![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সৌদি আরবের জেদ্দায় এই THE FIST নামের ভাস্কর্য বানানো হয়েছে প্রায় ২০ বছরেরও আগে, ছাগুরা যা মুর্তি বলেই জানে, তো ছাগু এবং হেফাজতের ছাগুরা পারলে এই মুর্তিটা ভাইঙ্গা আসো জোর থাকলে ।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
ভাবী জিওলজিস্ট বলেছেন: এটা কোন মানুষের অবয়ব প্রকাশ করে না তাই এটা মূর্তি না
এটি ভাস্কর্য । গাছ, ফুল এগুলো কি ভাষ্কর্য না। শুধু মানুষের মূর্তি কি ভাষ্কর্য ?
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: পোস্টকারীর যেহেতু এই নূন্যতম জ্ঞান নেই, তার ব্যক্তি ধর্ম পরিচয় নিয়ে সন্দেহ পোষণ করছি।
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
াহো বলেছেন:
ভাস্কর্য আর পূজার জন্য তৈরী মূর্তি এক নয়। ভাস্কর্য নির্মাণ করা সম্পূর্ণ জায়েজ বা বৈধ। কিন্তু মূর্তির ইবাদত করা করা সম্পূর্ণ হারাম এবং নিষিদ্ধ। স্মৃতি সংরক্ষণ, সৌন্দর্য বর্ধন কিংবা দেশের শোভা বর্ধনের নিমিত্তে যে ভাস্কর্য তৈরি করা হয় তা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।
==============
এ সংক্রান্ত পূর্বের আরেকটি পোস্ট - Click This Link
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
বোকা_ছেলে বলেছেন: এত
টাকা খরচ করে মূর্তি বানানোর কোন
কার্যকারিতা আছে বলে মনে হয় না, দেশে আরো কত
প্রয়োজন আছে, মানুষ না খেয়ে মরতেছে,
একটা মূর্তির টাকা দিয়ে একজন
মুক্তিযোদ্ধাকে সহায়তা করলে সেটাই বরং ভাল।
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
াহো বলেছেন:
আমি ইসলামের কথা বলছি · 1,933 like this
11 hours ago ·
ভাস্কর্য আর পূজার জন্য তৈরী মূর্তির তফাৎ কাঠমোল্লা হেফাজতীরা বুঝে না, তারা অন্যদেরও বিভ্রান্ত করে। চিলের পেছনে কানের জন্য দৌড়াবেন না। কোরআনের পাতা উল্টান, সব সমস্যার সমাধান আছে আমাদের প্রাণের এই গ্রন্থে।
==========================
يَعْمَلُونَ لَهُ مَا يَشَاء مِن مَّحَارِيبَ وَتَمَاثِيلَ وَجِفَانٍ كَالْجَوَابِ وَقُدُورٍ رَّاسِيَاتٍ اعْمَلُوا آلَ دَاوُودَ شُكْرًا وَقَلِيلٌ مِّنْ عِبَادِيَ الشَّكُورُ
- তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
সূরা সাবা : ১৩
==========================
উল্লেখ্য, ভাস্কর্য নির্মাণ করা সম্পূর্ণ জায়েজ বা বৈধ। যে কারণে হযরত সুলায়মান (আঃ) জ্বিনদের দ্বারা ভাস্কর্য নির্মাণ করিয়েছিলেন। কিন্তু মূর্তির ইবাদত করা করা সম্পূর্ণ হারাম এবং নিষিদ্ধ। এই জন্য স্মৃতি সংরক্ষণ, সৌন্দর্য বর্ধন কিংবা দেশের শোভা বর্ধনের নিমিত্তে যে ভাস্কর্য তৈরি করা হয় তা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: মাওলানা ফরহাদ মাজহার
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
মরণের আগে বলেছেন: আজাইরা পোস্ট
৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
প্রকৌঃ মোঃ আতিকুর রহমান বলেছেন: ইসলাম কোনটি পারমিট করে বা করে না সেটি আগে জানতে হবে । নতুবা এসব পোষ্ট দিয়ে তুচ্ছ হবার কোন মানে নাই !
১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
يَعْمَلُونَ لَهُ مَا يَشَاء مِن مَّحَارِيبَ وَتَمَاثِيلَ وَجِفَانٍ كَالْجَوَابِ وَقُدُورٍ رَّاسِيَاتٍ اعْمَلُوا آلَ دَاوُودَ شُكْرًا وَقَلِيلٌ مِّنْ عِبَادِيَ الشَّكُورُ
- তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
সূরা সাবা : ১৩
এর উপ্রে কোন কথা নাই।
শ্রদ্ধা আর পূজা, ইবাদত ভিন্ন জিনিষ। আশা করি সকলেই বুঝবেন।
১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯
টি-ভাইরাস বলেছেন: পোস্ট টার মালিক মনে হয় স্টুডেন্ট ... না হলে এমন আজাইরা পোস্ট কেউ করতে পারে বলে আমার মনে হয় না .... ব্লগ এ এত ফাল পরতে পারেন যদি সাহস থাকে হরতাল ঠিকে বাংলাদেশ কে মুক্ত করেন দেখি তা তো পারবেন না ... পারবেন হুদাই ব্লগ এ ফাল পরতে
১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
অগ্রপথিক... বলেছেন: মূর্তি ও ভাস্কর্যের ব্যাপারে ইসলামের অবস্থান:
পাঠকবৃন্দ, প্রথমে নিম্নের আয়াত ও সহীহ হাদীসগুলোর উপর নজর বুলিয়ে নিন।
১. “তোমরা মূর্তিদের অপবিত্রতা হতে বেঁচে থাক”। (সূরা হাজ্জ্ব:৩০)
২. আমর বিন আবাসা রা: বর্ণনা করেন, নবী স: বলেছেন, আল্লাহ তায়ালা আমাকে প্রেরণ করেছেন আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখার, মূর্তিসমূহ ভেঙ্গে ফেলার এবং এক আল্লাহর ইবাদত করার ও তাঁর সঙ্গে অন্য কিছুকে শরীক না করার বিধান দিয়ে। (মুসলিম:৮৩২)
৩. আব্দুল্লাহ বিন উমর রা: বলেন, নবী স: বলেছেন, “এই সব প্রতিকৃতির শিল্পীদের খুব শাস্তি দেয়া হবে। বলা হবে, তোমরা যা সৃষ্টি করেছ, তাতে প্রাণ দাও তো।” (বুখারী:২য় খন্ড, পৃ:৮৮০, মুসলিম:২য় খন্ড, পৃ:২০১, রশীদীয়া লাইব্রেরী দিল্লী) (বুখারী:৫৯৫১, মুসলিম:২১০৭)
৪. ইবনে আব্বাস রা: বলেন, আমি নবীজী স: কে বলতে শুনেছি যে, “যে কেউ দুনিয়াতে কোন প্রতিকৃতি তৈরি করবে তাকে কিয়ামতের দিন বাধ্য করা হবে যেন সে তাতে প্রাণ সঞ্চার করে, অথচ সে তা করতে সক্ষম হবে না।” (বুখারী:৫৯৬৩, মুসলিম:২১১০)
৫. আবু হুরায়রা রা: বলেন, “আমি নবীজীকে স: বলতে শুনেছি, আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, তার চেয়ে জালিম আর কে হতে পারে, যে আমার সৃষ্টির ন্যায় কিছু সৃষ্টি করে? পারলে একটি শস্য দানা বা একটি গম বা একটি যব সৃষ্টি করুক তো..।” (বুখারী:২:৮৮০, মুসলিম:২:২০২) (বুখারী:৫৯৫৩, মুসলিম:২১১১)
৬. আয়েশা রা: বলেন, “নবী স: ঘরে কোন ছবি-মূর্তি কিছু পেলে ছাড়তেন না, বরং তা সাথে সাথে ভেঙে ফেলতেন বা নষ্ট করে ফেলতেন।” (বুখারী:২:৮৮০,আবু দাউদ)
৭. আয়েশা রা: বলেন, “একবার তিনি একটা চাদর ক্রয় করেন, যাতে কিছু প্রাণীর ছবি ছিল। নবী স: তা দেখে দরজায় দাঁড়িয়ে গেলেন, ভিতরেও প্রবেশ করলেন না। আয়েশা রা: তাঁর চেহারায় ক্রোধের ছায়া দেখতে পেয়ে বললেন, নবীজী! আমার অপরাধ? নবী স: গম্ভীর কণ্ঠে বললেন, এ চাদরটি কেন? তিনি বললেন, এটা আমি আপনার জন্য কিনেছি। আপনি এতে বসবেন, শুবেন। নবী স: শুনে বললেন, কিয়ামতের দিন এসব প্রতিকৃতি ওয়ালাদের খুব শাস্তি দেয়া হবে। বলা হবে, এতে প্রাণ দাও। আর তা কখনোই সম্ভব হবে না। এরপর তিনি বললেন, যে ঘরে প্রতিকৃতি থাকে সে ঘরে ফিরিশতা প্রবেশ করে না।”(বুখারী:২:৮৮১, মুসলিম:২:২০১)
৮. আলী রা: বলেন, “একবার আমি নবী স: কে আমার ঘরে দাওয়াত করলাম। তিনি ঘরে এসে প্রাণীর প্রতিকৃতি দেখতে পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ফিরে গেলেন।” (নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)
৯. আবু জুহায়ফা রা: বলেন, “নবী স: প্রতিকৃতি নির্মাণকারীদের কঠোর ভাষায় অভিসম্পাত করেছেন।” (বুখারী:২:৮৮১, আবু দাউদ)(বুখারী:৫৯৬২)
১০. আয়েশা রা: বলেন, “একদা নবী স: আমার ঘরে আসলেন। আমি তখন ছবি আছে এমন একটি চাদর আড়াল করে রাখছিলাম। নবীজীর স: চেহারা বিবর্ণ হয়ে গেল, তিনি তা নিয়ে ছিড়ে ফেললেন। এরপর বললেন, কিয়ামতের দিন সবচেয়ে বেশী শাস্তি তাদের হবে যারা আল্লাহর সৃষ্টির সাদৃশ্য করে।” (বুখারী:২:৮৮০, মুসলিম:২:২০০)
এভাবে মোট বারো জন সাহাবী নবীজী স: হতে মানুষ ও জীব-জন্তুর প্রতিকৃতি নির্মাণে নিষেধাজ্ঞার হাদীস বর্ণনা করেছেন। যার সবকটির মর্ম প্রায় একই রকম।
হাদীসগুলোতে একটু লক্ষ করলেই আমরা দেখতে পাই যে, প্রতিকৃতি নির্মাণকারীকে কিয়ামতের দিন শাস্তি দেয়া হবে এবং বলা হবে, যা বানিয়েছ তাতে প্রাণ দাও। আর সে তা কখনোই পারবে না। ফলে আল্লাহর সৃষ্টির সাথে সাদৃশ্য স্থাপনের ধৃষ্টতা প্রদর্শনের জন্য তাকে কঠিন শাস্তি পেতে হবে। কারণ প্রাণ দিয়ে প্রাণী সৃষ্টি আল্লাহর একক উদ্ভাবন। তা অন্য কেউ সামান্য কপি করুক, তা আল্লাহ চান না। তিনি বলেন,
“তিনিই আল্লাহ, স্রষ্টা, উদ্ভাবক, আকৃতি দানকারী।” (সূরা হাশর:২৪)
“তিনিই সেই সত্তা যিনি তোমাদের মাতৃগর্ভে যেমন ইচ্ছে তেমন আকৃতি দেন”। (সূরা আলে ইমরান:৬)
“আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি, তারপর তোমাদের আকৃতি দিয়েছি”। (সূরা আ’রাফ:১১)
তিনি এক, তার বৈচিত্র্যময় সৃষ্টিতে সর্বক্ষেত্রে “এক”-ই থাকতে চান। তিনি “মুতাকাব্বির” বা অহংকারী। অহংকার তাঁর গুণ, তা তো তাকেই মানায়। বান্দার এতে সামান্য প্রশ্ন তোলারও অবকাশ নেই।
এসব হাদীসের ভিত্তিতেই প্রখ্যাত হাদীসবেত্তা ইমাম নববী বলেন, এ ব্যাপারে হাদীস বিশারদগণ একমত যে রূহ বিশিষ্ট প্রাণীর প্রতিকৃতি বানানো নিষিদ্ধ এবং হারাম। (ফাতাওয়াল ইসলাম, প্রশ্ন নং:৭২২২ ও ২০৮৯৪, মাকতাবা শামেলা)
মিশরে ২০০৬ সনে সেখানকার মুফতীদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে প্রাণীর মূর্তি/ ভাস্কর্যকে নিষিদ্ধ করা হয়। (খালিজ টাইমস, আরব আমিরাতের দুবাই হতে প্রকাশিত দৈনিক, ২০০৬)
কুয়েতেও আলিমদের সম্মিলিত সিদ্ধান্তে ভাস্কর্যের অবৈধতা ঘোষণা করা হয়। (আল মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যাতুল কুয়াইতিয়্যাহ, কুয়েতের ইসলামী সমাধান সংকলন)
এছাড়া মক্কার সাবেক প্রধান খতীব ও প্রখ্যাত মুফাসসিরে কুরআন শায়খ মুহাম্মদ বিন সালেহ আল উসাইমিন (মৃত্যু: ১৪২১হি.) একই মত ব্যক্ত করেন। (শায়খ উসাইমিনের ফাতাওয়া সংকলন ‘লিকাউল বাবিল মাফতুহ’, প্রতিকৃতির বিধান)
সাউদীর সাবেক প্রধান মুফতী আব্দুল্লাহ বিন বায হতেও একই মত বর্ণিত আছে। (ফাতাওয়া ইবনে বায)
আসলে এতসব সহীহ হাদীস দ্বারা যখন কোন বিধান প্রমাণিত হয়, তখন মানবীয় যুক্তি দ্বারা তা পরিবর্তন করার কোন পথ থাকে না। আল্লাহ বলেন,
“আল্লাহ ও তাঁর রাসূল যখন কোন বিষয়ে ফয়সালা দেন, তখন সে ব্যপারে কোন মুমিন নর-নারীর আর কোন স্বাধীনতা থাকবে না। এরপরও যে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের অবাধ্য হবে, সে সুস্পষ্ট বিভ্রান্তিতে নিপতিত হবে।”(সূরা আহযাব:৩৬)
“রাসূল তোমাদের যা নির্দেশ দেন তা কর, আর যা করতে নিষেধ করেন, তা হতে বিরত থাক। নিশ্চয় আল্লাহর শাস্তি খুব কঠিন”। (সূরা হাশর:৭)
এদিকে কেউ কেউ কাবা শরীফে মাদার মেরির ছবি থাকার কথা বলে মূর্তির বৈধতা প্রমাণের চেষ্টা করেছেন, যা সম্পূর্ণই বানোয়াট। কেউ আবার ইসলামের বিধানে ইজতিহাদ বা কুরআন-হাদীস নির্ভর যুক্তির দ্বারা প্রাণীর মূর্তির বৈধতা প্রমাণের চেষ্টা করেছেন। কিন্তু ইজতিহাদ তো কেবল সে ক্ষেত্রেই করা যায় যে ক্ষেত্রে কোন সুস্পষ্ট বিধান কুর’আন ও হাদীসে দেয়া হয়নি। (পড়ুন কাবা শরীফে মাদার মেরির ছবি: বিভ্রান্তি ও বাস্তবতা)
সার কথা, প্রাণীর মূর্তি বা ভাস্কর্য স্বয়ং মূর্তি ও ভাস্কর্য হিসেবেই নিষিদ্ধ। তা পূজোর জন্যই হোক আর সম্মান বা সৌন্দর্য্যের জন্যই হোক। বরং পূজোর জন্য হলে তো তার নিষেধাজ্ঞা কেবল এসব হাদীসের আলোকে নয়, বরং তাওহীদ বিরোধী ‘শিরক’ এ লিপ্ত হওয়ার কারণে। অতএব রূহ বিশিষ্ট প্রাণী তথা মানুষ ও পশু পাখি ছাড়া যত কিছুর প্রতিকৃতি/ভাস্কর্য/মূর্তি হতে পারে, সবই ইসলামে বৈধ।
১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
বর্ণান্ধ বলেছেন: টি-ভাইরাস বলেছেন: পোস্ট টার মালিক মনে হয় স্টুডেন্ট।
@টি-ভাইরাস, স্টুডেন্ট এ এ্যালার্জি আছে নাকি? ছিলেন না কখনও স্টুডেন্ট??? মনে হচ্ছে জাতে উঠেছেন এখন?? যত্তসব!!
১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
আহলান বলেছেন: অগ্রপথিক কেই বেশী সঠিক মনে হয়। কারণ শিব লিঙ্গ তো কোন মানুষের প্রতিকৃতি নয়। বরং এক জোড়া বিশেষ অংগের কর্তিত রুপ। (উপরের ঐ খন্ডিত হাতের মতোই)। সুতরাং কোন মতলববাজ যদি বলে এটা অমুক দেবতার বলিষ্ঠ হাত, এখানে ধুপ ধুলো দেও, এই হাতকে পুজা করলে তোমার আয় বরকতের হাত প্রশস্ত হবে, ব্লা ব্লা ব্লা ... তখন ? যেমন নারীরা শিব লিঙ্গের পূজা করে ভালো স্বামী পাওয়ার জন্য ...... সুতরাং যে কোন ভাস্কর্য্যই অসমর্থিত ..... তবে এখন দেশে যা চলছে, তা কখনোই কাম্য নয়। দেশে আরো অনেক জন গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা আছে,আগে সেগুলো রিসল্ভ হওয়া দরকার। হুজুররা যদি কইত যত ঘুষ খোর সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারী আছে, সবার ফাসি চাই, তাইলেও বোধ হয় ভালো হতো ....
১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
ম্যাংগো পিপল বলেছেন: বাল পোস্ট
১৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
আকাবাকা বলেছেন: আরে সমস্যা দেখি হাম্বালীগের, এরা দেখি কোনটা ভাস্কর্য আর কোনটা মূর্তি তাও জানেনা ।
১৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
আমি ভালোমানুষ বলেছেন: @লিঙ্কনহুসাইন, মানুষের জীবনের সব সময় এক রকম যায় না (সাধারন ভাবে)। কোন মানুষের প্রাথমিক জীবন ভাল হলে শেষ জীবন খারাপ হতে পারে, আবার প্রাথমিক জীবন খারাপ হলে শেষ জীবন ভাল হতে পারে। ভালোমানুষ খারাপ মানুষের জীবনের ভাল দিক গুলো দেখে যাতে খারাপ মানুষটি ভাল হতে পারে। আমাদের প্রত্যেকের বরতমান অবস্তানের উপর কমেন্ট করলে ভাল হয়।
ইসলামে ও কারো অতীত জীবনের ভুলের উপর লজ্জা দিতে বারন আছে।
১৮| ০১ লা জুন, ২০১৪ রাত ২:৫৫
কানা দাজ্জাল বলেছেন: এই চেটের পোষ্টের ছবিটা দেখা যাচ্ছে না কেন? চেটের পোষ্টের আসল চেটটাই চেট হয়া গেল।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:২২
নরাধম বলেছেন: ওরা কিন্তু কইবে হাতের মুষ্টিতে সমস্যা নাইক্কা, মানুষের অবয়ব দিয়ে, মুখসহ মূর্তি বানালেই সমস্যা। তাছাড়া সৌদি আরব নিশ্চয়ই কোন অনুসরনীয় দেশ নয়।
আমার অবশ্য এসবে সমস্যা নাই, লোকজন চাইলে বানাবে না চাইলে বানাবে না। কিন্তু এত টাকা খরচ করে মূর্তি বানানোর কোন কার্যকারিতা আছে বলে মনে হয় না, দেশে আরো কত প্রয়োজন আছে, মানুষ না খেয়ে মরতেছে, একটা মূর্তির টাকা দিয়ে একজন মুক্তিযোদ্ধাকে সহায়তা করলে সেটাই বরং ভাল।