল্যান্ডের লোকগুলোর চেয়ে অধিক বুদ্ধিমান।’

ভদ্রলোকের মুখটা এবার কল্পনা করুন।





লেখকরঙ্গ





রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোটোবেলার কথা। তিনি একবার তাঁর বাবার কাছে টাকা চেয়ে একটা ‘বিখ্যাত’ চিঠি লিখেছিলেন। ঘটনাটা কি আপনাদের কারো জানা আছে?





অনেকেই ‘দুরবস্থা’ বানানটা ভুল করে ‘দুরাবস্থা’ বা ‘দূরবস্থা’ বা ‘দূরাবস্থা’ লিখে থাকেন, যেমন আমরা অহরহই ‘ভূল’ বানানটা ভূল করে ‘ভুল’ লিখে থাকি। ভূল বানান লিখতে গিয়ে যদি এখন আপনি সত্যিই বিরাট কনফিউশনে পড়ে থাকেন, দয়া করে একটা ‘আদর্শ লিপি’ বই কিনে পড়তে পারেন। বানান ভূল একদম আমি সহ্য করতে পারি না। তাই কারো লেখায় বানান ভূলের সমারোহ দেখলে সেটি সংশোধন করে নিচে মন্তব্যের ঘরে পেস্ট করে দিই। যাঁরা এ ‘ভূল’-এর রসে খুব মজা পেলেন, তাঁদের প্রতি অভিনন্দন।



এই ‘দুরবস্থা’ শব্দ নিয়ে একটা গল্প আছে। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর অথবা বঙ্কিমচন্দ্রের। আপনারা কেউ কি জানেন? জানলে শেয়ার করুন।



যদ্দূর মনে করতে পারছি, গল্পটা মোটামুটি এরকম।

এক লোক হন্তদন্ত হয়ে বিদ্যাসাগরের বাসায় ঢুকলো। ‘বাবু, বিষম দুরাবস্থার মধ্যে পড়ে গেছি। আমাকে রক্ষা করুন।’

ঈশ্বরচন্দ্র গম্ভীর স্বরে বললেন, ‘হুম, আপনার ‘দুরাবস্থা’ থেকেই বুঝতে পেরেছি আপনার অবস্থা খুব ভয়াবহ।’





রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিঠিটা এরকম ছিল :



বব টক পঠও ত পঠও ন পঠও ত ভত ভত মরণ :)



ও, রবিবাবু তখন নিতান্তই বাবু ছিলেন—আ-কার, ই-কারের ব্যবহার বিলকুল শিখে ওঠেন নি। এবার চিঠিখানি ভালো করে দেখে নিন।



বাবা, টাকা পাঠাও তো পাঠাও। না পাঠালে ভাতে ভাতে মরণ :)



(নোট: চিঠিটার প্রকৃত লেখক কে তা নিয়ে আমি বিষম ধন্ধে আছি :) কেউ বলছেন ঈশ্বরচন্দ্র, কেউ বা রবীন্দ্রনাথ। সঠিক তথ্যযোগে কেউ সহায়তা করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।)





একটা মেয়ে একজন কবি বা লেখকের প্রেমে পড়ে গেলো তাঁর গল্প আর কবিতা পড়ে। এমন গল্প আর কবিতা সে কোনোদিন পড়ে নি। এবং অচিরেই এই মেয়ে অমিত প্রতিভাধর লেখকের স্ত্রী-তে পরিণত হলো।

সেই কবি রাতভর ব্লগিং করেন, উৎকৃষ্ট কবিতা ও গল্প পয়দা করেন। মেয়েটার শরীরে জ্বালা ধরে গেলো কবির বিরুদ্ধে।

পরিণতি কী হলো?



অনেক অনেক দিন পরের কথা।

সেই কবি আর কবিতা লেখেন না। গল্প লেখেন না। ব্লগিংও করেন না।

কারণটা কী?

স্ত্রীর বারণ আছে। কারণ, কবির কবিতা পড়ে আর কেউ তাঁর প্রেমে পড়ুক এটা সে চায় না।

আবুল খায়ের মুসলেহ উদ্দিনের একটা গল্প আছে, ‘পাতাবিবির ভয়’। গল্পটা এরকম।



১০

Taboo শব্দটার অর্থ জানেন তো? Incest? অনলাইন অভিধানের বদৌলতে আজকাল কোনো শব্দই আমাদের অজানা নয়। দয়া করে একটু কষ্ট করুন, এবং এ শব্দ দুটোর অর্থ জানা না থাকলে শীঘ্র জেনে নিন।



১১

আমাদের দেশে টাবু বা ইনসেস্ট কাহিনি খুব বেশি আছে বলে মনে হয় না। আলাউদ্দিন আল-আজাদ ‘শীতের শেষ রাত বসন্তের প্রথম দিন’ লিখে খুব সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন।

নিজের মেয়ের হবু স্বামীর প্রতি বিধবা শাশুড়ির একটা অনৈতিক আকর্ষণের গল্প এটি। অবশ্য শেষাবধি শাশুড়ির বোধোদয় হয়েছিল।



১২

আবারও লেখক।

একজন লেখক তাঁর একটি বই তাঁর স্ত্রীর নামে উৎসর্গ করেছেন। উৎসর্গের পাতায় লিখেছেন :

‘আমার স্ত্রীকে, যার অনুপস্থিতি বিনা এই বই লিখা সম্ভব হতো না।’





নানা রঙ্গ



১৩

কৌতুক বলা একটা আর্ট। আমার ঘর বোঝাই কৌতুকের বই। আমি আর আমার ছেলেমেয়েরা পড়ি। সময় নেই, অসময় নেই, ছেলে বা মেয়ে সামনে এসে বলবে, ‘আব্বু, একটা কৌতুক বলি?’

‘বলো।’

ওরা কৌতুক বলে।

কিন্তু আমি ব্লগিং নিয়ে ব্যস্ত। মনোযোগ দিয়ে শুনি নি। ওরা বলে, ‘আব্বু, শোনেন না!’

‘শুনছি তো।’

‘তাহলে হাসলেন না কেন?’

ওদের এই প্রশ্ন শুনে আমি হেসে উঠি।



১৪

এবার একটা স্বপ্নের কথা বলছি।

এক লোক লটারিতে ১০ লক্ষ টাকা পেয়েছে। লটারির টাকা বাবদ তাকে ১০ লক্ষ টাকার চেক দেয়া হলে সে ব্যাংকে গিয়ে চেক জমা দিল টাকা ক্যাশের জন্য।



১৫

James Cameron টাইটানিক ছবি বানিয়ে ১১টা অস্কার জিতে নিলেন ১৯৯৭-এ। টাইটানিক ছবির কাহিনিকার James Cameron নিজেই।



একদিন রাতে আমি স্বপ্ন দেখলাম। ভোর রাতের দিকে। আমার রচিত একটা উপন্যাসের কাহিনি নিয়ে James Cameron আর আমার পরিচালনায় একটা মুভি বানিয়ে ফেলেছি। সে মুভি নিয়ে সারা বিশ্বে হৈচৈ পড়ে গেছে মুক্তির আগেই। সবার ধারণা এ মুভি এ যাবত কালের অস্কার পাওয়ার সকল রেকর্ড ভেঙে খানখান করে দেবে। সকল কুশীলব, কলাকুশলী ও পরিচালকের সাথে আমি সদর্পে ও সগর্বে ঘোরাঘুরি করছি।



আগামী কিছুদিনের মধ্যে ছবিটির প্রিমিয়ার শো হবে। আমার মনে হঠাৎ প্রশ্ন জাগে—ছবিতে পরিচালক হিসেবে James Cameron-এর সাথে যুগ্মভাবে আমার নাম থাকবে তো? নাকি বাঙালি বলে আমাকে ঠকিয়ে শুধু কাহিনিকার হিসেবেই আমাকে দেখানো হবে!



আমি প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হয়ে আছি James Cameron-এর উপর। কারণ এডিটরের সাথে কথা প্রসঙ্গে জানতে পেরেছি আমার নাম শুধু কাহিনিকার হিসেবে দেখানো হয়েছে—James Cameron একের ভেতর অনেক—পরিচালক, চিত্রনাট্যকার... ব্লা ব্লা ব্লা... আমি খুব ক্ষেপে আছি।



১৬

কাউন্টারে গিয়ে লোকটা যখন ১০ লক্ষ টাকা চাইল, তাকে মাত্র ৫ লাখ টাকা দেয়া হলো, বাকি টাকা বকশিশ হিসেবে ব্যাংক কেটে রেখে দিয়েছে।

লোকটা ক্রোধে চেঁচিয়ে উঠলো—‘মগের মুল্লুক পাইছেন নি পুরা ৫ লাখ মাইরা দিবেন? আমার পুরা ১০ লাখ দ্যান, পুরা ১০ লাখ, নাইলে...’। লোকটার বউ তাকে ধাক্কা দেয়—‘এতো চিল্লাইতেছো ক্যান?’

ঐ লোকের আফসোসের কথা আমরা জানি। সে তৎক্ষণাৎ চোখ বন্ধ করে চেঁচিয়ে বলতে লাগলো, ‘আমারে ৫ লাখই দ্যান। আমারে ৫ লাখই দ্যান।’



১৭

ভোর রাতের স্বপ্নটা শেষ করতে পারলাম না। জেগে ওঠার পর খুব আফসোস হতে লাগলো—ইশ, James Cameron-এর ছবির গল্পকার হওয়াটাই তো আমার ১৪ জনমের ভাগ্য ছিল রে।





পুনরায় জর্জ বার্নার্ড শ ও তাঁর বান্ধবীরা



১৮

ভুলে যান নি তো, বার্নার্ড শ দু বান্ধবীকে নিয়ে পার্টিতে গেছেন! এ গল্প দিয়েই এ লেখা শুরু করেছিলাম। চলুন সেই পার্টিতে যাই :)



খাওয়া দাওয়া শেষের দিকে। লাস্যময়ী বান্ধবীদের একজন বার্নার্ড শ-কে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘বললে না যে বাছা তোমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে শক্ত জিনিসটা আসলে কী?’



বার্নার্ড শ খুব লজ্জা পেলেন। কারণ দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে তখন কোনো শক্ত জিনিসই ছিল না।



১৯

অনেকদিন পর বার্নার্ড শ আরেকটা পার্টিতে গেলেন। সেখানেও নারী-ভাগ্যবান বার্নার্ড শ’র সাথে দুজন বান্ধবী ছিলেন।

আপনারা প্রথমে যা ভেবেছিলেন, ঐ কথাগুলো আসলে এ-দিনের পার্টিতে হয়েছিল।



জর্জ বার্নার্ড শ ও তাঁর দু বান্ধবীকে নিয়ে এটা একটা বহুলপ্রচলিত রঙ্গ।



২০

খাওয়া-দাওয়া হচ্ছে। খোশমেজাজী বার্নার্ড শ সেই ফানটা করলেন। বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘বলো তো আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানের শক্ত জিনিসটা কী?’



বান্ধবীরা লজ্জায় রক্তিম হয়ে উঠলেন। এটা কি কখনো বলা যায়?

পরিস্থিতি সহজ করার জন্য শ নিজেই হেসে দিয়ে বললেন, ‘তোমরা আমার পায়ের দিকে তাকাও।’

বান্ধবীরা লাজুক চোখে আড় দৃষ্টিতে তাঁর পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখেন শ’র দু পায়ের মাঝখানে টেবিলের একটা পায়া রয়েছে, যা তিনি দু পা দিয়ে জড়িয়ে আছেন।

বান্ধবীরা হেসে ওঠেন।



২১

যথারীতি হাসিঠাট্টা, আড্ডা, খাওয়া-দাওয়া চলতে থাকে।



২২

জিনিয়াস বার্নার্ড শ সত্যিই খুব রসিক ছিলেন।



খাওয়া-দাওয়া শেষের দিকে। লাস্যময়ী বান্ধবীদের দিকে তাকিয়ে বার্নার্ড শ আগের প্রশ্নটা আবার করলন, ‘বলো তো বাছা, আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে শক্ত জিনিসটা আসলে কী?’



বান্ধবীরা ঝটপট জবাব দেন, ‘কেন, টেবিলের একটা পায়া তোমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে!’

‘হলো না।’ শ মিটিমিটি হাসতে হাসতে বলেন, ‘এই দেখো, আমার পা টেবিলের পায়া থেকে দূরে। আমার দু ঠ্যাঙ্গের মাঝখানে এখন ঐ জিনিসটা, যেটা তোমরা প্রথমবার ভেবেছিলে।’



বান্ধবীরা লজ্জায় আর কোনো কথাই বলতে পারলেন না।



বার্নার্ড শ’র রসিকতা সম্বন্ধে যাঁরা জানেন, তাঁরা এই গল্পটাই সবচেয়ে বেশি বলেন।



২৩



জর্জ বার্নার্ড শ-কে দিয়ে শুরু করেছিলাম, শেষও করছি তাঁকে দিয়েই। তবে জর্জ বার্নার্ড শ-কে নিয়ে এ শেষ গল্পটা ব্লগার হানিফ রাশেদিনের কাছ থেকে পাওয়া।



জর্জ বার্নার্ড শ এবং রুশো বা ভলতেয়ার হবে। নামে ভুল থাকতে পারে।



বার্নার্ড শ গাধার পিঠে করে যাচ্ছেন। ছোটো, চিপা গলি। উলটো দিক থেকে একইভাবে আসছেন খুব সম্ভব রুশো।

গলি এতোই ছোট যে, দুটা গাড়ি একসাথে আসা-যাওয়া করতে পারে না। বার্নার্ড শ বলছেন সাইড দিতে। তিনি খেয়াল করেন নি যে অপর গাড়িতে রুশো। তিনি তো ভেতরে, আমাদের ঘোড়ার গাড়ির মতো।

এঁরা দুজন আবার চিরশত্রু। রুশো বার্নার্ড শ-কে দেখলেন এবং বললেন যে, ‘আমি কোন গাধাকে সাইড দিই না।‘ সঙ্গে সঙ্গে বার্নার্ড শ বললেন- ‘আমি দিই।‘ বলে তিনি সাইড দিলেন।





৪-১১ মে ২০০৯









বি: দ্র: এখানে কোনো ভুল তথ্য থেকে থাকলে দয়া করে বলুন। অগ্রিম ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! বেশ ইন্টারেস্টিং!

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :) :)

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৭

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো । লেখককে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

তওসীফ সাদাত বলেছেন:



ঘুম থেকে উঠে এমন পোস্ট সামনে পেলে আর কি লাগে !!
দিনের শুরুটা বেশ ভালোই হল বলা যায় :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ তওসীফ সাদাত ভাই। অনেকদিন পর দেখা হলো। শুভেচ্ছা জানবেন।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

মাসূদ রানা বলেছেন: ‘আমি কোন গাধাকে সাইড দিই না।‘ সঙ্গে সঙ্গে বার্নার্ড শ বললেন- ‘আমি দিই।‘ বলে তিনি সাইড দিলেন।

হাহাহাহা .........মজা পেলাম অনেক ..... শেষের গল্পটা পড়ে নিশ্চিত হলাম বার্নার্ড শো বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে রুশোর চেয়ে চৌকষ ছিলেন অনেক বেশী :D


@সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই


০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
বার্নার্ড শো বুদ্ধিমত্তার দিক থেকে রুশোর চেয়ে চৌকষ ছিলেন অনেক বেশী
:D

আমি একমত :)

ধন্যবাদ মাসূদ রানা। শুভেচ্ছা।

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: হা! হা! :) :) :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :) :) :)

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো
মহারথীদের মজার টুকিটাকি :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ তাহসিনুল ইসলাম। শুভেচ্ছা।

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

এই আমি রবীন বলেছেন: এখন গাধাকে সাইড দেয়ার লোক পাওয়া যায় না।! :(( :((

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: মজাদার সব রঙ্গ । উপস্থাপনটা অসাধারণ । ব্যতিক্রমী ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি। ভালো থাকবেন।

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

আলম দীপ্র বলেছেন: বাহ! চমৎকার লাগল ~ ! ব্যতিক্রমী উপস্থাপনা !

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আলম দীপ্র। ব্লগে মনে হয় ইদানীং কম আসছেন, তাই না?

শুভ কামনা।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬

আছিফুর রহমান বলেছেন: এতো বড়, পড়ে ক্লান্ত হইয়া গেছি। যাই একটা জুস খাইয়া আসি

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা ক্ল্যাসিক ফান করে ফেলেছেন :) আমার পোস্ট ইউজুয়ালি অনেক বড় হয়ে থাকে। আমার নরমাল পোস্টের ১০ ভাগের এক ভাগও না এটা :)

যাই হোক, 'এতো বড়' পোস্টটা পড়ে ফেলায় আপনাকে অভিনন্দন এবং সেই সাথে ১০ প্যাকেট জ্যুস আপনার জন্য :)

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: হুম...

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গতকালের পুরস্কারের জন্য অভিনন্দন। আমি টিভিতে অনুষ্ঠানটি দেখেছি।

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:০৬

জেন রসি বলেছেন: মজা পাইলাম :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ জেন রসি। শুভেচ্ছা।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৩২

আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ,




বেশ রসকষ আছে লেখকরঙ্গে ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা

হাসছি 'রশকষ' শব্দটার জন্য। রস থাকলে তো তা রসালো, অর্থাৎ সুমিষ্ট হবে, কিন্তু কষালো হয়ে থাকলে তো অনেক কিছু ভাববার আছে :)

যাই হোক, অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকবেন।

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মজা পেলাম।
আপনার বলার ধরনটা অসধারন

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মজা পেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো প্রিয় ব্লগার। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

সুমন কর বলেছেন: অনেক দিন পর ভিন্ন রকমের মজাদার একটি পোস্ট পড়লাম। হাসলাম। অামার ঘরে কোন কৌতুকের বই নাই। কিনতে হবে।


৬ লাইক দিলাম।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যাক, অনেকদিন পর আপনাকে একটা ভিন্ন স্বাদের পোস্ট দিতে পেরেছি। নিজেকে কৃতার্থ মনে হচ্ছে।

অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই। ভালো থাকবেন।

১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৬

ডি মুন বলেছেন:
খুব ইন্টারেস্টিং পোস্ট।

কিছু ঘটনা জানতাম। তবে বেশিরভাগই অজানা।
আর সেই সাথে আপনার ব্যক্তিগত জীবনের আনন্দময় স্মৃতিও আনন্দ দিল।
কৌতুকের বই পড়িনি বলতে গেলেই চলে। আপনার পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে দু একটা কৌতুকের বই হাতের কাছে থাকা ভালো।

++++

:)

শুভেচ্ছা

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার কমেন্টে অনেক খুটিনাটি জিনিস থাকে। আমার অনেক ভালো লাগে।

অনেকদিন পর বোধ হয় ব্লগে এলেন। বইমেলার ধকল ছিল নাকি এতদিন? :)

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা।

১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ছোট ছোট গল্পগুলোর উপস্থাপন অসাধারন ছিল। ভাল লেগেছে :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আতুআ ভাই।

আমার দেখা মতে এই ব্লগে আপনার কৌতুকপোস্টের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। আপনার কোনো কৌতুকপোস্ট বোধ হয় আমার অ-পড়া নেই :) আমি কৌতুক খুব পছন্দ করি বলেই কৌতুকপোস্ট নরমালি মিস হয় না :)


ভালো থাকুন।

১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ২:০৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: :) তবে ১৩ নাম্বার টা দেখে জোরে হাসলাম ...
আমার ছেলে খুঁজে খুঁজে ধাঁধা আর কৌতুক বলে আমাকে এবং বলার আগে নিজেই হেসে খুন ।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার অবস্থাও আপনার ছেলের মতোই। আমি কৌতুক বলতে পারি না, কারণ কৌতুক বলতে গেলে আমি নিজেই হাসতে হাসতে গলে পড়ে যাই, আমার কথা কেউ বোঝে না :(

ধন্যবাদ আপু।

১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:০১

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: ১২ এবং শেষ টা বেষ্ট ছিল। খুব হাসলাম :D :D :D

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নাহিদ রুদ্রনীল ভাই। শুভেচ্ছা।

২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:৩২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

বাহ! বেশ রসালো পোস্ট। :)

ব্যতিক্রমী উপস্থাপনায় মজা লাগল খুব।

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়। শুভেচ্ছা।

২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:২৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
বার্নার্ড শ’র হিউমারে কীভাবে অনুভূতি ব্যক্ত করবো ভাবছি.... ;) B-)


উৎসগ ‘আমার স্ত্রীকে, যার অনুপস্থিতি বিনা এই বই লিখা সম্ভব হতো না।’
-ফাসকেলাস!!! :D


১৫,১৭ নম্বর চমৎকার হয়েছে, সোনাবীজ ভাই....


টাবু/ ইনসেট/ অযাচার নিয়ে কিছু বললাম না...

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:

উৎসর্গঃ ‘আমার স্ত্রীকে, যার অনুপস্থিতি বিনা এই বই লিখা সম্ভব হতো না।’

জি, অনুভূতি খুব ভালোভাবেই ব্যক্ত করেছেন :)

ধন্যবাদ প্রিয় মাঈনউদ্দিন ভাই।

২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: =ইনসেস্ট

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :)

২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: দারুন রসালো পোষ্ট। ধন্যবাদ

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই। শুভেচ্ছা।

২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

বৃতি বলেছেন: :) :)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি ব্লগে আছেন নাকি? :) :)

ধন্যবাদ আপু।

২৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বার্নাড শ সম্পর্কে আরেকটা খুব প্রচলিত জোকস ----
মেরেলিন মনরো শ কে প্রস্তাব দিলেন ।
মনরো : এসো আমরা বিয়ে করে ফেলি। আমাদের সন্তান তোমার বুদ্ধি আর আমার সৌন্দর্য পাবে। সে হবে একজন সেরা মানুষ।
শ : যদি উল্টোটা হয় ?

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৫০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, এটাও একটা খুব প্রচলিত কৌতুক। ধন্যবাদ শামীম ভাই। অনেকদিন পর দেখা হলো। শুভেচ্ছা।

২৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

সায়েম মুন বলেছেন: যা বুঝলাম জর্জ বার্নার্ড শ ইচরে পাকা ছিল। পরিচিত কিছু গল্প, ধাঁধা, প্লাস স্বপ্ন এবং লেখার স্বচ্ছন্দ্য গতি শেষ পর্যন্ত আকর্ষণ ধরে রেখেছে। পোস্টে মজা পেলাম। শুভকামনা কবি।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহা। খুব ভালো বলেছেন। আরো সহজ ভাষায় বলা যায় তিনি একটা 'পোংটা'ও ছিলেন :)

অনেক ভালো লাগছে সায়েম ভাই আপনাকে দেখে। ভালো থাকবেন।

শুভ নববর্ষ।

২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:০০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :D :D :D :D :D :D :D :D :D

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

ডি মুন বলেছেন:
হ্যাঁ, অনেকদিন পরেই এলাম। বইমেলার সময় থেকেই একটা দীর্ঘ বিরতি পড়ে গেল। দেখলাম আমার মত অনেকেই খুব অনিয়মিত হয়ে গেছেন। আসলে চেনাজানা মুখগুলোকে ব্লগে দেখতে না পেলে কেমন যেন একা একা লাগে।

যাহোক, আপনি নিয়মিত পোস্ট দিচ্ছেন দেখে খুব ভালো লাগছে।
আবার নিয়মিত ব্লগিং করব আশা করছি; :)

অটঃ অসম্পর্কের ঋণ আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। আর প্রথম কবিতাটির তো কোনো জবাব নেই। বহুদিন মনে রাখার মত কবিতা। কৃতজ্ঞতা রইল কবি।

:)

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চেষ্টা করছি নিয়মিত হতে। আশা করি আপনাকেও নিয়মিত পাবো।

প্রথম কবিতাটি ভালো লেগেছে জেনে আমারও খুব ভালো লাগছে। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন। শুভ নববর্ষ।

২৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

সুমন কর বলেছেন: শুভ নববর্ষ !!

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুভ নববর্ষ সুমন ভাই। ভালো থাকবেন।

৩০| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

নক্ষত্রচারী বলেছেন: খুব মজা পেলাম পড়ে ।
বার্নার্ড শর সেন্স অফ হিউমার সম্পর্কে এত বিশদভাবে জানতাম না আগে ।

ভালো লাগা এবং শুভেচ্ছা ।

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নক্ষত্রচারী। শুভেচ্ছা।

৩১| ১১ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

এহসান সাবির বলেছেন: দারুন পোস্ট।

কোথায় হারালেন আপনি?

৩২| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:৪০

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: :) :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.