নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি কোরানকে সহজ করে দিয়েছি বোঝার জন্য।

সুরা আল-যুমার(৩৯) আয়াত ১৮

ফারুক৫৫

সুরা আল-যুমার(৩৯) আয়াত ১৮ যারা মনোনিবেশ সহকারে কথা শুনে , অতঃপর যা উত্তম , তার অনুসরন করে। তাদেরকেই আল্লাহ পথ প্রদর্শন করেন এবং তারাই বুদ্ধিমান।

ফারুক৫৫ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাদীস ও সুন্নাহ।(২)

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৩৭

কোরানে হাদীস সম্পর্কীয় আয়াত।



কোরানে ব্যবহৃত হাদীস শব্দটির পর্যালোচনা করলে আমরা দেখতে পাই যে , আল্লাহ চান আমরা তারই হাদীস অর্থাৎ কোরান ছাড়া যেন অন্য কোন হাদীস অনুসরন না করি।



নিম্নে আমি কয়েকটি আয়াতের অনুবাদ দিচ্ছি , যেগুলো পড়লে পরিস্কার হয়ে যাবে আল্লাহ কি বলেছেন। এখানে আরবি শব্দ হাদীসের কোন মানে করা হয় নাই। হাদীস শব্দটিই কোরানে ব্যবহার হইয়াছে।



সূরা আল আ’রাফ (৭) আয়াত ১৮৫

তারা কি প্রত্যক্ষ করেনি আকাশ ও পৃথিবীর রাজ্য সম্পর্কে এবং যা কিছু সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ তা’আলা বস্তু সামগ্রী থেকে এবং এ ব্যাপারে যে, তাদের সাথে কৃত ওয়াদার সময় নিকটবর্তী হয়ে এসেছে? বস্তুতঃ এরপর আর কোন হাদীসের উপর ঈমান আনবে?



সূরা লোকমান (৩১) আয়াত ৬

একশ্রেণীর লোক আছে যারা মানুষকে আল্লাহর পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশে অবান্তর হাদীস সংগ্রহ করে অন্ধভাবে এবং উহাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। এদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।



সূরা আল জাসিয়া (৪৫) আয়াত ৬

এগুলো আল্লাহর আয়াত, যা আমি আপনার কাছে আবৃত্তি করি যথাযথরূপে। অতএব, আল্লাহ ও তাঁর আয়াতের পর তারা কোন হাদীসে বিশ্বাস স্থাপন করবে।



সূরা আত্ব তূর (৫২) আয়াত ৩৪

যদি তারা সত্যবাদী হয়ে থাকে, তবে এর (কোরানের) অনুরূপ কোন হাদীস উপস্থিত করুক।



সূরা আল মুরসালাত (৭৭) আয়াত ৫০

এরপরে (কোরানের) আর কোন হাদীসে বিশ্বাস স্থাপন করবে?





যারা আল্লাহর উপরোক্ত আয়াতগুলো বিশ্বাস করবে না , তাদের স্মরনের জন্য নিম্নের আয়াত।



সূরা সেজদাহ (৩২) আয়াত ২২

যে ব্যক্তিকে তার পালনকর্তার আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশ দান করা হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার চেয়ে যালেম আর কে? আমি অপরাধীদেরকে শাস্তি দেব।



৩১) সূরা লোকমান ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ৭

যখন ওদের সামনে আমার আয়তসমূহ পাঠ করা হয়, তখন ওরা দম্ভের সাথে এমনভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয়, যেন ওরা তা শুনতেই পায়নি অথবা যেন ওদের দু’কান বধির। সুতরাং ওদেরকে কষ্টদায়ক আযাবের সংবাদ দাও।

মন্তব্য ৮৮ টি রেটিং +৩/-২১

মন্তব্য (৮৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৪৭

মদন বলেছেন: এখানে প্রতিটি হাদিস মানেই হলো "কথা"। প্রচলিত হাদিসগ্রন্থ নয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি একটি আয়াত দেখান , যেখানে প্রচলিত হাদিসগ্রন্থ অনুসরন করতে বলা হয়েছে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২৫

ফারুক৫৫ বলেছেন: হাদীসগ্রন্থ তো রসূল ও অন্যান্যদের কথায় ভরপুর , নাকি অন্য কিছু?

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫২

অরণ্য আশরাফ বলেছেন: মাঝে মাঝে গাঁজায়ও টান দিতে ইচ্ছে হয়।

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৬

ফারুক৫৫ বলেছেন: মন চাইলে দিন , কে মানা করেছে।

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৫৬

হা...হা...হা... বলেছেন: আপনি ভুল অনুবাদ দিচ্ছেন। একটি উদাহরণ দিচ্ছি....আপনি লিখেছেন..

সূরা আল আ’রাফ (৭) আয়াত ১৮৫
তারা কি প্রত্যক্ষ করেনি আকাশ ও পৃথিবীর রাজ্য সম্পর্কে এবং যা কিছু সৃষ্টি করেছেন আল্লাহ তা’আলা বস্তু সামগ্রী থেকে এবং এ ব্যাপারে যে, তাদের সাথে কৃত ওয়াদার সময় নিকটবর্তী হয়ে এসেছে? বস্তুতঃ এরপর আর কোন হাদীসের উপর ঈমান আনবে?

অথচ শেষ লাইন হবে..বস্তুতঃ এরপর কিসের উপর ঈমান আনবে?


আপনি কি জেনেশুনে এই মিথ্যাটা যোগ করেছেন নাকি অজ্ঞতার কারণে বুঝতে পারলাম না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩২

ফারুক৫৫ বলেছেন: জ্বী না। কোরানে হাদীস শব্দটিই ব্যবহার হয়েছে। আরবী টা পড়ে দেখুন। পোস্টের প্রথমেই বলেছি হাদীস শব্দের কোন মানে ছাড়াই তর্জমা দিয়েছি , যাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ না থাকে।

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০০

হা...হা...হা... বলেছেন: আমি ইতিমধ্যে আপনার দেওয়া আরো কিছু আয়াত মিলিয়ে দেখেছি। সব মিথ্যা। কেন এই মিথ্যা প্রচারনা?

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩৩

ফারুক৫৫ বলেছেন: কোনটিই মিথ্যা নয়। আরবি শব্দের সাথে মিলিয়ে পড়ুন।

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:০২

মদন বলেছেন: আপনি একটি আয়াত দেখান যেখানে প্রচলিত হাদিসকে অনুসরন করতে নিষেধ করা হয়েছে। আপনার বর্নিত প্রতিটি আয়াতের হাদিস অর্থ কথা। নবী (স.) এর কথা, যাবিত জীবন, তার আদেশ-নিষেধ নয়। আপনি কোরআনের কথাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করে ভূল ব্যাখ্যা করছেন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি একটি আয়াত দেখান , যেখানে প্রচলিত হাদিসগ্রন্থ অনুসরন করতে বলা হয়েছে। আয়াত টি দেখান।

আমি কোন ব্যাখ্যা দেই নি , সরল তর্জমা করেছি। হাদীস শব্দের মানে নিয়ে কেউ যদি মিথ্যা প্রচারনা করে থাকে , তবে সে অন্য কেউ । আমি নই।

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:২৮

মদন বলেছেন: আপনার আরেকটি পোষ্টে কোরআনের আলোকেই সুরা লাহাবের ব্যাখ্যা চেয়েছিলাম। আপনি এখনও দেন নাই। অপেক্ষায় আছি।

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: আমি কোরানের ব্যাখ্যা কোথাও দেই নি , বা ব্যাখ্যা দেয়ার অধিকার ও আমার নেই। আমি সরল মানে অনুসরন করি।

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৩৫

আবু আব্দুল্লাহ মামুন বলেছেন: আরবী ভাষায় এমন অনেক শব্দ রয়েছে যা অভিধানে একাদীক অর্থ বহন করে। সুতরাং হাদীস শব্দটিরও স্থান-কাল বুঝে অর্থ নির্ধারণ করতে হবে। সূরা লোকমানের ৬ নম্বর আয়ায়ে যে লাহওয়াল হাদীস বলা হয়েছে, এই আয়াতে লাহওয়াল হাদীষ অর্থ গান-বাজনা।

আর কুরআনে বহু আয়াতে রাসূলের অনুসরণের কথা বলা হয়েছে।
যেমন সূরা নিসার ১৩-১৪-৫৪ নম্বর আয়াত। সূরা মায়েদার ৯২ নম্বর আয়াত। সূরা আনফালের ২০ ও ৪৬ নম্বর আয়াত। সূরা নূরের ৫২-৫৪-৫৬-৭১-৮০-৮৪-৯০ নম্বর আয়াত। সূরা আহযাবের ৭১ নম্বর আয়াত। সূরা মুহাম্মদের ৩৩ নম্বর আয়াত। সূরা ফাতহের ১৩ ও ১৭ নম্বর আয়াত। সূরা হুজুরাতের ১৪ নম্বর আয়াত। সূরা মুজাদালার ১৩ নম্বর আয়াত। সূরা তাগাবুনের ১২ নম্বর আয়াত।
বিশেষ করে সূরা হাশরের ৭ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে, রাসূল তোমাদের যে আদেশ করেন তা গ্রহণ কর। আর যা করতে নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক।

তবুও কী আপনি! হাদীসকে অস্বীকার করবেন..?

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৪৬

ফারুক৫৫ বলেছেন: অবশ্যই। আপনি একটি আয়াত দেখান যেখানে প্রচলিত হাদিসগ্রন্থ অনুসরন করতে বলা হয়েছে।

সূরা হাশরের ৭ নম্বর আয়াতের জবাব আগের কোন এক পোস্টে একজনকে দিয়েছি , সেটা পড়ে দেখেন।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৪০

অলস ছেলে বলেছেন: সংক্ষেপে একটা ঘটনা বলি। আমার এক দুস্ত স্ক্রু ঢিলা হয়ে গেছিলো। বেশি পড়তে পড়তে আর চিন্তা করতে করতে। একদিন আমারে কয়, দুস্ত, কুরান শরীফ বিশ্বাস করিস না, বহুত সমস্যা আছে। আমি বল্লাম, কি হৈছে দুস্ত। কয়, এইটা কেম্নে আল্লাহর বই? যেইখানে পায়খানা প্রস্রাবের কথা আছে? পঁচা কথা। আমি বল্লাম, কেমনে মামু? কয়, গতকাল আন্দরকিল্লা দিয়া যাইতাছিলাম, ক্যাসেটের দুকানে তেলা্ওয়াত বাজতাছে, লাদা শব্দটা বলছে, আমি কনফার্ম শুনছি। আমার মাথায় একটু ধন্দ লাগলো। চিন্তা কৈরা বল্লাম, আয়াতটা কি এইটা, আয়াহসাবু .............. মা লাহু আখলাদা। হেতে লাফাইতে শুরু করছে, হ, হ। দেখছস। আমি তারে বল্লাম, এইটা একটা চিন্তা করার মতই কথা বটে। আপনিই বলেন স্ক্রু ঢিলারে আখলাদা/খালেদ/খলদুন এইসব শব্দের মূল, অর্থ আর আরবী/বাংলা দুই ভাষা এইসব বুঝায়া লাভ আছে? হেতে ধৈরা নিছে তার মত কৈরা। তার সুখ মনে মনে। আপনার বিশ্লেষণ টা ভালো হৈছে। বিশ্বাস করেন হাসতে হাসতে মুখের চা পৈড়া গেছে। ঐ গল্পটা জানেন তো, দুই আংরেজি পন্ডিতের যুদ্ধ। পরে একজন জিগায়, বলেন তো, 'আই ডন্টনো' অর্থ কি? আরেকজন যেই বলছে 'আমি জানি না', হৈ হৈ হৈ ..... :) আপনি জিতসেন।



১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৫১

ফারুক৫৫ বলেছেন: ভালই কইছেন।'আই ডন্টনো' গল্পটা জানা ছিল , একারনেই হাদীস শব্দটার মানে না দিয়া যেমনে আছিল তেমনেই রাইখা দিছি , যাতে প্যচাল না হয় । আমি মানে না দিলে কি হইব , যারা প্যচাইতে চায় তারা ঠিকই হাদীস শব্দ বাদ দিয়া মানে লইয়া প্যচাইতেছে।

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৪২

মদন বলেছেন: তো এইটুকুই বলেন সুরা লাহাব থেকে আপনি কি বুঝলেন? না বুঝলে তো আর পড়ে লাভ নেই।

১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৫৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: আবু লাহাবের হস্তদ্বয় ধ্বংস হোক এবং ধ্বংস হোক সে নিজে,
কোন কাজে আসেনি তার ধন-সম্পদ ও যা সে উপার্জন করেছে।
সত্বরই সে প্রবেশ করবে লেলিহান অগ্নিতে
এবং তার স্ত্রীও-যে ইন্ধন বহন করে,
তার গলদেশে খর্জুরের রশি নিয়ে।

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৫৮

আবু আব্দুল্লাহ মামুন বলেছেন: রাসূলকে অনুসরনের কথা বলা হয়েছে, সুতরাং যেখানেই রাসূলের কথা বা আমল পাওয়া যাবে, ওটাকেই আকড়ে ধরতে হবে।

১১| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০৩

আবু আব্দুল্লাহ মামুন বলেছেন: যে পোস্ট একজনেরও ভাল লাগেনা সেই পোস্ট কিভাবে এখনোও ব্লগে স্থির থাকে। মডারেশন কোথায়...?

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:২১

ফারুক৫৫ বলেছেন: কোরানের আয়াত পছন্দ হয় না?

সূরা সেজদাহ (৩২) আয়াত ২২
যে ব্যক্তিকে তার পালনকর্তার আয়াতসমূহ দ্বারা উপদেশ দান করা হয়, অতঃপর সে তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার চেয়ে যালেম আর কে? আমি অপরাধীদেরকে শাস্তি দেব।

৩১) সূরা লোকমান ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত ৭
যখন ওদের সামনে আমার আয়তসমূহ পাঠ করা হয়, তখন ওরা দম্ভের সাথে এমনভাবে মুখ ফিরিয়ে নেয়, যেন ওরা তা শুনতেই পায়নি অথবা যেন ওদের দু’কান বধির। সুতরাং ওদেরকে কষ্টদায়ক আযাবের সংবাদ দাও।

১২| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:০৪

অলস ছেলে বলেছেন: আমি বল্লাম তো ভাই আপনি জিতসেন। ওয়াল্লাহে ইয়া আখি, আনতা বিজয়ী।

অরণ্য আশরাফ: দুনিয়ার কোন গাঁজার পক্ষে এই পিনিক দেয়া সম্ভব না। অন্য কিছু আছে।

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:৫৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: বুঝলাম না কারে কইলেন আর কি কইলেন!!

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:১৪

ব্যতিক্রমী বলেছেন: কই আইলাম আমি:( এহানেদু দুহি ণবি ফারুখ।

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:০৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: ভুল জায়গায় আইয়া পড়ছেন।

১৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:৩৩

দাম বলেছেন: ইয়া আ্যইয়ু হাল্লাযিনা আমানু আতিউল্লাহা আতিয়ুররাসুলা ওয়া উলিল আমরি মিনকুম।
হে ইমানদার গন তোমরা আল্লাহ কে মান্য কর রাসুলকে মান্য কর এবং তোমাদের মধ্যে কত্বৃত্বশিল দের।

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:০২

ফারুক৫৫ বলেছেন: Click This Link পড়ুন।

১৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:৩৭

দাম বলেছেন: কোরআনটা কি?
এটাও আল্লাহ সুবাহান ওয়া তায়ালা তার রাসুলের মাধ্যমে নাজিল করছেন নাকি?
হাদিস মানে কি আপনি জানেন?
ভন্ডাকি বাদ দিয়া সিদা হইয়া যান

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:০৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনার কি মনে হয় , না জেনেই অন্ধকারে ঢিল ছুড়ছি?

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৭

মদন বলেছেন: আপনার মতো বেক্কল আর পিছলা পাবলিক দেখি নাই। বললাম সুরা লাহাব পড়ে আপনি কি বুঝলেন। অর্থ আমিও জানি। লাহাব কে তা জানি। কিন্তু আপনি জানেন না। এবং এটা স্বীকার ও করবেন না। সে সাহস নেই। কোরআনের কিছু আয়াত কপিপেষ্ট করে দিয়েই ভাবছেন বিশাল জ্ঞানী হয়ে গেছেন। খালি আপনি সব জানেন আর বাকি সব মুর্খ।

ভাই আপনি যদি কাদিয়ানী হোন তো নিজ মুখে স্বীকার করেন। লজ্বা নাই। আপনি আপনার মতো প্রচার চালিয়ে যাবেন। কেউ বাধা দিবে না। এটা উন্মুক্ত প্লাটফর্ম। কিন্তু ভন্ডামী করবেন না। আমি হয়তো ভালোভাবে সতর্ক করছি। কিন্তু অনেকে এই ভদ্রতাটুকুও দেখাবে না।

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:১৫

ফারুক৫৫ বলেছেন: আমি একজন মুসলমান। আমার আর কোন পরিচয় নেই। আমি কোরানের ব্যখ্যা দেয়ার নামে বিকৃত করি না। কপি পেস্ট করা নিয়ে লজ্জা বোধ করিনা বা নিজেকে জ্ঞানী ও মনে করি না , বিশাল তো দুরের কথা। আমাকে কাদিয়ানী বা অন্য কোন নামে নাম করন করা থেকে বিরত থাকুন। অন্যথায় মিথ্যা বদনাম দেয়ার জন্য আল্লাহর কাছে দায়ী থাকবেন।

আপনি ব্যাখ্যা দিতে থাকুন এবং ব্যাখ্যার নামে , তাফসীরের নামে কোরানের বক্তব্য কে বিকৃত করতে থাকুন। দায় দায়িত্ব আপনার। আমি কোরানের শাব্দিক মানে নিয়েই সন্তুষ্ট।

১৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৫

ফারুক৫৫ বলেছেন: @পূর্ণিমা নিত্য,
কোরানের মানে কে বিকৃত করছে? হাদীস শব্দের মানে আপনাদের ইচ্ছা অনুযায়ী কি পরিবর্তিত হয়? আপনার দেয়া প্রতিটি আয়াতে আল্লাহ 'হাদীস الحديث' শব্দটি ব্যবহার হয়েছে। আপনি কি মানে করলেন? "কিসের ,কথাবার্তা,কথায়, রচনা,কথায়" অর্থাৎ আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী। সকল জায়গায় হাদিস শব্দ নিয়ে যুদ্ধ করছেন , এখানে কোরানের তর্জমা করতে যেয়ে হাদীস বলতে লজ্জা লাগলো? এখন আপনিই বলুন কে মিথ্যাচার করছে?

আপনি তো আমাকে চ্যালেন্জ দেন নি , দিয়েছেন আল্লাহর আয়াতকে। কারন এগুলো আল্লাহর আয়াত। সুতরাং জবাব আল্লাহর কাছে আপনাকেই দিতে হবে।

পরিশেষে , আমাকে মিথ্যাবাদী , অপপ্রচারকারী বলার আগে আল্লাহকে ভয় করুন।
Click This Link

১৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৩১

কঠিন চিজ বলেছেন: @ ফারুক ৫৫ ভাই। Soryyyyy আপনার মত বিশাল বিদ্যান মানুষ কে রাম ছাগল বলে ফেলছিলাম।


এখন দেখি আমি আপনারে রামছাগল বলিয়া রামছাগল প্রজাতিকে অপমান করে ফেললাম। আপনার অবস্থান এর চেয়ে অনেক নিচে। ইস্লামের নামে অপরপচার চালানোর পুরান টেকনিক শুরু করছ??

তো আপনারা রামছাগল কাদিয়ানিরা নাকি Toilet এ পইরা মারা যান?? =p~ =p~ =p~ কথা টা কি ঠিক???

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:২৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: আল্লাহকে ভয় করুন।

১৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:১০

কঠিন চিজ বলেছেন: সবাই পরুনঃঃ আহ্‌মদিয়া (কাদিয়ানি) কারা?? কি ওদের বিশ্বাস ??

লিঙ্ক Link

ফারুক মিয়া আপনেও পইরেন। =p~ =p~ =p~

২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:২৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: ওকে।

২০| ২০ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৫৭

মদন বলেছেন: আপনে কোরআনের শাব্দিক মানে নিয়া সন্তুষ্ট থাকেন আপনের ইচ্ছা। কিন্তু সচতুরভাবে নবী(স.) হেয় করা থেকে বিরত থাকেন তাইলেই হবে। আপনের ধর্ম আপনের কাছে আমাদের ধর্ম আমাদের কাছে। আমাদের নবী (স.) এর প্রতি হেয়ভাব আমাদের মেনে নিতে কষ্ট হবে। কাজেই মুসলমানের মনে আঘাত লাগে এমন বিষয় এখানে উপস্থাপন থেকে বিরত থাকুন। আর আপনি কাদিয়ানী হলে খাস দিলে তওবা করে মুসলমান হয়ে যান। আল্লাহ আপনাকে মাফ করুন। সঠিক দ্বীন বুঝার শক্তি দিন। ওয়ামা তাওফিকী ইল্লাহ বিল্লাহ।

২১| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:২৮

উমর বলেছেন: হাদীস কাকে বলে?
কুরআনে হাদীস শব্দটির প্রয়োগ অনুসারে ও আভিধানিক দৃষ্টিতে এর অর্থ হলো- কথা, সংবাদ, বাণী, খবর, বর্ণনা, আধুনিক ইত্যাদি।

আল্লাহ কুরআনে এরশাদ করেছেন-

অর্থঃ তারপর তারা কোন কথাকে বিশ্বাস করবে- (আরাফ:১৮৫) (এখানে হাদীসের অর্থ এসেছে 'কথা' হিসেবে)



অর্থ: তোমার কাছে মূসার খবর এসেছে কি? (নাযিয়াত: ১৫) (এখানে হাদীস শব্দটির অর্থ এসেছে 'খবর' হিসেবে)
***মিঃ ফারুক সাহেবের কথা অনুযায়ী যদি আমরা বলি, তোমার কাছে মুসার হাদীস এসেছে কি? আমরা সাধারণ ভাষাভাষীরা কিছুই বুঝতে পারবো না বরং বুঝবো মূসা (আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস আবার কি?)


অর্থঃ তবে তোমার রবের নেয়ামত বর্ণনা কর (দ্বোহা:১১) (এখানে হাদীস শব্দটির অর্থ এসেছে 'বর্ণনা' করা হিসেবে)
***মিঃ ফারুক সাহেবের কথা অনুযায়ী: তবে তোমার রবের নেয়ামত হাদীস!!!! বিষয়টি কেমন হয় মিঃ ফারুক সাহেব? মানুষকে বিভ্রান্ত করে মজা তাই না?

আরবী ভাষায় ব্যবহারের উদাহরণস্বরূপ বলা হয়ে থাকে:
***মিঃ ফারুক সাহেবের কথা অনুযায়ী, আমাদের কাছে হাদীস ফার্ণিচার পাওয়া যায়!!! শাব্দিক অনুবাদ করেছি, বুঝুন ঠেলা।


***রাশাদ খলিফা'র নাম অনেকেই হয়তো শুনে থাকবেন, ১৯ সংখ্যা তত্ত্বের আবিস্কারক। এই রাশাদ খলিফা ছিল কপ্টিক খ্রিস্টান(জন্মগত আরব ভাষী খ্রিস্টান)। তার উদ্দেশ্য ছিল জঘন্য। সে নিজেকে একজন নবী দাবী করতে চেয়েছিল তার ১৯ সংখ্যা তত্ত্ব দিয়ে আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীসকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। আর তাই সে কুরআনের অনুবাদ ইংরেজীতে করেছিল আর তার উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাতে তারা হাদীস থেকে দূরে সরে থাকে, কারণ যারা আরবী জানতো না তারা তার ইংরেজী অনুবাদ পড়ে বিভ্রান্ত হতো আর তারা হাদীস বলতে একমাত্র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথাকেই বুঝতো। মিঃ ফারুক যে অনুবাদ এর আশ্রয় নিয়েছে তা রাশাদ খলিফার বাংলা ভার্সন।

আসুন দেখে নিই রাশাদ খলিফা হাদীসকে মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য কিরকম ছল চাতুরীর আশ্রয় নিয়েছিলঃ

RASHAD 7:185] "...Does it ever occur to them that the end of their life may be near? Which HADITH, beside this, do they believe in?"

YUSUF ALI 7:185]"...(Do they not see) that it may well be that their terms is nigh drawing to an end? In what MESSAGE after this will they then believe?"

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৭:১৮৫) "তারা কি আসমানসমূহ ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্বের (বিষয়টির) দিকে কখনো তাকিয়ে দেখে না আল্লাহ তাআলা এখানে যা কিছু সৃষ্টি করেছেন(তার প্রতি এবং এর প্রতিও যে) তাদের (অবস্থানের) মেয়াদও হয়তো নিকটবর্তী হয়ে এসেছে, এর পর আর কোন কথা আছে যা বললে এরা ঈমান আনবে?

Arabic 7:185] Fabiayyee HADITHim ba'dahoo yu'minoon

(ফাবি আইয়ি হাদিসিম বা'দাহু ইউ মিনুন)

এখানে "হাদীস" শব্দটি বলতে বুঝানো হয়েছে কথা, কিন্তু কি সুচতুর ভাবে তা পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।

আসুন এবার আরো একটি আয়াত দেখি,

RASHAD 68:44] "Therefore, let Me deal with those who reject this Hadith; we will lead them on whence they never perceive.

YUSUF ALI 68:44] Then leave Me alone with such as reject this MESSAGE; by degrees shall We punish them from directions they perceive not.

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৬৮:৪৪) (হে নবী) অতপর তুমি আমাকে ছেড়ে দাও, যে আমার এ কিতাব অস্বীকার করে (তার থেকে আমি প্রতিশোধ নিবো) আমি ধীরে ধীরে এদের (এমন ধ্বংসের) দিকে ঠেলে নিয়ে যাবো যে, এরা তার কিছুই টের পাবে না।

ARABIC 68:44]fazarnee waman yukathibubihaa thalHADITHi sanastadrijuhum..."

(ফাযারনি ওয়া মায়ূ কাজ্যিবু বি হাযাল হাদীস ছানাছতাদারিউহুম...)

এখন আপনি একটু খেয়াল করে পড়লেই বুঝতে পারবেন এখানে হাদীস বলতে বুঝাচ্ছে আল্লাহর কালাম অর্থাৎ কুরআন।

কুরআনে বিভিন্ন আয়াতে হাদীস শব্দটি এসেছে, আর রাশাদ খলিফা তার সুবিধামত জায়াগায় হাদীস শব্দটি রেখে দিয়েছে কিন্তু যে জায়গায় হাদীস শব্দটি "হাদীস" শব্দটি লিখলে প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হবে সেখানে সে হাদীস শব্দটির অর্থ আবার পরিবর্তন করে দিয়েছে-

RASHAD 56:81] Are you disregarding this NARRATION?

YUSUFALI 56:81] Is it such a MESSAGE that ye would hold in light esteem?

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৫৬:৮১) তোমরা এ (গ্রন্থের আনীত) বানীকে কি সাধারণ কথাই মনে করতে থাকবে?

ARABIC 56:81' style='border: 1px solid #ccc;align:center;clear:both' width='120' />Afabihaathal HADITHi antum mudhinoon.

(আফাবি হাযাল হাদিসি আনতুম মুদহিনুন)

খেয়াল করে দেখুন, রাশাদ খলিফা এখানে হাদিস শব্দটির অর্থ হাদিস রেখে দেয়নি, NARRATION অর্থাৎ বর্ণনা লিখে দিয়েছে।

রাশাদ খলিফর উদ্দেশ্য ছিল অনারব মানুষরা যেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস না মানে, তাই সে চক্রান্ত মূলক অনুবাদ করেছিল।

মহান আল্লাহ আমাদের শয়তান ও তার অনুসারীদের, বিভ্রান্তকারীদের, বিদআতীদের এবং শিরকপূর্ণ কথা, কাজ ও চিন্তা থেকে হিফাজত করুন। আমীন।


২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৪:৫৬

ফারুক৫৫ বলেছেন: বুঝলাম না হাদীস শব্দের মানে করার জন্য এত ব্যস্ত হয়ে পড়লেন কেনো? যখন রসূলের হাদীস ও সুন্নাহ বলেন তখন তো মানে করার দরকার হয় না । তখন হাদীস ও সুন্নাহ বলতেই ভালো লাগে!! তখন কেনো বলেন না হাদীস ও সুন্নাহ মানে কথা ও কাজ।

যাইহোক , হাদীসের যতই আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী বিভিন্ন মানে দেখান না কেনো , আমি যে আয়াতগুলো উল্লেখ করেছি সেখানে হাদীস শব্দটির মানে না করলেই (আপনাদের ইচ্ছা অনুযায়ী) সকলের বেশি বোধগম্য হয় বলে আমি বিশ্বাস করি। কারন সকলেই হাদীস শব্দের মানের সাথে সম্যক পরিচিত।

এত না পেচিয়ে অন্তত একটি আয়াত দেখান , যেখানে পরিস্কার ভাবে হাদীস ও সুন্নাহ শব্দ দিয়ে আল্লাহ রসূলের হাদীস ও সুন্নাহ পালন করতে বলেছেন। এমন না যে হাদীস ও সুন্নাহ শব্দ দুটি কোরানে নেই।

মুসার হাদীস ও সুন্নাহ আছে। মুসার হাদীস ও সুন্নাহকে ইহুদীরা কি বলে জানেন - মিসনাহ (Mishnah (hadith, sayings) ও গেমারাহ (Gemarrah (sunna, Actions) । ওগুলো সবই রাব্বীদের বানানো , যেমন মুহাম্মদের নামে প্রচলিত হাদীস ও সুন্নাহ বানানো হয়েছে।

ফাহাদ্দেস শব্দটি ক্রিয়া পদ। সুতরাং বিশেষ্য হিসাবে মানে করার সুযোগ নেই।

বিরোধীতার খাতিরে বিরোধীতা না করে , সত্য জানতে ও বুঝতে চেষ্টা করুন।

আল্লাহ আমাদের সকলের হেদায়েত করুন ।

২২| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩১

উমর বলেছেন: আমার মন্তব্যটি অনেক বড় হওয়াতে এখানে ঠিক মতো প্রকাশিত হয়নি, অর্ধেক এসে বাকিটুকু মুছে গেছে।আরবী ভাষার ব্যবহারের উদাহরণের নীচ থেকে পড়তে হবে।

***আরবী ভাষায় ব্যবহারের উদাহরণস্বরূপ বলা হয়ে থাকে:
***মিঃ ফারুক সাহেবের কথা অনুযায়ী, আমাদের কাছে হাদীস ফার্ণিচার পাওয়া যায়!!! শাব্দিক অনুবাদ করেছি, বুঝুন ঠেলা।


***রাশাদ খলিফা'র নাম অনেকেই হয়তো শুনে থাকবেন, ১৯ সংখ্যা তত্ত্বের আবিস্কারক। এই রাশাদ খলিফা ছিল কপ্টিক খ্রিস্টান(জন্মগত আরব ভাষী খ্রিস্টান)। তার উদ্দেশ্য ছিল জঘন্য। সে নিজেকে একজন নবী দাবী করতে চেয়েছিল তার ১৯ সংখ্যা তত্ত্ব দিয়ে আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীসকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। আর তাই সে কুরআনের অনুবাদ ইংরেজীতে করেছিল আর তার উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাতে তারা হাদীস থেকে দূরে সরে থাকে, কারণ যারা আরবী জানতো না তারা তার ইংরেজী অনুবাদ পড়ে বিভ্রান্ত হতো আর তারা হাদীস বলতে একমাত্র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথাকেই বুঝতো। মিঃ ফারুক যে অনুবাদ এর আশ্রয় নিয়েছে তা রাশাদ খলিফার বাংলা ভার্সন।

আসুন দেখে নিই রাশাদ খলিফা হাদীসকে মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য কিরকম ছল চাতুরীর আশ্রয় নিয়েছিলঃ

RASHAD 7:185] "...Does it ever occur to them that the end of their life may be near? Which HADITH, beside this, do they believe in?"

YUSUF ALI 7:185]"...(Do they not see) that it may well be that their terms is nigh drawing to an end? In what MESSAGE after this will they then believe?"

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৭:১৮৫) "তারা কি আসমানসমূহ ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্বের (বিষয়টির) দিকে কখনো তাকিয়ে দেখে না আল্লাহ তাআলা এখানে যা কিছু সৃষ্টি করেছেন(তার প্রতি এবং এর প্রতিও যে) তাদের (অবস্থানের) মেয়াদও হয়তো নিকটবর্তী হয়ে এসেছে, এর পর আর কোন কথা আছে যা বললে এরা ঈমান আনবে?

Arabic 7:185] Fabiayyee HADITHim ba'dahoo yu'minoon

(ফাবি আইয়ি হাদিসিম বা'দাহু ইউ মিনুন)

এখানে "হাদীস" শব্দটি বলতে বুঝানো হয়েছে কথা, কিন্তু কি সুচতুর ভাবে তা পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।

আসুন এবার আরো একটি আয়াত দেখি,

RASHAD 68:44] "Therefore, let Me deal with those who reject this Hadith; we will lead them on whence they never perceive.

YUSUF ALI 68:44] Then leave Me alone with such as reject this MESSAGE; by degrees shall We punish them from directions they perceive not.

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৬৮:৪৪) (হে নবী) অতপর তুমি আমাকে ছেড়ে দাও, যে আমার এ কিতাব অস্বীকার করে (তার থেকে আমি প্রতিশোধ নিবো) আমি ধীরে ধীরে এদের (এমন ধ্বংসের) দিকে ঠেলে নিয়ে যাবো যে, এরা তার কিছুই টের পাবে না।

ARABIC 68:44]fazarnee waman yukathibubihaa thalHADITHi sanastadrijuhum..."

(ফাযারনি ওয়া মায়ূ কাজ্যিবু বি হাযাল হাদীস ছানাছতাদারিউহুম...)

এখন আপনি একটু খেয়াল করে পড়লেই বুঝতে পারবেন এখানে হাদীস বলতে বুঝাচ্ছে আল্লাহর কালাম অর্থাৎ কুরআন।

কুরআনে বিভিন্ন আয়াতে হাদীস শব্দটি এসেছে, আর রাশাদ খলিফা তার সুবিধামত জায়াগায় হাদীস শব্দটি রেখে দিয়েছে কিন্তু যে জায়গায় হাদীস শব্দটি "হাদীস" শব্দটি লিখলে প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হবে সেখানে সে হাদীস শব্দটির অর্থ আবার পরিবর্তন করে দিয়েছে-

RASHAD 56:81] Are you disregarding this NARRATION?

YUSUFALI 56:81] Is it such a MESSAGE that ye would hold in light esteem?

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৫৬:৮১) তোমরা এ (গ্রন্থের আনীত) বানীকে কি সাধারণ কথাই মনে করতে থাকবে?

ARABIC 56:81' style='border: 1px solid #ccc;align:center;clear:both' width='120' />Afabihaathal HADITHi antum mudhinoon.

(আফাবি হাযাল হাদিসি আনতুম মুদহিনুন)

খেয়াল করে দেখুন, রাশাদ খলিফা এখানে হাদিস শব্দটির অর্থ হাদিস রেখে দেয়নি, NARRATION অর্থাৎ বর্ণনা লিখে দিয়েছে।

রাশাদ খলিফর উদ্দেশ্য ছিল অনারব মানুষরা যেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস না মানে, তাই সে চক্রান্ত মূলক অনুবাদ করেছিল।

মহান আল্লাহ আমাদের শয়তান ও তার অনুসারীদের, বিভ্রান্তকারীদের, বিদআতীদের এবং শিরকপূর্ণ কথা, কাজ ও চিন্তা থেকে হিফাজত করুন। আমীন।

২৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩৫

উমর বলেছেন: আবারো একই আসলো :(



২৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩৮

উমর বলেছেন: আরবী ভাষায় ব্যবহারের উদাহরণস্বরূপ বলা হয়ে থাকে:

অর্থঃ আমাদের কাছে আধুনিক ফার্নিচার পাওয়া যায়। (এখানে হাদীস শব্দটির অর্থ এসেছে 'আধুনিক' হিসেবে)। ফারুক সাহেব অনুযায়ী যদি অনুবাদ করে তাহলে আসে "আমাদের কাছে হাদীস ফার্ণিচার পাওয়া যায়!! বুঝুন ঠেলা।

২৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩৯

উমর বলেছেন: রাশাদ খলিফা'র নাম অনেকেই হয়তো শুনে থাকবেন, ১৯ সংখ্যা তত্ত্বের আবিস্কারক। এই রাশাদ খলিফা ছিল কপ্টিক খ্রিস্টান(জন্মগত আরব ভাষী খ্রিস্টান)। তার উদ্দেশ্য ছিল জঘন্য। সে নিজেকে একজন নবী দাবী করতে চেয়েছিল তার ১৯ সংখ্যা তত্ত্ব দিয়ে আর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীসকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। আর তাই সে কুরআনের অনুবাদ ইংরেজীতে করেছিল আর তার উদ্দেশ্য ছিল মানুষকে বিভ্রান্ত করা, কারণ যারা আরবী জানতো না তারা তার ইংরেজী অনুবাদ পড়ে বিভ্রান্ত হতো। এইখানে মিঃ ফারুক যে অনুবাদ করেছেন তা রাশাদ খলিফার বাংলা ভার্সন।

আসুন দেখে নিই রাশাদ খলিফা হাদীসকে মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য কিরকম ছল চাতুরীর আশ্রয় নিয়েছিলঃ

RASHAD 7:185] "...Does it ever occur to them that the end of their life may be near? Which HADITH, beside this, do they believe in?"

YUSUF ALI 7:185]"...(Do they not see) that it may well be that their terms is nigh drawing to an end? In what MESSAGE after this will they then believe?"

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৭:১৮৫) "তারা কি আসমানসমূহ ও পৃথিবীর সার্বভৌমত্বের (বিষয়টির) দিকে কখনো তাকিয়ে দেখে না আল্লাহ তাআলা এখানে যা কিছু সৃষ্টি করেছেন(তার প্রতি এবং এর প্রতিও যে) তাদের (অবস্থানের) মেয়াদও হয়তো নিকটবর্তী হয়ে এসেছে, এর পর আর কোন কথা আছে যা বললে এরা ঈমান আনবে?

Arabic 7:185] Fabiayyee HADITHim ba'dahoo yu'minoon

(ফাবি আইয়ি হাদিসিম বা'দাহু ইউ মিনুন)

এখানে "হাদীস" শব্দটি বলতে বুঝানো হয়েছে কথা, কিন্তু কি সুচতুর ভাবে তা পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।

আসুন এবার আরো একটি আয়াত দেখি,

RASHAD 68:44] "Therefore, let Me deal with those who reject this Hadith; we will lead them on whence they never perceive.

YUSUF ALI 68:44] Then leave Me alone with such as reject this MESSAGE; by degrees shall We punish them from directions they perceive not.

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৬৮:৪৪) (হে নবী) অতপর তুমি আমাকে ছেড়ে দাও, যে আমার এ কিতাব অস্বীকার করে (তার থেকে আমি প্রতিশোধ নিবো) আমি ধীরে ধীরে এদের (এমন ধ্বংসের) দিকে ঠেলে নিয়ে যাবো যে, এরা তার কিছুই টের পাবে না।

ARABIC 68:44]fazarnee waman yukathibubihaa thalHADITHi sanastadrijuhum..."

(ফাযারনি ওয়া মায়ূ কাজ্যিবু বি হাযাল হাদীস ছানাছতাদারিউহুম...)

এখন আপনি একটু খেয়াল করে পড়লেই বুঝতে পারবেন এখানে হাদীস বলতে বুঝাচ্ছে আল্লাহর কালাম অর্থাৎ কুরআন।

বিভিন্ন আয়াতে হাদীস শব্দটি এসেছে, আর রাশাদ খলিফা তার সুবিধামত জায়াগায় হাদীস শব্দটি রেখে দিয়েছে কিন্তু যে জায়গায় হাদীস শব্দটি "হাদীস" শব্দটি লিখলে প্রশ্নের সম্মুখিন হতে হবে সেখানে সে হাদীস শব্দটির অর্থ আবার পরিবর্তন করে দিয়েছে-

RASHAD 56:81] Are you disregarding this NARRATION?

YUSUFALI 56:81] Is it such a MESSAGE that ye would hold in light esteem?

হাফিজ মুনির উদ্দিন (৫৬:৮১) তোমরা এ (গ্রন্থের আনীত) বানীকে কি সাধারণ কথাই মনে করতে থাকবে?

ARABIC 56:81]Afabihaathal HADITHi antum mudhinoon.

(আফাবি হাযাল হাদিসি আনতুম মুদহিনুন)

খেয়াল করে দেখুন, রাশাদ খলিফা এখানে হাদিস শব্দটির অর্থ হাদিস রেখে দেয়নি, NARRATION অর্থাৎ বর্ণনা লিখে দিয়েছে।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৪:৫৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: হাদীস শব্দের মানে নিয়েই তো যত গন্ডগোল। একেকজন একেক রকম মানে করেছে। একারনেই হাদীস শব্দের মানে না করে তর্জমাতে হাদীস শব্দটিই রেখে দিয়েছি। তাতেও আপনাদের আপত্তি কেনো? আমার বোধগম্য হচ্ছেনা।

২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৫০

উমর বলেছেন: হাদীস অর্থ কি? (উৎসর্গঃ ফারুক ৫৫)

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৫:০০

ফারুক৫৫ বলেছেন: পড়ে জবাব দিয়েছি। এখন আপনার জবাবের অপেক্ষায়।

২৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৩

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: ব দ ম া ই শ , ভ ন্ড

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি বল্লেই তো আর আমি বদমাইশ , ভন্ড হয়ে যাব না। যুক্তি তে আসুন।

২৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ১১:১৯

মদন বলেছেন: ভাইজান কি কাদিয়ানী?

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:০০

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি কি অন্ধ নাকি? আর কত বার লিখলে আপনার বিশ্বাস হবে যে আমি কাদিয়ানী না। আপনার কেনো মনে হইতেছে যে আমি কাদিয়ানী? আমার কোন লেখা কাদিয়ানীদের সাথে মেলে , একটু জানাবেন কি?

২৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:১০

মদন বলেছেন: নিজেরে অন্ধ অন্ধই লাগতেসে :)
আপনার কোন লেখা মেলে না?
কাদিয়ানীরাও দাবী করে আমরা মুসলমান কিন্তু নবী(স.)রে মানতে চায়না, নবী(স.) হাদীস মানতে চায়না আপনের মতো।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮

ফারুক৫৫ বলেছেন: আমি কোথাও বলিনি বা লিখিনি , নবী মুহাম্মদকে মানি না। আমি নবীকে শুধু মানিই না বরং সম্মান ও করি। কারন নবীকে সম্মান করতে আল্লাহ কোরানেই বলেছেন। কিন্তু মুশকিল হলো আপনারা নবী ও হাদীস কে সমার্থক করে ফেলেছেন, যা সত্য নয়। হাদীস মানার অর্থ হলো সেই সকল লোককে মানা , যারা (রসূলের নিষেধ সত্বেও) মনের মাধুরী মিশিয়ে হাদীস বর্ননা করেছে ও লিখেছে। হাদীস মানার অর্থ কোন মতেই রসূলকে মানা নয়। কারন আল্লাহ বা রসূল কোথাও হাদীস অনুসরন করতে বলেন নি।

৩০| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫

মদন বলেছেন: আর তর্ক করতে ভালো লাগছে না। যে জেগে ঘুমায় তাকে কে জাগাবে?
ভালো থাকুন।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: ঠিক কথা। আপনিও ভালো থাকুন।

৩১| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

কঠিন চিজ বলেছেন: পাগলে (ফারুক) কি না কয় ছাগলে কি না খায়??

ফারুক ভাই একখান প্রশ্নের উত্তর এখনো দিলেন না?? আপনার লেখাতেই আপন দিয়েছেন কোরানে আছেঃ
"আল্লাহর আনুগত্য কর ও রাসুলের নির্দেশিত পথে চল"

এখানে রাসুলের আনুগত্য বলতে কি বুঝনো হয়েছে?? হাদিস সুন্নাহ না মেনে কিভাবে রাসুলের নির্দেশিত পথে চলব???

উত্তরটা এইখানে সুন্দরভাবে যুক্তি যুক্ত ভাবে চাই। আবার উত্তরের জন্য অন্য লিঙ্ক মাইরা দিয়েন না। আল্লাহ আপনারে মগজ দিছে সুন্দরভাবে চিন্তা কইরা উত্তর দিবার জন্য। আমার প্রশ্নটা কি আপনে বুঝতে পারছেন?? নাকি আবার কইতে হইব?? না বুঝলে একটা রামছাগলের মগজ লাগাইয়া দেখেন বুঝেন কিনা??

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: ""আল্লাহর আনুগত্য কর ও রাসুলের নির্দেশিত পথে চল"

এটা কি আপনার ইচ্ছাকৃত বিকৃতকরন। "রাসুলের নির্দেশিত পথে চল" কোথায় লিখেছি?

জাকির নায়েকের লেকচার শুনেছেন মনে হয়। উনি খৃষ্টানদের প্রায়ই একটি চ্যালেন্জ দেন বাইবেল থেকে উদ্ধৃতি দিতে , যেখানে পরিস্কার ভাবে বলা হয়েছে " আমিই (যীশু) God, আমারই উপাসনা কর"।

আমিও আপনাদেরকে চ্যালেন্জ দিলাম কোরানের একটি আয়াত দিতে , যেখানে পরিস্কার ভাবে বলা হয়েছে , "মুহাম্মদের হাদীস ও সুন্নাহ অনুসরন কর"।


৩২| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪

তাহসিন আলম বলেছেন: আপনার পোষ্ট দেখি মাইনাসের বন্যায় ভেসে যাবে।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১২

ফারুক৫৫ বলেছেন: আমি ও তো ভেসে যাচ্ছি। আমার প্রফাইল ছবি টা দেখুন।

৩৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৯

তাহসিন আলম বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে পড়াশুনা শুরুর পর সম্প্রতি কয়েকজন ইসলামিক বুদ্ধিজীবির সাথে আমার পরিচয় হয়েছে- অন্তত আমি যতটুকু বুঝতে পারলাম হাদীস মুসলিম জাতির জন্যে একটা বোঝা। এরা অনেক কিছু করতে পারতো, পৃথিবী এবং সভ্যতাকে নিয়ে যেতে পারতো বহুদূর। সাহাবীরা যেরূপ করেছে বিশ্বসভ্যতা গঠন, ইনসাফ প্রতিষ্ঠা, দ্রারিদ্রতা ও নির্যাতন নির্মূল। এটা শুধু মুসলমানরাই করতে পারতো। কারণ তাদের কাছে বিস্ময়কর গ্রন্থ কুরআন আছে।

একটা ভালো গাড়ীর মত যেটা মানুষকে খুব দ্রুত কাংখিত গন্তব্যে যুদ্ধহীন ক্ষুধাহীন পৃথিবী গড়ে দিতে পারে। কিন্তু সেই গাড়ীটাতে তারা অনেক বানানো হাদীস রূপী আবর্জনা গাড়ীতে স্থান দিয়েছে। পৃথিবীর যুক্তিশীল মানুষ বলছে এ গাড়ীতে উঠবেনা, যদিও তারা অনেকে মনে করে ইসলামই একমাত্র সমাধান সভ্যতার এই সংকটে।

এই বিশাল আবর্জনার স্তুপধারী হাদীস গ্রন্থগুলো নিয়ে মুসলিম জাতিটাই পৃথিবীর জন্যে একটা আবর্জনা। তারা কুসংস্কার, পশ্চাৎদপদতা, বিভিন্ন প্রকার মোল্লাতান্ত্রিক রুসম রেওয়াজ নিয়ে পথহারিয়ে বিভ্রান্ত।


সব ধর্ম পৃথিবী থেকে বিদায় নিচ্ছে, নাস্তিকরা যুক্তি দিয়ে সকল ধর্মগ্রন্থকে সকল ধর্মকে কোনঠাসা করে ছেড়েছে। কোনঠাসা মানে ধর্মগুলি বিলীন প্রায়।

এমনকি মোল্লাতান্ত্রিক ইসলামকে মুসলমানরা মুখে স্বীকার করলেও কাজে বহু সংখ্যক নাস্তিক। কারণ হাদীসে এমনকি বুখারী মুসলিম তিরমিযিতে যা কিছু আছে তা অনেক কিছু রাসূল (সা.) এর নামে বানানো কথা। সেগুলোকে নির্বোধরা হাদীস মনে করছে।

যেমন রাসূল কি একথা বলবেন - যে কন্যাশিশুকে জ্যান্ত কবর দেওয়া হয়েছে সে জাহান্নামে যাবে (তিরমিযিতে আছে)।

এরকম শত শত বিবেকবিরোধী স্পষ্ট মিথ্যা লেখা আছে সহীহ হাদীসগুলোতেও। এখন নাস্তিকরা কুরআনকে ভূল প্রমাণ করতে না পেরে হাদীস দিয়ে প্রশ্ন করছে। আর মুসলিম স্কলাররা একপ্রকার গোঁজামিল দিয়ে উত্তর দিচ্ছে।

জাকির নায়িক সাহেবও এরকম করছেন। মোল্লারা বলছে বাপুরে এগুলো লুকিয়ে রাখ বলা দরকার কি, ইমান যাবে। কিন্তু নাস্তিকরা তা ওপেন করে দিচ্ছে এমতাবস্থায় বোকারা হাদীসকে ভুল না বলে- ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি করছে।


আর ইসলামী স্কলাররা মুসলমানদেরকে কুসংস্কারে রেখেই নাস্তিকদেরকে মুসলমান বানাতে ব্যস্ত। বলছে, তোমরা হাদীস দেখ না কোরান দেখ।
কিন্তু প্রতি অক্ষরে দশনেকী আর সুরা ইখলাস তিনবার পাঠ করলে এক খতম কুরআন পড়ার সওয়াব হয়ে যায়, তাই আর কে যায় কুরআন বুঝে পড়তে। সুতরাং হাদীসই পড়ো বুঝে বুঝে হে কুসংস্কারাচ্ছন্ন মুসলিম জাতি।



যাহোক , আপনার পোষ্টগুলো পড়া হয়। অন্তত একজনকে দেখছি ভ্রান্ত বিশ্বাসের বিপরীতে সচেতন এবং অন্যদেরকে সচেতন করছেন।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫২

ফারুক৫৫ বলেছেন: দীর্ঘ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার প্রতিটি কথার সাথে একমত। আপনার এই মন্তব্যটিকে পোস্ট আকারে দিন। আর যদি সামনে না আসতে চান তো বলুন, আমিই এই মন্তব্যটাকে পোস্ট আকারে দিয়ে দিচ্ছি। আবারো ধন্যবাদ , প্রথম প্লাসটি দেয়ার জন্য।

৩৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯

তাহসিন আলম বলেছেন: যদি আমার কমেন্ট আপনি পোষ্ট করেন আমি খুব খুশী হব। প্রজেক্টের কাজ আর ব্লগিং একসাথে করতে হয় তাই পোষ্ট দিতে পারি না।

তবে আমার কথায় অনেক ভূল থাকতে পারে। আপনি কারেকশান করে নিবেন দয়া করে।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৪৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: অবশ্যই।

৩৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:০৫

কঠিন চিজ বলেছেন: ঐ মিয়া আবার পিছলাইলেন কেন??? আপনারেতো বললাম ই ঃ

পাগলে (ফারুক) কি না কয় ছাগলে কি না খায়??

ফারুক ভাই একখান প্রশ্নের উত্তর এখনো দিলেন না?? আপনার লেখাতেই আপন দিয়েছেন কোরানে আছেঃ
"আল্লাহর আনুগত্য কর ও রাসুলের আনুগত্য কর।"

“তোমরা নামায কায়েম কর ও যাকাত দাও এবং রসুলের আনুগত্য কর, যদি দয়া পাইতে চাও।” (সুরা ২৪ আল নূর, আয়াত ৫৬)

“যে রসুলের আনুগত্য করে , সে আল্লাহরই আনুগত্য করে এবং যাহারা ফিরিয়া যায় আমি তোমাকে তাহাদের অবিভাবক করিয়া পাঠাই নাই। (সুরা ৪ আল নিসা আঃ ৮০)



এখানে রাসুলের আনুগত্য বলতে কি বুঝনো হয়েছে?? হাদিস সুন্নাহ না মেনে কিভাবে রাসুলের আনুগত্য করব???

উত্তরটা এইখানে সুন্দরভাবে যুক্তি যুক্ত ভাবে চাই। আবার উত্তরের জন্য অন্য লিঙ্ক মাইরা দিয়েন না। আল্লাহ আপনারে মগজ দিছে সুন্দরভাবে চিন্তা কইরা উত্তর দিবার জন্য। আমার প্রশ্নটা কি আপনে বুঝতে পারছেন?? নাকি আবার কইতে হইব?? না বুঝলে একটা রামছাগলের মগজ লাগাইয়া দেখেন বুঝেন কিনা??

আশা করি আবার পিছলাইবেন না। আপনেতো শোল মাছ না। এতো পিছলান কেন??

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৫৫

ফারুক৫৫ বলেছেন:
রসুলের আনুগত্য (মান্য) করা শর্তযুক্ত।

“ও নবী, যদি তোমার কাছে মুমিন নারীগণ আসিয়া বয়াত করিল যে, তাহারা আল্লাহর সহিত কোন কিছুর শরীক করিবে না, চুরি, জেনা ও সন্তান হত্যা করিবে না, অথবা নিজেদের হাত পা র মধ্যে মিথ্যা সৃষ্টি ( বানাইয়া মিথ্যা বলা) করিবে না বা তোমাকে অমান্য করিবে না যখন তুমি সঠিক নির্দেশ দাও, তবে তাহাদিগকে বয়াত কর ও তাহাদের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও, নিশ্চয় আল্লাহ ক্ষমাকারী, দয়ালু।”
(সুরা ৬০ মুমতাহিনাহ আয়াত ১২)

কুরআনে বর্ণীত হইয়াছে যে, রসুলের আনুগত্য (মান্য) করা অত্যাবশ্যকীয়, যখন তাহার সকল কাজ ও বাণীর উৎস আল্লাহ, কিন্তু তাহার নিজস্ব মত তাহার জন্য বা যাহারা তাহার নিজস্ব মতের অনুসারী, তাহাদের জন্য ক্ষতিকর হইতে পারে।

“ তোমার যত কিছু কল্যাণ হয় তা আল্লাহ হইতে এবং যত কিছু অকল্যাণ হয় , তা হয় তোমার নিজের হইতে। আর তোমাকে মানুষের জন্য পাঠাইয়াছি রসুলরূপে, এ ব্যাপারে আল্লাহর সাক্ষ্যই যথেষ্ট।
(সুরা আন নিসা ৪ আয়াত ৭৯)

ইহা হইতে কি প্রতীয়মান হয় না যে মুহাম্মদ এর নিজস্ব মত মন্দ হইতে পারে বা অকল্যাণের কারণ হইতে পারে। অন্যদিকে রসুলরূপী মুহাম্মদ আল্লাহর কথা (কুরআন) প্রচার করেন। রসুল মুহাম্মদের আনুগত্য (মান্য) করা অত্যাবশ্যকীয় কারন তখন তিনি আল্লাহর (কুরআনের) নির্দেশ অনুসারে চলেন।

উপরন্তু কুরআন হইতে আমরা এই শিক্ষ্যা পাই যে, মানুষ মুহাম্মদ ভয়ানক কিছু ভূল করিয়াছেন:

“ স্মরণ কর, যাহার উপরে আল্লাহর অনুগ্রহ রহিয়াছে এবং তোমার ও অনুগ্রহ রহিয়াছে, তাহাকে বলিয়াছিলে : ‘তোমার পত্নীকে ত্যগ করিও না এবং আল্লাহকে ভয় কর’, এইভাবে তুমি গোপন করিতেছিলে তাহাই, যাহা আল্লাহ প্রকাশ করিতে চাহিয়াছেন। কারন তুমি মানুষকে করিতেছিলে ভয়, বস্তুত, তোমার আল্লাহকেই ভয় করা উচিৎ ছিল। পরে জায়েদ (মুহাম্মদের পালিত পুত্র) তাহার পত্নীকে ত্যগ করিলে তোমার সহিৎ তাহার বিবাহ দিলাম, যেন বিশ্বাসী মানুষের মনে কোন সংশয় না থাকে যে, পোষ্যপুত্রদের তালাকপ্রাপ্তা পত্নীকে বিবাহ করায় দোষ নেই। আল্লাহর আদেশ পালিত হইয়াছিল।”
(সুরা ৩৩ আহযাব আয়াত ৩৭)

“ সে (মুহাম্মদ) ভ্রুকুঞ্চিত করিল ও চলিয়া গেল, যখন তাহার কাছে অন্ধ মানুষটি আসিল। তুমি তো জানো না, হয়তো সে পাক হইবে অথবা তোমার ঊপদেশ নিবে এবং সেই উপদেশ হইতে সে উপকৃত হইবে। কিন্তু যে বিত্তবান, তাহার জন্য তুমি মনোযোগী। অথচ সে পাক হইবে কি না তাহা তোমার দায়িত্ব নয়। আর যে তোমার কাছে দৌড়ে আসে এবং সে ভীত, তার প্রতি তুমি উদাসীন। কখ্খনো নয়, নিশ্চয় ইহা স্মরণ করার জন্য, যাহার ইচ্ছা সে উহা গ্রহণ করুক।”
(সুরা ৮০ আবাসা আয়াত ১২ )


কুরআনে দুইটি আয়াত আছে, যেখানে নবী মুহাম্মদ কে বর্ণনা করা হইয়াছে যে , তিনি আমাদেরই মত একজন মানুষ।

“ বল (ও মুহাম্মদ ), আমি তো তোমাদেরই মত একজন মানুষ, আমার প্রতি অহী আসে যে, তোমদের আল্লাহই একমাত্র উপাস্য, সুতরাং যাহারা স্বীয় রব্বের সহিত সাক্ষাতের বাসনা রাখে, সে যেন সৎকর্ম করে, আর কাহাকেও যেন নিজের রব্বের ইবাদতে শরীক না করে।”
(সুরা ১৮ আল কাহ্ফ আয়াত ১১০)

“বল (ও মুহাম্মদ), নিশ্চয় আমি তোমাদেরই মত একজন মানুষ, আমার প্রতি অহী আসে যে, তোমাদের মাবুদই একমাত্র উপাস্য, সুতরাং তাহারই দিকে দন্ডায়মান হও এবং তাহার কাছে ক্ষমা চাও। মুশরিকদের জন্য পরিতাপ। (সুরা ৪১ ফুসিলাত আয়াত ৬)

কাকতালীয় কিনা জানিনা, তবে উপরোক্ত আয়াত দুইটিই শেষ হইয়াছে শির্ক হইতে সাবধান করিয়া।


রসূল শুধুমাত্র কোরান অনুসরন করতেন। রসূল কে মান্য করার অর্থ , শুধুমাত্র কোরান অনুসরন করা। ধৈর্য ধরুন, হাদীস ও সুন্নাহ নিয়ে আরো পোস্ট আসছে। সব প্রশ্নের উত্তর পাবেন। আজ আপনার প্যাচালো সব প্রশ্নের উ্ত্তর দিতে যেয়ে পোস্ট দিতে পারলাম না।

৩৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:১৫

তাহসিন আলম বলেছেন: @ কঠিন চিন বিভিন্ন পোষ্টে আপনি ভাল মন্তব্য করেন। এখানে এসব কি বলছেন। আমার মনে হচ্ছে ফারুক সাহেবকে আপনারা ভুল বুঝে এসব বলছেন।

ভুল হাদীস গুলোকে সহীহ হাদীস থেকে বাদ না দেওয়া পর্যন্ত যুক্তিবাদী সভ্যতা ইসলামের দিকে আসতে পারবে না। যেটা ইসলাম নয় যেটা নবী (সা.) এর কথা নয় তাকে তাঁর কথা নামে চালানো তাঁকে অসম্মান করা।

হাদীস সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী নয়। কুরআনই সত্য মিথ্যার পার্থক্যকারী। কুরআনের সাথে না মিললে যে কোন হাদীস যে কোন তথ্যই বাদ। এদিকে বর্তমান ইসলামি স্কলারগণ এগয়ে আসছে।

আই আর এফ এ আমি যতটা দেখেছি এটাই। তবে তাঁরা যা করেন তাঁরা সহীহ হাদীস নামে চলিত এসব হাদীসকে এড়িয়ে যান। এড়িয়ে গেলেই তো হবে না। থলে বিড়াল থাকলে তা একসময় বেরিয়ে আসবে। আজ ইসলাম বিরোধী এবং নাস্তিকরা যতটা বলতে পারছে ইসলামে ব্যাপারে এই সব হাদীস দিয়েই। ফারূক সাহেবের সাহসী পদক্ষেপ এই ব্যাপারে প্রশংসনীয়।

এ ব্যাপারে ইসলাম গ্রুপ তাঁর সাথে সহায়তা করা দরকার।

২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৫৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: "এ ব্যাপারে ইসলাম গ্রুপ তাঁর সাথে সহায়তা করা দরকার।"

করলে তো ভাল হয়। করবে কি?

৩৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:০০

টিপূ সুলতান বলেছেন: তাহসিন+আলম কে আগুন দিয়ে জালানো ছাড়া কাম অইতো না, মুসলমান নাম দারী হিন্দু পুলাফাইন।

৩৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:১৮

তাহসিন আলম বলেছেন: @ টিপু সুলতান, তুমি নাস্তিক হয়ে থাকলে তো তাহসিনকে আগুনে পুড়াবা ই।
কিন্তু যদি ইসলাম সাপোর্টার হয়ে থাক তবে আমার পোষ্ট দেখিও।
ইসলাম গ্রুপের কয়েকজন এমনটিক ত্রিভুজ, এস এম রায়হানের মত ব্যাক্তিগণ আমাকে সহযোগীতা করেছেন, তুমি তাদেরকেও আগুনে পুড়িয়ে দিও।

৩৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:১৯

তাহসিন আলম বলেছেন: বানান ভুল তাই সংশোধিত মন্তব্য দিলাম।

৪০| ২১ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:২০

তাহসিন আলম বলেছেন: @ টিপু সুলতান, তুমি নাস্তিক হয়ে থাকলে তো তাহসিনকে আগুনে পুড়াবা ই।
কিন্তু যদি ইসলাম সাপোর্টার হয়ে থাক তবে আমার পোষ্ট দেখিও।
ইসলাম গ্রুপের কয়েকজন এমনকি ত্রিভুজ, এস এম রায়হানের মত ব্যাক্তিগণ আমাকে সহযোগীতা করেছেন, তুমি তাদেরকেও আগুনে পুড়িয়ে দিও।

৪১| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১২:৪৪

কখনও মানব কখনও দানব বলেছেন: গেলমান নিয়া আপনার বক্তব্য কি ? একটু এদিকে সময় দিয়েন। ব্যাপক আলোচনার আশা ছিল ।

২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১:১৭

ফারুক৫৫ বলেছেন: বিশাল জোশে আছেন দেখি। মনে হইতেছে বেহেশতে আপনি চইলাই গেছেন।

যাই হোক , আসল কথায় আসি। কোরানে বেহেশতের বর্ননা দেয়া আছে রুপক হিসাবে , যাতে এই পৃথিবীর নশ্বর বান্দারা অর্থাৎ সেই আমলের লোকজন এবং আমরা ও বুঝতে পারি বেহেশত জায়গাটা কেমন বা ওখানে যেয়েই বা লাভ কি? বর্ননার চেয়েও ভালো জায়গা হইল এই বেহেশত।

এমন বর্ননা দেয়া হলো কেনো? ধরুন আপনাকে বলা হলো চকলেটের স্বাদ বলতে। যে কখনো চকলেট খায় নি তাকে কি স্বাদের বর্ননা দিয়ে বোঝাতে পারবেন? বড়জোর বলতে পারেন মিষ্টি। কাছাকাছি কিন্তু সঠিক নয়।

সেইরুপ বেহেশতের বর্ননা ও রুপক হিসাবে দেয়া আছে , যাতে তৎকালীন আরবরা কিছুটা হলেও আন্দাজ করতে পারে। সেই আমলে আরবদের মাঝে গেলমান খুব জনপ্রিয় ছিল , একারনেই গেলমানের কথা এসেছে।

কোরানে বেহেশতের বর্ননা যে রুপক হিসাবে দেয়া , সেটা আরেক আয়াতে বলা আছে। এখন আপনি যদি সত্যিই কোরান সম্পর্কে জানতে চান , তো ঐ আয়াতটি খুজে বের করুন।

৪২| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:০৭

তাহসিন আলম বলেছেন: কখনো সাহেব যে পোষ্ট দিয়েছেন সেখানে মিথ্যাচার ও বিকৃতির সীমা ছাড়িয়ে গেছেন। আমি সেই পোষ্ট পড়েছি, ভাবছি জবাব দিই। কিন্তু ফালতু আড্ডাবাজদের সঠিক কথা বলা আর উলু বনে মুক্তা ছড়ানো একই।

পোষ্ট দাতার নামটাও বিদঘুটে এবং মনটাও বিকৃত রুচির (স্পষ্ট যে তারা নাস্তিক গ্রুপের প্রতিনিধিত্ব করছে) । কিন্তু আমাদের কেউ যেন বিভ্রান্ত না হয় তাই কিছু বিষয় আমি তাদেরকে প্রশ্ন করতে পারি।

সংক্ষেপে তাঁকে মি. নাস্তিক বলা যায়। আমি তাঁর পোষ্টের ব্যাকআপ রেখেছি। যাতে তিনি যা বলেছেন তা অস্বীকার করতে না পারেন।

তিনি যে বিকৃত উদ্দেশ্য বুঝাতে চেয়েছেন তা তাঁর ৯নং কমেন্টে জবাবে ফুটে উঠেছে।
এবং সে করেছে নির্জলা মিথ্যাচার। আমি ভাবছি এদের চরিত্র এমন হয় কেন?
এদের সন্তান কিশোর কিশোরীরা তাদের চারপাশে থাকবে আর এদের মধ্যে বিকৃত রুচি মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। যা আয়াতের মাঝে বিকৃত করে তিনি বুঝাতে চেয়েছেন। পারিবারিক জীবনে তিনি কি এমন কিছু চর্চা করেন। (দুঃখিত যে শক্ত কথা বলতে হল- কারণ বেআক্কলদেরকে এভাবে না বললে হয়না।)

নিশ্চয় নিস্পাপ বালক বালিকা যারা মারা গেছে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে তারা অবশ্যই জান্নাতে থাকবে। অবশ্যই যদি মি. নাস্তিক বলেন যে তাদেরকে জান্নাতে স্থান দেওয়া যাবে না সেটা ভিন্ন কথা) যদি তারা জান্নাতে থাকে তবে অবশ্যই পিতা মাতার আশে পাশে থাকবে। সন্তানরা পৃথিবীতে যে পিতামাতা ও অভিভাবকদের জন্য সৌন্দর্য এবং আনন্দের উৎস জান্নাতেও তার ব্যতিক্রম নয়। আর এখানে চাইল্ড শব্দের বহুবছন চিলড্রেন অর্থে গোলাম শব্দের বহুবছন গিলমান শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। যা কিশোর এবং কিশোরী উভয় বুঝায়।


এবং আয়াতের মূল প্রসঙ্গে তিনি স্পষ্ট বিকৃতি করেছেন।

সুরা নাবার ৩৩ নং আয়াতে ‌ ‌'‌‌‌'সমবয়স্কা তরুণী" এর পরিবর্তে উদ্দেশ্যমূলকভাবে তিনি লিখেছেন "সমবয়স্ক ফুটফুটে কিশোর' । অথচ এ পুরো অধ্যায়টিতে গিলমানের কোন প্রসঙ্গই নেই।


এই কিন্তু এই স্পষ্ট পরিবর্তন কেন, কোন ইহুদী খ্রীষ্টান বা নাস্তিকও তো কুরআনের অনুবাদ লিখতে পারে। সেখান থেকে কোটেশন এনে ইচ্ছেমত ট্রান্সশ্লেট করে কোরআন সম্পর্কে ওপেন কোন কথা বলতে গেলে আগে নিশ্চিত হতে হবে আরো কয়েকটি অনুবাদের সাথে মিলিয়ে।


সুতরাং যারা এই বিকৃত অর্থ লিখে এবং প্রচার করতে চায় তারা পরিচয় দিতে থাকুক তাদের বিকৃত মানসিকতার। তাদের মুখ বন্ধ করা দরকার নেই (কোন ব্লগারকে ব্যান করা নীতির বিরোধী আমি)



নিশ্চয় আল কুরআন মহাসত্য শ্বাশ্বত এবং নির্ভূল।

২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:০১

ফারুক৫৫ বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আপনার বিশ্লেষন ক্ষমতা ভালো। প্রকাশ করার ক্ষমতা আরো ভালো। আপনি আরো লিখুন ও পোস্ট দেন।

আমার লেখার যোগ্যতা কম , যে কারনে যা বলতে চাই তা সবসময় হয়ে ওঠেনা।

৪৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:১২

কঠিন চিজ বলেছেন: @ তাহসিন আলম>> ফারুক ৫৫ কি আপনারি আরেকটা নিক নাকি?? হা হা ।
আমার মনে হয় তাহসিন এবং ফারুক৫৫ একই ব্যাক্তি।

@ ফারুক ভাই, আপনি আবার পিছলাইয়া গেছেন।

"কুরআনে বর্ণীত হইয়াছে যে, রসুলের আনুগত্য (মান্য) করা অত্যাবশ্যকীয়, যখন তাহার সকল কাজ ও বাণীর উৎস আল্লাহ, কিন্তু তাহার নিজস্ব মত তাহার জন্য বা যাহারা তাহার নিজস্ব মতের অনুসারী, তাহাদের জন্য ক্ষতিকর হইতে পারে।"
>> এই কথাটা কই পাইলেন?? কোরানের কোন আয়াত?? রেফেরেন্স কই?? নাকি নিজে বানাইয়া দিলেন?? হা হা হা।

"ইহা হইতে কি প্রতীয়মান হয় না যে মুহাম্মদ এর নিজস্ব মত মন্দ হইতে পারে বা অকল্যাণের কারণ হইতে পারে।"
>> ইহাতে আপনি কিছুই প্রমানিত করিতে পারেন নাই। যে দুইটা আয়াত দিলেন তাতে লেখা নাই যে রাসুলের অনুসরন করা যাবে না।

"অন্যদিকে রসুলরূপী মুহাম্মদ আল্লাহর কথা (কুরআন) প্রচার করেন। রসুল মুহাম্মদের আনুগত্য (মান্য) করা অত্যাবশ্যকীয় কারন তখন তিনি আল্লাহর (কুরআনের) নির্দেশ অনুসারে চলেন।"
>> আপনি কত বড় বেয়াদব। আপনি মুহাম্মদ(সঃ) কে বলছেন রাসুল রুপি মুহাম্মাদ?? কত বড় কাফের আপনি। মুহাম্মদ (সঃ) নাম লিখার পর (সঃ) লিখেন না। আবার বলেন মাউহাম্মাদ(সঃ) আপনি সম্মান করেন।

"কুরআনে দুইটি আয়াত আছে, যেখানে নবী মুহাম্মদ কে বর্ণনা করা হইয়াছে যে , তিনি আমাদেরই মত একজন মানুষ।"
>> আপনার কি মনে হয়, উনি কি ফেরেস্তা ছিলেন ?? নাকি অন্য কিছু??
উনিতো আমাদের মতো মানুষ ই ছিলেন, নাকি??

কোন পীরের মুরিদ হইছেন সত্যি করে বলেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:২২

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনার প্রশ্নগুলো বাচ্চা ছেলেদের মতো হয়ে যাচ্ছে।
কোরানের মুরিদ হইছি।

৪৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩৩

কখনও মানব কখনও দানব বলেছেন: কটিন চীজ খালি হাতে আমার ব্লগ ঘুইরা আসলেন যে ? একটা মাইনাসত দিতে পারতেন ।

৪৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৩৮

তাহসিন আলম বলেছেন: @ কঠিন চিজ
ফারুক সাহেব এবং আপনাদের বিতর্কে আপনি প্রথমে হেরে গেলেন যে ফারূক সাহেব এবং আমাকে একই ব্যক্তি মনে করে। অন্তত আমিতো ক্লিয়ার যে আপনি ভুল। তাহলে সঠিকের দিকে কোন পক্ষ বেশি ঝুকবে।

আর ব্লগে অনেক নিক থাকে, তবে ইসলামী ব্লগাররা মনে হয় এরকম জালিয়াতি করেনা। এখন এমনতো হতে পারে আরো কয়েকজন পুরাতন ব্লগার ফারূক সাহেবেকে সামান্য সহযোগীতা করলো আর তাকে নিক বানিয়ে দিলেন।

যাক ফারূক সাহেবকে আমি ফিজিক্যালি চিনিনা। আর কৃত্রিমতা বেশি দিন কেউ টিকিয়ে রাখতে পারে না।

সামুতে আগে আমি নারীবাদী হিসেবে ছিলাম, দেখতে পারেন আমার প্রিয়পোষ্ট সব মেয়েদের। পরে নাস্তিকদের পোষ্ট গুলো এবং বিতর্ক দেখেই কুর্আন হাদীস বিষয়ে আগ্রহী হয়ে উঠি। আমি কয়েকজন বন্ধু ও ইসলামীক স্কলারের সাথে আলোচনাও শুরু করি, একটা সার্কেলে ঢুকে যাই । তারপর একটা পোষ্ট দিই। ফারূক সাহেবকে আমি সাপের্ট দেওয়ার কারণ হল, মুসলমানরা হাদীসের নামে, তরিকা, মাজহাবের নামে বিভিন্ন দলাদলি করছে, অথচ সঠিক ইসলামকে অনুসরন করতে চাই।

৪৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ২:৪৪

কঠিন চিজ বলেছেন: @কখনও মানব কখনও দানব>> দিসি, দিসি হিট পাইতে চান, পান। এগুলা বহুত পুরান জিনিস, আপনের কাছে নতুন মনে হইতে পারে। হা হা হা। পারলে নতুন কিছু আবিস্কার করেন, এসব পোষ্ট এ কমেন্ট করে মজা পাইনা। :P :P

২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:১৪

ফারুক৫৫ বলেছেন: আপনি কমেন্ট করার আগে একটু ভাবুন , আবারো পড়ুন , তারপরে কমেন্ট করুন। আপনি সন্দেহ বাতিকগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন , যে কারনে আপনার রজ্জু দেখে সর্প ভ্রম হচ্ছে।

৪৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:৪১

কঠিন চিজ বলেছেন: @তাহসিন>>"সামুতে আগে আমি নারীবাদী হিসেবে ছিলাম, দেখতে পারেন আমার প্রিয়পোষ্ট সব মেয়েদের। পরে নাস্তিকদের পোষ্ট গুলো এবং বিতর্ক দেখেই কুর্আন হাদীস বিষয়ে আগ্রহী হয়ে উঠি। আমি কয়েকজন বন্ধু ও ইসলামীক স্কলারের সাথে আলোচনাও শুরু করি, একটা সার্কেলে ঢুকে যাই । তারপর একটা পোষ্ট দিই। ফারূক সাহেবকে আমি সাপের্ট দেওয়ার কারণ হল, মুসলমানরা হাদীসের নামে, তরিকা, মাজহাবের নামে বিভিন্ন দলাদলি করছে, অথচ সঠিক ইসলামকে অনুসরন করতে চাই।"
>> যেভাবে কোরানের আয়াত বিকৃত করতেছেন। হা হা হা। সেক্ষেত্রে আপনাদের ঈমান নিয়ে আমার মনে অনেক প্রশ্ন জমে গেছে। আর ফারুক সাহেব এর ব্যপারে অনেকেই সতর্ক হয়ে গেছেন। আপনারা কোন কোন স্কলারের সাথে আলোচনা করেছেন তাদের নাম জানতে পারি??

"ফারুক সাহেব এবং আপনাদের বিতর্কে আপনি প্রথমে হেরে গেলেন"
>> আমার ব্যপক হাসি পাচ্ছে। এখনো পর্যন্ত ফারুক সাহেব আমার কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে পারল না। আর আমাকে বলছেন আমি হেরে গেছি। এখানে হারা জেতার কোন ব্যপার না। ফারুক সাহেব কে জিজ্ঞেস করেছিলাম রাসুলের আনুগত্য মানে কি?? তিনি আমাকে স্পষ্ট কোন জবাব দিতে পারেন নাই।

@ফারুক>> "আপনার প্রশ্নগুলো বাচ্চা ছেলেদের মতো হয়ে যাচ্ছে।"
>> এই বাচ্চা সূলভ প্রশ্নের কোন উত্তরও আপনি দিতে পারলেন না।

আপনি অনেক পিছলা মানুষ। এতো না পিছলাইয়া ঠিক মতো উত্তর দেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ ভোর ৪:২৫

ফারুক৫৫ বলেছেন: এবার একটু দম নেন। আমি উত্তর দিতে পেরেছি কিনা , অন্য পাঠকরা বলবে। আপনি তো বলবেনই আমি উত্তর দিতে পারি নাই।

একটু ধৈর্য ধরুন। এই বিষয়ের উপরে আরো পোস্ট আসছে। আশা করি সব জবাব পাবেন। যদি না পান , তাহলে আর করার কিছুই নেই।
ভালো থাকুন। আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত করুন , এই কামনা করি।

৪৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০০

তাহসিন আলম বলেছেন: @কঠিন চিজ

আপনারা কোন কোন স্কলারের সাথে আলোচনা করেছেন তাদের নাম জানতে পারি??

অবশ্যই, এবং আপনিও সেই ফোরামে যোগ দিতে পারেন।
দুটি গ্রুপ এড্রেস পাবেন পাবেন পোষ্টের শেষ কমেন্ট দেখুন।
এখানে, আগে আপনার ইমেইল যে কোন একটা গ্রুপে এন্টি করবেন, গ্রুপ মেম্বার হিসেবে সব প্রকারের তথ্য আপনি সেখানে পাবেন।



৪৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০২

তাহসিন আলম বলেছেন: @ ফারুক সাহেব
আপনাকেও ফোরামে যোগ দেওয়ার জন্যে ইনভাইট করছি। বর্তমান মেম্বার সংখ্যা সম্ভবত২০০+ ।

২২ শে অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫২

ফারুক৫৫ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৩:০৬

ভূতুম প্যাঁচা বলেছেন: ফারুক এর পোস্টগুলো পড়লাম,অনেক অজানাকে জানা হল ।
অসংখ্য ধন্যবাদ ।
তবে এই ধন্যবাদ ফারুক এর জন্য নয় ।ফারুক এর পোস্ট পড়ে যারা কস্ট হলেও উত্তর দিচ্ছেন ইসলাম ধর্মকে সঠিক ভাবে প্রচারে এগিয়ে আসছেন,কিছু কূচক্রীদের পথের বাধাঁ হয়ে দাড়াচ্ছেন তাদের জন্য । ইসলামকে সঠিকভাবে প্রচারের জন্য নতুন পোস্টের পাশাপাশি আপনাদের এ ধরনের মন্তব্য অন্যান্য মুসলিম ভাইদের বিপথে যাবার হাত থেকে রক্ষা করবে ।
আপনারা ভালো থাকুন,সুস্থ থাকুন,ব্লগে বেশি বেশি লিখুন ,এই কামনা করি ।


২৪ শে অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১০:৪৯

ফারুক৫৫ বলেছেন: ধন্যবাদ।

“আলিফ লাম রা , এটি এমন এক বই , যার আয়াতসমূহ নিখুত নির্ভুল (perfect) এবং এক মহাজ্ঞাণী সর্বজ্ঞ সত্বার পক্ষ হইতে সবিস্তার ব্যাখ্যা সহ বর্ণীত। যেনো তোমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো বন্দেগী না কর। নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি তাহারই পক্ষ হইতে সতর্ককারী ও সুসংবাদদাতা।
” সুরা হুদ (১১) আয়াত ১-২


সুরা আল-যুমার(৩৯) আয়াত ১৮
যারা মনোনিবেশ সহকারে কথা শুনে , অতঃপর যা উত্তম , তার অনুসরন করে। তাদেরকেই আল্লাহ পথ প্রদর্শন করেন এবং তারাই বুদ্ধিমান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.