![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নীচ থেকে উপরে ওঠা আনন্দের।
কিন্তু শীর্ষ থেকে পা পিছলে নিচে পরাটা ভয়ংকর। আঘাতটা কোথায় লাগে কেবলমাত্র ভুক্তভোগীই বুঝতে পারে। জাঁকজমকপূর্ণ জীবন থেকে অবসর নিয়ে কেউ যখন দুম করে সুইসাইড করে বসে, আশে-পাশের মানুষ অবাক হয়ে ভাবে, "হায়! কি এমন অভাব ছিল যার জন্য এমন কাজ করল। সুখে থাকতে ভূতে কিলায়!"
হয়তো কেউ কোনোদিন জানবে না কতদিনে মানুষটা একটু একটু করে নিঃশেষ হয়ে গেছে। কতদিন হাতে ছুরি নিয়ে ঘন্টার পর চেষ্টা ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়েছে নিজেকে আঘাত করার। হাতভর্তি ঘুমের ওষুধ খেয়ে ভেবেছে এটাই শেষ ঘুম। কিন্তু আবার ঘুম ভেঙ্গে অনলে দগ্ধ হয়েছে বারবার।
চোখের পানি মুছে ঘর থেকে বের হওয়া দামি পোষাক, দামি জুতো, সানগ্লাস পড়া একটা মাকাল ফলের অবয়ব ছাড়া আমরা আর কিচ্ছু দেখি না, কিচ্ছু টের পাই না।
সুন্দর পোষাকের সুন্দর অবয়বের মাকাল ফল। যার ভেতরটা ছাইয়ে ভরা। আর আমরা ছাইয়ের স্তুপ দেখে ঈর্ষান্বিত হই, "ইশ! যদি ওর মত হতে পারতাম! "
২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৫৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আত্মহত্যা কেবল ভীরুকাপুরুষেরদলই করতে পারে।
৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু বুঝলাম না।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কষ্টের নীল চাদরে মোড়ানো একান্ত "আমি" টার চাপা কান্না কেউ দেখেনা, দেখেনা মাকাল ফলরূপী "আমি" পুড়ে পুড়ে হওয়া "ছাই" এর চাপা কষ্টগুলোকে। তবে, আত্মহত্যা কোন সমাধান নয়, ছাই এর ধ্বংসস্তুপ হতে উঠে দাড়ানোতেই মুক্তি।
লেখায় ভাললাগা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩১
রায়হান আহম্মেদ. বলেছেন: বেশ!মনোমুগ্ধকর লেখনি,কলমের ডগায় বিচক্ষনতার নিদর্শন।