নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুঃখের কবিতাই শ্রেষ্ঠ কবিতা। ভালোবাসা হলো দুঃখ, এক ঘরে কবিতা ও নারী।
১
ঢলের নদীতে ভাঙো তুফানের ঢেউ
ঢেউয়ের তুফানে গাঁথো নদীর কুসুম।
রাতের নিগণ্ঠে বেঁধে দিকচক্রবাল
আঁধারের গর্ভে খোঁজো রাতের কুটুম।
তারপর আঁকি
স্বপ্ন নয়, বৃক্ষ নয়, রহস্যের পাখি।
সরল শরীরে ধরে আগুনের দ্রোহ
কী আশ্চর্য ফুটিয়েছ সম্ভেদ মোহ!
২
কদম্ব কন্দলীকন্যা কিংবা কিংশুকিনী
ভেবে দেখো উহাদের কতটুকু চিনি।
ধোঁয়াশার সবখানি খুলে দিয়ে বসু
প্রেম দাও হে প্রশস্য প্রেমপ্রাজ্ঞ প্রসূ।
১০ সেপ্টেম্বর ২০০৮
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: অতীত হলো ভবিষ্যতের সোপান। অতীত মন্থন হলো মধু'র চাইতেও মধুর। এজন্য মানুষ খুব ঘন ঘন অতীতে ফিরে যায়, কেউ বা অতীতেই পড়ে থাকে।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ জটিল ভাই।
২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: শেষ প্যারায় কয়েকটা কঠিন শব্দে ভজঘট লেগে গিয়েছে সত্য। কিন্তু বক্তব্যে গভীরতা আছে।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতাটি পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় জুল ভার্ন ভাই। শুভেচ্ছা।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৪৬
শেরজা তপন বলেছেন: আমার জন্য এটা সহজবোধ্য নয়- তবে কিছু কিছু বুঝে আসছে
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
আপনি পড়েছেন, তাতেই আমি খুশি।
লিংকটা দিচ্ছি আপনাকে না, যদি কেউ পড়তে চায়, তাহলে এ লিংকে যেতে পারবেন। শব্দকবিতা - শব্দেই দৃশ্যানুভূতি
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় শেরজা তপন ভাই।
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: শেষের টুকু অনেক কঠিন। বুঝতে বেগ পেরে হয়েছে।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই। শুভেচ্ছা।
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: একটা সূফি কবিতা পড়লাম মনে হলো !!
এমন কবিতা আমার বেশ লাগে , প্রেয়সীর প্রেমময় বিবৃতাক্ষের চেয়ে বেশি আবেদনময় মনে হয় এমন কবিতাকে !!
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এমন কবিতা আপনার বেশ লাগে জেনে আনন্দিত। এবং এর এভিডেন্স পাওয়া যাচ্ছে আপনার আর স্মৃতিভুক-এর আলোচনা থেকেই
যাই হোক, জনৈকা প্রেমময়ী বিবৃতাক্ষিণীর প্রতি আমার শুভেচ্ছা রহিল, যেন তিনি এ কবিতার চাইতেও অধিক আবেদনময়ী হইয়া উঠেন অতিসত্বর
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২০
স্মৃতিভুক বলেছেন: পড়তে বেশ ভালো লেগেছে, কিন্তু সমস্যা হলো আমার হাতের কাছে কোনো বাংলা ডিকশনারি নেই (ক্ষমা করবেন, বাংলাতে বেশ কাঁচা আমি)।
বেশ কিছুও শব্দের অর্থ বুঝিনি আবার কিছু শব্দের বুঝলেও বাক্যের অর্থ দাঁড় করতে পারিনি। আশাকরি আপনি সাহায্য করবেন এই ব্যাপারে।
‘নিগন্ঠ’, ‘কিংশুকিনী’ শব্দের অর্থ আঁতি-পাঁতি করেও খুঁজে পাইনি।
‘কদম্ব কন্দলিকন্যা' - 'কন্দলিকন্যা' শব্দের অর্থ বুঝিনি। কদম্ব কি আমাদের 'কদম' গাছ নয়? দুই শব্দ মিলে কি অর্থ মিন করে বুঝিনি।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নজরুলের 'অগ্নিভুক' শব্দ থেকে আমি 'শব্দভুক' শব্দটা লিখি, এরপর লিখি 'স্বপ্নভুক', আরও কত 'ভুক' যে লিখবো, বলা যায় না। 'স্মৃতিভুক' শব্দটাও আমার কাছে দারুণ লাগলো, নস্টালজিক-এর বাংলা হিসাবে, কবে, কোথায় এ শব্দটা বসিয়ে ফেলি, বলা যায় না। সেজন্য আপনার কাছে অগ্রিম ঋণ স্বীকার করে রাখলাম
এ কবিতা লেখার ব্যাকগ্রাউন্ড সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে এ লিংকে - শব্দকবিতা - শব্দেই দৃশ্যানুভূতি। দুঃখিত লিংকটা দেয়ার জন্য, এখনই লিংকে যাওয়ার দরকার নেই, কখনো সময় পেলে যেতে পারেন।
শব্দের অর্থগুলো আপনি ও ধ্বংসের আওয়াজ এবং শায়মাপু অলরেডি বের করে ফেলেছেন। তারপরও নীচের কমেন্টগুলোতে আলোচনা করবো নে
সবার আগে দৃষ্টি রাখতে হবে - কবিতার শিরোনাম হলো - রহস্যের পাখি। রহস্য সৃষ্টি করা হলো এ কবিতার অন্যতম লক্ষ্য। লাস্ট ২ লাইনে একটা আকুতি বা অনুজ্ঞাও বলতে পারেন, হে জননী, প্রেমপ্রাজ্ঞ, প্রশস্য বসুমতি, আমাকে এতসব জঞ্জাল বা কনফিউশনের মধ্যে না রেখে, প্রেম দাও, মনে শান্তি দাও, আমি একটু ঘুমাই এটা হলো একটা দিক। এ মিনতি একজন অসূয়াবতী প্রেমিকার প্রতিও হতে পারে
৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: কোন্দল কোঁদলবাজ এসব শুনেছি কাজেই কবিতার কন্দলিকন্যাকে মনে হচ্ছে কোমর গুঁজে কোঁদল করা কেউ।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনি একটা কথা শুনেছেন, আর ওটা ঠিক হবে না, তা কি হয়? কন্দলী হলো কলহপ্রিয়া রমণী, বা ঝগড়াটে নারী আরটিভির গোলমাল, চিটার অ্যান্ড জেন্টলম্যান, শান্তি মলম ১০টাকা, ইত্যাদি নাটক দেখলে এ চরিত্রগুলো চিনতে পারবেন, যদিও এ কবিতা লেখার সময়ে এসব নাটকের জন্ম হয় নি
কন্দলী'র সাথে কন্যা শব্দটা অতিরিক্ত যোগ করা হয়েছে, এতে অর্থের কোনো পরিবর্তন হয় না।
কন্দলী শব্দের আরো অর্থ আছে।
৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:০০
স্মৃতিভুক বলেছেন: হা, হা। বেড়ে বলেছেন হে, শায়মা।
দেখি সোনাবীজ সাহেব কিভাবে ক্লারিফাই করেন।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
শায়মাপু কিছু বলবেন, তা কি ঠিক না হয়ে যান?
৯| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৪:৩৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: য়্যে @স্মৃতিভুক , নিগণ্ঠ হলো নগ্নতা , জৈন ধর্মের দিগম্বরদের মনে হয় নিগণ্ঠ বলে ডাকে ।
কিংশুকিনী হলো কিংশুকের স্ত্রীলিঙ্গ । কিংশুক মানে পলাশ !
আর কন্দলিকন্যা মনে হয় কোন পুরাণচরিত্র !!
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিংশুকিনী হলো কিংশুকের স্ত্রীলিঙ্গ । কিংশুক মানে পলাশ ! ঠিক আছে।
রাতের নিগণ্ঠ - রাতের উন্মুক্ততায়, রাতের বিস্তারে বোঝানোর জন্য।
চিন্তা করুন এমন একটা স্থানের কথা, গভীর রাতে, যমকালো অন্ধকারে (জমকালো নয় ), এমনকি আকাশের তারা কিংবা দিগন্তরেখা পর্যন্ত ডুবে গেছে আঁধারের নিকষ গহবরে, আর আপনি তলিয়ে গেলেন অভূতপূর্ব ভাবনার অতলান্ত সমুদ্রে- ভাবছেন, কেউ একজন অতি-আপন, সন্তর্পণে পাশে এসে আরো সন্তর্পণে একটা পেলব হাত ফেলুক কাঁধের উপর, আর আপনি মৃদু চমকে নিমেষেই বুঝে ফেললেন, এ হাত আর কারো হাত নয় - এ হাত চিত্রা'র হাত
আঁধারের গর্ভে খোঁজো রাতের কুটুম!
১০| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৫:০৪
স্মৃতিভুক বলেছেন: ধন্যবাদ, নির্বহন। কিংশুক শব্দের অর্থ জানি।
কিংশুক এর স্ত্রীলিঙ্গ কিংশুকিনী , কোনো রেফারেন্স দিতে পারবেন?
কন্দলিকন্যা মনেহয় কোনো পুরাণচরিত্র - মনেহলে তো হবে না ভাই আমার, এটারও রেফারেন্স লাগবে। এই নামে অসমীয়া এক কবি ছিলেন। এখন আপনাকে বলতে হবে এই কবি-কন্যার পূর্বে 'কদম্ব' শব্দ যোগ করলে অর্থ কি দাঁড়ায়|
'নিগন্ঠ' শব্দের অর্থ অর্থ বেশ সুন্দর, জানা ছিল না। এটারও রেফারেন্স চাইছি।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
কিংশুক এর স্ত্রীলিঙ্গ কিংশুকিনী , কোনো রেফারেন্স দিতে পারবেন?
এর রেফারেন্স নাই। এটা আমার একটা অভ্যাস, পুংলিঙ্গকে জায়গামতো স্ত্রীলিঙ্গে রূপান্তর। ঈশ্বরিণী, পাষণ্ডিণী, পল্লবিনী, গরবিনী, তেমনি কিংশুকিনী - আমি এভাবে লিখি। রূপান্তর প্রক্রিয়া ভুল নয়। দ্রঃ চাতক < চাতকিনী।
১১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:০৩
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @স্মৃতিভুক ,
নিগণ্ঠ এর রেফারেন্স বাংলা একাডেমির অভিধান । কিংশুকিনীর আরেকটি অর্থ হতে পারে , নির্গুণ নারী । এটারও রেফারেন্স ঐ !
কন্দলীকন্যার আরেরকটি অর্থ পেলাম , যেটা শায়মাপা বলেছে তাই , ঝগড়ুটে মেয়ে ! আর কদম্ব মানে তো হয় সারি না হয় কদম ফুল । এটাকে হয়তো উপমা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে !!
এইতো !
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শব্দগুলোর কোনোটাই কোনো পুরাণচরিত্র হিসাবে আমি ব্যবহার করি নি, এগুলোর প্রচলিত অর্থ বা ভিন্নার্থগুলো ধরতে হবে।
কদম্ব নিয়ে কোনো কনফিউশন হবে, এটা অবশ্য আমি ভাবি নি। কদম্ব'র সাথে বাকি শব্দগুলো জুড়ে দিয়ে একটা রহস্য বা কনফিউশন সৃষ্টি করা হয়েছে, যেজন্য তার পরের লাইনেই আছে- ভেবো দেখো উহাদের কতখানি চিনি।
হ্যাঁ, এই তো!
১২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫
এম ডি মুসা বলেছেন: অক্ষরবৃত্ত ছন্দ কবিতার দারূণ লাগলো
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ এম ডি মুসা ভাই। শুভেচ্ছা।
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১১
স্মৃতিভুক বলেছেন: @ ধন্যবাদ, নিবর্হণ।
- “নিগণ্ঠ এর রেফারেন্স বাংলা একাডেমির অভিধান” # বাংলা একাডেমির বাংলা অভিধান ডাউনলোড করলাম, ওখানেও পেলাম না এই শব্দটা।
- “কিংশুকিনীর আরেকটি অর্থ হতে পারে , নির্গুণ নারী” # এর আগে বললেন "কিংশুক" এর স্ত্রীলিঙ্গ এখন বলছেন "নির্গুণ নারী"। আপনার নিজের মস্তিষ্ক-প্রসূত শব্দার্থ এইগুলি? যাইহোক, বাংলা অভিধানে নেই এই শব্দটাও।
- “কন্দলীকন্যার আরেরকটি অর্থ পেলাম , যেটা শায়মাপা বলেছে তাই , ঝগড়ুটে মেয়ে ! আর কদম্ব মানে তো হয় সারি না হয় কদম ফুল । এটাকে হয়তো উপমা হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে !!” # এখানে অধিক শোকে পাথর হয়ে গেলাম, উত্তর দেয়ার মতো কিছু পেলাম না। তবে এখানে আপনি আপনার বুদ্ধি-বৃত্তির পরিচয় দিয়েছেন এবং তা প্রশংসনীয় কিছু নয়।
যদি নিশ্চিত না হন, প্লিজ, মনগড়া উত্তর দেয়ার দরকার নেই। তবে হয়তো ভুল অভিধান ডাউনলোড করতেও পারি, সেক্ষেত্রে স্ক্রিনশট দিয়ে দেবেন। আপনি যা মনে করেন, সেটাকে রেফারেন্স হিসেবে নিয়ে অকারণে পান্ডিত্য দেখানোর প্রয়োজন নেই, কেমন?
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নিগণ্ঠ বানানটা খেয়াল করুন - ণ্ঠ-তে ণ। এবার অভিধান খুঁজে দেখুন।
নিগণ্ঠ অর্থ জৈন সম্প্রদায়। কিন্তু আমি এর অন্য অর্থে ব্যবহার করেছি - গ্রন্থিহীন, বন্ধনহীন। এ ব্যাপারে ৯ নম্বর কমেন্টের উত্তরে আলোকপাত করেছি।
কিংশুক-এর অন্য অর্থ নির্গন্ধ পলাশের মতো নির্গুণ পুরুষ। এর স্ত্রীলিঙ্গ যদি কিংশুকিনী করা হয়, তার অর্থ নির্গুণা নারীই হবে। এটা অসঙ্গত বা অযৌক্তিক কিছু না। শব্দের মূলকে ভাঙা ও গড়া কবিতা লেখার একটা মজার খেলা বটে। আর শব্দেরা শুধু প্রচলিত অর্থেই লেখায় ব্যবহৃত হবে, নিশ্চয়ই এ কথা আপনিও মানবেন না, তাই না? শব্দের প্রয়োগে হুটহাট অর্থ পালটে যেতে পারে, শব্দটা নিজেও হয়ত সেটা বুঝে উঠতে পারবে না কবিতার ক্ষেত্রে এটা বেশি প্রযোজ্য।
বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা অভিধান থেকে এসব লিখছি। এটা অনলাইনে আছে কিনা দেখে নিতে পারেন।
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৪
স্মৃতিভুক বলেছেন:
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিংশুক শব্দের জন্য বাংলা একাডেমী, ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, ২য় সংস্করণ নভেম্বর ১৯৯২, পৃষ্ঠা ২৬২ দেখুন।
১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:১৫
স্মৃতিভুক বলেছেন:
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: নিগণ্ঠ শব্দের জন্য বাংলা একাডেমী, ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, ২য় সংস্করণ নভেম্বর ১৯৯২, পৃষ্ঠা ৬৮১ দেখুন।
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি ছিলেম না, এর মধ্যে এতকিছু ঘটে গেছে?
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তুমি জলদি আবির্ভুত হও
১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
জটিল ভাই বলেছেন:
লেখক বলেছেন: অতীত হলো ভবিষ্যতের সোপান। অতীত মন্থন হলো মধু'র চাইতেও মধুর। এজন্য মানুষ খুব ঘন ঘন অতীতে ফিরে যায়, কেউ বা অতীতেই পড়ে থাকে।
তাইতো সব অতীত কখনো অতীত হয় না। ইচ্ছায় কিংবা অনিচ্ছায় বারবার মনে নাড়া দিয়ে চলে।
সুন্দর প্রতিউত্তরের জন্য আন্তরিক জটিলবাদ গ্রহণ করুন প্রিয় ভাই।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
তাই তো আমার রবিকাকা গাহিয়াছেন,
হে অতীত, তুমি ভুবনে ভুবনে,
কাজ করে যাও গােপনে গােপনে,
মুখর দিনের চপলতা-মাঝে
স্থির হয়ে তুমি রও।
হে অতীত, তুমি গােপনে হৃদয়ে
কথা কও, কথা কও।
১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯
শায়মা বলেছেন: তোমার এই কবিতা নিয়ে তুলকালাম হয়ে গেলো আমাদের!
তবে আমি ঠিক ঠিক ঠিক!! হা হা হা আমি আরও কিছু কবিতার মিনিং লিখেছিলাম। পরে মুছে দিলাম হা হা হা
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
হাহাহাহাহা।
তবে, আপনিসহ স্মৃতিভুক ও নিবর্হণের দৈরথ বেশ ভালো লাগিল।
১৯| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই কবিতার শিরোনাম সার্থক।
কবিতাখানি নিজেই একজন রহস্যের পক্ষী হইয়া সকলের মনে উড়াউড়ি আরম্ভ করিয়াছে।
এই পক্ষী মনে হয় আহমেদ জি এস ভাইয়ার অচুইক্কা পক্ষীর ভাই অথবা বইন।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি এ কথাটা কোথাও লিখতে চাইছিলাম, আপনি সেটা বলে দিলেন। কবিতাটার একটা অর্থ আছে আমার কাছে, সেটা বলবো না। কবি নিজে থেকে কোনোদিন কবিতার মূল অর্থটা কাউকে বলবেন না, যদিও সব পাঠক কিংবা কোনো কোনো পাঠক কবির মনকে ছুঁয়ে ফেলবেন। পাঠক কবিতাটির যে অর্থই করুক না কেন, কবি যেন কোনোদিন না বলেন, না, এটা এ কবিতার মূল ভাব নয়। কবিতার নিজস্ব কোনো অর্থ নেই। পাঠ ভেদে ও পাঠকভেদে, স্থান ও কাল ভেদে অর্থের পরিবর্তন বা বিবর্তন হবে। কবিতা হলো বহুমাত্রিক।
আবারও আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
২০| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: সেরকম কবিতা। তবে আমাকে আবার তরজমা করতে বইলেন না।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। না সনেট ভাই, অনেক তরজমা ইতিমধ্যে হয়ে গেছে।
শুভেচ্ছা রইল।
২১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @স্মৃতিভুক , কবিতা যারা লেখে তারা শব্দ নিয়ে খেলে । নিগণ্ঠ শব্দটা অভিধানে আছে আমি আগেও বলেছি এটা জৈন সম্প্রদায়ের দিগম্বরকে বোঝায় মানে নগ্নতা । শব্দের আভিধানিক একটা অর্থ থাকে এর আভিধানিক ব্যবহারও থাকে । এক শব্দকে কখনওই এর আক্ষরিক অর্থে ব্যবহার করা হয় না । আপনি অভিধান ভালো করে খুঁজে দেখুন !!
কিংশুক এর আরেকটি অর্থ হলো যার কোন গুণ নেই । তো কিংশুকিনী যদি স্ত্রী লিঙ্গ হয় তো এর মানে কী দাঁড়ায় ?
কন্দলীনি শব্দের যে অর্থ বলেছি আমি নিশ্চিত তা ঠিক । সোনাবীজ ভাই তা পরিষ্কার করবে আশাকরি ।
আর হ্যাঁ পাণ্ডিত্য দেখাতে চাইলে আপনাকে এতসব বলতাম না । ভাষা হলো অনুধাবনের বিষয় আক্ষরিক অর্থ দিয়ে অন্তত কবিতা বোঝা যায় না এবং কবি যখন নতুন শব্দ চয়ন করে তখন এখানে অনুধাবনকেই প্রশ্রয় দিতে হয় !!
আমার কাছে ছবি তুলবার মত কোন ডিভাইস নেই তাই দিতে পারছি না । এখন আমার এই দৈন্যতা থেকে যদি আমার দোষ হয় তবে আমার বলবার কিছুই নেই !!
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কন্দলী বা কন্দলীকন্যা শব্দটি সম্পর্কে উপরে অলরেডি বলেছি। কন্দলীর একটা অর্থ কলহপ্রিয়া নারী। এ অর্থ বোঝানোর জন্য কন্দলীকন্যা বা কন্দলিনী শব্দ ব্যবহার করলে কোনো সমস্যা দেখি না। একজন কবি বা লেখক শব্দের অর্থ অক্ষুণ্ণ রেখে কিংবা বদলে দিতে এরূপ ব্যবহার করতেই পারেন।
কন্দলী শব্দের আরো অনেক অর্থ আছে, যেমন কলার মোচা, বা এক ধরনের ফুলও আছে। পতাকা, ব্যাঙের ছাতা, মৃগীরোগী, ইত্যাদিও কন্দলী শব্দের অর্থ প্রকাশ করে।
কন্দলী শব্দের জন্য বাংলা একাডেমী, ব্যবহারিক বাংলা অভিধান, ২য় সংস্করণ নভেম্বর ১৯৯২, পৃষ্ঠা ২১৮ দেখুন।
২২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: দিলেন তো চিত্রার কথা মনে করিয়ে এই বিকেল বেলায় !!
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার চিত্রার সাথে আমার পরিচয় হয় এখানে। লেখাটা খুব হৃদয়গ্রাহী ছিল। অমন একজন চিত্রাও যে-কোনো প্রেমিকের আরাধ্য নায়িকা হতে বাধ্য
২৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রানার ব্লগ বলেছেন: ভাই কবিতা ভালো লেগেছে। পান্ডিত্বের কচকচানি ভালো লাগে নাই। আমার মনে হয় কবিতা মানুষের জন্য অর্থাৎ সাধারন মানুষের জন্য আর যারা পন্ডিত তারা তো বাজ পাখি তাদের জন্য অন্যকিছু যেমন শ্লোক
উপরের কমেন্ট মুছে দিন।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।
কবিতার উপর আলোচনা এখন নাই বললেই চলে। কবিতার উপর ছোটোখাটো দু-একটা পোস্ট আমানজা-কে দিতে দেখি। বেশকিছু পোস্ট আমি অবশ্য বেশ আগেই দিয়েছি, এখন তেমন তাগিদ বোধ করি না বলে আর লিখিও না। ব্লগে বর্তমানে ভালো মানের কবিতা নেই বললেই চলে। আগে অনেক বাঘা বাঘা কবিদের অনেক সারগর্ভ আলোচনা দেখেছি, উৎকৃষ্ট মানের কবিতাও দেখেছি। সেখান থেকে শেখার ছিল অনেক কিছু।
পাণ্ডিত্য অ্যাপার্ট - এসব আলোচনা আমার ভালো লাগে। স্মৃতিভুক ও নিবর্হণ খোঁচাখুঁচি করে অনেক দূর খুঁড়েছেন। এটা আমার কাছে উপভোগ্য মনে হয়েছে।
আবারও ধন্যবাদ রানা ভাই। শুভেচ্ছা।
২৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: চিত্রাকে নিয়ে ঐ লিখাটা আমার হৃদয় নিংড়ানো ছিল । আসলে আমি নিজেই চিত্রার আবহে ঘুরে ফিরে মরি , তার বিবৃতাক্ষের মায়া আমাকে তাড়িয়ে মারে !!
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ঐ লেখাতে আপনার ট্যালেন্ট এবং লেখার স্কিল পরিষ্কার বোঝা যায়। আপনি ভালো লেখক ও কবি।
২৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০০
রানার ব্লগ বলেছেন: সত্যি বলতে কি এদের পান্ডিত্ব দেখে সুকুমার রায়ের একটা ছড়া মনে পরে গেছে।
বিদ্যে বোঝাই বাবুমশাই চড়ি সখের বোটে,
মাঝিরে কন, ''বলতে পারিস সূর্যি কেন ওঠে?
চাঁদটা কেন বাড়ে কমে? জোয়ার কেন আসে?''
বৃদ্ধ মাঝি অবাক হয়ে ফ্যালফ্যালিয়ে হাসে।
বাবু বলেন, ''সারা জীবন মরলিরে তুই খাটি,
জ্ঞান বিনা তোর জীবনটা যে চারি আনাই মাটি।''
খানিক বাদে কহেন বাবু, ''বলতো দেখি ভেবে
নদীর ধারা কেমনে আসে পাহাড় থেকে নেবে?
বলতো কেন লবণ পোরা সাগর ভরা পানি?''
মাঝি সে কয়, ''আরে মশাই অত কি আর জানি?''
বাবু বলেন, ''এই বয়সে জানিসনেও তা কি
জীবনটা তোর নেহাৎ খেলো, অষ্ট আনাই ফাঁকি!''
আবার ভেবে কহেন বাবু, '' বলতো ওরে বুড়ো,
কেন এমন নীল দেখা যায় আকাশের ঐ চুড়ো?
বলতো দেখি সূর্য চাঁদে গ্রহণ লাগে কেন?''
বৃদ্ধ বলে, ''আমায় কেন লজ্জা দেছেন হেন?''
বাবু বলেন, ''বলব কি আর বলব তোরে কি তা,-
দেখছি এখন জীবনটা তোর বারো আনাই বৃথা।''
খানিক বাদে ঝড় উঠেছে, ঢেউ উঠেছে ফুলে,
বাবু দেখেন, নৌকাখানি ডুবলো বুঝি দুলে!
মাঝিরে কন, '' একি আপদ! ওরে ও ভাই মাঝি,
ডুবলো নাকি নৌকা এবার? মরব নাকি আজি?''
মাঝি শুধায়, ''সাঁতার জানো?''- মাথা নাড়েন বাবু,
মূর্খ মাঝি বলে, ''মশাই, এখন কেন কাবু?
বাঁচলে শেষে আমার কথা হিসেব করো পিছে,
তোমার দেখি জীবন খানা ষোল আনাই মিছে!''
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৫৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমরা ক্লাস ফোরে পড়ার সময়ে এটা আমাদের বাংলা বইয়ে ছিল। ছড়াটা খুব মজার। কবে যেন এটার একটা ইংলিশ ভার্সনও দেখলাম
২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কী যে বলেন , আল্লাহ যখন চায় তখন কিছুটা লিখতে পারি এই যা , সবই ওনার ইচ্ছা !!
আপনি আমার এই গান শোনেননি !!
দিয়ে গেলাম নির্লজ্জের মত শোনার অনুরোধ রইল !!
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার গানটা ভালো হয়েছে খুবই। আমি প্রথমেই কমেন্ট করেছিলাম। কিন্তু মাঝে মাঝে টেকনিক্যাল কারণে কমেন্ট ডেলিভারি ফেইলিউর হয়, যেটা হয়ত আমি ট্রেস করতে পারি না, যেমন, আমি কমেন্ট সাবমিট করেছি, হয়ত ঐ মুহূর্তে ইন্টারনেট ডিসকানেক্টেড হয়ে গেছে, যা আমার নজরে পড়ে নি।
যাই হোক, গানে, কবিতায় শুভ কামনা থাকলো।
২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২০
স্মৃতিভুক বলেছেন: ধন্যবাদ, সোনাবীজ। গোঁজামিল টাইপের যুক্তি, এখনো মেনে নিতে পারিনি। তবে স্বীকার করছি, বাংলাতে আপনার দখল আছে।
নির্বহণ, আশাকরি পরবর্তীতে আপনার মস্তিষ্কপ্রসূত কোনো গোঁজামিল দেয়ার চেষ্টা করবেন না। খুব বেশি না হলেও, বাংলাটা টুকটাক জানি।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:২৮
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনাদের দুজনকেই ধন্যবাদ। অনেকদিন পর কিছুটা হলেও সাহিত্যের উপর কিছু আলোচনা হলো।
গোঁজামিল টাইপের যুক্তি, এখনো মেনে নিতে পারিনি। যদি বলতেন, গোঁজামিল কোনটা ছিল। না বললেও ক্ষতি নেই। শুভ কামনা থাকলো পরবর্তী আলোচনার জন্য।
২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @স্মৃতিভুক আপনাকে কোন গোঁজামিল আমি দিইনি । কবিতা যখন মস্তিষ্ক প্রসূত হয় তখন এর অনুধাবন মস্তিষ্ক প্রসূত হবে না তো কী হবে শুনি ? কোন ব্যকরণ কী আপনার জানা আছে কবিতা বুঝবার ? আপনি বাংলা জানেন ভালো কথা কিন্তু শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ কী করে হয় তাই বুঝছেন না !
আমি আমার মত বলে যাবো ভাই আপনার অত্যুগ্র জ্ঞানে সেটা কিছু না হলেও বলে যাবো ! ভালো থাকবেন !
২৭ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কুল কুল।
২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:০৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।
২৭ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি সেলিম আনোয়ার ভাই।
৩০| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:৫৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অপ্রচলিত শব্দচয়ন, তবে বক্তব্য পরিষ্কার। উপভোগ্য।
২৭ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ধন্যবাদ সাধু। শুভেচ্ছা।
৩১| ২৭ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ৭:৪৬
সোহানী বলেছেন: কবিতা পড়ে দাঁত খুলে পড়ার অবস্থা.......................হাহাহাহাহা
পুরাই মাথার উপ্রে
২৭ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহাহা। আপনি পড়েছেন, তাতেই আমি ধন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
জটিল ভাই বলেছেন:
অতীতে সুখ আওরে চলেছেন নাকি প্রিয় ভাই?