![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অবৈধ জনতার উপর মারাত্মক বল প্রয়োগ না করেই ছত্রভঙ্গ করার রীতি সার্বজনীন।বিশেষ করে নিরস্ত্র জনতা বা ব্যক্তির উপর লাঠিচার্জ কিংবা গুলি বর্ষণ করা কোন ক্রমেই সমর্থনযোগ্য নয়।
এমতাবস্থায়, কোন প্রকার হতাহত বা প্রাণহানীর ঘটনা না ঘটিয়ে পুলিশকে জনতা ছত্র ভঙ্গ করার জন্য বিশেষ কিছু কৌশল গ্রহণ এবং ক্ষেত্রমতে অপেক্ষাকৃত কম ক্ষতিকর বা কোন ক্ষতিই করে না এমন ধরণের অস্ত্র প্রয়োগ করতে হয়। এই জাতীয় কৌশলের মধ্যে আছে মৌখিকভাবে সতর্কীকরণ, লাঠিচার্জ/ব্যাটন চার্জ করা, কাঁদানে গ্যাস প্রয়োগ, জলকামান ব্যবহার, ফাঁকা গুলি করা এবং প্রয়োজন মতো রাবার বুলেট ব্যবহার করা।
অবৈধ জনতার উপর কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার একটি অতি পুরাতন জনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী পুলিশী-অনুশীলন। কাঁদানে গ্যাস একটি রাসায়নিক দ্রব্য। এটাকে বলা হয় সিএস গ্যাস। এটা মূলত সায়ানোকার্বন জাতীয় জৈব পদার্থ। এই গ্যাস ব্যবহারের ফলে চোখ জ্বালা-পোড়া করে, চোখ দিয়ে পানি ঝরে এবং এর বেশি ব্যবহারে অন্য সমস্যাও হতে পারে যার মধ্যে হতে পারে শ্বাসকষ্ট, হৃদযন্ত্র কিংবা রেচন যন্ত্রের ক্ষতি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে শুরু করে বর্তমান উত্তরাধুনিককাল পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো এই সিএস-কাদানে গ্যাস ব্যবহার করে আসেছ। বৃটিশ-বঙ্গের পুলিশ থেকে শুরু করে আধুনিক বাঙগালি পুলিশের কাঁদানে গ্যাস খেতে আমরা অভ্যস্ত।
পেপার স্প্রে হল একটি অতি আধুনিক কাদানে গ্যাস। এর প্রধান উপাদান হল মরিচের গুড়া। এটার রাসায়নিক নাম হল ওসি গ্যাস। অবৈধ জনতা ছত্রভঙ্গ করার জন্য এই অস্ত্র বাংলাদেশ পুলিশের কাছে নতুন হলেও বাংলাদেশের বাইরে এই গ্যাস সম্পূর্ণ নতুন নয়। পৃথিবীর অনেক দেশের পুলিশ সদস্যরা ইউনিফর্মের অংশ হিসেবে ক্ষুদ্র অস্ত্র ও হ্যান্ডকাফের পাশাপাশি পেপার স্প্রেও সাথে বহন করেন। তবে আত্মরক্ষা ও অবৈধ জনতাকে ছত্রভঙ্গ করার কাজেই এর ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। অবৈধ জনতার উপর লাঠি চার্জ না করে সামান্য যন্ত্রণার বিনিময়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করা যায়। এটা কাঁদানে গ্যাসের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর। পেপার স্প্রে প্রয়োগের ফলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ১৫ থেকে ৩০ মিনিটের মতো চোখে দেখতে পারে না। ৩ থেকে ৫ মিনিট পর্যন্ত শ্বাস নিতে কষ্ট হয় এবং প্রায় এক ঘন্টার মতো শরীরে যন্ত্রণা থাকে।
আমেরিকা ও পাশ্চাত্য দেশে পেপার স্প্রে প্রায় ১৫/২০ বছর পূর্ব থেকে ব্যবহার করা হচ্ছে। কিছু কিছু দেশে এর ব্যবহার পুলিশ তথা শৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলেও অনেক দেশে শুধু পুলিশ নয়, সাধারণ মানুষও হিংস্র পশু বা মনুষ্য শত্রু থেকে আত্মরক্ষার জন্য এই স্প্রে সঙ্গে রাখতে পারে। কিছু কিছু দেশে সরকার থেকে সাধারণ লাইসেন্স বা প্রাক-পরিচয় যাচাই এর পর কেনার বা বহন করার বিধান থাকলেও অনেক দেশে খোলা বাজারে পেপার স্প্রে কিনতে পাওয়া যায়। এমনকি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও পেপার স্প্রে অপরাধ-ইতিহাসহীন যে কেউ কিনতে ও বহন করতে পারে।
অনেকে মনে করেন রাসায়নিক অস্ত্র হিসেবে কাঁদানে গ্যাসের ব্যবহার নিষিদ্ধ। তাদের কথায় আংশিক সত্যতা রয়েছে। ১৯৯৭ সালে রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশনে যুদ্ধক্ষেত্রে কাদানে গ্যাসসহ যেকোন রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধ। এর কারণ হল এক পক্ষ কাদানে গ্যাস ব্যবহার করলে অন্যপক্ষ এর চেয়েও মারাত্ম রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। তাই সশস্ত্র বাহিনীর জন্য কাঁদানে গ্যাব ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবে পুলিশ বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহনিীর জন্য কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করা কোন দিনই নিষিদ্ধ ছিল না।
বাংলাদেশে সম্ভবত চলতি জানুয়ারী মাসে বেসরকারী নন-এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের অনুমতিহীন সমাবেশ বা অবস্থান ধর্মঘট বানচাল করতেই সর্বপ্রথম পেপার স্প্রে ব্যবহার করা হয়। আর এর প্রয়োগ ফলপ্রুসু হয়েছে বলেই অনুমিত হয়। এর বিরুদ্ধে যে আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে তা নিতান্তই আটপৌরে ও সাধারণ মানুষের বক্তব্য। দেশের বাইরে যেমন, যুক্তরাষ্ট্রে এই নিয়ে নানা প্রকারের তর্ক-বিতর্কের এক পর্যায়ে এর প্রয়োগের বিষয়টি আদালতেও গড়িয়েছিল। কিন্তু এই গ্যাস ব্যবহারের ধরণ সম্পর্কে কিছু নির্দেশনা দেওয়ার বাইরে এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের আদালত পিপার স্প্রেকে অবৈধ বা জন-স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর বলে রায় দেয় নাই।
তবে ভাল হত যদি বাংলাদেশে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের মতামত পাওয়া যেত । বিদেশে তো পরীক্ষা-নিরীক্ষা অনেক হয়েছে, তাই বাংলাদেশের কেউ যদি এই গ্যাস পরীক্ষাগারে বিশ্লেষণ করে এ সম্পর্কে ভালমন্দ ব্যাখ্যা দিতেন তবেই বাদ-প্রতিবাদের মূল্য দেওয়া যেত।
বলাবাহুল্য, বাংলাদেশের বাজারে পিপার স্প্রে কিনতে পাওয়া যায় না। অন্য দিকে বাজারে সহজলভ্য হলেও ডিএমপি পুলিশ ইচ্ছেমত আজ বাজার কেনে নিয়ে এনে আগামীকাল কোন রাসায়নিক দ্রব্য জনতার উপর প্রয়োগ করতে পারে না। পুলিশ তথা যে কোন সরকারি প্রতিষ্ঠানকে কোন দ্রব্য/সেবা ক্রয় করতে হলে সুনির্দিষ্ট সরকারি ক্রয় নীতিমালা (পিপিপি) অনুসরণ করতে হয়। এর বাইরেও পুলিশকে তার ব্যবহার্য বস্তু সম্পর্কে পুলিশ প্রবিধানের আদেশ-নিষেধ পুরোপুরি মেনে চলতে হয়। এমনকি একটি বেতের লাঠির জন্যও পুলিশকে বিধিবদ্ধ পদ্ধতির মাধ্যমে অগ্রসর হতে হয়। পুলিশ ইচ্ছে করলে জনতার উপর বাঁশের লাঠি প্রয়োগ করতে পারে না। সুনির্দিষ্ট দৈর্ঘ ও ব্যাসার্ধের বেতের লাঠি ছাড়া অন্য কোন লাঠি ব্যবহারের কোন অনুমতি নেই।
বলাবাহুল্য, আলোচিত পেপার স্প্রে বিধিমতো টেন্ডার দিয়ে অনেক আগেই কেনা হয়েছে। এই গ্যাস প্রয়োগের ফলে মানুষের কি ক্ষতি হতে পারে সেই সম্পর্কে সব দিক বিবেচনা না করে সরকার নিশ্চয়ই পুলিশকে এই গ্যাস প্রয়োগের অনুমতি দেয় নাই।
বেসরকারি নন-এমপিও ভূক্ত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে পেপার স্প্রে ব্যবহার না করে যদি পুলিশ লাঠি চার্জ করত তাহলে শিক্ষকরা আহত হত, হাসপাতালে যেত এবং তাদের কেউ কেউ মারাও যেতে পারত। পেপার স্প্রে তাদের এই অবস্থা থেকে বাঁচিয়েছে। আর পুলিশ তথা সরকারও বিব্রতকর অবস্থায় পতিত হয় নাই। অতএব, এই বিষয়ে অহেতুক বিতর্ক করা অবাঞ্ছনীয়।
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪২
নষ্ট ছেলে বলেছেন: এই ধরনের চামচামীর জন্য কত করে পান?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪৬
াহো বলেছেন:
বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ পূর্ণ তথ্য না জেনে মন্তব্য করা
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪০
াহো বলেছেন: পিপার স্প্রে
2001 সালে প্রবর্তিত পুলিশ বাহিনী দ্বারা ব্যবহারের জন্য যুক্তরাজ্যের মধ্যে.
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৪১
াহো বলেছেন: পিপার স্প্রে
2001 সালে প্রবর্তিত পুলিশ বাহিনী দ্বারা ব্যবহারের জন্য যুক্তরাজ্যের মধ্যে.
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১০
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: আসলেই বিতর্ক পুরাই অহেতুক।
একটু আপনার চোখে মারি তার পর বইলেন? রাজি? আচ্ছা আপনার মাসিক বেতন কতো এই লেদানর জন্য? আমারও পেইড ব্লগার হতে মন চায়
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
াহো বলেছেন: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ পূর্ণ তথ্য না জেনে মন্তব্য কর
পিপার স্প্রে
2001 সালে প্রবর্তিত পুলিশ বাহিনী দ্বারা ব্যবহারের জন্য যুক্তরাজ্যের মধ্যে.
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
নাঈম আহমেদ বলেছেন: তুই একটা পেইড দালাল... আজ যদি তোর বাবার মত শিক্ষক দের উপর এটা ক্যান দিবে।। আজ তোর বাবার চোখে দিত তাহলে বুজতে পারতি...
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
মারসেনারি বলেছেন: আপনি একটা খানকি পুত্র ,ব্লগ জীবনের প্রথম গালিটা আপনাকে দিয়েই শুরু হোক
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
শার্লক বলেছেন: অবৈধ জনতা কাদের বললেন? আপনিও আছেন নিশ্চয় তার মধ্যে। আর চামচামী কম কইরেন।
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
মুফতি বাবা বলেছেন: তোর মত জন্ম পরিচয়হীন ব্লগে আর দেখি নাই|তোর বাপের পরিচয় জানার চেস্টা কর, হাসিনার দালাল|
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
ফাহীম দেওয়ান বলেছেন: না জেনে যারা গালা গালি করছে তাদের জন্য বলি -
জন্ম পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তোলার আগে নিজের জন্ম পরিচয়টা জেনে নেয়া ভালো।
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে শিক্ষক দের উপর পুলিশি হামলার তীব্র বিরোধীতা এবং নিন্দা জানাই।
কিন্তু এখানে কথা হচ্ছে কাদানে গ্যাস বা গরম পানির পরিবর্তে পুলিশের পিপার স্প্রে ব্যাবহারের বিষয়ে কথা হচ্ছে। সেটা নিয়ে তর্ক –বিতর্ক হতে পারে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে। গালা গালি দিয়ে নয়। যারা গালা গালি দিচ্ছেন তাদের উদ্দ্যেশ্য অবশ্যই যৌক্তিক নয়। আমি মডারেটরের কাছে এদের সতর্ক করা এবং তাতে কাজ না হলে ব্যান দাবী করছি।
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
মুন ওয়াকার বলেছেন: খাড়া আইতাছি, তোর পুটকিতে পিপার স্প্রে দেয়া লাগবো
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১১
াহো বলেছেন:
এখন কোন উপায় গুজব ছড়িয়ে পারে না
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৩
াহো বলেছেন: আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’
ফেইসবুকে বিতর্ক, দুই দৈনিকের খবর প্রত্যাহার
ফেইসবুক ও ব্লগে বিতর্কের পর অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ‘কাবা শরিফের ইমামদের মানববন্ধনের’ একটি খবর সরিয়ে নিয়েছে দুটি ডানপন্থী দৈনিক।
গত ৬ ডিসেম্বর দৈনিক আমার দেশের ৭ম পাতায় প্রকাশিত ওই সংবাদের শিরোনাম ছিল- ‘আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’। পত্রিকাটির অনলাইন সংস্করণেও দেখা যায় সংবাদটি।
এছাড়া জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার অনলাইনেও একই সংবাদ ছাপা হয়।
Click This Link
সংগ্রামের দুঃখ প্রকাশ
এ নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠলে দৈনিক সংগ্রাম দুঃখ প্রকাশ করে বলে, ‘বাংলাদেশে আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’ শীর্ষক সংবাদটি আমাদের প্রিন্ট এডিশনের কোথাও ছাপা হয়নি। কিন্তু অসাবধানতাবশত অনলাইন সংস্কারে প্রকাশিত হয়। অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি এবং একই সাথে সংবাদটি প্রত্যাহার করে নেয়া হলো। -বার্তা সম্পাদক
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
মাসুদ সিলেটি বলেছেন: মুন ওয়াকার বলেছেন: খাড়া আইতাছি, তোর পুটকিতে পিপার স্প্রে দেয়া লাগবো
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
াহো বলেছেন: এখন কোন উপায় গুজব ছড়িয়ে পারে না
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
শয়তান ২০০০ বলেছেন: তোর পুটকিতে মারলে বুঝবি দালাল।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
াহো বলেছেন: আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’
ফেইসবুকে বিতর্ক, দুই দৈনিকের খবর প্রত্যাহার
ফেইসবুক ও ব্লগে বিতর্কের পর অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ‘কাবা শরিফের ইমামদের মানববন্ধনের’ একটি খবর সরিয়ে নিয়েছে দুটি ডানপন্থী দৈনিক।
গত ৬ ডিসেম্বর দৈনিক আমার দেশের ৭ম পাতায় প্রকাশিত ওই সংবাদের শিরোনাম ছিল- ‘আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’। পত্রিকাটির অনলাইন সংস্করণেও দেখা যায় সংবাদটি।
এছাড়া জামায়াতের মুখপত্র দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার অনলাইনেও একই সংবাদ ছাপা হয়।
Click This Link
সংগ্রামের দুঃখ প্রকাশ
এ নিয়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠলে দৈনিক সংগ্রাম দুঃখ প্রকাশ করে বলে, ‘বাংলাদেশে আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন’ শীর্ষক সংবাদটি আমাদের প্রিন্ট এডিশনের কোথাও ছাপা হয়নি। কিন্তু অসাবধানতাবশত অনলাইন সংস্কারে প্রকাশিত হয়। অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করছি এবং একই সাথে সংবাদটি প্রত্যাহার করে নেয়া হলো। -বার্তা সম্পাদক
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
শয়তান ২০০০ বলেছেন: ঐ বালের খবর জানি আমরা। দালালি ভালো না - বাল লিগ / ঘু শিবির/
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
াহো বলেছেন: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ পূর্ণ তথ্য না জেনে মন্তব্য কর
পিপার স্প্রে
2001 সালে প্রবর্তিত পুলিশ বাহিনী দ্বারা ব্যবহারের জন্য যুক্তরাজ্যের মধ্যে.
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
শয়তান ২০০০ বলেছেন: তুই মনে হয় দালাল না। পুলিশের লোক। দালালি করতে আইছস।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
াহো বলেছেন: পুলিশ ইচ্ছে করলে জনতার উপর বাঁশের লাঠি প্রয়োগ করতে পারে না। সুনির্দিষ্ট দৈর্ঘ ও ব্যাসার্ধের বেতের লাঠি ছাড়া অন্য কোন লাঠি ব্যবহারের কোন অনুমতি নেই।
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
শয়তান ২০০০ বলেছেন: পুলিশের লোক। দালালি করতে আইছস।
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
mrof বলেছেন:
লাল মরিচের ঝাল ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার স্কোভিল(ঝালের একক)। আর বর্তমান সরকার পাগলা কুকুর ও ভালুক ঠেকানোর এবং ক্ষেত্র বিশেষে রায়ট বা দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণের যে রাসায়নিক ‘পিপার স্প্রে’ জনগণের বিভিন্ন দাবী আদায়ের আন্দোলন সংগ্রাম দমনের কাজে মশা বা তেলাপোকা মারার অ্যারোসলের মতো ব্যাবহার করছে তার কার্যকর তীব্রতা ২ লক্ষ স্কোভিল যা লাল মরিচের গুড়ার চেয়ে ৪ থেকে ৭ গুণ বেশি!
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘সিকিউরিটি ইকুইপমেন্ট কর্পোরেশন’ কোম্পানির SABRE RED (1.33% Major Capsaicinoids.)নামের এই পিপার স্প্রে’তে ২০ লক্ষ স্কোভিল হিট ইউনিট(SHU) এর ১০% Oleoresin Capsicum (OC) নামের রাসায়নিক আছে যার ফলে কার্যকর SHU হচ্ছে ২ লক্ষ স্কোভিল। ১৬ আউন্স ওজনের প্রতিটি পিপার স্প্রে’র দাম প্রায় ৪৮ ডলার। দাঙ্গা দমনের জন্য এই কোম্পানির যত ধরণের ‘পিপার স্প্রে’ পাওয়া যায় সরকার তার মধ্যে সবচেয়ে তীব্রতম মাত্রারটিই বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করছে!
Civilian and Law Enforcement Pepper sprays range from 0.18% to 1.33% Major Capsaicinoids.
Bear Sprays range from 1.0% to 2.0% Major Capsaicinoids.
(সূত্র: Click This Link)
এই স্প্রে ব্যাবহারে চোখে ও ত্বকে তীব্র জ্বলুনি, সাময়িক অন্ধত্ব, চোখের কর্ণিয়ার স্পর্শকাতরতার স্থায়ী ক্ষতি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা থেকে শুরু করে এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে এই স্প্রে ব্যাবহারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৯০ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত ৬১ জনের মৃত্যু ঘটেছে। সূত্র: (http://en.wikipedia.org/wiki/Pepper_spray)
বাংলাদেশে এই স্প্রে ব্যাবহারে এখন পর্যন্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের এমপিও ভুক্তির আন্দোলনকারী এক শিক্ষকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
এই বিষাক্ত স্প্রে’টিকে সাধারণ মরিচের গুড়ার স্প্রে বলার সুযোগ নাই, এটি একটি রাসায়নিক অস্ত্র যা রায়ট কন্ট্রোল এজেন্ট হিসেবে কেমিক্যাল উইপেনস কনভেনশান অনুসারে এমনকি যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যাবহারও নিষিদ্ধ।
Pepper spray is banned for use in war by Article I.5 of the Chemical Weapons Convention। সূত্র: (http://en.wikipedia.org/wiki/Pepper_spray)
যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যাবহার নিষিদ্ধ একটি রাসায়নিক অস্ত্র সরকার জনগণের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে ক্রয় করে জনগণের বিরুদ্ধেই প্রয়োগ করছে।
জনগণের আন্দোলন সংগ্রাম দমনের কাজে এই স্প্রে ব্যাবহার করে সরকার জনগণের বিরুদ্ধে রীতিমত রাসায়নিক যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। আর কতজন মরলে, কতজনের চোখ নষ্ট হলে এই যুদ্ধের অবসান হবে?
লাল মরিচের ঝাল ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার স্কোভিল(ঝালের একক)। আর বর্তমান সরকার পাগলা কুকুর ও ভালুক ঠেকানোর এবং ক্ষেত্র বিশেষে রায়ট বা দাঙ্গা নিয়ন্ত্রণের যে রাসায়নিক ‘পিপার স্প্রে’ জনগণের বিভিন্ন দাবী আদায়ের আন্দোলন সংগ্রাম দমনের কাজে মশা বা তেলাপোকা মারার অ্যারোসলের মতো ব্যাবহার করছে তার কার্যকর তীব্রতা ২ লক্ষ স্কোভিল যা লাল মরিচের গুড়ার চেয়ে ৪ থেকে ৭ গুণ বেশি! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ‘সিকিউরিটি ইকুইপমেন্ট কর্পোরেশন’ কোম্পানির SABRE RED (1.33% Major Capsaicinoids.)নামের এই পিপার স্প্রে’তে ২০ লক্ষ স্কোভিল হিট ইউনিট(SHU) এর ১০% Oleoresin Capsicum (OC) নামের রাসায়নিক আছে যার ফলে কার্যকর SHU হচ্ছে ২ লক্ষ স্কোভিল। ১৬ আউন্স ওজনের প্রতিটি পিপার স্প্রে’র দাম প্রায় ৪৮ ডলার। দাঙ্গা দমনের জন্য এই কোম্পানির যত ধরণের ‘পিপার স্প্রে’ পাওয়া যায় সরকার তার মধ্যে সবচেয়ে তীব্রতম মাত্রারটিই বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করছে! Civilian and Law Enforcement Pepper sprays range from 0.18% to 1.33% Major Capsaicinoids. Bear Sprays range from 1.0% to 2.0% Major Capsaicinoids. (সূত্র: Click This Link) এই স্প্রে ব্যাবহারে চোখে ও ত্বকে তীব্র জ্বলুনি, সাময়িক অন্ধত্ব, চোখের কর্ণিয়ার স্পর্শকাতরতার স্থায়ী ক্ষতি, শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা থেকে শুরু করে এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে এই স্প্রে ব্যাবহারে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৯০ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত ৬১ জনের মৃত্যু ঘটেছে। সূত্র: (http://en.wikipedia.org/wiki/Pepper_spray) বাংলাদেশে এই স্প্রে ব্যাবহারে এখন পর্যন্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের এমপিও ভুক্তির আন্দোলনকারী এক শিক্ষকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এই বিষাক্ত স্প্রে’টিকে সাধারণ মরিচের গুড়ার স্প্রে বলার সুযোগ নাই, এটি একটি রাসায়নিক অস্ত্র যা রায়ট কন্ট্রোল এজেন্ট হিসেবে কেমিক্যাল উইপেনস কনভেনশান অনুসারে এমনকি যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যাবহারও নিষিদ্ধ। Pepper spray is banned for use in war by Article I.5 of the Chemical Weapons Convention। সূত্র: (http://en.wikipedia.org/wiki/Pepper_spray) যুদ্ধ ক্ষেত্রে ব্যাবহার নিষিদ্ধ একটি রাসায়নিক অস্ত্র সরকার জনগণের কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে মার্কিন কোম্পানির কাছ থেকে ক্রয় করে জনগণের বিরুদ্ধেই প্রয়োগ করছে। জনগণের আন্দোলন সংগ্রাম দমনের কাজে এই স্প্রে ব্যাবহার করে সরকার জনগণের বিরুদ্ধে রীতিমত রাসায়নিক যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। আর কতজন মরলে, কতজনের চোখ নষ্ট হলে এই যুদ্ধের অবসান হবে
কপি ফ্রম Kallol Mustafa
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
াহো বলেছেন: বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ পূর্ণ তথ্য না জেনে মন্তব্য কর
পিপার স্প্রে
2001 সালে প্রবর্তিত পুলিশ বাহিনী দ্বারা ব্যবহারের জন্য যুক্তরাজ্যের মধ্যে.
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
াহো বলেছেন: অনেকে মনে করেন রাসায়নিক অস্ত্র হিসেবে কাঁদানে গ্যাসের ব্যবহার নিষিদ্ধ। তাদের কথায় আংশিক সত্যতা রয়েছে। ১৯৯৭ সালে রাসায়নিক অস্ত্র কনভেনশনে যুদ্ধক্ষেত্রে কাদানে গ্যাসসহ যেকোন রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার নিষিদ্ধ। এর কারণ হল এক পক্ষ কাদানে গ্যাস ব্যবহার করলে অন্যপক্ষ এর চেয়েও মারাত্ম রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। তাই সশস্ত্র বাহিনীর জন্য কাঁদানে গ্যাব ব্যবহার নিষিদ্ধ। তবে পুলিশ বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহনিীর জন্য কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করা কোন দিনই নিষিদ্ধ ছিল না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
াহো বলেছেন: তবে পুলিশ বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহনিীর জন্য কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করা কোন দিনই নিষিদ্ধ ছিল না।
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০
াহো বলেছেন: ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চক্ষু বিভাগের চিকিৎসা কর্মকর্তা ড. সিমরন বুধবার বিকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, হাসপাতালে হাজিরা বই অনুযায়ী এদিন পাঁচ থেকে ছয় জন এই গ্যাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন।
তিনি বলেন, “এ ধরনের অভিজ্ঞতা আমাদের দেশে নতুন। তবে আমার কাছে মনে হয়, এর কোন দীর্ঘ মেয়াদি প্রভাব শরীরে পড়ার কথা নয়। চোখ অনেক সেনসিটিভ একটি অঙ্গ হওয়ায় এর কারণে সাময়িক প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে।”
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
াহো বলেছেন: bdnews24
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
াহো বলেছেন: Police use pepper spray during Portland protest
USA TODAY
2012/11/04/police-portland-protest-occupy/1680113/
Click This Link
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
এই আমি সেই আমি বলেছেন: পোস্টের কোথাও শিক্ষকদের উপর পিপার গ্যাস নিক্ষেপকে সমর্থন করা হয় নাই । শুধু পিপার গ্যাসের ব্যপারে তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে । এভাবে পোস্টদাতার উপর যাপিয়ে প্রার হেতু কি ?
১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২
ইসটুপিড বলেছেন: আপনারে একটা কথা বলি, জানিনা বুঝার মত সুস্হতা এখনও আপনার আছে নাকি।
আপনের সব কথা সত্যি, ১০০% সত্যি। আপনি খালি আমারে বলেন, যেই লোকগুলারে মারছে ওদের কি পাপ ছিল যে এই জিনিষে মরতে হবে? কয় টেকা বেতন দেন এই লোকগুলারে? নিজের সব বিসর্জন দিয়া আপনেরে আমারে যেই মাস্টাররা পড়াইছিল, তারা কেমনে রাষ্ট্রের জন্য এত বড় হুমকি হয়ে গেল যে পিপার স্প্রে দিয়া খেদাইতে হইল? বলতে পারবেন আমারে?
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
াহো বলেছেন: পোস্ট শুধু পিপার গ্যাসের ব্যপারে তথ্য
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৪০
াহো বলেছেন:
পিপার স্প্রে বিতর্ক নিতান্তই অহেতুক
http://blog.bdnews24.com/Shattik/144407