নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভুল গল্প!

কে বলেগো সেই প্রভাতে নেই আমি!

শুঁটকি মাছ

এই আছি, আবার নাই!!!!

শুঁটকি মাছ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন বিশ্বপ্রেমিক কিংবা তার ছাগল হওয়ার উপাখ্যান!:P:P:P:P

১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০২

-“দোস্ত মাইয়া পটানোর মত মজার কাম আর দ্যাশে নাই!”

-হুম।

-একবার যদি তুই মাইয়াগো মন বুঝতে পারোস তাইলে আর জীবনে তোর পিছনে ফির্যায় তাকান লাগবোনা।

-হুম।

-আমি এই কামডায় পুরাই পাংখা হইয়া গেছি।বুঝছো মামা!

-হুম।

-ঐ ব্যাটা,খালি হুম-হুম করস ক্যান?আমি কি কইতেছি তা কানে যায়?

-হ যায়।

-মামা,তুই না আসলে বিশাল বেকুব।কি পাইছোস শীপার মধ্যে?দ্যাশে আরো কত মাইয়া আছে!তুই তাগোরে না দেইখা খালি শীপার পিছে দৌড়াস!মামা,আমি কই কি তুই একবার আমার লগে ঘুরা শুরু কর!দেখবি কত মজা!!!!!

-তোর কথা শ্যাষ হইছে?

-হ।ক্যান?

-আমার মাথা ধরছে।আমি ঘুমামু!

রায়হান বুঝতে পারে,সে তাপসকে যত জ্ঞানই দিয়ে যাক,কিছুই তাপসের মাথায় ঢুকবেনা।একটা মাত্র মেয়ের আচলের নিচে ঢুকে থাকার ভিতর কি এমন শান্তি থাকতে পারে তা রায়হানের বোধগম্য না।রায়হান নিজেও যে প্রেম করেনা-তা নয়।তবে সে হল মাল্টি-লাভার।এক সাথে একাধিক মেয়ের সাথে তার দহরম মহরম চলে।রায়হানের একটা ফেক আইডি আছে।সেখানে সে নিজেকে মেডিকেলের স্টুডেন্ট হিসাবে পরিচয় দেয়।এমনিতেও সে একটা ভাল পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে খুব ভাল সাবজেক্টে পড়ে।কিন্তু মেয়েরা আবার বুয়েট-মেডিকেল দেখলে একদম পড়িমরি করে গলায় ঝুলে পরে।এই কারনেই ঐ ফেক আইডিটা খোলা।এই আইডিতে সে তার ভার্সিটির কাউকে এড করেনা।ভার্সিটির মেয়েদের সে তার আসল আইডি দিয়েই পটায়।আর রায়হান সব সময়ই বিশ্বাস করে,সে মেয়ে পটানোতে ইতিমধ্যে বেশ ভাল রকমই পারদর্শী হয়ে উঠেছে।কোন মেয়েকে কিকি কথা বললে কাজ হয় তা সে এখন ভালই জানে।



সেদিন বিকাল বেলা রায়হান তার আসল ফেসবুক আইডি লগইন করতেই দেখল আজরা হামিদ রিয়া নামের এক মেয়ে তার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করেছে।রায়হান মনে করতে পারেনা এই মেয়েকে সে কবে রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছিল।এক সাথে সব যত মেয়েকে সামনে পায়,সবাইকে রিকোয়েস্ট পাঠালে আবার কাকে কবে পাঠিয়েছে মনে থাকে না।

রায়হান রিয়ার প্রোফাইল পিকচারগুলো দেখে।মেয়েটা দেখতে খারাপ না।তারপরও রায়হান তেমন ভরসা পায়না।যে যুগ পরেছে তাতে আজকাল ফটোশপ মেরে বান্দরীও সুন্দরী হয়ে যাচ্ছে।যাই হোক,সেটা কথা নয়।কথা হল,রিয়া একজন মেয়ে।তার সাথে একটু দহরম মহরম করার চেষ্টা করা দরকার।



রায়হান রিয়াকে চ্যাটে নক করে।

-হাই!

-হ্যালো!

-আমি রায়হান।তুমি কি বিজনেস ফ্যাকাল্টিতে পড় নাকি?

-হুম।আপনি?

-আরে আমিও তো!তুমি সম্ভবত আমার ব্যাচের।

-হতে পারি।আপনি কোন ব্যাচ?

-আমি ৭৬ তম ব্যাচ।

-হ্যা আমিও ৭৬ ব্যাচের।

রায়হান মেয়ের ভাব দেখে অবাক হয়না।এই ধরনের মেয়েরা শুরুতে কিছুদিন ভাব মারলেও একবার প্রেমে পড়লে এরা জীবন দিয়ে দেয়।রায়হান আবার কথা চালানোর চেষ্টা করে।

-ওয়াও কুল!!!!!!তা তোমাদের সেমিস্টার কবে?

-ঠিক জানি না।আপনাদের সেমিস্টার কবে?

-আমাদের নেক্সট মাসের তের তারিখ থেকে শুরু হবে।রিয়া কিছু যদি মনে না কর একটা কথা বলি?

-সিওর।

-তুমি আর আমি তো ব্যাচমেট।তুমি আমাকে আপনি না বলে তুমি করে বলবে।ঠিক আছে?

-ওকে।আচ্ছা রায়হায় আমাকে এখন যেতে হবে।টাটা।

-টাটা।



পরদিন আবার রিয়াকে রায়হান চ্যাটে নক করে।

-হাই রিয়া।

-হ্যালো রায়হান।হোয়াটস আপ?

-ভাল না।মনটা বেজায় খারাপ।

-কেন?কি হয়েছে?

-জানিনা।মনটা বেশ উদাস লাগছে।আমি নিজেও বুঝতে পারছিনা কেন আমার এমন হয়।



রায়হানের কথা শুনে রিয়া একটা মুখ ভেংচি মারে।মনে মনে ভাবে-ধুর!এইটা তো মনে হয় একটা ছ্যাবলা।সিওর লাইন মারার তালে আছে।মনে মনে যাই ভাবুক রিয়া ভদ্র ভাবে উত্তর দিল।



-আজব।নিজের কেন মন খারাপ সেটা তুমি জানো না?

-নাহ রিয়া,জানিনা।আমার মাঝে মাঝেই এমন হয়।আমি আসলে নিজেকে ঠিক বুঝতে পারি না।আমার এমন কোনো বন্ধুও নাই যাকে আমি আমার সুখ দুঃখগুলো বলতে পারি।আজ তোমাকে কেন জানি বড্ড আপন মনে হচ্ছে।



রায়হানের কথা শুনে রিয়া আবার মুখ ভেংচি দিল।ধুর শালা,তোর মত ছাগল কত দেখলাম।তুই আবার আমার সাথে টাংকি মারতে আসছোস।ভাবছোস কি-তুই বলবি আমারে তোর আপন মনে হয় আর অমনে আমি তোরে ডগমগ গলায় বলুম যে তোমার সব মনের কথা আমাকে খুলে বল?জীবনেও না!

রিয়া জবাব দিলঃআহারে,কি বল,তোমার কোন বন্ধু নাই?

-নাহ,আমার কেউ নাই!

-তোমার আম্মু-আব্বু কেউ নাই?

রিয়ার এই প্রশ্ন শুনে রায়হান কিছুটা থতমত খায়।মেয়েটা আবার তার সাথে মজা নিচ্ছে নাতো?যাই হোক,মজা নিক আর যাই করুক এই রিয়াকে সে বড়শিতে ফেলেই ছাড়বে।

রায়হান জবাব দেয়ঃআরে আম্মু-আব্বু থাকবেনা কেন?তারা আছেন।

-তাহলে তো আর কোনো সমস্যাই নাই।তুমি তাদের কারো সাথে তোমার কষ্ট শেয়ার কর!



রায়হান এবার মেয়েটার প্রতি বিরক্ত হয়।এইসব ক্ষেত্রে বেশির ভাগ সময় সে দেখেছে,ছেলেরা দুঃখ-দুঃখ ভাব করলেই মেয়েরা কাদো কাদো হয়ে বলে-তোমার দুঃখের কথা যদি কাউকে বলতে না পারো তবে আমাকে বল!কিন্তু এই মেয়ে কিনা বলে আম্মু আব্বুর সাথে শেয়ার করতে?

যাই হোক রায়হান তার চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে।



-আব্বু-আম্মুকে বলব!!!!!তাদেরকে বলতে পারলে তো আর আমার কোনো কষ্টই থাকতোনা।(সে একটা বিশাল দীর্ঘশ্বাস দেয়ার ইমো দিতে চাইল।কিন্তু আজব,ফেসবুকে কোনো দীর্ঘশ্বাসের ইমো নাই)

-ওহ তাহলে আর কি করা!রায়হান আমি তোমাকে একটা কথা বলতে চাই।

-কি ?বল।(রায়হান হাসি আসে।এই তো মেয়ে ধীরে ধীরে তার জালে ঢুকে পরছে।)

-বলব?

-হ্যা অবশ্যই!

-যার কেউ নাই তার আল্লাহ আছে।তুমি বরং আল্লাহর কাছে বল।ঠিক আছে?



রায়হান রিয়ার কথা শুনে তব্দা খায়।এই মেয়ে তো ভালই ত্যাদড়।ফেসবুকে কি সুন্দর গোবেচারা মারকা ছবি দিয়ে রেখেছে।অথচ এই মেয়ে তো দেশ ভেজে খাওয়ার ক্ষমতা রাখে!

রায়হানের রোখ চেপে যায়।এই মেয়েকে সে যেভাবেই হোক পটিয়ে ছাড়বে।

পরদিন সকালে রায়হান আবার রিয়াকে চ্যাট করে।



-হাই রিয়া কেমন আছো?

-ভালই।তুমি?

-আছি খারাপ না।

-রায়হান,তুমি একটা কাজ করতে পারবে?

-কি?বল?তুমি বললে আমি পারবোনা এমন কিছু কি আছে?

-তুমি তোমার ফেক আইডি দিয়ে আমাকে রিকোয়েস্ট সেন্ড কর তো!

রায়হান রিয়ার কথায় অবাক হয়ে যায়।এই মেয়ে কিভাবে জানল যে তার ফেক আইডি আছে।আন্দাজে ঢিল ছুড়ছে?দেখা যাক কথা বলে আসলে ঘটনা কি!!

-আমি ফেক আইডি কই পাবো?

-মিথ্যা কথা বল ক্যানো?তুমি যে আইডি দিয়ে মেয়ে পটাও ঐটা থেকে আমাকে একটা রিকোয়েস্ট পাঠাও।



রায়হান এবার আরো অবাক হয়।এই মেয়ে কিভাবে জানলো যে তার মেয়ে পটানোর জন্য ফেক আইডি আছে?মেয়েটা আবার তার কোনো এক্স-গার্লফ্রেণ্ডের হয়ে প্রতিশোধ নিচ্ছে নাতো?রায়হান তাড়াতাড়ি রিয়ার প্রোফাইলটা চেক করে।কয়েকজন কাজিন আছে লিস্টে।রায়হান কাজিনদের প্রোফাইলটা চেক করে।রিচিমনি চেরী নামের কাজিনটার প্রোফাইলে গিয়ে দেখে রিচি যে কলেজে পড়ে সেই কলেজেরই আদৃতা নামে একটা মেয়ের সাথে তার কিছুদিন এফেয়ার ছিল।মেয়েটা তাকে পছন্দ করলেও আদৃতার চেহারা ভাল না থাকায় রায়হান ব্রেক আপ করে ফেলে।এই আদৃতাই হয়তো রিয়াকে প্রতিশোধ নিতে পাঠিয়েছে।রায়হান ঠিক করে সে সাবধানে রিয়ার সাথে কথা বলে বুঝে নেবে আসলে কে এই রিয়া?কি তার আসল পরিচয়?



রায়হান আবার জবাব দেয়ঃআমি মেয়ে পটাই মানে?আজব।তুমি কি সব কথা বলছো।

-ওরে আমার ন্যাকা!তুমি মেয়ে পটাও না?ভুয়া কথা বল ক্যান?তোমার কথা শুনেই বুঝা যায় যে তুমি মেয়েদের পটাতে ওস্তাদ।

(রিয়ার এই কথাটা শুনে রায়হানের মনে একটু শান্তি আসে।রিয়া আসলে তার সাথে ফান করছে।বাহ মেয়েটার তো ভালই সেন্স অফ হিউমার আছে।)

-ধুর মেয়ে পটাতে আবার ফেসবুক লাগে নাকি?

-লাগে না?তার মানে তুমি ফেসবুক ছাড়াও মেয়ে পটাতে পারো?কিভাবে পটাও বলতো?

-আজব আমি কেনো মেয়ে পটাতে যাবো?আমি ওরকম ছেলে না রিয়া!

-তাই নাকি?জানা ছিল না।আমি ভেবেছিলাম,তুমি মেয়েদের ভেজে খাও।ভাল হয়ে যাও,বুঝলা!!এই সব বান্দরামী বন্ধ কর!

(রায়হান একটু আগে রিয়াকে সন্দেহ করা বন্ধ করেছিল।কিন্তু এইবার আবার সন্দেহটা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।নিশ্চিত আদৃতা রিয়াকে পাঠিয়েছে।এই মেয়েটাকে একটা শিক্ষা দেয়া দরকার।খুব ভাল হয় যদি এই মেয়েটাকে সে তার প্রেমের ফাদে ফেলে দিতে পারে।যা হোক,চেষ্টা করে দেখা যাক!)

-আমি মেয়ে পটাই সেটা তোমাকে কে বলল?

-তুমি কি সবাইরে তোমার মত বেকুব মনে কর নাকি?

-দেখো রিয়া,তোমার ভুল ধারনা।আমি কখনই মেয়ে পটাই না।মেয়েরা আমার কাছে যা চায় তা দেয়ার সামর্থ আমার নাই।



-ক্যানো মেয়েরা তোমার কাছে কি চায়?

-মেয়েরা চায় শুধু টাকা।আমার তো আর তেমন টাকা নাই।আমি কখনই তাই মেয়েদের পিছনে ছুটি না।নামাজ পড়ি,পড়ালেখা করি-এভাবেই আমার সময় কেটে যায়!

(রায়হানের কথা শুনে রিয়া আবার মুখ ভেংচি দেয়)

-ওরে বাবা তুমি দেখি একদম হযরত!আমি যা বলি মনোযোগ দিইয়ে শোনো!

-বল!

-তুমি ভাববেনা যে তুমি চাইলেই দুনিয়ার সব মেয়েকে পটিয়ে ফেলতে পারবে।দুনিয়ার সব মেয়ে একরকম না।আর একটা কথা হল,আমার কাছে তুমি তোমার গুণের বর্ণনা দিতে এসোনা।ওসব বলে লাভ নাই।আমি তোমার ঐ সব কথায় পটবোনা।আমি তোমার মায়ের বয়সী,বুঝেছো?আমার সাথে সাবধানে কথা বলবে!

(রিয়া মেয়েটার কথা শুনে এইবার রায়হানের মেজাজ খারাপ হয়।হারামজাদী ভাব মারতেছে।কিসের এত ভাব সে ভেবে পায় না।আবার বলে সে কিনা তার মায়ের বয়সী।ভাব মারার আর জায়গা পায়না।)



-শোনো রিয়া,অত চটাং চটাং কথা বলে নিজেকে চালাক প্রমানের দরকার নাই।তোমার মত মেয়েকে আমি জুতা পরিষ্কারের জন্যেও রাখি না।

কথাটা বলেই রায়হান রিয়াকে ব্লক মেরে দিল।মেয়েটা তাকে চিন্তায় ফেলে দিয়েছে।রিয়াকে ব্লক করার পরেও রায়হান শান্তি পায় না।মনে খচখচানী বেড়েই চলছে।হয়তো ফেক আইডির কোনো মেয়েই রিয়াকে পাঠিয়েছে।হয়তো প্রতিশোধ নিতে চায়!রায়হান আর ঝুকি নিতে চায় না।সে তার ফেক আইডিটা ডি-এক্টিভ করে ফেলে।ঐ আইডিতে সে আর যাবে না।আপাতত মেয়ে পটানীর কাজটাও সে করবে না।



১ মাস পরের ঘটনাঃ

রায়হান তাপসকে খুজতে সেমিনার রুমে ঢোকে।তাপস খুব মনোযগ দিয়ে বই পড়ছে।রায়হান একটা চেয়ার নিয়ে তাপসের পাশে বসতেই দেখে এক কোনায় একটা মেয়ে বই পড়ছে।মেয়েটাকে তার খুব পরিচিত মনে হয়।কোথায় যেন দেখেছে!!!!

সে তাপসের কাছে জানতে চায়ঃদোস্ত ঐ কোণার নীল জামা পরা মেয়েটারে চিনিস?

-হুম চিনি।রিয়া।মার্কেটিং-এ পড়ে।কেন?

-না এমনেই।দোস্ত আমি যাই।

-কই যাস?

রায়হান তাপসের কথার জবাব না দিয়েই চলে যায়।

তাপস রিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখে রিয়ার তার দিকে তাকিয়ে হাসছে।তাপস নিজেও রিয়ার দিকে তাকিয়ে হেসে ফেলে।

রায়হান কখনই জানলো না যে রিয়া হল তাপসের গার্লফ্রেন্ড শীপার বান্ধবী।তাপসই রিয়াকে পাঠিয়েছিল রায়হানকে শিক্ষা দেয়ার জন্য।রিয়াও চমৎকার ভাবে রায়হানকে শিক্ষা দিয়েছে।তাপস রিয়ার প্রশংসা না করে পারে না।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

মামুন রশিদ বলেছেন: হুম ভালোই শিক্ষা দেয়া হলো ।

:-B :P

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: তা আর বলতে!!!!
কেমন আছেন ভাইয়া????????

২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

শুভ্রনীল_প্রতীক বলেছেন: অতপর বিশ্বপ্রেমিক বলিলেন, মাইয়া বড়ই ধান্দাবাজ্‍। আমি ইহার সহিত প্রেম করিবোনা।
রিয়ার ফেবু আইডি খানা দিয়া বাধিত করিতেন যদি... :p :p

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: রাস্তা মাপেন!!!!!
আর আপনার নাকি পরীক্ষা চলিতেছে?পড়া লেখা করেন!!!!!!বুঝলেন?

৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

অনন্যমানুষ বলেছেন: রিয়ার ছদ্মনাম শুঁটকি মাছ নাতো ??
:-*

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই,কি যে বলেন না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৩

চানাচুর বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ =p~ =p~ মিয়া তুমি পারোও =p~ =p~

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

শুঁটকি মাছ বলেছেন: তোমার মত অত পারিনা!!!!!!!!!!!!! :P :P :P :P

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

অনন্যমানুষ বলেছেন: রিয়ার ছদ্মনাম শুঁটকি মাছ নাতো ??

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধুরু ভাই!!!!!!!!খালি খালি সন্দেহ করেন!!!আপ্নেরা এত্তগুলান পচা!

৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: =p~ =p~ =p~

রিয়ার ছদ্মনাম শুঁটকি মাছ নাকি রায়হানের ছদ্মনাম শুঁটকি মাছ? |-)

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: রায়হানের ছদ্মনাম কন আর আসল নাম কন-দুইডাই রায়হান!!!!!!!

৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৩০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
হাহাহ, কয়েকটা রিপ্লাই জোস হৈসে।
মাল্টি-লাভার না হৈলে মজা নাই :-< ||

১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮

শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপ্নে আবার রায়হান নাতো!!!!!!! :-& :-& :-& :-& :-&

৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৪১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
না, আমি এরশাদ B-)) ||

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ওহ এরশাদ হইলে তো ভালই।হইলে বড় কিছুই হওয়া দরকার।চামচিকা হইয়া লাভ নাই!!!!!!!

৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১১

চানাচুর বলেছেন: আপনি কই আজকে?? একটু এফবিতে আসেন আপা

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২২

শুঁটকি মাছ বলেছেন: নেট প্যাকেজ শ্যাষ কইরা ফেলছিলাম ভাই!!!!এখন আবার লইছি!!!

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

শুভ্রনীল_প্রতীক বলেছেন: Shutki server is down :D

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

শুঁটকি মাছ বলেছেন: এম্নে কইলা?গোস্বা খাইচি!!!

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২২

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: এরকম করেই শায়েস্তা করতে হয় ভন্ডগুলাকে। B-)

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ আপু!!!!!এগুলারে ভাল কইরা বাশ মারতে না পারলে এরা মনে করে দ্যাশের সব মাইয়া তাদের সাথে প্রেম করার জন্য বেদিশা!!!!!!!!

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২৫

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: চর্ম :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৮

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধইন্যা লিঙ্কু ভাই!!!!!!! :D :D :D

১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রেমিক এ ছর্ট অফ ছাগল নো ডাউট। ;) মজা পেলাম পড়ে।

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: মাল্টিলাভার ইজ নট আ ছাগল,বাট রাম ছাগল!!!!!!!!!!

১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫২

হাসমত০০৯ বলেছেন: মজা পাইলাম পড়ে । ভালোই লেখার হাত আপনার ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই এই অধমকে প্রশংসা করিয়া লজ্জা দিবেন না!!!!!!

১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হে হে......

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: হুম-বাবা দেখি!!!!!!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.