![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ম্যাক্রোইকোনোমিক্স পরীক্ষা ছিল।পরীক্ষার প্রিপারেশন মাঝামাঝি মানের ছিল।ইশিতা ম্যাডাম পরীক্ষার কয়েকদিন আগে আমাদের শাস্তি দেয়ার জন্য নতুন পাচটা চ্যাপ্টার যোগ করেছেন।সেই থেকে পোলাপানের হা-হুতাশ শুরু হয়েছে।সবাই রিটেক মারবে।কিন্তু পঞ্চান্নর উপরে পেলে তো রিটেক মারা যাবে না।তাই,পোলাপান প্লান করেছে পরীক্ষার হলে খাতায় নাম রোল লিখেই চলে আসবে।আমার এইসব প্লান প্রোগ্রাম নাই।রিটেক তারাই মারতে চায়,যাদের সিজিপিএ ভাল করার ইচ্ছা আছে।আমার সিজিপিএ নিয়ে তেমন মাথা ব্যাথা নাই।পরীক্ষায় পাশ করতে পারলেই আমি খুশি!
আমার ক্লাসমেট যুথি খুবই ভাল ছাত্রী।সে যেখানেই যায়,তার সাথে একটা শীট অথবা বই থাকে।গত দুই সেমিস্টারে তার বিশাল ভাল রেজাল্ট এসেছে।আমি তার তুলনায় ফকির।তবুও এই মেয়ে কিছু হলেই আমার সাথে কান্নাকাটি করে।খুবই ইরিটেটিং কান্না কাটি।তার উপর তার কথাবার্তা খুবই ন্যাকা-ন্যাকা।ওর কথা শুনলে আমার নিজেরই কান্না আসে।প্রথম দিকে ওর সাথে পারতপক্ষে কথা বলতাম না।তবে যুথি আমার সাথে কথা বলার জন্য খুবই আগ্রহী।কিছু ধরে আমি নিজেও যুথির সাথে কথা বলতে বেশ আগ্রহ বোধ করছি।এই মেয়ের হল ভীষন হতাশাবাদী।সে পরীক্ষার হল থেকে বের হয়ে এমন কান্নাকাটি শুরু করবে যেন সে ফেল করবে।তারপর রেজাল্ট বের হলে দেখা যায় সে হাইয়েস্ট কিংবা তার কাছাকাছি পেয়েছে।এই মেয়ের সাথে কথা বললে আমাকে কেমন যেন হতাশা গ্রাশ করে ফেলে।আমি সাধারণত পরীক্ষার হলে বেশীর ভাগই বন্ধুদের খাতা কপি মারি।তাই তেমন পড়ালেখা করা লাগেনা।পরীক্ষার আগের দিন রাত দশটার দিকে আমি পড়ালেখা করে সময় অপচয় না করে মুভি দেখে সময়টা কাজে লাগাই।কিন্তু রাত দশটার দিকে যুথি যখন ফোন দিয়ে তার কিছু পড়া হয়নাই,সে পরীক্ষায় ফেল করবে,পরীক্ষায় ফেল করলে তার ইজ্জত থাকবে না এই টাইপ ন্যাকা কান্না শুরু করে তখন আমারও বুকের ভিতরটা কেমন জানি ধুকপুক করে।তাড়াতাড়ি মুভি দেখা বাদ দিয়ে বই নিয়ে বসি।সত্যি বলতে এই মেয়েটার কারণে আমি পড়ালেখায় আগ্রহী হয়ে উঠেছি আজকাল!
সেই যূথীও ইকোনোমিক্স পরীক্ষার আগের দিন দুপুরে যখন আমি জানপ্রাণ দিয়ে পড়ছি তখন সে ফোন দিয়ে বলল সে নাকি রিটেক মারবে।ম্যাডাম নতুন যে পাচ চ্যাপ্টার দিয়েছে তা নাকি সে কিছুই পড়েনি।সে নিশ্চিত ফেল খাবে।আমি ঐসময় মোটামুটি সব চ্যাপ্টারগুলি একবার পড়ে ফেলেছি।যূথি বান্ধবীর কথা শুনে আমার মাথা এলোমেলো হয়ে গেল।এই মেয়ে যদি রিটেক মারার চিন্তা করে তাহলে আমার কি হবে?আমি তো ক্লাসের পিছনের সারির ছাত্রী!ও আল্লাহ,আমার কি হবে?আমি যূথির সাথে ফোনে কথা শেষ করে আবার বই খুলি।ও আল্লাহ,গত দুইদিন আমি যা পড়েছি তার কিছুই দেখি আমার মনে নাই!প্রতিটা অক্ষর,প্রতিটা ফিগার,প্রতিটা চ্যাপ্টার আমার কাছে নতুন লাগছে!ও আল্লাহ আমার কি হবে?আমারও দেখি রিটেক মারা লাগবে!বই বন্ধ করে কিছুক্ষন হাটাচলা করলাম।হঠাৎ মনে হল,এইটা নিশ্চয়ই যূথির সাথে কথা বলার ফল!আমারে হতাশায় ধরছে।তাড়াতাড়ি বই নিয়ে বসলাম।নাহ,আগের মত লাগছে না।পারি তো!
যূথিকে ফোন দিয়ে কিছুক্ষন বোঝালাম যে সে যেন ভুলেও রিটেক মারার চিন্তা না করে।এখন পড়তে বসলেও হবে।কিন্তু সে কিছুই বুঝতে চায়না।শেষে যখন দেখলাম কিছুতেই কাজ হয়না তখন যূথিকে ছোটলোক বলে গালি দিয়ে ফোন কেটে দিলাম।রাত্রে বেলা আবার দেখলাম যূথি ফোন দিচ্ছে।এই মেয়ের অভ্যাস হল,ফোন না ধরা পর্যন্ত সে ফোন দিতেই থাকবে।কিন্তু আমি এখন কিছুতেই তার ফোন রিসিভ করব না।ফোন ধরলেই সে এখন এমন কান্নাকাটি শুরু করবে যে আমার মাথা গুবলেট হয়ে যাবে।তাই ফোনটা সাইলেন্ট করে ড্রয়ারে ঢুকিয়ে রাখলাম।জানি এটা ছোটলোকি।কিন্তু কিছু করার নাই।
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই ভার্সিটির উদ্দেশ্যে ছুটলাম।আমাকে শ্যামলী থেকে বাসে উঠতে হয়।বাস কাউন্টারে প্রতিদিন আমার সাথে আরো কিছু ভার্সিটির পোলাপান ওঠে।তাদের মধ্যে এক সিনিওর ভাই ভদ্রতা করে প্রায়শই আমাকে সিট ছেড়ে দেয়।ভাইয়ের সাথে সেরকম পরিচয় নাই।তারপরেও ওনার বিনয়ী আচরণের জন্য হাই-হ্যালো হয়।বাসে উঠে দেখলাম সেই ভাইও ঐ বাসে উঠেছে।বাস একদম ভরা।হেমায়েতপুর গিয়ে বাস একটু খালি হল।আমি যেখানে দাড়িয়েছিলাম সেখানেই দুইটা সিট খালি হল।আমি তাড়াতাড়ি করে সেখানে বসে বই উল্টাতে শুরু করলাম।আমার পাশের সিটে এক গোলাপী শার্ট পরা ভদ্রলোক বসেছে।হঠাৎ খেয়াল করলাম সেই ভাই আমার সিটের সামনে দুঃখ দুঃখ চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।হঠাৎ মনে হল আমি আবারো একটা ছোটলোকি করে ফেলেছি।বেচারা হয়তো ভেবেছিল আমি তার জন্য পাশের সিটটা দখল দিয়ে রাখব।তাইই হয়তো আমার সিটের কাছে এসেছিল।কিন্তু আমি তো ভদ্রতা কিংবা বিনয়ের সামনে পিছে ডানে বামে নাই।আমি সুন্দর অকৃতজ্ঞের মত সিট পেয়েই বসে পড়েছি।বেচারা সিনিওর ভাইটার জন্য খারাপ লাগল।নিজের ছোটলোকীর জন্য ততোধিক খারাপ লাগল।
যাই হোক,ভার্সিটি পৌছে সেমিনার রুমে বসে আবার পড়তে লাগলাম।হঠাৎ বন্ধু ফারুক ডাক দিয়ে বলল, “ঐ আস্তে পড়।” আমি আশে পাশে তাকিয়ে দেখলাম অনেকেই আমার দিকে তাকিয়ে আছে।আমি কখন যে জোরে পড়া শুরু করেছি তা নিজেও বুঝতে পারিনি।নিজের আচরণে ভীষন লজ্জা লাগল।ধুরু সবাই নিশ্চয়ই আমারে ম্যানারলেস ছোটলোক ভাবতেছে।আমি আর সেমিনার রুমে থাকলাম না।তাড়াতাড়ি বের হয়ে আসলাম।
পরীক্ষা শুরু হয়েছে।প্রশ্ন সোজাই হয়েছে।খালি ৩ নম্বরের একটা অংক পারিনা।প্লান করলাম ঐ অংকটা সব লেখা শেষ করে আশে পাশের কারোটা থেকে কপি মারব।পরীক্ষা দিতে শুরু করলাম।আধা ঘন্টা না যেতেই দেখলাম যূথি খাতা দিয়ে দিতে চাইছে।স্যার হুংকার দিয়ে জানালেন-এক ঘন্টা না হলে খাতা দেয়ার নিয়ম নাই।এক ঘন্টা পাচ মিনিট পর যুথি আবার খাতা দিয়ে রওয়ানা হল।আমি সিট সামনেই পরেছিল।আমি তখন যূথিকে নিরস্ত করার ব্যর্থ প্রচেষ্টা চালালাম।ইশারায় ফিস ফিস করে বললাম-যূথি প্লিজ যাইস না।যূথি আমার কথায় কান না দিয়ে চলে গেল।শালী আস্তা ছোডোলোক!
পরীক্ষা প্রায় শেষ করে ফেলেছি।আর দশ মিনিট বাকি আছে।আমি আমার পাশে বসা তরিকুলকে ফিস-ফিস করে বললাম, “দোস্ত,আমারে ছয় নম্বর কোশ্চেনের ম্যাথটা দেখা।তরিকুলের তখনও পাচ নম্বরের একটা প্রশ্ন লেখা বাকি।তাও সে আমাকে ম্যাথটা দেখাল।আমি যখন ম্যাথটা প্রায় শেষ করে ফেলেছি,তখন ম্যাম এসে টান দিয়ে তরিকুল বেচারার খাতা নিয়ে গেল।খাতা যে নিল,আর দিলই না।বেচারার জন্য আমার এত্তগুলা খারাপ লাগল।পুলাডা আমার ছোডলোকির জন্য ধরা খাইছে!
পরীক্ষা দিয়ে বের হতেই দেখলাম,ইকোনোমিক্সের মিডটার্ম-কুইজ-প্রেসেন্টেশন আর এসাইনমেন্টের নম্বর দিয়েছে।নম্বর অন্য সবটায় মোটামুটি আসলেই মিডটার্মে ২০ এর ভিতর ১১ পেয়েছি।খুবই হতাশ লাগল।ম্যাডামের কাছে গিয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে বললাম-ম্যাম,ইকোনোমিক্স মিডের খাতাটা কি একটু দেখানো যাবে?ম্যাম খাতা দেখাল।খাতা দেখতে গিয়ে ম্যাম আবিষ্কার করলেন তিনি আমাকে এক মার্ক বেশী দিয়েছেন।সাথে সাথে নম্বর কমিয়ে দিলেন।দুঃখে আমার হাসি এসে গেল।ম্যাম আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, “কিরে খাতা দেখতে এসে তো তোর লস হয়ে গেল।”
আমি ইশিতা ম্যামকে খুবই ডরাই।তার সামনে কথা বলতে পারিনা।কিন্তু তখন আমি দুঃখে এতই কাতর হয়ে গেলাম যে মুখ ফসকে বলেই ফেললাম, “জি ম্যাম,সবই আমার ছোটলোকির খেসারত!”
মনের দুঃখ কমাতে চানাচুরের সাথে দেখা করতে গেলাম।চানাচুরের রুমে যেতে ইচ্ছা করছিল না।কিন্তু সে বলল-রুমে চল।তোমারে একটা মজা খাওয়া্মু।
খাওয়ার কথা শুনলে আমি আবার সেই কথা ফেলতে পারিনা।তাড়াতাড়ি তার সাথে রুমে গেলাম।যেতে যেতে জানতে চাইলাম, “চানামনি কি খাওয়াবা?ঝাল নাকি মিষ্টি?
চানা বলল-মিষ্টি।
আমি বললাম-শক্ত খাবার নাকি নরম খাবার?
সে বলল- শক্ত-নরম দুইটাই!
এই সব জায়গায় ছোটোলোকি করলে তেমন সমস্যা হয়না।এই মহিলা আমার সিনিওর।কিন্তু তার সাথে আমার বড়ই বন্ধু-বন্ধু রিলেশন।
চানামনির রুমে খানাপিনা করে যেই গল্পগুজব শুরু করলাম তখনি আবার যূথি বান্ধবী ফোন দিয়ে কান্নাকাটী শুরু করল।সে এখন কাদছে কারণ সে নাকি রিটেক দেয়ার জন্য যে ডিসিশান নিয়েছে তা ভুল ডিসিশান।কারন মিডটার্ম-কুইজ ইত্যাদিতে সে নাকি এত ভাল নম্বর পাবে তা সে বুঝতে পারেনি।
একটুপর খবর পেলাম ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্টের মিডটার্ম কুইজ ইত্যাদি হাবিজাবির নম্বর নাকি ডিপার্টমেন্টের নোটিশ বোর্ডে ঝুলিয়ে দিয়েছে।আমাদের ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট কোর্সটা নিত শরীফ স্যার।বলতে বাধা নাই,আমি শরীফ স্যারের উপর ক্রাশ খেয়েছিলাম।শুধু আমি না।আমাদের ক্লাসের অনেকেই ক্রাশ খেয়েছিল।শ্রাবনী নামে আমার এক ক্লাসমেট বলেছিল, “দোস্ত,কালোর মধ্যে একটা মানুষ যে এত্ত সুইট হইতে পারে তা স্যাররে না দেখলে বুঝতাম নারে!”
আমিও কম যাই না।উত্তরে শ্রাবণীকে বলেছিলাম-ঐ আমার পেয়ারের স্যারের দিকে চোখ তুইলা তাকাইলে এক্কেরে খেজুরের কাডা দিয়া তর চক্ষু গালায়ে দিমু।”
সেই পেয়ারের স্যার কিছুদিন আগে আমাদের সবার হৃদয় ভেঙ্গে ঢাকা ভার্সিটির একাউন্টিং-এ পড়াতে চলে গিয়েছেন।যাওয়ার আগে স্মৃতি স্বরূপ খাতায় নম্বর দিয়ে গিয়েছেন।আমি গিয়ে সেই নম্বর খুজতে লাগলাম।কোথাওই খুজে পাইনা।শেষে এক চিপার নোটিশ বোর্ডে নম্বর ঝুলানো দেখলাম।আমি সব সময় আমার নম্বর দেখার আগে তাদের নম্বর দেখে নেই যাদের খাতা কপি মেরে আমি পরীক্ষা দেই।ঐ পরীক্ষাটা শিমুল আর যূথিরটা দেখে দিয়েছিলাম।শিমুল পেয়েছে ৬০এর ভিতর ৫১,যূথি পেয়েছে ৪৯।তারপর আমি আমার নম্বর দেখলাম।ও আল্লাহ,এইটা আমি কি দেখলাম?কেমনে সম্ভব?আমি ৫৩ পাইছি।৫৩ই হাইয়েস্ট উঠছে!খুশিতে লাফ দিতে ইচ্ছা করছিল।কিন্তু একটা কথা মনে পড়তেই লাফ দিলাম না।কারন আমি খেয়াল করে দেখেছি,আমি যেই সাবজেক্টে ফেলের কাছ দিয়ে যাই ওগুলো এমন একটা নোটিশ বোর্ডে টানায় যেটা সবাই দেখে ফেলে।আমি এই সাবজেক্টে হাইয়েস্ট পেয়েছি,আর তা কিনা একটা চিপার ভিতর ঝুলানো হয়েছে।হোক না কপি পেস্ট মেরে হলেও হাইয়েস্ট পেয়েছি,তারপরেও হাইয়েস্ট বলে কথা।আমার তো ইচ্ছা করছিল নম্বর ফর্দটা মেইন গেটে টানায়ে দেই।ভার্সিটির সবাই তো দেখবেই,তারউপরে ঢাকা আরিচা মহাসড়কের যত যাত্রী আছে তারাও দেখতে পাবে।
কিছুক্ষন পর মনে হল,এই যে আমি হাইয়েস্ট পেয়ে এত লাফাচ্ছি,কই আমাদের ফাস্ট বয়-গার্লরা তো এমন করেনা।আসলেই আমি একটা ছোটোলোক।অল্প পানির মাছ বেশী পানিতে পরলে ফুট্টুর-ফুট্টুর লাফ দেয়।
আমারো সেই অবস্থা।মনটা হঠাৎ বিশাল সাইজের উদাশ হয়ে গেল।
মনে মনে তখন একটাই চিন্তা,হাংকিপাংকি বাদ দিয়া পড়া লেখা করা দরকার!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: মাইক্রো আগের সেমিস্টারে আছিল।ঐডায় আমিও ম্যাডামের পড়া কিচ্ছুডা বুঝিনাই।পরীক্ষার আগের দিন আমিও আপ্নের মত পড়ছিলাম ভাই।
তবে এই সেমিস্টারে ম্যাক্রো ছিল।ঐটা মাইক্রোর তুলনায় কঠিন।তবে বিবিএর জন্য মেজর না তো।তাই টিচাররাও ইচ্ছা কইরাই তেমন কঠিন ভাবে পড়ায় না।সহজগুলানই পড়ায়।ম্যাক্রো টেস্ট কইরা জানায়েন ভাই!!!!!!!!
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: হা হা হা
মজা পাইলাম
মাইক্রো ইকোনমিকস বিষয়টা আমার প্রিয় সব বিষয়গুলোর মধ্যে একটা। সোজাও বটে।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: পড়ালেখার বিষয়ে আমার আবার কোনো প্রিয় সাবজেক্ট নাই ভাই।দুনিয়ার সব পড়ালেখাই আমার অপ্রিয়।ম্যাইক্রো-ম্যাক্রো সবই ফাউল!!!!!!!!!
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনারা রিটেক মারেন, আর আমরা খাতা কাটতাম । ঐ একই সিস্টেম, নাম রোল লিখে ঘন্টা খানেক খাতায় আঁকিবুকি করে পরে কলমের এক টানে খাতা কেটে দিতাম
এমবিএতে এই সেমিস্টারে ম্যানেজারিয়েল ইকোনোমিক্স আছে, মাইক্রো-ম্যাক্রো সবই পড়তে হয় । গ্রাফিকেল প্রেজেন্টেশন ঝামেলার ব্যাপার
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাইয়া,এর আগে রিটেক মারিনাই।তবে এই সেমিস্টারে বোধহয় আমারও রিটেক মারতে হবে।আজকে আড়াই ঘণ্টার পরীক্ষা ২ ঘন্টায় দিয়ে বের হয়ে আসলাম।বের হওয়ার সময় স্যার জিজ্ঞাসা করল, "ঐ পড়ালেখা বাদ দিছ ক্যান?পড়ালেখা ভাল লাগেনা?"
আমি এই প্রশ্নের একটা বিভৎষ জবাব দিয়ে চলে এসেছি।স্যারও সম্ভবত আমার জবাবে হতবাক হয়েছিলেন।
এভাবেই আমার শিক্ষাজীবন চলছে।দোয়া করবেন ভাইয়া যেন বাকি আড়াই বছরে পড়ালেখার একটা গতি হয়!!!!!!!!
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩২
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: শিরোনামে ভুল হয়েছে , ছডু মাছ হইবে , যাহা শুটকাইয়া আরু ছুড হইয়াছে
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভালা কইছেন বইন!!!!!!!!
বড় কষ্টে আছি!!!!!!!!খালি ছুডই হইতেয়াছি!!!!!!!!!!!!!!
৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ছুডুলোক ক্যাম্নে? ছুডুমেয়ে
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: না ভাই ছুডুমেয়ে না।কন ছুডমহিলা!!!!!!
ছুডমেয়ে হইল ইশিতা ম্যাডাম।হের ঢং-ন্যাকামী দেখলে আমার গা জইল্যা যায়!!!!!!!!
৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
আমিনুর রহমান বলেছেন:
ছুডুলোক ভালা পাইছি +++
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধইন্যবাদ ভাই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১০
সাঈদ কারিম বলেছেন: আপাজান সত্যি বলতে আপ্নে একটা বড়লোক, আপনে নিজেরে ছোডলোক কইতে জানেন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কোনদিক দিয়া বড়লোক ভাই?আমার তো হাইট-ও বেশী না।টাকা পয়সাও বেশী না।
বাইদাওয়ে,ধন্যবাদ ভাই!
৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
মশিকুর বলেছেন:
রচনামূলক পোস্ট। তয় মজা পাইছি ++++
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কষ্ট কইরা পড়নের জইন্য আপনেকে ধইন্যা!!!!!!!!!
৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অভিনন্দন!!!!!!!!!!!!!!!!
মিষ্টী কই??????????/
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: পরীক্ষা শেষ হউক।তোমারে ফেবুতে ইনবক্স কইরা মিষ্টি পাডায়ে দিমুনে!!!!!!!!!!
১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০২
শীলা শিপা বলেছেন: ম্যাক্রো আর মাইক্রো দুইটাতেই আমার হাইয়েস্ট মার্ক ছিল :#> :!> মনে পইরা গেল
ছুডুলোক পছন্দ হইছে
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমারে ম্যাডামে কম নম্বর দিছে আপু।কত সুন্দর স্লাইড বানায়ে স্মাট হইয়া ম্যাক্রোর প্রেসেন্টেশন দিছিলাম।আমারে খালি ৮ দিছে।অথচ,সে অনেক হাবিজাবিরেও ১০ এ ১০ দিছে।মিজাজ খারাপ হইছিল।
ছূডুলুক ভালা লাগার জন্য ধইন্যা বইন!
১১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
নিষ্কর্মা বলেছেন: ঈশিতা ম্যাডামের বিয়া হয় নাই? :-&
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কে জানে বিয়া হইছে কিনা কইতারিনা।
আপ্নে ঈশিতা ম্যাডামরে চিনেন নাকি?
১২| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
একজন আরমান বলেছেন:
মাইক্রো, ম্যাক্রো দুইটাই আমার কাছে ভালো লাগতো। কারণ দুটতেই ৭০ এর উপরে পেয়েছিলাম তো তাই।
আর হ্যাঁ মেনে নিলাম আপনি একটা আস্তা ছূডোলোক !
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমারে ইশিতা ম্যাম হেবি বাশ দিছে ভাই!!!!বড় কষ্টে আছি।
১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৭
একজন আরমান বলেছেন:
ওহ বাই দা ওয়ে আপু যে বরিশাইল্লা আগে বলবেন না? আজকে কোন পোস্টে যেন দেখলাম আপনি বরিশাইল্লা।
আগে ভাবতাম ব্লগে একমাত্র আমিই বরিশাইল্লা। এখন তো দেখি ব্লগের চিপায় চাপায় অনেক বরিশাইল্লা।
জয়তু বরিশাল।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই আপ্নে যদি এন্টার্কটিকায় যান,তাইলে সিওর থাকবেন যে ঐখানে বরিশাইল্যারা থাকবে।আবার আপ্নে যদি মঙ্গল গ্রহে যান ঐখানেও আপ্নে বরিশাইল্যা পাইবেন।বরিশাইল্যা দুই একটা ছাড়া দেশ চলেনা।
১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ম্যাক্রো তো বিবিএ তে যা পড়ায় সহজ হওয়ার কথা , ম্যাক্রো সহজ মাইক্রো কঠিন ।
আপু তোমাদের ম্যাক্রো ম্যাম তো ভালই । আমাদের যিনি ছিলেন তাকে আমরা বাঘিনী বলে ডাকতাম । খাতা দেখা তো অনেক দূরের কথা , ইচ্ছা প্রকাশ করলেই উনি ভাবতেন আমারা উনাকে চ্যালেঞ্জ করছি , একে বারে খবর করে দিত ।
আপু আমিও বরিশাইল্যা
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: তুমি উনাকে ভাল বলতেছো?উনি যে কি তা বলে বুঝাইতে পারব না।স্বৈরশাসক!!!!!!মাঝে মাঝে উনি ক্লাসের সি-আরকে ফোন দিয়ে বলত-এক ঘন্টা পর ক্লাস নেবেন।আবার মাঝে মাঝে ক্লাস নেবেন এমন কথা বলে দুই ঘন্টা বসিয়ে রেখে বলতেন-আজকে ক্লাস নেবেন না।এই মহিলা খুবই যন্ত্রনা দিয়েছেন।এবারই ওনার ক্লাস শেষ।চরম শান্তি পেয়েছি।
ওরেবাবা!!!!!!আসো আপু হ্যান্ডশেক করি!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: আমাদের ম্যামের কথা আর বললাম না ,
থিঙ্কু থিঙ্কু আপু
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
দি সুফি বলেছেন: বড়লোক হইতে চাইলে প্রতিদিন দুইবেল দড়িতে ঝুলিঝুলি করবেন!
আমাদের ইকোনোমিক্সের একটা কোর্স ছিল। নন-ডিপার্টমেন্টাল কোর্স বলে ছাত্র-ছাত্রীরা কেউ পাত্তা দেয় না। আমিও তেমুন একটা পাত্তা দেই নাই। কিন্তা ম্যাডাম আমারে রেহাই দেয় নাই মিডটার্মে কিছুদিন ক্লাস করছিলাম, কুইজেও ভালো নাম্বার ছিল, মিডটার্ম এক্সামে ৬০ এর ভিতর ৫৫ পাইলাম। তাই খুশি হইয়া ফাইনাল টার্মে একদিনও ক্লাস করি নাই আর একটা কুইজও দেই নাই
ফাইনাল টার্ম এক্সামে ৬০ এ ৫২ পাইলাম, তাও ম্যাডাম আমারে পাশ করায় নাই
(পাশ মার্ক ৫০)
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: বুড়া কালে দড়িতে ঝুইল্যেও আর কাজ হইব না সুফি ভাই।এই বুদ্ধি আরো ১০ বছর আগে দিলে কাম হইতো।
আমি ইকোতে পাশ করছ।তয় তার জন্য আমাগো কম দুঃখ পোহাইতে হয়নাই।ননমেজর কোর্স,পাত্তা না দিলেও হইত।কিন্তু যে দজ্জাল ম্যাম ক্লাস নিছিলেন,তিনি ম্যালা ঝামেলা করতেন।আল্লাহ এইবার বাচায়ে দিছেন।এরপর আর আমাদের কোনো কোর্স উনি নেবেন না।
১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১০
একজন আরমান বলেছেন:
যাক স্বজাতীয় আরেকজন পাওয়া গেলো।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
১৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৯
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: আমার সিজিপিএ নিয়ে তেমন মাথা ব্যাথা নাই।পরীক্ষায় পাশ করতে পারলেই আমি খুশি!
আহা !! তোমার আর আমার কত মিল :!> :!> :!>
লেখক বলেছেন: ভাই আপ্নে যদি এন্টার্কটিকায় যান,তাইলে সিওর থাকবেন যে ঐখানে বরিশাইল্যারা থাকবে।আবার আপ্নে যদি মঙ্গল গ্রহে যান ঐখানেও আপ্নে বরিশাইল্যা পাইবেন।বরিশাইল্যা দুই একটা ছাড়া দেশ চলেনা।
ফর ইয়্যুর কাইন্ড ইনফরমেশন, ইহা নোয়াখাইল্যাদের জন্যও সমান ভাবে প্রযোজ্য ।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমি বান্ধবী বইলা কথা।।মিল না থাইকা উপায় আছে????????
১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৯
তাসজিদ বলেছেন: ভাল ভাল ভাল।
সবাই দেখি কমার্সের স্টুডেন্ট
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হুম!!!!!!! বিশাল কোরাম!!!!
২০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
অ্যানোনিমাস বলেছেন: খিক্স
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
২১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
উনমানুষ বলেছেন: এয়া আমহে কি ল্যাক্সেন। পুরা সোমায়ডাই ত নষ্ট অইয়া গ্যালে মোর।
আমি একটা গল্প লিক্সি।
বেশিদিন আগের কথা না, এইত সেদিন বাজারে গেসি পটল কিনব। গিয়ে দেখি পটোলের কেজি দুইটাকা বেড়ে গেসে। সাথে আমাদের বাসার ছেলেটা সাইফুল্লা ছিল। সে বল্ল ভাইজাল আপ্নে নতুন আসছেন দেইখা বেশি দাম চায়। আমি সব কিনতেসি আপনি খাল্লি দেখেন। দরদাম করে তিনটাকা কমিয়ে ফেল্ল । বাহ সাইফুল্লার প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আসলেই ভাল দক্ষ ছেলে। ..।.। চলবে।
কেমন লিক্সি ?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: উরিবাবারেবাবা!আপ্নে তো সেই লিখছেন ভাই।আমার তো আপ্নেরে একটা নু-বেল দিয়া দিতে মুঞ্চাইতেছে!!!!!!!!!
২২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক মজা পেলাম ছুডোলোকি কাহিনী পড়ে
অভিনন্দন হায়েস্ট মার্কস পাওয়ার জন্যে পুরষ্কার স্বরুপ নন্দনপার্ক থেকে ঘুরে আসতে পারো
(তুমি চানার জুনিয়র তার মানে আমারো, কারন আমাদের দুজনের এইসএসসি একই তাই তুমি করেই বললাম তোমাকে )
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: জি আপু আমি চানাচুরের ছোট।আপু এরপর থেকে আপনাকে আমি তুমি করে বলব।ঠিক আছে?
২৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কালীদাস বলেছেন: ইকোনোমিক্স ব্যাপক ডরাই
আপনি চানাচুরের ক্লাসমেট নাকি??
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আরে ধুরু মিয়া।ভয় পাইয়া ল্যাব নাই।ইকো তো মজা।
ভাই,চানা আমার সিনিওর।বাট আমরা খুবই ভাল ফ্রেন্ড।
২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
২৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
saifulchowdury বলেছেন: আমারতো মনে হয় বিবিএ টে সবচেয়ে সোজা হল মাইক্রো ইকোনোমিক্স ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: এটা সহজ।কিন্তু এর থেকে আরো কয়েকটা সহজ বিষয় আছে।
২৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: হা হা, দারুণ লিখেছেন, মজা পেলাম অনেক...
তা আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা দেখি খুব খারাপ? সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা ছিল? আর সেটাতে অন্যের খাতা দেখে কপি করতে পারছেন?? !!
আমারদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সিট এত দূরে ছিল অন্যের খাতা দেখা খুব কঠিন, আর যদি ডানে/বামে ঘাড় ঘোরাবার চেষ্টা করা হত, সাথে সাথে খাতা নিয়ে নেয়া হত !!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভেরি গুড।আপনার ইউনিভারসিটিটা আসলেই জোশ।
২৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: আমার সমস্যা হলো, পরীক্ষার হলে আমার সব মেয়েকেই সুন্দরী লাগে । যে মেয়েটার দিকে কোনোদিন ঘুরেও দেখি না তারেও মনে হয় বেহেস্তের হুর । আমি তাদের দেখি আর মাথায় নানারকম বিরহ বিরহ কবিতা আসতে থাকে । এরপর পরীক্ষার খাতায় কি লিখি সেতো বুঝতেই পারছেন :!> :!> :!>
আপনার ছোটলকির কাহিনী পড়তে পড়তে নিজের অনেকগুলা মনে পড়ে গেলো । যাই হোক, খুবই মজা পেয়েছি ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আমি যে কি ভয়াবহ মনোযোগ দিয়া পরীক্ষা দেই আপনে ভাবতে পারবেন না। এই মনোযোগ যদি আগে দিতাম!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
মাইক্রোইকোনমিক্স সাবজেক্টটা সোজা।ম্যাডাম যা পড়াইসে কিসু বুঝিনাই।নিজে পড়ে ফিগারগুলা দেখে যা বুঝসি তাই লিখে দিয়ে আসছি।২৫ এ ২২ পাইসিলাম :-&।ফাইনালেও একি কাজ করে আসছি।দেখা যাক কি রেজাল্ট আসে ||