নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
মেয়েটার বয়স আর কতই বা হবে- ১৩ বা ১৪, বড় জোর ১৫ বছর। বেশিও হতে পারে- ১৭, ১৮, ১৯। গাঁয়ের কোন মেয়ে কখন জন্ম নিল, কীভাবে বড় হয়ে গেলো, তারপর একদিন বিয়ে- এখন কি আর এসবের খোঁজ রাখা সাজে! সেই যে একটা সময় ছিল- তরুণ কালে, বাড়ন্ত যৌবনে। ভাবতে ভাবতে মহব্বত মিয়া পড়ন্ত সূর্যের দিকে তাকায়, ডান হাত উঠিয়ে চোখে ছায়া দেয়। দিন পড়ে যাচ্ছে।
‘ও চাচা, কী করো?’
মহব্বত মিয়া সম্বিৎ ফিরে পায়। ‘পেয়ারা খাইবা?’ বলেই হনুফা সদ্য গাছ থেকে পাড়া একটা টসটসে পেয়ারা মহব্বত মিয়ার হাতে তুলে দেয়। মহব্বত মিয়া পেয়ারা হাতে নিয়ে ফুঁ দিয়ে পরিষ্কার করে, তারপর দাঁত বসিয়ে ঘচসঘচ করে পেয়ারা খেতে থাকে।
‘খুব মিডা না?’ বলে হনুফা খুব মিষ্টি করে হাসে।
‘হ। জব্বর মিডা রে!’
‘তয় নেও, আরো একটা খাও।’ বলেই আরেকটা পেয়ারা মহব্বত মিয়ার হাতে গুঁজে দেয় সে। মহব্বত মিয়া পেয়ারা নেয়ার সময় একঝলক হনুফার বুকের দিকে তাকায়। হলুদ রঙের শাড়ির নীচে লাল ব্লাউজের ‘ভি’ থেকে খুব ধীরে ধীরে সে আরো গভীরে ঢুকে পড়ে। আস্তে আস্তে নেমে আসে নাভি বরাবর। কী সুন্দর একটা গর্ত!
‘ছিঃ। ঐবাবে তাকাই আছাও ক্যা?’ একটা ঝামটা দিয়ে হনুফা চলে যেতে থাকে। মহব্বত মিয়ার ধ্যান ভঙ্গ হয়। যেতে যেতে হনুফার কোমর দুলছিল। কোমরের দু পাশে ধবল মাংসল চামড়ার দিকে একধ্যানে তাকিয়ে থাকে মহব্বত মিয়া। যতবার হনুফাকে দেখেছে, ততবারই পেটিকোটের দাগ বরাবর সরু কোমরের সাদা অংশটুকু মাখনের মতো লোভনীয় হয়ে উঠেছে। তার শুধু চেয়ে থাকতে ইচ্ছে করে, হাত দিয়ে ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে।
....
‘হনুফা। ও হনুফা।’ রাত গভীর হলে হনুফার খুপরির দরজায় আস্তে ঠেলা দিয়ে ফিস ফিস করে ডাকতে থাকে মহব্বত মিয়া।
‘কে?’ হনুফা জবাব দেয়। হনুফা কি রাতে ঘুমায় না? নাকি অল্প শব্দেই ওর ঘুম ভেঙে যায়?
‘আমি। আমি মহব্বত মিয়া। ঝাপটা একটু খুল।’ মহব্বত মিয়া নীচু স্বরে বলে।
হনুফা ঝাঁপ খুলে দেয়। ‘এত রাইত্রে আবার কী অইল তোমার?’
‘তোরে একটু দ্যাকপার মন চাইল। ভিতরে আহি?’
হনুফা খিল খিল করে হেসে ওঠে। ‘ভিতরে আইফা? আহো।’
ঘরে ঢুকে মহব্বত মিয়া হনুফার কাছ ঘেঁষে শোয়। আস্তে আস্তে তার বুকের আঁচল সরিয়ে ব্লাউজের বোতাম খোলে। ঝুঁকে পড়ে স্তনের বোঁটায় ঠোঁট রাখতেই অলৌকিক ঘটনাটা ঘটে গেলো। ‘ওয়াআ ওয়াআ’ স্নিগ্ধ কান্নায় হনুফার ঘর ভরে যেতে থাকে।
......
পরদিন সকালবেলা গাঁয়ের মানুষ দেখলো, মা-হারা আধা-পাগলা হনুফা একটা সদ্যোজাত শিশু কোলে করে ঘুরে বেড়াচ্ছে। লোকজন অবাক হয়ে বলছে, ‘ও হনু, তর তো বিয়া অয় নাই, বাচ্চা পাইলি কই?’ হনুফা সুন্দর করে হাসে আর বলে, ‘আল্লায় দিছে।’
ঐ রাতের পর গ্রামবাসীরা আর কোনোদিনই মহব্বত মিয়াকে দেখতে পায় নি।
২৪ জুলাই ২০১৪
* কালের চিহ্ন, ২০১৫
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যে-কোনো শিরোনামই যদি গল্প বলে দেয় তাহলে পুরো গল্প লেখার প্রয়োজন পড়ে না। পাঠ শেষে পাঠকই বিচার করবেন এটা কী হলো। এটা দেখে ভালো লাগলো যে আপনি শাস্তিটা ধরতে পেরেছেন। প্রথম প্রকাশের সময় এটা অনেক ব্যাখ্যার প্রয়োজন পড়েছিল।
এ গল্পের জন্য আমি অন্য কিছু দ্বারা প্রভাবিত হই নি, ঐ নাটকও আমি দেখি নি। কোনো গল্প থেকে আইডিয়া নিয়ে গল্প আমি লিখি না। আর আপনি যে গল্পটার কথা বললেন, ওটার সাথে এটার কোনো মিল দেখি না আমি। এ গল্পটা খুবই ছোটো, আবার পড়ুন, কিংবা আরো দুবার, তারপর বুঝতে চেষ্টা করুন কী বলতে চেয়েছি এবং তারপর মিলিয়ে দেখুন ঐটার সাথে এ গল্পের কোনো মিল আছে কিনা।
ধন্যবাদ ভাই।
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার গল্প। ভালো লেগেছে।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী। আপনাকে নিয়মিত ব্লগে দেখে ভালো লাগছে।
আপনিও ভালো থাকুন।
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। ভালো লাগল।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন ভাই। ভালো থাকবেন।
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে, পুরাই বাস্তবিক। সমাজে এরকম অনেক মহব্বত মিয়ার বিচরণ, যারা অবলা হনুফাদের এরকম শাস্তি দিয়ে উদাও(ভালো মানুষ) হয়ে যায়!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নাঈম ভাই। শুভেচ্ছা রইল।
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৩
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ছোট গল্প বেশ ভাল লাগল...তবে শাস্তি কেন এতো .. ট্রাজেডি.. শিরোননামে হনুফার আবার শান্তি...
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্প বেশ ভালো লাগল জেনে খুশি হলাম। কমেন্টের পরের অংশ আসলে বুঝতে পারি নাই
ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
রাতু০১ বলেছেন: চমৎকার সুন্দর গল্প। শুভকামনা।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ রাতু০১। শুভকামনা আপনার জন্যও।
৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: শিশু মহব্বত বড় হতে থাকবে,
বালক থেকে কিশোর,
কিশোর থেকে যুবক,
যুবক থেকে মাঝবয়সী,
তারপর আবার আরেকটা হনুফা... আবার শিশু...
অমরত্বের পথে...
+++
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো একটা ফর্মুলা দিলেন তো! এ আইডিয়া থেকে একটা গল্প বেরিয়ে গেলে আমার কিছু বলার থাকবে নাহ
৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪
করুণাধারা বলেছেন: আহা! সব ধর্ষকগুলির যদি এমন শাস্তি হত!
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ইউ গট দ্য পয়েন্ট। কমেন্টে মুগ্ধ। ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
ফয়সাল রকি বলেছেন: লিখুন তাড়াতাড়ি... তারপর আমাদের পড়ার সুযোগ দিন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার কোনো এক পোস্টে একজন ব্লগারের কমেন্টের উত্তরে তাকে একটা সায়েন্স ফিকশন লেখার পরামর্শ দিই- টাইম মেশিনের উপর। একটা পরিবার, বা একটা প্রাণীগোষ্ঠি, বা একটা মানুষ; একটা নির্দিষ্ট বয়সকাল পর্যন্ত নানান চরাই-উৎরাই অতিক্রম করে শূন্য থেকে মহাশূন্যের দিকে ধাবিত হতে থাকে; এবং একটা নির্দিষ্ট পয়েন্টে পৌঁছুবার পর তাদের ঘুম ভেঙে যায়। তাদের মনে হয় রাতের বেলা তারা ঘুমিয়েছিল এবং এই সকালে তাদের ঘুম ভাঙলো। এভাবে তাদের জীবন আবার চলতে থাকে। আবারও তারা শূন্যে পাড়ি জমায়; নানা প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে চলতে চলতে ধ্বংস হয়ে যাবার আগের মুহূর্তে তাদের ঘুম ভেঙে যায়। এরকম বেশ কয়েকটা লাইফ এক্সপেরিয়েন্স নিয়ে গল্প। আমার এ আইডিয়ার সাথে আপনার আইডিয়ার মিল বা অমিল কতখানি?
১০| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৫
আখেনাটেন বলেছেন: মহব্বত মিঞা পাপ করে নিষ্পাপ শিশুতে পরিণত হল। এতে তো মনে হচ্ছে মহব্বত মিঞাই জিতে গেল। কারণ সে আবার বড় হয়ে শত হনুফারে পাকড়াও করার চেষ্টা করবে না তা কি করে বলবেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা একটা ভালো পয়েন্ট বটে। সে আরেকটা নতুন জীবন পেলো, তাও পুরস্কারস্বরূপ মনে হতে পারে। কিন্তু সম্ভোগের উদ্দেশ্যে যে-নারীর বুকে সে হাত রাখলো, সে তার জননী, এটা একজন মানুষের জন্য কত বড়ো অধঃপতন, এবং সেই অধঃপতনের মনস্তাত্ত্বিক পরিণতির স্বরূপটা তুলে ধরাই ছিল আমার এ গল্পের মূল লক্ষ্য। সে তার যৌবন হারালো, শিশু হয়ে যাওয়াতে সে তার বোধশক্তি, জ্ঞান হারালো; তার তখন জীবনকে উপভোগের সময়, কিন্তু সেই পরিণত জীবনটা সে হারালো। মানুষের জীবনকাল তো মানুষের অজানা। এই যে সে শিশু হয়ে গেলো, একজন পাগলিনীর ঘরে, সে খেতে পাবে কিনা, বড়ো হতে পারবে কিনা, এটা তো শিশু মহব্বতের জানা নেই। মহব্বতকে এজন্য কোনো ধনীর দুলালীর সন্তান হিসাবে দেখানো হয় নি- ওটা তাহলে শাস্তির চেয়ে পুরস্কারটাই বড়ো হয়ে যেত।
ধন্যবাদ আখেনাটেন গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
১১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
!!!! এন্ডিংটায় কিছুক্ষণ পেন্ডিং হয়ে রইলাম ! অসাধারণ ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এন্ডিংটায় কিছুক্ষণ পেন্ডিং হয়ে রইলাম! এই মন্তব্য পড়ে তো আমি মুগ্ধ বাকরুদ্ধ শ্বাসরুদ্ধ মৃত হইয়া অভিভূত ও বিবাহিত হইয়া গেলাম
অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল।
১২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: ‘ওয়াআ ওয়াআ’ স্নিগ্ধ কান্নায় হনুফার ঘর ভরে যেতে থাকে। এখানেই কিছু একটা আছে বুঝতে পেরেছিলাম।
বিশেষ করে স্নিগ্ধ কান্না!
পরে মন্তব্যগুলো দেখে মনে হল জব্বর গল্প !
অনেক অনেক ভাল লাগলো ভাইয়া ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পরে মন্তব্যগুলো দেখে মনে হল জব্বর গল্প!
অনেক অনেক ধন্যবাদ রইল কবি জাহিদ অনিক। শুভেচ্ছা।
১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: স্নিগ্ধ কান্না! বুঝে নিয়েছি এখান থেকেই।। স্নেহের দৃষ্টিতে যখনই কামের আগুন লেগেছে, তখনই পাপের ঘড়া পূর্ন হয়েছে।।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
স্নেহের দৃষ্টিতে যখনই কামের আগুন লেগেছে, তখনই পাপের ঘড়া পূর্ন হয়েছে।। অসাধারণ একটা কথা। গল্পের সারমর্মটা মনে হয় পুরোটাই ফুটে উঠেছে এই ছোট্ট কথাটিতে।
১৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৫
উদাস মাঝি বলেছেন: অন্যরকম গল্প ! ভাল লেগেছে !!
শিশুটাই তো মহাব্বত মিয়া তাই নাহ ?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক ধরেছেন। ধন্যবাদ উদাস মাঝি। আপনার নামটা খুব ভালো লাগলো। উদাস/উদাসীন আমার প্রিয় শব্দ। উদাস নদী, উদাস আকাশ, উদাস পাহাড়, উদাস বিকেল, উদাস দুপুর, উদাসীন ভোর, উদাস রাত্রি, উদাস কুসুম, উদাস পাখি, উদাস বৃক্ষ- এভাবে ব্যবহার করতে ভালো লাগে।
শুভেচ্ছা।
১৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
বর্ষন হোমস বলেছেন:
চমৎকার গল্প।ছোট গল্পের শেষ টা দারুণ হতে হয়।আপনার এন্ডিং টাই পুরো গল্প এর মূল বিষয়।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার এন্ডিং টাই পুরো গল্প এর মূল বিষয়। ঠিক।
অনেক ধন্যবাদ বর্ষন হোমস।
১৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৩
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আরেকটু সু লিখিত হতে পারতো। শেষ দিকে তাড়াহুড়া করেছেন বেশ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আরেকটু সু লিখিত হতে পারতো। একদম খাঁটি কথা, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ লেখকদের লেখার ব্যাপারেও এই কথা প্রযোজ্য
গল্পটা খুব ছোটো, ৫-৭ মিনিট সময় ব্যয় করে আরেকবার পড়ে দেখতে পারেন, অথবা উপরের কমেন্টগুলো পড়ে দেখতে পারেন গল্পটা আসলে কী। গল্পের শেষেরটা তাড়াহুড়ো করে লেখা হয় নি- আর, একটা লেখা একদিনেই শেষ হয় না। যে-কোনো লেখা যতবার পড়া হয় ততবারই এডিট করা হয়। এ গল্পের বেলায়ও তাই হয়েছে।
ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।
১৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০
সোহাগ সালেহ বলেছেন: অদ্ভুত শাস্তি। অসাধারণ গল্প। অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ লেখককে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোহাগ সালেহ। শুভেচ্ছা।
১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: শেষদিকটা একটু অলৌকিক মনে হলো। যাহোক, গল্প ভালো লেগেছে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা।
১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: নামকরন ভালো লাগে নাই । গল্পটা ভালো লেগেছে আপনার একান্ত ব্যাখ্যাযোখ্যা ছাড়াই ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এ গল্পটা অনেক দিন ধরে মগজ কামড়াচ্ছিল, এবং এরকম একটা শাস্তি দেয়ার কথাই ভাবছিলাম। এ গল্পের নামকরণ নিয়ে আমি খুবই তৃপ্ত।
গল্প ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম সোমহেপি আপু
ভালো থাকবেন।
২০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো লেগেছে। অনেক আগে পড়েছিলাম একবার, ব্লগেই সম্ভবত, না কী ফেসবুকে, ঠিক খেয়াল নেই। তবে আবার পড়াতে শুধু মুগ্ধতাই বেড়েছে। শুভেচ্ছা প্রিয় লেখক।
শুভকামনা রইল।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখছি সাইফুল ভাই। আশা করি ভালো আছেন। আমি আল্লাহর রহমতে ভালো।
গল্পটা আগেও একবার পড়েছিলেন।
২১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২
ইমন তোফাজ্জল বলেছেন: আমি একটা গল্প ১৪ সাল থেকে বয়ে বেড়াচ্ছি বের হচ্ছে না
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অল্প অল্প করে ছাড়ুন, নইলে একসময় দেখবেন ওটা হারিয়ে গেছে, তখন আর খুঁজেও পাবেন না। ভালো হয় সংকেতে লিখে রাখুন। সংকেতে লিখতে গেলেই হয়ত ভুরভুর করে ওটা বেরিয়ে পড়বে
২২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মহব্বত মিয়ার পুনর্জন্ম হলো। তবুতো কাছে পেলো।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই। আপনি কি নীচের ভিডিওটা দেখেছিলেন? এখানে আপনার জন্য একটা সারপ্রাইজ ছিল যে
২৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
আরিফ রুবেল বলেছেন: অবুক ইবা কিবা হল !
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিবা হল!
২৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
মার্কো পোলো বলেছেন:
চমৎকার লেখনশৈলী। ভাল লাগলো।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ মার্কো পোলো।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
ডার্ক ম্যান বলেছেন: গল্পের নাম হওয়া উচিত ছিল অলৌকিক শাস্তি।
২০০৪ সালে একটা নাটক দেখেছিলাম উল্টো ধারা নামে।একজন বয়স্ক মানুষ ধীরে ধীরে একজন শিশুতে পরিণত হন। আপনি কি সেখান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এটা লিখেছেন