নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Ferdous

ferdous

::: I am not what happened to me... I am what I choose to become...

ferdous › বিস্তারিত পোস্টঃ

যে বিষয় গুলো আপনার জানা খুব দরকার ...............

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২১

বয়সের যে মুহূর্তেই আপনি থাকেন না কেন আপনি ভবিষ্যতে কি হতে চান কিংবা ভবিষ্যতে আপনার অবস্থান কোথায় হবে তা আপনাকেই ভেবে নিতে হবে। নিজের নির্দিষ্ট প্ল্যান থাকলে ভালো, না থাকলে এখনই ঠিক করে নেওয়া উচিত। ক্যারিয়ার গ্রাফ চিন্তা করেই জীবন-যাপনের ধারা নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। এ ক্ষেত্রে মা-বাবার পরামর্শ গ্রহণ করার পাশাপাশি আপনার যদি বাড়তি কোনো ইচ্ছা থাকে তবে তাও যথার্থ সময়ে সবার সামনে প্রকাশ করতে হবে। যদি ক্রিকেটার বা নৃত্যশিল্পী হতে চান, তবে নিয়মিত একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি খেলা বা নাচ এবং নিজের শারীরিক ফিটনেসের উপরও জোর দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, ভাবনার পাখিরা ইচ্ছে করলেই ডানা মেলতে পারে। তাই বলে নিজের অবস্থা বুঝার চেষ্টা বাদ দেওয়া চলবে না। আপনার সক্ষমতা আপনার স্বপ্নকে যদি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে তবে বেশির ভাগ সময়ই স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন কিংবা আক্ষেপের বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়ায়। কখনও যদি মনে হয় বাস্তবতা স্বপ্ন থেকে অনেক দূরে, তবে মনকে কষ্ট দিয়ে হলেও সেই পথ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে পারলে সময় আপনাকে বাহাবা দিবে।



✬✩আপনার জীবনধারায় যেই সময়টাই আসুক না কেন গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসানোর কোনো প্রয়োজন নেই। বরং নিজেকে জানার আর নিজের চেষ্টাকে সমর্থন দেয়াই আসল কাজ। আপনি যদি অংকে দুর্বল হন আর আপনার ধ্যানজ্ঞান হয়ে থাকে বড় বিজ্ঞানী হয়ে ওঠার, তবে জীবনের অংকই অনেকটা উল্টে যাবে। অন্যদিকে সাহিত্যে আপনার চরম দখল, অথচ মনের ভেতর কিংবা অভিভাবকের সিদ্ধান্তে আপনি নিজেকে খুঁজে নেন কমার্সের কোনো বিষয়ে, তবে আপনার ভবিষ্যত সময়কে সহায়তা করবে না এতটুকু। চেষ্টা করতে হবে সার্বিক ফলাফলটা যেন সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। নিজের দুর্বলতা বা শক্তির জায়গা সম্পর্কে নিশ্চিত না হওয়া গেলে সময়কে মানিয়ে নেয়া আপনার হয়ে উঠবে না।



✬✩সপ্তাহের শুরুতে কিংবা প্রতিদিন নিজের জন্য একটি প্ল্যান রাখা উচিত। হতে পারে তা ডায়রিতে লিখে কিংবা মোবাইল টু-ডু লিস্টে তা লিপিবদ্ধ করে। শুধু প্ল্যান নয় চেষ্টা করতে হবে এই লিখে নেওয়া জীবন প্রণালীকে যথাসম্ভব ফলো করা। প্রথম দিকে অবশ্য রুটিন মেনে চলতে একটু সমস্যা হতে পারে।



✬✩শুধু পড়াশোনা নয় কিংবা সারাক্ষণ ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবনা নয় একজন নির্ভেজাল তরুণের প্রতিদিনের রুটিনে থাকা উচিত খানিকটা খেলাধুলা, খানিকটা আড্ডা কিংবা একটু নেটে দুনিয়াটা দেখে নেওয়া ইত্যাদি কাজও। মনে রাখুন, বন্ধুদের সাথে মজা করতে করতেও অনেক কিছুই শেখা যায়।

সংগ্রহীত ..

প্রত্যেক মানুষের জীবনে স্বপ্নের মানুষ থাকে …

কিন্তু মানুষ কক্ষনো তার সেই স্বপ্নের মানুষ কাছে পাবার চেষ্টা করে না …

কারন স্বপ্নের মানুষ যদি কাছে ধরা দেয় তাহলে তা আর স্বপ্ন থাকে না …

আর স্বপ্ন ছাড়া জীবন অচল …

চাহিদার যদি পরিপূর্ণতা পায় তখন তার বেঁচে থাকা অর্থহীন হিন হয়ে পড়ে …

এইজন্য আমারা সবাই কিন্তু বিখ্যাত সব নায়ক নায়িকাকে নিজের স্বপ্নের মানুষ হিসাবে বেছে নেয় …

আমার সবাই জানি আমার কখন সেই স্বপ্নের মানুষটাকে কাছে পাব না …

কিন্তু তবুও আমারা তাদের নিয়ে স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি …



আমার যতই কথা বলি না কেন আমারা সারা জীবন অপেক্ষা করি সেই স্বপ্নের মানুষটার জন্য না …”

আমার অপেক্ষা করি আমাদের নিজ নিজ পারফেক্ট মানুষটার জন্য …

যতদিন পর্যন্ত মানুষ তার সেই পারফেক্ট মানুষ কে খুজে পাবে না …

ততদিন পর্যন্ত মানুষ একটা বাসাহীন পাখীর মত… বাসা বানানর জন্য এক ঢাল থেকে আরেক ঢালে ছুটতে থাকবে সঠিক বাসা গড়ার স্থান খুজে নেওয়ার জন্য ………।।



আমার খুব খারাপ লাগে মানুষ যখন কোন ছেলে বা মেয়েকে এই জন্য খারাপ বলে যে তার অনেক গুলো বিএফ বা জিএফ আছে …

আসলে সেই মেয়েটা বা ছেলেটা কক্ষনো খারাপ নয় তারা আসলে অনেক ছেলে বা মেয়ে থেকে তার পারফেক্ট মানুষটিকে খুজে বের করার চেষ্টা করছে …

যেইদিন সে তার পারফেক্ট মানুশটিকে খুজে পাবে তখন সে ঠিকই একজনে ফিরে আসবে …

এখন আপনাকে ফেলে যদি আপনার প্রিয় মানুষটি অন্য একজনের কাছে যায় তাহলে আফসোস করার কিছুই নেই কারন আপনি তার সেই পারফেক্ট মানুষটি নন … তার জন্যই সে অন্য একজনের কাছে ছুটে চলে গেছে …

আসলে একজন মানুষের পক্ষে শুধু একজন মানুষকে ভালোবাসা সম্ভব …

আর সেই ভালোবাসার মানুষ হচ্ছে সেই মানুষ যাকে কাছে না পেয়েও সারাজীবন সেই মানুষটাকে মনে রেখে কাটিয়ে দিতে পারে…………



আসলে মানুষের দেখতে প্রায় একরকম হলে ও মানুষের মন সবচেয়ে আজব এক জিনিশ …

তাইতো জিবনের হিসাব নিকাস সাধারন গানিতিক হিসাব নিকাস দিয়ে মিলানো যায় না …

যারা মিলাতে চেষ্টা করে আপাত দৃষ্টিতে সুখি মনে হলেও বাস্তবত তারা সবচেয়ে বড় অসুখি …

তারা আসলে সুখের অভিনয় করা কিছু রোবট …

বিচিত্রতা বা ব্যাতিক্রম না থাকলে সে জিবন কি কোন জীবন হল …



একটা গাছ যত পুরনো হতে থাকে তার শেকড় ততই মাটির গভীরে প্রবেশ করতে থাকে। যত দিন যেতে থাকে ততই এর শিকড় গজাতে থাকে বাড়তে থাকে এর পরিসীমা ..। সে দিনের পর দিন যেখানে থাকে সেখানে ক্রমশ তার ডালপালা ছড়িয়ে দিতে থাকে। . এভাবে ধীরে ধীরে নিজের এক স্থায়ি অবস্থান গড়ে তোলে ......তখন কোন ঝড় এর কিছুই করতে পারে না । এক সময় ঐ গাছটা উপড়ে ফেলা খুব কঠিন হয়ে পড়ে। আমার কাছে ভালবাসাকেও অনেকটা গাছের মত বলে মনে হয়।



যে বিষয় গুলো আপনার জানা খুব দরকার ...............

সমাজে বাঁচতে হলে জানতে হবে ...

কারন এই জানার অভাবে অনেক নিরপরাধ মানুষ সাজা ভোগ করে

▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬

বিভিন্ন ধরনের ফৌজদারী মামলা



মোটাদাগে ফৌজদারী মামলাকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়, একটি আমলযোগ্য মামলা, অন্যটি আমল অযোগ্য মামলা। আবার আমলযোগ্য মামলাকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়, একটি জি আর বা পুলিশী মামলা অন্যটি সি আর বা নালিশী মামলা।



১) আমলযোগ্য মামলা:

▬▬▬▬▬▬

আইন মোতাবেক কিছু অপরাধ সংঘটিত হলে পুলিশ ওয়ারেন্ট ছাড়াই গ্রেফতার করতে পারে। এসব ক্ষেত্রে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে আদালতে প্রতিবেদন দিয়ে থাকেন। এসব অপরাধে যে মামলা হয় তাই আমলযোগ্য মামলা। ফৌজদারী কার্যবিধির ৪(১) উপধারায় ক্লজ চ-এ আমলযোগ্য মামলা সম্পর্কে বলা হয়েছে।



২) আমল অযোগ্য মামলা:

▬▬▬▬▬▬

কিছু অপরাধ সংঘটিত হলে পুলিশ ওয়ারেন্ট ছাড়া গ্রেফতার করতে পারে না। অপরাধ সংঘটিত হলে পুলিশ সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিয়ে সর্বোচ্চ ৬০ দিনের মধ্যে প্রসিকিউশন রিপোর্ট বা নন-এফআইআর মামলা আদালতে দাখিল করে। এগুলো আমল অযোগ্য মামলা। এধরনের অপরাধের মামলা কোর্টের নন-জিআর রেজিস্টার ভুক্ত হয়ে পরিচালিত হয় হয় বলে এ মামলাকে নন-জিআর মামলা বলা হয়। ফৌজদারী কার্যবিধির ৪ (১) উপধারার ক্লজ ঢ-এ আমল অযোগ্য মামলা সম্পর্কে বলা হয়েছে।



নালিশী বা সিআর মামলা:

▬▬▬▬▬▬

ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সরাসরি গিয়েও কোর্ট ফি দিয়ে বিচার প্রার্থনা করা যায়। এক্ষেত্রে কা:বি: ২০০ ধারায় শপথ নিয়ে আবেদনের উল্টো পিঠে জবানবন্দি রেকর্ড করতে হয়। কোর্ট রেজিস্টারে মামলা এন্ট্রি হয়ে পরিচালিত হওয়ার কারণে এগুলোকে সিআর মামলা বলা হয়।





পুলিশী মামলা:

▬▬▬▬▬▬

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছে এজাহার দায়েরের মাধ্যমে যে মামলা শুরু হয় তাই পুলিশী মামলা নামে পরিচিত। পুলিশী মামলাকে আবার দু’ভাগে ভাগ করা হয়:





ক) জি আর মামলা:

▬▬▬▬▬▬

থানায় কোন আমলযোগ্য অপরাধ ঘটার খবর পেলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কা:বি: ১৫৪ ধারা অনুসারে মামলা করে আদালতে এফআইআর দাখিল করে কা:বি: ১৫৬ ধারা অনুসারে মালার তদন্ত শুরু করেন। এটিই জি আর মামলা। থানা থেকে এফআইআর আদালতে আসার পর কোর্ট ইন্সপেক্টর/সাব-ইন্সপেক্টর বা জিআরও (জেনারেল রেজিস্টার অফিসার) উক্ত এফআইআর-টি মামলা হিসেবে কোর্টের জেনারেল রেজিস্টারে এন্ট্রি করে তা দ্রুত ম্যাজিস্ট্রেট এর নজরে আনেন।



খ) নন জি আর মামলা:

▬▬▬▬▬▬

আবার থানায় আমলযোগ্য মামলা সংঘটিত হওয়ার সংবাদ পেলে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সেটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য না করে পুলিশ প্রবিধান এর প্রবিধি ৩৭৭ অনুসারে জিডি এন্ট্রি করে সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিয়ে বিষয়টি তদন্ত করে আদালতে নন-এফআইআর প্রসিকিউশন রিপোর্ট দায়ের করতে পারেন। এগুলো নন-জিআর মামলা নামে পরিচিত।



▬▬▬▬▬

জিডি করতে

▬▬▬▬▬▬ஜ۩۞۩ஜ▬▬▬▬▬▬





জিডি শব্দটি জেনারেল ডায়েরীর সংক্ষিপ্ত রুপ। প্রতিটি থানায় এবং ফাঁড়িতে একটি ডায়েরীতে ২৪ ঘন্টার খবর রেকর্ড করা হয়। প্রতিদিন সকাল আটটায় ডায়েরী খুলে পরের দিন সকাল আটটায় বন্ধ করা হয়। অর্থাৎ কার্যত এটি কখনই বন্ধ হয় না।



এই ডায়েরীতে থানার বিভিন্ন কার্যক্রম যেমন আসামী কোর্টে চালান দেয়া, এলাকার বিভিন্ন তথ্য, থানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আগমন ও প্রস্থানের তথ্য ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে।







সাধারণ মানুষের কাছে জিডির গুরুত্ব

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

সাধারণ মানুষের কাছে জিডির গুরুত্ব ভিন্ন। কোন থানায় মামলাযোগ্য নয় এমন ঘটনা ঘটলে মানুষ থানায় জিডি করে থাকেন। আবার কাউকে ভয় ভীতি দেখানো হলে বা অন্য কোন কারণে যদি তিনি নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন, কিংবা কোন ধরনের অপরাধের আশঙ্কা করেন তাহলেও তিনি জিডি করতে পারেন। জিডি করার পর পুলিশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। প্রয়োজনবোধে তদন্ত করা, নিরাপত্তা দেয়া ছাড়াও জিডির বিষয়টি মামলাযোগ্য হলে পুলিশ মামলা করে থাকে। আইনগত সহায়তা পাওয়ার জন্য জিডি অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। অনেক সময় আদালতেও জিডিকে সাক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।



জিডি করা

▬▬▬▬▬

থানার ডিউটি অফিসার জিডি নথিভুক্ত করেন। এক্ষেত্রে তিনি একটি ডায়েরীতে জিডির নম্বরসহ বিভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন। জিডির দুটি কপি করা হয়। একটি থানায় সংরক্ষণ করা হয় এবং অন্যটিতে জিডির নম্বর লিখে প্রয়োজনীয় সাক্ষর ও সীলমোহর দেয়া হয়। এটি ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করতে হয়।



অভিযোগকারী নিজে জিডি লিখতে পারেন, আবার প্রয়োজনে থানার কর্মকর্তাও লিখে দিয়ে থাকেন।



প্রতিটি জিডির বিপরীতে একটি নম্বর দেয়া হয়, ফলে কোন অবৈধ প্রক্রিয়া মাধ্যমে কেউ আগের তারিখ দেখিয়ে জিডি করতে পারেন না।



অনলাইন জিডি

▬▬▬▬▬

আবার পুলিশের তাৎক্ষণিক সাড়া দেবার প্রয়োজন নেই এমন ক্ষেত্রে যেমন পাসপোর্ট হারানো, বাখাটে বা মাদক সেবীদের সম্পর্কে তথ্য প্রদান বা এজাতীয় ক্ষেত্রে অনলাইনে জিডি করা যেতে পারেন বা সরাসরি পুলিশ সদরদপ্তরে ফ্যাক্স বা ই-মেইল করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে দেশের বাইরে থেকেও জিডি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে অনলাইনে জিডি করার পর ই-মেইল বা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জিডি নম্বরটি জিডিকারীকে পাঠিয়ে দেয়া হয়।



ই-মেইল: [email protected].

ফ্যাক্স: +৮৮০-২-৯৫৫৮৮১৮

অনলাইনে জিডি করার জন্য http://www.police.gov.bd সাইটে গিয়ে ‘Citizens help request’ –এ ক্লিক করতে হবে।





হারানো বিষয়ের জিডি

▬▬▬▬▬

মোবাইল ফোনের সিম, পরীক্ষার সার্টিফিকেট, জমির দলিল প্রভৃতি হারিয়ে গেলে ঐ সব কাগজপত্র পুনরায় তুলতে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হারানো সংবাদের জিডি চেয়ে থাকে, তাই ঐসব ক্ষেত্রে হারানো সংবাদের জিডি করে সেই জিডি নম্বরসহ কর্তৃপক্ষরে কাছে আবেদন করতে হয়।





জিডির নমুনা

▬▬▬▬▬

বরাবর



ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা



.......... থানা



ঢাকা।



বিষয়: এসএসসি সার্টিফিকেট হারানো সংবাদ ডায়েরীভুক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন।





মহোদয়,



আমি নিম্ন সাক্ষরকারী আপনার থানায় উপস্থিত হয়ে লিখিতভাবে জানাচ্ছি যে, আমার এসএসসি পরীক্ষার সার্টিফিকেট আজ সকাল আনুমানিক ১১ টার সময় ঢাকা কলেজের পাশের রাস্তার একটি ফটোকপি করার দোকান থেকে হারিয়ে গেছে।





এমতাবস্থায় হারানোর বিষয়টি ডায়েরীভুক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।





সার্টিফিকেটের বিবরণ:



পরীক্ষার নাম...শিক্ষাবর্ষ...রেজিষ্ট্রেশন নং... রোল নং...





দাখিলকারী,

....



ঠিকানা...



ফোন...



সংগ্রহীত

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

ভোরের তারা বলেছেন: সময় উপযোগী লেখা লিখেছেন। যা ফলো করাটা সবার জন্যই মঙ্গলজনক। আইনি বিষয়গুলো নিয়ে আলাদা পোষ্ট হলে লেখাটা আরো সাবলিল লাগতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.