নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আর মাত্র ক'টা দিন, সন্তানদের লেখাপড়ার পাট চুকিয়ে নতুন সংসারে ছেড়ে দিয়ে
এ শহর ছেড়ে চলে যাবি, বাপদাদা আর শ্বশুরশাশুড়ির জন্মভিটায়
যেখানে তোর ছাত্রীজীবন গড়ে উঠেছিল আমকাঁঠালের ছায়ায় আর পদ্মানদীর
তুখোড় ঢেউয়ে সাঁতার কাটতে কাটতে; তুই ফিরে যাবি তোর আদি জন্মস্থানে
পাওয়ার আগেই গৃহে ফিরে যাবি, আমি তো এমন তোকে চাই নি কোনোদিন
ইচ্ছেরা খড়ের আগুনে পুড়িয়েছে আমাকে। তোর গৃহের আশায় দুপুরের গনগনে সূর্য মাথার চাঁদিতে অনর্গল গলে পড়েছে। দরজার কলিংবেলে দ্বিধান্বিত আঙুলের ডগা অনেকক্ষণ উদ্যত থেকে শেষমেষ ঢলে পড়ে নীচে নেমে গেছে কতদিন- কী জানি, ভেতর থেকে তোর দীর্ঘায়িত ‘কে’ শব্দে আমার আড়ষ্ট মুখ চিরতরে মূক হয়ে যায় যদি! তবু তোর নিশ্বাসের শব্দ নিয়েছি প্রাণ ভরে, তোর শরীরের ঘ্রাণ দেয়াল ভেদ করে আমার বুক বরাবর ঢুকে যেত প্রতিটি ফিরতি পথে।
এভাবে একটা জীবনও যদি পার হয়ে যায় আরেকবার তোকে না দেখে- অথচ এই শহরেই কোথাও না কোথাও তুই আছিস- তোর শোবার বিছানা পেরিয়ে, বারান্দা পেরিয়ে, বিপুল জনারণ্য পেরিয়ে ছুটে আসা বুকের ঢিপ ঢিপ দু’হাতে জড়িয়ে ধরে আমি অবিরাম বেঁচে উঠবো অনাগত দিনের ভেতর।
এই শহরের কোথাও না কোথাও তুই বেঁচে থাকবি; তুই নেই জেনেও প্রতি ভোরে রাস্তায় পায়চারি করবার কালে চারদিকে তোকে খুঁজবো; আর প্রতিটি পদক্ষেপে বায়ু থেকে বুক ভরে তোর শরীরের ঘ্রাণ নেব; একদিন গিজগিজে দুপুরে রমনার মাটিতে কান পেতে শুনবো- দূরে কোথাও, এলিফ্যান্ট রোডের কিনার ধরে ধরে, নরম নরম পা ফেলে তুই হাঁটছিস নিরুদ্দেশ। রোদের আগুনে আমার দীর্ঘশ্বাস পুড়ে যাবে, তুই আমাকে খুঁজে পাবি না, যেমন আমিও তোকে পুরো জীবনের জন্য হারাবো- একদম কাছাকাছি, একই শহরে থেকেও।
এই শহরের একটি কোণে বাসা বেঁধে তুই থেকে যা প্রিয়পাখি গাংচিল। পদ্মা শুকিয়ে গেছে তোর যৌবনের মতো; আমকাঁঠালের ছায়াতে বিষম ভাগাভাগি; কানামাছি খেলবার বিরান চত্বর তোকে কে দেবে? গ্রামের মানুষ তোকে চিনবে না। এতসব দুঃখ আর কষ্ট সইতে কেন তুই গ্রামে ফিরে যাবি, প্রিয়পাখি গাংচিল?
তোর আরেকটা সংসার হবে। ফুটফুটে বউয়েরা। দাদি হবি। পানদানি থাকবে তোর। টুকটুকে ঠোঁট। এমন বোশেখে তোর বাসায় চাঁদের হাঁট। কেন তুই ফিরে যাবি হারানো ঠিকানায়, এসব ফেলে?
এসব কিছুই হবে না। একদা নির্বর্ষ চৈত্রে সকল বাঁধ ভেঙে তোর ঘরে ঢুকে দেখবো- দেয়ালে একখানা ছবি ঝুলছে, তোর সুন্দরী পুত্রবধূরা ঝেড়েমুছে সাজিয়ে রেখেছে ফুলে। আর অনেক অনেকদিন আগে, তোর রক্তাক্ত প্রেমিকের সকল আকুতি দলিত করে তুই চলে গেছিস অন্য ঠিকানায়।
রোদের আগুনে আমার দীর্ঘশ্বাস কেবলই পুড়তে থাকবে।
১৬ এপ্রিল ২০১০
২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই। আপনার ভালোলাগায় আপ্লুত বোধ করছি।
শুভেচ্ছা।
২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
আখেনাটেন বলেছেন: বেদনার নীল বালুতে মুখগুজে বিরহের হাহাকার দীর্ঘশ্বাস হয়ে খসে খসে পড়ছে। ক্যামনে সহিব এ যাতনা সখি...
২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এক কথায় সারমর্ম! বাহ! চমৎকার।
ধন্যবাদ আখেনাটেন।
৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
নিজকে ভাগ্যবান মনে হচ্ছিল; শেষে দাদি হবে শুনে, বুঝলাম, আমি নেই সেখানে
২৪ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা। চাঁদ্গাজী ভাই কি কোনোদিন দাদা বা নানা হবেন না? তাহলে তিনি দাদি হলে দোষ কী?
এনি ওয়ে, ধন্যবাদ চাঁদ্গাজী ভাই, পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। শুভকামনা।
৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭
উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব ভালো লাগল পড়তে ছাই ভাই। বুকের ভেতর থেকে উঠে আসা কথামালা। বেশ আগের লেখা দেখছি।
২৪ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, বেশ আগের লেখাই।
পড়তে ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
শুভেচ্ছা।
৫| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: কোথাও না কোথাও সে থাকে। শহরের কোথাও হোক কিংবা বুকের মধ্যে।
রোদের আগুনে আমার দীর্ঘশ্বাস কেবলই পুড়তে থাকবে।
এটা সহ আরো কিছু প্রিয় লাইন। ধন্যবাদ ভাই। +
২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেকদিন পর রাজপুত্রকে দেখে ভালো লাগছে।
কোথাও না কোথাও সে থাকে। শহরের কোথাও হোক কিংবা বুকের মধ্যে। সুন্দর বলেছেন।
ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক বিরহের পূর্বক্ষণ!! প্রিয় মানুষকে বিদায় দিতে বুঝি এমনই হাজারো কথা ছুটাছুটি করে মনের মধ্যে!
শুভকামনা আপনার জন্য ভাই।
২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
এসব কিছুই হবে না। একদা নির্বর্ষ চৈত্রে সকল বাঁধ ভেঙে তোর ঘরে ঢুকে দেখবো- দেয়ালে একখানা ছবি ঝুলছে, তোর সুন্দরী পুত্রবধূরা ঝেড়েমুছে সাজিয়ে রেখেছে ফুলে। আর অনেক অনেকদিন আগে, তোর রক্তাক্ত প্রেমিকের সকল আকুতি দলিত করে তুই চলে গেছিস অন্য ঠিকানায়।
৭| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
ঘাওড়া মজিদ বলেছেন: এই ব্লগে একজন মোবারক চাচা আছে।
ওর ভদ্র নিকও আছে।
আমি ওর মায়রে চোদার জন্য খুঁজতেছি।
আপনাদের সন্ধানে থাকলে জানাবেন।
২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রিপোর্টেড।
৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা ভাইয়া। পড়ে অনেক ভাল লাগল।+++
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভেচ্ছা।
৯| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: আপনি আপনার মত করে বলে দিয়েছেন আর আমি আমার মত করে বুঝে নিয়েছি।
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তা তো বটেই! তা তো বটেই!
শুভেচ্ছা রইল।
১০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৪১
প্রামানিক বলেছেন: লেখা ভালই লাগল। ধন্যবাদ
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। শুভেচ্ছা।
১১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রোদের আগুনে আমার দীর্ঘশ্বাস পুড়ে যাবে, তুই আমাকে খুঁজে পাবি না, যেমন আমিও তোকে পুরো জীবনের জন্য হারাবো- একদম কাছাকাছি, একই শহরে থেকেও। আহারে !! কি কষ্ট !!
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আহারে !! কি কষ্ট !! তাই তো! আগে যে খেয়াল করি নি এত কষ্ট!
ধন্যবাদ গিয়াস উদ্দিন ভাই।
১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২৭
রাতু০১ বলেছেন: সুন্দর।
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জেগে ওঠ হে ঘুমন্ত আত্মা...
দেয়ালে ছবি হয়ে ঝুলে পড়ার আগেই...কিছু কর নিজের জন্য, সবার জন্য..আত্মার শান্তির জন্য....
জীবনের গহন বোধের বেদন কাব্যে ++++
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর কমেন্ট। ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু। শুভেচ্ছা।
১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: সোনাভাই, এই স্টাইলটা আমার কাছে নতুন। খুব, খুব ভাল্লাগছে.........
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্টাইলটা ভালো লাগছে জেনে আমার খুব ভালো লাগলো। আমি অবশ্য এই ব্লগে জয়েন করার আগে থেকেই এ স্টাইলটা ফলো করছি, এবং অন্যায় জায়গাতেও স্টাইলটা অনেকের ভালো লেগেছে বলে মত দিয়েছেন। তবে, স্টাইলটা নতুন নয়, সৈয়দ আলী আহসান, শামসুর রাহমান, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, প্রমুখ কবিগণের এরকম কবিতা প্রচুর রয়েছে। তাঁদের থেকেই অনুপ্রাণিত।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৭
জুন বলেছেন: ছাই ভাই আপনার লেখা যেভাবে মনের গভীরে ঘা মেরে যায় তা বুঝিয়ে বলতে ভাষার অভাব বোধ করছি।
চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি ফরসা মতন ছোটখাটো একটি মানুষ সামনে রূপোর পানদানী নিয়ে বসে আছে । তারপর ও কিন্ত একসময় নিজের মত করে একটু সময় পেতে পুরনো পরিচিত ঠিকানায় ফিরতে ইচ্ছে করে দেশী ভাই। অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো ।
+
তবে নীচের এই বোল্ড করা শব্দটি কি বুঝি নি আমি ।
একদা নির্বর্ষ চৈত্রে
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনিও লেখার গভীরে ঢুকে গিয়ে নির্যাসটুকু বের করে নিয়ে আসেন। খুব ভালো লাগে। চোখের সামনে দেখা আপনার কল্পচিত্রটি অসাধারণ, ভাবনাটিও শাশ্বত। চিরায়ত। কিন্তু দুটি মন যখন দুদিকে ধাবমান, তখন প্রত্যেকেই একে অপরের দিকেই টেনে নিতে চায়।
কমেন্ট খুব ভালো লাগলো দেশি আপু।
নির্বর্ষ শব্দটা চৈত্র্যের খরা বোঝানোর জন্য বলা হয়েছে। নিঃ + বর্ষা। বর্ষা বা বৃষ্টিহীনতা। বাহ্যিক অর্থ এটাই। একটু গভীরে ঢুকলে বলা যায়, বুকের ভিতরটা তখন নির্বর্ষ চৈত্র্যের মতো নৈদাঘ্যময়। এ অবস্থায় মন কোনো বাধা মানে নি- সব ডিঙ্গিয়ে আরাধ্যার ঘরে সে ঢুকে পড়ে।
তোর ঘরে ঢুকে দেখবো- দেয়ালে একখানা ছবি ঝুলছে, তোর সুন্দরী পুত্রবধূরা ঝেড়েমুছে সাজিয়ে রেখেছে ফুলে। আর অনেক অনেকদিন আগে, তোর রক্তাক্ত প্রেমিকের সকল আকুতি দলিত করে তুই চলে গেছিস অন্য ঠিকানায়।
এখানে একটা টুইস্ট আছে, জানি না খেয়াল করেছেন কিনা। সে কিন্তু পদ্মাপাড়ে তার আদি ঠিকানায় যায় নি। রক্তাক্ত প্রেমিকের সকল আকুতি দলিত সে অন্য ঠিকানায় চলে গেছে, তাই তার একখানি ছবি অতিযত্নে দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে; চলে যাওয়াদের স্মৃতি এভাবে ধরে রাখাই আমাদের সাধারণ ঐতিহ্য।
ভালো থাকবেন আপু। শুভেচ্ছা।
১৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৫
জুন বলেছেন: ছাই ভাই আমার সামান্য মন্তব্যে আপনার অত্যন্ত দরদভরা প্রতিমন্তব্যে আপ্লুত হোলাম ।
নতুন শব্দ নির্বর্ষ এর অর্থটি জেনে ভালোলাগলো ।
টুইস্টটা বুঝতে পারি নি আগে । এবার খেয়াল করে দেখলাম ।
আপনিও ভালো থাকুন ।
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাকে আবার দেখে আমিও আপ্লুত হলাম দেশি আপু।
একটা কবিতার রহস্য কবি নিজে যখন প্রকাশ করে ফেলেন, তখন কবিতার রস অনেকাংশেই হ্রাস পেয়ে যায়। এই রিস্ক নিয়েই আপনাকে ঐ টুইস্টটার কথা বললাম। কারণ, আমার ধারণা, এটা সবার চোখের আড়ালে রয়ে গেছে- আমার ভুলও হতে পারে।
ধন্যবাদ আপু।
১৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ,
লেখার শরীরটা জুড়ে,শহর ছেড়ে চলে যাওয়া একটা গাংচিলের ডানার দুঃখ মাখানো । অমন মধুময় কারও স্মৃতি পদ্মার মতোই কখনও শুকায় আবার কখনও জোয়ার তুলে যায় ।
আসলে সময় বড় নিঠুর । সে যায় চলে যায় ... তার স্মৃতি নেমে যায় মাটির গহীন অবধি । শেকড়ের মতো অন্ধকারে হাতড়ে মরে শুধু ।
অনবদ্য কাব্যিক লেখা, ভালো লাগার-ই।
৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই। শুভেচ্ছা আপনাকে।
১৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
সুমন কর বলেছেন: সব কিছু মুছে ফেলা যায় কিন্তু স্মৃতি !!
চমৎকার লাগল। +।
৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্মৃতি বুকের ভেতর অনির্বাণ জ্বলে।
ধন্যবাদ সুমন ভাই। ভালো থাকবেন।
১৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:০৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বেশ কিছু লাইন প্রিয়তে গেল !!!
অনেক অনেক ভালোলাগা ।
৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। অনেকদিন পর দেখা হলো। আশা করি ভালো ছিলেন।
শুভেচ্ছা।
২০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: জ্বি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি ; দেশে ঘুরে আসলাম অনিয়মিত ছিলাম ।
শুভ কামনা !
৩১ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো যে ভালো আছেন। আল্লাহ আপনাদের নিরাপদে ও সুস্থতার সাথে রাখুন, এই দোয়া করি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০২
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার লেখার ভঙ্গিটা ভালো লাগে।