![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২৩ শে এপ্রিল, ২০১২ দুপুর ২:৫৭
শেয়ারঃ
0 0 0
ঘটনার সূত্রপাত বিমানবন্দরে।একটি বড় চোরাচালান আটকে দেয় পুলিশ।সোহেল তাজ পুলিশের ভূমিকা সমর্থন করেন।কিন্তু ফোন আসে শেখ সেলিমের কাছ থেকে।ছেড়ে দিতে হবে চোরাচালানকারীকে।কারণ চোরাচালানকারী তার আত্মীয়।সোহেল তাজ তার আদেশ মানেননি। তখন সেলিম সোহেল তাজের অফিসে যান।সেখানে তাদের কথাকাটাকাটি হয়, সেখান থেকে শেখ সেলিম শেখ হেলালের সাথে কথা বলেন।এক পর্যায়ে শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই শেখ হেলাল কয়েকজন সন্ত্রাসীদের নিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর অফিসে যান।সেখানে সন্ত্রাসীদের সাথে নিয়ে শেখ সেলিম ও শেখ হেলাল সোহেল তাজকে শারিরীকভাবে লাঞ্ছিত করেন।শেখ সেলিম সোহেল তাজকে থাপ্পর মারেন।মারধরের এক পর্যায়ে পুলিশ এসে সোহেল তাজকে বাঁচায়।
এ অবস্থায় সোহেল তাজ বিচার চান মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে। কিন্তু পরিবারের কাছে জিম্মি প্রধানমন্ত্রী কোনো বিচার করতে পারেননি- অনেক রাজনৈতিক আশ্টেপৃষ্টে বাঁধা তিনি, ফাস হলে সমূহ বিপদ। তাই সোহেল তাজ মানসম্মান রক্ষা করতে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। এটাই সোহেল তাজের পদত্যাগ নাটক।
সোহেল তার চিঠিতে বলেছে দেশ ও জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে তিনি তার পদত্যেগের কারন বলবেন না।আমরা বলবো, না, এটা ভুল।দেশের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আওয়ামী লীগের নেতার হাতে মার খান সে দেশে অন্যদের অবস্থা কী, সে দেশের মালিক কে জনগণ না পরিবার?এই কথা লুকানো আরও অন্যায়।
দেশের বিদ্যুৎ সমস্যা প্রকট। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু কোনো পরিকল্পনা নেয়া যাচ্ছে না। কারণ শেখ সেলিম। তিনি টেন্ডার করতে দিচ্ছেন না। কোনো কোম্পানিকে ঢুকতে দিচ্ছেন না। শেখ সেলিম আওয়ামী লীগের ভেতর তারেক রহমানকে ছাড়িয়ে গেছেন
©somewhere in net ltd.