নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

াহো

াহো › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের কোলকাতায় ডিজেল ও পেট্রোলের মূল্য বাংলাদেশের তুলনায় যথাক্রমে ১৫ টাকা ৪৭ পয়সা ও ২১ টাকা ৫৫ পয়সা বেশি। পাকিস্তানে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য যথাক্রমে ২২ ও ১৩ টাকা বেশি।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

আমাদের পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতের কোলকাতায় ডিজেল ও পেট্রোলের মূল্য বাংলাদেশের তুলনায় যথাক্রমে ১৫ টাকা ৪৭ পয়সা ও ২১ টাকা ৫৫ পয়সা বেশি। পাকিস্তানে ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য যথাক্রমে ২২ ও ১৩ টাকা বেশি।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬

গিড়ীবাজ বলেছেন: বাংলাদেশী ও ভারতীয়দের মাথা পিছু আয়ের ব্যাবধানটা একটু উল্লেখ করেনতো।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

সরোজ রিক্ত বলেছেন: আপনি শুধু বেহায়াই নন, ছাগুও বটে। এ ধরণের একটা পোষ্ট দিতে গবেষণা/রিসার্চ দরকার, আপনি জানেন সেটা? আপনারে খোঁয়াড়ে আটকিয়ে রাখা দরকার।

ছাগল কুনহানকার!!

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

াহো বলেছেন:
কেন আপনি রাগ?


না আমি কোন গোপন তথ্য প্রকাশ?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩

াহো বলেছেন:
২০১২ সাল বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য মন্দ কাটেনি একেবারে। বিনিয়োগ ছাড়া অর্থনীতির প্রধান সূচকগুলো ছিল ইতিবাচক। বছর শেষে এসে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ পৌঁছে গেছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলারে।

বিদায়ী বছরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫ শতাংশের বেশি। প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বেড়েছে প্রায় ২৫ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নানামুখী তৎপরতায় আমদানি ব্যয় কমেছে প্রায় ৭ শতাংশ। ফলে নেতিবাচক অবস্থা থেকে বহুদিন পর চলতি হিসেবে উদ্বৃত্ত অবস্থায় রয়েছে বাংলাদেশের অর্থনীতি।

নভেম্বর শেষে গড় বার্ষিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৮ শতাংশে। ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী হতে শুরু করেছে টাকা। ৮০ টাকার নিচে নেমে এসেছে ডলারের বিনিময় হার, এক বছর আগে যা প্রায় ৮৫ টাকা ছিল।

চলতি অর্থবছরে ১৪ হাজার ১৩০ কোটি টাকার কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে নভেম্বর পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ৪ হাজার ৫৬২ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। রাজস্ব আয় বেড়েছে ২৫ শতাংশ। ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার প্রবণতাও কমে এসেছে।

ঘাটতি বাজেটের দেশে বাজেট উদ্বৃত্ত থাকাটা কতোটা স্বস্তির হতে পারে, তা অর্থমন্ত্রীর নির্ভার হাসিমুখ দেখলেই বোঝা যায়। পদ্মা সেতুর ঋণ নিয়ে দোলাচলের মধ্যেই আবুল মাল আবদুল মুহিতের হাতে মেট্রো রেলের জন্য জাপান সরকারের ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলারের ঋণের সম্মতিপত্র বছর শেষে আশা জাগানিয়া খবর বটে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.