|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
	দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আগের পোস্ট
 ৪
‘এ মাদার ইন ম্যানভিল’ গল্পটা পড়ার পরই মনে হতে লাগলো আমার একজন দূরবর্তিনী জননী আছেন। তিনি মিসেস ম্যানভিল। আমি তাঁর কাছে যাই। তাঁর কাছে আমার মৃত মায়ের গল্প পাড়ি। মৃত মা’টা অবিকল মিসেস ম্যানভিলের মতো।
কিছুদিন কলেজ হোস্টেলে এক সিনিয়র ভাইয়ের বেডে ডাবলিং করার পর তিনি আমাকে একটা বাসায় লজিং থাকার ব্যবস্থা করে দিলেন।
মিসেস ম্যানভিল নয়, ভদ্রমহিলার নাম মিসেস মনোয়ারা। 
তাঁর ব্যক্তিত্ব, উন্নত রুচিবোধ আর সর্বোপরি অভিজাত আচরণ আমাকে খুব আকৃষ্ট করলো। তাঁর স্বামী বিগত হয়েছেন কয়েক বছর। ১০-১১ বছরের এক স্কুলপড়ুয়া ছেলেকে নিয়ে তিনি বিশাল এ বাড়িতে থাকেন। 
সোহানকে পড়িয়ে আমি খুব আনন্দ পাই। সে বেজায় মেধাবী ছাত্র। মায়ের সবগুলো গুণই ওর মধ্যে দেখতে পাই; ওর বাবাও যে খুব অমায়িক ও মার্জিত স্বভাবের ব্যক্তিত্ব ছিলেন, সংসারের সবকিছুতে তার একটা সুন্দর ছাপ থেকে তা বোঝা যায়। একটা মধুর ভালো লাগায় আমার বুক ভরে থাকে। 
সোহানকে পড়ানোর সময় মিসেস মনোয়ারা সামনেই বসে থাকেন। আমার পড়ানোয় তিনি মুগ্ধ, তাঁর অভিব্যক্তিতেই এটা ফুটে ওঠে। 
আমার মরহুমা জননীও এমনই ছিলেন। পড়ার সময় তিনি আমার পাশে বসে থাকতেন; মাথায় বিলি কেটে দিতেন; আমাকে খাইয়ে দিতেন। 
আমার মা সুশিক্ষিতা ও আধুনিকা রমণী ছিলেন। তিনি কলেজে পড়াতেন না, কিন্তু তল্লাটের যুবকযুবতীরা তাঁকে একজন শিক্ষয়িত্রীর চোখে দেখতো। যুবকযুবতীরা দলে দলে আমাদের বাংলোয় এসে জড়ো হতো মায়ের সাথে আলাপচারিতার জন্য। তিনি ভালো নজরুল সঙ্গীত গাইতেন। তিনি শামসুর রাহমানের কবিতা পড়তেন আর বলতেন, বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি তিনিই। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রাম অনন্তকাল ধরে তার কবিতায় সমোজ্জ্বল থাকবে, বেঁচে থাকবেন তিনিও। মিসেস মনোয়ারার সাথে আমি প্রায় সময়েই এভাবে আমার মায়ের কথা বলি। 
আমার মায়ের মৃত্যুর পর বাবা একটি বিয়ে করেন। আমাদের সুন্দর সংসারটা এলোমেলো হয়ে গেলো, যখন এর বছর খানেক পর আমার বাবাও মারা গেলেন। সৎ মা আমাদের সাথে থাকলেন না। আমরা এতিম হয়ে গেলাম। আমার ছোটো দুটি ভাইবোন নানুর বাড়িতে চলে গেলো। মিসেস মনোয়ারা গভীর মনোযোগে আমার কথা শোনেন। মাঝে মাঝে তিনি আঁচল দিয়ে চোখের কোনা মোছেন।
মিসেস মনোয়ারা সাহিত্য নিয়ে আলোচনা করেন। সাহিত্যের প্রতি আমার এতোটা ঝোঁক আগে কখনো ছিল না; বলা ভালো যে, তিনি আমাকে সাহিত্য পড়ান। তিনি কোনো কোনোদিন হারমোনিয়ম নিয়ে বসেন। সোহান আর আমাকে সামনে বসিয়ে তিনি গান ধরেন- 
সহজ মানুষ ভজে দেখ না রে মন
দিব্য জ্ঞানে
পাবি রে অমূল্য রতন বর্তমানে...
এ গান আমি আগে কোনোদিন শুনি নি। কিন্তু মনে হলো তাঁর গানের সুরে পুরো ঘর দুলছে; আমি ‘মূর্ছনা’ শব্দটা অনেক শুনেছি। হয়তো এটাকেই গানের মূর্ছনা বলা হয়। এরপর তিনি আরেকটা গান ধরলেন-
দেখেছি রূপসাগরে মনের মানুষ কাঁচা সোনা
মিসেস মনোয়ারার গানের জগৎ সত্যিই আমার কাছে অচেনা। কিন্তু কী বিপুল, কী হিরন্ময়! আমি অবাক হয়ে ভাবতে থাকি।
কলেজ থেকে ফিরে বাসায় ঢুকতেই মিসেস মনোয়ারা বাগানের পাশ থেকে আমাকে ডাকলেন। তাঁর কাছে এগিয়ে গেলে তিনি বললেন, শার্শা থেকে একজন বৃদ্ধা এসেছেন।
আমার মুখ থেকে কিছুক্ষণ কথা সরলো না। কিংবা বলতে দ্বিধা নেই, আমার বুক খানিকটা আঁতকে উঠলো। 
তিনি আবার বলেন, তুমি বলেছিলে তোমার কৈশোরে তোমার মা মারা গেছেন।
আমি মিসেস মনোয়ারার চোখের দিকে তাকিয়ে থাকি। আমার বুকে বিপুল টাইফুন। আমি জানি যে, আমি কপট না। কিন্তু আমি একজন মাকে চাই, যিনি মিসেস ম্যানভিল কিংবা মিসেস মনোয়ারার মতো অভিজাতা, সুশিক্ষিতা এবং সুমার্জিতা। 
মিসেস মনোয়ারার সাথে আমি ঘরে ঢুকলাম। দোতলার সিঁড়ির কাছে চৌকিদারের টোলের উপর আমার মা বসে আছেন, অত্যন্ত মলিনভাবে। পরনে একটা পুরোনো শাড়ি, জীর্ণ। তাঁর চুলগুলো অগোছালো।
লাঞ্চের সময় সুদৃশ্য ও অভিজাত ডাইনিং টেবিলে বসতে আমার মা খুব সংকোচিত বোধ করতে লাগলেন। বরাবর আমি মিসেস মনোয়ারার সাথে এখানে বসেই খাওয়া দাওয়া করতাম। কিন্তু আমি এ বিদ্ঘুটে পরিস্থিতির জন্য আদৌ প্রস্তুত ছিলাম না। প্রতি পদে আমি আজ জড়তাগ্রস্ত হয়ে পড়ছি।
এতো দামি খাবার আমরা কোনোদিন খেতে পারি নি। আমার মা গোগ্রাসে খাবার গিলতে লাগলেন। আমি ইশারায় মাকে থামিয়ে না দিলে আমাদের ৩জনের খাবার একাই তিনি সাবাড় করে ফেলতেন।
করিমন, এই নাও, তোমার জন্য যৎসামান্য অর্থ। এ দিয়ে ছোটো একটা দোকান করে কিছু ব্যবসা করতে পারো কিনা দেখো। এ কথা বলে মিসেস মনোয়ারা আমার মায়ের হাতে কিছু টাকা তুলে দিলেন। আমার মা প্রায় ছোঁ মেরে টাকাটা তাঁর হাত থেকে নিয়ে নিলেন।
আমাকে বললেন, করিম, আমিও তোমার মা। যা হয়ে গেলো, এ নিয়ে কখনো ভেবো না। মায়ের কাছে কোনো লজ্জা থাকতে নেই।
লজ্জায় আমি সত্যিই কাতর হয়ে উঠেছিলাম। আমার পা নড়ছিল না। আমার মা পরের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করেন। বাড়িওয়ালিকে দেখে ছোটোবেলায় ভাবতাম, ইশ, আমার মা ঝি না হয়ে ওরকম তেজওয়ালা একজন বাড়িওয়ালি হতো যদি!  
মাকে রিকশা করে বাসস্ট্যান্ডে নিয়ে যাচ্ছি। যেতে যেতে তিনি যে কথা বললেন, তা শোনার চেয়ে মরে যাওয়াই অনেক ভালো ছিল।
- বাসার কাজের লুকগুলি বলতেছিল- তুই নাকি ঐ বুইড়া বেডিরে বিয়া করছস?
৫
প্রতিমাসের শেষ শুক্রবারে আমার বাসায় একটা পার্টি হয়। সকাল ১০টা না বাজতেই ওরা বাসায় চলে আসবে; দুজনে বেডের দুপাশে বসবে; ধাক্কাধাক্কি করে, কখনো বা মাথার চুল টানাটানি করে আমার ঘুম ভাঙাবে। চোখ খুলতেই মুখের কাছে এসে দুজনে উপুড় হয়ে একযোগে সুর করে টেনে টেনে বলবে- গুড মর্নিং।
আমি উঠে বসি। দুজনকে দুহাতে হাগ করে বলি- ইউ আর সো রিলেন্টলেস।
তারপর ওয়াশরুমে ঢুকি।
বের হলে দেখি দুজনে মিলেমিশে বেডরুম গোছাচ্ছে।
আচ্ছা, পার্টির কথাটা আগে বলে নিই। এদিন মনা বাজার-সওদা করে, আর কনা করে রান্নাবান্না। আমার দায়িত্ব হলো ওদের সাথে আরাম করে খাওয়া। আরেকটা দায়িত্ব আছে- এসবের খয়খরচা দেয়া।
আমার মায়ের রান্নার হাত খুব ভালো ছিল। সব রান্নার মধ্যে কষানো মুরগির মাংসের কথা আমি আজও ভুলতে পারছি না। শীলার রান্নাও আমার মায়ের মতোই। কিন্তু ওর মুরগি কষানো আমার মায়ের কষানোর মতো হয় না। এ নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেও কোনো সুরাহা পাই নি। এমন সময় একদিন মনা আর কনা বাসায় এলো। ওরা বললো, মাটির চুলোয় রান্না করতে হবে, আর হলুদ-আঁদা, মরিচ-জিরা, সব মসলা পাটায় পুষতে হবে। দ্য আইডিয়া। কিন্তু আমরা তো গ্যাসের চুলোয় রান্না করি, মাটির চুলো কোথায় পাবো? এবারও ওরাই দ্য সলিউশন নিয়ে হাজির হলো। বাসার বাইরে বাগানের পাশে যে খোলা জায়গাটা রয়েছে, ওখানেই গর্ত করে অ্যাডহক মাটির চুলো বানিয়ে ফেলা হলো।
এরপর শীলা আমাদের ঘিয়ের পোলাও আর মুরগি কষানো খাওয়ালো। আমি ৪৫ বছর আগে মায়ের কাছে ফিরে গেলাম- মা যেন কষানো মাংস দিয়ে আমাকে ভাত বেড়ে দিল।
এভাবে প্রায় নিয়মিতই আমাদের এ ক্ষুদ্র পার্টি চলতে থাকলো। দুপুরের পর পড়ন্ত রোদে গাছের ছায়া হেলে পড়লে তার নীচে একটা পিড়িতে বসে শীলা রান্না করতো; কনা তার সাথে যোগ দিত। আমি আর মনা পাশে চেয়ার পেতে বসে রান্নাবান্না দেখতাম, ধেড়ে গলায় গান গাইতাম।
কনা রান্নাবান্নায় খুব পটু নয়। কিন্তু ৩জনে একত্র হয়ে একটা গেট টুগেদার করি, এটাই হলো মূল লক্ষ্য। 
খেতে বসে আমরা নানান আলোচনায় মেতে উঠি। কিন্তু কোনো কোনোদিন আমার মনটা খুব ভারী থাকে। খেতে খেতে একটা দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে পড়ে।
শীলা খুব ভালো মেয়ে ছিল। 
সন্ধ্যায় মনা বাসা থেকে বের হয়ে যায় শহর দেখতে। ফিরতে ফিরতে অনেক রাত হয়। কখনো রাত পার হয়ে যায়। দুপুরে লাঞ্চ করে সে বাগের হাটের বাসে চেপে বাড়ি চলে যায়। 
এর পরের সময়টুকু কনা আর আমার খুব নিরিবিলিতে কাটে। টিভি দেখি; গান গাই; গল্প করি। কনা ভালো নাচতে পারে; কত্থক, না কী যেন নাম- সবই উচ্চমার্গীয়। শিল্পকলা একাডেমিতে দু-একটা অনুষ্ঠানে সে নেচেছে। কনা বলে, দর্শকসারিতে প্রতিক্রিয়া বেশ ভালো ছিল।
কনা বললো, ভাইয়াকে কি আজও টাকা দিয়েছ?
আমার কোনো প্রতিক্রিয়া হলো না। প্রতিক্রিয়া হওয়ার কথা ছিল কিনা তাও বুঝি না।
কনা বলতে লাগলো, তুমি তো সবই বোঝো। আপন ভাই বোনকে দিয়ে টাকা কামাচ্ছে। মাঝে মাঝে প্রতিবাদ করতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু পারি না। আমাদের অবস্থা তো তুমি জানো। ভাইয়াকেও চিনো। আমাকে খুন করে ফেলবে।
মনা আমার মতো সচ্ছল পরিবারের সন্তান নয়। সারাবছর অভাব-অনটনের মধ্য দিয়ে ওদের চলতে হয়। ছোটোখাটো ব্যবসা আর আছে ঘেরের কাজ। তাতে সুখ হয় না। এর উপরে আছে কনার ইউনিভার্সিটির খরচ। ওকে হিমশিম খেতে হয়। আমার পুরো সম্পদের একাংশ ওর মতো একজন বন্ধুকে দিয়ে দিলে আমার কোনো কমতি হবে না। আমি ভেবে রেখেছি, আমার স্থাবর-অস্থাবর সব সম্পত্তি কনার নামেই উইল করে যাবো।
কনা আমার কেউ না। অথবা জানি না- কনা আমার কে।
সন্ধ্যায় চলে যাওয়ার সময় কনা অনেকক্ষণ পায়চারি করলো। ওর মনে ঐ ব্যাপারটা খুব তোলপাড় করছে তা ঢের বুঝতে পারলাম।
ইতস্তত করতে করতে কনা মুখ খুললো, ভাইয়া, বলছিলাম কী, কিছু মনে করবে না তো?
- নাহ। কী কথা, বলো?
- আমার কিছু টাকার দরকার।
- টাকা লাগবে নিবে। কত?
কনা একটা টাকার অঙ্ক বললো। অঙ্কটা খুব ছোটো নয়, অবশ্য অনেক বড়ও নয়। আমি ওর নামে একটা ক্রসড চেক লিখে হাতে দিলাম।
কনা চেকটা পেয়ে মাথা নীচু করে খাটের একপাশে বসে রইলো। ওর চোখ থেকে পানি ঝরছে আমি বুঝতে পারছি।
ও একটা ছেলেকে ভালোবাসে। এ টাকাটা সেই ছেলেটার জন্য। 
- ভাইয়া। আমি তোমাকে আমার ভার্জিনিটি অফার করছি।
আমি রিমোট টিপে টিভি চ্যানেল চেঞ্জ করতে করতে টের পেলাম আমার মুখে একটা স্মিত হাসি।
কনা কাছে এসে সামনাসামনি বসলো। দু হাতে আমার হাত উঁচু করে ওর দু বুকের উপর রেখে বললো- এই নাও- এখানে হাত রাখো। তারপর আমার উরুর উপর চিৎ হয়ে শুয়ে গলা জড়িয়ে আমার চুম্বনের প্রতীক্ষায় গভীর নিশ্বাস ফেলতে লাগলো।
আমি ওর হাত ছাড়িয়ে দিলাম। ওর চোখের উপর আঙুল বুলিয়ে উপুড় হয়ে ওর কপালে খুব মোলায়েম একটা চুমো খেলাম।
আমি কোনো মহাপুরুষ নই। আমারও তীব্র কামভাব হয়। কিন্তু আমি কিছু মানুষের ভুল ভেঙে দিতে চাই।
আমি জানি, মনা চায়, আমি যেন কনাকে ভোগ করি, তার বিনিময়ে ও যাতে আমার কাছ থেকে কিছু টাকা পেতে পারে।
আমি ইচ্ছে করলেই মনাকে বলে দিতে পারি, আমি তোর বোনের সাথে সেক্স করি না। এটা বলে ফেললে মনা যে বিশ্বাস করবে না তা আমি জানি। কারণ, সকালবেলা কনাকে আমার ঘরে রেখেই সে বাজার করতে বেরিয়ে পড়তো। ইচ্ছে করেই একটু বেশি সময় নিয়ে বাসায় ফিরতো। এ দীর্ঘ সময়ে একটা ক্ষুধার্ত পুরুষ আর একটা যৌবনবতী মেয়ে ঘরে বসে লুডু খেলবে না। সন্ধ্যাবেলাতেও ওকে আমার বাহুতে সমর্পণ করেই সে বাইরে বেরিয়ে পড়তো। নির্জন গৃহে দুজন নর-নারী সারারাত বিবিসি চ্যানেল দেখে কাটাবে না, এটা যে-কোনো আহাম্মকই বোঝে। কিন্তু মনা নিজেই আসলে একটা আহাম্মক। কনাকে যদি আমি ভোগ করতেই চাই, তাহলে ও কি নিজ থেকে আমার বাসায় আসতে পারে না? ওর ভার্সিটি হল থেকে আমার বাসার ট্রাভেল টাইম বড় জোর দেড় ঘণ্টা। ও প্রতিরাতে একা-একাই আসতে-যেতে পারে। সে শিশু নয়।
আমি কনাকে বলি, আমার মেয়েটা তোমার চেয়ে দু বছরের ছোটো। ও বেঁচে থাকলে আজ এতোখানিই বড় হতো। হয়তো তোমার মতোই ভার্সিটিতে পড়তো। … আমি মহাপুরুষ নই, তবে কামকে জয় করতে জানি। মেয়ের মতো একটা মেয়ের সর্বনাশ করবো, আমি এতোটা নির্মম নই। তোমার দরিদ্রতার সুযোগে তোমাকে আমি ইউস করতে নারাজ। আমি ভালো আছি। তোমাদের নিয়ে খুব আনন্দেই তো আছি।
চলবে...
 ৪২ টি
    	৪২ টি    	 +১০/-০
    	+১০/-০  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫১
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওয়েল কাম ব্যাক, মিস্টার চ্যাং  ‘হঁ ভালাইছে! ভালাইছে।’ চালিয়ে যান। ডায়লগটা ভি ভালাইছে
 ‘হঁ ভালাইছে! ভালাইছে।’ চালিয়ে যান। ডায়লগটা ভি ভালাইছে  শুভেচ্ছা।
 শুভেচ্ছা।
২|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সকাল ১১:০৬
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সকাল ১১:০৬
হামিদ আহসান বলেছেন: দারুন হচ্ছে ......
  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫১
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই। ভালো থাকবেন।
৩|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  দুপুর ১২:১১
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  দুপুর ১২:১১
স্পর্শিয়া বলেছেন: মাদার ইন ম্যানভিল- দূরবর্তী জননী। মানুষের কত রকম কষ্টই না থাকে।
  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫২
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মানুষের কতরকম কষ্টই না থাকে- আমরা কি সব জানি? ধন্যবাদ স্পর্শিয়া। শুভেচ্ছা।
৪|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৩
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  দুপুর ১২:১৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প, চালিয়ে যান!
  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৩
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সাহসী সন্তান। ফেইসবুকে কানেকটেড হওয়ার জন্যও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৫|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  দুপুর ১:৫৮
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  দুপুর ১:৫৮
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার হয়েছে।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৪
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ দেশপ্রেমিক বাঙালি। আপনিও ভালো থাকবেন সবসময়।
৬|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  বিকাল ৩:০৩
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  বিকাল ৩:০৩
জেন রসি বলেছেন: আপনার গল্প বলার ক্ষমতা অসাধারন। 
  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৫
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওহ মিঃ জেন, খুব আপ্লুত হলুম। ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
৭|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  বিকাল ৪:৫৪
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  বিকাল ৪:৫৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: 
প্রথমটি - সুন্দর হয়েছে। আমাদের আর্থসামাজিক বাস্তবতার একটি ভদ্র ছবি।
দ্বিতীয়টি - শক্তিশালী বার্তা। তবে তা-ই হোক!
  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৬
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দুটি পর্ব সম্পর্কে মন্তব্য ভালো লাগলো মইনুল ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
৮|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:০৮
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:০৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক সুন্দর গল্প!
  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৬
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা।
৯|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:২২
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:২২
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: প্রথম গল্পের ব্যাপারে বলব দাম্পত্যজীবনে একে অন্যের অতীত নিয়ে ঘাটাঘাটি না করলেই ভাল হয়। বর্তমানকে নিয়েই যেন সুখী হয়, ভবিষ্যতের ভাবনা যেন দুজন মিলে ভাবে; এবং অতি অবশ্যই অতীত যেন কখনো বর্তমান না হয়। যদিও অবিবাহিত দাম্পত্য মোটেই সমর্থনযোগ্য নয়। 
২য়টার ব্যাপারে বলব, এটা গভীর ভাবনার বিষয় যে আসলে সকলের করণীয় কী হওয়া উচিত? বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে হিমুদেরকে জীবিকার তাগিদে বিদেশে যেতেই হবে; তাহলে শিমুরা কী করবে – দীর্ঘদিন নিজেকে উপবাসী রাখবে নাকি ভোজনবিলাসিতায় মেতে উঠবে, নাকি রয়েসয়ে ধীরেসুস্থে সাবধানে খাবে যাতে লাঠিও না ভাঙে, সাপও মরে।
এ প্রসঙ্গে হযরত উমর রাঃ এর একটি ঘটনা উল্লেখ করা যেতে পারে - তিনি তাঁর মেয়ের কাছে জিজ্ঞেস করলেন, মাগো, একজন যুবতী স্ত্রীকে গৃহে রেখে একজন স্বামীর পক্ষে সর্বোচ্চ কতদিনের বেশি দূরে থাকা উচিত নয়? 
মেয়ে জবাব দিল, একজন যুবতী স্ত্রী সর্বোচ্চ তিনমাস বিনাক্লেশে সবর করতে পারে, তারপর তার পক্ষে সবর করা ক্রমশ কঠিনতর হতে থাকে। 
এরপর উমর রাঃ রায় দিলেন, কেউ তার যুবতী বৌকে গৃহে রেখে তিনমাসের বেশি দূরে কাটাতে পারবে না। (স্মৃতি থেকে তুলে দিলাম, কিছু বেমিল থাকতে পারে)
কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তিনমাস, ছয়মাস, কিংবা একবছর-দুইবছরের সময়সীমাও তো অনেকসময় প্রয়োগযোগ্য নয়। তাহলে হিমুরা, শিমুরা কী করবে? 
আপনি কোনো এক মন্তব্যের জবাবে বলতে চেয়েছেন, হিমুরা যেহেতু জীবিকার তাগিদে বিদেশে গিয়ে ত্যাগ স্বীকার করছে সুতরাং শিমুদেরও উচিত ত্যাগ স্বীকার করা। শিমুদের অনেক গল্প আমরা জানি বলে তাদেরকে ত্যাগের মহিমাকীর্তন আমরা জোরেসোরে শোনাতে পারি; কিন্তু হিমুদের প্রবাসজীবনের সব গল্প কি আমরা জানি? তারা কি প্রবাসজীবনে ধোয়া তুলসি পাতা? 
আমি অবৈধ কোনো কিছুই সমর্থন করি না, পরকীয়া তো নয়ই। প্রশ্নগুলো তুলেছি সমাধানের জন্য। যুগের জটিলতার আবর্তে আমাদের জীবন হাবুডুবু খাচ্ছে। সৈকতের নাগাল পেতে চাইছি। 
আর হ্যাঁ পরিস্থিতি অনুসারে এই গল্পের ভাষা ঠিক আছে। 
তৃতীয়টা একটি সকরুণ কাহিনী।    
চার-পাঁচে এসে লেখার মান আপনার লেখার প্রমিত মানের অনুগামী হয়েছে। 
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৬
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাব্বাহ, পুরো দুটো পোস্টই দেখি পড়ে ফেলেছেন! তারপর সুবিস্তৃত এবং বিশ্লেষণাত্মক কমেন্টও করে ফেলেছেন। এতোখানি আমার জন্য বিরাট প্রাপ্তি।
সিকোয়েল-২ এর জন্য নারীপুরুষ আমাদের সবারই ধৈর্য, স্যাক্রিফাইস, পারস্পরিক মমত্ববোধ থাকা উচিত। আমি এমন লোককে চিনি যিনি বছরে ৩/৪ বার বাড়িতে আসেন। তার পক্ষে এটা সম্ভব। আবার এমন অনেক মানুষকে জানি, যারা ঘরদোর, জমিজমা বিক্রি করে জীবিকার তাগিদে বিদেশে যায়; দিনের পর দিন বিদেশে গিয়ে বেকার বসে থাকে, চাকরি হয় না। তারপর চাকরি হলেও ২/৩ বছর লেগে যায় শুধু বিদেশে যাওয়ার খরচের টাকা তুলতে। তারা বিদেশে যাওয়ার সময়েই ৪/৫ বছরের প্লান করে যায়। আবার অনেক নারীকেও দেখেছি, বাসায় প্রচুর টাকার দরকার- সংসার, সন্তানদের লেখাপড়া, বাড়িভাড়া বাবদ; কিন্তু প্রায় ১১ বছর ধরে স্বামীকে দেশে আসতে দিচ্ছে না শুধু টাকা খরচ হবে সেজন্য। এ নারী ব্যাভিচারিনী নয়।
সংসারে/সমাজে নানা ঘরানার নারীপুরুষ থাকবে। তাদের চিন্তাধারাও নানারকম। যারা বিপথগামী, তারা সর্বাবস্থায়ই বিপথে গমন করে থাকে। ঘরে সুন্দরী স্ত্রী, সুন্দর সংসার, কিন্তু নোংরা, বিদ্ঘুটে নারীর সাথে সঙ্গম করে বিকৃত মনের সুখ মেটায়। এমন নারীও আছে। স্বামী বর্তমান, কিন্তু গোপনে, এমনকি প্রকাশ্যেও অন্য পুরুষদের সাথে অবাধে সঙ্গম করে বেড়ায়। আমি এখানে ‘প্রেম’ বললাম না, কারণ, আমার সংজ্ঞায় এসব প্রেম নয়।
কমেন্টের উত্তরও দীর্ঘ হয়ে গেলো দেখছি 
যাই হোক, এবার আপনার বিয়েশাদির ব্যাপারে কিছু বলুন 
১০|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:২৪
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেন জীবন থেকে টুপ করে তুলে নেয়া দুটি গল্প ...
খুবই ভাল লাগল। আর ২য় গল্পের  আমি মহাপুরুষ নই, তবে কামকে জয় করতে জানি-তো এক দারুন বার্তা। বদলে দেবার বদলে যাবার। অনুভবকে নতুন করে অনুভব করার।
++++
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৭
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার সুন্দর কমেন্টে আমি মুগ্ধ প্রিয় বিদ্রোহী। অনেক ধন্যবাদ।
১১|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ৮:৪৫
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ৮:৪৫
তারছেড়া লিমন বলেছেন: মাদার ইন ম্যানভিল ...................১৫ বছর পর আবার গল্পটা মনে করিয়ে দিলেন...................
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৯
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটা আপনাকে মনে করিয়ে দিতে পেরে ভালো লাগছে। আমি অবশ্য ৩০ বছর আগে পড়েছিলাম এটা 
ধন্যবাদ লিমন ভাই।
১২|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ৯:২০
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ৯:২০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: - বাসার কাজের লুকগুলি বলতেছিল- তুই নাকি ঐ বুইড়া বেডিরে বিয়া করছস?
অস্থির ভায়া!!
তবে ২ নাম্বারটা শিক্ষণীয় কিছু মানুষের জন্য।
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৯
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
১৩|  ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৪০
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১১:৪০
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার গল্প । মনটা ভাল হয়ে গেল । খুব ভাল লাগলো । সামনেরটায় মনে হয় আবার প্রথমটার মত কিছু গল্প আনবেন !!
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩২
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা। আমি নিজেই জানি না ম্যাডাম/স্যার, সামনের গল্পটা কী রকম হবে  এটা একটা ধারাবাহিক সিরিয়াল আর কী, মাথায় যেগুলো গিজগিজ করছে, সময় পেলে সগুলোকে বের করে আনছি আর কী
 এটা একটা ধারাবাহিক সিরিয়াল আর কী, মাথায় যেগুলো গিজগিজ করছে, সময় পেলে সগুলোকে বের করে আনছি আর কী 
আপনার মনটা ভালো হয়ে গেলো জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ।
১৪|  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:১০
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:১০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জীবনঘন গল্প! ভালোই লাগছে ।
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩২
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রূপক বিধৌত সাধু। ভালো থাকবেন।
১৫|  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:১৫
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:১৫
আরাফাত হোসেন অপু বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন ভাইয়া.......
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩৩
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।
১৬|  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২২
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:২২
সুমন কর বলেছেন: বরাবরের মতো চমৎকার লাগল। +।
  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩৩
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সুমন ভাই। শুভেচছা।
১৭|  ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  সকাল ৭:৪৬
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫  সকাল ৭:৪৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: বরাবরের মতোই অসাধারন।দুটো পর্বই খুব ভালো লাগল
  ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫১
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুদ্র জাহেদ ভাই। শুভেচ্ছা।
১৮|  ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৪২
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৬:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই   , 
অল্পতে অনেক কিছুরই ছবি এঁকে গেছেন । 
মাঈনউদ্দিন মইনুল  এর মতোই বলি - আর্থ-সামাজিকই শুধু নয় , মননের দৈন্যতার ছবিও বটে ।
দ্বিতীয়টি শক্তিশালী বার্তা হলেও দুষ্প্রাপ্য । 
শুভেচ্ছান্তে । 
  ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫২
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই। শুভেচ্ছা।
১৯|  ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: দারুণ অনন্য দু'টো গল্প পড়লাম। অসাধারণ!! দু'টোর ব্যপ্তি দুই দিকে। মুগ্ধপাঠ 
শুভকামনা রইল 
  ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫৪
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজি ভাই। শুভেচ্ছা।
২০|  ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ৮:১৯
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: অনেকদিন পর আমার দেশি ভাইএর গল্প পড়ে মুগ্ধ।  চলার অপেক্ষায় থাকলাম 
  ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বহুদিন পর আমার দেশি আপুর সাথে দেখা। অনেক ভালো লাগলো আপু। ভালো থাকবেন।
২১|  ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:৪৪
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫  রাত ১১:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই , 
অল্পতে অনেক কিছুরই ছবি এঁকে গেছেন । 
মাঈনউদ্দিন মইনুল এর মতোই বলি - আর্থ-সামাজিকই শুধু নয় , মননের দৈন্যতার ছবিও বটে ।
দ্বিতীয়টি শক্তিশালী বার্তা হলেও দুষ্প্রাপ্য ।  সহমত।
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেনঃ সব গল্প জীবনের গল্প হয়ে ওঠে না, গড়ে ওঠে না জীবনের ছায়ায়। এই গল্প দুটি সমাজের ব্যতিক্রমী দুটি গল্প, কিন্তু বাস্তব জীবনের খুব গভীরের গল্প। গল্প দুটো কতটুকু ভালো লেগেছে বোঝানো সম্ভবপর নয়। 
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
  ২১ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৮:৪১
২১ শে মার্চ, ২০১৮  সকাল ৮:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বোকা মানুষের মগজে এত সাবলীল কমেন্ট হয়? মিয়া, নিক চেঞ্জ করেন, বুদ্ধিমান মানুষ বলতে চায়!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:১৩
১২ ই অক্টোবর, ২০১৫  রাত ১২:১৩
চ্যাং বলেছেন: হঁ ভালাইছে! ভালাইছে।