![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধুসর রাতের অনাবাদী মাঠে ফলাবে ফসল যারা, দিক-দিগন্ত তাহাদের খুজিয়া ফিরিছে সর্বহারা
ইসলামের বিরুদ্ধে শ্যামল কান্তির মন্তব্য কিভাবে এতটা জটিল আকার ধারণ করলো? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মঙ্গলবার আমি গিয়েছিলাম কল্যান্দি গ্রামে।
গ্রামের সবার মাঝেই এখন বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলছে। গ্রামে ঢুকেই দেখলাম একদল কিশোর স্কুলের মাঠে ফুটবল খেলছে। এদের মধ্যে একজন পিয়ার সাত্তার লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর ছাত্র। তার নাম মো: মৃদুল। এই দশম শ্রেণীর একটি ক্লাসেই প্রধান শিক্ষক ইসলাম ধর্ম অবমাননা করে মন্তব্য করেছেন।
কী ছিল সে মন্তব্য? দশম শ্রেণীর ছাত্র মো: মৃদুল বলেন, একজন শিক্ষকের ক্লাসে শিক্ষার্থীরা হট্টগোল করছিল। এমন সময় প্রধান শিক্ষক সে ক্লাসের পাশ দিয়ে প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্ত যাচ্ছিলেন। ছাত্র মৃদুলের বর্ণনায়, “হেড স্যার আইয়া ক্লাসের ভিতরে দাঁড়াইছে। তারপর বলতাছে তোগো আর শিক্ষা হবে না। তোরা অনেক কথা বলছ। শিক্ষকদের কথা শুনছ না। শুনবি কিভাবে? তোগো আল্লাহও নাপাক তোরাও নাপাক। ”
যেদিন এ কথিত ঘটনা ঘটে সেদিন ছিল রোববার। সে একই দিন বিকেলে দশম শ্রেণীর আরেকজন ছাত্র রিফাত হাসানকে প্রধান শিক্ষক বেধড়ক পিটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠে।
এ বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থী রিফাত হাসান স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির কাছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত নালিশ করেন। সে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত শুক্রবার সকাল দশটায় স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির বৈঠক বসে।কিন্তু প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্ত জানালেন তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে আগে থেকে জানতেন না। ম্যানেজিং কমিটির বৈঠকে এসে তিনি এটি জানতে পারেন।
প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্ত বলেন, সে একই বৈঠকে তার বিরুদ্ধে আকস্মিকভাবে ইসলাম ধর্ম অবমাননার অভিযোগ আনা হয়। কিন্তু প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধ অভিযোগকারী ছাত্র বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, তিনি তার লিখিত অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে ইসলাম ধর্ম অবমাননার কোন অভিযোগ আনেননি।
কিন্তু প্রধান শিক্ষক ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করে মন্তব্য করেছেন বলে দাবী করেন অভিযোগকারী ছাত্র রিফাত হাসান। তিনি বলেন , “ আমার ক্লাসে একশ ছাত্র-ছাত্রী আছিলো। এই ব্যাপারটা সবাই শুনছে। শুধু আমি একলা শুনি নাই। ” যদি প্রধান শিক্ষক ইসলাম ধর্মকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেই থাকেন তাহলে লিখিত অভিযোগ সে বিষয়টি উল্লেখ করা হলো না কেন?
জবাবে ছাত্র রিফাত হাসান বলেন, “ সব ছাত্ররা একলগে কইছে আন্দোলন করব। সেজন্য উল্লেখ করি নাই।” পিয়ার সাত্তার লতিফ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে কিছুটা দুরেই একটি মসজিদ আছে। শুক্রবার ম্যানেজিং কমিটির বৈঠক যখন চলছিল তখন সে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে বলা হয় প্রধান শিক্ষক ইসলামকে অবমাননা করেছে এবং এলাকার মুরুব্বিদের স্কুলের আসতে আহবান জানানো হয়। কিন্তু মসজিদের ভেতরে ঢুকে মাইকে ঘোষণা দিল কে? এটি এক বড় প্রশ্ন।
মসজিদের ইমাম মাহমুদুল হাসান বিবিসিকে জানিয়েছেন, কে এই ঘোষণা দিয়েছে সেটি তার জানা নেই।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেছেন, এই ঘোষণার পর স্কুলের মাঠে কয়েকশত মানুষ জড়ো হয়ে যায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনায় তখন তাদের মধ্যে কয়েকজন মিটিং রুমের ভেতরে ঢুকে প্রধান শিক্ষককে পিটিয়েছেন। এমন অবস্থায় উপজেলা কর্মকর্তা মৌসুমী হামিদকে খবর দেয়া হয়। তিনি ঘটনাস্থলে আসেন দুপুর সাড়ে ১২টায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান , “ ম্যানেজিং কমিটির কাছে অভিযোগ ছিল যে উনি (প্রধান শিক্ষক) ছাত্রকে মেরেছেন। সেটার বিচার হচ্ছিল।” তিনি বলেন, উত্তেজিত জনতাকে নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রশাসনের কর্মকর্তারা সেখানে যায়।
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেবার অভিযোগকে কেন্দ্র করে উত্তেজিত মানুষজন সেখানে জড়ো হয়েছিল বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান। তিনি বলেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবার আশংকায় স্থানীয় সংসদ সদস্য সেলিম ওসমানকে খবর দেয়া হয়। বিকেল সাড়ে চারটা নাগাদ সেলিম ওসমান সেখানে উপস্থিত হন। কোন কোন গ্রামবাসী এবং সেলিম ওসমানের সমর্থকরা বলছেন প্রধান শিক্ষককে কোন অপমান করার উদ্দেশ্যে নয়, বরং তাকে উত্তেজিত জনতার হাত থেকে রক্ষার জন্যই কানে ধরে উঠ-বস করানো হয়েছে।
সুত্র: বিবিসি
১৮ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
ঝোপের সিংহ বলেছেন: গাঞ্জাখোররা সত্যটা প্রকাশ করতে ভয় পায়
২| ১৮ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
বার্তা বাহক বলেছেন: যদি ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত দিয়ে থাকেন-শাস্তি হওয়া দরকার..
১৮ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
ঝোপের সিংহ বলেছেন: মুত্রমনারা মানবে??
৩| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২০
খন্দকার আঃ মোমিন বলেছেন: শিক্ষক কে কান ধরে উঠ বস করাইছে এটা একটা অপরাধ মানলাম কিন্তু যে কারনে এই শাস্তি দেয়া হোল সেই কারন নিয়ে কেউ কিছু বলছেনা কেন আসলে বরতমানে বাংলাদেশে যে হারে হিন্দুরা ইসলাম মুসলমান আল্লাহ রাসুল নিয়া অপমান জনক সব্দ উচ্ছারন করা শুরু করছে তাতে মনে হয় কিছু দিন পর ছাত্ররাই তাদের এই পরিমল মার্কা শিক্ষক গুলার কান মলার দায়িত্ত নিয়া নিবে ।
১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
ঝোপের সিংহ বলেছেন: এজন্যই অনেকে বাধ্য হয়ে এদের বিরুদ্ধে চাপাতি ব্যাবহার করছেন
৪| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: Click This Link
১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
ঝোপের সিংহ বলেছেন: হুম, মাথা গরম।চেতাইবেন না।
৫| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
মশার কয়েল বলেছেন: শিক্ষক যদি ধর্মের অবমাননা করেই থাকেন তারপরেও এরকম শাস্তি দেওয়া তাকে ঠিক হয়নি ৷আর কিছু কিছু অতি অক্ষরজ্ঞান অর্জিত মানুষেরা এটাকে এতবড় ইস্যু তৈরী করেছে কয়েকটা কারণে ৷প্রথম কারণ,বিষয়টাতে ইসলাম ধর্ম জড়িত ৷ধর্মকে হেয় করার মোক্ষম সুযোগ ৷দ্বিতীয় কারণ, সেলিম ওসমানের নির্দেশে এই ঘটনা ঘটেছে ৷একারণে আওমীবিরোধীরা সুশীল অবস্থান থেকে এটার প্রতিবাদ করছে ৷তৃতীয় কারণ,হুজুগে বাঙালী বলে একটা প্রবাদ আছে ৷কিছু লোক হুজুগের জোয়ারে ভাসছে ৷
১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫
ঝোপের সিংহ বলেছেন: মুত্রমনাদের লাফালাফি অসহ্য লাগছে
৬| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
নতুন বলেছেন: শিক্ষকদের কথা শুনছ না। শুনবি কিভাবে? তোগো আল্লাহও নাপাক তোরাও নাপাক। ”
বাংলাদেশের আইন অনুসারে এই কথা বলার জন্য কি সাজা দেওয়া যায়??
শরিয়া আইনে কি সাজা আছে?
আপনি একজন শিক্ষকে কান ধরে উঠবস করাতে পারেন না। এই টুকু যদি শিক্ষা যদি আপনার ভেতরে না থাকে তবে তো সমস্য।
উনি কটুক্তি করেছেন তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্তা নেবেন... কিন্তু এই ভাবে অপমানের অধিকার আইনী ভাবে নেই।
১৮ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮
ঝোপের সিংহ বলেছেন: বাহ! বাহ! আইনগত ব্যাবস্থা নিলে মুত্রমনাদের যে কি হাল হত তা কানেধরার অবস্থা থেকেই বুঝা যায়।
৭| ১৮ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০
সত্যের ছায়া বলেছেন: ভাইরে....... এরা হইল শিক্ষক নামের কলঙ্ক। যে শিক্ষক অন্য ধর্ম কে শ্রদ্ধা করতে জানে না তার কাছে ছাত্ররা কি শিখবে। এভাবে চলতে থাকলে এক সময় শামীম ওসমান কেন ছাত্ররা এ ধরণের নম:দের পিটানো শুরু করবে। তখন পরিস্থিতি শামীম ওসমানদের মত গংদের আয়ত্বের বাহিরে চলে যাবে।
১৮ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
ঝোপের সিংহ বলেছেন: ওরে কানে না ধরাইয়া জুতাপেটা করলে আমি খুশি হতাম।
৮| ১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৩১
Same to U বলেছেন: এইসব শিক্ষকদের জুতাপেটা করলেও কম হয়।
এরা অন্যের ধর্মকে সম্মান দিতে জানেনা তারা শিক্ষক নামের কলংক।
কিন্তু ফেসবুকে কিছু আবাল আছে যারা সত্যটা না জেনেই লাফালাফি করে।
ধন্যবাদ।+++
১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০২
ঝোপের সিংহ বলেছেন: same to you!!
৯| ১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৯
Same to U বলেছেন:
১০| ১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:১৭
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: লেখকের কথাটা লক্ষ্য করুন, "এজন্যই অনেকে বাধ্য হয়ে এদের বিরুদ্ধে চাপাতি ব্যাবহার করছেন ।" - আল্লাহকে "নাপাক" বলেছে তাতেই এরা চাপাতি দেখাচ্ছে। আর যদি বলেই থাকে (কথাটা ডাঁহা মিথ্যা বোঝাই যায়, কারণ কথাটা মোটেও ঘটনার বর্ণনার সাথে খাপ খায় না, যায় না) তাহলে এতটুকু সহ্য করার শিক্ষা কি ইসলাম দেয় নি? ইসলাম কি এতটাই অসহিষ্ণু ধর্ম? এতে কি ইসলাম উপরে ওঠে নাকি নিচে নামে? ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য এইসব "মুসলমানেরাই" যথেষ্ট।
১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:২৬
ঝোপের সিংহ বলেছেন: মুত্রমনারা যে কতটা সহিষ্ণু তা আর বইলেন না! শ্যামল কান্তির কানে ধরা নিয়ে আপনাদের মায়াকান্না দেখে অবাক হচ্ছি। এই দেশে অন্যরা ও তো কানে ধরেছিল তখন কোথায় ছিল এই সহিষ্ণুতা?
১১| ১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩৪
দিস ইজ ইব্রাহিম বলেছেন: আপনি একটা জঙ্গিবাজ । জৈনেক মুর্তমনা
১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:২৭
ঝোপের সিংহ বলেছেন: লুল
১২| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:০৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সব কিছু আইন দিয়ে চললে তো দেশ ভালোই থাকতো। তাছাড়া আইনজ্ঞ, বিচারপতিরা প্রায় বলে থাকেন আদালত পর্যন্ত না গিয়ে পঞ্চায়েত, গ্রাম সরকারের মাধ্যমে ছোট খাটো বিষয় মীমাংসা করা উচিত। মাঝে মাঝে দুষ্টুমি, বেয়াদবি করলে কানে ধরা গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য...
১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:২৮
ঝোপের সিংহ বলেছেন: এই ঐতিহ্যের বিরোধীতা যারা করছেন তাদের কি কিছু বলবেন?
১৩| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:০৫
রাফা বলেছেন: প্রোফাইলে লেখা আছে বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র-
আর পোষ্ট দেখে মনে হইলো মাদ্রাসাই মূল শিক্ষাকেন্দ্র।ধর্মানুভূতিতে যদি আঘাত করেই থাকেন শিক্ষক তাহোলে তার বিচার আইনের মাধ্যমেই করা উচিত নয়।আর ইসলাম ধর্ম কি এতই ঠুনকো যে কেউ কিছু বললেই জাত চলে যায়।এসব পোষ্ট করে মানুষকে বিভ্রান্তই করা যায় শুধু।
১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:৩১
ঝোপের সিংহ বলেছেন: আইনের মাধ্যমে যখন মগাচিপ আসিফের বিচার করা হয়, তাকে কারাগারে বন্দি করা হয় তখন মুত্রমনারা মনে হয় মাথাপেতে আইন মেনে নিয়েছিল??
১৪| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১:২২
মুসাফির নামা বলেছেন: প্রায় সবার মন্তব্যই পড়লাম। সবাই এই যে চমৎকার মত প্রকাশ করলেন,কিন্তু কারো গায়ে হাত পড়লো না-এটাই মত প্রকাশের স্বাধীনতা। একজন শিক্ষককে গায়ে হাত তোলা বা কানে ধরানো কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়,সে অন্যায় করলে বিচার অনেকভাবে করা যায়।
আমি নিজে দীর্ঘদিন শিক্ষকতা করেছি। আমার অনেক কলিক ছিল হিন্দু।তরুণদের দেখি নাই,কিন্তু বয়স্ক হিন্দু শিক্ষকদের দেখিছি-বেশিরভাগ সময় হুজুরদের বদনামী নিয়ে ব্যাস্ত থাকতেন,আর সুযোগ ফেলেই যবনদের মুন্ডপাত করতেন।আবার তাদের চারিত্রিক ভন্ডামী ছিল নির্লজ্জ।বিশ্ববিদ্যালয়েও দেখেছি ,বেশিরভাগ হিন্দু শিক্ষকের চরিত্র সন্দেহজনক-এর মধ্যে ভালো যে ছিল না তা কিন্তু নয়।কয়েকজন ছিল যাদের প্রতি আপনা থেকে সম্মান আসে।আমাে স্কুলের বেশিরভাগ হিন্দু শিক্ষককে আমি খুবই ভালো এবং স্নেহ পরায়ন পেয়েছি।
কিন্তু যারা নির্লজ্জ তাদের স্পর্ধা বাড়িয়ে সীমা অতিক্রম করার ক্ষেত্রে প্রধান ভূমিকা-আমাদের তথাকথিত ভন্ডমনা ব্লগাররা।এরা চায় সবাই এদের মত ইসলামকে হেয় করে কথা বলুক।এরা শয়তানের দালাল।তাই ঐসব ছোটখাট লোককে অপমান না করে এসব দালালদের আগে বিচার করা হোক।এরা দেশ জাতি বিশ্ব মানবতার শত্রু।
১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:৩২
ঝোপের সিংহ বলেছেন: এই পোস্টের সেরা মন্তব্য। আপনাকে অসং্খ্য ধন্যবাদ।
১৫| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ২:৪৩
মনির হোসেন সরদার বলেছেন: এতো বড় বড় ঘটনা ঘটে গেছে তার কোর খবর নাই।হাতি ঘোড়া গেল তল মশা বলে কত জল।এখানে শ্যামল কান্তির নামের জায়গায় যদি শহিদ আঃ কাদের সুফি হইতো তয় এতটা কমেন্ট বা চিৎকার হইতো না।হুজুগে বাঙালী না জানিয়া চিৎকার করিয়া কিছু লোক হুজুগের জোয়ারে গা ভাসাইছে ৷ সত্যি সেলুকাস কি বিচিএ এই দেশ।দেশের নাম বাংলাদেশ।আজাইরা প্যাচাল।
যা কিছু রটে তা কিছু বটে।দেশের কত গুলি টাকা মরার হাসে খাইছে ।মাগার মোদের মত গরীব দেশে এইটা কোন টাকাই না।
দেশে থাকতে চাই না আমেরিকার একটা ভিসা করাইয়্যা দেন। দেশ থেকে চলি যাই।আর ভালো লাগে না।ইস্যু মোডে পিছ ছাড়ে না।
শনির জন্যে নীলা ব্যাহার করি মোডে শনিই ছাড়ে না।
১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:৩৫
ঝোপের সিংহ বলেছেন: আসলে ভাইজান! ইসলামের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে আমাদের দেশের এই সব মুত্রমনারা খুব খুশি হন। তাই উনারা ইস্যুটাকে একটু গরম রাখছেন।
১৬| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৩:৪০
মোস্তফা ভাই বলেছেন: শিক্ষককে অবমাননা করা হলো, এই দেশে স্কুলের শিক্ষকের চেয়ে মাদ্রাসার হুজুরের সম্মান বেশী। বাংলাস্হান হতে আর বেশী দেরী নাই।
১৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
ঝোপের সিংহ বলেছেন: স্কুলের শিক্ষকদের হাতে তৈরি হয় সন্ত্রাসী আর মুক্তমনাদের মত ছাত্ররা। তাই এদেশের মানুষ মাদ্রাসার শিক্ষকদের সম্মান করে বেশি।
১৭| ১৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
এ আর ১৫ বলেছেন: এইটা সম্পুর্ন সাজানো নাটক । এই চাপাতির যুগে কেউ এমন কথা বোলবে তা গ্রহন যোগ্য নয় । এই ব্লগার একজন ইসলাম বা কোরান বিরুধী এবং কোরানে যা নিষেধ করা হয়েছে সেটাই করছে বা সেটা সমর্থন করে । তাই ইসলাম বিরুধী কর্মকান্ড করে এই ব্লগের লেখকের মত লোক ইসলাম ধর্মকে কংকিত কোরছে । এটা মোটেও বিশ্বাষ যোগ্য নয় এই চাপাতির যুগে কেউ প্রকাশ্য এমন কথা বোলবে। এই ধরনের কথা বোল্লে শুধু চাপাতি বাজরা না আওয়ামী লীগের লোক জনও ক্ষেপে যায় , মার ধর করে শাস্তি দেয় সেখানে কোন মানুষের পক্ষে এমন কথা বলা সম্ভব না । নিজের চেহারা চিনতে হোলে এই লিংক পড়ুন ----
বিদ্রুপকারীদের হত্যার পক্ষে ও বিপক্ষে !!!!
১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
ঝোপের সিংহ বলেছেন: আপনি ইসলামের অপব্যাখ্যা করতেছেন। হাদীস এবং কোরানের সমন্বয়ে ইসলাম। আপনার লেখায় হাদীসের ব্যাপারে কোন জবাব নেই। এভাবে সবাইকে ধোকা দেওয়া যায় না। কোরানের ব্যাখ্যা হচ্ছে হাদীস। তাই হাদীস অস্বিকার করার উপায় নেই।
১৮| ১৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫
গিয়াস১ বলেছেন: শাহবাগীরা বা কান ধরা পার্টিরা কি, ধর্ষক পরিমলের জন্য মানব বন্ধন, বা গোপন অঙ্গে হাত রেখে প্রতিবাদ জানিয়েছিল ? এখন এমন কি হল যার জন্য কান ধরে প্রতিবাদ জানাতে হবে। একটা নন ইস্যুকে ইস্যু বানানোর চেষ্ট চলছে।
১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
ঝোপের সিংহ বলেছেন: গিয়াস ভাই, মুত্রমনাদের এসব ভন্ডামী সবাই ধরে ফেলেছে। এরা ইসলামের বিরুদ্ধেই কেবল মুত্রমনা, অন্য ধর্মের বেলায় এরা চুপ।
১৯| ১৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: একটা ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি ঘটনা সামনে এসে হাজির হয়। ঘটনাগুলো যাচাই বাছাই করে সত্য মিত্যা নিরূপণ করা কঠিন থেকে কঠিনতর। আজকাল মিডিয়াগুলোও দলীয় সংগীতের তালে নাচে। বড়ই অসহায়বোধ করি।
১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
ঝোপের সিংহ বলেছেন: মিডিয়া দেশের চতুর্থ স্তম্ভ বলে কথা!!
২০| ১৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
এস বি সুমন বলেছেন: পত্রিকা মারফত জানতে পেরেছি যে ঐ শিক্ষকের নাকি বেধরক পিটুনিতে ছাত্র রিফাত অচেতন হয়ে পড়েছিল । অচেতন অর্থাৎ চেতনাহীন হলে তো কারো কথা/শব্দ শুনার কথা না । যদি সত্যি মারধোরের কারনে অচেতন হয়ে পরে তবে তো রিফাত ঐ শিক্ষকের কিছুই কথা শুনতে পাবে না সেহেতু ইসলাম নিয়ে কটূক্তিমূলক কথার অভিযোগ একেবারেই মিথ্যা । আবার যদি সত্যি ঐ শিক্ষক ইসলাম নিয়ে কটূক্তি করে থাকে,আর রিফাত যদি সেটা শুনে থাকে তবে রিফাত অচেতন হয়ে পরেছিল শিক্ষকের পিটানিতে এই অভিযোগ টাও মিথ্যা । কেননা একসাথে দুটো অভিযোগই সত্য হতে পারে না । একটা সত্যি বলে মেনে নিলে আর একটা অভিযোগ মিথ্যা হবেই । তাছাড়া ছাত্র রিফাতকে ৮ই মে শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্ত প্রহার করেছিল এটার রিয়েকসন ১৪ই মে হবে মেনে নেওয়া যায়, কিন্তু ইসলাম নিয়ে কটূক্তি করেছে সেটা মুমিনরা এত দিন পর ক্ষেপে যাবে ব্যাপারটা তাদের পরিপ্রেক্ষিতেই অযৌক্তিক ধরা পরে । তারমানে বুঝাই যাচ্ছে এই কদিনে প্রধান শিক্ষকের পদ থেকে অপসারণের জন্য সুযোপযোগি কারণ সৃষ্টি করার জন্যই এসব ইস্যু তৈরি করা হয়েছে কথাটা বলা আমার ভুল হবে না । উল্লেখ্য যে স্কুল পরিচালনা নিয়ে বিরোধের জের ধরেই তার সাথে এমনটা করা হয়েছে বলে শ্যামল কান্তি ভক্ত বিবিসি বাংলা কে বলেন ।
১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪
ঝোপের সিংহ বলেছেন: উপরের পোস্ট ও কিন্তু বিবিসি থেকে নেওয়া!
২১| ১৯ শে মে, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
সার্কাসের উট বলেছেন: বাংলাস্তান হইতে আর কয়দিন লাগব? মাস্টার প্ল্যান কয়দিনের?
১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬
ঝোপের সিংহ বলেছেন: বাংলাদেশ+হিন্দুস্তান = বাংলাস্তান। এইবার আপনিই বলেন কয়দিন লাগবে?
২২| ১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
অমর সাহিত্যিক বলেছেন: অবশ্যই উনি বাজে কাজ করেছে। এবং এই জন্য উনার শাস্তি প্রাপ্য। কিন্তু সেটা প্রকাশ্যে নয়। কারন যাহাই হোক না কেন? পদের একটা মর্যাদা আছে
১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
ঝোপের সিংহ বলেছেন: উনি তো পদের মর্যাদা রেখেছেন খুব!!
২৩| ১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩
এ আর ১৫ বলেছেন: **আপনি ইসলামের অপব্যাখ্যা করতেছেন।---- কোরানের সাথে হাদিস মিলে না -- এইটা বুঝি অপব্যাখা । কি করে একটু ব্যাখা করেন ? কোরানের আয়াত বোলছে বিদ্রুপকারিদের এড়িয়ে যাও এবং সুরা হিজর আয়াত ৯৫ আল্লাহ বোলছেন তিনি বিদ্রুকারিদের শাস্তি দিবেন ( বিদ্রুপকারীদের জন্য আমিই আপনার পক্ষ থেকে যথেষ্ট"--) হাদিসে বলে বিদ্রুপকারিদের হত্যা কর । তাহোলে কি করে হাদিসটা সঠিক হোল । আমিতো লাস্টে বলেছি -- বিভিন্ন সুত্র থেকে জানা যায় কিছু লোককে স্লিপার শেল গঠন করে হত্যা করা হয়েছিল সে গুলো ছিল গুপ্তচর বৃত্তি, বিদ্রোহে মদদ দেওয়া , সরযন্ত্র করা ইত্যাদি কারন, যদি শুধু ব্যঙ্গ বিদ্রুপের কারনে কাউকে হত্য করা হয়ে থাকে উপরের হাদিস গুলোর বর্ণনা অনুসারে তাহোলে সেটা সরাসরি কোরানের লংঘন হয়ে যায় ।
সুতরাং ঐ সমস্ত হত্যাকান্ড বিদ্রুপের কারনে হয়নি হয়েছিল -- গুপ্তচর বৃত্তি, বিদ্রোহে মদদ দেওয়া , ষড়যন্ত্র করা ইত্যাদি কারনে এবং অন্যান সুত্র থেকে এ কথা বলা হয়েছে । হাদিস লেখা হয়েছে নবী (সা) মৃর্তুর ৩০০ বৎসর পর । সেই কারনে যদি কোন হাদিস কোরানের সাথে বা মানবতার সাথে বা প্রকৃতির সাথে বা বিজ্ঙানের সাথে না মিলে সেগুলোকে সঠিক ধরা হয় না । ঐ হাদিসগুলো কোরানের আয়াতের সাথে মিলে না । তাই আপনার কর্মকান্ড ইসলাম বিরুধী ও কোরান বিরুধী । আপনার অবস্থা আল্লাহ মানি , কোরান মানিনা কিন্তু হাদিস মানি ।
***হাদীস এবং কোরানের সমন্বয়ে ইসলাম।------- ভালো কথা হাদিস লেখা শুরু হয় নবী (সা) এর মৃর্তুর ৩০০ বৎসর পর , তাহোলে মাঝখানের ৩০০ বৎসর মুসলমানরা ইসলাম জানতো না বা বুঝতো না । বোলুনতো কেন নবী (সা) হাদিস লিখতে মানা করেছিলেন ? কেন কোন খিলফা সাহাবারা হাদিস লিখার উদ্দোগ নিলেন না এবং যে সমস্ত হাদিস লিখা হয়েছিল সেগুলো পড়িয়ে ফেলেছিলেন?? তাহোলে মাঝের ৩০০ বৎসর মানুষ কি করে ইসলাম চর্চা করেছিল ?? হাদিসে মর্যাদা ৩০০ বৎসর পর ঈমাম বুখারি শুধু বুঝলেন । হাদিস যদি কোরান বিরুধী হয় তখন সেই হাদিস মিথ্যা হাদিস বা ভুল হাদিস বা আংশিক সত্য হাদিস । ঐ হাদিস গুলো হয়তো আংশিক সত্য -- হত্যা করা হয়েছিল - গুপ্তচর বৃত্তি, বিদ্রোহে মদদ দেওয়া , ষড়যন্ত্র করা ইত্যাদি কারনে মোটেও বিদ্রুপ করার কারনে নয় । যদি বিদ্রুপের জন্য হয় তাহোলে কোরান বিরুধী হয়ে যাবে।
*** আপনার লেখায় হাদীসের ব্যাপারে কোন জবাব নেই। এভাবে সবাইকে ধোকা দেওয়া যায় না। কোরানের ব্যাখ্যা হচ্ছে হাদীস। তাই হাদীস অস্বিকার করার উপায় নেই।------- কোরানের ব্যাখা হাদিস তাহোলে মাঝের ৩০০ বৎসর হাদিস লেখার আগে কেউ কোরানের ব্যাখা জানতো না, তাই না ??? যদি হাদিস কোরানের আয়াতের সাথে মিলে যায় তবে অবশ্যই ঐ হাদিস অস্বিকার করার কোন উপায় নাই । কিন্তু ঐ হাদিস গুলোতো কোরান বিরুধী।
সুতরাং ইসলাম নিয়ে মিথ্যা চারিতা বন্ধ করেন। আপনারা ইসলাম ধর্মের প্রকৃত অবমাননা কারি বিদ্রুপকারি এবং ইসলামের নামে কোরান লংঘন করে ইসলামের ভাবমুর্তিকে বিদ্রুপ করছেন ।
শেষ কথা হোল এই চাপাতির যুগে কে্উ এমন কথা বোলবে সেটা আপনার মত ধর্মের ভাবমুর্তির বিদ্রুপকারিরা ভাবতে পারে । ৮ তারিখের ঘটনা কি করে ১৪ তারিখে বিস্পরিত হয় ??? মাঝের ৬ দিন সময় নেওয়া হয়ছে নাটক সাজানোর জন্য ।
১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৫৬
ঝোপের সিংহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাদীস সংকলনের ইতিহাসটা একটু পইড়া আসেন। তারপরে এসব বইলেন। এত সহজে এই হাদিসগুলো সংকলন হয় নাই। অনেক ত্যাগ অনেক পরিশ্রম করে মুসলিম উম্মাহর বিশাল এক জামাত আল্লাহর রাসুল সা: এর হাদিসগুলো সংকলন করেছেন। সে এক সুদীর্ঘ ইতিহাস। আপনি যেভাবে এত সহজে হাদীস নিয়ে আলোচনা করছেন তা অতটা সহজ নয়। কোরানে আল্লাহ পাক নিজেই বলেছেন, "ওমা ইয়ানতিকু আনিল হাওয়া, ইল্লা অহয়ুউ ইউহা" অর্থাৎ, তিনি (নবী সা ) নিজের মন থেকে কিছু বলেন না বরং আল্লাহর পক্ষ থেকে অহি পেলেই কেবল বলেন।"
আর হাদীস সংকলন নবী (সা) এর ওফাতের একশ বছরের মাথায় শুরু হয়। খলিফা ওমর ইবনে আব্দুল আজিজের শাসনামল থেকেই।(দেখুন, সিয়াহ সিত্তার অন্যতম গ্রন্থ তিরমিযি শরীফের বাংলা ব্যাখ্যাগ্রন্থ, লিখেছেন মুফতি তাকি উসমানী সহ হাদীস সংকলনের উপর রচিত অসং্খ্য গ্রন্থ, সং্খ্যায় শতের উপরে হবে।
উমাইয়া খেলাফত ও আব্বাসী খেলাফতের ইতিহাস পড়ে দেখুন, মুরতাদদের কিভাবে হত্যা করা হয়েছিল। বুঝতে পারবেন কোরানের এই আয়াতগুলোর হুকুম কি।
আসলে ভাই! আমি আপনার সাথে কিভাবে আলোচনা করব? আপনার লেখাগুলো পড়ে মনে হহচ্ছে আপনি হাদীস ও তাফসীরের কিতাবাদি ননা পড়ে কেবলমাত্র কয়েকটা আর্টিকেল পড়ে এভাবে লেখালেখি করছেন। মানুষদের বিভ্রান্ত করবেন না,প্লিজ। মিথ্যা কখনো বেশীদিন কাউকে গিলানো যায় না।
২৪| ১৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
বাংলার জামিনদার বলেছেন: এ আর ১৫, রাইট।
২৫| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:৪৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: "এ আর ১৫" এবং আপনার অনুচর বশংবদ যারা তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, যারা জনাব শ্যামল কান্তি ভক্ত স্যারকে অপমান করেছে তারা কেউ কিন্তু মাদরাসার হুজুর বা জামাত শিবির এর লোক না। যেমন ধরুন জনাব সেলিম ওসমান তিনি কবে জামাতে যোগ দিলেন? ঘটনার ভাইরাল ভিডিওটা দেখেছি। এতে শ্যামল কান্তি স্যারকে যারা অপমান করেছে তারা ইসলামের কতটুকু জ্ঞান রাখে? জানেন? শুধু কোন মুসলমানের হাতে নিগৃহীত হয়েছেন একজন সংখ্যালঘু বিষয়টা এরকম কী? আজ ঘটনার স্থলে সেলিম ওসমান না হয়ে কোন হুজুর ওসমান হলে ঘটনা তালগোল পাকিয়ে ফেলতো। টিভিতে দেখলাম, সেলিম ওসমান বলছেন, তিনি ক্ষমা চাইবেননা। চিন্তা করুন!সেলিম ওসমান সাহেব কী বাংলাদেশের ভিতরে থাকেন? এতো বড় একটা ইস্যু তিনি তৈরি করলেন বা প্রশ্রয় দিলেন কীভাবে? কারণ, তার ভিতর প্রকৃত শিক্ষা বা জ্ঞান নেই। তার অনুচরেরাও তাই।।
***যেখানে কারো সরাসরি প্রশংসা করা যায়না সেখানে কীভাবে কাউকে অপমান করা যাবে? এটা আমাদের নবী শিক্ষা দেননাই। তিনি হিন্দু, খৃষ্ঠান, বৌদ্ধ, মুসলমান বা আর অন্য কোন ধর্ম মতের যেই হোক তাকে প্রত্যক্ষভাবে অপমান করার ঠিক হয়নাই।
***শ্যামল ভক্ত স্যার যদি ধর্ম অবমাননা করেই থাকেন তবে এটা বিছিন্ন কোন ঘটনা নয়। আর এটা নিয়ে এতো টেনশনেরও কিছু নাই। এখন ইন্টারনেট ঘাটলেই এরচেয়ে কত জঘন্য অপমান বা অপবাদ আর গালিগালাজ দিয়ে ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করা হচ্ছে তার ইয়ত্তা নেই।। অতএব এগুলো নিয়ে না ভেবে ধৈর্য ধরাই পরম মহত্বের লক্ষণ। আমি সম্মানিত ব্লগার ভাইকে বলছি-যারা বিরুপ মন্তব্য করে তাদেরকে গালী দিয়ে থামাতে পারবেননা। তাই, যুক্তি দিয়ে দেখেন মুক্তি মিলতেও পারে।
***এ আর ১৫" ভাইকে বলছি নিচে একটা লিংক দিলামঃ এই লিঙ্কটা আমার, আপনার, সবার জন্য উম্মুক্ত আর তা হলো-উইকিপিডিয়া,এনসাইক্লোপেডিয়া ইত্যাদি। ওখানে বিভিন্ন মতবিরোধ সহ হাদিসের প্রোফাইল আছে দেখে নেন। হাদিস সংকলন কখন শুরু হয়েছে, কীভাবে সংরক্ষিত হয়েছে বা সংগ্রহের ধরণ এ বিষয়ে বিস্তারিত না থাকলেও আপনার কাজে দেবে। বুঝা যায় আপনি পড়ালেখা করেন। যুক্তিতে আসেন। যুক্তিতে মুক্তি;তর্কে বহুদূর। হ্যাপি ব্লগিং। অবশেষে প্রচুর ট্রাফিক যোগাড় করার মতো ব্লগ উপহার দেয়ার জন্য সম্মানিত ব্লগার ভাইকে ধন্যবাদ।।
**ক্লিক দিস লিংকঃ
https://bn.wikipedia.org/wiki/হাদিস
২০ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৪৫
ঝোপের সিংহ বলেছেন: মুল্যবান মতামত পেশের জন্য আপনাকে অসং্খ্য ধন্যবাদ
২৬| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১১:৫২
২৭| ২০ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৩১
মোস্তফা ভাই বলেছেন: আপনে কি মাদ্রাসার ছাত্র? এর জন্যই আপনার মষ্তিষ্কের বিকাশ ঘটে নাই।
২০ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৪৮
ঝোপের সিংহ বলেছেন: কলেজ পড়ুয়াদের মস্তিষ্ক এতটাই বিকশিত যে তারা হল দখল, চাপাতির মহড়া, নারী ধর্ষনে সেঞ্চুরি সহ অগণিত শুভকাজ (!!) অনায়াসেই করতে পারে।
২৮| ২০ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৪০
এ আর ১৫ বলেছেন: The hadith for killing for defaming Islam are not correct and against Quran that I already mention. Now killing Murtad is also against the Quran . So the people killed the Murtad in the support of some hadith which are against the Quran ..মুরতাদ তাকে বলা হয় যে আগে মুসলমান ছিল কিন্তু এখন ইসলাম ছেড়ে দিয়েছে। মুরতাদ দু’রকমের, ফিত্রি ও মিলি। ফিতরি − ফিতরা মানে স্বভাবজ। স্বাভাবিকভাবে মুসলিম হয়ে জন্মে ইসলাম ছেড়ে দিলে হয় মুরতাদ ফিত্রি। মুরতাদ মিলি হলো সে, যে অন্য ধর্ম থেকে ইসলাম গ্রহণ ক’রে তারপর ইসলাম ছেড়ে দিয়েছে। শারিয়া আইনে মুরতাদের মৃত্যুদণ্ড দেয়া আছে। সম্প্রতি প্রচণ্ড আন্তর্জাতিক চাপে আফগানিস্তানের মুরতাদ আবদুর রহমানকে ছেড়ে দেয়া হল। এর আগে শারিয়ায় শাস্তি-প্রাপ্ত নাইজেরিয়ার আমিনা লাওয়াল ও সাফিয়া, পাকিস্তানের ডঃ ইউনুস ও জাফরান বিবিকেও ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এ-রকমভাবে আন্তর্জাতিক চাপের মুখে বারবার শারিয়া পরাজিত হচ্ছে। এই পরাজিত হওয়াটাই প্রমাণ করে ওগুলো আলার আইন নয়। আলার আইন হলে এ-ভাবে পরাজিত হত না। আমরা এখন দেখব এই শারিয়া আইনের পক্ষে- বিপক্ষে কি কি যুক্তি আছে।
মূল শব্দটা হল ‘রাদ্’।- কোন কোন বিশেষজ্ঞ বলেন, এর সাথে সম্পর্কিত শব্দগুলো ইরতাদা, রিদ্দা এবং মুরতাদ সবই হল স্বকর্ম। নিজে থেকে না বললে বা না করলে বাইরে থেকে কেউ কাউকে স্বকর্ম করাতে পারে না। যেমন আত্মহত্যা। আত্মহত্যা যে করে সে- ই করতে পারে, অন্যেরা খুন করতে পারে কিন্তু কাউকে আত্মহত্যা করতে পারে না। ঠিক তেমনি মুরতাদও নিজে ঘোষণা করতে হয়, অন্য কেউ করিয়ে দিতে পারে না। মুরতাদের ওপরে কোরাণে কোথাও কোন পার্থিব দণ্ড নেই বরং এর ভেতরে মানুষের নাক গলানো নিষেধ করা আছে। আলাহ বলেছেন তিনি নিজেই তাকে শাস্তি দেবেন। কিছু উদাহরণ : ইমরান ৮২, ৮৬, ১০৬, নাহ্ল ১০৬, মুনাফিকুন ৩, তওবা ৬৬ ও ৭৪, নিসা ৯৪ − “যে তোমাকে সালাম করে তাহাকে বলিও না যে, তুমি মুসলমান নও।” বাকারা ২১৭ − “যদি কেহ বিশ্বাস হইতে ফিরিয়া যায় ও অবিশ্বাসী হিসাবে মরে, তবে ইহকাল পরকালে তাহাদের সমস্ত কাজ বৃথা হইবে ও তাহারা আগুনে জ্বলিবে।” সবশেষে নিসা ১৩৭ − “যাহারা একবার মুসলমান হইয়া পরে আবার কাফের হইয়া গিয়াছে, আবার মুসলমান হইয়াছে এবং আবার কাফের হইয়াছে এবং কুফরিতেই উনড়বতিলাভ করিয়াছে, আলাহ তাহাদেরকে না কখনও ক্ষমা করিবেন, না পথ দেখাইবেন।”
অর্থাৎ কোরাণ মুরতাদকে ইসলামে ফিরে আসার সুযোগ দিয়েছে। তাকে খুন করলে ‘আবার মুসলমান’ হবার সুযোগ সে পাবে না, সেই খুন সরাসরি কোরাণ লঙ্ঘন হয়ে যাবে। নবীজীর ওহি-লেখক আবদুলা বিন সা’আদ-ও মুরতাদ হয়ে মদিনা থেকে মক্কায় পালিয়ে গিয়েছিল। এ হেন মহা-মুরতাদকেও নবীজী মৃত্যুদণ্ড দেননি (ইবনে হিশাম-ইশাক পৃঃ ৫৫০) বরং হজরত ওসমান পরে তাকে মিশরের গভর্নর করেছিলেন। আরও বহু আয়াত মুরতাদ-হত্যার বিপক্ষে, যেমন :
ইউনুস ৯৯ − “তুমি কি মানুষের উপর জবরদস্তি করিবে ইমান আনিবার জন্য?” কাহ্ফ ২৯ − “যার ইচ্ছে বিশ্বাস স্থাপন করুক এবং যার ইচ্ছা অমান্য করুক।” নিসা ৮০ − “আর যে লোক বিমুখ হইল, আমি আপনাকে (হে মুহম্মদ!) তাহাদের জন্য রক্ষণাবেক্ষণকারী নিযুক্ত করি নাই।” নিসা ৯৪ − “যে তোমাদেরকে সালাম করে তাহাকে বলিও না যে তুমি মুসলমান নও।” বাকারা ২৫৬ − “ধর্মে জোর-জবরদস্তি নাই।” ইত্যাদি।
তবে মুরতাদ-হত্যার বিরুদ্ধে কোরাণের সবচেয়ে স্পষ্ট নির্দেশ আছে সুরা ইমরান- এর ৮৬ নম্বর আয়াতে। হারিথ নামে এক মুসলমান মুরতাদ হলে তার ওপরে নাজিল হয়েছিল এ আয়াত : “কেমন করে আলাহ এমন জাতিকে হেদায়েত দেবেন যারা ইমান আনার পর ও রসুলকে সত্য বলে সাক্ষ্য দেবার পর ও তাদের কাছে প্রমাণ আসার পর কাফের হয়েছে ?” নবীজী তাকে মৃত্যুদণ্ড কেন, কোন শাস্তিই দেননি (ইবনে হিশাম-ইশাক পৃঃ ৩৮৪)।
শারিয়ার অন্য একটি ভয়ানক আইন হল, মুরতাদকে যে কেউ রাস্তাঘাটে খুন করতে পারে, তাতে খুনীর মৃত্যুদণ্ড হবে না (বিধিবদ্ধ ইসলামী আইন ১ম খণ্ড, ধারা ৭২)।- অর্থাৎ কোন ধর্মান্ধ মোলা- মুফতি কাউকে মুরতাদ ঘোষণা করলে তাকে খুন করতে অন্য ধর্মান্ধকে উৎসাহিত করা হয়। মুসলিম-বিশ্বে এমন ঘটনা ঘটেছে এবং খুনীর শাস্তি হয়নি। মুরতাদের বিয়ে, সাক্ষ্য ও উত্তরাধিকারও বাতিল হয়ে যায়। পুরুষ-মুরতাদকে হত্যার সমর্থনে নামকরা বই হল মওদুদির “দ্য পানিশমেণ্ট অব্দি অ্যাপোস্টেট অ্যাকর্ডিং টু ইসলামিক ল’।”
এ-বইতে প্র মে মওদুদি বলেছেন, “কোরাণ ও সুনড়ব্হা এ-ব্যাপারে বিশেষ ব্যাখ্যা দেয় না।” কথাটা মিথ্যা, কারণ ওপরে কোরাণ-রসুলের স্পষ্ট উদাহরণ দেখানো আছে। তিনি বরং তাঁর তাফহিমুল কুরাণ-এ সুরা বাকারা ২১৭ আয়াতের সমর্থনে বলতে বাধ্য হয়েছেন যে মুরতাদকে শুধুমাত্র “পরকালে আগুনে নিক্ষেপ করা হইবে।” এরপরেও তিনি কেন এই কোরাণ-বিরোধী আইনকে সমর্থন করলেন তা নীচে উলেখ করা হল। তিনি মুরতাদ- হত্যাকে সমর্থনের জন্য বহুদিক দিয়ে প্রাণপণ চেষ্টা করেছেন। সুরা তওবা-র আয়াত ১১ ও ১২-এর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি দাবি করেছেন যে ওখানে মুরতাদ হত্যার বিধান আছে।
আয়াত দু’টো হল − “যদি প্রতিশ্র“তির পর তাহারা তাহাদের শপথ ভঙ্গ করে এবং তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে বিদ্রƒপ করে তবে কুফর-প্রধানদের সাথে যুদ্ধ কর। কারণ ইহাদের কোন শপথ নাই যাহাতে তাহারা ফিরিয়া আসে…এখানে ‘শপথ ভঙ্গ’ কোনমতেই রাজনৈতিক চুক্তি হইতে পারে না। বরং ইহার পটভূমি নির্দেশ করে যে, ইহার অর্থ ‘ইসলাম গ্রহণ ও পরে ইসলাম ত্যাগ করা’।” উদ্ধৃতি শেষ।
মওদুদির এই কথা সরাসরি কোরাণের বিপক্ষে যায়। সুরা তওবা’র উলেখ্য চুক্তি ও চুক্তিভঙ্গে মুরতাদের কোন কথাই নেই। এর পটভূমি হল মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে যুদ্ধবিরতি, যুদ্ধ-চুক্তিভঙ্গ ও যুদ্ধ-চুক্তি বাতিল। এ পটভূমি ধরা আছে ইসলামের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য দুই সূত্র ইবনে হিশাম/ইশাক আর তারিখ আল্ তাবারিতে এবং বহু ইসলামি ওয়েবসাইটেও। তবে উদ্ধৃতি দিচ্ছি মওলানা মুহিউদ্দিনের অনুবাদ করা বাংলা কোরাণ থেকে যেন সবার পক্ষে মিলিয়ে নিতে সুবিধে হয়। ৫৫৩ ও ৫৫৬ পৃষ্ঠা থেকে উদ্ধৃতি : “সুরা তওবার সর্বত্র কতিপয় যুদ্ধ, যুদ্ধ-সংক্রান্ত ঘটনাবলী এবং এ-প্রসঙ্গে অনেকগুলো হুকুম-আহাকাম ও মাসায়েলের বর্ণনা রয়েছে। যেমন আরবের সকল গোত্রের সাথে কৃত সকল চুক্তি বাতিলকরণ, মক্কা বিজয়, হোনাইন ও তাবুক যুদ্ধ প্রভৃতি…ষষ্ঠ হিজরী সালে …তাদের সাথে হোদায়বিয়ায় সন্ধি হয়…এরপর পাঁচ-ছয় মাস অতিবাহিত হলে এক রাতে বনু বকর গোত্র বনু খোজা’র উপর অতর্কিত হামলা চালায়…অর্থাৎ হোদায়বিয়ার সন্ধি বাতিল হয়ে যায়, যাতে ছিল দশবছরকাল যুদ্ধ স্থগিত রাখার চুক্তি…এখানে (১১নং আয়াতে) বলা হয় যে, কাফেররা যত শত্র“তা করুক, যত নিপীড়ন চালাক, যখন সে মুসলমান হয় তখন আলাহ (যেমন) তাদের কৃত অপরাধগুলো ক্ষমা করেন…আলোচ্য দ্বাদশ আয়াতে বলা হচ্ছে যে, এরা যদি চুক্তি সম্পাদনের পর শপথ ও প্রতিশ্র“তি ভঙ্গ করে এবং ইসলামও গ্রহণ না করে, অধিকন্তু ইসলামকে নিয়ে বিদ্রƒপ করে, তবে সেই কুফর-প্রধানদের সাথে যুদ্ধ কর।” উদ্ধৃতি শেষ। এত চমৎকার আয়াতের বিকৃত ব্যাখ্যা করেছেন মওদুদি।
দুনিয়াবি শাস্তিদানের ব্যাপারে কোরাণের একটা বৈশিষ্ট্য আছে। আলাহ কখনও মুসলমানকে সরাসরি বলেছেন বিপক্ষকে আঘাত করতে বা হত্যা করতে (সুরা মুহম্মদ ৪ ইত্যাদি)।- আবার কখনও স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, বিপক্ষকে আলাহ মুসলিমদের হাতে শাস্তি দেবেন (সুরা তওবা আয়াত ১৪, ইত্যাদি)।- মুরতাদকে হত্যা করার বিধান থাকলে সেটা এ-রকম সুস্পষ্ট শব্দে কোরাণে অবশ্যই থাকত, মওদুদির ভাবের গরুকে জবরদস্তি গাছে ওঠাতে হত না। কোরাণে এ-ও আছে − “মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদেরকে ক্ষমা করে যারা আলাহ’র সে দিনগুলো সম্পর্কে বিশ্বাস রাখে না যাতে তিনি কোন সম্প্রদায়কে কৃতকর্মের প্রতিফল দেন” (সুরা জাসিয়া ১৪)।- সুরা তওবা ছাড়া আর মাত্র একটা সুরাকে মওদুদি মুরতাদ হত্যার সমর্থনে টানার চেষ্টা করেছেন, সেটা হল নিসা আয়াত ৮০। কিন্তু মওদুদির বোধহয় মনে নেই যে তিনি নিজেই তাঁর তফহিমুল কুরাণে সুরা নিসা ৮০-এর ব্যাখ্যায় বলেছেন − “নবীজী’র প্রতি দায়িত্ব দেয়া হইয়াছে শুধুমাত্র আলাহ’র আদেশ-নির্দেশ লোকদের কাছে পৌঁছানো এবং তিনি তাহাতে ভালভাবেই সফল হইয়াছেন। তাহাদিগকে সত্যপথে বাধ্য করা তাঁহার দায়িত্ব ছিল না।”
কন্তু তাহলে যে লোক মুসলমান থাকতে চায় না তাকে খুন করার ভয় দেখিয়ে মুসলমান রাখা সরাসরি কোরাণ-লঙ্ঘন ও নবীজী’র অপমান নয়
২০ শে মে, ২০১৬ ভোর ৬:৫৫
ঝোপের সিংহ বলেছেন: ইসলামী আইনে মুরতাদের শাস্তির ব্যাপারে সুস্পষ্ট বলা আছে। আন্তর্জাতিক চাপ টাপ এসব দিয়ে শরীয়তের আইন পাল্টানো যাবে না।কোরান ও হাদীসের সমন্বয়েই মুরতাদের এই বিধান। সো যারা ইসলাম মানে শরীয়তের আইন মানতে তাদের সমস্যা হয় না। আর যারা না বুঝতে চায় তাদের সাথে তর্ক করে ও লাভ নাই।
২৯| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:২১
এ আর ১৫ বলেছেন: ইসলামী আইনে মুরতাদের শাস্তির ব্যাপারে সুস্পষ্ট বলা আছ.... Yes in sharia law says that which is against the devin. I think you don't have capacity to understand this because you are from Madrasa. This sharia law is against the Quran as well as hadith that already explain with numbers of verses of Quran. So you don't have capacity to understand these verse. কোরান ও হাদীসের সমন্বয়েই মুরতাদের এই বিধান ok show me from Quran in support of this. I already give 10 verses of Quran even your Moududi can't give. Do you know jamat guru Shah Abdul Hannan also says Murtad killing is against the devine. I give you open challenge to prove that Killing murtad is against Quran and some hadith. This sharia law is against Quran.
২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫
ঝোপের সিংহ বলেছেন: এইসব আর্টিকেল উল্লেখ না করে আপনি ইমাম আওলাকি (রহ) লিখিত The Dust Will never settle down কিতাবটা পড়ুন,
আর হাদীসে বর্নিত ঘটনাগুলোর বিস্তারিত আহকাম সম্পর্কে জানতে ইবনে তাইমিয়া (রহ) লিখিত "আস সারিমিল মাসলুল আলা শাতিমির রাসুল ( নবী (সা) এর অবমানকারীর উপর তলোয়ার) এই কিতাবটা পড়ুন।
এই সব কিতাবে নবী (সা) এর গালিদাতাদের হুকুমের ব্যাপারে বিস্তারিত বলা আছে।
স্বল্প জ্ঞান নিয়ে রাসুল (সা) এর মর্যাদার ব্যাপারে এত সহজে কিছু বলে ফেললেন? আপনি মুসলিম হলে আল্লাহকে ভয় করুন। রাসুল (সা) এর মর্যাদা রক্ষায় সচেষ্ট হোন।
আরেকটি কথা, আমি কখনো মওদুদীর কিতাব পড়িনা। তার কথাকে দলীল হিসাবে এখানে উল্লেখ করাটা আপনার বোকামি। মওদুদীর বহু যুগ পুর্বেই এসব বিধান লেখা হয়েছে।
ইমাম মালেক ছিলেন আব্বাসী খলিফা হারুনুর রশীদের শাসনামলের। যখন বোখারী রচিত হয় নাই। তিনি এক গালিদাতার বিপক্ষে বাদশার সামনে তাকে হত্যার ফতোয়া দিয়েছিলেন
সো খালি ফিল্ডে গোল দেওয়ার চেষ্টা বাদ দেন
নিজের অবস্থান পরিষ্কার করুন।
৩০| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:২৮
এ আর ১৫ বলেছেন: ইসলামী আইনে মুরতাদের শাস্তির ব্যাপারে সুস্পষ্ট বলা আছ.... Yes in sharia law says that which is against the devin. I think you don't have capacity to understand this because you are from Madrasa. This sharia law is against the Quran as well as hadith that already explain with numbers of verses of Quran. So you don't have capacity to understand these verse. কোরান ও হাদীসের সমন্বয়েই মুরতাদের এই বিধান ok show me from Quran in support of this. I already give 10 verses of Quran even your Moududi can't give. Do you know jamat guru Shah Abdul Hannan also says Murtad killing is against the devine. I give you open challenge to prove that Killing murtad is against Quran and some hadith. This sharia law is against Quran.
৩১| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
এ আর ১৫ বলেছেন: Ok see the Hadith নবীজীর ওহি-লেখক আবদুলা বিন সা’আদ-ও মুরতাদ হয়ে মদিনা থেকে মক্কায় পালিয়ে গিয়েছিল। এ হেন মহা-মুরতাদকেও নবীজী মৃত্যুদণ্ড দেননি (ইবনে হিশাম-ইশাক পৃঃ ৫৫০) বরং হজরত ওসমান পরে তাকে মিশরের গভর্নর করেছিলেন
২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:৫১
ঝোপের সিংহ বলেছেন: রাসুল (সা) এর কাছে এসে যারা তাওবা করেছেন আর রাসুল (সা) ক্ষমা করে দিয়েছেন তাদের ব্যাপারকে অন্যদের সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না। রাসুল (সা) এর মৃত্যুর পর গালিদাতাদের ক্ষমা করার বিধান নেই। দেখুন, ইবনে তাইমিয়ার উল্লেখিত গ্রন্থ।
৩২| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩১
এ আর ১৫ বলেছেন: See the direct proof from Quran with precontest
তবে মুরতাদ-হত্যার বিরুদ্ধে কোরাণের সবচেয়ে স্পষ্ট নির্দেশ আছে সুরা ইমরান- এর ৮৬ নম্বর আয়াতে। হারিথ নামে এক মুসলমান মুরতাদ হলে তার ওপরে নাজিল হয়েছিল এ আয়াত : “কেমন করে আলাহ এমন জাতিকে হেদায়েত দেবেন যারা ইমান আনার পর ও রসুলকে সত্য বলে সাক্ষ্য দেবার পর ও তাদের কাছে প্রমাণ আসার পর কাফের হয়েছে ?” নবীজী তাকে মৃত্যুদণ্ড কেন, কোন শাস্তিই দেননি (ইবনে হিশাম-ইশাক পৃঃ ৩৮৪)।
৩৩| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪
এ আর ১৫ বলেছেন: Read these verses of Quran which imply no way to kill Murtad মুরতাদের ওপরে কোরাণে কোথাও কোন পার্থিব দণ্ড নেই বরং এর ভেতরে মানুষের নাক গলানো নিষেধ করা আছে। আলাহ বলেছেন তিনি নিজেই তাকে শাস্তি দেবেন। কিছু উদাহরণ : ইমরান ৮২, ৮৬, ১০৬, নাহ্ল ১০৬, মুনাফিকুন ৩, তওবা ৬৬ ও ৭৪, নিসা ৯৪ − “যে তোমাকে সালাম করে তাহাকে বলিও না যে, তুমি মুসলমান নও।” বাকারা ২১৭ − “যদি কেহ বিশ্বাস হইতে ফিরিয়া যায় ও অবিশ্বাসী হিসাবে মরে, তবে ইহকাল পরকালে তাহাদের সমস্ত কাজ বৃথা হইবে ও তাহারা আগুনে জ্বলিবে।” সবশেষে নিসা ১৩৭ − “যাহারা একবার মুসলমান হইয়া পরে আবার কাফের হইয়া গিয়াছে, আবার মুসলমান হইয়াছে এবং আবার কাফের হইয়াছে এবং কুফরিতেই উনড়বতিলাভ করিয়াছে, আলাহ তাহাদেরকে না কখনও ক্ষমা করিবেন, না পথ দেখাইবেন।”
Give me one verse of Quran in your support. I already give reference of Hadith and verses of Quran.
So you are really against the Quran as well as enemy of Islam. Your Mududi failed to proof it but your another guru Shah Abdul Hannan says murtad killing isn't supported by Quran.
৩৪| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯
এ আর ১৫ বলেছেন: আরও বহু আয়াত মুরতাদ-হত্যার বিপক্ষে, যেমন :
ইউনুস ৯৯ − “তুমি কি মানুষের উপর জবরদস্তি করিবে ইমান আনিবার জন্য?” কাহ্ফ ২৯ − “যার ইচ্ছে বিশ্বাস স্থাপন করুক এবং যার ইচ্ছা অমান্য করুক।” নিসা ৮০ − “আর যে লোক বিমুখ হইল, আমি আপনাকে (হে মুহম্মদ!) তাহাদের জন্য রক্ষণাবেক্ষণকারী নিযুক্ত করি নাই।” নিসা ৯৪ − “যে তোমাদেরকে সালাম করে তাহাকে বলিও না যে তুমি মুসলমান নও।” বাকারা ২৫৬ − “ধর্মে জোর-জবরদস্তি নাই।” ইত্যাদি।
২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭
ঝোপের সিংহ বলেছেন: আল্লাহর রাসুল (সা) এসব আয়াতের ব্যাপারে সকলের চেয়ে কোটি কোটি গুন বেশী জানতেন। তিনি এরপরে ও যা করেছেন তাও আল্লাহর হুকুমেই করেছেন।
আর আপনি ইতিহাসকে মিথ্যা প্রমান করতে চাইছেন কেন? যেসব গালিদাতাদের হত্যা করা হয়েছে তাদের মুল অপরাধ ছিল গালি দেওয়াটাই। অন্যকিছু না। যেমন কাব এর ঘটনার পর রাসুল (সা) বলেছেন, সে আমার সম্মানহানি করেছে। তাই তাকে হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছি। এরপর থেকে যারাই এমনটি করবে তাদের ও হত্যা করা হবে। এরপর তিনি এ ব্যাপারে ইয়াহুদীদের সাথে নতুন করে চুক্তি ও করেছেন।
৩৫| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
এ আর ১৫ বলেছেন: আর হাদীসে বর্নিত ঘটনাগুলোর বিস্তারিত আহকাম সম্পর্কে জানতে ইবনে তাইমিয়া (রহ) লিখিত "আস সারিমিল মাসলুল আলা শাতিমির রাসুল ( নবী (সা) এর অবমানকারীর উপর তলোয়ার) এই কিতাবটা পড়ুন।
এই সব কিতাবে নবী (সা) এর গালিদাতাদের হুকুমের ব্যাপারে বিস্তারিত বলা আছে--------------- ঐ সব কিছু কোরানের আ্য়াতের সাথে মিলে না এবং আল্লাহর রসুল (সা) কখোন কোরান বিরুধী কাজ করতে পারে না ( নাউযুবিল্লাহ) । ইসলামের অপব্যাখা এবং হাদিস মানুপুলেশন বহু আগে থেকেই শুরু হয়েছিল । একটু গুগোল করুন সব কিছু হাতের কাছে । ঐ সমস্ত হত্যা কান্ডের কারন আগেই বোলেছি -- গুপ্তচর বৃত্তি, বিদ্রোহে মদদ দেওয়া , ষড়যন্ত্র করা,বেঈমানি ইত্যাদি কারনে--- তারা হয়তো বা এই সকল কাজের সাথে গালাগালি করে থাকতে পারে বা করেছে কিন্তু শুধু গালাগালির জন্য নয় তাহোলে কোরন লংঘন হয়ে যাবে । ঐ সমস্ত উদাহরন না দিয়ে কোরান থেকে উদাহরন দিন । বিদ্রুপকারির কোন শাস্তি কোরানে নেই এবং ঐ ব্যপারে আল্লাহর সরাসরি নির্দেশ সুরা হিজর আয়াত ৯৫ । আপনারা ঐ সব মিথ্যা হাদিস দিয়ে প্রমাণ করতে চাচ্ছেন রসুল (সা) কে কোরান লংঘন কারি হিসাবে ( নাউযুবিল্লাহ) এবং এই ভাবে তাকে অপমান করছেন বা বিদ্রুপ করছেন । আপননি যত হাদিস নিয়ে আসেন না কেন সেটা যদি কোরান বিরুধী হয় সেটা গ্রহন যোগ্য নহে । কোরানের আ
৩৬| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:২২
এ আর ১৫ বলেছেন: আর আপনি ইতিহাসকে মিথ্যা প্রমান করতে চাইছেন কেন? যেসব গালিদাতাদের হত্যা করা হয়েছে তাদের মুল অপরাধ ছিল গালি দেওয়াটাই। --------- দেখুন আপনি কিন্তু সরাসরি কোরান লংঘন কোরছেন ঐ কথা বলে এবং ইসলাম ধর্ম এবং রসুল (সা)কে কোরানের নির্দেশ বিরুধী বলে অপমান কোরছেন ( নাউযুবিল্লাহ ) । আমি তো জোড়ালো গলায় দাবি করতে পারি ঐ হাদিস গুলো গ্রহন যোগ্য নহে কিন্তু আপনার কার্যকলাপ কোরানের আয়াতকে অবজ্ঙা করে কোরান লংঘন করে । আপনি এই ভাবে কোরান অবজ্ঙাকারি হিসাবে নিজেকে প্রমাণ কোরছেন । এটাতো কমনসেন্স হাদিসের সাথে কোরানের কনফ্লিট হোলে কোরানকে গ্রহন করতে হবে এবং হাদিসকে অগ্রাহ্য করতে হবে কিন্তু আপনি কোরছেন তার উল্টোটা ।
৩৭| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
এ আর ১৫ বলেছেন: রাসুল (সা) এর কাছে এসে যারা তাওবা করেছেন আর রাসুল (সা) ক্ষমা করে দিয়েছেন তাদের ব্যাপারকে অন্যদের সাথে গুলিয়ে ফেলবেন না। রাসুল (সা) এর মৃত্যুর পর গালিদাতাদের ক্ষমা করার বিধান নেই। দেখুন, ইবনে তাইমিয়ার উল্লেখিত গ্রন্থ------ আপনি তো কোরানের আয়াতের কোন উত্তর দিতে পারলেন না । এই হাদিসের মিথ্যা উদাহরন দিলেন । ঐ ব্যক্তি অনেক পরে মুসলমান হয়েছিল হযরত ওমরের সময় । সুতরাং তিনি রসুল (সা) কাছে তোবা করন নি । সবশেষে নিসা ১৩৭ − “যাহারা একবার মুসলমান হইয়া পরে আবার কাফের হইয়া গিয়াছে, আবার মুসলমান হইয়াছে এবং আবার কাফের হইয়াছে এবং কুফরিতেই উনড়বতিলাভ করিয়াছে, আলাহ তাহাদেরকে না কখনও ক্ষমা করিবেন, না পথ দেখাইবেন।”
একটা কোরানের আ্য়াত দেখাতে পারলেন না দেখালেন শুধু কোরান বিরুধী হাদিস ।
৩৮| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩১
এ আর ১৫ বলেছেন: হারিথ নামক এই ব্যক্তি কোন তোওবা করে নি তাকে কোন শাস্তি দেওয়া হয় নি ---- তবে মুরতাদ-হত্যার বিরুদ্ধে কোরাণের সবচেয়ে স্পষ্ট নির্দেশ আছে সুরা ইমরান- এর ৮৬ নম্বর আয়াতে। হারিথ নামে এক মুসলমান মুরতাদ হলে তার ওপরে নাজিল হয়েছিল এ আয়াত : “কেমন করে আলাহ এমন জাতিকে হেদায়েত দেবেন যারা ইমান আনার পর ও রসুলকে সত্য বলে সাক্ষ্য দেবার পর ও তাদের কাছে প্রমাণ আসার পর কাফের হয়েছে ?” নবীজী তাকে মৃত্যুদণ্ড কেন, কোন শাস্তিই দেননি (ইবনে হিশাম-ইশাক পৃঃ ৩৮৪)।
৩৯| ২০ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার যদি সাধ্য থাকে কোরান থেকে আয়াত এনে প্রমাণ দিন বিদ্রুপকারির শাস্তির ব্যপারে এবং মুরতাদ হত্যার ব্যাপারে । কোন হাদিস কোরানের সাথে সাংঘর্সিক হোলে ঐ হাদিসের কোন মেরিট থাকেনা এবং গ্রহন যোগ্য নহে । এমন হাদিস আনেন যা কোরানের সাথে ম্যাচ করে । আপনার আচরন আল্লাহ মানি কোরান মানি না কিন্তু হাদিস মানি !!!!
৪০| ২২ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৫৭
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ভাই এ আর ১৫, আপনার বিশদ চেষ্টার জন্য অকুন্ঠ সালাম জানাই। আমি সহজভাবে যেটা বুঝি যে কোনো মানুষ ইসলাম ত্যাগ করবে নাকি ইসলাম গ্রহণ করবে সেটি তার নিজস্ব পছন্দ এবং সিদ্ধান্তের অধিকার। এটির জন্য তো এতো কোরান-হাদিস তোলপাড় করার দরকার নেই। যারা এটি বোঝনো তারা গুহাবাসী জন্তু ছাড়া কিছু নয়। এই লেখককে বোঝাবার চেষ্টা করে লাভ নেই। এ একটা দেখবার মতো জন্তু বটে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
জহিরুলহকবাপি বলেছেন: কিন্তু ঐ ছাত্র এবং ছাত্রের মাতো ৭১ চ্যানেলে- বলল প্রধান শিক্ষক তেমন কিছুই বলে নাই।