|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
	দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
অহঙ্কার পতনের মূল- এসব মান্ধাতার ধর্মান্ধ কথা আমাদের ভুলে যেতে হবে; 
মূলত অহঙ্কার আকাশের সিঁড়ি।
অহঙ্কার অর্জনের জন্য যা কিছু দরকার, আমাদের সেসব নেই
যাঁদের নাক অনেক উঁচুতে উঠে গেছে, নিজ নিজ কীর্তির ফসলে
আমরা তাঁদের কাছ ঘেঁষতে পারি না, যদিও 
অনেক ইচ্ছেয় আমাদের মন পুড়ে যায়
আর ব্যর্থতায় ‘আঙুর ফল টক’-এর মতো নিছক আত্মপ্রবোধে 
তাঁদেরকে অভিসম্পাতে বলি, তোমাদের পতন অনিবার্য।
যাঁরা অহঙ্কারী, কী তাঁদের দোষ, গভীরভাবে ভেবে বলুন তো?
আমাদের দিকে তাঁরা ফিরে না তাকালে, আমাদের আক্ষেপই বা হবে কেন?
তাঁদের কৃপাচাহনির এতো কী প্রয়োজন আমাদের?
হাত পাতাই যখন জন্মগত অভ্যাস, তখন অহঙ্কারী হওয়া যায় না।
আমাদের অহঙ্কারী হওয়া অতীব জরুরি। একজন অহঙ্কারীর 
তীব্র আত্মসম্মান বোধ আছে। যাঁর আত্মসম্মান বোধ আছে, তাঁকে কখনো 
অন্যের মুখাপেক্ষী হতে হয় না।
যাঁর দশটি সুদৃশ্য জামা আছে, তিনি ছেঁড়া শার্ট গায়ে জড়িয়ে 
যেমন সারল্য প্রকাশ করতে পারেন, অহঙ্কার অর্জিত হবার পর তেমনি 
তিনি ‘নিরহঙ্কার’ নামক আভরণ অঙ্গে ধারণ করতে সক্ষম; আমরা তখন 
তাঁকে অমায়িক, বিনয়ী, প্রভূত সাধু বিশেষণে অলঙ্কৃত করি।
দৈবাৎ একজন ‘অহঙ্কারী’ মানুষের সাক্ষাৎ পেলে খুঁজে দেখুন ঠিক কী কী কারণে 
তিনি অহঙ্কারী হয়ে উঠেছেন। যেসব কারণে মানুষ অপনাকে অহঙ্কারী বলেন, 
বস্তুত ওগুলো আপনার কষ্টসাধ্য অর্জন। পরশ্রীকাতরতা 
আমাদের চারিত্রিক ত্রুটি, অন্যের ভালো কদাচিৎ সহ্য করি। 
এজন্য আমরা ‘নাক-উঁচু’ বা ‘অহঙ্কারী’ শব্দের জন্ম ঘটিয়েছি। 
‘অহঙ্কার’ কোনো নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য, এটা মনে করা সমীচীন নয়।
সামর্থ্য থাকলে আপনিও অহঙ্কার প্রদর্শন করুন। 
আমরা নপুংসক ও অসমর্থ মানুষকে অহঙ্কারী হতে দেখি কি? 
আমার প্রিয়তমা স্ত্রী যেদিন বলবেন ‘তুমি আমার অহংকার’, কিংবা 
আমার স্বজনেরা, বন্ধু ও সঙ্গীরা, এবং আরো অনেকে, 
সেদিন নিশ্চিত বুঝে নেবো আমার কর্ম একটা উপযুক্ত সুফল 
বয়ে এনেছিল এ মানুষগুলোর জন্য।
যেদিন শুনবেন, চারপাশের লোকজন বলছেন আপনি লোকটা অহঙ্কারী, 
সেদিন সুখে ও গর্বে আপনার বুক স্ফীত হবে। সবাই 
অবচেতনেও অহঙ্কারী হতে ভালোবাসে।
আত্মসম্মান বোধ এক অমূল্য রত্ন। তা থেকে অহঙ্কারের উন্মেষ। 
একজন অহঙ্কারী মানুষকে ভালোবাসতে শিখুন, আর তাঁর মতো 
অহঙ্কারী হবার সুপন্থাবলি চিহ্নিত করুন। আপনার উত্থান অবশ্যম্ভাবী।
আমার কর্ম আমার অহঙ্কার। অহঙ্কার আমার গর্ব। 
১৭ মে ২০১১
 ২০ টি
    	২০ টি    	 +৫/-০
    	+৫/-০  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৪৬
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে আমারও খুব ভালো লাগছে।
তুমি কিফেইসবুক ছেড়ে দিয়েছ?
২|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫৩
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫৩
টুনটুনি০৪ বলেছেন: অহংকারী যদি মনে করে সে বেশী উপরে উঠে গেছে তবে নীচের দিকে তাকিয়ে ভয়ে সে ঠুস করে পড়ে যায়। আপনি কি এটাও বুঝেন না?
  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০৩
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অহঙ্কার অর্জনের জন্য যা কিছু দরকার, আমাদের সেসব নেই
যাঁদের নাক অনেক উঁচুতে উঠে গেছে, নিজ নিজ কীর্তির ফসলে
তাঁদেরই অহংকার করার অধিকার আছে।
যাঁরা অহঙ্কারী, কী তাঁদের দোষ, গভীরভাবে ভেবে বলুন তো?
হাত পাতাই যখন জন্মগত অভ্যাস, তখন অহঙ্কারী হওয়া যায় না।
হাত পাতার অভ্যাস ছেড়ে দিন, আপনি অহংকারী হয়ে উঠবেন। নিজের শ্রম ও মেধা দিয়েই মানুষ উপরে উঠতে পারে, তারপর অহংকারী হয়। এতে কী দোষ তাঁদের?
৩|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই  , 
হুমমমমমমমমমমম..... গুরুপাক ভাবনা বটে ! 
ভেবে দেখতে হবে । অহঙ্কার কখন হয়ে ওঠে "অলঙ্কার" ।
  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০৫
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অহঙ্কার অর্জনের জন্য যা কিছু দরকার, আমাদের সেসব নেই
যাঁদের নাক অনেক উঁচুতে উঠে গেছে, নিজ নিজ কীর্তির ফসলে
তাঁদেরই অহংকার করার অধিকার আছে।
যাঁরা অহঙ্কারী, কী তাঁদের দোষ, গভীরভাবে ভেবে বলুন তো?
হাত পাতাই যখন জন্মগত অভ্যাস, তখন অহঙ্কারী হওয়া যায় না।
হাত পাতার অভ্যাস ছেড়ে দিন, আপনি অহংকারী হয়ে উঠবেন। নিজের শ্রম ও মেধা দিয়েই মানুষ উপরে উঠতে পারে, তারপর অহংকারী হয়। এতে কী দোষ তাঁদের?
৪|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫৭
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:৫৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: 
এই অহংকারের জন্যই মনে হয়-
দুর্জন বিদ্বান হলে পরিত্যাজ্য  কবিতা ভাল লেগেছে ভাই।
  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০৬
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অহঙ্কার অর্জনের জন্য যা কিছু দরকার, আমাদের সেসব নেই
যাঁদের নাক অনেক উঁচুতে উঠে গেছে, নিজ নিজ কীর্তির ফসলে
তাঁদেরই অহংকার করার অধিকার আছে।
যাঁরা অহঙ্কারী, কী তাঁদের দোষ, গভীরভাবে ভেবে বলুন তো?
হাত পাতাই যখন জন্মগত অভ্যাস, তখন অহঙ্কারী হওয়া যায় না।
হাত পাতার অভ্যাস ছেড়ে দিন, আপনি অহংকারী হয়ে উঠবেন। নিজের শ্রম ও মেধা দিয়েই মানুষ উপরে উঠতে পারে, তারপর অহংকারী হয়। এতে কী দোষ তাঁদের?
৫|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:১২
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:১২
ভ্রমরের ডানা বলেছেন: 
তাহলে কি অহংকার পতনের মূল কথাটা ভুল ভাইয়া?
গরীবের দুঃখে যারা পেট ফুলিয়ে সফলতার হাসি হাসে কিংবা বিদ্যে বোঝাই বাবু মশাই যখন তার আয়েশি ভংগীতে নির্লপ্ত হয়ে লাল নীল হলুদ দলে নাম দেয় আবার অহংকারে বুক ফুলিয়ে নৈতিকতার জ্ঞান দেয় সেটা কি তবে ঠিক? 
আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান। ভুলট্রুটি মাফ করবেন।
  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:২৯
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতায় যে মেসেজটা দিতে চেয়েছি সেটা কেউ গ্রহণ করে নি বুঝতে পারলাম।
আমার কোনো অহংকার নেই। কেন নেই? কারণ অহংকার করার মতো কোনো বিত্ত বিভব বা জ্ঞান গরিমা আমার নেই।  বিত্ত বিভব বা জ্ঞান গরিমা অর্জনের জন্য একজনকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। আমার মধ্যে আলস্য ছাড়া আর কিছু নেই। যিনি এত কষ্ট করে ঐসব অর্জন করলেন তিনি নিশ্চয়ই আমার চেয়ে সুপিরিয়র জীব। 
প্রতি বছর আমাদের দেশকে দাতা দেশসমুহের দানের জন্য হাত পেতে বসে থাকতে হয়। এটা কি আমাদের জন্য লজ্জা নয়? অথচ আমাদের দেশে এত জনসংখ্যা কিন্তু এই বিপুল জনসংখ্যা বিরাট জনশক্তি হিসাবে আমরা গড়ে তুলতে পারছি না। এর মূলে রয়েছে অলসতা ও কজের প্রতি অনীহা। এই যখন অবস্থা তখন দাতা দেশগুলোর নাকউচু ভাব আমাদের সহ্য করতেই হবে। একটা বড় দেশ অন্য একটা বড় দেশের সাথে কখনো এমন আচরণ করতে পারে না।
আমরা যাতে অহংকারী হয়ে উঠতে পারি সেজন্য আমাদের সবাইকে কঠোর পরিশ্রম করে বিত্ত বিভব অর্জন করতে হবে, জ্ঞানার্জন করতে হবে। একজন অহংকারীকে অহংকারী হয়ে ওঠার জন্য অনেক ঘাম ও শ্রম দিতে হয়েছে। তিনি যদি আমার মতো নাদানকে দেখে নাক সিটকান সেটা আমাকে মেনে নিতে হবে।
শুভেচ্ছা।
৬|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:১৫
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৭:১৫
শায়মা বলেছেন: হা হা না ভাইয়া ছাড়িনি তো!!!!!!
বাট আজকে ইজি কাজে বিজি ছিলাম বেশি বেশি তাই ফেসবুকে ঢুকিনি।
আমি তো ফেসবুক এডিক্টেড না ভাইয়া আমি ব্লগ এডিক্টেড তাও আবার এই একটামাত্র ব্লগই। 
 
যাই হোক আমার একটু আগের ইজি কাজের একটু নমুনা দেখো ভাইয়া..... 
 
  
 
 
  
 
 
  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৭
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি রাগ করছি। খালি খালি ছবি দেখাইলে কি কোনো লাভ আছে? আমার খিদা এখন চরমে  
 
৭|  ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:২৬
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:২৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রিয় সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
ম্যাসেজটা বুঝতে চেষ্টা করেছি এবং ব্যর্থ হয়েছি!
আচ্ছা কবিতাটার ভিতরে  কি কোন আয়রনি লুকায়িত? যদি থাকে তবে আপনার সাথে একমত! আর আয়রনি না থাকলে একেবারেই ভিন্নমত পোষণ করে বলছি আমার কাছে মেকি বিনয় ভানহীন অহংকারের চেয়ে নিকৃষ্ট!
ভালোথাকুন!
  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৪০
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: না, কোনো আয়রনি নেই। উপরে ৫ নং কমেন্টে আমার রিপ্লাই আর নীচে ১১নং কমেন্টে অন্ধবিন্দুর কমেন্ট দেখুন। আশা করি আমার মেসেজটা এবার বুঝতে পেরেছেন।
৮|  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  রাত ২:০২
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  রাত ২:০২
কানিজ রিনা বলেছেন: ধরুন আমি অহন রিক্সা চালাই ঢাহার শহরে
এটাই আমার অহংকার বা গর্ব। গ্রামে যাইয়া
কই বন্দু তুই রিক্সা লইয়া গ্রামে পরে আছিস
আমি শহরে চালাই।
আমি মুরগীর ডিম বাঁচে খাতা কলম কিনে
পড়া লেখা করে ম্যাজিস্ট্রেট হয়েছি, একথা
বলাটাই গর্ব। সুখের সময় কষ্টের দিনের কথা
জ্ঞানীরাই বলেন। ধন্যবাদ
৯|  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  ভোর ৬:৪২
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  ভোর ৬:৪২
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: প্রিয় সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই
ম্যাসেজটা বুঝতে চেষ্টা করেছি এবং ব্যর্থ হয়েছি!
আচ্ছা কবিতাটার ভিতরে কি কোন আয়রনি লুকায়িত? যদি থাকে তবে আপনার সাথে একমত! আর আয়রনি না থাকলে একেবারেই ভিন্নমত পোষণ করে বলছি আমার কাছে মেকি বিনয়ও ভানহীন অহংকারের চেয়ে উত্তম  !
ভালোথাকুন! (  অনুগ্রহ করে ৭ নম্বর মন্তব্যটা মুছে দিন)
 (  অনুগ্রহ করে ৭ নম্বর মন্তব্যটা মুছে দিন)
১০|  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:০২
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সকাল ৯:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: কবিতা পড়ে মনে হলো, এটা একটা impulsive expression। 
আমার কর্ম আমার অহঙ্কার। অহঙ্কার আমার গর্ব।  - বেশ, বেশ!!
১১|  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:১৬
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:১৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন: 
অহংকার, দাম্ভিকতা, ঔদ্ধত্য এবং আত্মবাদের মধ্যকার বেশকিছু স্ববিরোধী মনোবৃত্তি আপনার লেখায় সার্থকভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন বলে মনে হচ্ছে। আত্মসম্মানবোধে গৌরবতার মান নিহিত থাকে যেমন, আবার কগনিটিভ বায়াস বিরূপ প্রতিক্রিয়ারও আনয়ন করতে পারে। যা হোক, সে অনেক জটিল কথা। 
আমার কর্ম আমার অহংকার। অহংকার আমার গর্ব.... উত্তমবোধ এটি। দুষ্কর্মের খেসারতের চাইতে সুকর্মের অহংকার অনেক ভাল। কিন্তু তা যেন অসাড় না হয়ে পড়ে। 
ভাল লেখা সোনাবীজ! শুভকামনা।
১২|  ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৬
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৩৬
জাহিদ অনিক বলেছেন: ঠিকই তো ! তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন ?
১৩|  ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:২৩
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  রাত ৯:২৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমার লেখাগুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে!! উপদেশ পরামর্শ থেকে থাকলে সাহায্য করুন প্লিজ
বিস্তারিত
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:০৪
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭  সন্ধ্যা  ৬:০৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অহঙ্কার আর অহঙ্কারী কবিতা আমার খুবই ভালো লাগলো!!!!!!