![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের কোলকাতায় ডিজেল ও পেট্রোলের মূল্য বাংলাদেশের তুলনায় যথাক্রমে ১৫ টাকা ৪৭ পয়সা ও ২১ টাকা ৫৫ পয়সা বেশি। পাকিস্তানে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য যথাক্রমে ২২ ও ১৩ টাকা বেশি।
এদিকে জ্বালানির দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট আগামীকাল রবিবার দেশব্যাপী হরতাল আহ্বান করিয়াছে।
Daily Ittefaq
Click This Link
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩
নান্দাইলের ইউনুস বলেছেন: আপনার সমস্যা না হওয়ারই কথা কারন আপনি নৌকার যাত্রী। নৌকা চালাতে তেল ডিজেল লাগে না
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৫
াহো বলেছেন: ভারতের কোলকাতায় ডিজেল ও পেট্রোলের মূল্য বাংলাদেশের তুলনায় যথাক্রমে ১৫ টাকা ৪৭ পয়সা ও ২১ টাকা ৫৫ পয়সা বেশি। পাকিস্তানে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য যথাক্রমে ২২ ও ১৩ টাকা বেশি।
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৩
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আমেরিকায় তেলের দাম প্রতি সপ্তাহেই উঠানামা করে। আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে তাল মিলিয়েই তো চলতে হয়। বিএনপির হরতাল বেকুবদের হরতাল বলে আমার অভিমত।
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৭
শয়ন কুমার বলেছেন: আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল এর বাংলাদেশী শাখা অফিস জ্বালিয়ে দেওয়া দরকার
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫০
মাহমুদুর রাহমান বলেছেন: আগামিতে আপনারা বিরোধী দলে থাকলে ঠিক এই রকম সরকারী (বি এন পি জামাত ইত্যদির সরকার) সিদ্ধান্তে এই রকম বৈদেশিক, আন্তর্জাতিক উদাহরণ দিবেন তো? বউকে হাত দিয়ে বলবেন?
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৭
তুহিন আল মামুন বলেছেন: দয়া করে অন্য দেশের সাথে তুলনা করবেন না । নিজেদের ব্যার্থতাটা স্বীকার করুন । আমার মনে হয় না এখন আর সরকার কে ভর্তুকি দিতে হয় ।
অন্তত এটুকু স্বীকার করুন সরকার দেশ পরিচালনার চাই অন্যদিকে তার মনোযোগ বেশি ছিল । আর মন্ত্রীরা অধিকাংশই অযোগ্য ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২১
াহো বলেছেন: ভারতের কোলকাতায় ডিজেল ও পেট্রোলের মূল্য বাংলাদেশের তুলনায় যথাক্রমে ১৫ টাকা ৪৭ পয়সা ও ২১ টাকা ৫৫ পয়সা বেশি। পাকিস্তানে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য যথাক্রমে ২২ ও ১৩ টাকা বেশি।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৩
াহো বলেছেন: ২০১২ সাল বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য মন্দ কাটেনি একেবারে। বিনিয়োগ ছাড়া অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলো ছিল ইতিবাচক। বছর শেষে এসে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ পৌঁছে গেছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলারে।
বিদায়ী বছরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫ শতাংশের বেশি। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নানামুখী তৎপরতায় আমদানি ব্যয় কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। ফলে নেতিবাচক অবস্থা থেকে বহুদিন পর চলতি হিসেবে উদ্বৃত্ত অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।
নভেম্বর শেষে গড় বার্ষিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশে। ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হতে শুরু করেছে টাকা। ৮০ টাকার নিচে নেমে এসেছে ডলারের বিনিময় হার, এক বছর আগে যা প্রায় ৮৫ টাকা ছিল।
চলতি অর্থবছরে ১৪ হাজার ১৩০ কোটি টাকার কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে নভেম্বর পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। রাজস্ব আয় বেড়েছে ২৫ শতাংশ। ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার প্রবণতাও কমে এসেছে।
ঘাটতি বাজেটের দেশে বাজেট উদ্বৃত্ত থাকাটা কতোটা স্বস্তির হতে পারে, তা অর্থমন্ত্রীর নির্ভার হাসিমুখ দেখলেই বোঝা যায়। পদ্মা সেতুর ঋণ নিয়ে দোলাচলের মধ্যেই আবুল মাল আবদুল মুহিতের হাতে মেট্রো রেলের জন্য জাপান সরকারের ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণের সম্মতিপত্র বছর শেষে আশা জাগানিয়া খবর বটে।
Click This Link
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৫
াহো বলেছেন:
প্রথম আলো
বাংলাদেশের সামনে এখন তিনটি পথ। একটি হচ্ছে, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়া। আরেক পথ ২০৩০ সালের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে ছাড়িয়ে যাওয়া। আর সর্বশেষ পথটি হচ্ছে, ২০৫০ সালের মধ্যে পশ্চিমা বিশ্বকে ছাড়িয়ে যাওয়া। বাংলাদেশ কোন পথে যাবে?
বিশ্বব্যাংক মনে করে, ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের পক্ষে মধ্য আয়ের দেশে উত্তরণ সম্ভব। লন্ডনের দৈনিক পত্রিকা দ্য গার্ডিয়ান অর্থনীতিবিদ ও গবেষকদের মতামত নিয়ে লিখেছে, বাংলাদেশ ২০৫০ সালে পশ্চিমা বিশ্বকে ছাড়িয়ে যাবে। এ দুটি বিষয় নিয়ে এরই মধ্যে আলোচনা হয়েছে। স্বপ্নের বাংলাদেশ নিয়ে সর্বশেষ পূর্বাভাসটি দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তা-ও আবার কোনো গবেষণা প্রতিষ্ঠান নয়, সরকার নিজেই।
ন্যাশনাল ইনটেলিজেন্স কাউন্সিল যুক্তরাষ্ট্রের একটি সরকারি সংস্থা। তাদের একটি প্রধান কাজ হচ্ছে, চার বছর পর পর নতুন প্রেসিডেন্টের জন্য বৈশ্বিক অর্থনীতি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান এবং সম্ভাব্য কৌশল নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা। ১৮টি সরকারি ও গোয়েন্দা সংস্থা এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে প্রতিবেদনটি তৈরি হয়। নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন শেষ হওয়ার পর কিন্তু শপথ নেওয়ার আগে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। বারাক ওবামা আবার নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর জন্য প্রকাশিত এবারের প্রতিবেদনটির নাম ‘গ্লোবাল ট্রেন্ডস ২০৩০: অলটারনেটিভ ওয়ার্ল্ডস’। অর্থাৎ ২০৩০ সালে সারা বিশ্বের অর্থনীতি কোন দিকে যাচ্ছে, কোন দেশগুলো এগিয়ে যাবে আর যুক্তরাষ্ট্র কী করবে—তারই বিশ্লেষণ করা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। মূলত আগামী ১৫ থেকে ২০ বছরের বিশ্ব অর্থনীতির বিশ্লেষণই করা হয়েছে এতে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৬
াহো বলেছেন:
২০১২ সালে বাংলাদেশের আর্থিক খাত শুধু স্থিতিশীল নয় বরং শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়াতে পেরেছে। সামষ্টিক অর্থনীতির মুখ্য সূচক যেমন, জিডিপি, আমদানি-রফতানি, রেমিট্যান্স ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বেড়েছে। সার্বিক বিচারে ২০১২-এর অর্থনীতি স্বস্তিদায়কই ছিল। ২০০৮-০৯ অর্থবছর যেখানে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল ৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ, সেখানে গত অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। চলতি অর্থবছরে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও বিশ্বমন্দার কারণে তা হয়তো অর্জন করা যাবে না। তবে চলতি বছরের প্রবৃদ্ধির হার গত অর্থবছরের চেয়ে কম হবে না। সদ্য সমাপ্ত বছরের অর্থনীতির ওপর মূল্যায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক রিপোর্টে এসব কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রেমিট্যান্সের ইতিবাচক প্রভাবে গেল অক্টোবরে দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ১২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। বর্তমান রিজার্ভ দিয়ে দেশের চার মাসেরও বেশি সময়ের আমদানি দায় মেটানো সম্ভব। এর আগে এমন স্বস্তিদায়ক পরিবেশ কখনও তৈরি হয়নি। মূল্যস্ফীতিও এখন কমতির দিকেই রয়েছে। কৃষি, এসএমই ও ব্যাংকিং খাত ভালো করার কারণেই দেশের অর্থনীতিকে এমন স্বস্তিদায়ক অবস্থানে রাখা সম্ভব হয়েছে।
ব্যাংকগুলোর মূলধন পর্যাপ্ততা সংক্রান্ত ব্যাসেল-২ এর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হয়েছে। ব
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:২৭
াহো বলেছেন:
১৫০টি দেশের তালিকায় শীর্ষ ৩৫টির
সামষ্টিক অর্থনেতিক ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক সর্বশেষ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনে ১৫০টি দেশের তালিকায় শীর্ষ ৩৫টির মধ্যে স্থান দিয়েছে এবং আশা করা হচ্ছে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি প্রতিবেশী দেশগুলোর চেয়ে বেশি হবে। চলতি অর্থবছরের জন্য পাকিস্তানের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৩ শতাংশ, নেপালের ৩.৬ শতাংশ, মালয়েশিয়ার ৪.৭ শতাংশ, ভিয়েতনামের ৫.৯ শতাংশ, ভারতের ৬ শতাংশ এবং শ্রীলঙ্কার ৬.৭ শতাংশ হবে বলে প্রদর্শিত হয়েছে।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৬
াহো বলেছেন: “রেমিটেন্স বাড়ায় এক বছরে ডলারের বিপরীতে টাকা ২ দশমিক ৬ শতাংশ শক্তিশালী হয়েছে,” বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই কর্মকর্তা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১১ সালের ডিসেম্বরে ডলারের দর ছিল ৮৪ টাকা ৪৮ পয়সা। ২০১২ মঙ্গলবার তা কমে ৭৯ টাকা ৭৫ পয়সায় নেমে এসেছে।
রেমিটেন্স ১৪শ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে
Tue, Jan 1st, 2013 6:49 pm BdST
Click This Link
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫১
াহো বলেছেন: বাংলাদেশ এখন চাল উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ: ধন্যবাদ কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী।
উৎপাদন বেড়েছে, কমছে আমদানিনির্ভরতা : কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) হিসাবে, মহাজোট সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগের বছর ২০০৭-০৮ অর্থবছরে চাল, গম ও ভুট্টা মিলিয়ে বাংলাদেশে খাদ্যশস্য উৎপাদন ছিল প্রায় তিন কোটি ১১ লাখ টন। ২০১১-১২ অর্থবছরে তা তিন কোটি ৬৮ লাখ ৩৯ হাজার টনে উন্নীত হয়। চাল উৎপাদন দুই কোটি ৮৯ লাখ টন থেকে বেড়ে তিন কোটি ৩৯ লাখ টনে উন্নীত হয়। বাংলাদেশ গম চাষের জন্য তেমন উপযোগী নয়। তাই এর উৎপাদনও তেমন বাড়েনি। তবে আমদানি পণ্য ভুট্টার চাহিদা বাড়ার সঙ্গে উৎপাদনও বেড়েছে।
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১৪
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আইচ্ছা কনতো দেখি.........কুইক রেন্টাল ওয়ালাগো ভর্তুকি দিয়া ত্যাল সাপ্লাই দেওনের
চুক্তি করার কি দরকার ছিলো.........পাব্লীকের কাছ থিক্কা কম রাইখ্যা ওদের কাছ থেকে আন্তজার্তিক রেটের চেয়ে বেশি রাইখ্যা পুষায়া নেওয়া উচিত ছিলো.........।
৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
জিললুর রহমান বলেছেন: ও ভাই নৌকা ওয়ালা, ভারতের পার ক্যাপিটা ইঙ্কাম কত? বাংলাদেশের কত?
১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
ভারত পাকিস্থান থেকে তেলের দাম বেশি হওয়া দরকার
১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
দি সুফি বলেছেন: লিটারে ২০-৩০ টাকা বাড়াইয়া দেন। তাইলেই তো আমরা টপে চইলা যাইতাম। দেশের মানুষ মরলেই বা আপনাদের কি! আপনাদেরতো আর টাকা-পয়সা নিয়া এত চিন্তা করতে হয়না। আপনাদের টাকা-পয়সার ব্যবস্থাতো আমরাই কইরা দেই। সামনেও কইরা দিব। এ এর এমন কি। আপনেগো রাজ কপাল!
১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৫
শয়তান ২০০০ বলেছেন: Vaijan tago atom bomb ache. amgo ki ache? Tago tel er dam koto oida loya amgo ken matha betha? amgo desher manusher oi oukad ache kina oidai kotha. Pak varot loya ettto lafan ken??
১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
মুক্তবন্দী বলেছেন: বস্ কোলকাতায় বাংলা সাবান পাওয়া যায় ২/৩ টাকায়, পত্রিকার দাম ২ টাকা থেকে শুরু সর্বোচ্চ ৩/৪টাকা,এখনো ৫০পয়সা/০১ টাকায় শহরেই গাড়িতে চড়া যায, বাংলাদেশ থেকে কম দামে ইলিশ পাওয়া যায়, নিত্যপ্রয়োজণীয় অনেক জিনিসের দামিই নাগালের মধ্যে, আমাদের দেশের সব কিছুর দামই কোলকাতার দামের সাথ সামন্জস্য করলে হয়না।
১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
মাস্টার৭১ বলেছেন: ভারতে-পাকিস্তানে ডিজেল-পেট্রোল কত দাম সেটা হিসাব করলেন।ভারতে ১কেজি মাংসের দাম কত সেটা জানেন?
পাকিস্তানে ১ ডলার সমান কত রুপি জানেন?
পাকিস্তান এবং ভারতের মাথাপিছু আয় কত জানেন?
সরকার আই,এম,এফের কাছে মাথা বিক্রি করে দিয়েছে। সেহেতু দাম বাড়াতেই হবে। কর্নেল ফাডুক খান গং যেই লুট-পাট করছেন সেটা এডজাস্ট করতে হবে।
বিম্পি এলেও এই কাজই করবে। তখন ফাডুক গং এর যায়গায় পালু কিংবা মামুন গং আসবে।আমরা ম্যাংগো পাবলিকের যাওয়ার কোন জায়গা নাই।
আল্লাহ্ আমাদের রক্ষা করুন।
আমীন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
াহো বলেছেন: 1 BDT = 1.22334 PKR
1 BDT = 0.690966 INR
xe.com 5/01/2013
১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
হীরা ৪৪ বলেছেন: ভাই মাথা পিছু আয় এর বেপার টা আপনি বোঝেন ??আমাদের আয় কতো আর তাদের কত ? আর একটু পড়াশোনা কইরা আসেন।
১৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
হীরা ৪৪ বলেছেন: মাস্টার৭১ সহমত
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৫
াহো বলেছেন: জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)-এর ইসিএফের কিস্তির ছাড় পাইতে ও সরকারের আর্থিক ব্যবস্থাপনার সহজিকরণে শেষপর্যন্ত আরেক দফায় জ্বালানির দাম বৃদ্ধি করা হইল। বর্ধিত মূল্য ইতোমধ্যেই কার্যকর করা হইয়াছে। এই নিয়া বর্তমান সরকারের আমলে সাতবার জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হইল। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডিজেল ও কেরোসিনে লিটার প্রতি সাত টাকা এবং পেট্রোল ও অকটেনে পাঁচ টাকা বাড়ানো হইয়াছে। তবে ফার্নেস ওয়েল ও জেট ফুয়েলের দাম বৃদ্ধি করা হয় নাই। এই মুহূর্তে আন্তর্জাতিক বাজারের প্রতি দৃষ্টি দিলে দেখা যায়, সেখানেও উচ্চমূল্য বিরাজমান। আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের কোলকাতায় ডিজেল ও পেট্রোলের মূল্য বাংলাদেশের তুলনায় যথাক্রমে ১৫ টাকা ৪৭ পয়সা ও ২১ টাকা ৫৫ পয়সা বেশি। পাকিস্তানে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য যথাক্রমে ২২ ও ১৩ টাকা বেশি। এদিকে জ্বালানির দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট আগামীকাল রবিবার দেশব্যাপী হরতাল আহ্বান করিয়াছে।
উল্লেখ্য, সরকার গত আর্থিক বত্সরে জ্বালানি খাতে এক বিশাল ভর্তুকি দিয়াছে যাহা প্রায় আমাদের উন্নয়ন বাজেটের সমান। তবে অকটেন ও পেট্রোলে ভর্তুকি না লাগিলেও দাম বাাড়ানো হইয়াছে। জ্বালানির এই মূল্যবৃদ্ধির যে নেতিবাচক প্রভাব পড়িবে সর্বত্র তাহা অনস্বীকার্য। জ্বালানির দাম বৃদ্ধি পাইলে মূল্যস্তরের আরেক দফা উল্লম্ফন হইবে তাহাতে কোন সন্দেহ নাই। মূল্যস্তরের উল্লম্ফন মূল্যস্ফীতি বাড়াইবে। কারণ জ্বালানির ব্যবহার সর্বত্র। জ্বালানির দাম বৃদ্ধিতে বাড়িবে উত্পাদন খরচ। আরও বাড়িবে পরিবহন খরচ। এই দুইয়ের প্রভাবেই বাড়িবে মূল্যস্ফীতি। অথচ এই মূল্যস্ফীতি কমাইয়া আনার জন্য নেওয়া হইয়াছে সংযত মুদ্রানীতি যাহা আগে ছিল সংকোচনমূলক। ফলে চাপ বাড়িবে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখিতে। মুদ্রানীতির ক্ষেত্রে সংকোচনমূলক ব্যবস্থাপনার দিকে অগ্রসর হইলে আমাদের প্রবৃদ্ধির উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়িবে। মনে রাখিতে হইবে, বত্সর দুয়েক আগে ৬.৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রে সমপ্রসারণমূলক মুদ্রানীতি অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করিয়াছিল। তাই প্রবৃদ্ধি স্থবির হওয়ার পিছনে জ্বালানির দাম বৃদ্ধির ভূমিকা বিশ্লেষণ করিয়া দেখা উচিত।
জ্বালানির দাম বৃদ্ধিতে সরাসরি নিম্নমুখী চাপ সৃষ্টি করিবে প্রবৃদ্ধির ওপর। কারণ যাহারা উত্পাদনের সহিত জড়িত তাহারা এমনিতেই জ্বালানির নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ পাইতেছেন না। তাহার উপর জ্বালানির দাম বাড়িয়া যাওয়ায় তাহাদের অনেকেই উত্পাদনে উত্সাহ হারাইয়া উত্পাদন কিছুটা কমাইয়া দিতে পারেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে জ্বালানির মত উপকরণের দাম বাড়িলে তাহাই ঘটে। এই কম উত্পাদন অন্যদিকে মূল্যস্ফীতিকে আরও উসকাইয়া দিবে। কারণ চাহিদা যেই হারে বাড়িবে তাহার তুলনায় সরবরাহ কম বাড়িবে, ফলে স্বল্প মেয়াদে মূল্যস্ফীতি বাড়িবে। উত্পাদকদের মধ্যে যাহারা বিদেশে রপ্তানির সহিত জড়িত তাহাদের কেহ কেহ আন্তর্জাতিক বাজারের প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা হারাইবেন। এইসব নেতিবাচক প্রভাবের কথা মাথায় নিয়া সরকারের সতর্ক থাকা উচিত। আমরা ভাবি, জ্বালানির দাম বৃদ্ধি শুধুমাত্র নিম্ন আয়ের মানুষকে ক্ষতিগ্রস্ত করিবে মূল্যস্ফীতির দ্বারা। এইকথা যেমন ঠিক, তেমনিভাবে এই দাম বৃদ্ধি ধনিক শিল্প উদ্যোক্তাদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করিবে আরও বিশাল পরিসরে। শিল্পপতিরা তো তাহাদের কর দেওয়া চালাইয়া যাইবেন কিন্তু আগে এই করের টাকার বেশ অনেকটা জ্বালানির ভর্তুকির কারণে তাহারা পরোক্ষভাবে ফেরত পাইতেন। এখন তাহারা তাহাদের শিল্পের জন্য অনেক বেশি দামে জ্বালানি কিনিবেন, আবার তাহাদেরকে কর দেওয়াও অব্যাহত রাখিতে হইবে। ফলে বর্ধিত জ্বালানি দামের কারণে তাহাদের মুনাফা বেশ খানিকটা কমিয়া যাইবে ইহাতে কোন সন্দেহ নাই। প্রশ্ন হইল, ইহার কতটা প্রভাব পড়িবে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উপর। তবে সরকারের উচিত গরীব ও শিল্প উদ্যোক্তা উভয় শ্রেণীর প্রতি খেয়াল রাখা। কেননা শিল্প ও শিল্প উদ্যোক্তারা ক্ষতিগ্রস্ত হইলে এই শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিক শ্রেণীও ক্ষতিগ্রস্ত হইবে
Click This Link