নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমাজের প্রতিটি ছোট বড় সমস্যার প্রকৃতি নির্ধারণ করা, আমাদের আচার ব্যবহার, সমাজের প্রচলিত কৃষ্টি কালচার, সৃষ্টিশীলতা, চারিত্রিক উদারতা এবং বক্রতা, অপরাধ প্রবৃত্তি, অপরাধ সঙ্ঘঠনের ধাঁচ ইত্যাদির স্থানীয় জ্ঞানের আলোকে সমাজের সমস্যার সমাধান বাতলে দেয়াই অগ্রসর নাগরিকের দায়িত্ব। বাংলাদেশে দুর্নীতি রোধ, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরন এবং টেকনোলজির কার্যকরীতার সাথে স্থানীয় অপরাধের জ্ঞান কে সমন্বয় ঘটিয়ে দেশের ছোট বড় সমস্যা সমাধান এর জন্য লিখা লিখি করি। আমার নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি আছে কিন্তু দলীয় সীমাবদ্ধতা নেই বলেই মনে করি, চোর কে চোর বলার সৎ সাহস আমার আছে বলেই বিশ্বাস করি। রাষ্ট্রের অনৈতিক কাঠামোকে এবং দুর্নীতিবাজদের সবাইকে তীক্ষ্ণ ভাবে চ্যালেঞ্জ করার চেষ্টা করি। রাষ্ট্র কে চ্যালেঞ্জ করতে চাই প্রতিটি অক্ষমতার আর অজ্ঞতার জন্য, তবে আঘাত নয়। ব্যক্তিগত ভাবে নাগরিকের জীবনমান উন্নয়ন কে দেশের ঐক্যের ভিত্তিমূল মনে করি। ডাটাবেইজ এবং টেকনোলজি বেইজড পলিসি দিয়ে সমস্যা সমাধানের প্রোপজাল দেবার চেষ্টা করি। আমি মূলত সাস্টেইন এবল ডেভেলপমেন্ট (টেকসই উন্নয়ন) এর নিরিখে- অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ডিজাইন ত্রুটি, কৃষি শিক্ষা খাতে কারিগরি ব্যবস্থাপনা ভিত্তিক সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তন, মাইক্রো ইকনমিক ব্যাপার গুলো, ফিনান্সিয়াল মাইগ্রেশন এইসব ক্রিটিক্যাল ব্যাপার নিয়ে লিখার চেষ্টা করি। মাঝে মাঝে চোরকে চোর বলার জন্য দুর্নিতি নিয়ে লিখি। পেশাঃ প্রকৌশলী, টেকনিক্যাল আর্কিটেক্ট, ভোডাফোন।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রধান প্রধান যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি বাংলাদেশ। টেকসই মানবসম্পদ উন্নয়ন, কর্মসংস্থান তৈরি ও টেকসই অবকাঠামো উন্নয়নের প্ররিপ্রেক্ষিতে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা।
চতুর্থ শিল্প বিপ্লব কি ও কেন?
পঞ্চম প্রজন্মের টেলিকম
ব্যাংকিং ও পেমেন্ট অবকাঠামো
মোবাইল ব্যাংকিং অবকাঠামো
ফিনটেক, ব্লকচেইন ও ক্রিপ্টো মুদ্রা
ভ্যাট সংগ্রহ ও ভাতা বরাদ্দ অবকাঠামো
পরিসংখ্যান প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান
বাংলাদেশের শিক্ষা সংস্কারের যোগসূত্র সমূহ!
মানবসভ্যতা দীর্ঘ যাত্রার ভেতর দিয়ে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষের দিকে এগিয়ে এসেছে। এই যাত্রায় মানুষ সব সময়ই কারিগরিভাবে উন্নত উপায়ে শিল্প উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনাগত রূপান্তর ঘটিয়ে চলেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই রূপান্তরের প্রস্তুতিতে ব্যাপকতা এসেছে এবং তা অভাবিত গতিতে একটা প্রযুক্তিগত বিপ্লবের দিকে যাচ্ছে। আমরা একটি প্রযুক্তিগত বিপ্লবের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আছি। এর মাধ্যমে আমাদের জীবনযাত্রার, কাজ করার এবং একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সম্পর্কিত হওয়ার পথ ও পদ্ধতিগুলো মৌলিকভাবে বদলে যাব।
অ-টেকসই উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ, বৈদেশিক মুদ্রা আহরণ, ব্যাংকিং, বন্দর ও রপ্তানি ব্যবস্থাপনা, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবা এবং সর্বোপরি আমাদের মধ্যমান শিক্ষাব্যবস্থা ঠিক কী কী চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে, এখনই তার উপলব্ধি শাণিত করা চাই। পাশাপাশি পণ্য ও সেবা ব্যবস্থাপনার খাতগুলোতে কী কী সম্ভাবনার দুয়ার অবারিত হবে, তা আবিষ্কার ও উপলব্ধির মধ্যে আনাও জরুরি। স্বল্প দক্ষ শ্রমবাজারের ভিত্তিতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার বুনিয়াদ গড়ে উঠেছে বলে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের কারিগরি উৎকর্ষ ও রূপান্তর থেকে আমরা অনেক দূরে। এই বিশাল শ্রমবাজার ঠিক কী কী ঝুঁকি, চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার মুখোমুখি হবে, সেসবের নিরন্তর গবেষণা এখন সময়েরই প্রয়োজন। অর্থাৎ আমাদের স্পষ্ট করতে হবে যে কোথায় কোথায় আমাদের সম্ভাবনা বাড়বে এবং কোথায় কোথায় বর্তমানের অর্জনগুলো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে। আমাদের অবকাঠামোগত ও কৌশলগত পরিকল্পনা এবং শিক্ষা, শিল্প উৎপাদন ও বাজার বিকাশের দিক থেকে আমাদের প্রস্তুতিগুলোই বা কেমন হওয়া দরকার, তা জানা কেননা টিকতে হলে বদলাতে হবে আমাদের। এই নিয়ে 'চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ' বই ।
আমি ফয়েজ তৈয়্যব। লেখক, গবেষক, ব্লগার ও সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট এক্টিভিস্ট। বাংলাদেশের অবকাঠামো, অর্থনীতি ও কর্মসংস্থান নিয়ে লিখি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, ব্লগে, পত্রিকায়। প্রথম আলো অনলাইন, বণিক বার্তা, শেয়ার বিজ পত্রিকায় লিখি। আমার প্রথম বই 'চতুর্থ শিল্প বিপ্লব ও বাংলাদেশ'।
প্রকাশকঃ আদর্শ
প্রচ্ছদঃ সব্যসাচী মিস্ত্রী
প্রাপ্তিস্থানঃঅমর একুশে বইমেলা ২০২০
স্টল নং ৪২১-৪২৪
এছাড়াও পাওয়া যাচ্ছে রকমারিতে!
http://www.rokomari.com/book/198496
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: সমস্যা নেই ভাইয়া।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:১৩
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: বইটা অনেক কাজের হবে দেখছি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: আশা করি।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অভিনন্দন।
আপনার এই ধরনের লেখা গুলো দারুন ভাল লাগে।
আপনার ব্লগের লেখাগুলোও কি সংকলিত হয়েছে এই বইয়ে!
সংগ্রহের তীব্র ইচ্ছা রইল
+++
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:০৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: শুভেচ্ছা সতত।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৪
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: তোমার গবেষনামূলক লেখাগুলো প্রথম আলোতে পড়ার চেষ্টা করি এবং তোমার লেখাগুলো অনেক তথ্য নির্ভর এবং উন্নয়নের ফাক ফোকরগুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়। আল্লাহর কাছে দোয়া করি যাতে আমাদের কপালে সুশাসন জোটে।
আমার বিশ্বাস, তোমার এই বইটি একটি শক্তিশালী এবং চোখ খুলে দেয়ার মত একটি বই হবে। বইটির সাফল্য কামনা করছি।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬| ০১ লা মে, ২০২০ রাত ১১:৫৩
পলাতক মুর্গ বলেছেন: চাঁদগাজির বিরক্তিকর মন্তব্যের কারণে আপনার সর্বশেষ লেখার কমেন্ট বন্ধ করে দিয়েছেন মনে হয়, যাইহোক ঐ লেখার জন্য আমি একটা কমেন্ট লিখে ফেলেছিলাম, সেটা এখানে দিলাম:
ডেটা সাইন্টিস্ট হতে হলে কি সব লেভেলে কম্পিউটার গ্রাজুয়েট দরকার?
রবোটিক্স এক্সপার্ট, বায়োটেক সহ "নতুন শিল্প" - এখানে নতুন শিল্প কি কি থাকতে পারে?
চতুর্থ শিল্পবিপ্লব যদি অটোমেশন কেন্দ্রিক হয়, তাহলে এই ধরণের শিল্পের পরিপুরক সাইডজবে কাজ করার জন্য জেনারেল লাইনের লোকেদের (এক্সপার্ট না) কিভাবে প্রস্তুত করা দরকার?
আরেকটা বিষয় হল, আমরা এখানে শুধু চাকরির বাজার তৈরীর কথা বলছি, হোয়াট এবাউট এন্টারপ্রেনারশিপ?
আরও বিষয় আছে, আপনার এই লেখায় শান্তিকালীন অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, হোয়াট এবাউট আ ডিফারেন্ট সিনারিও? যদি কোন কারণে অবসথা ক্রমান্বয়ে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতির দিকে যেতে থাকে, তার জন্য আমাদের কি কোন ব্যাকআপ প্লান থাকা উচিৎ না? এট লিষ্ট থিওরিটিক্যালি?
০২ রা মে, ২০২০ রাত ১২:২৮
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ভালো ভালো প্রশ্ন করেছেন, খুলে দিয়েছি। মন্তব্যটা ওখানে গিয়েই করুন প্লিজ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ৯:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা বলতে কি ''শিল্প বিপ্লব'' এই টাইপ বই পড়ি না।