নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অতি ক্ষুদ্র থেকেই সকল কিছুর সৃষ্টি

অশনি-সংকেত

আগামীর কথা না ভেবে আজকের কথা ভাবুন। বেঁচে থাকাকে স্বার্থক করে তুলুন।

অশনি-সংকেত › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরআন বোমা! ধর্মীয় যুদ্ধের সর্বাধুনিক অস্ত্র!!

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৩

ইসলাম ধর্মানুসারীদের কাছে কোরআন শরীফ পবিত্র ধর্মগ্রন্থ। কোরআনকে অবমাননার অভিযোগে ধর্মীয় সহিংসতার ইতিহাসও কম নয়। বাংলাদেশেও এমন ধর্মীয় সংঘাতের ইতিহাস আছে। সারা বিশ্বের মুসলমানরা যখন কোরআনের মর্যাদা ও পবিত্রতা রক্ষায় জীবনকে উৎসর্গ করছে, তখন ইসলামের নামে পাকিস্তানের এক দল কোরআন বোমা তৈরি হামলা করছে মুসলমানদের উপর। সূত্র: http://www.notun-din.com/?p=15891



এমনিতে, পাকিস্তানের সালাফীরা অন্য মুসলিম সম্প্রদায়গুলোকে মুসলমান বলে গণ্য করে না। প্রায়ই সম্প্রদায়গুলো নিজেদের মুসলিমত্ব দেখানর কাজে একে অন্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। হামলা করে মসজিদে। তবে এবার মসজিদের পরে কোরআনকে হামলার হাতিয়ারে তৈরি করেছে সালাফীরা।

সম্প্রতি পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে দেশটির সেনাবাহিনীর এক সদস্য নিহত হয়। সেনা সদস্যটি রাস্তায় পড়ে থাকা একটি কোরআন শরীফ তুলে আনতে গেলেই তা বিস্ফোরিত হয়। ঘটনাস্থলেই নিহত হন তিনি।

পরে জানা যায়, কোরআন শরীফের আদলে বস্তুটি একটি বোমা ছিল। পাকিস্তানের ইসলামের নামের জঙ্গিবাদ ছড়ান গোষ্ঠীগুলো এমন অনেক বোমাই তৈরি করে। যখনই শত্রুপক্ষ সামনে আসে, ছুড়ে মারা হয় কোরআন। সশব্দে বিস্ফোরিত হয়ে প্রকম্পিত করে পুরো এলাকা। রক্তে ঝরে অনেকের।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ইসলামের সেবা ও রক্ষার নামে কোরআন বোমা কেন মারতে হবে? যে ব্যক্তিরা কোরআনের মর্যাদা রক্ষার নামে কোরআনের প্রতি মানুষের আবেগকে কাজে লাগিয়ে এমন বোমা বানায়, তিনি কি আদতে কোন মুসলমান? তাদেরকে কী মুসলমান বলা চলে?

,





মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: এসব কিয়ামতের লক্ষন

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের উপর আল্লাহর লানত বর্ষিত হোক।

পবিত্র কোরআনের মর্যাদাকে যারা ভুলিন্ঠিত করছে। কি জঘন্য ভাবা যায়!!

যে কোরআনেক শিরোপরি স্থান দেয় নারা বিশ্ব মুসলিম- তাঁর এই অপব্যবহার কোনভাবেই সমর্থন যোগ্য নয়।

ইসরামে প্রেমের ধর্ম। সত্যের ধর্ম। আপনি আচরি সত্যকে এত উজ্জ্বল কর যে মানুষ আপনাতেই ঝাপিয়ে পড়বে সেই সত্যের সমুদ্রে। সেখানে জোর জবরদস্তির সুযোগ কই।

আর প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আত্মরক্ষার জন্য যুদ্ধ করতে হলে বীরের মতো, ণীতিপূর্ণ ভাবে, আল্লাহর উপর আস্থা রেখে বুদ্ধি প্রজ্ঞা আর ধৈর্য্যের সাথে করতে হবে-যেভাবে ইসলাম শিখিয়েছে।

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৫

অশনি-সংকেত বলেছেন: কিন্তু ইসলামের নামধারী এই সব ভন্ড ও ভীরু কাপুরুষরা কেবল নিজেদের স্বার্থে একদিকে মুসলমানদের মারছে আরেকদিকে কোরআন বোমা তৈরি করছে। আবার কোরআনের অবমাননা করলেই এরাই কিন্তু ঢাল তলোয়ার নিয়ে মাঠে নেমে যাবে। এরা আর যাই হোক কখনও মুসলমান হতে পারে না।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মোল্লাদের স্ববিরোধী অবস্থান এদেশেও দেখাগিয়েছিল,
৫ ই মে হেফাজত তান্ডোবে শিবির হেফাজতের নামে তান্ডোব ও ব্যাপক নাসকতা চালায়, এতে সরকার অবকাঠামোর ব্যাপক ক্ষতিসাধন হয়েছিল, এবং অনেক কিছুর সাথে ফুটপাতে বইয়ের দোকানও পুড়েগিয়েছিল। অন্যান্ন মালপত্রের সাথে দোকানে কয়েকশত কোরানও পোড়া যায়।

যেখানে কোরানের এক পাতা ছিড়লে ১ সপ্তাহ আন্দলন চলে সেখানে শত শত কোরান পোড়ানোর পরও একটি প্রতিবাদও হয়নি।

সাংবাদিকরা রিজভিকে চেপে ধরলে নিরস কন্ঠে বলে 'এসব আওমীলীগের কাজ'।

আওমীলীগের কাজ বলা হলেও বিম্পি-জামাতের হেফাজতের এত মিটিং-মিছিল, প্রেস কনফারেন্স। কোথাও তো শুনিনাই কোরান কেউ পোড়ানোর প্রতিবাদ করছে!
সে সময়ে অনেক হরতাল ডাকা হলেও কোরান পোড়ানোর প্রতিবাদে ১ টাও হরতালও ডাকা হয়নি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.