নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভবিষ্যৎ চিন্তাভাবনা

ফারুক নাফি

আমি একজন ফ্রিল্যানসার

ফারুক নাফি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর ৫টি অজানা রহস্যজনক তথ্য যা সত্যি আপনাকে অবাক করে দিবে

১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫০

১.রহস্যময় এই পৃথিবী যার মধ্যে সমুদ্রই হচ্ছে ৭০ ভাগ। রহস্যময়তার অন্যতম কারন হচ্ছে বিজ্ঞানীরা শুধু মাত্র এই সমুদ্রের ৫ ভাগ সম্বন্ধে জানতে পেরেছেন বাকি ৯৫ ভাগ এখনো অজানা। বিজ্ঞানীরা ধারনা করেছেন যে ১ মিলিয়ন প্রানের বসবাস থাকতে পারে এই সমুদ্রে। এইতো জানলেন সমুদ্রের রহস্যের কথা কিন্তু স্থল রহস্য সম্বন্ধে কিছু কি জানেন? যে নিউ গিনিতে এমন কয়েকটি রেইনফরেস্ট আছে যা এখনো মানুষের জ্ঞানের বাইরে। তার মানে এই পৃথিবীর এমন অনেক কিছুই আছে যা আমাদের অজানা।


২. প্লাজমাস্ফিয়ার নামক একটি অদৃশ্য গ্যাসের আবরণ যা পৃথিবীর চারপাশ জুড়ে রয়েছে, যা পৃথিবীর অন্যতম সুপার পাওয়ার হিসাবে পরিচিত। এই প্লাজমাস্ফিয়ারের আবরনটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন মহাকাশের ইলেকট্রনকে পৃথিবীর দিকে ঢুকতে দেয় না। এই সুপার পাওয়ার সমৃদ্ধ আবরন বিভিন্ন ক্ষতি থেকে আমাদের পৃথিবীকে সবসময় রক্ষা করে আসছে।



৩. পৃথিবী একটি অক্ষকে কেন্দ্র করে একটু কাত হয়ে সূর্যের চারিদিকে ঘুরে আর এই কাত হয়ে ঘুরাটা নির্দেশনা দেয় যে পৃথিবী তার সঠিক অবস্থানে রয়েছে। যদি পৃথিবীর এই অবস্থানের একটু ব্যাতিক্রম হতো তাহলে হয়ত পৃথিবী অনেক দূর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হতো। আরো একটি রহস্যজনক বিষয় হচ্ছে পৃথিবী আর সূর্যের দুরবর্তী অবস্থানটাও একদম সঠিক পর্যায়ে রয়েছে আর যদি এর একটু ব্যাতিক্রম হতো তাহলে পৃথিবীর তাপমাত্রার বিশাল একটি বিপর্যয় ঘটতো এতে প্রানের টিকে থাকাটা পৃথিবীতে অনেক কঠিন হয়ে যেত।


৪. বিজ্ঞানীদের মতে পৃথিবীই একমাত্র প্রান বহনকারী গ্রহ যা মহাবিশ্বের মধ্যে রয়েছে। এবং বিজ্ঞানীদের অনুসন্ধান অনুযায়ী ৬ লক্ষ প্রজাতির ফাঞ্জাই, ৩ লক্ষ প্রজাতির উদ্ভিদ এছাড়াও প্রাণী রয়েছে আনুমানিক ১০ লক্ষ প্রজাতির। সত্যি কি বিচিত্র এবং রহস্যে ঘেরা এই পৃথিবী।



৫. পৃথিবীর সবচেয়ে মজার এবং রহস্যজনক বিষয়টি হচ্ছে রিসাইক্লিং। অর্থাৎ পৃথিবী প্রতিনিয়ত রিসাইকেল হচ্ছে। এখনো বুঝতে পারেননি তাই না? উত্তপ্ত ম্যাগমা রয়েছে পৃথিবীর অভ্যন্তরে যা খুবই ধীরে ধীরে পৃথিবীর উপরিভাগে উঠে আসে এবং প্রতিনিয়ত ঠান্ডা হতে হতে তা পাথরে পরিনিত হয়। আবার এই পাথর বাতাসের সংস্পর্শে এসে ধীরে ধীরে ক্ষয়ে যায় এবং ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কনায় পরিণত হয় যা পরবর্তিতে ভূগর্ভস্থে গিয়ে ম্যাগমায় পরিণত হয়। আবার একই ধরনের প্রক্রিয়া চলতেই থাকে। আর এই রিসাইক্লিংএর মাধ্যমে এখনো টিকে আছে। সত্যি রহস্যময়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.