![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কখনই তূখোড় স্টুডেন্ট ছিলাম না।ফার্স্ট শব্দটার সাথে আমার পরিচয় নাই বললেই চলে।খুব কমই ভাল রেজাল্ট করেছি।বড় বড় পরীক্ষাগুলো শুরু হওয়ার কয়েকমাস আগে পড়া লেখা শুরু করতাম বলে কিছু ভাল ফলাফল ঝুলিতে ছিল।তবে ফার্স্ট গার্ল তো কখনই হতে পারিনি।এ নিয়ে আমার কোনো আফসোস নাই।
কিন্ডারগার্ডেনে যখন পড়তাম,তখন প্রথম দিকের ছাত্র ছাত্রী ছিল তূর্না,শান্ত,গালিব আর মিহিকা।এরাই ঘুরে ফিরে প্রথম দ্বিতীয় হত।আর বাকি স্থানগুলো দয়া করে আমাদের ছেড়ে দিত।বিশেষ ব্যাপার হল,এদের প্রত্যেকেই ছিল নাদুশ-নুদুশ ফুটফুট কিসিমের বাচ্চা।আর আমি ছিলাম ক্যাংঠা মারা শুটকী।তাই আমার যেটা ধারনা ছিল তা হল-যারা দেখতে সুন্দর আর মোটা সোটা টিচাররা মনে হয় তাদেরই প্রথম বানায়।আমার মাথায় তখনও এই ব্যাপারটা ক্যাচ করেনি যে প্রথম হতে হলে পড়া লেখা করতে হয়।ঐ নাদুশ-নুদুস ফুটফুটে-গুলো চেহারা দেখিয়ে প্রথম হওয়া যায় না।প্রথম হতে হয় মগজের ভেল্কি দেখিয়ে।
যাই হোক,সদর গার্লসে দেখা পেলাম হৃদিতা নামের আরেক ফার্স্ট গার্লের।তার আবার ভাবসাবই আলাদা।দেমাগে মাটিতে পা পরেনা।হৃদিতার আবার কিছু তোষামোদকারীও জুটে গেল।তাদেরও আবার ম্যালা ভাব।ফার্স্ট গার্লের চ্যালা চামিন্দা বলে কথা।তাদের ভাব না থাকলে কি ভাব থাকবে শুটকী মাছের?
আব্বুর ট্রান্সফার হল।আসলাম ঢাকায়।সেখানে এসে শুনলাম,ফার্স্ট গার্লের নাম মৌ।মেয়েটার কোনো আলগা পার্ট নাই।প্রথম দিন স্কুলে যেতেই সে নিজে সেধে আমার নাম জানতে চাইল।আমি সাথে সাথে তার ফ্যান হয়ে গেলাম।কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই মৌয়ের কষ্ট শুরু হয়ে গেল।আমাদের ক্লাসে এক মন্ত্রীর মেয়ে ভর্তি হল।ক্লাসটিচার সাথে সাথে মৌকে বাদ দিয়ে সেই মন্ত্রীকন্যাকে ক্লাসক্যাপ্টেন বানিয়ে দিলেন।সেদিন মৌ বেচারী খুব কেদেছিল।স্বান্তনা দেইনি।কারণ মৌ আমার বন্ধু ছিল না।এরপর তিন বছর ঐ স্কুলে ছিলাম।প্রতিবার মৌ ফার্স্ট হত,কিন্তু ক্যাপ্টেন হত মন্ত্রিকন্যা!
বাসা বদলের কারনে আবার স্কুল চেঞ্জ করলাম।এই খানে ফার্স্টগার্লের নাম পিয়া।চুপচাপ মানুষ।কারো সাথে সাতে পাচে যায় না।তবে অনেকেই এটাকে নেতিবাচক ভাবে নিত।সবার ধারনা ছিল,পিয়া ভাব নিয়ে চলে,মুডি ইত্যাদি ইত্যাদি।স্কুলের একদম শেষের দিকে পিয়ার সাথে আমার বন্ধুত্ব হয়ে গেল।প্রথম দিকেই জিজ্ঞাসা করলাম, “আচ্ছা পিয়া,সবাই তোমাকে মুডি বলে কেন?” পিয়া খুব বোকার মত জবাব দিল, “কি জানি,ক্যান যে বলে সেইটাই বুঝিনা।”
এরপর থেকে পিয়ার সাথে আমার বন্ধুত্ব।এখনও সব টপ সিক্রেট তারে না বললে আমার ভাত হজম হয় না।
সিটি কলেজে পড়ার সময় যে আমাদের ফার্স্টগার্ল ছিল তার মত বদ ফার্স্টগার্ল আমি জিন্দেগীতে দেখিনাই।আর কখনও হয়তো দেখবও না।দুঃখজনকভাবে আমি এই মুহূর্তে তার নামটা ভুলে গিয়েছি।ধরে নিলাম তার নাম বদনী!আমাদের ক্লাসের সবাই বদনীর ফ্যান ছিল।পরীক্ষার হলে খাতা খুলে ফেলে রাখত।কেউ কখনও ওর কাছে পরীক্ষার হলে কিছু জিজ্ঞাসা করে বিফল হয়নি।ক্লাসে এক রোল থেকে পঞ্চাশ রোল পর্যন্ত খাতায় একই মার্কস আনার পুরো কৃতিত্বই ছিল সেই বদনীর।
আমাদের ডিপার্টমেন্টে বর্তমানে যে ফার্স্ট হয় তার নাম মুন্নি।ক্লাসের সব থেকে বিনয়ী মানুষের ট্যাগটা আমি তাকে দিতে চাই।বেচারীর চেহারা দেখলে মনে হয় একটু পরেই পুলসিরত পার হতে যাবে বলে ভীষন চিন্তিত।কোনো পড়া না বুঝলে এমন ভাবে পড়াটা অন্য কারো কাছে বুঝতে চায় যেন সেই ক্লাসের সব থেকে খারাপ স্টুডেন্ট।আমি এই ফার্স্টগার্লটাকেও মেলা পছন্দ করি।
মাঝে মাঝে যারা ফার্স্ট হয় তাদের প্রতি খুব মায়া হয়।কত পরিশ্রমই না বেচারারা করে!ওরাও তো মানুষ।ওদের কি আমাদের মত ধইনচাগিরি করতে মুঞ্চায় না?
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আম্মু ছোটবেলায় খুব আফসোস করত যে আমি কেন প্রথম হইনা।কিন্তু আমার এ নিয়ে কখনই মাথা ব্যাথা ছিল না।আমি থাকতাম আমার মত!
২| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:১৫
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ক্লাস টেন পর্যন্ত ফার্স্ট বয় থাক্লেও সবার সাথে খাতির রাখছি পেয়াজু,চানাচুর আইস্ক্রিম এর বিনিময়ে সবাইকে ক্লাস পালালেও টিচারের মাইরের হাত থেকে বাচিয়েছি, কথা বল্ললেও নাম লিখিনি,পরীক্ষার সময় খাতা খুলে দেখিয়েছি ।তবে শর্ত ছিলো এক্টাই খাওয়াতে হবে
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমি ভাই পোড়া কপালে।জীবনে প্রথমও হইনি।ক্যাপ্টেনও হইনি।
৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩৬
চানাচুর বলেছেন: আমি আমার স্কুল লাইফে যেসব ফার্স্ট বয় গার্লদের দেখেছি, তাদের অহংকারে মাটিতে পড়তো না!! অহংকারে মাটিতে না পড়া গুলানই পরবর্তীতে আমাদের মতো জনসাধারন হয়ে গেছে
১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বোন ,প্রথম হওয়াটা কি সব কিছু?স্কুলে থাকতে দেখতাম,প্রথম দিকে থাকা ছাত্র-ছাত্রীদের মায়েদের ভিতর সে কি নোংরা ইদুর দৌড় আর কাদা ছোড়াছুড়ি।এমনও দেখেছি,ভাল ছাত্রীদের মায়েরাএক সাথে গল্প করে,আর খারাপ ছাত্রীদের মায়েরা আলাদা থাকে।সময়ের সাথে সাথে তো সেই মায়েরাও আমজনতার কাতারে চলে গেল
৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩৬
দি সুফি বলেছেন: ক্লাস নাইনের পর স্কুল বদল করতে হয়েছিল, আর কলেজে ফার্স্ট-সেকেন্ড বলে কিছু ছিল না! ভার্সিটিতে তো হু কেয়ারস এর আগ পর্যন্ত আমিও মানুষ ছিলাম
মেলা আনন্দে দিন কাটাইছি। ক্লাসে সবাই বন্ধুরমত ছিল। আর আমি সবসময় ক্লাস ক্যাপ্টেনের ঝামেলা থেকে বেচে থাকতাম। আমাদের স্কুলে গণতান্ত্রিকভাবে ক্লাস ক্যাপ্টেন নির্বাচিত হত, তাই ভোটের আগে আগে কিছুদিন ভাল খানাপিনা হইত
বিশেষ কিছু সুবিধাও ছিল
১) দুইএকদিন পড়া না পারলে, বা স্কুলে না আসলে টিচাররা শাস্তি দিত না , আব্বারে কইত "আপনার পোলায় আজকে পড়া পারে নাই", এরপরে বাসায় মাইর হইত
২) মাঝে মাঝে লেইজারের পরে বিশেষ রিকোয়েস্টে ছুটি পাইয়া থাকিতাম
৩) বাসায় যখন যা চাইতাম, তাই পাইতাম
অ:ট: সদর গার্লস্টা যেই শহরের, সেই শহরের নাম কি ব দিয়ে শুরু, ল দিয়ে শেষ??
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই আপনার তো দেখি অন্যরকম লাইফ স্টাইল।তবে পড়ালেখার জন্য ধোলাই আমিও কম খাইনি।
আর জ্বী ভাই,আমি ওই শহরটাতেই থাকতাম।আপনি কি জ দিয়ে শুরু আর ল দিয়ে শেষ ঐ স্কুলে পড়তেন নাকি?
৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৪১
দুঃখিত বলেছেন: ক্লাসে লাস্ট এর দিক থেকে যদি রেজাল্ট কাউন্ট করে ফার্স্ট লাস্ট নির্ধারণ করা হতো তবে আমিই হতাম কিন্তু আফসোস ঘোষিত ভাবে হইতে পারি নাই, তবে স্যার আর ম্যাডামরা অঘোষিত ভাবে বানাই দিছিলেন
আমার তখন যে কি ভালো লাগছে !!
একদিক থেকে ফার্স্ট হলেই তো হলো নাকি !! ৫০ জন ছাত্রের মধ্যে ৫০ তম হইতে সবাই তো আর পারে না
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই এটাই বা কম কিসে?শেষের দিক থেকে প্রথম হতেই বা কয়জন পারে?
৬| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ২:১৬
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: মুই এভারেজ স্টুডেন্ট।তবে কলেজ লাইফে কয়েকবার ফার্স্ট হয়েছিলাম।কিন্তু মূল রেজাল্ট খুবই লজ্জাজনক হয়েছিল।আমার একটা জিনিসই মাথায় ঘুরে ফার্স্ট/লাস্ট কি জীবন যুদ্ধে কে কতটা সফল সেটায় দেখার বিষয় এবং সেটাই ফার্স্ট/লাস্ট নির্ধারণ করে।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: খুব দামী কথা বলেছেন।আমার তো মনে হয় প্রথম দ্বিতীয় নামক ব্যাপারগুলাই ব্যান মারা উচিত
৭| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:০৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ক্যাংঠা মারা শুটকী
বদনী
বেচারীর চেহারা দেখলে মনে হয় একটু পরেই পুলসিরত পার হতে যাবে বলে ভীষন চিন্তিত
স্কুল-কলেজে থাকতে কখনো ভালো পজিশনে ছিলাম না। ভার্সিটিতে উঠার পর ২বার ফার্স্ট হৈসি ||
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই আপনি তো তাও ২বার হইছেন।আমি সেটাও হইনি।
৮| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৭
ধৈঞ্চা বলেছেন: আমি সারাটা শিক্ষাজিবন ধৈঞ্চাগিরি করে কাটিয়েছি তাই ক্লাশে কখনো ফাষ্ট-সেকেন্ড হতে পারিনি, আফসুস!!
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আরে ভাই,আফসুসের কি আছে?আসেন হাত মিলাই!
৯| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
মতিউর রহমান১০০ বলেছেন: লেখাটি ভালো লেগেছে।
১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!!!!
১০| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
চানাচুর বলেছেন: আমি ক্লাস সেভেন থেকে এইটে ওঠার সময় পিছন থেকে ফোর্থ হইছিলাম মনে আছে তারপর ক্লাস এইটে উঠে প্রথম সাময়িকে টেনেটুনে পাশ
... দ্বিতীয় সাময়িকে সাধারন বিজ্ঞান আর ইসলাম শিক্ষায় ফেল করেছিলাম
তারপর আমার আম্মুর সেকি রাগ!! আব্বু আম্মুর মধ্যে রীতিমত আমাকে নিয়ে ঝামেলা চলতো। আব্বু বলতো আমাকে বেশি চাপ না দিতে আর আম্মু এজন্য সব দোষ দিতো আম্মুর উপর। যাই হোক সেবার আম্মু সব টিচার ছাড়িয়ে দিয়ে আম্মু আমাকে পড়ালো। তারপর বেশ ভালো রেজাল্ট করে ক্লাস নাইনে উঠেছিলাম
তারপর আবার গেরিয়ে গেলাম :-&
১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাইরে,কি হবে প্রথম হয়ে?দুদিন পরে তো মইরেই যাবো।
১১| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
দি সুফি বলেছেন: আমি ঐ স্কুলটাতে ক্লাস টেন এ এসে ভর্তি হয়েছিলাম! আমার ভর্তি পরীক্ষাও লাগে নাই
এর আগে একটা ছেলে-মেয়ে কম্বাইন্ড স্কুলে ছিলাম। ঐ স্কুলে আমার ক্লাস বাদে বাকি সকল ক্লাসে মেয়েরা ফার্স্ট হইত! তাই স্যারেরা আমাকে অনেক ভাল পাইত আর উপরের ক্লাসের আপুরাও আমাকে বেপুক ভাল পাইত :!>
বাইদাওয়্যে, আপনার স্থায়ী ঠিকানা কি ঐ শহরেই? আপনাদের স্কুলের ইংলিশের এক স্যারের কাছে পড়তাম। তার নাম দ্বী দিয়ে শুরু। স্যার আমাকে অনেক ভাল পেতেন।
১৬ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই,ক্লাস ফোরের পর ঢাকা চলে আসছিলাম।তারপর তেমন বরিশাল যাওয়া হয়নাই।তবে ঐটাই আমার জন্মস্থান।যদিও স্থায়ী ঠিকানা বরিশাল শহর না।আমরা থাকতাম একটা কলেজের কোয়ারটারে।কলেজটার নাম ব দিয়া শুরু!!!!!!!!!!
১২| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
চানাচুর বলেছেন: হ... পাশ করাটাই বড় কথা!!
১৬ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সেটাই.।সেটাই।পাশ নিয়াই যাদের টানাটানি,প্রথম হওয়ার স্বপ্ন দেখা তো গরীবের হাতি পালা রোগের মত
১৩| ১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
আশিক মাসুম বলেছেন: বিলিব করলাম
১৬ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হাউ ?আই মিন কিভাবে এত সহজে বিলিব করলেন?
১৪| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২৯
লুছিফার বলেছেন: ভুলে চক্করে ক্যেম্নে জানি না এই জীবনে একবার (ক্লাস ফোরে) ফাস্ট হইছিলাম, সেটার খুশীর ঠেলায় পরের বার (ক্লাস ফাইভে) ১০ নাম্বার হইছি ।।
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমার রোল সারা বছর ৪ থাকত।বাড়তোও না কমতোও না।
১৫| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
করতাল বলেছেন: সব ফার্স্ট গার্ল ! ভার্সিটিতেও ফার্স্ট বয় নাই !!!! মাইনাচ
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই ভার্সিটির আগে সারা বছর গার্লস স্কুল আর কলেজে পড়ছি।আমি কি করবাম কন?
১৬| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
আপেল বেচুম বলেছেন: হোয়াট দা হেল ইজ ধইনচাগিরি ? ধইনচা তো বিলুপ্ত হয়া গেছে, আমি লাস্ট দেখছি ক্লাস ফাইভে থাকতে...
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: তার মানে কি আমিই দুনিয়ার শেষ ধইঞ্চাটি?
১৭| ১৮ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: হাই শুটকি বান্ধবী
ইউ মেড মি নস্টালজিক ।
তোমার আমার এত মিল ক্যান ??
১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বান্ধবী কেমন আছো????????
মিল থাকবে না ক্যান??????????????বান্ধবী বইলা কথা.।.।।
তোমার সাথে জরুরী কথা আছে বান্ধবী!!
তুমি এতদিন ধরে আছো,অথচ এত কম লেখা দিস ক্যান?লেখার সংখ্যা বাড়াও
১৮| ১৮ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপু গো জীবনে ফার্স্ট হৈতে পারি নাই। ধারে কাছে দিয়া হাটাহাটি করতাম! এই কারণে ফার্স্ট যে হৈতো তার সাথে কম্পিটিশনমারতে মারতে বুড়ি হৈ গ্যাসি।
এখন আর ধারে কাছেও যাই না। আরামে আছি।
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বোন আমার কাহিনী আরো করুন!!!!ভাল রেজাল্ট হলে ৩/৪ রোল হত।আর খারাপ করলে রোল হত ৯।আমার তাই ৩,৪,৯ সংখ্যাগুলো দেখলেও ঘিন্না লাগে।
একটা কথা বলতে যদিও লজ্জা লাগে,তবুও বলেই ফেলি।এস-এস-সি-এর আগে একটা কোচিং-এ মডেল টেস্ট দিতাম।ওখানে সবসময় প্রথম হয়েছিলাম।
১৯| ১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২১
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: আমি মূলত বহু পুরানো ব্লগ পাঠক। পড়তে পড়তেই সময় কেটে যায় অনেক তাই আর লেখা হয় না গো ।
যাইহোক , তোমার লেখা পড়া শুরু করেছি । আশা করি সব গুলো পড়ে ফেলব দ্রুত ।
ফেবু আছো নাকি ? তোমারে দেখতে মুঞ্চায় । (আমার থেইকাও শুটকি কিনা তাই
, মাইন্ড খাইয়ো না আবার )
১৮ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: tomar link-ta apotti na thakle dao...ami abar kaitta dimune
২০| ১৯ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:১৬
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: [email protected] দিয়া খুইজা নিও
২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: রিকু তো পাঠাইছি।লগে একটা ম্যাসেজও করছি।আল্লাহ জানে কার কাছে করলাম!!!
২১| ২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: হাহ্ আমিও ক্লাস ক্যাপ্টেন আছিলাম.....এমনকি হাউজ ক্যাপ্টেনও....
(শুধুমাত্র এই একভাবেই আমাকে চোখে চোখে রাখা সম্ভব হয়েছিল... )
সত্যি কথা বলতে কি অনেক বাটে ছিলাম রে ভাই.....
২০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বাইরে বাই,আপ্নে এত্ত বান্দর আচিলেন?
২২| ২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: আপা, আমার হাউজের ইতিহাসে (শাহীন স্কুল - তিতুমীর হাউজ) আমার নাম স্বর্ণাক্ষরে (মতান্তরে লাল কালিতে) লেখা থাকবে.....
২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ওরে বাপ,সাব্বির ভাই রকজ!!!!!! m/
২৩| ২৯ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বিলিব না কইরা উপায় আছে
০৩ রা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সেইটাই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!সেইটাই!!!!!!!!!!!
২৪| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: বিলিভ ইট অর নটঃযারা ফার্স্ট হয় তারাও মানুষ!!!!
০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ১:০১
কামিকাজি বলেছেন: ফার্স্ট বয়/গার্ল দের দেখে আসলেই মায়া হয়। বই ছাড়া কিছুই চিনল না।
আমাদের ছেলেবেলা কেটেছে আনন্দে। ওদেরটা কেটেছে বই এ মুখ গুজে।
হয়ত জীবন সাফল্যমণ্ডিত হবে তাদের। কিন্তু আমরা যা পেয়েছি তা ওরা কোনদিন পাবে না।
ইটস গুড টু বি ব্যাড। অ্যান্ড আই প্রাঊড টু বি আ ব্যাক বেঞ্চার।