|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
	দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
হয়ত তুমি জানো, কিংবা 
একদমই জানো না
তোমার ভিতর সঙ্গোপনে
কাঁদছে বসে একজনা 
অনেকদূরের স্বপ্নালোকে
জলের দেশে পরীর দেশে
অমরাবতীর সোনার মেয়ে
তারার আলোয় বেড়ায় ভেসে
সেই মেয়েটি বর্ষা শরৎ
হেমন্ত বা শীত বসন্ত যেন
সেই মেয়েটির নেই উপমা
তার উপমা অরূপরতন হেম
যখন তুমি ঘুমের ভিতর
কিংবা গভীর ধ্যানের ভিতর কাঁদো
বুকের ভিতর আগলে রেখে
দগদগে এক ক্ষত,
সেই মেয়েটি তোমার ভিতর 
বীজ বুনে যায় বৃষ্টিদানার মতো।
খুব সহজে সেই মেয়েটির
সামনে দাঁড়াও তুমি
আগুনজ্বালা উপশমের
সে এক চারণভূমি।
এমন একটি গোপন নারী
যে কারোরই থাকতে পারে
সারাদিনের শ্রান্তি শেষে
যার সমীপে আসবে তুমি ফিরে।
সেই মেয়েটি অতিগোপন
সঞ্জীবনী সুধা
অন্ধকারে ঘোর সমুদ্রে
আলোকবর্তিকা।
আলোর পথে যাচ্ছ উড়ে
হে অদৃশ্য পাখি
বুকের ভিতর ঝুলছে তোমার
প্রেমচন্দন রাখী
বুকের পাশে শুয়ে তুমি
বুকেই তোমার বাস
তোমায় তবু যায় না ছোঁয়া
যায় না রাখা হাত
হাত বাড়ালে যাও ফুরিয়ে
বাতাসে যাও মিশে
হাওয়ায় তোমার গন্ধ ভাসে
নিমিষে নিমিষে।
২৫ নভেম্বর ২০১৬
 ৪০ টি
    	৪০ টি    	 +১২/-০
    	+১২/-০  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২০
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, ছন্দের কবিতাই ভালো। 
ছন্দ আসলে সব কবিতায়ই থাকে, এমনকি গদ্যেরও ছন্দ আছে। যাক, কোন একদিন ব্যাখ্যা করবো।
ভালো থেকো বুবু।
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:১০
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পাঠকের জন্য হুঁশিয়ারি এবং ক্ষমা প্রার্থনাঃ এ কবিতাটি আগেও ব্লগে পোস্ট করা হয়েছিল, তবে তা আমি খেয়াল করি নি। যাঁরা আগে এটি পড়েছেন, তাঁরা দয়া করে কবিতাটি এড়িয়ে যাবেন। শুভেচ্ছা সবার জন্য।
২|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:১০
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:১০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর কল্পোনা।
চেষ্টা করেন অারো ভালো হবে,
শুভকামনা
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২১
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: উপদেশের জন্য ধন্যবাদ।
আমার সন্দেহ হচ্ছে, আপনি কবিতাটার কিছু বুঝেছেন কিনা।
৩|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২৫
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২৫
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ আপনার নারীর প্রেমে পড়ে গেলাম। 
দারুন আপনার ছন্দ। 
সত্যি বলতে এমন একটা নারী সব পুরুষই চায়
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২৯
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বাহ, চমৎকার! আমার ব্লগে আপনাকে নিয়মিত পাচ্ছি। ভালো লাগছে। আশা করি সব সময়ই থাকবেন।
কমেন্টে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৩৩
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৩৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: আপনার লেখা আমার মনে ধরলে নিশ্চয়ই পাবেন। 
এইভাবেই লিখতে থাকুন, আমরা সবাই আছি। যাব কই সামু ছেড়ে!
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৪০
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আজই একটা কাকতালীয় ঘটনা ঘটে গেলো 
৫|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৪১
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৪১
শায়মা বলেছেন: হয়তো আমি জানি কিবা
একদমই না জানি
আমার ভেতর বসত করে
অন্য আরেক আমি!
হঠাৎ হাওয়ায় এক নিমিষে
জলের দেশে যায় সে ভেসে
অতল জলের আহ্ববানে
দেয় সেখানে ডুব.....
তারার আলোয় পরীর দেশে
যায় উড়িয়ে আঁচল হেসে
স্বপ্নলোকের চাবি পাবার 
ইচ্ছেটা তার খুব।
বর্ষা শরৎ হেমন্ত বা 
বসন্তক্ষন ছেয়ে
অরুপ রতন হেমের ছায়ায়
বেড়ায় সে যে ধেয়ে।
যখন তুমি দুঃখ পেয়ে কাঁদো
বুকের ভিতর আগলে রাখো
দগদগে এক ক্ষত,
সেই মেয়েটি বৃ্ষ্টি ঝরায়
দুখের উপর রং বুনে যায়
রংধনুদের মত।  
একটু পরে বাকীটা লিখে আনছি ভাইয়া। 
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৫৬
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি মুগ্ধ, আমার বুবুসোনা। এত চটজলদি কীভাবে লিখছো?
৬|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৪৮
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৪৮
জাহিদ অনিক বলেছেন: কি কাকতালীয় ঘটনা কন তো দেখি?  
শায়মা আপু কবিতা লিখে শুধু মন্তব্যের ঘরে। 
সে জানেও না সে কত ভাল লিখে। 
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৫৭
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার পোস্টে আমার একটা কমেন্ট জমা দিয়েছি, এসে দেখি আমার পোস্টে আপনার কমেন্ট 
আপনার কবিতার হাত অতি অসাধারণ।
৭|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১২:০৪
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১২:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা।
সেই মেয়েটি অতিগোপন
সঞ্জীবনী সুধা
অন্ধকারে ঘোর সমুদ্রে
আলোকবর্তিকা। - ভাবনাটা হয়তো সার্বজনীন, তবে এ অভিব্যক্তিটুকু অসাধারণ! 
কিছু সাজেশন দিতে চাই, ভেবে দেখতে পারেনঃ
কিংবা গভীর ধ্যানের ভিতর কাঁদো - কথাটাকে কিংবা গভীর ধ্যানে কাঁদো করা যায় কিনা। 
চতুর্থ স্তবকটির ৫ম এবং ৬ষ্ঠ চরণ বাদ দিয়ে এটিকে ভেংগে দুটি স্তবক করা যায় কিনা। অথবা ৫ম এবং ৬ষ্ঠ চরণের সাথে আরো দুটো চরণ যোগ করে একটা আলাদা স্তবক করা যায় কিনা। ৫ম স্তবকটিকেও দুটি স্তবক করা যায় কিনা। 
৭ম স্তবকে যায় না রাখা হাত- এখানে অন্ত্যমিল ঠিক হয়নি। এখানে কেবলই দীর্ঘশ্বাস বা এ জাতীয় কিছু লেখা যায় কিনা। 
আগ বাড়িয়ে কিছু সাজেশন দিলাম বলে আশাকরি অসন্তুষ্ট হবেন না। কবিতা আপনার সৃষ্টি, আপনার সম্পদ। এর রক্ষণাবেক্ষণ আপনিই করবেন। পাঠক হিসেবে আমরা শুধু এর ভাল মন্দ লাগা সম্পর্কে আমাদের নিজস্ব দুটো কথা বলতে পারি। বিবেচনা সম্পূর্ণ আপনার এখতিয়ার!
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১২:৫৬
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১২:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্যার, আপনার বিশ্লেষণ পদ্ধতি আমাকে মুগ্ধ করলো। আমি এ ধরনের বিশ্লেষণ, সাহিত্যালোচনা খুব পছন্দ করি। যখন ব্লগে নিয়মিত ছিলাম, এটা খুব করতাম।
 আপনার বিশ্লেষণ ঠিক আছে, এবং এ অনুযায়ী এডিটও করা যায়। কিন্তু আমার পক্ষে কিছু বক্তব্য তো অবশ্যই আছে।
"যখন তুমি ঘুমের ভিতর
কিংবা গভীর ধ্যানের ভিতর কাঁদো"
এখানে ১ম লাইন থেকে তীব্র গতিতে ছন্দ চলে গেছে ২য় লাইনে এবং ২য় লাইনে গিয়ে দুটি ধ্বনি (কাঁদো) যুক্ত হয়েছে। যদি ২য় লাইনটাকে 'কিংবা গভীর ধ্যানে কাঁদো' লিখা হলে ছন্দের গতিশীলতা থেমে যায়। দুই লাইনেই 'ভিতর' শব্দ যুক্ত হওয়ায় শ্রুতিমাধুর্য বৃদ্ধি পেয়েছে। "কিংবা গভীর ধ্যানের ভিতর কাঁদো" বললে বোঝায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় কাঁদা। আশ্চর্য লাগছে যে, কবিতাটি লিখার সময় আমি বার বার 'কিংবা গভীর ধ্যানে কাঁদো" লিখে কেটে দিয়েছি। এতে অর্থের কোনো তারতম্য নেই, কিন্তু আমি লাইনটাকে আরো বেশি সাবলীল করার জন্যই ওভাবে লিখে ফাইনাল করলাম।
বর্তমান স্তবক গঠন যেভাবে আছে, প্রতিটা স্তবকে একটা ভাবকে প্রকাশ করা হয়েছে, যদিও স্তবকগুলোর দৈর্ঘ্য সমান নয়। এগুলোকে ভেঙে ফেললে একেকটা স্তবক অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। তবে, আরো চরণ যোগ করে স্তবক ভাঙা যায় কিনা তা সময় নিয়ে নিরীক্ষা করার বিষয়।
এবার আসা যাক অন্ত্যমিলে। খেয়াল করে দেখুন, অন্ত্যানুপ্রাসের জন্য মুক্ত বা বন্ধ ধ্বনির ব্যবহার করা হয়েছে, যেমনঃ যেন/হেম, সুধা/বর্তিকা (আ ধ্বনি), হাত/বাস (বন্ধ ধ্বনি)। আগের দিনের মতো অন্ত্যানুপ্রাস সৃষ্টির ক্ষেত্রে একই বর্ণের ব্যবহার বাধ্যতামূলকভাবে মেনে চলার নিয়ম আজ আর নেই।
যা বলতে চেয়েছিলাম, বলতে পেরেছি কিনা জানি না। দীর্ঘ কমেন্ট। হাতের আঙুল ব্যথা হয়ে গেছে 
ভালো থাকবেন স্যার। শুভ কামনা।
৮|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১২:০৭
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১২:০৭
জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ । তাই তো । আপনিও দারুন লিখেন । শুভেচ্ছা অফুরান ।  
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:১২
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
৯|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:০২
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: তথাস্তু!
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:১২
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার।
১০|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:১৬
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:১৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কবিতার পাঠক্রিয়া মুগ্ধ করে । সহজ সরল কিন্তু ভাব গাম্ভীর্যপূর্ণ কবিতা । এমন একটি নারী এবং ছুঁতে না পারাকেও এভাবে হৃদয় দিয়ে আগলে রাখা যায়।
ফ্রম দ্যা রেফারেন্স অফ রাইটার খায়রুল আহসান কমেন্ট'স রিপ্লে, আপনি এতো কিছু মেনে কবিতা লেখেন !! এভাবে নিয়ম ফলো করে কবিতা লেখা কী লেখকের দায়বদ্ধতার মধ্যে পড়ে ? আমি কখনো এভাবে চেষ্টা করি নি !
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:১৩
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতা পাঠ ও কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আসলে সবাই এত কিছু মেনেই কবিতা লেখেন। ব্যাপারটা নিজের অজান্তেই ঘটে যায়। কোনটা কবিতা আর কোনটা গদ্য তা আমরা জানি, তাই কবিতাকে গদ্য থেকে আলাদা করতে পারি। কবিতা পাঠ কীভাবে হয় তাও জানি। পথে হাঁটতে হাঁটতে হোঁচট খেলেন, তার মানে ঐখানে ছন্দপতন। আপনি কবিতা লেখার সময়ও মনে মনে সেটি আওড়ান এবং এতেই গড়ে ওঠে কবিতার ছন্দ ও কবিতার নির্মাণ।
আমার কবিতাটিতে ছন্দের বেশ ওঠানামা আছে। এটা নতুন কিছু না। আপনার কবিতাও পড়ে দেখুন, ওখানেও গোপনে সুন্দর একটা ছন্দ তৈরি হয়েছে।
এটা লেখকের দায়বদ্ধতা নয়। তবে, নিশ্চয়ই একটা ভালো কবিতা লিখতে চান সবাই। ছন্দ রক্ষা একটা ভালো কবিতার অন্যতম ভালো গুণ। 
মূলত ছন্দ সম্পর্কে আমাদের কারোই ভালো ধারণা নেই। ছন্দ ছাড়া কোনো কবিতা, এমনকি গদ্যও হয় না। গতানুগতিক ছন্দের বাইরে গদ্যছন্দ আধুনিক কবিরা বেশি পছন্দ করেন।
দুপুরে আরো গুছিয়ে একটা বড়ো উত্তর লিখেছিলাম। কিন্তু সেটা মুছে গেছিল 
ভালো থাকবেন।
১১|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:৪৭
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:৪৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাব আর ছন্দই এই দুই মিলেই কবিতা । আপনার কবিতা এই সম্নয় ঘটেছে। তাইতো আপনারা ভাল লেখক।কবিতা পাঠে মু্গ্ধ না হয়ে যাই কোথায়।ভাল থাকবেন।
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:১৬
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুজন ভাই। শুভেচ্ছা।
১২|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:১৯
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:১৯
সুমন কর বলেছেন: এমন একটি গোপন নারী
যে কারোরই থাকতে পারে
সারাদিনের শ্রান্তি শেষে
যার সমীপে আসবে তুমি ফিরে।
সেই মেয়েটি অতিগোপন
সঞ্জীবনী সুধা
অন্ধকারে ঘোর সমুদ্রে
আলোকবর্তিকা। -- চমৎকার লিখেছেন। 
+।
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:৪৩
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই। শুভেচ্ছা।
১৩|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫১
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন !
প্লাস
  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:৪৪
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল।
১৪|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:৫৭
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই  ,
অমন একটি নারীর জন্যে তেমন একটি কবিতা । 
তেমন একটি নারীর জন্যে কবি তো বোখারা , সমরখন্দ পর্য্যন্ত বিলিয়ে দিতে  রাজী ছিলেন । আর আপনি তো মাত্র একটি কবিতা লিখেছেন । স্যাড .... ভেরী স্যাড..............।  
  
++++
  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৮:২০
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৮:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা আহমেদ জী এস ভাই, আপনি 'স্যাড' হওয়ায় আমার লম্বা আনন্দ লাগছে  
  আপনি কী বিসর্জন দেয়ার জন্য রেডি রাখছেন তা জানতে মুঞ্চায়
 আপনি কী বিসর্জন দেয়ার জন্য রেডি রাখছেন তা জানতে মুঞ্চায় 
১৫|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:০১
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:০১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: কবিতা যা লিখো ভায়া
ডরে থরো কাঁপি;
ক্রিটিকে স্পর্ধা নেই
করো বাপু মাফি।
কথা মোর যেইখানে
শেয়ার করি ঘটনা;
নিয়োনা হালকা করে
ব্যপারটা ছোট না।
কবিতাটি পড়েছিলো
বদ এক আপুনি;
অমা গেলো বিগরিয়ে
পড়েই সে তখুনি!!
আছিলো সে সাদাসিধে
জেনুইন গাঁইয়া;
রাতারাতি বনে গেলো
ডিজিটাল মাইয়া।
ভাবতে সে শুরু করে
লিখা বুঝি তারে নিয়া;
মাটিতে পড়েনা পা'টি
কথা কয় সুর দিয়া।
ঢঙেতে বাঁচেনা লোকে
ভাবে তার টেকা দায়;
ঘরে হাঁটে হিল পড়ে
চামচেতে পানি খায়।
সামনের দাঁতে ফাঁক
সোনা দিয়া বান্ধায়;
না জেনেও প্রতি বোলে
ইংলিশ হান্দায়।
রঙচঙ মেখে গালে
কালিঝুলি একাকার;
হেসে লোকে কুটি কুটি
বাঁধা দেবে ঠ্যাকা কার?
আগডুম কি কি লিখে
নিজেরে সে ভাবে কবি;
হাবিজাবি দাগ টানি
ভাবে খুব আঁকে ছবি।
আর কত সয়া যায়
পাগলের যন্ত্রনা;
মানুষিতো মোরা সবে
মেশিন বা যন্ত্র না!!!
চিনোইতো মালটারে
বদেদের দাঈ মা;
মাথা যার ছিটে ভরা
পেইনফুল শায়মা।
আশকারা দিয়ে ভায়া
করেছো কি, ধূৎ;
ঘাড়ে উঠে নামছেনা
সিন্দাবাদেরি ভুত।
  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৮:৩২
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৮:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কথা মোর যেইখানে
শেয়ার করি ঘটনা;
নিয়োনা হালকা করে
ব্যপারটা ছোট না।
হাহাহাহা। সত্যিই তো, ঘটনা তো মোটেও ছোটো না, খুবই সিরিয়াসলি নিয়েছি 
ছড়ায় আপনার হাত ভালো। 
আমি কিন্তু আপনাকে চিনি এবং জানি  ফেইসবুকে আসুন, কিছু গোপন কথা আছে
 ফেইসবুকে আসুন, কিছু গোপন কথা আছে 
১৬|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:১৫
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:১৫
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: কবিতার লাইন গুলা চমৎকার ।ভীষণ লেগেছে   
  
এবার কি খলিল ভাইয়ের কোন বই বেরুচ্ছে ??
  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৮:৩৫
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৮:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: না ভাই, এবার কোনো বই বেরুচ্ছে না। কবিতা ভীষণ ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম খুব। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৭|  ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১১:৩৭
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১১:৩৭
জেন রসি বলেছেন: সুন্দর কবিতা। স্পষ্ট এবং সহজ ভাবে স্পর্শ করার মত। 
শায়মা আপুকে প্রতিউত্তরে বলেছেন যে গদ্যেরও ছন্দ আছে। এ বিষয়ে সৈয়দ শামসুল হকের কিছু লেখা পড়েছিলাম।  আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকলাম। 
 
  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:৩৫
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গদ্যের ছন্দটা ঠিক আমাদের কথা বলার মতো। এ ছন্দ রক্ষার জন্য আমরা নির্দিষ্ট সময় অন্তর বিরতি দিচ্ছি, লিখিত উপায়ে যেগুলো যতিচিহ্নের রূপ ধারণ করে। নির্দিষ্ট যতিচিহ্নের ভিতরেও বক্তব্য অনুযায়ী কথাগুলোকে ভাঙছি (মৌখিক ভাবে)। গদ্যের ছন্দ এবং 'স্টাইল' একে অপরের অর্ধাঙ্গ। 
গদ্যের ছন্দ দ্বারা কিন্তু গদ্য কবিতার ছন্দকে বোঝাই নি। গদ্য আর গদ্য কবিতার ছন্দ এক নয়। গদ্য কবিতা আর পদ্য কবিতায় একই ধরনের ছন্দ ব্যবহার করা যায়।
ছন্দ বলতে প্রায়শ আমরা ভুলবশত অন্ত্যমিলকে নির্দেশ করে থাকি। ছন্দ-সমীক্ষণে অন্ত্যমিলের আলোচনা খুব কমই হয়ে থাকে।
স্বাধীনতা তুমি
রবি ঠাকুরের
অমর কবিতা
অবিনাশী গান
স্বাধীনতা তুমি
কাজী নজরুল
ঝাঁকরা চুলের 
বাবরি দোলানো
মহান পুরুষ।
পুরো কবিতাটি মাত্রাবৃত্ত ও অক্ষরবৃত্ত ছন্দে সিদ্ধ। দেখুন প্রতিটি লাইনে ৬টি করে অক্ষর/মাত্রা রয়েছে। 
এখন এ পর্যন্তই। সময় পেলে ভবিষ্যতে লিখবো।
তবে, ছন্দ নিয়ে মাথা ঘামানোর প্রয়োজন দেখি না, মাথা ঘামাতে হবে কবিতা নিয়ে। একটা কবিতা যখন কবিতা হয়ে উঠবে, তখন আপনার অজান্তেই কবিতার সবগুলো বৈশিষ্ট্য তাতে ফুটে উঠবে। কবিতা লেখার জন্য ছন্দ জানতেই হবে ব্যাপারটা তা নয়। কম শিক্ষিত বা অশিক্ষিত ব্যক্তিও কবিতা লিখতে পারেন। তিনি তখনই লিখেন যখন কবিতা সম্পর্কে তাঁর কিছু ধারণা হয়েছে, বা কবিতা কী রকম দেখতে বা শুনতে তা তিনি কিছুটা হলেও জানেন। ফলে শাহ আব্দুল করিম বা লালন ফকির ছন্দ না জানলেও আমরা তাঁদের গানে ছন্দ পাই এবং বিশ্লেষণ করি।
ধন্যবাদ জেন রসি ভাই। ভালো থাকবেন।
১৮|  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১:২০
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১:২০
অভি চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার
  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:৩৯
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ অভি চৌধুরী। শুভেচ্ছা।
১৯|  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৭:৩০
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৭:৩০
কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: সুন্দর
  ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:৪০
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ১০:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ কাশফুল মন। শুভেচ্ছা।
২০|  ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭  ভোর ৫:২৭
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭  ভোর ৫:২৭
সোহানী বলেছেন: ওয়াও দারুনতো.............
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:০৭
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১১:০৭
শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!!!!
ছন্দ কবিতাই আমার সবচেয়ে ভালো লাগে!!!!!