নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
আমার পিসি অন থাকা মানে অবিরাম গান বাজতে থাকা। গান বাজে পিসিতে, গান ঝরে কণ্ঠে, একটা কনসার্টেড সুর মূর্ছনার তালে তালে পিসির বাটনগুলোর উপর অনবরত আমার আঙুলগুলো খেলতে থাকে।
অহনার সাথে যখন খুব বেশি বেশি কথা হতো, দীর্ঘ সময় ধরে, মাঝে মাঝে সে বলতো, তোর কাছে কি তোর গানই বড়ো, নাকি আমি বড়ো?
তুইই বড়ো। আমি ইন্সট্যান্টলি বলতাম।
তাহলে তোর গান বন্ধ কর। একটুসখানি ঝিম মেরে বসে থেকে গম্ভীর স্বরে অহনা অনুজ্ঞা করতো।
কিন্তু আমি ভলিয়্যুম আরো বাড়িয়ে দিয়ে বলতাম, তুই এই গানটা শোন। এমন মাধুর্যমাখা গান তুই জীবনেও শুনিস নি। তারপর, মোবাইলটা পিসির স্পিকারের সামনে বসিয়ে রাখতাম, যতক্ষণ গানটা বাজতো। গান শেষ হলে কানের কাছে মোবাইল নিতে গিয়েই দেখতাম লাইন কেটে দিয়ে অহনা পগার পার।
এরপর অভিমান করে অহনা আর কল করতো না; যে মেয়ে প্রতিটি নিশ্বাসের সাথে মিস্ডকল দেয়, আর মিস্ডকল দিতে দিতে মোবাইলের বাটন ক্ষয় করে ফেলে, সেই মেয়েই একটানা দু-তিনদিন ধরে আর মোবাইলই অন করে না।
ওর সাথে গান আর কবিতা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা আর বিতণ্ডা হতো; মোবাইলেই। মোবাইল কোম্পানিগুলো প্রতি মিনিটে ২৫ পয়সা কলরেট করেছিল আমাদের কল্যাণের কথা ভেবে। হেন কোনো গান নেই যা ওর জানা নেই, কী সুর, কী তার অন্তরা। আমার পড়া হেন কোনো কবিতা নেই যা ওর আজও পড়া হয় নি; আর ও যেসব কবিতা পড়েছে আর আমি তা পড়ি নি, তার তালিকা অনেক অনেক দীর্ঘ। কথায় কথায় ও রেফারেন্স টেনে বলতো, তুই কি ঐ বইটা পড়েছিস?
কোনটা?
মেমসাহেব?
না?
মেঘনাদবধ?
না?
বঙ্কিমচন্দ্রের সব বই পড়েছিস?
না।
রবীন্দ্রনাথ? বিদ্যাসাগর? শরৎচন্দ্র?
শরৎচন্দ্রের অর্ধেকের মতো পড়েছি।
হুমম! এই পড়া নিয়েই তুই বই লেখা শুরু করেছিস?
আমি তো হুমায়ূন আহমেদের কোনো বই বাদ রাখি নি।
তুই একটা বাচ্চা পুলা। হুমায়ুন আজাদের বই পড়েছিস?
অল্প কয়েকটা।
তুই এক কাজ কর, আগামী ১০ বছর তুই লেখালেখি বন্ধ রাখ। এই দশ বছরে এদের বইগুলো আগে পড়। পড়াশোনা না করে লিখিস বলে তোর লেখা মাকাল ফলের মতো।
আমি ক্ষেপে গিয়ে বলি, ঐ পণ্ডিতনি, তুই তো অনেক পড়েছিস, তাহলে আমার মাকাল ফলের মতো একটা ফল প্রডিউস করে দে।
তখন তো তোর কপাল পুড়বে।
আচ্ছা, আমাদের জাতীয় সঙ্গীত কার লেখা যেন?
অহনা হেসে দিয়ে বলতো, তুই কি আমার টেস্ট নিচ্ছিস?
বল না, শুনি!
কেন, রবীন্দ্রনাথের লেখা।
তাহলে শূন্যস্থান পূরণ কর : ওমা ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে.... এর পরের লাইনটা কী?
অহনা চুপ করে থাকে।
কী, পারিস না?
স্যরি রে, জাতীয় সঙ্গীত আমার পুরোটা মুখস্থ নেই।
পণ্ডিতনি! খুব তো ঝাড়লি এতক্ষণ। তোর তো দেখি ‘ষোলো আনাই মিছে।’
তোর কি পুরোটা জানা আছে?
শুধু জানাই না, পুরোটা সুর করে গাইতেও পারি।
আমাকে একটু শোনা না ভাই!
আমি পুরোটা গাই : আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি....
অহনার মুগ্ধতা আমায় কী যে অনুপ্রেরণা দিত! যে জিনিসটা ওর জানা নেই, অথচ আমি জানি, তা ওকে জানিয়ে আমি দিগ্বিজয়ীর সুখ পেতাম, আর তাতে ওর মুগ্ধতা বেড়ে যেত তরতর করে, আমার প্রতি। আমার ভাঙা আর কাঁচা কণ্ঠে ‘আমার সোনার বাংলা’ শুনে অহনা বললো, গানটা এর আগে অ্যাসেম্বলিতে অনেক শুনেছি। রেকর্ডেও শুনেছি। কিন্তু এত ‘সুন্দর’ লাগে নি। তুই খুব চমৎকার গেয়েছিস।
এই গানটা শুনেছিস?
কোনটা?
যেটা সবসময় তোকে শোনাই?
তুই তো কত গানই আমাকে শোনাস। কোনটার কথা বলবো?
তুই একটা কালা।
কেন? কেন বললি একথা?
কারণ, ইদানীং এই গানটা প্রায় রাতদিন ধরেই বাজিয়ে থাকি। এমনকি কথার ফাঁকে গুনগুন করে গেয়েও থাকি। কোনো কোনো সময় তো গলা ফাটিয়েও গেয়ে উঠি, আর এটা তোর কানে ঢুকলো না?
অসভ্যর মতো কথা বলছিস কেন?
স্যরি।
নে, গানটা আবার শোনা।
আমি গানটা আবার শোনাই।
গান শুনে অহনা যথারীতি মুগ্ধ হয় আর অবাকও হয়। বলে, এ গানটা আমি তোর কাছেই প্রথম শুনলাম। আরেকবার শোনা তো। আমি আরেকবার পিসিতে গানটা শোনাই, আর তৃপ্তিতে আপ্লুত হয়ে উঠি।
কার কণ্ঠ রে?
শিল্পীর নামটা জানা নেই।
সন্দীপন?
আমি তো সন্দীপনের কণ্ঠ চিনি না। ওর গান শোনা হয় নি।
পবন দাশ বাউলও হতে পারে।
আমি তাঁর গানও শুনি নি।
তুই কার গান শুনেছিস?
এত ঝাড়ি মারিস কেন, কথায় কথায়? তুই কি ঝাড়ুদার?
অহনা নরম হয়ে বলে, গানটা আমার খুব খুব খুবই ভালো লাগলো। আরেকবার ছাড় তো।
এভাবে অনেক অনেক বার, অনেক অনেকদিন শিল্পীর নাম না-জানা এ গানটা আমরা মুগ্ধ হয়ে শুনেছি। একদিন অহনা জিজ্ঞাসা করে, তোর মনে কি খুব দুঃখ?
কেন?
এই গানটা যে এত শুনিস, তাই বললাম। আমার মনে হয় জীবনে কেউ তোকে ঠকিয়েছে, বা ঠকাচ্ছে। যাই হোক, মনে কোনো দুঃখ রাখবি না, বুঝলি?
হুম!
পিসিতে গানটা ছেড়ে দিই, সুরের ভুবনে হারিয়ে যেতে যেতে কাউকে-না-বলা দুঃখটা ভুলে যেতে চেষ্টা করি।
তোরে রাং দিল কি সোনা দিল,
তুই পরখ কইরে দেখলি না
গুরু তোরে কী ধন দিল চিনলি না মনা
গুরু দিল খাঁটি সোনা
রাং বইলে তোর জ্ঞান হইল না, ওরে দিনকানা
ওরে উপাসনা বিনে কি তোর মিলিবে রে রুপাসোনা
গুরু তোরে কী ধন দিল চিনলি না মনা
তোরে রাং দিল কি সোনা দিল
চণ্ডীদাস আর রজকিনী
তারা প্রেমের শিরোমণি, রাং কইরাছে সোনা
তারা এক প্রেমেতে দুইজন মইলো, এমন মরে কয়জনা
গুরু তোরে কী ধন দিল চিনলি না মনা
তোরে রাং দিল কি সোনা দিল, তুই পরখ কইরে দেখলি না
গুরু তোরে কী ধন দিল চিনলি না মনা
গানের লিংক - গানের লিংক - গুরু তোরে কী ধন দিল
৭ জুলাই ২০০৯
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
অহনা; আকারে-সাকারে
অহনা একটা ভোরের পাখি,
কিংবা ভোরের রং অথবা রাগ।
কিংবা একটা স্বপ্নঘোর ঊষা। ভোর।
অহনা আলেয়া কিংবা মরীচিকা।
অহনা কে, কোথায় তা সত্যিই জানি না।
৭ জুলাই ২০০৯
২| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখানে গানের যে ভিডিও দিয়েছেন, এটাতে কি আপনি গেয়েছেন?
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রিয় চাঁদগাজী ভাই, ভিডিওতে শিল্পীর নাম উল্লেখ করা আছে। গানটা কেমন লাগলো আশা করি জানাবেন।
৩| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ২:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভালো লেগেছে।
১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।
৪| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:০৯
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
সুর এটি আমার পছন্দের একটি বাশির সুর। শুনতে পারেন।
১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটার পেছনে অনেকখানি সময় দিতে হলো। আমি অরিজিন্যাল মুভি ট্র্যাক খুঁজছিলাম। The Last of the Mohicans ১৯৯২ এবং ১৯৭৭ দুটোতেই খুঁজলাম। ১৯৯২-এর মিউজিক এটা। শুধু সাউন্ডট্র্যাক পাওয়া গেল, মুভির পার্টটা খুঁজছি এখনো।
লিংকের জন্য ধন্যবাদ ঠাকুর মাহমুদ ভাই।
৫| ১৭ ই জুন, ২০২০ ভোর ৫:৪৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকার
অতুলনীয় লেখা ,শুভ কামনা রইলো
১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ নেওয়াজ আলি ভাই। শুভেচ্ছা।
৬| ১৭ ই জুন, ২০২০ ভোর ৬:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আল কুরআন না শুনে গান শুনতেন কেন?
১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গান একটা একটা বাজে নেশা। আল কুরআন শোনার অভ্যাসটা গড়ে তুলতে পারলে একজন বিশুদ্ধ মানুষ হতে পারতাম।
৭| ১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:৩৯
বিজন রয় বলেছেন: সময়ের অভাবে আমি গানও শুনতে পারি না বইও পড়তে পারি না বেশি।
আপনি সে দিক দিয়ে ভাগ্যবান। অবশ্য আপনি নিজকে সেই বাবে প্রতিষ্ঠিত করে নিয়েছেন।
শুভকামনা রইল সবসময়ের।
১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গান আমাকে ডিস্টার্ব করে না। অংক করার সময় আমি গুনগুন করে গান গাইতে থাকি। হাতে কাজ করার সময়ও গাই। আর কাজের সময় পাশে গান বাজতে থাকলে আমার কাজের গতি বাড়ে। তবে, সব সময় গান বাজানো যায় না এখন, অনেক ঝামেলা আছে
আপনার জন্যও শুভ কামনা কবি বিজন রয়।
আপনার কি মনে আছে ব্লগার লেখোয়াড়ের কথা?
৮| ১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:৫১
কল্পদ্রুম বলেছেন: গানটা শুনলাম।খুব সুন্দর গান।
১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গানটা শোনার জন্য ধন্যবাদ কল্পদ্রুম।
৯| ১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:৫৩
কাছের-মানুষ বলেছেন: অহনার সাথে যোগাযোগ কি আছে এখন?
গানটি সত্যিক চমৎকার।
১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গানটি চমৎকার জেনে ভালো লাগছে।
যেভাবে অহনার কথা ভুলে যেতে থাকি
অহনার কথা বলি। অহনা স্বপ্ন দেখে দিনভর অহনাকেই ভাবি। অহনা বললো :
আমায় নিয়ে কবিতা লিখো না আর কোনোদিনও।
আমি অহনার কথা মেনে নিয়ে অহনাকে নিয়ে আর লিখি না।
তারপর দেখো, অহনাকে কেমন অনায়াসে
অতীত পাথারে ডুবে যেতে দেখি। অহনা মানবী ছিল : প্রেমিকা হতে হতে
তারপর মহীয়সী। পবিত্র প্রত্যূষে
অহনার উদ্ভাসিত হাসি আমাকে করেছিল মৃত্যুঞ্জয়ী পাখি।
অহনা বলেছিল : আমায় নিয়ে কবিতা লিখো না আর কোনোদিনও।
আমি অহনার কথা মেনে নিয়ে আর লিখি না।
এভাবেই অহনার কথা বিলকুল ভুলে যেতে থাকি।
৭ জুলাই ২০০৯
১০| ১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৯
কলাবাগান১ বলেছেন: @ঠাকুর মাহমুদ
বাশীর সুর ধরে এই সাইটে এলাম....শুনে দেখুন Epic movie- the Last of the Mohican এর সুর যেটা বাশীতে ছিল...।আছন্ন হয়ে যাবার মত সুর
The last of the Mohicans
এই মুভি শেষ দৃশ্য হয় নর্থ ক্যারোলাইনা এর চিমনি রক মাউন্টেনে....প্রায় যাওয়া হত সেই বিখ্যাত ট্রেইলে
১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি অরিজিন্যাল মুভি ক্লিপ খুঁজছি। ধন্যবাদ।
১১| ১৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
@কলাবাগান১ আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। কথা আছে ভালো কিছুর বদলে ভালো কিছু দিয়েই করতে হয়। আপনার দেয়া বাশির সুর খুবই ভালো লেগেছে আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। প্রিডেটর থিম আপনি এই সুরটি শুনতে পারেন।
১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মুভি দেখার সময় থিম সং বা ভেতরের মিউজিক তেমন খেয়াল করি না, কিন্তু আমার ছেলেদের দেখি ওরা ওগুলো গিটারে তোলে
১২| ১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২২
সাইন বোর্ড বলেছেন: গানটির কথা ও সুরে মন ছুঁয়ে গেল, অপূর্ব !
১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গানটি শোনার জন্য ধন্যবাদ সাইন বোর্ড।
১৩| ১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: গানটা শুনলাম। সুন্দর।
১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গানটা শোনার জন্য ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই।
১৪| ১৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৯
মিরোরডডল বলেছেন: Dhulo, this song is super good !
loved it.
I'll listen few more times for sure.
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা ভালো লেগেছে জেনে আমি আপ্লুত। স্বাগত দে'র আরো গান আছে, যেগুলো আগেও শেয়ার করা হয়েছিল
১৫| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৩
বিজন রয় বলেছেন: আপনার কি মনে আছে ব্লগার লেখোয়াড়ের কথা?
হ্যাঁ, মনে আছে তো।
হঠাৎ ওনার কথা মনে হল বা বললেন কেন বলুন তো!
আমার ওই মন্তব্যের সাথে তার সম্পর্ক কি!!!!!!
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রোফাইল পিকচার, কিংবা এর রং বা ডিজাইন অনেক সময় আমাকে অন্য ব্লগারের কথা মনে করিয়ে দেয়। আপনার এ মন্তব্যের সাথে সম্পর্ক নাই, সম্পর্ক হলো প্রোপিকের রঙের সাথে
অনেক অনেক শুভেচ্ছা
১৬| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪০
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা, অবাক করলেন!!
আমার প্রোপিকরে সাথে ওনার প্রোপিকের মিল আছে নাকি? যদিও লাল রঙটার আধিক্য বেশি।
আমার প্রোপিকে লালের ভিতর ছোট হাতের বি দেওয়া, আমার নাম বিজন, তাই বি।
আমার প্রোপিক দেখে লেখোয়াড়ের কথা যে কারো মনে পড়বে সেটা কল্পনাতীত।
উনি উনার মতো এই ভাবনা থেকে হয়তো ঘটতে পার!!
হা হা হা ..... কি জানি।
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছু ব্যাখ্যা আমার নিজের কাছেও নাই। যেমন, ব্লগার আখেনাটেন আর ঠাকুরমাহমুদকে আমি প্রায়ই এক করে ফেলতাম, সাম্প্রতিক কোনো পোস্টে বলেও ফেলেছি। শের শায়রী আর ভুয়া মফিজের প্রো-পিক বাঘের ছবিতে হওয়ায় ওখানেও অনেক সময় কনফিউশনে পড়ে গেছি
আপনার ক্ষেত্রে প্রোপিকের ডিজাইন না, রঙটাই ফ্যাক্টর হিসাবে চোখকে প্রভাবিত করেছে
আশা করি বোঝাতে পেরেছি
১৭| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৩
বিজন রয় বলেছেন: তবে আপনার নিক নেমটি দেখলে আমার ব্লগার সাদাকালো রঙিন এর কথা মনে পড়ে। একসময় আপনাদের দুটি নিক পাশাপাশি অবস্থান করতো। আপনারও হয়তো ওরকমই ভাবে লেখোয়াড়ের কথা মনে এল।
যদিও সাদাকালো রঙিনকে এখন আর দেখাই যায় না।
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: যদ্দূর মনে পড়ে, নামটা ছিল সাদাকালোধূসর রঙিন। ভালো কবিতা লিখতেন। ফেইসবুকেও কানেকটেড ছিলাম বলে ভাসা ভাসা মনে পড়ে।
তার নিকনেমটা খুঁজে পেলাম না। হয়ত ঠিকমতো বানান করতে পারছি না বলেই পাচ্ছি না।
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বিজন দা
ভালো থাকবেন
১৮| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই,
অহনার সাথে কথার অংশটুকু গহনার মতোই ঠুংঠাং বেজে গেছে। সাথে ভিডিওর সংগতে সোনাবীজের সোনা রংটাই ঠিকরে এসেছে যেন।
১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
অহনার সাথে কথার অংশটুকু গহনার মতোই ঠুংঠাং বেজে গেছে। পিনপয়েন্টে হিট করেছেন। গান একটা উপলক্ষ মাত্র, গল্পের মূল উপজীব্য এটাই। খুব ভালো লাগছে আপনার নজরে সেটা পড়েছে।
সুন্দর উপমায় কমেন্ট করে খুব উদ্বেলিত করলেন প্রিয় আহমেদ জী এস ভাই
অনেক অনেক ভালোবাসা এবং শুভকামনা
১৯| ১৮ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:২৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনার অহনার কথা শুনে আমার অর্পির স্মৃতি নতুন রেশে মনে জেগে উঠলো।
চমৎকার গানটি শোনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ওরে উপাসনা বিনে তোর মিলিবে কি রূপাসোনা- কী! অসাধারণ কথা।
ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন এ শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
১৮ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আপনার অহনার কথা শুনে আমার অর্পির স্মৃতি নতুন রেশে মনে জেগে উঠলো। অধীর আগ্রহে সেই স্মৃতিকথা পড়ার জন্য অপেক্ষায় রইলাম।
ওরে উপাসনা বিনে তোর মিলিবে কি রূপাসোনা - দারুণ একটা কথা, এ গানের ক্রাক্সও হয়ত এ লাইনেই
আপনি নিসস্ব ঢঙে ব্লগে পুনঃপ্রবেশ করেছেন। আপনি অতি মূল্যবান দুটো পোস্ট অল্প সময়েও স্টিকি হয়েছে; আগেও আপনার এরকম গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট স্টিকি হতো। যথাযোগ্য মর্যাদায় আপনাকে অধিষ্ঠিত হতে দেখে খুব ভালো লাগছে।
আশা করি ব্লগে নিয়মিত সময় দেবেন এখন থেকে
আমার ব্লগে উপস্থিতি জানানোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় জাম ভাই
২০| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন: "ওরে উপাসনা বিনে কি তোর
মিলিবেরে রূপাসোন"
ধুলো এক কথাটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে । মন ছুঁয়ে গেছে ।
গানটা সুন্দর । অনেকবার শুনেছি । থ্যাংকস । তবে একটা কথা এই গানটা কিন্তু মাটি বা ঘরের মানুষ টাইপের গান মনে হয়েছে । কাল রাতে এটার পর ঘরের মানুষ শুনেছি তখন মনে হোলো ওইটা বেশী সুন্দর ।
এবার আসি মূল লেখায় । অহনার সাথে খুনসুটি কথা এরকম আরও কিছু পোষ্ট ধুলোর আর্কাইভে পড়েছি । সোনার বাংলা গান নিয়ে দুজনের কথোপকথন মনে হোলো চেনা চেনা । হয় এই লেখাটা ছিল অথবা অন্য লেখায় এই অংশটুকু ছিল ।
কুটি মিয়ার কাহিনী যেমন বাস্তব আর কল্পনা মেশানো , অহনাকেও আমার মনে হয়েছে বাস্তব আর কল্পনার একটা অবয়ব ধুলোর মনে যার বসবাস । কিন্তু এটা শুধু একজন না, যে কয়জন অহনারা ধুলোর অতীতে এসেছিল তাদের নিয়ে একটা অহনা হয়ে প্লট গুলোতে ফিরে ফিরে আসে
অহনা এভাবেই বার বার ফিরে আসুক ধুলোর লেখায় ।
১৮ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
"ওরে উপাসনা বিনে কি তোর
মিলিবেরে রূপাসোন"
গানের গুরুত্বপূর্ণ লাইন এটা, যা উপরে জাম ভাইও উল্লেখ করেছেন। হয়ত এটাই গানের নির্যাস ইন্ডিকেট করে
কিন্তু মাটি বা ঘরের মানুষ টাইপের গান মনে হয়েছে । কাল রাতে এটার পর ঘরের মানুষ শুনেছি তখন মনে হোলো ওইটা বেশী সুন্দর । এটা আপনার বদান্যতা। ঐ গানের সাথে আমার গান তুলনীয়ই না। তবু ধন্যবাদ আমাকে এভাবে সম্মানিত করার জন্য। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি
আমি অভিভূত হয়েছি লেখাটার উপর আপনার এ ছোট্ট অথচ সুগভীর পর্যালোচনা দেখে। আপনি সোনার বাংলা নিয়ে অন্য কোথাও এরকম সংলাপ পড়ে থাকলে সেটা এ গল্পেরই আগের পোস্ট হবে।
বুঝতে পারছি, আপনি মাঝে মাঝেই আমার পুরোনো পোস্ট পড়েন, যা আগেও আপনার কমেন্ট থেকে জানতে পারতাম। এটাও আমার জন্য অনেক প্রেরণার
সব মিলিয়ে, আপনার কমেন্টের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি ঘুম পূর্ণ হয়েছে
২১| ১৮ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
মিরোরডডল বলেছেন:
হ্যাঁ আমি পুরনো লেখা পড়ি যখন সময় হয় । কিছুদিন আগে বেশ কয়েকটা লেখা পড়ে কি মনে হয়েছে বলবো ?
ধুলো কি বুড়ো হয়ে গেছে নাকি এরকম লেখাতো এখন আর লিখতে দেখিনা ।
সেইগুলো খুবই ডেয়ারিং । জিজ্ঞাসা যেন না করে কোন লেখা কারণ আমি বলবো না ।
মনে রাখতে হবে আই’ম আ শাই গার্ল
যেটা বলছিলাম, অনেক পুরনো একদম শুরুর দিকে । ইটস অল আবাউট লাভ ।
ভালো লেগেছে ওই লেখাগুলো । দুর্ধর্ষ লেখা ম্যান ।
১৮ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সব সময় সব ধরনের লেখা যেমন মগজ থেকে বেরোয় না, আবার কিছু কিছু বেরোলেও সামাজিকতা ও অন্যান্য কারণে সেগুলো কোয়ারেন্টাইন করে রাখাই সঙ্গত। একটা প্রবাদ শুনেছি ছোটোবেলা থেকে- বারো খোপের কবুতর খেয়ে বিড়াল এখন বৈষ্ণব হয়েছে সব ধরনের ব্লগীয় অবস্থা/অবস্থান অতিক্রম করে এখন একটু সংযত অবস্থায় এসেছি, ব্যাপারটা এই আর কী
২২| ১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সব সময় আল কোরান শুনবেন। মন ভালো হয়ে যাবে।
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটি সুন্দর সদুপদেশের জন্য অনেক ধন্যবাদ সাজ্জাদ ভাই। আল্লাহ আমাদেরকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দিন। আমিন।
২৩| ১৯ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মিরোরডডল বলেছেন: হা হা হা......লেখা কোয়ারেন্টাইন করে রাখা । আচ্ছা !
আমাদের ধুলোবিড়াল তাহলে এখন বৈষ্ণব হয়েছে
আসল ব্যাপারটা এই, ধুলো বুড়ো হয়ে যায়নি সংযত হয়েছে
স্বীকারোক্তি ভালো লাগলো ।
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধুলোবিড়াল? হাহাহাহা। নামটা খুব ইনোভেটিভ বটে
আমি তো বড়ো বা বুড়ো হতে চাই, যাতে ভারী হতে পারি কিন্তু মন থেকে চঞ্চলতা, দুষ্টুমি যে কমছে না বন্ধুদের সাথে কথা বলার সময়, আড্ডার সময় তো মনে হয় এখনো ক্লাস সিক্সে পড়ি আসলে, এমনটা সবার ক্ষেত্রেই ঘটে
২৪| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন লাগলো । এ গান আমি আর আগে কখনো শুনিনি । অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
আপনি বোধহয় এখন আগের চেয়ে বেশি গান শুনেন । গান শ্রবণ করে তৃপ্তির ঢেকুর তুলিলাম । ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম ।
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গানটা শুনেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। ২০০২ সালে আইডিএ ভবন থেকে কেনা একটা এমপি-থ্রি গানের সিডিতে এই গানটা ছিল। এ গানটার শিল্পীর নাম স্বাগত দে। স্বাগত দে একজন বিখ্যাত শিল্পী, কিন্তু তখনো তার নাম আমার শোনা ছিল না। কিন্তু, তার থ্রেডের সবগুলো গানই ছিল প্রিয়, তার মধ্যে সোনা বন্ধুরে আমি তোমার নাম লইয়া কান্দি, নয় দরজা করিয়া বন্ধসহ আরো অনেক প্রিয় গান আছে।
আপনি বোধহয় এখন আগের চেয়ে বেশি গান শুনেন। এই পোস্ট দেখে মনে হলো? এটা ০৭ জুলাই ২০০৯ তারিখে লেখা আমার সব গুলো গানের পোস্ট একত্রে
ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই +
২৫| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন: ইউ আর রাইট ধুলো । আমিও সেদিন শায়মাপুর জেন পোষ্টে ঠিক এরকম একটা কমেন্ট করেছিলাম, লুক
"মিরোরডডল বলেছেন: ভালো বিষয় জানতে চেয়েছো শায়মা আপু
আমি যে কোন জেন কেমন করে বলি । প্রবলেম হচ্ছে আমার বয়স ২৫ এ আসার পর ট্রাফিক জ্যামে আটকে গেছে । সামনে পেছনে ডানে বাঁয়ে কোথাও আর যাচ্ছেনা । প্রতিবছর আবারও সেই ২৫ হয় । এখন যদি প্রশ্ন করো কতো বছর ধরে ২৫ বার্থডে করি , তখন আবার আমি ভুলে যাই, ডিমেনশিয়া সিম্পটম দেখা দেয়
আচ্ছা আপু আমরা কি বিষয়ে যেন কথা বলছিলাম "
বয়সটা আসলেই ডিপেন্ড করে মনের ওপর ।
ধুলো বুড়ো হতে চায় কেনো ? কেনো ভারী হতে হবে
ইটস ওয়ান ওয়ে জার্নি ম্যান, একবার হলে কিন্তু আর ফেরানো যাবেনা
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শায়মা আপুর পোস্টে আমার কমেন্টটাও মোটামুটি এরকমই ছিল বাট, আপনার কমেন্টটা ব্রিলিয়ান্ট এবং মজাদার
শ্বশুর হবো, দাদা-নানা হবো ইনশাল্লাহ অতি শীঘ্রই। তাদের সামনে একটু ভারিক্কি চালে হাঁটতে হবে না?
তবে, এটা ঠিক, মনটাই আসল। মনের কোনো বয়স নাই
২৬| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৭
মাহমুদ রহমান (মাহমুদ) বলেছেন: বারো খোপের কবুতর খেয়ে বিড়াল এখন বৈষ্ণব হয়েছে - হাহাহহ।
উদরাজি ভাইত ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জন করে এখন ফাটায়া দিতাছে, হাহাহ/। আর আপনি কোয়ারেন্টাইন করে রাখছেন।
জাতি কি এইটা মেনে নিবে ?
জী এস ভাই কিছু বলার সুযোগ রাখল না। অহনা নিয়ে ফাও প্যাচাল করার জায়গাও নেই।
আপনাকে একটা চায়নিজ ট্রাডিশনাল সং দিলাম। ভাষা না বুঝলেও আশা করি এর সুর আপনাকে মোহিত করবে।
শুভেচ্ছা ছাই।
Traditional Song - Liu Xi Ling
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহা। আপনার স্বভাবসুলভ ব্রিলিয়ান্ট উপস্থিতি, অনেক অনেক দিন পর
উদরাজি ভাই খাবার-দাবাড়ের উপর বিশেষভাবে 'বিশেষজ্ঞ'। কিন্তু যদ্দিন পর্যন্ত নিজে রান্না করে আমি এবং আপনিসহ আরো কয়েকজনকে না খাওয়াচ্ছেন, ততদিন তাকে নোবেল প্রাইজ বা অস্কারের জন্য রিকমেন্ড করা সম্ভব নাহ
গানটা শুনলাম। অনেক সুন্দর গান। আমাদের পাহাড়ি গানের সুরের সাথে অনেক মিল। ভাষা বুঝি নি, স্বাভাবিক, বাট সুরটা মনে ধরেছে।
ওহ আচ্ছা, আপনার নাম আমি তো ভাবছিলাম জেমস বন্ড নাম চেঞ্জ করে এই নাম রাখছেন। পরে আপনার ব্লগে যাইয়া রহস্য বুঝতে পারলুম
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাহমুদ ভাই পোস্টে আসার জন্য। শুভেচ্ছা নিন এবং অবশ্যই সুস্থ থাকবেন।
২৭| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩২
মিরোরডডল বলেছেন: সর্বনাশ ! দাদা নানা পর্যন্ত ভাবা হয়ে গেছে
আমরা বোনরা কেমন সেটা ধুলোর সাথে একটা ফান শেয়ার করি ।
আমার মেজো বোন, ডেফিনিটলি আমার চেয়ে বড়, তার সাথে আমার একদিন কথা হচ্ছে বয়স নিয়ে । আমি যখন তাকে পঁচিশ এ আটকে যাওয়ার কথা বলি, ধুলো গেস সে কি বলেছিল ?
মেজো আমাকে এক ঝাড়ি দিয়ে বলে ‘কি বলিস এসব পঁচিশ টচিশ, আমিই যেখানে বিশে আটকে আছি তুই আবার পঁচিশ হলি কি করে?
হা হা হা......
এই হচ্ছি আমরা
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
সর্বনাশ ! দাদা নানা পর্যন্ত ভাবা হয়ে গেছে ছেলের তো বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে
তবে, আপনার মেঝ বোনের ঝাড়িটায় খুব মজা পেয়েছি সত্যিই তো, সে যেখানে ২০-এ আটকে আছে, আপনার তো ১৬-তে আটকে থাকার কথা, ২৫ ওঠাটা নিশ্চয়ই বাহাদুরি বা বাড়াবাড়ি
আপনাদের ভগ্নি-বহর তাহলে বেশ আনন্দে এবং উচ্ছলতায়ই আছেন
২৮| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৮
মিরোরডডল বলেছেন: ছেলের তো বিয়ের বয়স পার হয়ে যাচ্ছে
শ্বশুর হবার এতো শখ এই প্রথম দেখলাম
হুম আমরা বোনরা একসাথে হলে বাইরের ফ্রেন্ডসদের নো চান্স
আমরা এক হালি বোন
১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাস্যকর কথাটা বলে নিই, আজ সকালেই মনে হচ্ছিল- ছেলের বউ থাকলে এতক্ষণে ৫বার এসে রিমাইন্ডার দিত, ব্রেকফাস্ট রেডি
শ্বশুর হওয়ার শখ না, শ্বশুর তো হতে হবেই, অ্যাভয়েড করার উপায় নাই
একহালি বোনের প্রতি শুভেচ্ছা রইল
২৯| ১৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৫৩
মিরোরডডল বলেছেন:
এসেছিলো মন সকাল যে ভাবে আসে
চলেও তো গেছে যে ভাবে বিকেল যায়
খেলা চিরকাল
দূরত্ব ভালোবাসে
গুড নাইট ধুলো
২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অতিদূর থেকে একটা সুর ভেসে আসছে, কিংবা দিগন্ত ছুঁয়ে একটা সুর কোথাও উড়ে যাচ্ছে, একটা পাখি যেমন ডুবন্ত সূর্যের আলোর গভীরে ডানা দুলিয়ে মিলিয়ে যায়, এমন সুরে কেমন একটা উদাসীনতা থাকে, যা মনকেও দূরে দিগন্তের ওপারে নিয়ে যায়।
এ নিয়ে অনেক আগে একটা কবিতা লিখেছিলাম।
---
জনম জনম জনম জনম
অনেক অনেক দূরের পথে
আঁধারপাথার ভেঙে ভেঙে
খুব অচেনা খুব সুরেলা
একটি গানের সুর ভেসে যায়
ধু-ধু ধু-ধু ধু-ধু ধু-ধু
ধু-ধু ধু-ধু ধু-ধু ধু-ধু
জনম জনম জনম জনম
অনেক দূরে অনেক দূরে
ধু-ধু ধু-ধু ধু-ধু ধু-ধু
কী বলে যায় গানের বয়েত
ব্যাকুল হয়ে খুঁজি ভাষা
আকুল হয়ে অর্থ খুঁজি
অর্থ খুঁজি অর্থ খুঁজি
খুব সুরেলা খুব অচেনা
গানের ভাষা যায় না বোঝা
যায় না বোঝা যায় না বোঝা
যায় না বোঝা যায় না বোঝা
গানের ভাষা যায় না বোঝা
বুকটা তবু আনচানিয়া
আনচানিয়া আনচানিয়া
জনম জনম জনম জনম
আনচানিয়া আনচানিয়া
আনচানিয়া ... ...
৫ আগস্ট ২০০৮
৩০| ২০ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৯
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হাস্যকর কথাটা বলে নিই, আজ সকালেই মনে হচ্ছিল- ছেলের বউ থাকলে এতক্ষণে ৫বার এসে রিমাইন্ডার দিত, ব্রেকফাস্ট রেডি
আহা ! ধুলোর জন্যতো এখন আমার মায়াই লাগছে যদি কোন কারনে ছেলের বউটা এরকম না হয় তখন কি হবে ধুলোর ! হতাশ হতে হবেতো । নাহ, নেগেটিভ কিছু যেন না হয় ।
আই উইশ ধুলোর ছেলের বউটা যেন একটা লক্ষ্মী মেয়ে হয় আর ধুলোর এই স্বপ্নটা যেন সত্যি হয় । ধুলোকে বাবা বলে ডাকবে, অনেক কেয়ারি হবে , শ্বশুর আর ছেলের বউ এর মাঝে যেন খুব ভালো বন্ধুত্ব হয় ।
৫বার কেনো, প্রয়োজনে ১০বার এসে বলবে লাঞ্চ রেডি
২২ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
ধুলোর জন্যতো এখন আমার মায়াই লাগছে যদি কোন কারনে ছেলের বউটা এরকম না হয় তখন কি হবে ধুলোর ! হতাশ হতে হবেতো । ধুলো ও ধুলোনি সমস্ত প্রতিকূলতার জন্য প্রস্তুত। ধুলো অবশ্য সবসময়ই ধুলোনিকে বলে, পুত্রবধূর রান্না তুমি খাবে না, বরং তোমাকেই নাস্তা বানিয়ে হক্কালবেলা পুত্রবধূকে ডাকতে হবে, আম্মাজান, টেবিলে আসেন, নাস্তা রেডি ভাতিজি একটা বিয়া হইছে বছর খানেক হইল। তার শাশুড়িও নিত্যদিন এই কাজ করেই ধন্য হচ্ছেন (শাশুড়ি আবার ধুলোনির বিশেষ পরিচিতা, উভয়ের মধ্যে সখ্য আছে।)
আই উইশ ধুলোর ছেলের বউটা যেন একটা লক্ষ্মী মেয়ে হয় আর ধুলোর এই স্বপ্নটা যেন সত্যি হয় । ধুলোকে বাবা বলে ডাকবে, অনেক কেয়ারি হবে , শ্বশুর আর ছেলের বউ এর মাঝে যেন খুব ভালো বন্ধুত্ব হয় । আমার পূর্ণ বিশ্বাস আছে, ছেলের বউরা এমনই হবে। একই সাথে, এর উলটো হলে তার জন্যও প্রস্তুতি আছে
৫বার কেনো, প্রয়োজনে ১০বার এসে বলবে লাঞ্চ রেডি
অনেক ধন্যবাদ রোমাঞ্চকর কমেন্টের জন্য
৩১| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
ধুলোনি হবেনা । ওটা হবে ধুলো আর ধূলিকণা । ধূলিকণাকে ধুলো অবশ্য আদর করে ধূলি ডাকতেই পারে ।
তাহলে হবে ধুলো আর ধূলি ।
উল্টো পুত্রবধুর জন্য ধূলির টেবিল সাজানো এতো আরও ট্র্যাজেডি
আমি যেটা উইশ করেছি হোপফুলি সেটাই হবে ।
২৪ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ডুলু যেটা উইশ করেছে, ধুলোধুলির জীবনে সেটাই ফলবে ইনশা'ল্লাহ।
৩২| ২২ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৫
মিরোরডডল বলেছেন: অন্য বসন্ত গানটা রূপঙ্কর বাগচীর ।
গান নিয়ে ধুলো যে কথাগুলো বলল খুব সত্যি । উদাসি মনকে কোথায় যেন টেনে নিয়ে যায় সুর ।
ধুলোর যে কবিতা জনম জনম জনম জনম , কথাগুলো ঠিক সেরকম । এটা কবিতা না বলে গানের লিরিক বললে ভালো মনে হয় । সত্যি কিন্তু এটা থেকে ধুলো গান বানাতে পারে । তবে সুরটা হতে হবে ওই যে ওরকম , অনেক দূরে কোথাও নিয়ে যাবে ।
২৪ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শিল্পীর নাম রূপঙ্কর এটা আমি দেখেছি। গান শুনলে আমার জন্য ৩টা জিনিস জানা জরুরি হয়ে পড়ে, গীতিকার, সুরকার ও শিল্পীর নাম। আমার ভিডিওগুলো লক্ষ করলে দেখবেন, এসব ডিটেইলস ছাড়া আমার ভিডিও নেই। এসব তথ্য যোগাড় করতে আমার অনেক সময় চলে যায়। এর সাথে বাড়তি কিছু তথ্যও যোগ করে থাকি, যদি ছবির গান হয়- ছবির নাম, পরিচালক, শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয়।
এ কবিতার জন্ম কবিতামঞ্চ নামক একটা কবিতার সাইট, মূলত যেখান থেকে আমার অনলাইন কবিতাচর্চা শুরু হয় (২০০২ সাল থেকে)। প্রথম দিকে ওখানে ইংলিশ লেটারে বাংলা কবিতা লেখা হতো। কী যে কষ্ট ছিল আমার বাংলা কবিতা ইংলিশ লেটারে টাইপ করা!!! এরপর ইমেজ ও পিডিএফ যোগ করার কিছু অপশন যোগ করা হয়। এখনকার মতো সব টুলস তখন ইজিলি অ্যাভেইলেবল ছিল না। এভাবেই একসময় ২০০৮ সালে এ ব্লগের সন্ধান পাই, তখনো ওটা ইংলিশে অনেকেই ইউনিকোডে ওখানে লিখতে শুরু করলেও আমি জানতাম না কীভাবে লেখে। এই ব্লগে তখন বাংলা লিখে ওখানে কপি-পেস্ট করতাম। আরো কয়েকজনকে বলার পর তারাও খুব উৎফুল্ল হলো ধান ভানতে চাল কিনে নিয়ে গেলাম দেখি
৩৩| ২৪ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ছেলের বউকে উলটো ৫ বার আপনার রিমাইন্ডার দিতে হবে ব্রেকফাস্ট রেডি ।
২৪ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা। হঠাৎ উদয় হয়ে দারুণ একটা কথা বলেছেন কিন্তু আমার বাচ্চাদের ৫/১০বার রিমাইন্ডার না দিলে খেতে বসে না। মেয়ে তো খেতেই চায় না তো, যে পুত্রবধূ আসবে, সে তো এদের সাথে গলাগলি ধরেই না-খাওয়ার পায়তারা করতে থাকবে
৩৪| ২৪ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৫
মিরোরডডল বলেছেন: সেটা জানি ধুলো, একটা ইনফো সেন্টার । সব ভিডিওতে সব ইনফো থাকে ।
হুম আমিও সামুতে প্রথমে ইংরেজি ফন্টে বাংলা লিখেছি । এখন ভাবতে লজ্জাই লাগে । ওটা ড্রাফ্ট করে ফেলেছি
কিন্তু কি করবো । অপশন ছিলোনা আমার । তারপর আস্তে আস্তে এখন হচ্ছে ।
যেটা ফ্যাক্ট স্বীকার করতেই হবে কিবোর্ডে সেই শুরু থেকে এতো বছর ইংলিশ করায় ওটাতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি । ফাস্ট হয় । বাংলা লিখতে অনেক সময় লেগেছে । সামুতেই হাতেখড়ি । এখনও মোবাইল থেকে যখন আসি বাংলা নেই । অনলি ল্যাপটপে । দেড় বছরের সাথে কি ২০ বছরের তুলনা হয় । বাট আই’ম ভেরী গ্ল্যাড আগের চেয়ে অনেক ইম্প্রভ হচ্ছে ।
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার টাইপিং স্পিড বেশ ভালো। আগে এক আঙুল দিয়ে টাইপ করতাম, এখন পিসির বাম কোনায় যে কটা অক্ষর আছে, ওগুলো বাম হাতের এক আঙুল দিয়ে টাইপ করি, এতে স্পিড একটু বেটার। লিটল ম্যাগাজিন বের করার সময় অনেক কষ্ট হতো। বাজারের টাইপিস্ট দিয়ে টাইপ করানোর পর এক আঙুলে কারেকশন, তাও বিজয় বা মুনির কী-বোর্ডে, জান শেষ হইয়া যাইত
৩৫| ২৪ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
ধুলোটা শুধুই মিস করে যায়, আর আমাকে খুঁজে আনতে হয় :-)
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পুরোনো পোস্ট থেকে অনেক সময়ই নোটিফিকেশন আসে না।
৩৬| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৪
মিরোরডডল বলেছেন: এখানে এখন উইনটার, ফ্রিজিং কোল্ড । ইস ! কেউ যদি এখন এক কাপ চা বানিয়ে দিয়ে যেতো ।
ভীষণ ইচ্ছা করছে কিন্তু আলসেমি, উঠে যেয়ে বানাতে ইচ্ছা করছেনা ।
আর আজ কেন যেন এই ব্লগ বাড়িটাও মৃতপুরী মনে হচ্ছে । কেমন যেন, কোথাও কোন প্রান নেই
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি তো এই মাত্র চা খাইলাম
ক্রিয়েটিভ লেখালেখি চুলোতে যাচ্ছে। অনেকগুলো ইনকমপ্লিট লেখা আছে। আজ একটা নতুন লেখা পোস্ট করার প্ল্যান আছে। আজ না পারলে কাল। এটা একটা গল্প। অর্ধেক অংশ আমাদের একটা ভাইবার গ্রুপে গতরাতে শেয়ার করেছি। পরের অংশ আজ শেষ করতে পারবো কিনা জানি না। নাকি পর্ব আকারে দিব সেটাও ভাবছি। আমি পর্ব করে পোস্ট করা প্রেফার করি না, তাই আমার অনেক গল্প অনেক বড়ো হইয়া যায়।
ব্লগার উপস্থিতি তো আজ ভালো! মৃতপুরী হবে কেন?
৩৭| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
মিরোরডডল বলেছেন: মুখে বলা হচ্ছে জান শেষ হয়ে যেতো
কিন্তু মুখের হাসি বলে অনেক মজাই হতো
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: লিটল ম্যাগ বের করা একসময় আমার নেশা ছিল, ২০০৩ থেকে ২০০১০ ছিল তুঙ্গে। এই নেশার কাছে কষ্ট ছিল তুচ্ছাতিতুচ্ছ
৩৮| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আমার লাস্ট উইশ লিস্টে যে গানগুলো থাকবে এটা তার মধ্যে একটা
আমি তোমায় ভুলে বলো যাবো কোনখানে
তাই তোমার হয়নি
আকাশটা জানে
আমি পথ থেকে পথে যাই
দূর থেকে দূরে
আমি খুজিনি কখনও আকাশের মানে
তাই তোমার হয়নি
আকাশটা জানে
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গানটা ভালো। আরেকটা স্লো ভার্সন পেলাম। এটা বেশি ভালো লাগলো লয় ধীর হওয়াতে। ধীর লয় আমার অধিক প্রিয়
৩৯| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মিরোরডডল বলেছেন: পর্ব না করে একবারে দিলেই ভালো । আদারওয়াইজ ভুলে যাবো কবে কি পড়েছিলাম
ইলিশ পোলাওয়ের মতো গল্প, চোখে পানি চলে আসে ইমোশনাল ?
"লিটল ম্যাগ বের করা একসময় আমার নেশা ছিল, ২০০৩ থেকে ২০০১০ ছিল তুঙ্গে।"
নেশা যে কোন লেভেলে ছিল বছর দেখেই বোঝা যাচ্ছে
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: স্বামী স্ত্রীর অংক :
স্বামী আর্থিক সমস্যার কারণে স্ত্রীর কাছ থেকে দুই দফায় ২৫০ টাকা করে ধার নিলো। একদিন স্বামীর মানিব্যাগে টাকা দেখে স্ত্রী টাকা ফেরত দিতে বলল। স্বামী বলল কতো টাকা ফেরত পাও? স্ত্রী বলল দাঁড়াও অংক করে বলি।
২ ৫ ০
২ ৫ ০
-------
৪ ১০ ০
স্ত্রী বলল ৪১০০ টাকা। স্বামী অবাক হয়ে সেইদিন থেকে খুঁজতেছে সেই স্কুল যে স্কুলে তার স্ত্রী অংক শিখেছে। যাহোক, স্বামী ৪০০ টাকা বের করে দিয়ে বলল, এখন আর কতো পাও হিসেব করো তো? স্ত্রী হিসেব করলেন :
৪ ১ ০ ০
৪ ০ ০
----------
১ ০ ০
এবং অংক কষে বললেন ১০০ টাকা। এরপর স্বামী বাকী ১০০ টাকা শোধ করে দিলেন। এরপর তারা সুখে শান্তিতে বাস করতে থাকলেন, শুধু অংক মারা গেলো।
৪০| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন:
থ্যাংকস ধুলো , আজই প্রথম গায়ককে দেখলাম । কতো প্রিয় গান আছে শিল্পী কখনওই দেখিনি ।
আমারও স্লো ট্র্যাকের মিউজিক ছাড়া গান খুব ভালো লাগে । এটাতো লাইভ । অসাম !
এই গানের কথাগুলো এতো সুন্দর , মনে হয় হৃদয়ের কথা ।
আমি তোমায় ভুলে বলো যাবো কোনখানে
তাই তোমার হয়নি আকাশটা জানে
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, অসাধারণ লিরিক।
৪১| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মিরোরডডল বলেছেন: হা হা হা হা হা হা.........
ওহ মাই গড !
ইটস হিলারিয়াস !!!!
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
৪২| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০১
মিরোরডডল বলেছেন: কাল ধুলোর লেখা নতুন গল্প পড়বো ।
আজ যাই ?
গুড নাইট ধুলো !
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুভ ঘুমাহ্ন
৪৩| ২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অপূর্ব !!
বেঁচে থাক অহনা, আর খুনসুটি । আমরা কিছু সুন্দর গান শুনতে পাবো ।
২৪ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। হ্যাঁ, অহনা বেঁচে থাক সুন্দর একটা জীবনে। আর আমরা কিছু গান নিয়া যেন বেঁচে থাকতে পারি
ভালো থাকবেন
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অহনা্ এখন কোথায়?
তাকে কি এখনো গান শোনান?