নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিধান দেখে কবিতা রচনা শিক্ষা

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৯


এটি একটি পরোপকারমূলক পোস্ট :
কবিতা লেখার আদি অথবা অভিনব কৌশল


পর্ব-১

অনেকেই অনেক কবির বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন যে, তাঁরা অভিধান খুলে যত্তোসব কঠিন আর অ-সাধারণ (Uncommon ও অনন্য, উভয় অর্থেই :)) শব্দ বেছে বেছে পাশাপাশি বসিয়ে কবিতা লিখে থাকেন; এতে পাঠকরা ধূম্রজালের ধাঁধার ভেতর আটকে যান; অনেকে এর অর্থ উদ্ধার করতে না পারলেও ভাব দেখান কবি একখানি অতি উচ্চমার্গীয় কবিতা লিখে ফেলেছেন, আর তিনি এতে এক অনাস্বাদিতপূর্ব স্বাদ লাভ করেছেন; :) প্রকাশ্যে তৃপ্তির ঢেঁকুর ছাড়েন।

তো, আজ আমরা সেরকম অভিধান দেখে একটা মহৎ কবিতা লেখার চেষ্টা চালাবো। আমার টেবিলে একখানি 'বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান' বসে আছেন। কী করবো, নিচের শ্রেণীতে পরীক্ষায় আমরা প্রশ্নপত্রে দেয়া নির্দিষ্ট শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা করতাম। এই 'অভিনব' উদ্যোগখানি অনেকটা সেই ধাঁচের হবে। আর লেখাটা একটানেই লিখে যাবো, আপনারা ব্লগের পাতায় এর ক্রমবর্ধমান কলেবর দেখে পুলকিত ও যারপরনাই উৎসাহিত বোধ করবেন বলে ধারণা করছি। তারপর লেখাটা সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আপনাদের ধৈর্য্য মাপার জন্য পুরো লেখাটা আরো এক বা একাধিকবার পোস্ট করবো:)

কীভাবে শুরু করবো!! একটা পরিকল্পনা করা যাক। এ্যাট র‌্যানডম বেসিসে অভিধানের দশটা পাতা খুলবো। প্রতি পাতা থেকে আমার পছন্দমতো অন্তত একটি করে শব্দ নেব। সেই শব্দগুলো দিয়ে বাক্য রচনা করবো, যেমন ছোটোবেলয়া 'গরু'-'ছাগলে'র উপর ১০টি বা ১৫টি সার্থক বাক্য লিখতে হতো পরীক্ষার খাতায়, সেভাবে লিখতে থাকবো; তফাত একটাই, ছোটোবেলার মতো বাক্যটা সার্থক হওয়ার বাধ্যবাদকতা নেই :)

এইমাত্র আমি অভিধান খুললাম। যে পাতাটা বের হলো তার পৃষ্ঠানম্বর ৫৪২-৫৪৩। আপনারা তুমুল কিংবা মৃদু কিছু করতালি ছুঁড়তে পারতেন :) করেন নি, মনে রাখবেন কিন্তু :)

ত বর্গীয় শব্দ। কোনোটাই শ্রুতিমধুর হলো না। তবে একটা তালিকা আপনাদের জন্য দিলাম। ১৬টা শব্দ আছে নিচে। বেশ কটা নতুন শব্দ আমার জন্য। আপনারা এ থেকে কতোগুলোর সাথে পরিচিত, বা অর্থ জানেন, ট্রাই করে দেখুন। প্রতি শব্দের জন্য ১ নম্বর। :) তারপর দেখুন কয়টা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা করতে পারেন :) এতেই প্রমাণিত হবে, আপনি এখনো ক্লাস ফাইভেই পড়ে আছেন, নাকি আপনার ডিমোশন হয়েছে :):)

তরক্ষু, তর্ক্ষু, তরজা, তরণ, তরপদী, তরফা, তরবারি, তরল, তরসা, তরস্বান, তরস্বী, তরা, তরাজ, তরাজু, তর্জমা, তরঙ্গ

তরস্বান বা তরস্বী অর্থ হলো বেগশালী, দ্রুতগামী, বলবান। এর স্ত্রীলিঙ্গ তরস্বতী ও তরস্বিনী। স্রোতস্বিনী'র মতো তরস্বিনী শব্দটা আমার খুব পছন্দ হয়ে গেলো। একটু বলে রাখি, আমি শব্দগুলো দেখে ভড়কে গেছি। এ দিয়ে আদৌ কোনো বাক্য রচনা করতে পারবো কিনা তা নিয়ে শঙ্কিত। তবু দেখি ট্রাই করে।

তরস্বিনী : তুমি একটা তরস্বিনী গাভি :) কিন্তু তুমি যে দুগ্ধ দান করো তা পানির চেয়েও তরল। ইহা পান করে কেউ তরস্বান হতে পারে?:) তোমার জন্য তরবারি ধার দিচ্ছি, দাঁড়াও! :)

এবার আপনারা নিরীক্ষা করে দেখতে পারেন এখানে সার্থকভাবে কোনো বাক্য রচিত হয়েছে কিনা; দৈবক্রমে সার্থক বাক্য দু-একটা পেয়ে গেলে আমাকে ক্ষমা করবেন প্লিজ, দ্যাট ওয়াজ নট ইনটেনশনাল :):)

অভিধান দেখে আর এগোনো গেলো না। হাতে টাইম নাই, যদিও আরও ৯টা পৃষ্ঠা উল্টানোর কথা ছিল। টাইম পেলে আবার আসবো। ততক্ষণ নিজকর্মে ব্যস্ত থাকুন, আর অবশ্যই ব্লগে থাকুন :):)


পর্ব-২

এখন দেখি স্টেমিনায় কতোটুকু কুলোয়।

প্রথম পর্বে অভিধান থেকে ১৬টি শব্দ পেয়েছিলাম। ওগুলো থেকে কয়টা শব্দ সম্পর্কে আপনি পূর্বপরিচিত তা পুনরায় এক নজরে দেখে নিন :

তরক্ষু, তর্ক্ষু, তরজা, তরণ, তরপদী, তরফা, তরবারি, তরল, তরসা, তরস্বান, তরস্বী, তরা, তরাজ, তরাজু, তর্জমা, তরঙ্গ

এবার চেষ্টা করুন একেকটা শব্দ দিয়ে বাক্য রচনা করতে :):)

কয়টা পারলেন? :):)

আচ্ছা চলুন, দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু করা যাক। আমার বাম পাশে যথারীতি 'বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান' অপেক্ষমান। এ্যাট র‌্যানডম আমি অভিধানের পৃষ্ঠা খুলবো।

এসে গেছি:):):)
এইমাত্র অভিধান খুললাম। পৃষ্ঠা নম্বর বের হলো ১৪২-১৪৩। মনে হচ্ছে পরীক্ষা দিতে বসছি- কয়টা কমন পড়লো, বা পড়লো কিনা এ্যাট অল, সেই ভয় :):)

'ই' বর্ণের শব্দমালা। উল্লেখযোগ্য শব্দগুলো হলো :

ইমারত, এমারত
ইমিটেশন
ইয়ত্তা
ইয়াংকি :)
ইয়ার্কি :):):P
ইয়াসমিন, জেসমিন :((
ইয়ে...X((
ইরশাল
ইরা
ইরাবতী
ইলচি, ইলচে
ইলা
ইলিমিলি:):)
ইলেক
ইল্লত :):D
ইশশশশশ:P
ইশতাহার, ইশতেহার, ইস্তাহার
ইশপিশ X(
ইশারা;);)
ইশাদি
ইষু
ইষ্ট
ইষ্টক
ইষ্টানিষ্ট
ইষ্টাপত্তি
ইষ্টাপূর্ত
ইষ্টি :):)
ইষ্টিক

এবার নিজের ভোকাবিউলারি টেস্ট করুন। যতোগুলো শব্দ জানা আছে তা দিয়ে বাক্য গঠনের চেষ্টা করুন। আর, এর মধ্যে আপনার সবচেয়ে ভালোলাগা শব্দটি/গুলো কোন্‌টি, তা হৃদয়ঙ্গম করুন :):)

আমি ততোক্ষণে ডিনার করে আসি- নিচে বউ ডাকছে বহুক্ষণ হলো :):)


উপরের ২৮টা শব্দের মধ্যে আমার অপরিচিত শব্দগুলো হলো :

ইরশাল : খাজনার চালান; খাজনা; কর ('তুমি যে রাজার লোক চাহ ইরশাল) (আরবী শব্দ)

ইরা : পৃথিবী (ইন্দিবর নয়নী ইঙ্গিতে ইচ্ছ ইরা); বাণী; জল; অন্ন; সুরা।

ইরাবতী : পাঞ্জাবের অন্তর্গত রাবী নদী; ব্রহ্মদেশের নদী বিশেষ।

ইলচি, ইলচে : চিংড়ি মাছ; অধম; নিকৃষ্ট; দূত; রাজদূত।

ইলা : পৃথিবী; ধেনু: বাণী: জল; পানি।

ইলিমিলি:):) অস্পষ্ট কথা/বাক্য; অর্থহীন শব্দ; (ইলিমিলি জপে সদা ছিলিমিলি মালে :):))

ইলেক : টাকা গণ্ডা পাই মণ সের ছটাক প্রভৃতি জ্ঞাপক চিহ্নবিশেষ যা অংকের ডানে বা বামে বসে (যতেক তঙ্কার কড়ি বামে ইলেক দিবে)।

ইল্লত :):D : নোংরামি; মলিনতা; অপরিচ্ছন্নতা; (সারা মুল্লুক জুড়ে বসে আছে ইল্লত আফগান)।

ইশপিশ X( : অস্থিরতা; চাঞ্চল্য প্রকাশ।

ইশাদি : সাক্ষী। (সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য ডাকা)। আরবী শব্দ।

ইষু : বাণ; শর; তীর: (শূলদণ্ড ইষু পাশ করে)।

ইষ্ট : কাম্য; বাঞ্ছিত; অভিলষিত (ইষ্টকর্ম); কল্যাণকর (ইষ্ট চিন্তা); পূজিত; উপাস্য (ইষ্টদেবতা); আত্মীয় বা প্রিয় (ইষ্টকুটুম্ব, ইষ্টজন); কল্যাণ; প্রিয়জন।

ইষ্টানিষ্ট : লাভ ও ক্ষতি; উপকার ও অপকার; হিতাহিত।

ইষ্টাপত্তি : অভীষ্টসিদ্ধি; বাঞ্ছিত বস্তু বা বিষয় লাভ।

ইষ্টাপূর্ত : জনহিতকর কাজ; জলাশয় খনন।

ইষ্টি :):) (অর্ধেক জানি) : ইচ্ছা, অভিলাষ; যজমান কর্তৃক অনুষ্ঠেয় যজ্ঞ; মন্ত্রদাতা গুরু (ইষ্টি আর পুরোহিত, যাহা হতে অর্থস্থিত)।

ইষ্টিকা : ইঁটের গুঁড়া; সুরকি।


এবার আসুন, কিছু বাক্য গঠন করি।

ইরাবতী ইরাকে ঢাকা শহরের বড় বড় ইমারত দেখাইল:)। ঢাকা শহরে আইসা ওদের মনের আশা পুড়াইছে বলতে হয়:) ওদের কোনো ইষ্টিকুটুম নাই:( ওরা ইল্লত বংশের মানুষ :) রাস্তায় এলোমেলো হাঁটাহাঁটি করে আর ইলিমিলি বকাবকি করে X(( ওদের ইষ্টাপত্তি ঘটিয়াছে :) ওদের হাতপা নিশপিশ করতেছে, আর মনটা করতেছে ইশপিশ:) ওরা কোনো ইষ্টানিষ্টের কথা ভাবে নাই। কয়েকজন লোক ওদের ইয়াংকি ইংলিশ মারা দেখে বড্ড ইয়ার্কি করলো :P একটা ছেলে চোখ টিপে ইশারা দিলে ইলা খুব লজ্জা পেলো না :) যদিও ইষ্টকখণ্ড ছুঁড়ে ওর মুণ্ডু ফাটাইয়া দিতে ইচ্ছা হইতেছিল :) তবে ওর তীব্র চোখেষু ছেলেটাকে ঘায়েল করে দিল। এর কোনো ইশাদি অবশিষ্ট নাই :):)

আজ বাসায় ইলচেকারি দিয়ে ভাত খাইলাম:) ইহা খুব মিষ্ট হইয়াছিল :) এখন ঘুমাইতে হইবে; এই মহৎ ইষ্টাপূর্তের জন্য আশা করি সবাই স্বস্তিতে ব্লগাইতে পারিবেন। অতএব, গেলুম, সাথে ইষ্টিকাটিও নিলুম, বিড়াল হইতে আত্মরক্ষার্থে :):)


পর্ব-৩

আগের পর্বে 'ই' বর্ণমালা দিয়ে নিচের শব্দগুলো দেয়া হয়েছিল :

ইমারত, এমারত
ইমিটেশন
ইয়ত্তা
ইয়াংকি :)
ইয়ার্কি :):):P
ইয়াসমিন, জেসমিন :(
ইয়ে...X(
ইরশাল
ইরা
ইরাবতী
ইলচি, ইলচে
ইলা
ইলিমিলি:):)
ইলেক
ইল্লত :):D
ইশশশশশ:P
ইশতাহার, ইশতেহার, ইস্তাহার
ইশপিশ X(
ইশারা;);)
ইশাদি
ইষু
ইষ্ট
ইষ্টক
ইষ্টানিষ্ট
ইষ্টাপত্তি
ইষ্টাপূর্ত
ইষ্টি :):)
ইষ্টিক

গুণে দেখুন কতোগুলো শব্দ আপনার পূর্বপরিচিত। লিখে ফেলুন একটা কবিতা, নিদেনপক্ষে একখানি গ'বিতা কিংবা গরু রচনা:)

এবার নিচের শব্দগুলো দেখুন বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধানে'র ৭৯৮ নং পৃষ্ঠায় :

প্রোষিত : বিদেশগত; বিদেশস্থিত; প্রবাসী;

প্রোষিতভর্তৃকা : যে স্ত্রীর স্বামী বিদেশে থাকে; বিদেশগত পতি-বিরহে কাতরা পত্নী:

প্রোষিতভার্য, প্রোষিতপত্নীক : বিদেশগত পত্নীর বিরহে কাতর পতি:)

প্রোত : সূত্রে গ্রোথিত; নিবদ্ধ; নিবেশিত; খচিত; মধ্যে মধ্যে অবস্থিত;

প্রোৎসাহ : বিপুল উৎসাহ;

প্রোৎসাহন, প্রোৎসাহিতা : নিজে চেষ্টা করুন:)

প্লব : লম্ফ, লম্ফন; সাঁতার দেয়া, সন্তরণ; ঝম্প, ঝাঁপ; ভেলা, উড়ুপ; ব্যাঙ, ভেক; জলচর পক্ষী;

প্লবগতি : লাফ দিয়ে চলতে অভ্যস্ট ব্যাঙ, খরগোশ প্রভৃতি প্রাণী;

প্লবগ, প্লবঙ্গ, প্লবঙ্গম : বানর:) সূর্যের সারথি;

প্লবচর : হাঁস, প্রভৃতি উভচর প্রাণী;

প্লবতা : ভাসার শক্তি;

প্লবন : ভাসন; সন্তরণ; লাফ দিয়ে গমন;

প্লবমান : ভাসমান;

প্লাব, প্লাবন : বন্যা; নদ্যাদির জলের ব্যাপক স্ফীতি;

প্ল্যাটনিক লাভ : স্বর্গীয় বা অপার্থিব প্রেম;

প্লুত : সম্পূর্ণ সিক্ত বা ভেজা; স্বরবিশেষ; ত্রিমাত্রিক ধারা; স্বর; অশ্বের স্বচ্ছন্দ চলনভঙ্গি;

প্লুতগতি : লম্ফ দিয়ে গমন; লম্ফ দিয়ে গমনকারী জীব;


দেখুন তো, নিচের শব্দগুলোর সাথে আপনার পরিচয় আছে কিনা :

ঢোড়া, ঢুরা, ঢুঢু,, ঢুস, ঢেঁটা, ঢ্যাপসা

চলুন, কিছু বাক্য গঠন করি 'প'বর্গীয় কয়েকটি শব্দ দিয়ে :

প্রোষিতভার্য প্রেমিকের ভার্চুয়াল প্রেম অচিরেই জনৈকা প্রোষিতভর্তৃকা ব্লগারের সাথে অ-প্ল্যাটনিক লাভের পরিণতি পেলো:):) তাঁরা প্রেমরসে প্লুত হলেন:) তিনি প্লবঙ্গের ন্যায় কদলি ভক্ষণ ভালোবাসেন:)

:):):)

আশা করি এখন থেকে আপনারা এভাবে অভিধান দেখে ভূরি ভূরি কবিতা কিংবা গ'বিতা লিখে মনের আনন্দ ও নিজের কবিত্ব প্রচারের জন্য অতি অবশ্যই মরিয়া হয়ে উঠবেন না:):):)


ওয়ার্ল্ড অফ হ্যাপি পোয়েট্রি:):):)

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +২০/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪১

কল্লোল পথিক বলেছেন:





চমৎকার পোস্ট।
শত ভাগ সহমত।
কবিত্ব জাহির করার জন্য কঠিন শব্দের দরকার নেই।
বরং সাবলীল শব্দে অনেক ভাল কবিতা লেখা যায়।

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কল্লোল পথিক।


প্রোষিতভার্য প্রেমিকের ভার্চুয়াল প্রেম অচিরেই জনৈকা প্রোষিতভর্তৃকা ব্লগারের সাথে অ-প্ল্যাটনিক লাভের পরিণতি পেলো:):) তাঁরা প্রেমরসে প্লুত হলেন:) তিনি প্লবঙ্গের ন্যায় কদলি ভক্ষণ ভালোবাসেন:)

২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

পুলহ বলেছেন: মাথার ভিতরে প্রোৎসাহে চিল্লায় কোন অবাধ্য প্লবগ
"যেন ইরাপ্লুত ইরাবতীর বক্ষে নিমজ্জিত
হয়ে আকন্ঠ ইরাপানে ঝিকিমিকি তরস্বিনী
পালটে হয় কোন দূর প্রোষিত নগর।
বোঝাসম সে চিতকার কানে বাজে
বাজে বাজে বাজে অত্যাচার হয়ে
মনে হয়- পেলব কর্ণকুহর বিদীর্ণ করা
কোন অশুভ, ইল্লত ইষু......"

পোস্ট পইড়া মাথা ঘুরাইতেছিলো। :-*

১৩ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার বাক্যরচনা পড়ে আমার মাথা ঘুরতেছে :)

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৫

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: কাঁচা গাব পাকা গাবের মত মাথার মধ্যে আঠা লাইগ্যা গেলো বস।

ছোট বেলার কথা মনে গেলো। প্রতিবার বাংলা ব্যাকরন পরীক্ষার আগের রাতে আমি কিছু নতুন শব্দ পেতাম। একবার পাইলাম, “গজভূক্ত কপিত্থবৎ”। এইবার বলেন এই কথার মানে কি। হে হে। দিসি প্যাচ লাগাই ;)

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দিলেন সত্যিই হ্যাচ লাগাইয়া। সবসময় অভিধান সাথে থাকে; কিন্তু হাসপাতালে অভিধান সাথে রাখা খুব হাস্যকর দেখায় বলে সঙ্গে অভিধান নেই :( :)

গজ অর্থ হাতি। গজভুক্ত অর্থ হাতিদের দলভুক্ত। কপিত্থ অর্থ জানা নেই। বৎ অর্থ মতো। হাতিদের দলভুক্ত কপিত্থের মতো :)

গজভুক্ত কপিত্থবৎ-এর পূর্ণাঙ্গ অর্থঃ

আমার অঙ্গে অঙ্গে বিপুল মাৎসর্য দাহন
জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাই করি তার সংসার


হ্যাচ কি খুলছে? :)

শুভেচ্ছ আপু।

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:২৪

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:


করতালি ছুড়িতাম কিন্তু কপালে লেগে রক্তক্ষরণ হতে পারে। তাই ইচ্ছা ত্যাগ করছি।
পড়ে মজা নেওয়ার চেষ্টায় ছিলাম। তাই প্যাচট্যাচ লাগে নাই। :)

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মজা নেয়ার চেষ্টায় ছিলেন জেনে খুব ভালো লাগলো রাজপুত্র। শুভেচ্ছা।

৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫

শায়মা বলেছেন: তরক্ষু, তর্ক্ষু, তরজা, তরণ, তরপদী, তরফা, তরবারি, তরল, তরসা, তরস্বান, তরস্বী, তরা, তরাজ, তরাজু, তর্জমা, তরঙ্গ

চক্কর, বক্কর। টক্কর লেগে গেলো তো ভাইয়া!!!!!!!!!:(

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা।

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

কালনী নদী বলেছেন: প্রথমে দেখে মনে করিছিলাম মনে হয় হলি গ্রেইল পেয়েছি। কিন্তু সত্যি বলতে তাও এত সহজ নয় যতটা শিরোনাম দেখে মনে হয়েছে। কবিতা লিখা আসলেই কঠিন যতটা না পড়তে সহজ। (অভিমত)

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:০৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আসলেই। ধন্যবাদ কালনী নদী। শুভেচ্ছা।

৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

চন্দ্ররথা রাজশ্রী বলেছেন: খুব মজার পোষ্ট।
তবে এটা আমাকে দিয়ে হবে না।
কঠিন শব্দ খুঁজে খুঁজে কবিতা লিখলাম, পরে দেখা গেল নিজের কবিতার অর্থ নিজেই ভুলে গেছি।
আমজনতা পিটবে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার জন্য এ লেখাটি আপু। শুভেচ্ছা।

৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পোস্ট পুরো মাথার উপর দিয়ে গেছে আমার

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। আমি আপনার ফ্যান, মনে রাইখেন কিন্তু।

৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯

নেক্সাস বলেছেন: হাহাহাহহাা.।দাদা এসব কবিদের বল্লে ওরা বলে আমি তো কবিতা সবার জন্য লিখিনা। কবিতা লিখি তার জন্য যে আমার কবিতা বুঝবে ! তা কইলাম টাহলে মূল্য সংযোজন করে সেটা বাজারে কেন উঠালেন। আর কিছু কহিল না কবি।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব ভালো বলেছেন নেক্সাস ভাই।

১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

নেক্সাস বলেছেন: খলিল ভাই যে কবিতা আবৃত্তি করা যায়না। যে কবিতার ভাব ও শব্দের ঝংকার শুনে শ্রোতার হৃদয় ঝংকারিত হয়না তাকে আমি কবিতা বলতে ইচ্ছুক নই। আপনার অভিমত?

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার মতের সাথে প্রায় সবটুকুই আমার মিলে যায়। সব কবিতা হয়ত আবৃত্তিযোগ্য হয় না, তবে কোনো কবিতা আবৃত্তি করা হলে তা শুনে শ্রোতার হৃদয় ঝংকৃত না হলে আমিও তাকে কবিতা বলতে নারাজ। আপনিও এ পোস্টটা দেখতে পারেন। Click This Link

১১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:২১

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার উপদেশ, উপকৃত হলুম নাকি? দেখছি!

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: উপকৃত হলেন কিনা তা জানাইয়েন কিন্তু :)

শুভেচ্ছা।

১২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

মানসী বলেছেন: কঠিন কবিতা লেখা দেখছি সত্যিই কঠিন। সাধ্যে কুলালো না।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা। আপনি কিন্তু ভালো কবিতা লিখেন আপু।

১৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

বিজন রয় বলেছেন: ভাল লাগল পোস্ট।
++++

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:২৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়। শুভেচ্ছা।

১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০১

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:




কবিতার ইশকুল ! :D
অনেক মজা পেলুম +++

কিছু মানুষ ছাড়া সামু "কুসুম ছাড়া ডিমের মতো"
আশা করি নিয়মিত হবেন যথারীতি। ভালো থাকুন।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা। খুব ভালো বলেছেন। অনেক সম্মানিত বোধ করলাম প্রিয় স্বপ্নচারী।

ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।

১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১০

সুমন কর বলেছেন: লাইক দিয়ে, প্রিয়তে নিয়ে গেলাম.... !:#P

কঠিন পোস্ট ! সময় করে পড়তে হবে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সুমন ভাই। ভালো থাকবেন।

১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আরে বাবা কিছুতো একটা হচ্ছে , হোকনা । তবে যে লিখছে তাকে শব্দের অর্থ সাথে নিয়ে বাইরে যেতে হবে যাতে দ্রুত শব্দের অর্থ বলে জাত কূল রক্ষা পায়।



এভাবে লিখে একদিন সত্যি সত্যি লেখক ভাল রচনায় নিজেকে নিষিক্ত করবেন।

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৪১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাআহাহাহাহাহাহাহাহা। মন্তব্যে অনেক মজা পেলাম প্রিয় শাহ আজিজ ভাই। শুভেচ্ছা।

১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

জেন রসি বলেছেন: ভাষা জ্ঞান এমনিতেই কম। ব্যাকরণ কম বুঝি। আর বাংলা শব্দের ভাণ্ডার আমার কাছে সমুদ্রে সাঁতার কাটার মতই। কাজ চালানোর মত যা জানি তা দিয়েই চালিয়ে দেই। তাই আপনার অভিধান দেখে কবিতা রচনা শিক্ষা পড়ে ভয় পাইছি! :P

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা। ভয় কি এখনো আছে, জেন রসি ভাই?

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

আবু জাকারিয়া বলেছেন: তাহলে যে কবিতা পড়বে তার ও এক টা অভিধান থাকা চাই

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কালের বিবর্তনে অবশ্য সবার মনের ভিতরেই একটা শব্দকোষ সৃষ্টি হয়ে যায়-লেখক/পাঠক সবারই। তবে অভিধান রাখতে পারলে তা ভালো বই মন্দ নয়।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:২৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: তরক্ষু, তর্ক্ষু, তরজা, তরণ, তরপদী, তরফা,তরসা, তরস্বান, তরস্বী, তরা, তরাজ, তরাজু, তরঙ্গ

শেষের টা ছাড়া বাকি গুলি কি বাংলা শব্দ ? =p~

নতুন প্রবাসী সৌদি থেকে তার বউকে বলছে , এখানে সব আরবি , শুধু আজান'টা বাংলা ।
আমি দেখছি এখানে সব হিব্রু , শুধু 'তরঙ্গ'টা বাংলা । B-)

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা। হাসতে হাসতে জান শেষ।

এগুলো বাংলা অভিধান থেকেই নেয়া হয়েছে। তবে, অরিজিন কোথা থেকে এসেছে তা এ মুহূর্তে বলতে পারছি না, অভিধান থেকে অনেক দূরে আমি :(

ধন্যবাদ গিয়াস উদ্দিন ভাই।

২০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২৮

ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: এমন কবিতা লিখে কি লাভ,যেখানে কবিতা বোঝার জন্য পাঠককে অভিধান নিয়ে বসতে হবে।এবং কবিতার ভাষা বেশি দুর্ভেদ্য হলে পাঠক কবিতা পাঠে আনন্দ হারিয়ে ফেলে।তার চেয়ে নিজের মনে যেটা আসে,সেটা লিখলেই কবিতা শ্রুতিমধুর হয়। আপনার সাথে একমত।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ঈশান আহম্মেদ। শুভেচ্ছা।

২১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৪১

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি অতি সাধারন বলে আধুনিক কবিতা থেকে সসন্মানে দুরে থাকি।। তার উপর আপনার পোষ্টে এসে মাথা পুরাই আউলা।।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা।

২২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

দিয়া আলম বলেছেন: মাথায় কিছুই ঢুকেনি আমার :( উফ বাংলা এত কঠিন কেন ভাইয়া?

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খুব কঠিন মনে হচ্ছে? তাহলেই তো একটা অভিধান সব সময় কাছে রাখা বেশি প্রয়োজন :) একদিন দেখবেন আপনি নিজেই একটা অভিধান হয়ে গেছেন :)

শুভেচ্ছা থাকলো।

২৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:১১

সাইফুল11 বলেছেন: ভাল লাগলো

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।

২৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

বর্ণহীণ বলেছেন: I got "ka",
komal kantir konisthha konnya kohilo kaka kaak keno ka ka kore ? Kaka kohilo ka ka korai kaker kaj.

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কলিকাতার কানাই কর্মকারের কনিষ্ঠা কন্যা কাকলী কর্মকার, কপাল কুঞ্চিত করিয়া, কাকা কেদার কর্মকারকে কানে কানে কহিলো, কাকা কুঞ্জে কৃষ্ণ-কালো কোকিল কাকুতি করিতে করিতে কুহু কুহু করিলেও কলিকাতার কালো কাক, কোকাইতে-কোকাইতে কোন কারণে কা-কা করে? কোন কাল হইতে কাকেরা কা-কা করিয়া কাকে কাকা কহিতেছে? কাকেদের কাকা কে?
কেদার কাকা কহিলেন- কন্যা, কপাল কুঞ্চিত করিতেছো কেনো? কোকিল কুহু কুহু করিলেও কাক কা-কা করিবেই, কেননা কা-কা করাই কাকের কাজ, কাজেই কাক কা-কা করে। কাকের কপালে কা-কা করাই কঠিন কর্তব্য। কাকেদের কাকা কোনো কালেই কেহ না।

২৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:২৪

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:


//ওরা ইল্লত বংশের মানুষ// B-)

প্রোষিতভর্তৃকা শব্দটি অনেকদিন পর পেলাম। নাহ, অর্থ মনে ছিল না, কিন্তু শব্দটি মস্তিষ্কে আটকে ছিল।

চমৎকার টিউটোরিয়াল... সোনাবীজ ভাই :)

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :) ধন্যবাদ মাঈনউদ্দিন ভাই। শুভেচ্ছা।

২৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:০৫

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: "খাস্লত যায় মা মলি আর ইল্লত যায় না ধুলি"// কি বল্লাম বলেন তো?

ছোট বেলায় শোনা প্রবাদ।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: খাসলত যায় না মরলে, কয়লার ময়লা যায় না ধুলে। হইছে?

২৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



আপাতত বুক মার্ক করে রাখলাম। সময় নিয়ে পড়তে হবে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক আছে কাণ্ডারি ভাই। আপনাকে কতদিন দেখি না!

২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫১

উল্টা দূরবীন বলেছেন: মাথা সিলিং ফ্যানের কয়েল হয়া গেছে। খালি ঘুরে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: :) আশা করি এতক্ষণে সব ঠিক হয়ে গেছে :)

২৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮

তাসলিমা আক্তার বলেছেন: এক সংগে অনেকগুলো প্রশ্ন:
হাসপাতাল কেন?
আপনার বা অন্য কারো কি হয়েছে?
এখন কি অবস্থা?

আরে বাইছা, হ্যাছ মারন্ডা সুজা, খুলন্ডা এরুম্মা সুজা ন। কাচাকাচি আইসছিলেন আরি। গজ-হাতি, ভূক্ত-খাই লাওয়া, কপিত্থ-কলাগাছ, বৎ-লাগান(মত)। বেক মিলি অইলো গিয়া-আত্তির গিলি ফেলান কলা গাছের লাগান মানে আরি অপদার্থ।
এরে আই গিতি গেছি, আই জিতি গেছি :D

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, আপনি জিতে গেছেন :) অভিনন্দন :)

৩০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: আমার মাথা ঘুরতেছে। আল্লাহ্‌ তোমাকে আরো লেখার তৌফিক দান করুন এই প্রার্থনা করি। :)

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমিন।

৩১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৮

আরজু পনি বলেছেন:
ভাষা ও ছন্দ পড়ার পর লিখেছিলাম


কী কঠিন এই কাব্য ছন্দ
কিন্তু কাব্যের চেয়ে বাস্তব বড় মন্দ।
...তারপরে আর আপাতত মনে নাই...সেই বয়সের ডায়েরি দেখে তুলে দিব কী লিখেছিলাম জনাব বাল্মিকীকে নিয়ে...
পোস্টটা অফলাইনে কয়েকবার দেখেছি...

পর্যবেক্ষণে রাখলাম...
এইবার আমার কবি হ্ওয়া ঠেকায় কে! B-)

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি তো আগাগোড়াই কবি। ঠেকাইবার কেউ নাইক্ক্যা। :)

৩২| ২১ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৪

নিরল হৃদয় বলেছেন: পুরো লিখাই অস্থীর। পড়ে অস্থীরতা কাজ করেছে। এও কী সম্ভব কবিত্ব জাহির করার জন্য??

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চেষ্টা করে দেখুন না, নিজেই বলতে পারবেন সম্ভব কিনা :)

৩৩| ০৭ ই মে, ২০১৬ রাত ৩:৫৮

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: ভালে লাগল।

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কবি হাফেজ আহমেদ।

৩৪| ১০ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:২০

নাসির ভাই বলেছেন: মাথা ঘুরতেছে

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এখন কী অবস্থা?

৩৫| ২৪ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

ইকরাম উল হক বলেছেন:



ধিক, সে সব কবিদের

আচ্ছা ,ধিক অর্থ কি ??
দাড়ান
অভিধানটা দেখেন নি :P :P

০৯ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অভিধানে কী পেলেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.