নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শব্দকবিতা : শব্দেই দৃশ্য, শব্দেই অনুভূতি [email protected]

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই

দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

ও মোর মাহুত বন্ধুরে || তোমরা গেলে কি আসিবেন ও মোর রাখাল বন্ধুরে || এক গান ছয় শিল্পীর কণ্ঠে এবং একটি বাংলাদেশী ভার্সন

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৮

এটি একটি বিখ্যাত গান, যার মূল শিল্পী ভূপেন হাজারিকা ও প্রতিমা পাণ্ডে বড়ুয়া। এ দুজন যুগল কণ্ঠে গেয়েছেন, আবার একক কণ্ঠেও গেয়েছেন। পরবর্তীতে অনেক বিখ্যাত শিল্পী এ গানটি গেয়েছেন। এর মধ্যে বাংলাদেশী শিল্পীদের মধ্যে ফেরদৌসী রহমান ও ফাতেমা তুজ জোহরা অন্যতম দুজন। সম্প্রতি ভারতের টপ র‍্যাংকিং শিল্পী জয়তী চক্রবর্তীও গানটি গেয়েছেন।

মূল শিল্পীদের পরে জয়তীর কণ্ঠে সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে, এরপর ফাতেমা তুজ জোহরার কণ্ঠে, যদিও ফাতেমা'র কণ্ঠে গানটি একটু চটুল হয়েছে বলে আমার মনে হয়েছে।

গানটি আসামের গোয়ালপাড়িয়ার লোকগীতি। এটি কবে কে রচনা ও সুর করেছিলেন, তা আজ আর জানার উপায় নেই। তবে, একেক শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া গানের কথায় বেশ তারতম্য লক্ষ করা যায়। নীচে দুটো ভার্সন দেয়া হয়েছে, আর উপরোল্লিখিত সব শিল্পীর গাওয়া গানই শেয়ার করা হলো।



এ গানটি সম্পর্কে জনৈক প্রত্যয় রাহা'র একটি প্রবন্ধের কিছু অংশ নীচে উল্লেখ করা হলো :

কটা গানের চলন যে একটা সভ্যতার ইতিহাস জানার চাবিকাঠি হতে পারে, সেটা কোনোদিন ভাবিনি।
‘হস্তির নড়ান হস্তির চড়ান
হস্তির গলায় দড়ি
ওরে সত্য করিয়া কনরে মাহুত কোনবা
দ্যাশে বাড়িরে।
ও তোমরা গিলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে
ও তোমরা গিলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে।’

গানটি প্রথম যাঁর কণ্ঠে শুনি তিনি ভারতের ক্ষণজন্মা মহান গুনী লোকগীতি শিল্পী শ্রদ্ধেয় প্রতিমা বড়ুয়া।


হাতির চলার ছন্দ আর এই গানের ছন্দে কি হুবুহু মিল। তাহলে কি হাতির চলার ছন্দেই এই গান বাঁধা হয়েছিল? তাহলে কি হাতির পিঠে বসেই এই ছন্দ অনুভব করে সেই ছন্দে গান তৈরি করার কথা ভাবা হয়েছিল?
---
বৃহত্তর উত্তরবাংলা ও নিম্ন অসমের লোকজীবনে ‘হাতি’ ছিল একসময় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বাহন। অরণ্যের কাষ্ঠ আনয়ন, রাজা-জমিদার-দেওনিয়াদের শাসনকার্য পরিচালনায়, দেশীয় মহারাজাদের রাজকার্য পরিচালনা, শিকারযাত্রা, বিনোদন ইত্যাদি কাজকর্মে হাতি ছিল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান।
ফাঁস, খেদা ও আরো নানা ভাবে জংলি হিংস্র হাতিকে ধরা হত বন-বনাঞ্চল থেকে, কুনকী (প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হাতি), মাহুত, ফান্দি ও দফাদারদের সহায়তায়। এরপর শুরু হত নানা উপায়ে অশান্ত ভয়ানক জংলি হাতিকে পোষ মানিয়ে সামাজিক কর্মযজ্ঞে উপযোগী সহনশীল করে তোলার প্রচেষ্টা।

এইভাবে তৈরি হলো এক নতুন ধরনের লোকসংস্কৃতির ধারা ‘হাতি ধরার গান’ বা ‘হাতিগান’। গানের সাথে যুক্ত হলো বিভিন্ন ধরণের নৃত্যভঙ্গি। নাচের ধারা তো ছিলোই, তার সাথে চলতো নানা ধরণের লোকায়ত বাদ্যযন্ত্রের একটা যুগলবন্দী। এই ভাবেই শান্ত হত সেই হাতি। লোকায়ত রাজবংশী ভাষায় গান তৈরি হতো, জীবনযাপন, জীবনচর্যার ও সমকালীন সভ্যতার নানাবিধ রূপ ধরা পড়তো সেই গানে। কিন্তু মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন ও সময়ের সাথে সাথে বিশ্বায়ন শিকড় বিচ্ছিন্নতা লোকায়ত ভাষাগুলির ওপর এক গভীর প্রভাব ফেলেছে। এই ভাবে লোকসংস্কৃতির অনেক ধারারই বর্তমানে অবলুপ্তি ঘটেছে, প্রতিপলেই ঘটছে।


---

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে হাতির মতোই গরু পালন, গরুর হালচাষ, রাখালিয়া জীবনযাপন যেমন আমাদের জীবন-জীবিকার সাথে সম্পর্কিত, তেমনি আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতিতেও রাখালিয়া গান ওতোপোতভাবে জড়িত। আসামি গানটার একটা বাংলাদেশি ভার্সন তৈরি করেছি আমি, সুর হুবহু, তবে, কথাগুলোতে 'মাহুত'-এর জায়গায় রাখাল এবং 'হাতি'র জায়গায় 'গরু'কে প্রতিস্থাপন করাসহ সামান্য রদবদল করা হয়েছে। নীচে 'মাহুত বন্ধুরে' গানের দুটো ভার্সন, এবং ৩ নম্বর সিকোয়েলে আমার রাখালিয়া ভার্সন দেয়া হলো। সবার নীচে গানের লিংক দেয়া হয়েছে।

১। ভার্সন-১ - মাহুত বন্ধুরে

তোমরা গেইলে কি আসিবেন ও মোর মাহুত বন্ধুরে
হস্তিরে নড়ান হস্তিরে চরান হস্তির গলায় দড়ি
ওরে সত্যি করিয়া বলরে মাহুত কোন বা দেশে বাড়ি?
হস্তি নড়াও হস্তিরে চরাও হস্তিরে পায়ে বেড়ি
আমি সত্য করিয়া কইলাম নারী গৌড়ীপুরে বাড়ি।
তোমরা গেইলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে?
আরে হস্তি নড়ান হস্তিরে চরান হস্তির পায়ে বেড়ি
আরে সত্য কইরা কনরে মাহুত ঘরে কয়জন নারী রে?
হস্তি নড়ান হস্তিরে চরান হস্তির পায়ে বেড়ি
আমি সত্য করিয়া কইলাম কন্যা বিয়া নাহি করি রে।।

২। ভার্সন-২ - মাহুত বন্ধুরে (এটা ফেরদৌসী রহমানের ভার্সন)

তোমরা গেলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে?
আরে, হস্তি নড়ান, হস্তিরে চরান, টাকুয়া বাঁশের আড়া,
ওরে কি সাপে দংশিলেক বন্ধুয়াক বন্ধুয়া,
আহইন মোর পোড়া রে,
আর গেলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে?

ওঝায় ঝাড়ে, বাইদ্যে ঝাড়ে,
ঢেঁকিয়ার আদাল দিয়া,
ওরে মুই নারীটা ঝাড়ুম বন্ধুয়ার দেশ্যে,
আদাল দিয়া রে,
আর গেলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে?

হস্তি নড়ান, হস্তিরে চরান, হস্তির গলায় দড়ি
ওরে, সত্যি করিয়া কনরে মাহুত, কোন বা দেশে বাড়ি?
আর গেলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে?

হস্তি নড়ান, হস্তিরে চরান, হস্তির গলায় দড়ি
ওরে, সত্য কইরা কনরে মাহুত, ঘরে কয়জন নারী রে?
আর গেলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে?

তোমরা গেলে কি আসিবেন মোর মাহুত বন্ধুরে???

৩। বাংলাদেশী ভার্সন - ও মোর রাখাল বন্ধুরে - খলিল মাহমুদ

গরুরে চরাও
গরুরে খাওয়াও
গরুর গলায় দড়ি
আরে ওরে সত্য কইরা কওরে রাখাল
কোনবা গ্রামে তোমার বাড়ি রে
আরে আবার কি আসিবে
ও মোর রাখাল বন্ধু রে
তুমি আবার কি আসিবে ও মোর রাখাল বন্ধু রে

গরুরে চরাই গরুরে খাওয়াই
গরুর গলায় দড়ি
আরে ওরে সত্য কইরা কইলাম কন্যা আমার
আইড়াল গ্রামে বাড়ি রে
আমি গেলে কি মনে রাখিবে সোনার কন্যা গো

গরুরে চরাও গরুরে খাওয়াও
গরুর গলায় দড়ি
আরে ওরে সত্য কইরা কওরে রাখাল ঘরে
কয়জনা নারী রে
আরে আবার কি আসিবে ও মোর রাখাল বন্ধু রে
তুমি আবার কি আসিবে ও মোর রাখাল বন্ধু রে

গরুরে চরাই গরুরে খাওয়াই গরুর গলায় দড়ি
আরে ওরে সত্য কইরা কইলাম কন্যা বিয়া নাহি করছি রে
আমি গেলে কি মনে রাখিবে সোনার কন্যা রে

১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫


গানের লিংক

১। জয়তী চক্রবর্তী

২। ফাতেমা তুজ জোহরা

৩। লোপামুদ্রা মিত্র

৪। ফেরদৌসী রহমান

৫। ভূপেন হাজারিকা

৬। প্রতিমা পাণ্ডে বড়ুয়া

৭। ভূপেন হাজারিকা ও প্রতিমা পাণ্ডে বড়ুয়া


বাংলাদেশী ভার্সন - ও মোর রাখাল বন্ধুরে

১। ভার্সন-১



২। ভার্সন-২ (লিরিক্যাল)


বোনাস

Extraction মুভিতে বাংলা গান !!!




ভিডিও'র গানে ব্যবহৃত ছবি : ইন্টারনেট ও আইএমডিবি (ইন্টারনেট মুভি ডাটা বেইজ)


মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:২৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আপনার গাওয়া গান শেয়ার করেন।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার গাওয়া গান দিয়া কী করবেন? :)

২| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: গান গুলো শুনতে বসলাম।
গান মনকে আনন্দ দেয়।
প্রেসার বাড়তে দেয় না।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আজকে গানের পোস্টের উসকানিদাতা কিন্তু আপনি :) আপনি গতকাল না বললে এ পোস্ট আরো পরে দেয়া হতো :)

গান মনকে আনন্দ দেয়।
প্রেসার বাড়তে দেয় না।
ঠিক বলেছেন

৩| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অর্থবহ গান গেয়ে এইসব শিল্পী কালজয়ী হয়েছেন

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঠিক বলেছেন নেওয়াজ আলি ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আবো নাওদারীটা মরিয়া (মুস্তফা জামান আব্বাসী)



এই গানটি আমার খুব ভালো লাগে। যদিও গানের বেশীর ভাগ শব্দই বুঝি না।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষার গান হওয়ায় সব শব্দ বোধগম্য না।

৫| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এমন একটা সময় আসবে এই বাংলাদেশে গান নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।
সেই সময় খুব বেশী দূরে নয়।
তাই সময় থাকতে প্রাণভারে গান শুনে নিন সবাই।
সামনে সময় খারাপ।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এই সম্ভাবনা আদৌ নাই সাজ্জাদ ভাই। খোদ সউদি আরবে গান হয়। গান সৃষ্টির আদি থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে গানের প্রসার ক্রমান্বয়ে বেড়ে চলেছে। গান আরো প্রসার লাভ করবে। কিছু মানুষ যেমন ইসলামের গভীর জ্ঞানের দিকে ধাবিত, আমার দৃষ্টিতে বেশির ভাগ মানুষই ধর্মের শিক্ষা থেকে ক্রমেই দূরে চলে যাচ্ছে। ঘুষ, দুর্নীতি, খুন ধর্ষণের সূচক উর্ধমুখী। মানুষ খুব ধার্মিক হইয়া ধর্মীয় আদর্শে অনুপ্রাণিত হইয়া গান বন্ধ করবে, এদেশে এটা অসম্ভব। তবে, এসব দুর্নীতি, খুন, ধর্ষণ যদি জিরোতে আসে, তারপর গান থেমে গেলে সেটা অধিক আনন্দের হবে। আশা করি বোঝাতে পেরেছি সাজ্জাদ ভাই।

৬| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপনি যখন কলেজে পড়তেন সেই সময়ের কলেজ শিক্ষার্থী এবং আজকের কলেজ শিক্ষার্থীদের একটু নজর দিয়ে দেখুন। সামনে খারাপ সময় আসছে।

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমাদের নৈতিক অবক্ষয়ের বিষয়টা এখন অনেক আলোচিত একটা বিষয়। বাচ্চাদের চালচলন, আচরণ, পোশাক-আশাক, নেশা, ইত্যাদির দিকে তাকালে বিষয়টা খুব হতাশাব্যঞ্জক। ধর্মীয় অনুশাসন পালনের প্রতি বাচ্চাদের আগ্রহ অত্যন্ত কম। আমাদের ছাত্রজীবনে 'নাস্তিক' কথাটার উচ্চারণ শুনলেও বার বার দাঁতে জিভ কাটতে হতো; আমি জানি না বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাথে আপনার সংযোগ কতখানি আছে, ২০টা ছাত্রের সাথে কথা বলে দেখুন- তাদের মতামত কী। আমার নিজ ঘরে ৩ সন্তান, ভাতিজা-ভাতিজি, প্লাস আমার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতা- অ্যান্ড্রয়েড টেকনোলজি এদের অনেকখানিই দূরে সরিয়ে নিচ্ছে। তবে, একটা গ্রুপ আছে, যারা এই টেকনোলজির সুবিধা ভালোর দিকে কাজে লাগাচ্ছে।

৭| ২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমার গায়ে হলুদে বাজামু

২৬ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঐদিন সশরীরে যাইয়া গাইবে

৮| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সব চেয়ে ভালো গেয়েছে কে?

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৪২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভূপেন হাজারিকা ও জয়তী চক্রবর্তীর কণ্ঠে সবচাইতে বেশি ভালো লেগেছে আমার।

আমি কিন্তু 'সাড়ে চুয়াত্তর' আরেকবার দেখে ফেলেছি করোনার কালে :) ভালো লেগেছে :)

৯| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৫

গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: গানের কথাগুলোতে মাটির গন্ধ মিশে আছে।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৪৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ, এগুলো মাটির গান, মাটির গন্ধ থাকতেই হবে

১০| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৬

গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: গানের কথাগুলোতে মাটির গন্ধ মিশে আছে।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৪৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১১| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:১৪

রাকু হাসান বলেছেন:

এই পোস্টের মন্তব্যের জন্য। পোস্টটি পেয়ে দারুণ কিছু জানতে পারছি,শেখার একটি পোস্ট।
ধন্যবাদ জ্ঞাপন করতে এসেছি।
২৭. ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা একটা তথ্যমূলক পোস্ট। তবে পোস্টের আড়ালে কোনো সুপারিশ বা দাবি আছে কিনা তা আমার কাছে স্পষ্ট হলো না।



আশরাফুল ভাইয়ের মতো আমিও ‘নির্বাচিত তালিকা’ দেখি খুব কম। বেশি সময় কাটাই ‘অনুসারিত তালিকা’ভুক্ত পোস্টগুলোতে।



আপনি দেখবেন, জীবনে যাঁরা সেলিব্রেটি হয়েছেন, তার পেছনে ছিল কত শ্রম, কত সময়ের খরচ। ব্লগে সেলিব্রেটি হতে হলে শ্রমের বিকল্প একদম নেই। এই শ্রমটা হলো অন্যের পোস্ট ভিজিট করা ও কমেন্ট করা। আপনি প্রতিদিন নিঃস্বার্থভাবে ২০০ জন ব্লগারের পোস্টে কমেন্ট করলে কমপক্ষে ৫০ জন ব্লগার আপনার পোস্টে কমেন্ট করবেন। এভাবে দিনের পরিক্রমায় আপনি একদিন সেলিব্রেটি হবেন। এখন, আমি যদি অতি উচ্চমার্গীয় একটা পোস্ট লিখে ওটাতেই মুখ গুঁজে পড়ে থাকি, আর অন্য কারো পোস্টে যাওয়ার কথা বেমালুম ভুলে থাকি, তাহলে আমার পোস্টে হয়তো ভুলক্রমে দু-একজন ব্লগার এসে ঢুঁ মারবেন, আমাকে কমেন্ট খরায় হারিয়ে যেতে হবে। সামাজিক পরিমণ্ডলেও দেখবেন- আমি যদি জ্ঞানের ভাণ্ডার মাথায় চেপে এক কোণে গো ধরে বসে থাকি, আমার কাছে কেউ আসবে না, আমার জ্ঞানটারও কোনো কার্যকারিতা থাকলো না

আমার লেখা নির্বাচিত হলো কিনা তা নিয়ে উচ্চবাচ্য করা শুধু বোকামিই না, হীনমন্যতাও। আমার গল্পকবিতা আমার কাছে ব্লগের শ্রেষ্ঠ গল্পকবিতা মনে হয়, এরকম আপনার গল্পকবিতা আপনার কাছে; আপামর পাঠকেরাই বুঝবেন আমার আস্ফালনের মাহাত্ম্য কতখানি।

সবাই যখন ‘আগে কী সুন্দর ব্লগ ছিল’ বলছিলেন, তখন আমিই প্রথম কোনো এক ব্লগে এ কথার নরম প্রতিবাদ উত্থাপন করি। কারণ, এ কথাটা আমার জন্য অপমানজনক। আমার বিগত ৫ বছর ৩ মাস ব্লগজীবনে আমার দেখা মতে বর্তমানে ব্লগের স্বর্ণযুগ যাচ্ছে। ফিচার, কলাম, সাহিত্য- ইত্যাদিতে এই ব্লগ এর আগে এতখানি উৎকর্ষ ছিল বলে আমি মনে করি না। তবে কিছু বাঘা বাঘা ব্লগার, যেমন ফিউশন ফাইভ, প্রমুখ নিয়মিত লিখতেন, কিন্তু একজন চলে গেছেন, প্রবেশ করেছেন ঐরকম অন্তত ৫ জন। সুতরাং আগেই ভালো ছিল- আমি এ মতবাদের ঘোর বিরোধী।



সময় হাতে নেই। সময় হলে আরেকবার আসবো আরো কিছু কথা নিয়ে। তবে, বর্তমানের ব্লগে আমার কোনো সিরিয়াস অবজারভেশন নেই। ব্লগার শান্তির দেবদূত ঠিকই বলেছেন- সব মানুষকে সমভাবে সন্তুষ্ট করা সম্ভব নয়। কোনো সিস্টেমই ফুলপ্রুফ নয়। সুতারং আপনি যেভাবেই ব্লগ সাজান না কেন, কোনো কোনো ব্লগার তাতেও মন খারাপ করবেন হয়তো বা।






শুভ কামনা।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১১০
লেখক বলেছেন:
পুরো পোস্ট জুড়েই দাবি আর দাবি এরপর আর কিভাবে যে দাবি পেশ করবো সেটা বোধগম্য নয় আমারও।

যাই হোক আমাদের মুল সমস্যা হলো আমরা কদাচিৎ নিজের অনুসারিত ব্লগারদের পোস্ট ছাড়া মূল পাতায় যাই না এতে ফায়দা একটাই নিজের পোস্টের মন্তব্য ফিক্সড থাকে। পোস্ট হিট হয়। কিন্তু সবাই মিলে যদি নিজ গণ্ডীর বাইরে এসে সবাই সবাইকে মন্তব্য করতাম পোস্ট ভিজিট করতাম তবে ভালো ব্লগার যারা রয়ে যান অন্তরালে তারাও অনুপ্রাণিত হতো। আর যখন নিজ গণ্ডীর বাইরে আমরা যাই না সেখানে মাঝে মাঝে সামু আর আগের মত নাই কিংবা আমি নির্বাচিত পাতা পছন্দ করিনা ওইটা একটা সামুর গারভেজ এমন অভিযোগ যখন করা হয় তখন সত্যি হাসি পায়।

মন খারাপ হলে চয়েজ আছেত অনেক কিন্তু মাঝে মাঝে চোখে আঙ্গুল দিয়ে না দেখিয়ে দিলে নিজেকে হিরো বলেই মনে হবে তাই সামনে আয়না তুলে ধরার দরকার আছে।

আপনাকে আবারও স্বাগতম জানাই।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৫৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা। ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১২১ তারিখের কমেন্ট :) :) প্রথমে ভেবেছিলাম কিছুদিন আগে করা কমেন্ট, পরে খেয়াল ২০১৩ সালের :) এতদিন আগের কমেন্ট দেখে ভালো লাগলো এবং খুব অবাক হলাম যে, আমার তখনকার আর এখনকার কমেন্টের মধ্যে কোনো মৌলিক পার্থক্য নেই। যাক, যুগে যুগে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে, এবং চলবে আগামীতেও, এবং এসব দাবি-সুপারিশের ফলেই ব্লগেরও কিছুটা হলেও ইম্প্রভুমেন্ট হবে।

আপনাকেও ধন্যবাদ এটা শেয়ার করার জন্য। শুভেচ্ছা।

১২| ২৭ শে জুন, ২০২০ ভোর ৪:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই+

১৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:০৬

ইসিয়াক বলেছেন:

গানগুলো আগে শোনা হয়নি দুএকটা শুনলেও সেভাবে কানে লাগেনি তখন। এখন মন দিয়ে শুনলাম। ভালো লাগলো।
#এবার আপনার নিজের কন্ঠের পূর্ণাঙ্গ গান শুনতে চাই্।
শুভকামনা।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো লাগছে যে, কিছু কালজয়ী গান শ্রোতাদের নিকট নতুন করে পরিচয় করিয়ে দিতে পারছি। দেখি, একটা কনসার্টের আয়োজন করা যায় কিনা আমার স্বকণ্ঠের গান শোনানোর জন্য :)

গান শোনার জন্য ধন্যবাদ ইসিয়াক ভাই

১৪| ২৭ শে জুন, ২০২০ ভোর ৬:০৯

জোবাইর বলেছেন: 'ও মোর মাহুত বন্ধুরে' - আমার প্রিয় গানগুলোর মধ্যে একটি। এই গানটি এত শিল্পী গেয়েছেন–আগে জানতাম না। ভূপেন ও প্রতিমা বড়ুয়ার কন্ঠে শুনেছি। আপনার লেখা বাংলাদেশি ভার্সন ভালো হয়েছে। তবে পুরুষ শিল্পীর পরিবর্তে নারী শিল্পীর কন্ঠে হলে মনে হয় আরো ভালো হতো।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার কালেকশনে আছে শুধু ভূপেন হাজারিকার গান। ইউটিউবের কল্যাণে জানতে পারলাম এটা প্রতিমার সাথে ডুয়েট গেয়েছেন তিনি। প্লাস, অন্যান্য শিল্পীদের গানও শোনা হলো।

আমার ভার্সনটা শুধু একটা স্যাম্পল। চেষ্টা করে দেখবো কোনো নারী শিল্পীকে দিয়ে গাওয়ানো যায় কিনা।

অনেক ধন্যবাদ জোবাইর ভাই কমেন্টের জন্য।

১৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৫০

মিরোরডডল বলেছেন: এই ধুলো , ১নং জয়তীর লিংকে কিন্তু ভুপেন এর গান চলে এসেছে । ওটা ঠিক করতে হবে ।
এখন যেন বলা না হয়, ইচ্ছে করেই করেছি দেখি কেউ ধরতে পারে কিনা ।
ধুলোকে দিয়ে এটা সম্ভব :)

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:০৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: না, এটা ভুলই হয়েছিল। খুবই সিনসিয়ার রিডার!! ডুলুকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।

১৬| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ৯:৫৯

মিরোরডডল বলেছেন: যদিও এই কয়জন শিল্পীর মধ্যে ভুপেন আমার অনেকই প্রিয় কিন্তু এই গানটা প্রতিমা পাণ্ডের একার কণ্ঠে যেটা ওটাই বেশী সুন্দর ।

অবশ্যই মাহুত পরিবর্তন করে রাখাল লিরিকে এই কথা ভালো লেগেছে
তুমি আবার কি আসিবে ও মোর রাখাল বন্ধু রে

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:১১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রতিমার কণ্ঠে অনশ্যই সুন্দর হয়েছে গানটা। এজন্যই যুগের পর যুগ পেরিয়ে গানটা এ যুগেও পৌঁছেছে।

রাখাল ভার্সন ভালো হয়েছে জেনে আশ্বস্ত হলাম। ধন্যবাদ

১৭| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:০৬

মিরোরডডল বলেছেন: আমি জানি ধুলো হিন্দি কম বোঝে তাই কম শোনে । সেইম হিয়ার আমিও কম শুনি তাই কম বুঝি ।
এটা খুবই কমন একটা গান অসাধারণ শুনতে ।
লতা আর ভুপেন দুজনের কণ্ঠেই একসাথে দারুণ !!!
তারপরও তুলনা করলে ভুপেনের অংশটুকু বেশী সুন্দর ।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'সীমানা পেরিয়ে' ছায়াছবিতে ভূপেন হাজারিকার সুর করা দুটো গান ব্যবহার করা হয়।







মেঘ থম থম করে'র মতো আরেকটা আছে, চোখ ছল ছল করে। সুর একই হলেও লিরিকে বেশ পার্থক্য আছে।

১৮| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:২৫

মিরোরডডল বলেছেন: when you touch me my dry branch becomes green.....
oh my moon, your moonlight burns my body.....

চাঁদের আলোও যে বার্ন করতে পারে তাই জানলাম :)

হোয়াট এ লিরিক !!! ভীষণ সুন্দর ।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:

বুক ধড়ফড় করে, ভয় হয়
বিজলি চমকায়, ভয় হয়
চোখ ভিজে ওঠে অশ্রুতে
বুক ধড়ফড় করে, ভয় হয়

বাংলা আর হিন্দি লিরিক তাহলে এক না!!

চাঁদের আলোয় মন ঝলসে যাওয়া - একটা দারুণ উপমা।

১৯| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:০২

মিরোরডডল বলেছেন: ধুলো, বাংলা মুভি কম দেখা হয়েছে কিন্তু ‘সীমানা পেরিয়ে’ মুভিটা আমি একাধিকবার দেখেছি ।
ছোটবেলায় একবার টিভিতে পরে আবার ইউটিউবে ।
স্পেশালি দ্বীপের মাঝে ওদের একসাথে কাটানো সময়গুলো খুব ভালোলাগার ।
দুটো গানই অনেক প্রিয় । জয়শ্রী, সি ওয়াজ অ্যামেজিং !
ধুলোর দেয়া থার্ড গানটা ‘চোখ ছল ছল’ আগে শোনা হয়নি । থ্যাংকস ধুলো ওটাও সুন্দর ।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:১০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'সীমানা পেরিয়ে' ছবিটা দেখেছি সিডি/ডিভিডিতে, ২০০০ সালের পরে (স্পেসিফিক সাল মনে পড়ে না)। কলেজ জীবনে আমি প্রতিদিন দৈনিক ইত্তেফাকে ছায়াছবির অ্যাড দেখতাম :) ঢাকা শহরের কোথায় পুরোনো বিখ্যাত ছবি দেখানো হচ্ছে, এটা থাকতো আমার সার্চের উদ্দেশ্য। সদর ঘাটে একটা সিনেমা হল আছে (নাম ভুলে গেছি), ওখানে মাঝে মাঝেই পুরোনো মুভি মুক্তি পেত। তখন সিনেমা দেখতে যাওয়া ছিল দারুণ উত্তেজনাকর ব্যাপার।

সীমানা পেরিয়ে ছবিটা আগে দেখতে পারি নি, কোনো হলেও এটা মুক্তি পায় নি। সিডি/ডিভিডি'র যুগ আসলে আমি সিডির দোকানে, বিশেষ করে আইডিএ ভবনে অনেক খুঁজেছি। ২০০০ সালের পরে কোনো একসময় এটা পাই।

জয়শ্রী কবীর বাংলাদেশের শীর্ষ নায়িকাদের একজন। আমার অনেক প্রিয়। সম্ভবত ক্যান্সারে মারা গেছেন। কলেজ জীবনেই পত্রিকায় দেখেছিলাম, তিনি অসুস্থ, দেশবাসীর সাহায্য চান। তার কথা মনে হলে বেশ কষ্ট লাগে।

২০| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:১৩

মিরোরডডল বলেছেন: ধুলোর বাংলা ট্রান্সলেট ভালো হয়েছে ।
বাংলা গানটা মানুষের জীবন সংগ্রাম নিয়ে আর হিন্দিটা প্রেম নিয়ে দুইরকম লিরিক ।
সেটাই চাঁদের আলোর উপমা দারুণ হয়েছে ।
আমার মনে হয়েছে এখানে চাঁদের আলোয় পুড়ে যাওয়া বলতে প্রেম আগুনের তাপ বোঝানো হয়েছে ।

২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:২০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চাঁদের আলো রোমান্টিসিজম প্রকাশের জন্য বেশি ব্যবহৃত হয়, যেমন ব্যবহৃত হয় সকাল বা সন্ধ্য, পড়ন্ত বিকেল। সূর্যের আলো কিংবা সূর্য উপমিত হয় শক্তিমত্তা বা তীব্রতা প্রকাশের জন্য। এজন্য, আপনার সাথে দ্বিমতের সুযোগ নেই, চাঁদের আলো প্রেমাবেগ জাগানোর জন্য একটা ভালো উপাদান। প্রেমের আগুনে সজনিরা পুড়ে যেতে থাকেন

২১| ২৭ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৬

মিরোরডডল বলেছেন: বুঝলাম ধুলো সিনেপোকা ছিল :)
বাংলাদেশে সিনেমা হলে গিয়ে একবার একটাই মুভি দেখেছিলাম ৫জন ফ্রেন্ডস মিলে সেটা হচ্ছে টাইটানিক ।
আর যাওয়া হয়নি ।

জয়শ্রী কবীর বাংলাদেশের শীর্ষ নায়িকাদের একজন।
সহমত ধুলো । আমি বলবো সবচেয়ে এট্রাক্টিভ । নো ওয়ান লাইক হার । বিগ পারসোনালিটি । আগেও কেউ ছিলোনা এখনও নেই ।

২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা তথ্য জেনে খুব ভালো লাগলো। আমি অবাক হলাম, এই তথ্যটা আমি কীভাবে ভুল করলাম। জয়শ্রী কবীর জীবিত আছেন।
উইকিপিডিয়া থেকে :

জয়শ্রী রায় একজন বাঙালি অভিনেত্রী যিনি বিশ্বনন্দিত চলচ্চিত্রকার সত্যজিত রায়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আসেন। ১৯৬৮ সালে তিনি মিস ক্যালকাটা উপাধি লাভ করেন।

জয়শ্রী রায় ‘সূর্য কন্যা’ নামের ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি বাংলাদেশে আসেন এবং পরে পরিচালক আলমগীর কবিরকে বিয়ে করে এদেশে থেকে যান। এবং বিয়ের পরে জয়শ্রী কবির নামে পরিচিতি লাভ করেন। সত্তর দশকের মাঝামাঝি থেকে তিনি এদেশের চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে আসেন। তারপর প্রায় একযুগের মতো তিনি এদেশের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি সুনির্বাচিত কিছু ছবিতে অভিনয় করেছেন। গড়পড়তা বাণিজ্যিক ছবিতে তিনি অভিনয় করেন নি, তাই খুব বড় তারকা হওয়া সম্ভব হয়নি তার। আলমগীর কবিরের সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের পর তিনি কলকাতাতে পাড়ি জমান। আলমগীর কবির ১৯৮৯ সালের ২০ জানুয়ারি মৃত্যুবরণ করেন ।তারপর একমাত্র সন্তান লেনিন সৌরভ কবিরকে নিয়ে জয়শ্রী কবির চলে যান লন্ডনে। লন্ডনের সিটি কলেজে ইংরেজি বিষয়ে শিক্ষাদান করছেন তিনি প্রায় বছর। ১৩ই ফেব্রুয়ারি ২০১১ জয়শ্রী কবির বলেন, 'আমি বাংলাদেশে আসতে চাই। চলচ্চিত্রে ভালো প্রস্তাব পেলে অভিনয় করতে আপত্তি নেই। শিগগিরই বাংলাদেশে আসব।

--

জয়শ্রী কবীরের 'সূর্যকন্যা' ছবিটিও দেখেছি আমি।

২২| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:০৯

রাকু হাসান বলেছেন:



আগে জানতাম আপনি গান অনেক পছন্দ করেন । এখন নতুন জানলাম সুরও করেন । পুরোটা শুনছি গালি গলায় ভালো লাগছে।
একদম নিজের গান,এবং নিজেরই সুর করা,গাওয়া এমন গান করে থাকলে দেবার অনুরোধ করছি। যদি এমন এখনও করে না থাকেন ,করার অনুরোধ করছি। আচ্ছা নয়ন ...নামে একটা নিক প্রায় গান নিয়ে পোস্ট করত । তাঁর গান কেমন লাগতো আপনার ,আমার কিন্তু ভালো লাগতো । তিনি মনে হয় সরকারের গুরুত্বপূর্ণ একটি বাহিনীতে চাকরি করতেন । সম্পূরক তথ্য দিলাম এই জন্য ,যাতে মনে আসে সহজে । উনাকে দেখছি অনেক দিন । মিস করছি । জানি না কেমন আছে। ভালো থাকুক সেই কামনা করি ।

পূর্বের মন্তব্য প্রসঙ্গ ..এটকু স্মৃতির পালে হাওয়া দিলাম । আর ভালোলাগাট শেয়ারও করলাম ।

আমার কিছু প্রশ্ন: ১। গানটির রেকর্ডে কোন মাইক্রোফোন ব্যবহার করছেন ? অডিও এডিট কি আলাদা করছে ? নাকি ভিডিও এডিটের যে অপশন অডিও এডিটের সেটা দিয়েই করছেন ।

আরেকটি প্রশ্ন .... :) ...প্রোফাইলে যে পিচ্ছিটি চোখ উল্টায়ে থাকিয়ে আছে .....সে এখন কত বড় ? =p~

২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
'নয়ন' নামটা প্রথমে ধরতে পারি নি, কারণ, এ নামে কোনো ব্লগারের কথা আমার মনে পড়ে না। তবে, নয়ন লিখে ব্লগে সার্চ দেয়ার পর নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন নাম উঠে এলো। আপনি বোধহয় এই নয়ন ভাইয়ের কথাই বলছিলেন, তাই না? তার লাস্ট পোস্ট দেখলাম ২৬ জুন ২০১৯, পাক্কা ১ বছর ২দিন :( আশা করি তিনি সুস্থ আছেন।

আমার সব রেকর্ড হলো খুবই নরমাল এবং ক্যাজুয়াল সিস্টেমে করা। মোবাইল মুখের সামনে ধরে করা। একই গান যতক্ষণ আমার মনোমত না হয়, ততক্ষণ বা ততবার গাইতে থাকি, এরপর জোড়াতালি দিয়ে এডিট করি। এডিটিং খুব ইম্পর্টেন্ট। ক্র্যাক/ফাটা/ভুল উচ্চারণ/ভুল লিরিকগুলো এডিটের সময় পালটানো হয়। ফিল্মোরা ওয়ান্ডারশেয়ার দিয়ে এডিট করি। একটাতেই ভিডিও এবং অডিও দুটোই এডিট করা যায়। এ সফটওয়্যারে পিসির সাথে মাইক্রোফোন যোগ করে পিসিতেও রেকর্ড করা যায়।

আমার ছেলেরা আবার মোটামুটি সফিস্টিকেটেড ইন্সট্রুমেন্ট দিয়ে রেকর্ড করে। ওদের ব্যাপারস্যাপার আলাদা। কিন্তু, ওদের সাউন্ড কোয়ালিটি আবার আমার মতো ক্লিয়ার হয় না :)

প্রোপিকের ছেলেটা আমার ছোটো ছেলে। ওর /৩৪ মাস বয়সের সময় এ ছবিটি আমি তুলেছিলাম। এখন ওর বয়স ১৪ বছর ১ মাস। পরের রিপ্লাইয়ে সবগুলোর লিংক দিলাম।

কোনো অডিওকে ভিডিও বানানোর প্রয়োজন হলে, নিজে না পারলে আমাকে অডিও পাঠাইয়েন, বানিয়ে দিব।

২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি এই শহরের পথে পথে হাঁটি

এই দিশেহারা মেঘ কোথায় চলেছে

আমি তোমার মনের মতোন হইতাম যদি গো

এগুলো আমার গানের লিংক

২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বেবি লাবিবের গান (যার প্রোপিক দেখছেন)

বড়ো ছেলের গান

২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মিরোরডডলের আদেশে আবার এসে এ দুটো লিংক দিতে হলো। আমার প্রথম দিকে কম্পোজিশন, সম্ভবত ২০১৪-তে লিরিক ও টিউন করা হয়। আমার নিজের হলেও আমার প্রিয় গানের একটা।

ঘরের মানুষ

মাটির দেহ ভার্সন-১

মাটির দেহ ভার্সন-২

২৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:২৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রথমেই, পোস্টে প্লাস + +।
পুরুষকন্ঠে ভূপেন হাজারিকা অনবদ্য ও শ্রেষ্ঠ। নারীকন্ঠে আপনার এক নম্বরটাই আমারও এক নম্বর- অর্থাৎ জয়তি
জয়শ্রী কবির এক সীমানা পেরিয়ে করেই সেকালের তরুণ-যুবা-বুড়োদের হার্টথ্রব হয়ে উঠেছিলেন। :)

২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ স্যার। আপনার একটা প্লাস অনেক মূল্যবান।

পুরুষকন্ঠে ভূপেন হাজারিকা অনবদ্য ও শ্রেষ্ঠ। নারীকন্ঠে আপনার এক নম্বরটাই আমারও এক নম্বর- অর্থাৎ জয়তি। আপনার সাথে আমার মিলে যাওয়ায় আমি আনন্দিত স্যার।

পুরুষকন্ঠে ভূপেন হাজারিকা অনবদ্য ও শ্রেষ্ঠ। নারীকন্ঠে আপনার এক নম্বরটাই আমারও এক নম্বর- অর্থাৎ জয়তি। একমত

আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি স্যার মতামতের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

২৪| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাতি নিয়ে দারুন অজানা কিছু জানা হলো।

অনেক ধন্যবাদ শেয়ারে!

মেঘ থম থম করে আলো নেই, বিমূর্ত এই রাত্রি আমার
সেই ছোট্টকালের ভাল লাগায় গেথে গেছে হৃদয়ে!

+++

২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ডুলুর সৌজন্যে 'মেঘ থমথম করে' আর 'বিমূর্ত এই রাত্রি আমার' এখানে উঠে এসেছে। পোস্টে উপস্থিতি এবং প্লাসযোগে কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় বিদ্রোহী। শুভেচ্ছা।

২৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬

মানতাশা বলেছেন: ভালো আছেন?

২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৪০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হ্যাঁ ভালো আছি। আশা করি আপনিও ভালো আছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৬| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৫

মিরোরডডল বলেছেন: তাই ধুলো ? তাহলেতো খুবই ভালো নিউজ ।
ধুলো যে মেসেজটা দিয়েছে তার প্রথম অংশটুকু জানি । আলমগীর কবির মারা যাবার পর জয়শ্রী কলকাতায় ফিরে যায় । এরপর আর কিছু জানতাম না । ছেলে আছে বা লন্ডন চলে গেছে জীবিত বা মৃত । তাই ক্যান্সারে মারা গেছে শুনেও অবাক হয়নি কারণ আমিতো কোনই আপডেট জানিনা । তবে এটা শুনেছিলাম একটা সময় অসুস্থ ছিলো, সেটা সম্ভবত যখন কলকাতায় ছিল, কি হয়েছিল তাও জানিনা ।

২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জয়শ্রী কবিরের অসুস্থতার খবর পত্রিকার প্রথম পাতায় ছাপা হয়েছিল, তখন পত্রিকা বলতে ইত্তেফাকই ছিল। ছবিটা এখনো ভাসা ভাসা চোখে ভাসছে। এটা জেনে ভালো লাগছে খুবই যে, তিনি আজও বেঁচে আছেন। একটু কষ্টও লাগছে, তিনি এ দেশ ছেড়ে কলকাতায় ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। স্বামীর মাটি তাকে আটকে রাখতে পারে নি এ দেশে; অন্যদিকে, মা-বাবা ও জন্মস্থানের টানও যে এড়ানো যায় না, সেটা ভেবেও কষ্ট লাগে।

২৭| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০

মিরোরডডল বলেছেন: আচ্ছা ধুলো রাকুকে সবচেয়ে বেস্ট গানগুলো কেনো দেয়নি :(
তারমানে কি ধুলোর কাছে মাটি, ঘরের মানুষ ওই গানগুলো প্রিয় না ? :|
দেখেছি যে মেইন লিংকটাও দেয়া হয়েছে, তারপরও ওটা থেকে হয়তো শোনা হবেনা ।

২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছু টেকনিক্যাল সমস্যা আছে। অনেকগুলো লিংক যোগ করেছিলাম। কিন্তু বার বার এরর এসে রিজেক্ট করে দেয়। ফলে লিংকগুলো কেটে কেটে কয়েকটা কমেন্টে দিতে হয়েছে। একটা/দুটা লিংকের চাইতে বেশি দিলে রাকু পাগল হইয়া যাইব :) ওরে জাস্ট একটা ইম্প্রেশন দেয়া, যাতে অ্যাট এ গ্ল্যান্স টাইটেলগুলো দেখতে পারে, সেজন্য ওভাবে দিয়েছি। এগুলো প্লে-লিস্টের শুরু বা শেষ দিকে অবস্থিত, এজন্য সিরিয়ালে যা আগে এসেছে তা দেয়া হয়েছে :)

২৮| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১

মিরোরডডল বলেছেন: এখন ভালো আছে এটাই গুড নিউজ । কেমন এখন ?
ওই মুভি দেখেতো আমিও ক্রাশ খেয়েছিলাম :)

২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ২০১৮ সালের জুলাইয়ের ছবি। একজন পরিচালক ফাখরুল আরেফিন খানের সাথে।


২৯| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪

মিরোরডডল বলেছেন: সবই বুঝলাম । কিন্তু নেক্সট টাইম ওই গান দুটো যেন রাকুকে দেয়া হয় ।
সবাই শুনবে ভালো লাগবে । আসলে ওই দুটা আমার খুবই প্রিয়।

২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অলরেডি গিভন। আমারও প্রিয়। রাকু হাসান পাগল হয়ে গেলে ডুলু দায়ী থাকবে

৩০| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: সম্পূর্ণ লেখা পড়ে বেশকিছু বিষয় জানলাম।
আপনার গলা যে এত চমৎকার আর আবেগ মিশ্রিত, গানটা না শুনলে বুঝতাম না। আপনে তো সত্যিকারের শিল্পী, অবশ্য আমি জানিনা যে আপনে বেতার বা টিভিতে গান করেন কিনা।
শুভেচ্ছা রইল।

২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সম্পূর্ণ লেখাটা পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আমার গলা বেশ ভালো এটা জানার পর সত্যিই মুগ্ধ, বিস্মিত, লজ্জিত ও বিব্রত হচ্ছি :)

আমি রেডিও.হোম-এ নিয়মিত গেয়ে থাকি

কিছু আগে আপনার নিটোল, পরিপাটি একটা পোস্ট পড়ে এসেছি। ভালো লেগেছে।

শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মিরোরডডল বলেছেন: তাই ? ঠিক আছে আমি দায়ভার নিলাম ।
গান শুনে পাগল হলে এটাতো আনন্দের বিষয় ।
আমিতো চাই এরকম পাগল হয়ে যাক :)


ছবিটা দেখছি আর ভাবছি সময় মানুষকে কতো বদলে দেয় ।
এটা সবার জন্যই প্রযোজ্য । কেউ এড়াতে পারেনা ।
যদিও না বললেও ঠিকই চেনা যায় সেই একই মানুষ অন্য রূপে ।
একেক বয়সের একেক সৌন্দর্য ।
এখনও মনে পড়ে সীমানা পেরিয়ে মুভিতে তার তাকানো তার হাসি মাথা খারাপ করে দিয়েছিল ।
বার বার দেখতে ইচ্ছে করতো :)

২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রাকু বেশ পরিশ্রমী, মেধাবী ও ব্যস্ত ব্লগার। আমার লিংক ব্রাউজ করতে যেয়ে ওর সময় নষ্ট হবে যেমন, আবার সময়ের অভাবে নিজের মাথার চুল ছিঁড়তে বসাটাও অস্বাভাবিক হবে না :)

ইন্টারনেট মুভি ডাটাবেইস থেকে কিছু ছবি দিলাম।











২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:


৩২| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০২

মিরোরডডল বলেছেন: চমৎকার ধুলো
ভীষণ সুন্দর

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: 'সুন্দর' কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ

৩৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০১

মিরোরডডল বলেছেন:



একজীবনের বৃষ্টি দিয়ে তুমি
সারাজীবন ভিজিয়ে দিয়ে গেলে

মেঘলা দিনে নাইবা পেলে পাশে
খবর দিও হঠাৎ কান্না পেলে


চললাম ধুলো , জানিনা আবার কবে আসবো, গুড নাইট ।

২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আবার কবে দেখা হবে মানে? ডুলু যেখানেই থাকুন না কেন, যেন সুস্থ ও নিরাপদ থাকে। শুভ কামনা সব সময়ের জন্য।

শীঘ্র ফিরে আসার অপেক্ষায়---

৩৪| ৩০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৩

মিরোরডডল বলেছেন:



"আমি তোমায় ভুলে বলো যাবো কোনখানে
তাই তোমার হইনি আকাশটা জানে"


ধুলো, একটু সিডনির বাইরে গিয়েছিলাম ।
অফিসের কাজের প্রেশার এতই বেশী ছিল যে একটা ব্রেক নিয়ে বাইরে থেকে ঘুরে আসলাম ।

মান্না দে দিয়ে গিয়েছিলাম । ধুলো কি শুনেছিল কিনা কে জানে !

"কে জানে কাহার তরে
মন কেমন করে"


৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
একটু সিডনির বাইরে গিয়েছিলাম ।
অফিসের কাজের প্রেশার এতই বেশী ছিল যে একটা ব্রেক নিয়ে বাইরে থেকে ঘুরে আসলাম ।
যাক আশ্বস্ত হলাম। যেভাবে বলেছিলেন, তাতে কিছুটা চিন্তার উদ্রেক হয় বৈকি।

মান্না দে'র ঐ গানটা সেদিন শুনেছিলাম, আজও শুনেছি। যাদের গান ছোটোবেলা থেকেই সবচাইতে বেশি শুনছি, মান্না দে তাদের একজন। তবে, এটা আগে শোনা হয় নি। আমার মান্না দে সংগ্রহ

৩৫| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৪

মিরোরডডল বলেছেন:



ধুলোর কালেকশনের ম্যাক্সিমাম আমার শোনা আর ভালোলাগার গান ।
এই গানের কথাগুলো জোস ।

তাই মখমলে ঢাকা রুপোর থালায়
আসরের মাঝে পাঠালে আমায় একটি গোলাপ তাজা

তোমার সাজঘরে রাজা সাজবো না
তুমি নকল পোশাক পরিয়ে আমাকে
অনেক দিয়েছ সাজা

১১ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:২১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা অনেক আগে শোনা গান। নিকট অতীতে শোনা হয়েছে বলে মনে পড়ে না, কারণ, আমার পিসিতে এটা নেই।

৩৬| ১১ ই জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৪১

মিরোরডডল বলেছেন:



মান্নাদে হেমন্ত এদের অনেক গানই ভালো । গানের কথা সুর ভাবায় এরকম । নস্টালজিক করে ফেলে ।

এ মন বলাকা মোর অজানার আহ্বানে চঞ্চল পাখা মেলে ধরো
নীড় ছোট ক্ষতি নেই আকাশ তো বড়

১২ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর গান।

৩৭| ১২ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:৩৩

মিরোরডডল বলেছেন:



রীতু আরাশিগে পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেলো । প্রথম ট্রিপে আরাশিগেকে গিফটটা দিতে না পারা, দেখা না করে চলে আসা এবং পরবর্তী সময় তাকে খুঁজে না পাওয়া খুব কষ্টদায়ক না পাবার অনুভূতি । ইভেন মেজর সামিরার গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যাওয়ার সংবাদটাও আমাকে কষ্ট দিয়েছে ।

এ যেন জীবনের প্রতিচ্ছবি । আকাশ থেকে নক্ষত্র যেভাবে খসে পরে, সেইভাবে জীবন থেকে একের পর এক চলে যাওয়া ।

১২ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৫:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রীতু আরাশিগে আমার সেরা সৃষ্টিগুলোর মধ্যে একটা। এ ব্লগেও শেয়ার করা হয়েছে একাধিকবার। পজিটিভ রিএকশন ছিল। আপনি এটা পড়েছেন জেনে ভালো লাগলো। অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.