নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
প্রথম পর্ব – অবতারণা
এটা একটা গল্প। মনে মনে এ গল্প বহু আগে লেখা শেষ হয়ে গেছে। এরকম অসংখ্য গল্প মনে মনে লেখা শেষ হয়ে জড়ো হয়ে আছে অনেক বছর ধরে। সেগুলো খাতায়, ব্লগে বা ফেইসবুকের পাতায় কখনো লেখা হয় নি, কোনোদিন হবে বলেও মনে হয় না। সময় নেই। সময় পেলেই ওগুলো মনে মনে পড়ি। অনেক গল্প মুহূর্তে সৃষ্টি হয়ে একটু পরই হারিয়ে যায়, অর্থাৎ, ওটা কী গল্প কোন গল্প ছিল তা নিজেই ভুলে যাই। ওটার কথা ভাবতে ভাবতে আরো অনেক গল্প লেখা হয়ে যায়, কিন্তু হারানো গল্পটা আর খুঁজে পাওয়া যায় না। হ্যাঁ, এমন থিমের উপর একটা কবিতাও আছে আমার। কবিতার নামটা অবশ্য এখন মনে পড়ছে না।
কিন্তু আপনারা ভাবুন তো, ‘আকাশযাত্রা’ শব্দটি দ্বারা আপনাদের মনে আদৌ কোনো গল্পের চিত্র ফুটে ওঠে কিনা। কিংবা, আপনারা ঠিক কী ধরনের গল্পের কথা কল্পনা করতে পারছেন, তা আমাকে বলুন। আপনাদের চিন্তার সাথে আমার চিন্তাপথের একটা সামঞ্জস্য কিংবা বৈসাদৃশ্য বোঝার জন্যই সবিনয়ে এটা জানতে চাইছি।
পুরোনো গল্পগুলো সচরাচর রাতে শুয়ে পড়ার পর, যখন দৃশ্যমান বস্তুগুলো ধীরে ধীরে চোখের ভেতর ডুবে যেতে থাকে, তখনই উদ্ভাসিত হতে থাকে। একটার পর একটা, উপর্যুপরি গল্পগুলো মগজে ভিড় করে, কিলবিল করে মগজের তন্তুগুলোর ভেতর, কামড়ায়, সুড়সুড়ি দেয়। আমাকে লিখে রাখার জন্য প্রণোদিত করে। কিন্তু, আমি ঘুমোতে চাই। এবং চোখ বন্ধ করি।
বাইরের ঝলমলে আলো থেকে সুমিহি রশ্মিগুলো চাঁদের জোসনার মতো, কিংবা রোদের ঝিকিমিকিতে বাতাসে বাঁকখাওয়া বৃষ্টির ঝাঁকের মতো আমার ছিমছাম অন্ধকার ঘরের জানালা দিয়ে নরম নীরব শব্দে ঢুকে পড়ে এক মনোরম দোদল্যমান আলো-আঁধারীর সৃষ্টি করে। সফেদ মশারি আচ্ছাদিত আমার নির্জীব খাটিয়ার চারপাশটা তখন রাজকীয় পালঙ্কের মতো মহিমান্বিত হয়ে ওঠে।
গতরাতে শুতে একটু দেরি হলো। গতরাতটা ছিল আমার গজলের রাত। আমার একেকটা রাত, একেকটা সময়, বলা চলে একেকটা সপ্তাহ একেক ধরনের গানের ভেতর প্রবাহিত হয়। গানে আমি সর্বভুক। সব ধরনের গান থেকেই আমি নির্যাস পেতে ভালোবাসি। তবে, রাগপ্রধান গানে আমার অনুরাগ সবচাইতে বেশি। ধীরলয়ে গান বাজতে থাকবে। সুরে সুরে অন্ধকার জীবন্ত হবে; আমার ঘরের শূন্যতা দুলে উঠবে সুরের মূর্ছনায়; আমি জেগে থাকবো, কিংবা ঘুমিয়ে- গানে গানে আমারও সর্বাঙ্গ দুলবে। আমার মনে হবে, আমি বেহেশতখানায় সুখনহরের উপর শুয়ে আছি। সুখে উপচে পড়ছে পৃথিবীর হৃদয়। আমার খুব ভালো লাগে। আমি হারিয়ে যেতে থাকি, জাগরণে, কিংবা স্বপ্নের ভেতরে।
এমন সময় আমার খাটিয়াটি দুলে উঠলো। আমার চোখ মুদে আসছে ঘুমে, কিংবা আবেশে, সুখের আতিশয্যেও হতে পারে। আমি দেখতে পাই, দক্ষিণ দিকের দেয়ালটি দু’ভাগে ভাগ হয়ে খুলে গেল, যেমন বিরাটকায় ফটকের দরজা দুজন প্রহরী দু’দিকে টেনে খুলে দেয়। আমি খাটিয়ার আরামপ্রদ শয্যায় শুয়ে আছি। খাটিয়াটি ধীরে ধীরে বের হয়ে এলো। ধীরে ধীরে...
ধীরে ধীরে ধীরে...
আকাশে মেঘ নেই। চাঁদ নেই। আছে শুধু অগুনতি তারারা। শহরের সর্বোচ্চ অট্টালিকার ছাদ পেরিয়ে আমার আকাশযান খাটিয়া আমাকে নিয়ে নভোবিহারে উড়ে চলছে। মন্থর গতি আস্তে আস্তে বাড়ছে।। বাড়ছে। বাতাস কেটে উড়ে যাচ্ছি।
আমি উড়ে যাচ্ছি, উড়ে যাচ্ছি…
শো শো শব্দে বাতাস কেটে, দু’দিকে উচ্ছ্বসিত তরঙ্গ তুলে উড়ে যাচ্ছি…
সুদৃশ্য গ্রামগুলো দেখে আমি ভাষা হারিয়ে ফেললাম। আকাশের ভেতর ভেসে আছে গ্রামগুলো; গ্রামগুলো বসে আছে ঢেউতোলা নদীর পাড় ধরে। ছুটে চলছে নদী কলকল সঙ্গীতের ছন্দে। গ্রামের মাথা ছাপিয়ে শির উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে দেবদারু, বটগাছ, এক-মাথা তালগাছ। এগুলো আলোর গাছ। ঝলমল করছে আলোর নানাবাহারের গাছগুলো। লাল-নীল-হলুদ-সবুজ নানান রঙের আলোয় ভরা গাছের পাতাপল্লব। বনের পর বন। সুঠাম দেহে সটান দাঁড়িয়ে থাকা অজস্র ঘন গাছের পায়ের ফাঁক গলে বহুদূর আমার দৃষ্টি চলে যায়। ধু-ধু, ধু-ধু দৃষ্টি চলে যায়, শুধু গাছ আর গাছ, গাছের পর গাছ, ঝলমলে আলো গাছ, চোখ-ধাঁধানো স্বপ্নের মতো গাছ।
বন-বনানির উপর দিয়ে আমি খাটিয়ায় ভেসে চললাম। আলোর সমুদ্র থই থই করছে। ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ছে পরীরা। ওরা যখন আমার পাশ দিয়ে উড়ে যায়, ওদের পাখার নরম ঝাপটায় আমার মন আন্দোলিত হয়। এমন সময়, অনেক পরীর মাঝখান থেকে পাখির মতো নেমে এসে আমার পাশে বসলো হেলেনা। হেলেনাকে দেখলাম কত বছর পর তা আমার হিসাবে নেই। কিন্তু ও আমাকে মিষ্টি হেসে বললো- এখানে সময়ের হিসাব রাখে না কেউ। তুমিও সময় ভুলে যাও।
১৫ আগস্ট ২০১৯
চলবে...
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নিভৃতা। শুভেচ্ছা।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এত ব্যস্ত কিসের? চাকরী নিয়ে?
আপনি আছেন আরামে। এক একদিন রাতে একেক গান বাজনা শুনেন।
আপনার এই লেখাটা বেশ উপভোগ্য। দুই এক পর্বেই শেষ করে দিবেন না।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, আপনি চাকরি নিয়ে ব্যস্ত আছেন। আমিও চাকরি নিয়েই ব্যস্ত আছি। যারা চাকরি করেন না, তারা নিজ নিজ কাজ নিয়ে ব্যস্ত আছেন।
আমি আরামে আছি এটা ঠিক। আরামে থাকতে পারাটা খুব কঠিন। বুকে পাথর চেপে ক'জন সুখী হতে পারে?
আমি গান শুনি যে-কোনো অবস্থাতেই। আবার এমনও সময় যায়, গানও শুনি না, ব্লগিংও করি না। তখন আমি কী করি?
এ পর্বটা উপভোগ্য হয়েছে জেনে ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছা নায়করাজ রাজীব নুর।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
লিখার পর, আপনার কাছে ভালো লাগছে?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় চাঁদগাজী ভাই, আপনার প্রশ্নটার দুটো অর্থ হয়। এ লেখাটা লেখার পর আমি রিলিফ ফিল করছি কিনা। এ লেখাটা আমার কাছে ভালো লাগছে কিনা। প্রশ্ন দু'রকম হলেও উত্তর একটাই - হ্যাঁ।
এবার আপনার কাছে সবিনয়ে জানতে চাইছি- আপনার প্রশ্ন যদি এটা হয়ে থাকে, 'এ লেখাটা আমার কাছে ভালো লাগছে কিনা', তাহলে দয়া করে বলুন, আপনার এ ধরনের প্রশ্ন করার কারণ কী।
সাথে শুভেচ্ছা নিন।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৫
শের শায়রী বলেছেন: শিকারী কুকুর বনের মধ্যে হরিনীকে তাড়া করছে – ভীত হরিন প্রানভয়ে পালাচ্ছে, হঠাৎ তার শিং বুনো ঝোপের মধ্যে আটকে গেল। নিজেকে মুক্ত করার আপ্রান চেষ্টা করেও যখন সে আর বের হতে পারছে না তখন হরিনীর কন্ঠস্বর থেকে আর্তনাদের মত যে আওয়াজ বের হয়ে আসবে সেটাই হল গজলের যথার্থ অভিব্যক্তি। এ আমার একান্ত “গজল” উপলদ্বির অনুভুতি। এক তীব্র অসহায় বোধ, তীব্র কষ্ট থেকে এর জন্ম এবং এর সম্ভাবনা হরিনের শিং এর মত নিজের মধ্যে বয়ে চলেছে সবাই।
"গজল" আমার অতি প্রিয় একটা বিষয়। ফলোয়িং। লেখায় ভালো লাগা।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গজলের উপলব্ধি বোঝানোর জন্য দারুণ একটা উপমা দিয়েছেন।
গজল আমার কাছে অন্যরূপে প্রতিভাত হয়। রাগপ্রধান গানের প্রতি আমার আকর্ষণ তীব্র। খুব ধীর লয়ে, ভাবগম্ভীর পরিবেশে সুরের সমুদ্রে ঢেউগুলো জোরসে ভাঙছে, তীরে এসে আছড়ে পড়ছে, হৃদয় তখন অবারিত। চারিপাশ দুলতে থাকে। মানুষের মনগুলো নাচতে থাকে। কী প্রেম, কী আরাধনা, তার কোনো সীমানা নেই। গজল বলতে আমি এমনই এক সুরমূর্ছনাময় পরিবেশ ভেসে ওঠে আমার সামনে।
ধন্যবাদ শের শায়রী সুন্দর একটি কমেন্টের জন্য।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২১
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সৃজনশীল লেখা।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি।
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
লেখাটি পড়ে মনে ক্ষ্ট তৈরি হচ্ছে। সময় নেই - আসলেই সময় চলে গেছে। বেলা গেলো হাঁস মুরগি ঘরে তোলো - আমরা কি হাঁস মুরগি ঘরে তোলার মতো গোছানোর সময় পাবো? মনে হচ্ছে না।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মনের ভেতর সবসময়ই কিছু দুঃখ ক্ষতের সৃষ্টি করে- সময় চলে যাচ্ছে, হায়, সময় চলে যাচ্ছে, একদিন এই সুন্দর পৃথিবী, প্রিয় মুখগুলো ছেড়ে চলে যেতে হবে, অন্যভুবনে আমি কি এই মানুষদের দেখা পাব?
এ গল্পটা বেশ কিছু জটিল বিষয়ের উপর ঘুরপাক খাচ্ছে মনের মধ্যে। বিভিন্ন ভাবে গল্পটা সাজাচ্ছি, ভাঙছি। আমি এতদিনে নিশ্চিত হয়ে গেছি, যেভাবে মনের মধ্যে গল্পটা নির্মিত হয়েছে, ওভাবে কখনো খাতার পাতায় ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হবে না। তবে, আপনার মন্তব্যটি আমার গল্পের পথে কিছু উপাদান যোগ করে গেলো।
ধন্যবাদ ঠাকুরমাহমুদ ভাই পাঠ ও কমেন্টের জন্য।
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৩:২৭
মিরোরডডল বলেছেন: লেখাটা পড়ে কেমন যেন মনে হল একটা স্বপ্ন আর মৃত্যুর যোগসূত্র
গজল আমার ভীষণ প্রিয়
In fact I’m addicted to jagjit singh
Dhoop mein niklo
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, গল্পটা পড়ে অমন একটা ভাবনা মগজে উদয় হওয়াটাই স্বাভাবিক।
জগজিৎ সিং-এর গজল একটা ভিন্ন মাত্রা সৃষ্টি করেছে। ডিশ কালচারের যুগে জগজিৎ সিংয়ের গজলের উপর নির্মিত মিউজিক ভিডিওগুলো পরিশীলিত রোমান্টিসিজমের স্বাক্ষর বহন করে।
সুন্দর একটা লিংক দিয়েছেন।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ ডল।
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৬
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার গান বা গজল নিয়ে আমার মনে হয় কিছু বলা ঠিক হবে না। লোকজন সেটা কপি করে রাখবে, আর ধরা খাবো আমি।
তবে এটা ঠিক, একান্তে নির্জনে অনেক সময় মনের ভিতরে অনেক রকম চিন্তা ভাবনা খেলা করে বেড়ায়। আমি মনে করি এটাই হলো একজন লেখকের সৃজনশীলতা, সৃষ্টিশীল কাজের জন্য অনুপ্রেরণা।
হেলেনা পরীর কাহিনী পড়ার জন্য উদগ্রীব রইলাম।
তবে একটূ খটকা লাগলো, কোথায় যেন পড়েছিলাম কোন এক খলিল সাহেব নাকি লেখালিখি থেকে অবসর নেবার চিন্তায় আছে!!!
শুভ কামনা রইলো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। কমেন্ট পড়ে পুরাই কী যেন হইয়া গেছি বলতে পারছি না
তবে এটা ঠিক, একান্তে নির্জনে অনেক সময় মনের ভিতরে অনেক রকম চিন্তা ভাবনা খেলা করে বেড়ায়। আমি মনে করি এটাই হলো একজন লেখকের সৃজনশীলতা, সৃষ্টিশীল কাজের জন্য অনুপ্রেরণা। কথাটা দারুণ বলেছেন।
ও হ্যাঁ, আমিও ব্যাপারটা শুনেছি। জনাব খলিল মাহ্মুদ আপাতত লেখা থেকে অবসরে আছেন। তবে, যে-কোনো মুহূর্তে অবসর থেকে ইস্তফা দিয়ে লেখালেখিতে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারেন বলে খবরে প্রকাশ
৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩৭
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ভাবনারা ডানা মেলে আকাশপথে ধায়। সেই ধাবমান মানবের কল্পনা শক্তিতে চমৎকিত হলাম।
অনেক গল্পই মাথায় আসে, আবার হারিয়েও যায় - এই উপলব্ধিটা আমারও হয়।
হেলেনার সাথে আবার দেখা হচ্ছে কখন?
১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আজ হঠাৎ করে এই কমেন্টের নোটিফিকেশন পেয়ে আসলাম, এতদিন পর পোস্ট পড়ে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
হেলেনার সাথে দেখা হবে শীঘ্রই
শুভেচ্ছা।
১০| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৮
রাকু হাসান বলেছেন:
আগেই জেনেছি আপনি অসম্ভব রকম গান পছন্দ করেন । আজ যা শোনালেন তা তো ভাবিই নি । গান আমি পছন্দ করি খুব । তবে গাইতে জানি না । প্রশ্ন রেখেছেন আকাশযাত্রা নিয়ে কি চিত্র ভেসে উঠে তা বলতে । আমি কারও মন্তব্য পড়িনি এখনও । মনে যা আসছে তাই বলছি সততা বজায় রেখে। করুণ কাহিনীর গল্প হবে । শেষে চির বিদায়ের মাধ্যমে গল্প শেষ হবে । মানে পরকালের দিকটা কে পুঞ্জিভূত করেই গল্প এগিয়ে যাবে ।
২৬ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা একটা সাধারণ প্রশ্ন ছিল - 'আকাশযাত্রা' দিয়ে কে কী বোঝেন। ব্লগে আপনি এবং ফেইসবুকে 'সোহানী' আপু - এ দুজনই শুধু এ বিষয়টা হাইলাইট করেছেন। দুজনের প্রতিই বিশেষ কৃতজ্ঞতা। আপনিও লেখক, কাজেই আমার প্রশ্নটার গূঢ়ার্থ নিশ্চয়ই আপনি ধরে ফেলেছেন। শিরোনাম থেকেই যদি গল্পটা বুঝে ফেলা যায়, তাহলে পুরো গল্প পড়ার দরকার পড়ে না। কিংবা, আপনি যা ভাবছেন, গল্পে যদি সেটাই থাকে, তাহলেও গল্পটা অনেকখানিই অ-সার্থক বা অনাকর্ষক। পরের পর্ব পড়ে এতক্ষণে বুঝে গেছেন 'আকাশযাত্রা' দিয়ে কী বোঝাতে চেয়েছিলাম। পরের পর্বে একটা কমেন্টের উত্তরে এটা একটু ক্লিয়ারও করেছি।
মনোযোগী ও বিশ্বস্ত পাঠক আপনি। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫১
নিভৃতা বলেছেন: শুরুটা অসাধারণ! একদম অন্যরকম। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।