নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

পড়ো, তোমার প্রতিপালকের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন। যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন জমাটবদ্ধ রক্ত হতে। পড়ো, আর তোমার প্রতিপালক মহিমান্বিত, যিনি কলমের দ্বারা শিক্ষা দিয়েছেন। শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে যা সে জানত না। (আল-কুরআন, সূরা-আলাক, আয়াত ১-৫)

ফজলুল কােদর

আসসালামু আলাইকুম...। যে ব্যক্তি ভাল কাজের আদেশ ও মন্দ কাজের নিষেধ করে সেই প্রকৃত বন্ধু। (ফজলুল কাদের বিন আব্দুল কুদ্দুছ) [email protected]

ফজলুল কােদর › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীদের হাই-হিল পরার হুকুম কি?

১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৩৯



আলহামদুলিল্লাহ

নারীদের জন্য হাই-হিল পরা বৈধ নয়, কেননা হাই-হিল পরে নারীদের পড়ে যাওয়ার আশংকা থাকে। আর ইসলামি শরিয়ত সাধারণ অর্থে আমাদেরকে আশঙ্কাজনক বিষয় থেকে বেঁচে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। আল কুরআনে ইরশাদ হয়েছে: (আর তোমরা নিজদেরকে হত্যা করো না।) [ সূরা আন-নিসা:২৯ ] অন্য এক আয়াতে এসেছে: (তোমরা তোমাদের নিজদেরকে ধ্বংসে নিপতিত করো না। [ সূরা আল বাকারা:১৯৫ ]

হাই-হিল একজন নারীকে বাস্তবের তুলনায় অধিক দীর্ঘকায় করে দেখায় এবং তাদের নিতম্বকে করে তোলে অধিক দৃশ্যমান। এতে একপ্রকার প্রতারণা রয়েছে বললে ভুল হবে না। পাশাপাশি এর মাধ্যমে নারীর কিছু সৌন্দর্য প্রকাশিত হয়ে যায় যা ঢেকে রাখার নির্দেশ তাকে দেয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে: ( আর মুমিন নারীদেরকে বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে। আর যা সাধারণত প্রকাশ পায় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে তাদের বক্ষদেশকে আবৃত করে রাখে। আর তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজদের ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাই এর ছেলে, বোনের ছেলে, আপন নারীগণ, তাদের ডান হাত যার মালিক হয়েছে, অধীনস্থ যৌনকামনামুক্ত পুরুষ অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া কারো কাছে নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মুমিনগণ তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তাওবা কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।) [ সূরা আন-নূর:৩১ ] {উৎস: স্থায়ী পরিষদের ফতোয়া, ৯/৪৬ }

উপরন্তু হাই-হিল একজন নারীকে সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে রাখে। ফলে হেলেদুলে প্রলুব্ধকর ভঙ্গিমায়-চলা নারীদের ব্যাপারে যে সতর্কবাণী এসেছে, এদের বেলায়ও তা বর্তানোর আশঙ্কা থেকে যায়। হাই-হিল, চিকিৎসা বিজ্ঞানের বক্তব্য অনুযায়ী, পিঠেরও ক্ষতি সাধন করে। হাই-হিল থেকে একপ্রকার টক-টক আওয়াজও বের হয় যা পুরুষদেরকে আকৃষ্ট করে এবং কামপ্রবৃত্তিকে নাড়া দেয়।

আল্লাহ সবার মঙ্গল করুক। আল্লাহ-হাফেজ...............।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৫৯

নিঃসঙ্গ রাজিব বলেছেন: ভালো লাগলো.... +++++++++++++++++++++++++++++ .

১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৬

ফজলুল কােদর বলেছেন: জাযাকাল্লাহ খায়ের।

২| ১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:১৫

কদমা বলেছেন: অপ্রয়োজনে সবক্ষেত্রে অতিমাত্রায় হাদিস-কোরান টেনে আনার কুফলই কিন্তু বেশি । আপনি নিজেই কি জিবনের সব খেত্রে হাদিস-কোরান মানতে পারবেন !?

১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৬

ফজলুল কােদর বলেছেন: জনাব, যারা সর্বশক্তিমান স্রষ্টায় বিশ্বাসি তারা সর্বক্ষেত্রে কুরআন ও সহীহ হাদীসকে মেনে চলবে। এমনকি টয়লেটে আসা যাওয়ার সময়ও। কারণ, সর্বশক্তিমান স্রষ্টা যা আদেশ করেন তা আমাদের মঙ্গলের জন্য আর সর্বশক্তিমান স্রষ্টা যা নিষেধ করেন তাতে অমঙ্গল আছে। আপনি যদি সর্বশক্তিমান স্রষ্টায় বিশ্বাসি হন তাহলে মন্দকে অবশ্যই পরিত্যাগ করে চলবেন।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:২৮

অপলক বলেছেন: হাগু দেবার কোন ব্যাখ্যা কোরান থেকে দিন তো। আমি কোৎ না দিলে বা পাছা একটু আলগা না করলে হাগু দিতে পারি না। কে জানে এটাও কোরআনে নিষেধ কি না?

১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৫৯

ফজলুল কােদর বলেছেন: হয়তোবা আপনার পেটে সমস্যা আছে। কিন্তু বিশ্বাসিদের জন্য ব্যাখ্যা আছে সহীহ বুখারীতে, মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তোমরা টয়লেটে প্রবেশ করার আগে এই বলে (বিসমিল্লাহ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন খুবুছি ওয়া খাবায়িছ) বাম পা দিয়ে প্রবেশ করবে। প্রয়োজন শেষে ডান পা দিয়ে বের হবে। আপনি যদি সর্বশক্তিমান স্রষ্টায় বিশ্বাসি হন তাহলে কর্ম করে দেখতে পারেন।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৩১

টিয়া ময়না বলেছেন: Thik bolesen vai. Amader puro kiboner protiti khetre e hadis er proyog kora chola ucht.akhn amra seta manina bt manar chestato kora uchit naki.

১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১১:০৩

ফজলুল কােদর বলেছেন: ঠিক বলেছেন! আমাদের চেষ্টা করা উচিৎ। ইচ্ছা করলে উপায় হবে।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৪

নিঃসঙ্গ রাজিব বলেছেন: মাদার.......ত নাস্তিদের জন্য একটু পরেই কমেন্ট মারি...!! ঠিকাচে.....???? কারন লোডশেডিং চলছে....!!! UPS এ পাওয়ার ব্যাকাপ ও বেশী না....!!! থাক কিছুক্ষন তোরা..!!!! X(( X(( X(( X(( X(( X((

১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১১:০৬

ফজলুল কােদর বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ- ১. সময়ের কসম,
২. নিশ্চয় সকল মানুষ ক্ষতিগ্রস্ততায় নিপতিত।
৩. তবে তারা ছাড়া যারা ঈমান এনেছে, সৎকাজ করেছে, পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দিয়েছে এবং পরস্পরকে ধৈর্যের উপদেশ দিয়েছে।(আল-কুরআন, সূরা আসর, আয়াত-১,২,৩)

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১১:১৭

নিঃসঙ্গ রাজিব বলেছেন: আপনি নিজেই কি জিবনের সব খেত্রে হাদিস-কোরান মানতে পারবেন !?

@কদমা: তার মানে কি আপনি বুঝাতে চাচ্ছেন যে, ইসলামী সবগুলো নিয়ম কানুন মানতে না পারলে কোনোটাই মানার দরকার নেই!!!???? কি সুন্দর খোঁড়া যুক্তি দ্বারা ইসলামী বিধি-নিষেধকে পাশ কাটাতে চাচ্ছেন!!!! বিন্দু থেকেই সিন্ধু হয়!! হয়তোবা এমনও হতে পারে যে প্রতিদিন একটা একটা করে বিধ-নিষেধ মানতে মানতে একদিন আপনিও সব নিয়ম কানুন মানা শুরু করবেন!!! ভাই, দয়া করে ইসলামকে সুকৌশলে পাশ কাটানোর চেষ্টা করবেননা!!! ক্ষতি আপনারই হবে!!!

@অপলক: আপনি ঠিক ধরেছেন!!! তবে এটা কুরআনের নির্দেশ না হলেও আল্লাহর নির্দেশেই আপনার এমন হচ্ছে!!! কোনো সমস্যা নেই!!! এভাবে কোরআনের অবমাননা করতে থাকুন,দেখা যাবে একদিন ঐ "কোৎ" ছাড়াও আরো অনেক শারীরিক কসরত করেও প্রাকৃতিক ঐ কাজটা করতে পারবেননা!!! সেইদিন কষ্ট করে হলেও সামুতে ঐ ব্যাপারে একটা পোষ্ট দিয়েন!!! (মনে হচ্ছে আমি একজন নাস্তিক বা অমুসলিমের জন্য কমেন্ট করে আমার শক্তি ও বুদ্ধির অপচয় করলাম!!! তবে ভাই, হয়তোবা আমার এই কমেন্ট এর কারনে একদিন আপনি অমুসলিম থেকে মুসলিম বা নাস্তিক থেকে আস্তিক হয়ে যেতেও পারেন। সেই দিনের অপেক্ষায় থাকলাম।)

১২ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১১:৪১

ফজলুল কােদর বলেছেন: নিঃসঙ্গ রাজিব ভাই ধন্যবাদ আপনাকে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন আমীন।

৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৭:৫৬

অপলক বলেছেন: যত্তসব ভাওতাবাজি।

কোরান, হাদিস, ইজমা, কিয়াসে সব সলুসন পাওয়া সম্ভব। নিজে মানার চেষ্টা করুন। মানব জীবন কে আল্লাহ অনেক সহজ সুন্দর করেছেন। এতো কমপ্লিকেটেড করে দেখার কোন মানে হয় না। আপনাদের মত গুটি কয়েক লোকের অপব্যাখ্যা সব কিছু জটিল করে। আর একটা কথা, প্রায় ১৬০০ বছর আগে মেয়েরা হাই হিল পড়ত না, আন্ডার গাউন পড়ত না, আরবের মেয়েরা ৩ থেকে ৫ টুকরো লম্বা কাপড় পড়ত। আরও অনেক কিছু আছে বলছি না। আমাদের মা বোনেরা অনেক ভাল, অনেক শালীন। অশালীন হল, আপনার মত চিন্তাশীলদের। সবকিছুতেই যারা নারী আর সেক্স খোজে। আর সুশীল হতে বিজ্ঞান কে টেনে আনে।

১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:০৪

ফজলুল কােদর বলেছেন: ১. জনাব অপলক, কোরান, হাদিস, ইজমা, কিয়াসে সব সলুসন পাওয়া সম্ভব। নিজে মানার চেষ্টা করুন। মানব জীবন কে আল্লাহ অনেক সহজ সুন্দর করেছেন। সুন্দর কথা এ কথাটির সাথে সহমত। আমি সর্বক্ষেত্রে মানার জন্য চেষ্টা করতেছি। আল্লাহ জেন প্রথমে আমাকে মানার তাউফিক দান করে।
২. সত্য আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। আপনি যদি সর্বশক্তিমান স্রষ্টায় বিশ্বাসি হন তাহলে মেনে নিতে আপত্তি কিসের?
৩. ভূল বললেন ১৬০০ বছর> ১৪০০ বছর আগে। আরো অনেক কিছু আছে বলতে পারেন কুরআন ও সহীহ হাদীস মোতাবেক হতে হবে।
৪. ঠিক বলেছেন অশালীন হল আপনার মত পণ্ডিতরা যারা সত্যকে হযম করতে পারে না।

৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:১২

নিঃসঙ্গ রাজিব বলেছেন: যত্তসব ভাওতাবাজি।

@অপলক: ভাই, ভাওতাবাজী বলতে আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন??? দয়া করে বলবেন কি??

কোরান, হাদিস, ইজমা, কিয়াসে সব সলুসন পাওয়া সম্ভব। নিজে মানার চেষ্টা করুন। মানব জীবন কে আল্লাহ অনেক সহজ সুন্দর করেছেন। এতো কমপ্লিকেটেড করে দেখার কোন মানে হয় না।

@অপলক: ভাই, চমৎকার কথা বলেছেন!!! ১০০% সহমত!! ইসলামের নিয়মকানুন কোনোটাই জটিল না, যদিনা জটিল করে দেখা হয়!!! আপনার ঐ মতামতের জন্য ধন্যবাদ!!!

আপনাদের মত গুটি কয়েক লোকের অপব্যাখ্যা সব কিছু জটিল করে।

@অপলক: ভাই, এই পোষ্টে অপব্যাখ্যা কোথায় দেওয়া হয়েছে এবং কোন বাক্যের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে একটু বুঝিয়ে বলেন!!! আমার জানতে খুব ইচ্ছে করছে!!! আমি জানি আপনি তা পারবেন না!!! কারন আপনি শুধু মাত্র নিজের প্রতিরক্ষার জন্য "আপনাদের মত" শব্দটি ব্যবহার করেছেন!! আপনি নির্দিষ্ট ভাবে কাউকে দেখাতে পারবেন না বলেই ঐ শব্দটা ব্যবহার করেছেন!!!

আর একটা কথা, প্রায় ১৬০০ বছর আগে মেয়েরা হাই হিল পড়ত না, আন্ডার গাউন পড়ত না, আরবের মেয়েরা ৩ থেকে ৫ টুকরো লম্বা কাপড় পড়ত। আরও অনেক কিছু আছে বলছি না। আমাদের মা বোনেরা অনেক ভাল, অনেক শালীন।

@অপলক: ভাই, আপনি তো দুইটা ভিন্ন ভিন্ন প্রেক্ষাপট এক সাথে মিশ্রন করে জগাখিচুড়ী অবস্হা পাকিয়ে ফেললেন!!! মানুন বা না মানুন, বর্তমান প্রেক্ষাপট অনেক চেন্জড্ !!! এবং অনেক ভয়াবহ!!! তাই যদি না হত তবে "শেষ জামানা" বলে ইসলাম ধর্মে কিছু বলা হতনা!!! আর আপনি আমরা সবাই জানি "শেষ জামানা" কি এবং তখন কি হবে!!!

অশালীন হল, আপনার মত চিন্তাশীলদের। সবকিছুতেই যারা নারী আর সেক্স খোজে। আর সুশীল হতে বিজ্ঞান কে টেনে আনে।

@অপলক: ভাই, আপনার মত কিছু লোক আছে যারা মেয়েদের শালীনতা নিয়ে কথা শুনলেই ডিফেন্স করার জন্য অপর পক্ষকে ঐ টাইপের বাক্য দ্বারা আঘাত করে!!!! কারন তারা ঐ টাইপের বাক্য ছাড়া আর কোনো বাক্য ব্যবহার করে আঘাত করা শেখেনি বা জানেইনা!!! সেই সাথে ইসলমের ২/১ টা অপব্যাখ্যা আপনাদের আক্রমনের আরেকটি হাতিয়ার!!!


.........যাইহোক ভাই, আশা করছি আমার কথা গুলো ইতিবাচক হিসেবেই নিবেন!!! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!!আশা করি ভালো থাকবেন!!!

১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:০৮

ফজলুল কােদর বলেছেন: ধন্যবাদ নিঃসঙ্গ রাজিব ভাই আপনি সংক্ষেপে উত্তরটি দিয়ে দিলেন। পাশে থাকবেন আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:২৬

রিয়াজ বলেছেন: Mr. Rajib, u r great......... thanks 4 ur comments.

১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:০৮

ফজলুল কােদর বলেছেন: allah bless you.

১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩

নিঃসঙ্গ রাজিব বলেছেন: @রিয়াজ: ভাই, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!!! আসলে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে আমার কখনোই ভালো লাগেনা!!! কিন্তু সেই সাথে ধর্মকে আঘাতকারীকেও ছাড় দিতে ইচ্ছে করেনা!!!! তাই বাধ্য হয়েই ঐসব মন্তব্য!!! যাইহোক, আপনার ব্লগিং শুভ হোক!!! :) :) :) :)

১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:০৯

ফজলুল কােদর বলেছেন: আল্লাহ আমদের সবাইকে হেদায়াত দান করুক আমীন........

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.